Πρόσφατες ενημερώσεις
  • প্রশ্ন: স্বামী কাকে বলে? স্বামী কত প্রকার ও কি কি?

    উত্তর:-দেশে প্রচলিত আইনানুযায়ি বৈবাহিক সম্পর্কে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর সঙ্গে দাম্পত্যের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাওয়া প্রাপ্তবয়স্ক পুরষটিকে স্বামী বলে। একজন স্বামী তার স্ত্রী'র থাকা-খাওয়া, ভরণ-পোষণ, জৈবিক চাহিদা, মানবিক অধিকার, সামাজিক মর্যাদা, প্রচলিত আইনের বিধি নিষেধ, ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, সমসাময়িক ও যুগোপযোগী দায়-দায়িত্ব পালনকারী হলো স্বামী।

    ভালো স্বামী' আর খারাপ স্বামী' হিসাবে দুই ভাবে প্রচলিত থাকলেও বারো প্রকার স্বামী বর্তমান সমাজে বিরাজ করে। যথা:

    ১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband):
    এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে।

    ২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband):
    এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত।

    ৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না।

    ৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband):
    এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না।

    ৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না।

    ৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband):
    এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে।

    ৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband):
    এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না।

    ৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband):
    এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে।

    ৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband):
    এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত।

    ১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়।

    ১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband):
    এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী।

    ১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband):
    এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে। তবে এরা খুব Limited Edition ও বিলুপ্তপ্রায় বিপন্ন প্রজাতির।

    আপনি কোন প্রকারের স্বামী বা আপনারটা কোন প্রকারের স্বামী দয়া করে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
    প্রশ্ন: স্বামী কাকে বলে? স্বামী কত প্রকার ও কি কি? উত্তর:-দেশে প্রচলিত আইনানুযায়ি বৈবাহিক সম্পর্কে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর সঙ্গে দাম্পত্যের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাওয়া প্রাপ্তবয়স্ক পুরষটিকে স্বামী বলে। একজন স্বামী তার স্ত্রী'র থাকা-খাওয়া, ভরণ-পোষণ, জৈবিক চাহিদা, মানবিক অধিকার, সামাজিক মর্যাদা, প্রচলিত আইনের বিধি নিষেধ, ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, সমসাময়িক ও যুগোপযোগী দায়-দায়িত্ব পালনকারী হলো স্বামী। ভালো স্বামী' আর খারাপ স্বামী' হিসাবে দুই ভাবে প্রচলিত থাকলেও বারো প্রকার স্বামী বর্তমান সমাজে বিরাজ করে। যথা: ১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband): এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে। ২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband): এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত। ৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না। ৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband): এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না। ৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না। ৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband): এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে। ৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband): এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না। ৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband): এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে। ৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband): এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত। ১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়। ১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband): এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী। ১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband): এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে। তবে এরা খুব Limited Edition ও বিলুপ্তপ্রায় বিপন্ন প্রজাতির। আপনি কোন প্রকারের স্বামী বা আপনারটা কোন প্রকারের স্বামী দয়া করে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
    Like
    3
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2010 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ভেড়ার আস্ত রানের রোস্ট
    উপকরণ: ভেড়ার কাঁধের মাংস ২টি ২ দশমিক ২ কেজি। ম্যারিনেট করার জন্য উপকরণ: লবণ পরিমাণমতো (সি-সল্ট এবং বিট লবণ মিলিয়ে), কাশ্মীরি লাল মরিচ ৬০ গ্রাম, ভিনেগার ৮০ মিলিলিটার, আদাবাটা ১০০ গ্রাম, রসুনবাটা ১০০ গ্রাম, পেঁপেবাটা ৫০ গ্রাম, তেজপাতা ২টি, দই ৩৮০ গ্রাম, গরমমসলা ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজের বেরেস্তাবাটা ৮৫ গ্রাম, কাজুবাদাম পেস্ট ৫০ গ্রাম, ঘি পরিমাণমতো, খাসির স্টক দেড় লিটার। প্রণালি: কাঁটা চামচ দিয়ে...
    Like
    5
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 611 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ছাত্রীকে পড়াতে গিয়েছিলাম। পাশের রুম থেকে ছাত্রীর গলা ভেসে আসছিলো- "খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো..."
    বাকীটা আর শুনতে পেলাম না।
    কিছুক্ষণ পর ছাত্রী বেশ নিরীহ মুখ করে সামনে এসে বসলো।
    বললাম-
    "বিন্তি, কিছুক্ষণ আগে যেই গানটা গাইছিলে, সেটা গাও তো?"
    -"না মিস, ভুলেও না। আপনি মারবেন।"
    -"আমি মারবো যে তেমন গান গাওয়ার কি প্রয়োজন? শেখায় কে এসব?"
    -"নতুন স্কুলের মেয়ে গুলো খুব মজার মজার গান গায়, মিস। কিছু গান পঁচাও । শুনলে আপনি বকা দিবেন।"
    -"আচ্ছা, দেবো না। যেটা বলেছিলাম সেটা শোনাও।"
    -"খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো, তোর মায়ে চালায় গাড়ি, তোর বাঁকা ত্যাড়া বাড়ি, তোর ভাইয়ে চালায় হুন্ডা, তোর চৌদ্দ গুষ্টি গুন্ডা।"

    একনাগাড়ে বলে গেলো, আর আমি তাজ্জব হয়ে বসে রইলাম। কিছুতেই হাসিটা পুরোপুরি লুকোতে পারছিলাম না। তাই কিছুটা প্রশ্রয় পেয়ে গেলো।

    - "মিস আরেকটা শুনবেন??"
    -"এই চুপ! এসব গান আর শুনলে দেবো মার!"
    "আচ্ছা মিস, আর গাইবো না তো। শুধু আজকে গাই, প্লিজ?"
    উত্তরের অপেক্ষা না করেই শুরু করে দিলো -
    "মুরগি করকরায়, করকরায়, আন্ডা পাড়ে না। আন্ডা না পাড়িলে মুরগির দাম বাড়ে না...."

    (ছাত্রী তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে)
    🤣 ছাত্রীকে পড়াতে গিয়েছিলাম। পাশের রুম থেকে ছাত্রীর গলা ভেসে আসছিলো- "খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো..." 😁🐸 বাকীটা আর শুনতে পেলাম না। কিছুক্ষণ পর ছাত্রী বেশ নিরীহ মুখ করে সামনে এসে বসলো। বললাম- "বিন্তি, কিছুক্ষণ আগে যেই গানটা গাইছিলে, সেটা গাও তো?" -"না মিস, ভুলেও না। আপনি মারবেন।" -"আমি মারবো যে তেমন গান গাওয়ার কি প্রয়োজন? শেখায় কে এসব?" -"নতুন স্কুলের মেয়ে গুলো খুব মজার মজার গান গায়, মিস। কিছু গান পঁচাও । শুনলে আপনি বকা দিবেন।" -"আচ্ছা, দেবো না। যেটা বলেছিলাম সেটা শোনাও।" -"খিঁচ মেরে ফটো, তোর বাপে চালায় অটো, তোর মায়ে চালায় গাড়ি, তোর বাঁকা ত্যাড়া বাড়ি, তোর ভাইয়ে চালায় হুন্ডা, তোর চৌদ্দ গুষ্টি গুন্ডা।" একনাগাড়ে বলে গেলো, আর আমি তাজ্জব হয়ে বসে রইলাম। কিছুতেই হাসিটা পুরোপুরি লুকোতে পারছিলাম না। তাই কিছুটা প্রশ্রয় পেয়ে গেলো। - "মিস আরেকটা শুনবেন??" -"এই চুপ! এসব গান আর শুনলে দেবো মার!" "আচ্ছা মিস, আর গাইবো না তো। শুধু আজকে গাই, প্লিজ?" উত্তরের অপেক্ষা না করেই শুরু করে দিলো - "মুরগি করকরায়, করকরায়, আন্ডা পাড়ে না। আন্ডা না পাড়িলে মুরগির দাম বাড়ে না...." (ছাত্রী তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে) 🥵🥵🥵
    Like
    7
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 645 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    Love
    13
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 276 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Ha ha ha
    This is exactly me.
    Ha ha ha 🤣🤣🤣🤣 This is exactly me.
    Like
    Haha
    12
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 266 Views 0 Προεπισκόπηση
  • https://www.youtube.com/shorts/hP75Drjm_BM
    https://www.youtube.com/shorts/hP75Drjm_BM
    Like
    Love
    Haha
    12
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 259 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    Love
    Yay
    15
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 256 Views 0 Προεπισκόπηση
  • যে শীত পড়তেছে।শুধু মানুষ না গরীব ভূত-পেত্নীরা আছে কষ্টে।শীতবস্ত্রের অভাবে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে তাদের ভূতজীবন।
    যে শীত পড়তেছে।শুধু মানুষ না গরীব ভূত-পেত্নীরা আছে কষ্টে।শীতবস্ত্রের অভাবে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে তাদের ভূতজীবন।
    Like
    Haha
    Yay
    23
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 249 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Always
    Always 😑
    Like
    Haha
    Yay
    23
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 242 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    Sad
    23
    0 Σχόλια 1 Μοιράστηκε 528 Views 0 Προεπισκόπηση
και άλλες ιστορίες