• দ্বীন সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে বিয়ে করা উচিত। এর মাধ্যমে রাসূল ﷺ এর পরামর্শ আলোকে আমল করা হয়।

    আপনি যদি ভেবে থাকেন যে, দ্বীন দেখে বিয়ে করবেন; কারণ আপনি ভালো স্বামী বা স্ত্রী চান। তবে আপনি হতাশ হতে পারেন। এর পিছনে কয়েকটা কারণ হতে পারে—
    ১) দ্বীনের উপর অটল থাকা আল্লাহর রহমতের কারণে হয়। অনেকদিন ধরে কঠোরভাবে দ্বীন পালন করা ব্যক্তিরও পদস্খলন হতে পারে। অথবা তার থেকে হঠাৎ করে এমন পাপ মানুষের সামনে প্রকাশ পেতে পারে যেটাতে আমরা অবাক হয়ে যায় আর বলি, এতো ভালো মানুষ এ কাজটা করতে পারলো!

    ২) পাপ কাজ করার পরে কেউ তওবা করে। এদের প্রশংসা রাসূল ﷺ এভাবে করেছেন وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ (আর গুনাহগারদের মধ্যে তওবাকারী ব্যক্তিরা হল উত্তম।) [ তিরমিজি, ইফাবা: ২৫০১] এরা ভালো মানুষ কিন্তু কখনও কখনও আমাদের খারাপ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাদের খারাপ মনে হয় এবং বিয়ের পরে এমন খারাপ মনে হওয়াতে মনকষ্টে ভুগতে পারি।

    ৩) দ্বীন থেকে পদচ্যুতির পর অনেকে পাপে অটল থাকে। দ্বীন দেখে বিয়ের পরে যদি তার এমন পদচ্যুত ঘটে।

    ৪) অনেক মুনাফিক আছে যারা লৌকিকতা পূর্ণ আমল করে।

    অতএব রাসূল ﷺ এর কথাতে আমরা দ্বীন থেকে পাত্র পাত্রী পছন্দ করবো। এভাবে তার অনুসরণ করা হয় এবং এটা পৃথকভাবে একটা আমল। এ আমলটি রাসূল ﷺ এর অনুসরণ ও আল্লাহর ইবাদাত করার জন্যই করা উচিৎ। এরপরে যদি ভালো স্বামী বা স্ত্রী পায়নি বলে আমাদের মনে হয়, তাহলে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিৎ।
    দ্বীনের খাতিরেই যেহেতু বিয়ে করা, দ্বীন পালনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ালে তখনই অন্য চিন্তা করা উচিৎ। আমার মনে হয়, দুনিয়া বিমুখ পুরুষ ও নারীর এমন দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত।
    দ্বীন সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে বিয়ে করা উচিত। এর মাধ্যমে রাসূল ﷺ এর পরামর্শ আলোকে আমল করা হয়। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে, দ্বীন দেখে বিয়ে করবেন; কারণ আপনি ভালো স্বামী বা স্ত্রী চান। তবে আপনি হতাশ হতে পারেন। এর পিছনে কয়েকটা কারণ হতে পারে— ১) দ্বীনের উপর অটল থাকা আল্লাহর রহমতের কারণে হয়। অনেকদিন ধরে কঠোরভাবে দ্বীন পালন করা ব্যক্তিরও পদস্খলন হতে পারে। অথবা তার থেকে হঠাৎ করে এমন পাপ মানুষের সামনে প্রকাশ পেতে পারে যেটাতে আমরা অবাক হয়ে যায় আর বলি, এতো ভালো মানুষ এ কাজটা করতে পারলো! ২) পাপ কাজ করার পরে কেউ তওবা করে। এদের প্রশংসা রাসূল ﷺ এভাবে করেছেন وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ (আর গুনাহগারদের মধ্যে তওবাকারী ব্যক্তিরা হল উত্তম।) [ তিরমিজি, ইফাবা: ২৫০১] এরা ভালো মানুষ কিন্তু কখনও কখনও আমাদের খারাপ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাদের খারাপ মনে হয় এবং বিয়ের পরে এমন খারাপ মনে হওয়াতে মনকষ্টে ভুগতে পারি। ৩) দ্বীন থেকে পদচ্যুতির পর অনেকে পাপে অটল থাকে। দ্বীন দেখে বিয়ের পরে যদি তার এমন পদচ্যুত ঘটে। ৪) অনেক মুনাফিক আছে যারা লৌকিকতা পূর্ণ আমল করে। অতএব রাসূল ﷺ এর কথাতে আমরা দ্বীন থেকে পাত্র পাত্রী পছন্দ করবো। এভাবে তার অনুসরণ করা হয় এবং এটা পৃথকভাবে একটা আমল। এ আমলটি রাসূল ﷺ এর অনুসরণ ও আল্লাহর ইবাদাত করার জন্যই করা উচিৎ। এরপরে যদি ভালো স্বামী বা স্ত্রী পায়নি বলে আমাদের মনে হয়, তাহলে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিৎ। দ্বীনের খাতিরেই যেহেতু বিয়ে করা, দ্বীন পালনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ালে তখনই অন্য চিন্তা করা উচিৎ। আমার মনে হয়, দুনিয়া বিমুখ পুরুষ ও নারীর এমন দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত।
    Like
    Love
    20
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 399 Visualizações 0 Anterior
  • ১. বাসায় যে ছুটা বুয়া কাজ করে তার মাসিক ইনকাম ১৩০০০ টাকার মত, দুই বেলা খাবার সহ। তার স্বামী রিক্সা চালিয়ে আয় করে মাসে প্রায় ১৮০০০-২০০০০ টাকা। তাদের ১২ বছরের একটা ছেলে টেম্পুতে হেলপারি করে পায় ৬০০০ টাকা। ঐ পরিবারের মাসিক আয় ৩৯০০০ টাকা। মা,ছেলের ২ বেলা খাবার ফ্রি।
    এরা যে বাসায় থাকে তার ভাড়া ৭০০০ টাকা। সব খরচ মিটিয়ে প্রতিমাসে সমিতিতে জমা করে ৮০০০ টাকা, জমার পরেও গত কয়েক বছরে গ্রামের বাড়িতে জায়গা কিনেছে ১০ শতাংশ।
    ২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছর দশেক আগে মাস্টার্স করা ছেলে রফিকুল ইসলাম, বিবাহিত, ৬ বছরের ছেলে আছে। একটা বায়িং হাউসে চাকরি করত। করোনার কারনে চাকরি চলে যায়, দীর্ঘদিন বেকার থেকে বহু চেষ্টা তদবির করে আরেকটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পায়। বেতন সর্বসাকুল্যে ২৮৫০০ টাকা, ৩ দিন লেট হলে ১ দিনের বেতন কাটা।
    ১ রুমের বাসা নিয়ে ঢাকায় থাকে, বাসা ভাড়া সমস্ত বিল সহ ১৪,০০০ টাকা। বাকি ১৪,৫০০ টাকা দিয়ে খাওয়া, যাতায়াত, কাপড়চোপড়, চিকিৎসা, বাচ্চার লেখাপড়া সব। ২০ দিন যেতে না যেতেই টাকা শেষ। এরপর ধার দেনা করে চলতে হয়।
    ** দেশে ১ কোটি দরিদ্র পরিবারকে টিসিবি কার্ড দেওয়া হচ্ছে কম দামে পণ্য কেনার জন্য। এই কার্ড কে পাওয়ার যোগ্য- কাজের বুয়া নাকি রফিকুল ইসলাম। কোন্ ক্রাইটেরিয়াতে দারিদ্র্যতা সংজ্ঞায়িত হয় বাংলাদেশে, আয় দিয়ে নাকি সামাজিক অবস্থান দিয়ে ?
    ১. বাসায় যে ছুটা বুয়া কাজ করে তার মাসিক ইনকাম ১৩০০০ টাকার মত, দুই বেলা খাবার সহ। তার স্বামী রিক্সা চালিয়ে আয় করে মাসে প্রায় ১৮০০০-২০০০০ টাকা। তাদের ১২ বছরের একটা ছেলে টেম্পুতে হেলপারি করে পায় ৬০০০ টাকা। ঐ পরিবারের মাসিক আয় ৩৯০০০ টাকা। মা,ছেলের ২ বেলা খাবার ফ্রি। এরা যে বাসায় থাকে তার ভাড়া ৭০০০ টাকা। সব খরচ মিটিয়ে প্রতিমাসে সমিতিতে জমা করে ৮০০০ টাকা, জমার পরেও গত কয়েক বছরে গ্রামের বাড়িতে জায়গা কিনেছে ১০ শতাংশ। ২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছর দশেক আগে মাস্টার্স করা ছেলে রফিকুল ইসলাম, বিবাহিত, ৬ বছরের ছেলে আছে। একটা বায়িং হাউসে চাকরি করত। করোনার কারনে চাকরি চলে যায়, দীর্ঘদিন বেকার থেকে বহু চেষ্টা তদবির করে আরেকটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পায়। বেতন সর্বসাকুল্যে ২৮৫০০ টাকা, ৩ দিন লেট হলে ১ দিনের বেতন কাটা। ১ রুমের বাসা নিয়ে ঢাকায় থাকে, বাসা ভাড়া সমস্ত বিল সহ ১৪,০০০ টাকা। বাকি ১৪,৫০০ টাকা দিয়ে খাওয়া, যাতায়াত, কাপড়চোপড়, চিকিৎসা, বাচ্চার লেখাপড়া সব। ২০ দিন যেতে না যেতেই টাকা শেষ। এরপর ধার দেনা করে চলতে হয়। ** দেশে ১ কোটি দরিদ্র পরিবারকে টিসিবি কার্ড দেওয়া হচ্ছে কম দামে পণ্য কেনার জন্য। এই কার্ড কে পাওয়ার যোগ্য- কাজের বুয়া নাকি রফিকুল ইসলাম। কোন্ ক্রাইটেরিয়াতে দারিদ্র্যতা সংজ্ঞায়িত হয় বাংলাদেশে, আয় দিয়ে নাকি সামাজিক অবস্থান দিয়ে ?
    Like
    Sad
    15
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 457 Visualizações 0 Anterior
  • আজ সকাল সকাল এক ছাত্র Bag থেকে Dairy Milk silk Bubbly বের করে বলল, Sir এটা আপনার জন্য, chocolate টা হাতে নিয়ে মনে পড়ল #Emulsifiers_Code এর কথা। কারণ কিছুদিন আগে একটা article পড়েছিলাম, Emulsifiers Code নির্দেশ করে খাবারটি হারাম/হালাল ।
    Dairy milk এর Emulsifiers code দেখে চক্ষু কপালে উঠলো (#code_E476) এর অর্থ হচ্ছে PIG Fat অর্থাৎ শুকরের চর্বি ব্যবহার করা হয়েছে chocolate টিতে ।
    Like
    14
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 476 Visualizações 0 Anterior
  • 7 Valuable lessons I learned from Difficult times:

    1. Failure is necessary to grow:
    Failure and success aren't opposites; they are parts of the process.

    2. Difficult times are necessary:
    Life isn't a linear line; it's a wave of good and evil. Embrace the tough times because they help you grow, thrive, and teach you to be grateful.

    4. Problems aren't always negative:
    Some storms come to clear your path. When you can't decide where to go, a problem will arise to clear the path and guide you to your destination.

    5. Change is constant, not variable:
    You are always in a state of constant change. Wherever you try to settle in any situation, an event may arise that forces you to change. And that's how the world works. You are in a mode of discovering and learning your new versions.

    6. Energy is finite; invest it wisely:
    Pick your battles wisely. That's the way to survive in this world. Every action doesn't require your reaction. Your reactions to specific actions set the tone in your life. So, choose where you want to invest your energy.

    7. Be grateful for everything:
    You should thrive on living a peaceful life alongside your hustle to live a great life. When you're grateful for the small things around you, happiness will cost less. And that's what every individual should aim for finding happiness in small things.
    Like
    4
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 453 Visualizações 0 Anterior
  • Amr o dorkar.....
    Amr o dorkar.....
    এমন এক কাপ চা খুব দরকার।
    Like
    4
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 501 Visualizações 0 Anterior
  • Like
    4
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 460 Visualizações 0 Anterior
  • Everything is written...
    Everything is written...
    Like
    Love
    13
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 461 Visualizações 0 Anterior
  • ছোট্ট এই মেয়েটির জীবন-দর্শনে অভিভূত হলাম।
    গত রোববার আগুন লেগে বনানীর বস্তি পুড়ে যায়। সব হারিয়ে বস্তিবাসী যখন বিলাপ করছে, তখন সেই বস্তিতে বেড়ে ওঠা এই মেয়েটির মুখে উজ্জ্বল হাসি। কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে বলে, ‘সবকিছু পুইড়্যা যাগ গা, আমার মা তো আছে!’
    মায়ের প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি মেয়েটি ভিন্ন এক শিক্ষা রেখে গেল আমাদের জন্য। কৃতজ্ঞতার শিক্ষা। যা নেই তার প্রতি নজর না দিয়ে যা আছে তা নিয়ে ভালো থাকার শিক্ষা।
    এই পৃথিবীতে আমরা কেউই সম্পূর্ণ নই। আমাদের প্রত্যেকেরই না পাওয়ার বেদনা আছে, হারানোর ব্যথা আছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যাবে, না পাওয়ার বেদনার চেয়ে আমাদের পাওয়ার পাল্লাটাই ভারী। তারপরও পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় না করে আমরা মেতে থাকি না পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে।
    যে মানুষটা জুতা কিনতে অক্ষম, তার জুতা-বিষয়ে অভিযোগের শেষ নেই। কিন্তু তিনি কি কখনো ভেবে দেখেন, এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের জুতা পরার পা-টাই নেই!
    অনেক বাবা-মাই আমরা সন্তানকে ত্যাগ, ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ শেখাতে পারি না। বস্তিতে বড় হওয়া ছোট্ট এই মেয়েটির মধ্যে যে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধের দেখা আমরা পেলাম, অট্টালিকায় বসবাসকারী অনেক মানুষের মধ্যেও তা দেখা যায় না।
    বস্তির মেয়েটি পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া সম্পদের জন্য কান্না করেনি। তার মা যে বেঁচে আছে, সেই সুখে সে হেসে উঠেছে। আমাদেরও উচিত, না পাওয়া জিনিসের জন্য হাহুতাশ না করে পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় করা। তবেই তো আমরা রবের কৃতজ্ঞশীল বান্দা হতে পারব।
    তবে হ্যাঁ, ইদানীং আগুন লাগার যে ঘটনা ঘটছে, তা খুবই দুঃখজনক বিষয়। এইসব ঘটনায় একদিকে যেমন প্রচুর সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ঝরে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান প্রাণ। এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে অগ্রীম পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
    অগ্নিকাণ্ডে যারা মারা গেছেন, সম্পদ হারিয়েছেন, সবার প্রতি আমাদের সমবেদনা—মহান আল্লাহ তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
    ছোট্ট এই মেয়েটির জীবন-দর্শনে অভিভূত হলাম। গত রোববার আগুন লেগে বনানীর বস্তি পুড়ে যায়। সব হারিয়ে বস্তিবাসী যখন বিলাপ করছে, তখন সেই বস্তিতে বেড়ে ওঠা এই মেয়েটির মুখে উজ্জ্বল হাসি। কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে বলে, ‘সবকিছু পুইড়্যা যাগ গা, আমার মা তো আছে!’ মায়ের প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি মেয়েটি ভিন্ন এক শিক্ষা রেখে গেল আমাদের জন্য। কৃতজ্ঞতার শিক্ষা। যা নেই তার প্রতি নজর না দিয়ে যা আছে তা নিয়ে ভালো থাকার শিক্ষা। এই পৃথিবীতে আমরা কেউই সম্পূর্ণ নই। আমাদের প্রত্যেকেরই না পাওয়ার বেদনা আছে, হারানোর ব্যথা আছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যাবে, না পাওয়ার বেদনার চেয়ে আমাদের পাওয়ার পাল্লাটাই ভারী। তারপরও পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় না করে আমরা মেতে থাকি না পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে। যে মানুষটা জুতা কিনতে অক্ষম, তার জুতা-বিষয়ে অভিযোগের শেষ নেই। কিন্তু তিনি কি কখনো ভেবে দেখেন, এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের জুতা পরার পা-টাই নেই! অনেক বাবা-মাই আমরা সন্তানকে ত্যাগ, ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ শেখাতে পারি না। বস্তিতে বড় হওয়া ছোট্ট এই মেয়েটির মধ্যে যে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধের দেখা আমরা পেলাম, অট্টালিকায় বসবাসকারী অনেক মানুষের মধ্যেও তা দেখা যায় না। বস্তির মেয়েটি পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া সম্পদের জন্য কান্না করেনি। তার মা যে বেঁচে আছে, সেই সুখে সে হেসে উঠেছে। আমাদেরও উচিত, না পাওয়া জিনিসের জন্য হাহুতাশ না করে পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় করা। তবেই তো আমরা রবের কৃতজ্ঞশীল বান্দা হতে পারব। তবে হ্যাঁ, ইদানীং আগুন লাগার যে ঘটনা ঘটছে, তা খুবই দুঃখজনক বিষয়। এইসব ঘটনায় একদিকে যেমন প্রচুর সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ঝরে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান প্রাণ। এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে অগ্রীম পদক্ষেপ নেয়া উচিত। অগ্নিকাণ্ডে যারা মারা গেছেন, সম্পদ হারিয়েছেন, সবার প্রতি আমাদের সমবেদনা—মহান আল্লাহ তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
    Like
    Love
    19
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior
  • হয়তো বাসার কেউ জানবেও না কোনোদিন কতটা খারাপ লেগে উঠলে এভাবে নিস্তেজ রাস্তায় বসে পড়ে একজন পুরুষ। এই পুরুষই কারো বাবা বা আদরের সন্তান, কারো ভাই বা কারো অবহেলিত স্বামী। যাকে পরিবারের সবার দায় নিতে হয়, মন রাখতে হয়। শ্যাম-কূল দু'টো রাখতে গিয়ে কখনযে ধুসর রঙে নিপতিত হয়ে যেতে হয় নিজেও জানে না।
    ভাল থাক পুরুষ নামের বটবৃক্ষরা।
    হয়তো বাসার কেউ জানবেও না কোনোদিন কতটা খারাপ লেগে উঠলে এভাবে নিস্তেজ রাস্তায় বসে পড়ে একজন পুরুষ। এই পুরুষই কারো বাবা বা আদরের সন্তান, কারো ভাই বা কারো অবহেলিত স্বামী। যাকে পরিবারের সবার দায় নিতে হয়, মন রাখতে হয়। শ্যাম-কূল দু'টো রাখতে গিয়ে কখনযে ধুসর রঙে নিপতিত হয়ে যেতে হয় নিজেও জানে না। ভাল থাক পুরুষ নামের বটবৃক্ষরা।
    Like
    Love
    Sad
    9
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 825 Visualizações 0 Anterior
  • সহকারী তরমুজ বিক্রেতা আমাকে বলল, এই তরমুজটা নেন। প্রধান বিক্রেতা খানিকটা চমকে ওঠার ভঙ্গিতে বলল, স্যারকে ওটা দেয়া যাবে না এদিকে রাখ। এরপর সে দুটো তরমুজ হাতে নিয়ে থাপ্পর দিয়ে রেখে দিল। তৃতীয় নম্বরটা তরমুজে থাপ্পর দিয়ে তার সহকারীকে বলল, এটা প্যাকেট করে দে।‌ বিক্রেতাদের এই সব স্যার (.... ভাই) সুলভ আচরণ আমার সব সময় ভয় লাগে, হয় দাম বেশি রাখবে না হয় জিনিস খারাপ দিবে। বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলা চলে খানিকটা ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম দাম কতো! তিনি বললেন, স্যার আপনার থেকে বেশি রাখব না , আমি দেন! মহাবিপদ কতো দিব সেটা তো বলবে! স্যার ৫০০/- দেন।
    আরে বাবা তরমুজের সেই দিন আছে নাকি! ৩০০/- টাকায় দিবে?
    স্যার যেটা প্যাকেট করে ফেলেছি সেটা তো আপনাকে দিয়ে দিয়েছি, আপনি টাকা না দিলে কিছু করার নেই! এই মফিজ মালডা অনেক ওজন, ডাবল প্যাকেট দিস যেন ছিঁড়ে না যায়। এরপর আমার দিকে তাকিয়ে স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে বলল, "স্যার আর পুঞ্চাশটা টাকা দিয়েন, না হয় লস হবে।"
    এবার জানতে চাইলাম, তরমুজ ভালো হবে তো!
    আপনি নিশ্চিন্তে নিয়ে যান, নোয়াখালীর তরমুজ, ভিত্রে সিন্দুরের মতো লাল!
    বাকিটা ইতিহাস....
    সহকারী তরমুজ বিক্রেতা আমাকে বলল, এই তরমুজটা নেন। প্রধান বিক্রেতা খানিকটা চমকে ওঠার ভঙ্গিতে বলল, স্যারকে ওটা দেয়া যাবে না এদিকে রাখ। এরপর সে দুটো তরমুজ হাতে নিয়ে থাপ্পর দিয়ে রেখে দিল। তৃতীয় নম্বরটা তরমুজে থাপ্পর দিয়ে তার সহকারীকে বলল, এটা প্যাকেট করে দে।‌ বিক্রেতাদের এই সব স্যার (.... ভাই) সুলভ আচরণ আমার সব সময় ভয় লাগে, হয় দাম বেশি রাখবে না হয় জিনিস খারাপ দিবে। বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলা চলে খানিকটা ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম দাম কতো! তিনি বললেন, স্যার আপনার থেকে বেশি রাখব না , আমি দেন! মহাবিপদ কতো দিব সেটা তো বলবে! স্যার ৫০০/- দেন। আরে বাবা তরমুজের সেই দিন আছে নাকি! ৩০০/- টাকায় দিবে? স্যার যেটা প্যাকেট করে ফেলেছি সেটা তো আপনাকে দিয়ে দিয়েছি, আপনি টাকা না দিলে কিছু করার নেই! এই মফিজ মালডা অনেক ওজন, ডাবল প্যাকেট দিস যেন ছিঁড়ে না যায়। এরপর আমার দিকে তাকিয়ে স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে বলল, "স্যার আর পুঞ্চাশটা টাকা দিয়েন, না হয় লস হবে।" এবার জানতে চাইলাম, তরমুজ ভালো হবে তো! আপনি নিশ্চিন্তে নিয়ে যান, নোয়াখালীর তরমুজ, ভিত্রে সিন্দুরের মতো লাল! বাকিটা ইতিহাস....
    Like
    Sad
    15
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1KB Visualizações 0 Anterior