• প্রকৃতির স্নিগ্ধতার মাঝে ঝর্ণার শব্দে মিশে থাকে প্রশান্তি। নিরব পরিবেশে ঝর্ণার মৃদু সুর যেন হৃদয়ে এনে দেয় এক অদ্ভুত শান্তি। প্রকৃতির কোলে, ঝর্ণার স্রোতে, খুঁজে পাই আমি নিজেকে। প্রকৃতির এই নিরবতা এবং ঝর্ণার কোলাহল, দুটোই মিলে এনে দেয় সত্যিকারের প্রশান্তি। #প্রকৃতি #ঝর্ণা #প্রশান্তি #নিরব
    প্রকৃতির স্নিগ্ধতার মাঝে ঝর্ণার শব্দে মিশে থাকে প্রশান্তি। নিরব পরিবেশে ঝর্ণার মৃদু সুর যেন হৃদয়ে এনে দেয় এক অদ্ভুত শান্তি। প্রকৃতির কোলে, ঝর্ণার স্রোতে, খুঁজে পাই আমি নিজেকে। প্রকৃতির এই নিরবতা এবং ঝর্ণার কোলাহল, দুটোই মিলে এনে দেয় সত্যিকারের প্রশান্তি। #প্রকৃতি #ঝর্ণা #প্রশান্তি #নিরব
    Love
    5
    2 Commentarii 0 Distribuiri 4101 Views 0 previzualizare
  • চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থান (টিকেট ছাড়া)

    যাদের প্রয়োজন তারা নোট রাখতে পারেন।
    চট্টগ্রাম শহরের ভিতর দর্শনীয় স্থান সমূহঃ(টিকেট ছাড়া)
    ১. পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
    ২. গোল্ডেন বীচ পতেঙ্গা
    ৩. কাঠগড় সি-বীচ
    ৪. ১৫ নং নেভাল এভেন্যু
    ৫. চট্টগ্রাম বোট ক্লাব (শুধুমাত্র রেস্টুরেন্ট এর জন্য)
    ৬. বিমান বন্দর
    ৭. ফইল্লাতলী সাগরের পাড় ও ম্যানগ্রোভ বন (রানী রাসমনি বীচ)
    ৮. চৌচালা-বীচ (সীভিউ পার্ক)
    ৯. শুকতারা রিসোর্ট
    ১০. পোর্টের টোল সড়ক
    ১১. রেলওয়ে জাদুঘর
    ১২. ঝাউতলা আবহাওয়া ওফিস ও ব্র্যাক এর পাহাড়
    ১৩. বাটালী পাহাড় (বিজয় স্তম্ভ)
    ১৪. জিলাপী পাহাড়
    ১৫. সিআরবি পাহাড়
    ১৬. ডি সি হিল
    ১৭. কর্ণফুলী নতুন ব্রীজ
    ১৮. ফিরিঙ্গিবাজার ব্রীজ ঘাট/ফিসারী ঘাট (নৌ-ভ্রমন পিয়াসুদের জন্য)
    ১৯. জাতীয় সংঘ পার্ক (পাচলাইশ)
    ২০. বিপ্লব উদ্যান (২নং গেইট)
    ২১. সানসেট পয়েন্ট ভাটিয়ারী ও ভাটিয়ারী লেক
    ২২. ঠান্ডাছড়ি পার্ক ও পিকনিক স্পট
    ২৩. ওয়ার সিমেট্রি
    ২৪. অভয় মিত্রঁ ঘাট (প্রকাশ নেভাল ২)
    ২৫. আগ্রাবাদ জাম্বুরী পার্ক


    চট্টগ্রাম শহরের ভিতর দর্শনীয় স্থান সমূহঃ(টিকেট/পারমিশন প্রয়োজন)
    ১. ফয়েজ লেক
    ২. চিড়িয়া খানা
    ৩. মিনি বাংলাদেশ
    ৪. আগ্রাবাদ কর্ণফুলী শিশু পার্ক
    ৫. বাটারফ্লাই পার্ক
    ৬. ভাটিয়ারী গলফ ও কান্ট্রি ক্লাব (আর্মি পারমিশন প্রয়োজন)
    ৭. জাতিতাত্তিক জাদুঘর আগ্রাবাদ
    ৮. জিয়া সৃতি জাদুঘর, সার্কিট হাউস।
    ৯. ক্যাফে ২৪ ভাটিয়ারী
    ১০. ডিসি পার্ক

    শহরের কাছাকাছি একদিনের ভ্রমন এ যাওয়া সম্ভব এমন দর্শনীয় স্থান সমূহঃ
    ১. কাপ্তাই
    ২. রাঙ্গামাটি
    ৩. বান্দরবন
    ৪. সীতাকুণ্ড
    ৫. মুহুরি প্রজেক্ট ফেনী
    ৬. মহামায়া রবার ডেম প্রকল্প মিরসরাই
    ৭. সহস্র ধারা ঝর্না ছোট দারোগাহাট, সীতাকুন্ড
    ৮. পারকি সমুদ্র সৈকত, আনোয়ারা
    ৯. বাশখালী বামের ছরা ইকোপার্ক
    ১০. চকোরিয়া ডুলাহাজরা সাফারী পার্ক
    চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থান (টিকেট ছাড়া) যাদের প্রয়োজন তারা নোট রাখতে পারেন। চট্টগ্রাম শহরের ভিতর দর্শনীয় স্থান সমূহঃ(টিকেট ছাড়া) ১. পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত ২. গোল্ডেন বীচ পতেঙ্গা ৩. কাঠগড় সি-বীচ ৪. ১৫ নং নেভাল এভেন্যু ৫. চট্টগ্রাম বোট ক্লাব (শুধুমাত্র রেস্টুরেন্ট এর জন্য) ৬. বিমান বন্দর ৭. ফইল্লাতলী সাগরের পাড় ও ম্যানগ্রোভ বন (রানী রাসমনি বীচ) ৮. চৌচালা-বীচ (সীভিউ পার্ক) ৯. শুকতারা রিসোর্ট ১০. পোর্টের টোল সড়ক ১১. রেলওয়ে জাদুঘর ১২. ঝাউতলা আবহাওয়া ওফিস ও ব্র্যাক এর পাহাড় ১৩. বাটালী পাহাড় (বিজয় স্তম্ভ) ১৪. জিলাপী পাহাড় ১৫. সিআরবি পাহাড় ১৬. ডি সি হিল ১৭. কর্ণফুলী নতুন ব্রীজ ১৮. ফিরিঙ্গিবাজার ব্রীজ ঘাট/ফিসারী ঘাট (নৌ-ভ্রমন পিয়াসুদের জন্য) ১৯. জাতীয় সংঘ পার্ক (পাচলাইশ) ২০. বিপ্লব উদ্যান (২নং গেইট) ২১. সানসেট পয়েন্ট ভাটিয়ারী ও ভাটিয়ারী লেক ২২. ঠান্ডাছড়ি পার্ক ও পিকনিক স্পট ২৩. ওয়ার সিমেট্রি ২৪. অভয় মিত্রঁ ঘাট (প্রকাশ নেভাল ২) ২৫. আগ্রাবাদ জাম্বুরী পার্ক চট্টগ্রাম শহরের ভিতর দর্শনীয় স্থান সমূহঃ(টিকেট/পারমিশন প্রয়োজন) ১. ফয়েজ লেক ২. চিড়িয়া খানা ৩. মিনি বাংলাদেশ ৪. আগ্রাবাদ কর্ণফুলী শিশু পার্ক ৫. বাটারফ্লাই পার্ক ৬. ভাটিয়ারী গলফ ও কান্ট্রি ক্লাব (আর্মি পারমিশন প্রয়োজন) ৭. জাতিতাত্তিক জাদুঘর আগ্রাবাদ ৮. জিয়া সৃতি জাদুঘর, সার্কিট হাউস। ৯. ক্যাফে ২৪ ভাটিয়ারী ১০. ডিসি পার্ক শহরের কাছাকাছি একদিনের ভ্রমন এ যাওয়া সম্ভব এমন দর্শনীয় স্থান সমূহঃ ১. কাপ্তাই ২. রাঙ্গামাটি ৩. বান্দরবন ৪. সীতাকুণ্ড ৫. মুহুরি প্রজেক্ট ফেনী ৬. মহামায়া রবার ডেম প্রকল্প মিরসরাই ৭. সহস্র ধারা ঝর্না ছোট দারোগাহাট, সীতাকুন্ড ৮. পারকি সমুদ্র সৈকত, আনোয়ারা ৯. বাশখালী বামের ছরা ইকোপার্ক ১০. চকোরিয়া ডুলাহাজরা সাফারী পার্ক
    Like
    2
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1105 Views 0 previzualizare
  • ভিম পাউডার এক অনবদ্য আবিস্কার।

    কাঁচের plate এ মাঝে মাঝে হলুদ দাগ হয় তাতে ভিম পাউডার দিয়ে একটু ঘষে নিন। উঠে যাবে।

    ঘর মুছুন ভিনেগার এক কোটা আধা বালতি পানি দিয়ে।

    যাদের ঘরে পিঁপড়া বেশি পানিতে কেরোসিন দিন তারপর মুছুন।

    ডাইন ইন টেবল কাঁচের হলে লিকুইড সোপ দিয়ে দু তিনবারে মুছুন দু তিন দিন পর পর একদম চকচক করবে।

    গ্লাস cleaner দিয়ে ডেইলি মুছুন।

    গ্লাস অনেকেরই ঘোলা হয়ে যায়, লিকুইড ভিম আর লবন দিয়ে মাজুন। এত চকচক করবে মনে হবে এখন কিনে আনছেন।

    প্লাস্টিক এর জিনিস ভিম লিকুইড দিয়ে ধুবেন ভিম বার দিয়ে ধুলে ঝাপসা হয়ে যাবে।

    ছাই চেলে সাথে হুইল পাউডার মিশায়ে রাখুন।
    কালি উঠে যাবে ডেকচির।

    ডেকচি তেলতেলা আয়নার মত করতে চাইলে তিব্বত ৫৭০ দিয়ে মাজুন।

    সাদা বেডশীট, বা সাদা যেকোন কিছু ভিনেগার অল্প আর গরম পানিতে সার্ফ এক্সেল দিয়ে মজাতে দিন একদম ঝা পরিস্কার হবে।

    তবে বাংলা সাবান কুচি করে হালকা গরম পানিতে মশারী ভিজালে চিটচিটে ভাব চলে যায় খরখরা সুন্দর হয়।

    ফ্যান সপ্তাহে একবার মাস্ট পরিস্কার করুন।

    দু সেট পাপোস রাখুন।

    প্রতি সপ্তাহে পালটে দিন।

    ভারী পর্দা ৬ মাসে একবার শ্যাম্পু ওয়াশ করবেন। এমনি সবসময় ঝাড়ু দিয়ে বারি দিবেন ধুলা সরে যাবে।

    দামী পর্দা ১০ মিনিটের বেশি ভিজানো যায় না।
    হালকা করে ভিজায়ে শাওয়ার ছেড়ে দিবেন
    নিংড়াবেন না।

    পানি ঝরে গেলে আলতো করে শুকাতে দিন।
    পরদা ৮/১০ বছরেও নতুন থাকবে।

    কার্পেট দৈনিক ব্রাশ তো করবেন।

    ভ্যাকুইম করবেন সপ্তাহে একবার।

    একদিন ভেজা কাপর দিয়ে মুছে ফেলবেন।

    সোফা সপ্তাহে একবার মুছে ফেলবেন ভেজা কাপর নিংড়ে।

    সব সময় লোশন বলুন শ্যাম্পু বলুন বড় ফ্যামিলি প্যাক কিনবেন এটা সব সময় সাশ্রয়।
    টাকা একবারে গেলে ৫০ মিলি বা ১০০ মিলির টাকা যায় না। এতে লাভ বেশি। যত ছোট প্যাকেট তত টাকা বেশি।

    রান্না ঘর দুদিন পর পর একটু গরম পানি দিয়ে মুছলে ঘর চিটচিটে হয় না।

    টয়লেট হারপিক পাওডার দিয়ে দৈনিক একবার হালকার উপর ঝাপসা করে ধুয়ে ফেললে ময়লা হয় না।

    মশার জন্য আগের পোস্টের হোমমেইড spray করবেন।

    ঘরদোর চকচকে থাকলে আপনিও থাকবেন চনমনে।

    জিভে জল আনা রেসিপি
    @NusratKitchen

    #tipsandtricks #tips #kitchenhacks #kitchentools #nusratKitchen #bangladesh
    ভিম পাউডার এক অনবদ্য আবিস্কার। কাঁচের plate এ মাঝে মাঝে হলুদ দাগ হয় তাতে ভিম পাউডার দিয়ে একটু ঘষে নিন। উঠে যাবে। ঘর মুছুন ভিনেগার এক কোটা আধা বালতি পানি দিয়ে। যাদের ঘরে পিঁপড়া বেশি পানিতে কেরোসিন দিন তারপর মুছুন। ডাইন ইন টেবল কাঁচের হলে লিকুইড সোপ দিয়ে দু তিনবারে মুছুন দু তিন দিন পর পর একদম চকচক করবে। গ্লাস cleaner দিয়ে ডেইলি মুছুন। গ্লাস অনেকেরই ঘোলা হয়ে যায়, লিকুইড ভিম আর লবন দিয়ে মাজুন। এত চকচক করবে মনে হবে এখন কিনে আনছেন। প্লাস্টিক এর জিনিস ভিম লিকুইড দিয়ে ধুবেন ভিম বার দিয়ে ধুলে ঝাপসা হয়ে যাবে। ছাই চেলে সাথে হুইল পাউডার মিশায়ে রাখুন। কালি উঠে যাবে ডেকচির। ডেকচি তেলতেলা আয়নার মত করতে চাইলে তিব্বত ৫৭০ দিয়ে মাজুন। সাদা বেডশীট, বা সাদা যেকোন কিছু ভিনেগার অল্প আর গরম পানিতে সার্ফ এক্সেল দিয়ে মজাতে দিন একদম ঝা পরিস্কার হবে। তবে বাংলা সাবান কুচি করে হালকা গরম পানিতে মশারী ভিজালে চিটচিটে ভাব চলে যায় খরখরা সুন্দর হয়। ফ্যান সপ্তাহে একবার মাস্ট পরিস্কার করুন। দু সেট পাপোস রাখুন। প্রতি সপ্তাহে পালটে দিন। ভারী পর্দা ৬ মাসে একবার শ্যাম্পু ওয়াশ করবেন। এমনি সবসময় ঝাড়ু দিয়ে বারি দিবেন ধুলা সরে যাবে। দামী পর্দা ১০ মিনিটের বেশি ভিজানো যায় না। হালকা করে ভিজায়ে শাওয়ার ছেড়ে দিবেন নিংড়াবেন না। পানি ঝরে গেলে আলতো করে শুকাতে দিন। পরদা ৮/১০ বছরেও নতুন থাকবে। কার্পেট দৈনিক ব্রাশ তো করবেন। ভ্যাকুইম করবেন সপ্তাহে একবার। একদিন ভেজা কাপর দিয়ে মুছে ফেলবেন। সোফা সপ্তাহে একবার মুছে ফেলবেন ভেজা কাপর নিংড়ে। সব সময় লোশন বলুন শ্যাম্পু বলুন বড় ফ্যামিলি প্যাক কিনবেন এটা সব সময় সাশ্রয়। টাকা একবারে গেলে ৫০ মিলি বা ১০০ মিলির টাকা যায় না। এতে লাভ বেশি। যত ছোট প্যাকেট তত টাকা বেশি। রান্না ঘর দুদিন পর পর একটু গরম পানি দিয়ে মুছলে ঘর চিটচিটে হয় না। টয়লেট হারপিক পাওডার দিয়ে দৈনিক একবার হালকার উপর ঝাপসা করে ধুয়ে ফেললে ময়লা হয় না। মশার জন্য আগের পোস্টের হোমমেইড spray করবেন। ঘরদোর চকচকে থাকলে আপনিও থাকবেন চনমনে। জিভে জল আনা রেসিপি @NusratKitchen #tipsandtricks #tips #kitchenhacks #kitchentools #nusratKitchen #bangladesh
    Like
    8
    0 Commentarii 0 Distribuiri 4326 Views 0 previzualizare
  • "আমি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারিনি.."
    -বিল গেটস
    "আমি জুতা সেলাই করতাম...."
    -আব্রাহাম লিংকন
    "আমি বাসের কন্ডাকটর ছিলাম"
    -রজনী কান্ত
    "আমি পেট্রোল পাম্পে কাজ করতাম"
    -ধীরু ভাই আম্বানী
    "ক্লাস টেন এ ফেল করে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিলাম"
    -সচীন টেন্ডুলকার
    "আমি ক্লাসের বেঞ্চে ঘুমিয়ে যেতাম এবং ২০ টাকা ধার নিয়ে ফিল্ম সিটি যেতাম.."
    -শাহরুখ খান
    "আমি ফুটবল ট্রেইনিং এর ফিস যোগানোর জন্য দিন-রাত এক করে ঘাম ঝরাতাম"
    -কিংবদন্তি ফুটবলার (মেসি)

    জীবন আসলে সেটা নয় যা তুমি পেয়েছো..
    জীবন তো সেটাই,যা তুমি তোমার মেধা আর পরিশ্রম দিয়ে তৈরি করেছো!

    Just collected!
    "আমি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারিনি.." -বিল গেটস "আমি জুতা সেলাই করতাম...." -আব্রাহাম লিংকন "আমি বাসের কন্ডাকটর ছিলাম" -রজনী কান্ত "আমি পেট্রোল পাম্পে কাজ করতাম" -ধীরু ভাই আম্বানী "ক্লাস টেন এ ফেল করে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিলাম" -সচীন টেন্ডুলকার "আমি ক্লাসের বেঞ্চে ঘুমিয়ে যেতাম এবং ২০ টাকা ধার নিয়ে ফিল্ম সিটি যেতাম.." -শাহরুখ খান "আমি ফুটবল ট্রেইনিং এর ফিস যোগানোর জন্য দিন-রাত এক করে ঘাম ঝরাতাম" -কিংবদন্তি ফুটবলার (মেসি) জীবন আসলে সেটা নয় যা তুমি পেয়েছো.. জীবন তো সেটাই,যা তুমি তোমার মেধা আর পরিশ্রম দিয়ে তৈরি করেছো! Just collected!
    Like
    Love
    34
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1835 Views 0 previzualizare
  • হোয়াইট সস
    """"""""""""""""""'
    উপকরণঃ
    বাটার অথবা তেল-১ টেবিল চামচ,ময়দা -১ টেবিল চামচ,চিনি -১চা চামচ , তরল দুধ -১/২ কাপ,রসুন কুচি +গোল মরিচ গুঁড়া+লবন -১/৪ চা চামচ করে

    প্রণালীঃ-
    প্যানে বাটার গলে যাওয়ার পর ময়দা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে যোগ করতে হবে রসুন কুচি, গোল মরিচ গুঁড়া,লবন, চিনি। এরপর তরল দুধ দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে। ঘন ক্রিমের মতো হয়ে এলে নামিয়ে নিতে হবে।(চুলার আঁচ লো রাখতে হবে)

    তেল,ডিম ছাড়া শর্মা সস
    """""""""""""""""""""""'""""""""""""'
    উপকরণঃ
    টক দই(পানি ঝরানো) - ১/২ কাপ,রসুন বাটা -১/৪ চা চামচ,গুঁড়ো দুধ - ১ টেবিল চামচ,সরিষা বাটা -১/৪ চা চামচ ,গোল মরিচ গুঁড়া - ২ চিমটি পরিমাণ,চিনি - দেড় চা চামচ (স্বাদ মতো),লবণ - স্বাদ বুঝে,টমেটো সস -২ থেকে ৩ টেবিল চামচ
    **ঝাল বাড়াতে চাইলে অল্প মরিচ গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন।

    প্রণালীঃ-
    সব গুলো উপকরণ একত্রে চামচের সাহায্যে ভালো ভাবে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিলেই শর্মা সস তৈরি।

    **ব্লেন্ডার ব্যবহার করতে চাইলে সবগুলো উপকরণ ৩০-৪০ সেকেন্ডের মতো ব্লেন্ড করে নিলেই হবে, সেক্ষেত্রে রসুন আর সরিষা আস্ত দেওয়া যাবে।
    **টমেটো সস, সরিষা বাটা বাদ দিয়ে একই ভাবে ব্লেন্ড করে মেয়োনিজ তৈরি করতে পারেন।

    মেয়োনিজ
    """"'"""""'"""""'
    উপকরণঃ
    ডিম(নরমাল টেম্পারেচার) -১ টি,সয়াবিন তেল -১ কাপের মতো (ডিমের সাইজের উপর নির্ভর করবে),গোল মরিচ গুঁড়া -আধা চা চামচ, চিনি -২ চা চামচ ,লবন - কোয়ার্টার (১/৪) চা চামচ,সিরকা অথবা লেবুর রস - ১ টেবিল চামচ

    প্রণালীঃ-
    ব্লেন্ডারে তেল ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ভালো ভাবে ৩০ সেকেন্ডের ব্লেন্ড করে, আস্তে আস্তে তেল ঢালতে হবে। তেল একবারে ঢালা যাবে না। থেমে থেমে ৪,৫ বারে ঢালতে হবে।২মিনিটের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে মেয়োনিজ।

    ***মেয়োনিজ ১ সপ্তাহের মতো নরমাল ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়।
    ***মেয়োনিজের পারফেক্ট কনসিস্টেন্সি বোঝার উপায় হলো- ব্লেন্ডার উপুড় করে ধরলে সাথে সাথে গড়িয়ে পড়বে না, পড়লে আরেকটু তেল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।

    বার্গার/শর্মা সস
    """""""""""""""""""""""
    উপকরণঃ
    ডিম -১ টি,চিনি - ১ টেবিল চামচ,লবন - আধা চা চামচ,সাদা সরিষা বাটা - আধা চা চামচ,তেল -১ কাপ বা কিছু টা কম,রসুন কুচি -১ চা চামচ,সিরকা -১টেবিল চামচ,গোল মরিচ গুঁড়া - আধা চা চামচ, গুঁড়া দুধ -১ টেবিল চামচ (অপশনাল),টমেটো সস - ৪ টেবিল চামচ

    প্রণালীঃ-
    মেয়োনিজ এর মতো একই পদ্ধতিতে ব্লেন্ড করে টমেটো সস এ্যাড করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে শর্মা সস।
    হোয়াইট সস """"""""""""""""""' উপকরণঃ বাটার অথবা তেল-১ টেবিল চামচ,ময়দা -১ টেবিল চামচ,চিনি -১চা চামচ , তরল দুধ -১/২ কাপ,রসুন কুচি +গোল মরিচ গুঁড়া+লবন -১/৪ চা চামচ করে প্রণালীঃ- প্যানে বাটার গলে যাওয়ার পর ময়দা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে যোগ করতে হবে রসুন কুচি, গোল মরিচ গুঁড়া,লবন, চিনি। এরপর তরল দুধ দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে। ঘন ক্রিমের মতো হয়ে এলে নামিয়ে নিতে হবে।(চুলার আঁচ লো রাখতে হবে) তেল,ডিম ছাড়া শর্মা সস """""""""""""""""""""""'""""""""""""' উপকরণঃ টক দই(পানি ঝরানো) - ১/২ কাপ,রসুন বাটা -১/৪ চা চামচ,গুঁড়ো দুধ - ১ টেবিল চামচ,সরিষা বাটা -১/৪ চা চামচ ,গোল মরিচ গুঁড়া - ২ চিমটি পরিমাণ,চিনি - দেড় চা চামচ (স্বাদ মতো),লবণ - স্বাদ বুঝে,টমেটো সস -২ থেকে ৩ টেবিল চামচ **ঝাল বাড়াতে চাইলে অল্প মরিচ গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন। প্রণালীঃ- সব গুলো উপকরণ একত্রে চামচের সাহায্যে ভালো ভাবে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিলেই শর্মা সস তৈরি। **ব্লেন্ডার ব্যবহার করতে চাইলে সবগুলো উপকরণ ৩০-৪০ সেকেন্ডের মতো ব্লেন্ড করে নিলেই হবে, সেক্ষেত্রে রসুন আর সরিষা আস্ত দেওয়া যাবে। **টমেটো সস, সরিষা বাটা বাদ দিয়ে একই ভাবে ব্লেন্ড করে মেয়োনিজ তৈরি করতে পারেন। মেয়োনিজ """"'"""""'"""""' উপকরণঃ ডিম(নরমাল টেম্পারেচার) -১ টি,সয়াবিন তেল -১ কাপের মতো (ডিমের সাইজের উপর নির্ভর করবে),গোল মরিচ গুঁড়া -আধা চা চামচ, চিনি -২ চা চামচ ,লবন - কোয়ার্টার (১/৪) চা চামচ,সিরকা অথবা লেবুর রস - ১ টেবিল চামচ প্রণালীঃ- ব্লেন্ডারে তেল ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ভালো ভাবে ৩০ সেকেন্ডের ব্লেন্ড করে, আস্তে আস্তে তেল ঢালতে হবে। তেল একবারে ঢালা যাবে না। থেমে থেমে ৪,৫ বারে ঢালতে হবে।২মিনিটের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে মেয়োনিজ। ***মেয়োনিজ ১ সপ্তাহের মতো নরমাল ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়। ***মেয়োনিজের পারফেক্ট কনসিস্টেন্সি বোঝার উপায় হলো- ব্লেন্ডার উপুড় করে ধরলে সাথে সাথে গড়িয়ে পড়বে না, পড়লে আরেকটু তেল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। বার্গার/শর্মা সস """"""""""""""""""""""" উপকরণঃ ডিম -১ টি,চিনি - ১ টেবিল চামচ,লবন - আধা চা চামচ,সাদা সরিষা বাটা - আধা চা চামচ,তেল -১ কাপ বা কিছু টা কম,রসুন কুচি -১ চা চামচ,সিরকা -১টেবিল চামচ,গোল মরিচ গুঁড়া - আধা চা চামচ, গুঁড়া দুধ -১ টেবিল চামচ (অপশনাল),টমেটো সস - ৪ টেবিল চামচ প্রণালীঃ- মেয়োনিজ এর মতো একই পদ্ধতিতে ব্লেন্ড করে টমেটো সস এ্যাড করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে শর্মা সস।
    Like
    18
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1503 Views 1 previzualizare
  • ছোট্ট এই মেয়েটির জীবন-দর্শনে অভিভূত হলাম।
    গত রোববার আগুন লেগে বনানীর বস্তি পুড়ে যায়। সব হারিয়ে বস্তিবাসী যখন বিলাপ করছে, তখন সেই বস্তিতে বেড়ে ওঠা এই মেয়েটির মুখে উজ্জ্বল হাসি। কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে বলে, ‘সবকিছু পুইড়্যা যাগ গা, আমার মা তো আছে!’
    মায়ের প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি মেয়েটি ভিন্ন এক শিক্ষা রেখে গেল আমাদের জন্য। কৃতজ্ঞতার শিক্ষা। যা নেই তার প্রতি নজর না দিয়ে যা আছে তা নিয়ে ভালো থাকার শিক্ষা।
    এই পৃথিবীতে আমরা কেউই সম্পূর্ণ নই। আমাদের প্রত্যেকেরই না পাওয়ার বেদনা আছে, হারানোর ব্যথা আছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যাবে, না পাওয়ার বেদনার চেয়ে আমাদের পাওয়ার পাল্লাটাই ভারী। তারপরও পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় না করে আমরা মেতে থাকি না পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে।
    যে মানুষটা জুতা কিনতে অক্ষম, তার জুতা-বিষয়ে অভিযোগের শেষ নেই। কিন্তু তিনি কি কখনো ভেবে দেখেন, এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের জুতা পরার পা-টাই নেই!
    অনেক বাবা-মাই আমরা সন্তানকে ত্যাগ, ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ শেখাতে পারি না। বস্তিতে বড় হওয়া ছোট্ট এই মেয়েটির মধ্যে যে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধের দেখা আমরা পেলাম, অট্টালিকায় বসবাসকারী অনেক মানুষের মধ্যেও তা দেখা যায় না।
    বস্তির মেয়েটি পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া সম্পদের জন্য কান্না করেনি। তার মা যে বেঁচে আছে, সেই সুখে সে হেসে উঠেছে। আমাদেরও উচিত, না পাওয়া জিনিসের জন্য হাহুতাশ না করে পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় করা। তবেই তো আমরা রবের কৃতজ্ঞশীল বান্দা হতে পারব।
    তবে হ্যাঁ, ইদানীং আগুন লাগার যে ঘটনা ঘটছে, তা খুবই দুঃখজনক বিষয়। এইসব ঘটনায় একদিকে যেমন প্রচুর সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ঝরে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান প্রাণ। এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে অগ্রীম পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
    অগ্নিকাণ্ডে যারা মারা গেছেন, সম্পদ হারিয়েছেন, সবার প্রতি আমাদের সমবেদনা—মহান আল্লাহ তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
    ছোট্ট এই মেয়েটির জীবন-দর্শনে অভিভূত হলাম। গত রোববার আগুন লেগে বনানীর বস্তি পুড়ে যায়। সব হারিয়ে বস্তিবাসী যখন বিলাপ করছে, তখন সেই বস্তিতে বেড়ে ওঠা এই মেয়েটির মুখে উজ্জ্বল হাসি। কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে বলে, ‘সবকিছু পুইড়্যা যাগ গা, আমার মা তো আছে!’ মায়ের প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি মেয়েটি ভিন্ন এক শিক্ষা রেখে গেল আমাদের জন্য। কৃতজ্ঞতার শিক্ষা। যা নেই তার প্রতি নজর না দিয়ে যা আছে তা নিয়ে ভালো থাকার শিক্ষা। এই পৃথিবীতে আমরা কেউই সম্পূর্ণ নই। আমাদের প্রত্যেকেরই না পাওয়ার বেদনা আছে, হারানোর ব্যথা আছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যাবে, না পাওয়ার বেদনার চেয়ে আমাদের পাওয়ার পাল্লাটাই ভারী। তারপরও পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় না করে আমরা মেতে থাকি না পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে। যে মানুষটা জুতা কিনতে অক্ষম, তার জুতা-বিষয়ে অভিযোগের শেষ নেই। কিন্তু তিনি কি কখনো ভেবে দেখেন, এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের জুতা পরার পা-টাই নেই! অনেক বাবা-মাই আমরা সন্তানকে ত্যাগ, ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ শেখাতে পারি না। বস্তিতে বড় হওয়া ছোট্ট এই মেয়েটির মধ্যে যে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধের দেখা আমরা পেলাম, অট্টালিকায় বসবাসকারী অনেক মানুষের মধ্যেও তা দেখা যায় না। বস্তির মেয়েটি পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া সম্পদের জন্য কান্না করেনি। তার মা যে বেঁচে আছে, সেই সুখে সে হেসে উঠেছে। আমাদেরও উচিত, না পাওয়া জিনিসের জন্য হাহুতাশ না করে পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় করা। তবেই তো আমরা রবের কৃতজ্ঞশীল বান্দা হতে পারব। তবে হ্যাঁ, ইদানীং আগুন লাগার যে ঘটনা ঘটছে, তা খুবই দুঃখজনক বিষয়। এইসব ঘটনায় একদিকে যেমন প্রচুর সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ঝরে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান প্রাণ। এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে অগ্রীম পদক্ষেপ নেয়া উচিত। অগ্নিকাণ্ডে যারা মারা গেছেন, সম্পদ হারিয়েছেন, সবার প্রতি আমাদের সমবেদনা—মহান আল্লাহ তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
    Like
    Love
    19
    0 Commentarii 0 Distribuiri 492 Views 0 previzualizare
  • টিউশন যেহেতু নিচ্ছেন না, মজা নিন!
    চোরের জীবনে রবীন্দ্রনাথের প্রভাবঃ
    "ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো??
    চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি।
    ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে??
    চোর: গতকাল মাঝরাতে একটা গান ভেসে এলো, - "আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে..."
    ভাবলাম আমিই বা বসে থাকি কেনো??
    আমিও যাই, তাই বেড়িয়ে পড়লাম।
    ম্যাজিস্ট্রেট: তারপর???
    চোর: একটি বাড়ি থেকে আওয়াজ এলো- "এসো এসো আমার ঘরে এসো আমার ঘরে"।
    ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর...???
    সাথে সাথে ঢুকে পড়লাম।
    ম্যাজিস্ট্রেট: বলো কি হে !!!
    চোর: ঘরে ঢুকেই শুনলাম- "ঘরেতে ভ্রমর এলো গুনগুনিয়ে।" বেশ আনন্দ পেলাম !!!বুঝলাম, আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে।
    ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর কি করলে???
    এদিক ওদিক তাকিয়ে কি করবো ভাবছি, তখন শুনতে পেলাম- "এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল।"
    কবিগুরুর আদেশ তো আর অমান্য করা যায় না !!!
    সব মালপত্র একজায়গায় জড়ো করে বেঁধে ফেললাম।
    সঙ্গে সঙ্গে কানে ভেসে এলো- "আজি দখিন দুয়ার খোলা ।"
    পেছনের দরজা দিয়ে যখন বেড়িয়ে পড়লাম তখন বেরসিক পুলিশ এসে আমাকে ধরলো।
    আমি কত বোঝাবার চেষ্টা করলাম- আমি চুরি করিনি, শুধু রবীন্দ্রনাথের নির্দেশ পালন করেছি!!
    ওরা বোধহয় রবীন্দ্রনাথের নামই শোনে নি, সোজা আপনার কাছে নিয়ে এসেছে।
    ম্যাজিস্ট্রেট: ঠিক আছে, তোমাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিলাম।
    এই বিষয়ে তোমার রবীন্দ্রনাথ কিছু বলেছেন ???
    চোর: "এ পথে আমি যে গেছি বারেবার, ভুলিনি তো একদিনও ।"
    ম্যাজিস্ট্রেট: জেলে যখন থাকবে, তখন তুমি রবীন্দ্রনাথকে কি বলবে ???
    চোর: "ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে ???"
    টিউশন যেহেতু নিচ্ছেন না, মজা নিন! চোরের জীবনে রবীন্দ্রনাথের প্রভাবঃ "ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো?? চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি। ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে?? চোর: গতকাল মাঝরাতে একটা গান ভেসে এলো, - "আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে..." ভাবলাম আমিই বা বসে থাকি কেনো?? আমিও যাই, তাই বেড়িয়ে পড়লাম। ম্যাজিস্ট্রেট: তারপর??? চোর: একটি বাড়ি থেকে আওয়াজ এলো- "এসো এসো আমার ঘরে এসো আমার ঘরে"। ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর...??? সাথে সাথে ঢুকে পড়লাম। ম্যাজিস্ট্রেট: বলো কি হে !!! চোর: ঘরে ঢুকেই শুনলাম- "ঘরেতে ভ্রমর এলো গুনগুনিয়ে।" বেশ আনন্দ পেলাম !!!বুঝলাম, আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে। ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর কি করলে??? এদিক ওদিক তাকিয়ে কি করবো ভাবছি, তখন শুনতে পেলাম- "এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল।" কবিগুরুর আদেশ তো আর অমান্য করা যায় না !!! সব মালপত্র একজায়গায় জড়ো করে বেঁধে ফেললাম। সঙ্গে সঙ্গে কানে ভেসে এলো- "আজি দখিন দুয়ার খোলা ।" পেছনের দরজা দিয়ে যখন বেড়িয়ে পড়লাম তখন বেরসিক পুলিশ এসে আমাকে ধরলো। আমি কত বোঝাবার চেষ্টা করলাম- আমি চুরি করিনি, শুধু রবীন্দ্রনাথের নির্দেশ পালন করেছি!! ওরা বোধহয় রবীন্দ্রনাথের নামই শোনে নি, সোজা আপনার কাছে নিয়ে এসেছে। ম্যাজিস্ট্রেট: ঠিক আছে, তোমাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিলাম। এই বিষয়ে তোমার রবীন্দ্রনাথ কিছু বলেছেন ??? চোর: "এ পথে আমি যে গেছি বারেবার, ভুলিনি তো একদিনও ।" ম্যাজিস্ট্রেট: জেলে যখন থাকবে, তখন তুমি রবীন্দ্রনাথকে কি বলবে ??? চোর: "ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে ???"
    Like
    8
    0 Commentarii 0 Distribuiri 652 Views 0 previzualizare
  • উচ্চ সিজিপিএ ওয়ালা এক বন্ধুকে পরীক্ষার ৩ দিন আগে একটা চ্যাপ্টার বুঝার জন্য কল দিয়ে তার বাসায় যেতে চেয়েছিলাম। সে জবাবে বলছিলো তুই এখন আসিস না, তুই আসলে আমার পড়ালেখার ক্ষতি হবে।
    সেদিন এক কম সিজিপিএ ওয়ালা বন্ধুর বাসায় গিয়ে তার অতিথেয়তায় সত্যিই মুগ্ধ হয়েছিলাম।

    বাসার গলিতে ঢুকবার পথে গেইটের সামনে থাকা গার্ড মামাকে প্রথমদিন একটা সালাম দিয়েছিলাম আর জিজ্ঞাসা করছিলাম "মামা ভাল আছেন?"
    যাস্ট এতুটুকুই.......
    এরপর থেকে ওনি আমাকে যতবার দেখে ততবারই দাঁড়িয়ে সামনে এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করবে "ভাইয়া ভাল আছেন?"

    ভার্সিটিতে পা রেখে প্রথম যেদিন ঘরোয়া রেস্টুরেন্টে যাই, সেদিন এক ওয়েটারের সাথে পরিচয়। এরপর থেকে গেলেই তার টেবিলে বসতাম, সুখ দুঃখের গল্প করতাম। পরের ঈদে বন্ধুরা কয়েকজন মিলে তাকে ভাল অংকের একটা বকশিশ দেই।
    সেই ছেলে এখন ওমানে আছে। প্রায়ই ওখান থেকে ফোন দিয়ে বলে স্যার আপনার কিছু লাগলে বলেন পাঠাইয়া দেই।
    কিছুই না,অল্প কয়টা টাকা যাস্ট সবাই মিলে দিয়ে বলছিলাম, "বাড়ি যা, ভাল করে ঈদ করিস।"

    টং দোকানে একটা কালো কুচকুচে কুকুর সব সময় বসে থাকে। একদিন চা খাওয়ার সময় এটা সামনে এসে লেজ নাড়ছে আর ঘুর ঘুর করছে। শুধু পাঁচ টাকার একটা পাউরুটি কিনে খাওয়াইছিলাম। এখন প্রায়ই মাঝ রাতে চা রুটি খেতে বের হই। আগে ওই সময়টাতে চা খেয়ে সামনের গলিতে যেতে ভয় লাগত। যদি কেউ ধরে বসে। এখন মাঝরাতেও কানে হেড ফোন লাগিয়ে হাটি। ভয় হয় না। কারন ওই কালো কুকুরটা দেখলে তেড়ে আসে। সাথে পা মিলিয়ে হাটে। দুইটা হাত থাকলে হয়তো জড়িয়েও ধরত। তার চোখের ভাষা বলে দেয় " কেউ ধরতে আসলে কইলজা খুইল্লা ফালামু "

    উচু শ্রেনীর মানুষদের ডিকশনারিতে কৃতজ্ঞতা শব্দটা প্রায়ই নাই বললেই চলে। অনেক রুই কাতলার জন্য জীবনে অনেক কিছু করেছি। নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ ব্লাড ম্যানেজ করতে সারারাত দৌড়িয়েছি। কিন্তু পরদিন ভোরে জানতেও চায়নি ব্লাডটি কার, কোথা থেকে ম্যানেজ করেছি।

    কিন্তু সামান্য একটা গার্ড, রাস্তার মুচি, ক্যান্টিনের মামা এমনকি টং দোকানের কুকুরটাকেও যদি একটু এহসান করা হয় তখন পারলে পুরা হার্টটা খুলে দিবে......

    মানুষ হইতে টাকা লাগে না।
    মন লাগে
    ছত্রিশ কিংবা আটত্রিশ স্কয়ার ফিটের না।
    বিশাল আকাশের মত বড় একটা মন লাগে....।
    উচ্চ সিজিপিএ ওয়ালা এক বন্ধুকে পরীক্ষার ৩ দিন আগে একটা চ্যাপ্টার বুঝার জন্য কল দিয়ে তার বাসায় যেতে চেয়েছিলাম। সে জবাবে বলছিলো তুই এখন আসিস না, তুই আসলে আমার পড়ালেখার ক্ষতি হবে। সেদিন এক কম সিজিপিএ ওয়ালা বন্ধুর বাসায় গিয়ে তার অতিথেয়তায় সত্যিই মুগ্ধ হয়েছিলাম। বাসার গলিতে ঢুকবার পথে গেইটের সামনে থাকা গার্ড মামাকে প্রথমদিন একটা সালাম দিয়েছিলাম আর জিজ্ঞাসা করছিলাম "মামা ভাল আছেন?" যাস্ট এতুটুকুই....... এরপর থেকে ওনি আমাকে যতবার দেখে ততবারই দাঁড়িয়ে সামনে এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করবে "ভাইয়া ভাল আছেন?" ভার্সিটিতে পা রেখে প্রথম যেদিন ঘরোয়া রেস্টুরেন্টে যাই, সেদিন এক ওয়েটারের সাথে পরিচয়। এরপর থেকে গেলেই তার টেবিলে বসতাম, সুখ দুঃখের গল্প করতাম। পরের ঈদে বন্ধুরা কয়েকজন মিলে তাকে ভাল অংকের একটা বকশিশ দেই। সেই ছেলে এখন ওমানে আছে। প্রায়ই ওখান থেকে ফোন দিয়ে বলে স্যার আপনার কিছু লাগলে বলেন পাঠাইয়া দেই। কিছুই না,অল্প কয়টা টাকা যাস্ট সবাই মিলে দিয়ে বলছিলাম, "বাড়ি যা, ভাল করে ঈদ করিস।" টং দোকানে একটা কালো কুচকুচে কুকুর সব সময় বসে থাকে। একদিন চা খাওয়ার সময় এটা সামনে এসে লেজ নাড়ছে আর ঘুর ঘুর করছে। শুধু পাঁচ টাকার একটা পাউরুটি কিনে খাওয়াইছিলাম। এখন প্রায়ই মাঝ রাতে চা রুটি খেতে বের হই। আগে ওই সময়টাতে চা খেয়ে সামনের গলিতে যেতে ভয় লাগত। যদি কেউ ধরে বসে। এখন মাঝরাতেও কানে হেড ফোন লাগিয়ে হাটি। ভয় হয় না। কারন ওই কালো কুকুরটা দেখলে তেড়ে আসে। সাথে পা মিলিয়ে হাটে। দুইটা হাত থাকলে হয়তো জড়িয়েও ধরত। তার চোখের ভাষা বলে দেয় " কেউ ধরতে আসলে কইলজা খুইল্লা ফালামু " উচু শ্রেনীর মানুষদের ডিকশনারিতে কৃতজ্ঞতা শব্দটা প্রায়ই নাই বললেই চলে। অনেক রুই কাতলার জন্য জীবনে অনেক কিছু করেছি। নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ ব্লাড ম্যানেজ করতে সারারাত দৌড়িয়েছি। কিন্তু পরদিন ভোরে জানতেও চায়নি ব্লাডটি কার, কোথা থেকে ম্যানেজ করেছি। কিন্তু সামান্য একটা গার্ড, রাস্তার মুচি, ক্যান্টিনের মামা এমনকি টং দোকানের কুকুরটাকেও যদি একটু এহসান করা হয় তখন পারলে পুরা হার্টটা খুলে দিবে...... মানুষ হইতে টাকা লাগে না। মন লাগে ছত্রিশ কিংবা আটত্রিশ স্কয়ার ফিটের না। বিশাল আকাশের মত বড় একটা মন লাগে....।
    Like
    Love
    Yay
    19
    2 Commentarii 0 Distribuiri 565 Views 0 previzualizare
  • ★পোলাও / বিরিয়ানি / খিচুড়ি গলে গিয়েছে? দেখুন ঝরঝরে করার ম্যাজিক টিপস!!
    Nusrat's Kitchen

    ★যদি পানি দেয়ার পর পরই বুঝতে পারেন যে পানি বেশি হয়ে গেছে ও এতে বিরিয়ানি বা খিচুরিটা গলে যাবে , তাহলে সাথে সাথে আলু কেটে এর মাঝে দিয়ে দিন । আলু সিদ্ধ হতে বাড়তি পানি প্রয়োজন । বেশি দিয়ে ফেলা পানিটা আলু টেনে নিয়ে সিদ্ধ হবে । আর আপনার খাবারেও পানি অনুপাত ঠিক হয়ে আসবে ।

    ★পোলাও , খিচুড়ি বা বিরিয়ানিতে গলে যাওয়া ভাব ? পাতিলের মুখে একটি নরম তোয়ালে চাপা দিন । তার ওপরে ঢাকনা আটকে দম দিন । পানি বাষ্প হয়ে উড়বে এবং তোয়ালে সেটা টেনে নেবে । বেশি নাড়াচাড়া করবেন না। আধা ঘণ্টা দম দিন , অনেকটাই ঝরঝরে হয়ে আসবে ।

    ★চুলায় থাকা অবস্থাতেই যদি দেখেন যে গলে যাচ্ছে বা গেছে , তাহলে সাথে সাথে পাত্রের মুখের ঢাকনা খুলে দিন । বাড়তি পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যেতে দিন ও ঢাকনা খোলা অবস্থাতেই দম দিন । গলে যাওয়া ভাব কমে ঝরঝরে হয়ে আসবে ।

    ★টিপস:
    ১ কাপ পোলাও চালের জন্য দেড় কাপ পানি , এই হিসাবে পানি দিলে কখনো পোলাও , বিরিয়ানি , খিঁচুড়ি গলে যাবে না । চাল ও পানি এক কাপেই পরিমাপ করবেন । এবং ফুটন্ত গরম পানি ব্যবহার করবেন।
    ★পোলাও / বিরিয়ানি / খিচুড়ি গলে গিয়েছে? দেখুন ঝরঝরে করার ম্যাজিক টিপস!! ©️ Nusrat's Kitchen ★যদি পানি দেয়ার পর পরই বুঝতে পারেন যে পানি বেশি হয়ে গেছে ও এতে বিরিয়ানি বা খিচুরিটা গলে যাবে , তাহলে সাথে সাথে আলু কেটে এর মাঝে দিয়ে দিন । আলু সিদ্ধ হতে বাড়তি পানি প্রয়োজন । বেশি দিয়ে ফেলা পানিটা আলু টেনে নিয়ে সিদ্ধ হবে । আর আপনার খাবারেও পানি অনুপাত ঠিক হয়ে আসবে । ★পোলাও , খিচুড়ি বা বিরিয়ানিতে গলে যাওয়া ভাব ? পাতিলের মুখে একটি নরম তোয়ালে চাপা দিন । তার ওপরে ঢাকনা আটকে দম দিন । পানি বাষ্প হয়ে উড়বে এবং তোয়ালে সেটা টেনে নেবে । বেশি নাড়াচাড়া করবেন না। আধা ঘণ্টা দম দিন , অনেকটাই ঝরঝরে হয়ে আসবে । ★চুলায় থাকা অবস্থাতেই যদি দেখেন যে গলে যাচ্ছে বা গেছে , তাহলে সাথে সাথে পাত্রের মুখের ঢাকনা খুলে দিন । বাড়তি পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যেতে দিন ও ঢাকনা খোলা অবস্থাতেই দম দিন । গলে যাওয়া ভাব কমে ঝরঝরে হয়ে আসবে । ★টিপস: ১ কাপ পোলাও চালের জন্য দেড় কাপ পানি , এই হিসাবে পানি দিলে কখনো পোলাও , বিরিয়ানি , খিঁচুড়ি গলে যাবে না । চাল ও পানি এক কাপেই পরিমাপ করবেন । এবং ফুটন্ত গরম পানি ব্যবহার করবেন।
    Like
    Yay
    40
    0 Commentarii 0 Distribuiri 878 Views 0 previzualizare
  • রান্নার কাজ সহজ ও মজার করার ৪৯টি দারুণ টিপস:—

    টিপস:

    ১) যথাসম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করুন। এতে খাবারের পুষ্টিমান ঠিক থাকে।

    ২) মাংস রান্নার শুরুতেই লবণ না দিয়ে রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। এর পর দেখে নিন পরিমাণ ঠিক হল কিনা।

    ৩) তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখুন- যেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ভালোমতো তরকারির সঙ্গে মিশে যায়।

    ৪) চাল ধোয়ার পর ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর রান্না করুন অথবা রান্নার সময় ১ চা চামচ তেল দিয়ে দিন। দেখবেন ভাত সুন্দর ঝরঝরে হয়েছে।

    ৫) মুরগির ফ্যাট এড়াতে চাইলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না করুন। কারণ মুরগির চামড়াতেই প্রধান ফ্যাট থাকে।

    ৬) সবুজ সবজি রান্নার সময় সবুজ রং ঠিক রাখতে চাইলে এক চিমটি চিনি দিন।

    ৭) রান্না করার জন্য একদিন আগেই মাংস সিদ্ধ এবং ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।

    ৮) রান্নার সময় গরম পানি ব্যবহার করুন।

    ৯) ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন।

    ১০) মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে তরকারিতে দিন।

    ১১) মাছ, মাংস বা ডিমের ঝোলে লবণ বেশি হয়ে গেলে তরকারিতে কয়েকটি সিদ্ধ আলু ভেঙে দিন। স্বাদ ঠিক হয়ে যাবে।

    ১২) মুরগির মাংস বা কলিজা রান্নায় ১ টেবিল চামচ সিরকা দিন। এতে মাংসের গন্ধ থাকবে না আবার তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হবে।

    ১৩) মাছ ভাজার সময় তেল ছিটা রোধ করতে একটু হলুদ ছড়িয়ে দিন।

    ১৪) বেরেস্তা করার সময় পেঁয়াজ লো আচে ভেজে নিন এতে পেঁয়াজ লালচে হবে।আর ছোট পেয়াজ দিয়ে বেরেস্তা করুন।

    ১৫) কাঁচামাছ বা মাংস ছুরি-চপিং বোর্ডে কাটতে চাইলে বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকেই পানিতে ভিজিয়ে নরমাল করে নিন।

    ১৬) আলু ও ডিম একসঙ্গে সিদ্ধ করুন, আলাদা কাজে ব্যবহার করলেও তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে।

    ১৭) স্যুপ রান্নার সময় পাতলা হয়ে গেলে দুটি সিদ্ধ আলু ম্যাশ করে স্যুপে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন।

    ১৮) ডাল তাড়াতাড়ি রান্না করতে আগের রাতেই ভিজিয়ে রাখুন।

    ১৯) সহজে মসলাপাতি খুঁজে পেতে কৌটার গায়ে নাম লিখে রাখুন।

    ২০) আগামী দিন কী রান্না করবেন তার প্রস্তুতি রাতেই নিন, তা হলে সময় বেচে যাবে।

    ২১) রান্না করার সময় অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশনের ব্যাপারে নজর রাখবেন।

    ২২) মাছ রান্না করে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ অনেকগুণ বেড়ে যাবে।

    ২৩) ডালে বাগার দিতে রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিন।

    ২৪) মাংসজাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) ছড়িয়ে দিন। এতে স্বাদ বেড়ে যাবে।

    ২৫) ডিম সিদ্ধ করতে পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে নিন। এতে ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। আর ঠাণ্ডা করে ডিম ছিলুন, তা হলে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না।

    ২৬) চুলায় হাঁড়ি-পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না।

    ২৭) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ডলবেন না, এতে হাত জ্বালা করবে।

    ২৮) মাছ ভাজতে কড়াই হতে নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে বা চোখে তেল পড়তে পারে।

    ২৯) শুকনা মরিচ ভাজার সময় মরিচ পোড়ার ঝাঁজে হাঁচি-কাশি রোধে রান্নাঘরের দরজা-জানালা ভালো করে খুলে দিন।

    ৩০) ভাজিতে তেল বেশি পড়ে গেলে ভাজিগুলো কড়াই বা প্যানের একদিকে সরিয়ে কড়াই কাত করে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তেল ভাজি থেকে ঝরে গেলে সংরক্ষণ করে অন্য প্যান ব্যবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারিতে যদি তেল বেশি হয়ে পড়ে, তবে ওপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে ভাজিতে ব্যবহার করলে ভালোই সুস্বাদু লাগে।

    ৩১) এলাচ সম্পূর্ণ গুঁড়ো করে ব্যবহার করা ভালো। এতে এলাচ কামড়ে পড়ে খাওয়ার মজা নষ্ট হবে না। আবার রান্নাতেও সুগন্ধ হবে।

    ৩২) সবজির রং ঠিক রাখতে পাতিল ঢেকে রান্না না করাই ভালো। আর কিছু সবজিকে সামান্য সিদ্ধ করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে।

    ৩৩) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে, যা দেবেন তার সঙ্গে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না।

    ৩৪) ডালের মজা বৃদ্ধির জন্য বেশি সময় ধরে রান্না করুন, স্বাদ বেড়ে যাবে।

    ৩৫) তেলাপিয়া মাছের গন্ধ দূর করতে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে রান্না করুন।

    ৩৬) লাল সরষের ঝাঁজ বেশি হয়। হলুদ সরষে ব্যবহার করলে তিতা হয় না। সরষে বাটার সময় লবণ আর কাঁচামরিচ একসঙ্গে বাটলে তিতা হয় না।

    ৩৭) বর্ষাকালে লবণ গলে যায়, তাই একমুঠো পরিষ্কার চাল পুঁটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিন।

    ৩৮) কাচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়, তাই গরম কিছু ঢালার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।

    ৩৯) আলু ও আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন পর্যন্ত টাটকা থাকে।

    ৪০) যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো। ফলে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না।

    ৪১) শিশি বা কৌটার মধ্যে বিস্কিট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কিট অনেক দিন মচমচে থাকে।

    ৪২) আঙুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে ২ মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠাণ্ডা পানিতে রেখে দিলে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়।

    ৪৩) চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।

    ৪৪) কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশি দিন টাটকা থাকে।

    ৪৫) কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড় বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে।

    ৪৬) চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল— এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না।

    ৪৭) খাবার পুড়ে পাত্রের তলায় আটকে থাকলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফোটালে পোড়া অংশ দ্রুত আলাগা হয়ে উঠে যায়।

    ৪৮) আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না।

    ৪৯) চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।

    📌রান্নার কাজ সহজ ও মজার করার ৪৯টি দারুণ টিপস:— ⚫টিপস: ১) যথাসম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করুন। এতে খাবারের পুষ্টিমান ঠিক থাকে। ২) মাংস রান্নার শুরুতেই লবণ না দিয়ে রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। এর পর দেখে নিন পরিমাণ ঠিক হল কিনা। ৩) তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখুন- যেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ভালোমতো তরকারির সঙ্গে মিশে যায়। ৪) চাল ধোয়ার পর ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর রান্না করুন অথবা রান্নার সময় ১ চা চামচ তেল দিয়ে দিন। দেখবেন ভাত সুন্দর ঝরঝরে হয়েছে। ৫) মুরগির ফ্যাট এড়াতে চাইলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না করুন। কারণ মুরগির চামড়াতেই প্রধান ফ্যাট থাকে। ৬) সবুজ সবজি রান্নার সময় সবুজ রং ঠিক রাখতে চাইলে এক চিমটি চিনি দিন। ৭) রান্না করার জন্য একদিন আগেই মাংস সিদ্ধ এবং ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। ৮) রান্নার সময় গরম পানি ব্যবহার করুন। ৯) ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন। ১০) মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে তরকারিতে দিন। ১১) মাছ, মাংস বা ডিমের ঝোলে লবণ বেশি হয়ে গেলে তরকারিতে কয়েকটি সিদ্ধ আলু ভেঙে দিন। স্বাদ ঠিক হয়ে যাবে। ১২) মুরগির মাংস বা কলিজা রান্নায় ১ টেবিল চামচ সিরকা দিন। এতে মাংসের গন্ধ থাকবে না আবার তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হবে। ১৩) মাছ ভাজার সময় তেল ছিটা রোধ করতে একটু হলুদ ছড়িয়ে দিন। ১৪) বেরেস্তা করার সময় পেঁয়াজ লো আচে ভেজে নিন এতে পেঁয়াজ লালচে হবে।আর ছোট পেয়াজ দিয়ে বেরেস্তা করুন। ১৫) কাঁচামাছ বা মাংস ছুরি-চপিং বোর্ডে কাটতে চাইলে বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকেই পানিতে ভিজিয়ে নরমাল করে নিন। ১৬) আলু ও ডিম একসঙ্গে সিদ্ধ করুন, আলাদা কাজে ব্যবহার করলেও তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে। ১৭) স্যুপ রান্নার সময় পাতলা হয়ে গেলে দুটি সিদ্ধ আলু ম্যাশ করে স্যুপে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। ১৮) ডাল তাড়াতাড়ি রান্না করতে আগের রাতেই ভিজিয়ে রাখুন। ১৯) সহজে মসলাপাতি খুঁজে পেতে কৌটার গায়ে নাম লিখে রাখুন। ২০) আগামী দিন কী রান্না করবেন তার প্রস্তুতি রাতেই নিন, তা হলে সময় বেচে যাবে। ২১) রান্না করার সময় অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশনের ব্যাপারে নজর রাখবেন। ২২) মাছ রান্না করে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ অনেকগুণ বেড়ে যাবে। ২৩) ডালে বাগার দিতে রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিন। ২৪) মাংসজাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) ছড়িয়ে দিন। এতে স্বাদ বেড়ে যাবে। ২৫) ডিম সিদ্ধ করতে পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে নিন। এতে ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। আর ঠাণ্ডা করে ডিম ছিলুন, তা হলে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না। ২৬) চুলায় হাঁড়ি-পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না। ২৭) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ডলবেন না, এতে হাত জ্বালা করবে। ২৮) মাছ ভাজতে কড়াই হতে নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে বা চোখে তেল পড়তে পারে। ২৯) শুকনা মরিচ ভাজার সময় মরিচ পোড়ার ঝাঁজে হাঁচি-কাশি রোধে রান্নাঘরের দরজা-জানালা ভালো করে খুলে দিন। ৩০) ভাজিতে তেল বেশি পড়ে গেলে ভাজিগুলো কড়াই বা প্যানের একদিকে সরিয়ে কড়াই কাত করে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তেল ভাজি থেকে ঝরে গেলে সংরক্ষণ করে অন্য প্যান ব্যবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারিতে যদি তেল বেশি হয়ে পড়ে, তবে ওপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে ভাজিতে ব্যবহার করলে ভালোই সুস্বাদু লাগে। ৩১) এলাচ সম্পূর্ণ গুঁড়ো করে ব্যবহার করা ভালো। এতে এলাচ কামড়ে পড়ে খাওয়ার মজা নষ্ট হবে না। আবার রান্নাতেও সুগন্ধ হবে। ৩২) সবজির রং ঠিক রাখতে পাতিল ঢেকে রান্না না করাই ভালো। আর কিছু সবজিকে সামান্য সিদ্ধ করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে। ৩৩) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে, যা দেবেন তার সঙ্গে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না। ৩৪) ডালের মজা বৃদ্ধির জন্য বেশি সময় ধরে রান্না করুন, স্বাদ বেড়ে যাবে। ৩৫) তেলাপিয়া মাছের গন্ধ দূর করতে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে রান্না করুন। ৩৬) লাল সরষের ঝাঁজ বেশি হয়। হলুদ সরষে ব্যবহার করলে তিতা হয় না। সরষে বাটার সময় লবণ আর কাঁচামরিচ একসঙ্গে বাটলে তিতা হয় না। ৩৭) বর্ষাকালে লবণ গলে যায়, তাই একমুঠো পরিষ্কার চাল পুঁটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিন। ৩৮) কাচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়, তাই গরম কিছু ঢালার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না। ৩৯) আলু ও আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন পর্যন্ত টাটকা থাকে। ৪০) যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো। ফলে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না। ৪১) শিশি বা কৌটার মধ্যে বিস্কিট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কিট অনেক দিন মচমচে থাকে। ৪২) আঙুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে ২ মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠাণ্ডা পানিতে রেখে দিলে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়। ৪৩) চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না। ৪৪) কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশি দিন টাটকা থাকে। ৪৫) কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড় বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে। ৪৬) চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল— এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না। ৪৭) খাবার পুড়ে পাত্রের তলায় আটকে থাকলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফোটালে পোড়া অংশ দ্রুত আলাগা হয়ে উঠে যায়। ৪৮) আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না। ৪৯) চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না। 🖤
    Like
    Yay
    Angry
    35
    0 Commentarii 0 Distribuiri 545 Views 0 previzualizare
Sponsorizeaza Paginile
Sponsor
fresh