ছোট্ট এই মেয়েটির জীবন-দর্শনে অভিভূত হলাম।
গত রোববার আগুন লেগে বনানীর বস্তি পুড়ে যায়। সব হারিয়ে বস্তিবাসী যখন বিলাপ করছে, তখন সেই বস্তিতে বেড়ে ওঠা এই মেয়েটির মুখে উজ্জ্বল হাসি। কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে বলে, ‘সবকিছু পুইড়্যা যাগ গা, আমার মা তো আছে!’
মায়ের প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি মেয়েটি ভিন্ন এক শিক্ষা রেখে গেল আমাদের জন্য। কৃতজ্ঞতার শিক্ষা। যা নেই তার প্রতি নজর না দিয়ে যা আছে তা নিয়ে ভালো থাকার শিক্ষা।
এই পৃথিবীতে আমরা কেউই সম্পূর্ণ নই। আমাদের প্রত্যেকেরই না পাওয়ার বেদনা আছে, হারানোর ব্যথা আছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যাবে, না পাওয়ার বেদনার চেয়ে আমাদের পাওয়ার পাল্লাটাই ভারী। তারপরও পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় না করে আমরা মেতে থাকি না পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে।
যে মানুষটা জুতা কিনতে অক্ষম, তার জুতা-বিষয়ে অভিযোগের শেষ নেই। কিন্তু তিনি কি কখনো ভেবে দেখেন, এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের জুতা পরার পা-টাই নেই!
অনেক বাবা-মাই আমরা সন্তানকে ত্যাগ, ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ শেখাতে পারি না। বস্তিতে বড় হওয়া ছোট্ট এই মেয়েটির মধ্যে যে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধের দেখা আমরা পেলাম, অট্টালিকায় বসবাসকারী অনেক মানুষের মধ্যেও তা দেখা যায় না।
বস্তির মেয়েটি পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া সম্পদের জন্য কান্না করেনি। তার মা যে বেঁচে আছে, সেই সুখে সে হেসে উঠেছে। আমাদেরও উচিত, না পাওয়া জিনিসের জন্য হাহুতাশ না করে পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় করা। তবেই তো আমরা রবের কৃতজ্ঞশীল বান্দা হতে পারব।
তবে হ্যাঁ, ইদানীং আগুন লাগার যে ঘটনা ঘটছে, তা খুবই দুঃখজনক বিষয়। এইসব ঘটনায় একদিকে যেমন প্রচুর সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ঝরে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান প্রাণ। এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে অগ্রীম পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
অগ্নিকাণ্ডে যারা মারা গেছেন, সম্পদ হারিয়েছেন, সবার প্রতি আমাদের সমবেদনা—মহান আল্লাহ তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
গত রোববার আগুন লেগে বনানীর বস্তি পুড়ে যায়। সব হারিয়ে বস্তিবাসী যখন বিলাপ করছে, তখন সেই বস্তিতে বেড়ে ওঠা এই মেয়েটির মুখে উজ্জ্বল হাসি। কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে বলে, ‘সবকিছু পুইড়্যা যাগ গা, আমার মা তো আছে!’
মায়ের প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি মেয়েটি ভিন্ন এক শিক্ষা রেখে গেল আমাদের জন্য। কৃতজ্ঞতার শিক্ষা। যা নেই তার প্রতি নজর না দিয়ে যা আছে তা নিয়ে ভালো থাকার শিক্ষা।
এই পৃথিবীতে আমরা কেউই সম্পূর্ণ নই। আমাদের প্রত্যেকেরই না পাওয়ার বেদনা আছে, হারানোর ব্যথা আছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যাবে, না পাওয়ার বেদনার চেয়ে আমাদের পাওয়ার পাল্লাটাই ভারী। তারপরও পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় না করে আমরা মেতে থাকি না পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে।
যে মানুষটা জুতা কিনতে অক্ষম, তার জুতা-বিষয়ে অভিযোগের শেষ নেই। কিন্তু তিনি কি কখনো ভেবে দেখেন, এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের জুতা পরার পা-টাই নেই!
অনেক বাবা-মাই আমরা সন্তানকে ত্যাগ, ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ শেখাতে পারি না। বস্তিতে বড় হওয়া ছোট্ট এই মেয়েটির মধ্যে যে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধের দেখা আমরা পেলাম, অট্টালিকায় বসবাসকারী অনেক মানুষের মধ্যেও তা দেখা যায় না।
বস্তির মেয়েটি পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া সম্পদের জন্য কান্না করেনি। তার মা যে বেঁচে আছে, সেই সুখে সে হেসে উঠেছে। আমাদেরও উচিত, না পাওয়া জিনিসের জন্য হাহুতাশ না করে পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় করা। তবেই তো আমরা রবের কৃতজ্ঞশীল বান্দা হতে পারব।
তবে হ্যাঁ, ইদানীং আগুন লাগার যে ঘটনা ঘটছে, তা খুবই দুঃখজনক বিষয়। এইসব ঘটনায় একদিকে যেমন প্রচুর সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ঝরে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান প্রাণ। এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে অগ্রীম পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
অগ্নিকাণ্ডে যারা মারা গেছেন, সম্পদ হারিয়েছেন, সবার প্রতি আমাদের সমবেদনা—মহান আল্লাহ তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
ছোট্ট এই মেয়েটির জীবন-দর্শনে অভিভূত হলাম।
গত রোববার আগুন লেগে বনানীর বস্তি পুড়ে যায়। সব হারিয়ে বস্তিবাসী যখন বিলাপ করছে, তখন সেই বস্তিতে বেড়ে ওঠা এই মেয়েটির মুখে উজ্জ্বল হাসি। কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে বলে, ‘সবকিছু পুইড়্যা যাগ গা, আমার মা তো আছে!’
মায়ের প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি মেয়েটি ভিন্ন এক শিক্ষা রেখে গেল আমাদের জন্য। কৃতজ্ঞতার শিক্ষা। যা নেই তার প্রতি নজর না দিয়ে যা আছে তা নিয়ে ভালো থাকার শিক্ষা।
এই পৃথিবীতে আমরা কেউই সম্পূর্ণ নই। আমাদের প্রত্যেকেরই না পাওয়ার বেদনা আছে, হারানোর ব্যথা আছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যাবে, না পাওয়ার বেদনার চেয়ে আমাদের পাওয়ার পাল্লাটাই ভারী। তারপরও পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় না করে আমরা মেতে থাকি না পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে।
যে মানুষটা জুতা কিনতে অক্ষম, তার জুতা-বিষয়ে অভিযোগের শেষ নেই। কিন্তু তিনি কি কখনো ভেবে দেখেন, এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের জুতা পরার পা-টাই নেই!
অনেক বাবা-মাই আমরা সন্তানকে ত্যাগ, ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ শেখাতে পারি না। বস্তিতে বড় হওয়া ছোট্ট এই মেয়েটির মধ্যে যে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতাবোধের দেখা আমরা পেলাম, অট্টালিকায় বসবাসকারী অনেক মানুষের মধ্যেও তা দেখা যায় না।
বস্তির মেয়েটি পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া সম্পদের জন্য কান্না করেনি। তার মা যে বেঁচে আছে, সেই সুখে সে হেসে উঠেছে। আমাদেরও উচিত, না পাওয়া জিনিসের জন্য হাহুতাশ না করে পাওয়া জিনিসের জন্য রবের শুকরিয়া আদায় করা। তবেই তো আমরা রবের কৃতজ্ঞশীল বান্দা হতে পারব।
তবে হ্যাঁ, ইদানীং আগুন লাগার যে ঘটনা ঘটছে, তা খুবই দুঃখজনক বিষয়। এইসব ঘটনায় একদিকে যেমন প্রচুর সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ঝরে যাচ্ছে অনেক মূল্যবান প্রাণ। এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে অগ্রীম পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
অগ্নিকাণ্ডে যারা মারা গেছেন, সম্পদ হারিয়েছেন, সবার প্রতি আমাদের সমবেদনা—মহান আল্লাহ তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।