Cool Boy
Recent Actualizat
-
AbsolutelyAbsolutely 🙂Vă rugăm să vă autentificați pentru a vă dori, partaja și comenta!
-
"মেট্রো রেল স্টেশনে ইংরেজি ও হিন্দিতে গন্তব্য লেখা অথচ বাংলা নেই!
"মেট্রোরেল কি ভারতে চলে"মেট্রো রেল স্টেশনে ইংরেজি ও হিন্দিতে গন্তব্য লেখা অথচ বাংলা নেই!🤨 "মেট্রোরেল কি ভারতে চলে❓ -
মজা করবার জন্য একদিন একটি ছাত্র তার সামনের সহপাঠীর জামার পিঠে একটি কাগজ নিঃশব্দে লাগিয়ে দিল। কাগজে লেখা ছিল "আমি বোকা"। সারা ক্লাসের ছাত্ররা সবাই দেখল কিন্তু কেউ সেই ছেলেটিকে কিছু জানালো না। আর কিছু না জানার জন্য ছাত্রটিও স্বাভাবিক থাকল।
ক্লাসে গণিতের শিক্ষক এসে বোর্ডে সবাইকে একটা অংক কষতে দিলেন। কেবল সেই ছাত্রটি ছাড়া কেউই এই প্রশ্নের কোন উত্তর জানতো না। ফলে সে এগিয়ে গিয়ে বোর্ডে অংকটি কষতে শুরু করল। শিক্ষক মশাই ছেলেটির পিঠের কাগজটি দেখলেন এবং বুঝলেন ছেলেটি এই বিষয়ে অবহিত নয়। অংকটি কষা হলে মাষ্টারমশাই হাততালি দিয়ে ছেলেটিকে অভিনন্দিত করলেন ও কাছে গিয়ে ওর পিঠের কাগজটি খুলে ছাত্রটির হাতে দিলেন।
খুব ধীরে ধীরে মাষ্টারমশাই ছাত্রটিকে বললেন, দেখো, তোমার ক্লাসের কেউ একজন এই কাগজটা তোমার পিঠে লাগিয়েছে, বাকিরা জানে কিন্তু সবাই চুপ করে থেকেছে। এই ঘটনা থেকে তোমার দুটি বিষয় মনের মধ্যে গেঁথে নিতে হবে :
প্রথমত: জীবনে এমন মানুষ তুমি পাবেই যাঁরা তোমাকে বার বার অপদস্ত করার চেষ্টা করবে। যদি তুমি সেগুলিকে গুরুত্ব দাও তাহলে তোমার জীবনের অগ্রগতি থেমে যাবে। আর তুমি যদি এটাকে উপেক্ষা করতে পারো তবে তুমি নিজেকে আরও বেশী উন্নত করতে পারবে। জগতের কোন শক্তি তোমার এই এগিয়ে চলাকে প্রতিহত করতে পারবে না।
আর দ্বিতীয়ত: যেমন এই ক্লাসে সবাই জানে কে তোমার পিঠে কাগজ লাগিয়েছে ও তাতে কি লেখা আছে জেনেও চুপ করে আছে, তোমাকে সতর্ক করে নি, এমন অবিশ্বাসী লোক তুমি জীবনে অবশ্যই পাবে। এমন অবিশ্বাসী বন্ধু থাকার থেকে একাকী থাকা শ্রেয়।
আর যারা এই কাগজটা ওর পিঠে লাগিয়েছে তাদের বলি, অন্যকে অপদস্ত করার আগে ভেবো তুমি বোকা নও তো? কাউকে যদি জীবনে উৎসাহ না দিতে পারো অপদস্ত করার চেষ্টাও করো না।
মূল গল্প I am Stupid
ভাষা ইংরাজী
সংগ্রহ শ্রী সুভাষ পাল
অনুবাদ স্বামী স্তবপ্রিয়ানন্দ
ছবি: জয়ন্ত বিশ্বাসমজা করবার জন্য একদিন একটি ছাত্র তার সামনের সহপাঠীর জামার পিঠে একটি কাগজ নিঃশব্দে লাগিয়ে দিল। কাগজে লেখা ছিল "আমি বোকা"। সারা ক্লাসের ছাত্ররা সবাই দেখল কিন্তু কেউ সেই ছেলেটিকে কিছু জানালো না। আর কিছু না জানার জন্য ছাত্রটিও স্বাভাবিক থাকল। ক্লাসে গণিতের শিক্ষক এসে বোর্ডে সবাইকে একটা অংক কষতে দিলেন। কেবল সেই ছাত্রটি ছাড়া কেউই এই প্রশ্নের কোন উত্তর জানতো না। ফলে সে এগিয়ে গিয়ে বোর্ডে অংকটি কষতে শুরু করল। শিক্ষক মশাই ছেলেটির পিঠের কাগজটি দেখলেন এবং বুঝলেন ছেলেটি এই বিষয়ে অবহিত নয়। অংকটি কষা হলে মাষ্টারমশাই হাততালি দিয়ে ছেলেটিকে অভিনন্দিত করলেন ও কাছে গিয়ে ওর পিঠের কাগজটি খুলে ছাত্রটির হাতে দিলেন। খুব ধীরে ধীরে মাষ্টারমশাই ছাত্রটিকে বললেন, দেখো, তোমার ক্লাসের কেউ একজন এই কাগজটা তোমার পিঠে লাগিয়েছে, বাকিরা জানে কিন্তু সবাই চুপ করে থেকেছে। এই ঘটনা থেকে তোমার দুটি বিষয় মনের মধ্যে গেঁথে নিতে হবে : প্রথমত: জীবনে এমন মানুষ তুমি পাবেই যাঁরা তোমাকে বার বার অপদস্ত করার চেষ্টা করবে। যদি তুমি সেগুলিকে গুরুত্ব দাও তাহলে তোমার জীবনের অগ্রগতি থেমে যাবে। আর তুমি যদি এটাকে উপেক্ষা করতে পারো তবে তুমি নিজেকে আরও বেশী উন্নত করতে পারবে। জগতের কোন শক্তি তোমার এই এগিয়ে চলাকে প্রতিহত করতে পারবে না। আর দ্বিতীয়ত: যেমন এই ক্লাসে সবাই জানে কে তোমার পিঠে কাগজ লাগিয়েছে ও তাতে কি লেখা আছে জেনেও চুপ করে আছে, তোমাকে সতর্ক করে নি, এমন অবিশ্বাসী লোক তুমি জীবনে অবশ্যই পাবে। এমন অবিশ্বাসী বন্ধু থাকার থেকে একাকী থাকা শ্রেয়। আর যারা এই কাগজটা ওর পিঠে লাগিয়েছে তাদের বলি, অন্যকে অপদস্ত করার আগে ভেবো তুমি বোকা নও তো? কাউকে যদি জীবনে উৎসাহ না দিতে পারো অপদস্ত করার চেষ্টাও করো না। মূল গল্প I am Stupid ভাষা ইংরাজী সংগ্রহ শ্রী সুভাষ পাল অনুবাদ স্বামী স্তবপ্রিয়ানন্দ ছবি: জয়ন্ত বিশ্বাস -
ছবি তুলবি ভালো কথা কিন্তু গাছে উঠলি কেন.?ছবি তুলবি ভালো কথা কিন্তু গাছে উঠলি কেন.?🐸🙂
-
-
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিৎ ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাক। এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না। [ সূরা আলে ইমরান আয়াত নং- ১০২]হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিৎ ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাক। এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না। [ সূরা আলে ইমরান আয়াত নং- ১০২]
-
First handwriting by my own.... !!!!First handwriting by my own.... !!!!
-
হুজুরের লক্ষ টাকার চুক্তি ও ছোট বাচ্চাদের সারাদিনের ভোগান্তি।
গত কয়েকদিন আগে বাসের সিটে বসে ছিলাম।
হঠাৎ ফুটফুটে একটা ১০/১২ বছরের বাচ্চা এসে আমার হাতে ওয়াজের একটি হ্যান্ডবিল ধরিয়ে দিলো। বাচ্চাটা আকুতি ভরা কণ্ঠে বললো। আংকেল ১০টা টেহা দিন মাহফিল হইবো। পোষ্টারের বড়বড় বক্তাদের নাম দেখে চোখ যেন আমার ঝলমল করছিলো। কারন তাদের সম্পর্কে কম বেশি আমার জানা আছে তারা কেমন বাজেটের বক্তা। (এর মধ্যে দেখলাম হাফিজুর রহমান সিদ্দিকীর নামটাও)
বাচ্চাটিকে জিজ্ঞাসা করলাম। তোমার আব্বা কী করেন? উত্তর দিলো, "আমার আব্বু মালয়শিয়াতে থাকেন।" বুঝলাম ছেলেটি ভদ্র পরিবারের। বললাম, তোমাকে এখানে কালেশনে কে পাঠিয়েছে? "বললো আমাদের মাদ্রাসা থেকে।" কত পেয়েছো সব মিলিয়ে? বললো, "সকাল থেকে এখন পর্যন্ত ৩৭০ টাকা।"
বাচ্চাটির হাতে ১০০ টাকা ধরিয়ে বললাম। যাও বাবা সোজা মাদ্রাসায় চলে যাও। অনেক কালেকশন করেছো। যাবার সময় বাচ্চা তিনটাকে চল্লিশটা টাকা দিয়ে বললাম, আইসক্রিম খেতে খেতে যাবে।
লজ্জায় বাস ভর্তি মানুষের সামনে আমার মাথা নত হয়ে যাচ্ছিল।
কথিত এসব মোহতামিম আর মাদ্রাসার কমিটিকে, কে বলেছে মাহফিল করতে? কে বলেছে ওয়াজের নামে এসব বাচ্চাদেরকে ভিক্ষাবৃত্তি শিখাতে?
কন্ঠাবাজ, কন্ট্রাকবাজ, গলাবাজ, শিশুবক্তা, অযোগ্য, এলেমহীন, সুরেলা বক্তাদের দিয়ে মাহফিল জমিয়ে বক্তাদের হাতে লক্ষ টাকার খাম ধরিয়ে নিজেকে ইসলামের সৈনিক মনে করে!
অনেক কিছু বলার ছিল, পড়তেও হয়তো আপনাদের বিরক্ত লাগবে তাই এইটুকই শেষ করলাম।
বন্ধ হোক এসব ভিক্ষাবৃত্তি।
বন্ধ হোক এসব অনৈতিকতা।
ওয়াজ-মাহফিল ও মাদ্রাসা-মক্তব পরিচালনার জন্য ছোট ছোট বাচ্চাদের দিয়ে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, ব্যস্ত সড়কের পাশে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অর্থ সংগ্রহ কিংবা সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত প্রতিদিন প্রায় ১০/১২ কিলোমিটার হাঁটিয়ে অর্ধ পেটে কখনও বা খালি পেটে বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাউল সংগ্রহ করতে পাঠানো বন্ধ হোক।
এই অপরাধের জন্য আয়োজকদের শিশুশ্রম বা শিশু নির্যাতন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক।
আর, এই পুণ্য কাজের দায়িত্বটা যেনো আয়োজকেরাই পালন করে।হুজুরের লক্ষ টাকার চুক্তি ও ছোট বাচ্চাদের সারাদিনের ভোগান্তি। গত কয়েকদিন আগে বাসের সিটে বসে ছিলাম। হঠাৎ ফুটফুটে একটা ১০/১২ বছরের বাচ্চা এসে আমার হাতে ওয়াজের একটি হ্যান্ডবিল ধরিয়ে দিলো। বাচ্চাটা আকুতি ভরা কণ্ঠে বললো। আংকেল ১০টা টেহা দিন মাহফিল হইবো। পোষ্টারের বড়বড় বক্তাদের নাম দেখে চোখ যেন আমার ঝলমল করছিলো। কারন তাদের সম্পর্কে কম বেশি আমার জানা আছে তারা কেমন বাজেটের বক্তা। (এর মধ্যে দেখলাম হাফিজুর রহমান সিদ্দিকীর নামটাও) বাচ্চাটিকে জিজ্ঞাসা করলাম। তোমার আব্বা কী করেন? উত্তর দিলো, "আমার আব্বু মালয়শিয়াতে থাকেন।" বুঝলাম ছেলেটি ভদ্র পরিবারের। বললাম, তোমাকে এখানে কালেশনে কে পাঠিয়েছে? "বললো আমাদের মাদ্রাসা থেকে।" কত পেয়েছো সব মিলিয়ে? বললো, "সকাল থেকে এখন পর্যন্ত ৩৭০ টাকা।" বাচ্চাটির হাতে ১০০ টাকা ধরিয়ে বললাম। যাও বাবা সোজা মাদ্রাসায় চলে যাও। অনেক কালেকশন করেছো। যাবার সময় বাচ্চা তিনটাকে চল্লিশটা টাকা দিয়ে বললাম, আইসক্রিম খেতে খেতে যাবে। লজ্জায় বাস ভর্তি মানুষের সামনে আমার মাথা নত হয়ে যাচ্ছিল। কথিত এসব মোহতামিম আর মাদ্রাসার কমিটিকে, কে বলেছে মাহফিল করতে? কে বলেছে ওয়াজের নামে এসব বাচ্চাদেরকে ভিক্ষাবৃত্তি শিখাতে? কন্ঠাবাজ, কন্ট্রাকবাজ, গলাবাজ, শিশুবক্তা, অযোগ্য, এলেমহীন, সুরেলা বক্তাদের দিয়ে মাহফিল জমিয়ে বক্তাদের হাতে লক্ষ টাকার খাম ধরিয়ে নিজেকে ইসলামের সৈনিক মনে করে! অনেক কিছু বলার ছিল, পড়তেও হয়তো আপনাদের বিরক্ত লাগবে তাই এইটুকই শেষ করলাম। বন্ধ হোক এসব ভিক্ষাবৃত্তি। বন্ধ হোক এসব অনৈতিকতা। ওয়াজ-মাহফিল ও মাদ্রাসা-মক্তব পরিচালনার জন্য ছোট ছোট বাচ্চাদের দিয়ে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, ব্যস্ত সড়কের পাশে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অর্থ সংগ্রহ কিংবা সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত প্রতিদিন প্রায় ১০/১২ কিলোমিটার হাঁটিয়ে অর্ধ পেটে কখনও বা খালি পেটে বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাউল সংগ্রহ করতে পাঠানো বন্ধ হোক। এই অপরাধের জন্য আয়োজকদের শিশুশ্রম বা শিশু নির্যাতন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক। আর, এই পুণ্য কাজের দায়িত্বটা যেনো আয়োজকেরাই পালন করে। -
Some tips to be happy in your LifeSome tips to be happy 😊 in your Life 🧬
-
-তুমিই কি সেই মেয়ে?
-যার মুখদিয়ে সারাক্ষণ ব্ল্যাক কফির মতো তিতা তিতা কথা বের হয়?-তুমিই কি সেই মেয়ে? -যার মুখদিয়ে সারাক্ষণ ব্ল্যাক কফির মতো তিতা তিতা কথা বের হয়? 🙄
Mai multe povesti