Sponsorluk
Son Güncellemeler
-
সহকারী তরমুজ বিক্রেতা আমাকে বলল, এই তরমুজটা নেন। প্রধান বিক্রেতা খানিকটা চমকে ওঠার ভঙ্গিতে বলল, স্যারকে ওটা দেয়া যাবে না এদিকে রাখ। এরপর সে দুটো তরমুজ হাতে নিয়ে থাপ্পর দিয়ে রেখে দিল। তৃতীয় নম্বরটা তরমুজে থাপ্পর দিয়ে তার সহকারীকে বলল, এটা প্যাকেট করে দে। বিক্রেতাদের এই সব স্যার (.... ভাই) সুলভ আচরণ আমার সব সময় ভয় লাগে, হয় দাম বেশি রাখবে না হয় জিনিস খারাপ দিবে। বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলা চলে খানিকটা ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম দাম কতো! তিনি বললেন, স্যার আপনার থেকে বেশি রাখব না , আমি দেন! মহাবিপদ কতো দিব সেটা তো বলবে! স্যার ৫০০/- দেন।
আরে বাবা তরমুজের সেই দিন আছে নাকি! ৩০০/- টাকায় দিবে?
স্যার যেটা প্যাকেট করে ফেলেছি সেটা তো আপনাকে দিয়ে দিয়েছি, আপনি টাকা না দিলে কিছু করার নেই! এই মফিজ মালডা অনেক ওজন, ডাবল প্যাকেট দিস যেন ছিঁড়ে না যায়। এরপর আমার দিকে তাকিয়ে স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে বলল, "স্যার আর পুঞ্চাশটা টাকা দিয়েন, না হয় লস হবে।"
এবার জানতে চাইলাম, তরমুজ ভালো হবে তো!
আপনি নিশ্চিন্তে নিয়ে যান, নোয়াখালীর তরমুজ, ভিত্রে সিন্দুরের মতো লাল!
বাকিটা ইতিহাস....সহকারী তরমুজ বিক্রেতা আমাকে বলল, এই তরমুজটা নেন। প্রধান বিক্রেতা খানিকটা চমকে ওঠার ভঙ্গিতে বলল, স্যারকে ওটা দেয়া যাবে না এদিকে রাখ। এরপর সে দুটো তরমুজ হাতে নিয়ে থাপ্পর দিয়ে রেখে দিল। তৃতীয় নম্বরটা তরমুজে থাপ্পর দিয়ে তার সহকারীকে বলল, এটা প্যাকেট করে দে। বিক্রেতাদের এই সব স্যার (.... ভাই) সুলভ আচরণ আমার সব সময় ভয় লাগে, হয় দাম বেশি রাখবে না হয় জিনিস খারাপ দিবে। বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলা চলে খানিকটা ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম দাম কতো! তিনি বললেন, স্যার আপনার থেকে বেশি রাখব না , আমি দেন! মহাবিপদ কতো দিব সেটা তো বলবে! স্যার ৫০০/- দেন। আরে বাবা তরমুজের সেই দিন আছে নাকি! ৩০০/- টাকায় দিবে? স্যার যেটা প্যাকেট করে ফেলেছি সেটা তো আপনাকে দিয়ে দিয়েছি, আপনি টাকা না দিলে কিছু করার নেই! এই মফিজ মালডা অনেক ওজন, ডাবল প্যাকেট দিস যেন ছিঁড়ে না যায়। এরপর আমার দিকে তাকিয়ে স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে বলল, "স্যার আর পুঞ্চাশটা টাকা দিয়েন, না হয় লস হবে।" এবার জানতে চাইলাম, তরমুজ ভালো হবে তো! আপনি নিশ্চিন্তে নিয়ে যান, নোয়াখালীর তরমুজ, ভিত্রে সিন্দুরের মতো লাল! বাকিটা ইতিহাস....Please log in to like, share and comment! -
কাওরানবাজারে মাছের দোকানগুলোতে গিয়ে মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। এই বাজারের সিস্টেম হলো এখানে মাছ কেনার পর একেবারে কাটিয়ে আনি আমরা। মাছ যেখানে কাটে এমন এক জায়গায় দেখি এসব বিক্রি হচ্ছে। এগুলো হলো বড় মাছ কাটার পর তার নাড়িভুঁড়ি, পাখনা, লেজ, কাঁটাসহ সব উচ্ছিষ্ট জিনিসপত্র। এসব স্রেফ ফেলে দেওয়ার জিনিস। মাস কয়েক আগেও এসব ফেলেই দিতো এরা। এইসব জিনিসেরও নাকি চাহিদা বেড়েছে এখন মানুষের ভেতর। তাই বড় মাছ কাটার পর, এভাবে জমিয়ে রেখে বিক্রি করে ওরা। দাম কেমন সেটা জিজ্ঞেস করতেই বললো মাছ বুঝে ১০০-১৫০-১৮০ টাকা কেজিতে নাকি বিক্রি হয় এই জিনিস! ভাবতে পারেন এই জিনিসেরও এত দাম!
জিজ্ঞেস করলাম—কারা কিনে? জবাব দিলো— কী ভাবছেন এসব শুধু গরীবরাই খায় নাকি? আপনাদের মত প্যান্টশার্ট পরা লোকজনও নেয় এসব এখন। এই বছরের শুরু থেকেই এসব কাঁটা-নাড়িভুড়ি কেনা শুরু করেছিলো মানুষ। ভেবেছিলাম এই রোজার মাসে হয়ত কমে গেছে। আজকে বাজারে গিয়ে দেখলাম আমার অনুমান ভুল।
মাংস তো বহু আগেই সাধারণ মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে গেছে, পোল্ট্রি মুরগি আর এভারেজ ক্যাটাগরির মাছই ছিলো মানুষ খাবারের তালিকায়। অতি সাধারণ সেই মাছও মানুষের পাত থেকে উঠে যাচ্ছে এখন। মাছের দামও এতোই বেড়েছে যে সাধারণ মানুষ এখন এসব কিনে খাইতে বাধ্য হচ্ছে।
জাস্ট চিন্তা করেন একবার। রোজার মাসে শান্তিমতো একবেলা মাছ-ভাত খেয়ে যে রোজা রাখবে, সেই উপায়ও নাই। রোজার মাসেও মানুষজনকে মাছের নাড়িভুড়ি, কাঁটা, উচ্ছিষ্ট কিনে খেতে হচ্ছে, এরচেয়ে অসহায়ত্বের কথা আর কী হতে পারে?
যেই মানুষগুলো উচ্চমূল্যের এই বাজারে একটা সাধারণ মাছ কিনতে পারছেনা, মাছের কাঁটা, নাড়িভুড়ি, উচ্ছিষ্ট কিনে বাড়ি নিয়ে গিয়ে পরিবারের সাথে মাছ খাওয়ার অভিনয় করতেছে এই রোজার মাসেও, তাদের কানের কাছে যখন আপনারা সারাক্ষণ ‘উন্নয়ন, উন্নয়ন' জপ্ করতে থাকেন, লজ্জা করে না তখন? এটাই কি তবে আপনাদের ওই সাধের স্মার্ট বাংলাদেশ?কাওরানবাজারে মাছের দোকানগুলোতে গিয়ে মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। এই বাজারের সিস্টেম হলো এখানে মাছ কেনার পর একেবারে কাটিয়ে আনি আমরা। মাছ যেখানে কাটে এমন এক জায়গায় দেখি এসব বিক্রি হচ্ছে। এগুলো হলো বড় মাছ কাটার পর তার নাড়িভুঁড়ি, পাখনা, লেজ, কাঁটাসহ সব উচ্ছিষ্ট জিনিসপত্র। এসব স্রেফ ফেলে দেওয়ার জিনিস। মাস কয়েক আগেও এসব ফেলেই দিতো এরা। এইসব জিনিসেরও নাকি চাহিদা বেড়েছে এখন মানুষের ভেতর। তাই বড় মাছ কাটার পর, এভাবে জমিয়ে রেখে বিক্রি করে ওরা। দাম কেমন সেটা জিজ্ঞেস করতেই বললো মাছ বুঝে ১০০-১৫০-১৮০ টাকা কেজিতে নাকি বিক্রি হয় এই জিনিস! ভাবতে পারেন এই জিনিসেরও এত দাম! জিজ্ঞেস করলাম—কারা কিনে? জবাব দিলো— কী ভাবছেন এসব শুধু গরীবরাই খায় নাকি? আপনাদের মত প্যান্টশার্ট পরা লোকজনও নেয় এসব এখন। এই বছরের শুরু থেকেই এসব কাঁটা-নাড়িভুড়ি কেনা শুরু করেছিলো মানুষ। ভেবেছিলাম এই রোজার মাসে হয়ত কমে গেছে। আজকে বাজারে গিয়ে দেখলাম আমার অনুমান ভুল। মাংস তো বহু আগেই সাধারণ মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে গেছে, পোল্ট্রি মুরগি আর এভারেজ ক্যাটাগরির মাছই ছিলো মানুষ খাবারের তালিকায়। অতি সাধারণ সেই মাছও মানুষের পাত থেকে উঠে যাচ্ছে এখন। মাছের দামও এতোই বেড়েছে যে সাধারণ মানুষ এখন এসব কিনে খাইতে বাধ্য হচ্ছে। জাস্ট চিন্তা করেন একবার। রোজার মাসে শান্তিমতো একবেলা মাছ-ভাত খেয়ে যে রোজা রাখবে, সেই উপায়ও নাই। রোজার মাসেও মানুষজনকে মাছের নাড়িভুড়ি, কাঁটা, উচ্ছিষ্ট কিনে খেতে হচ্ছে, এরচেয়ে অসহায়ত্বের কথা আর কী হতে পারে? যেই মানুষগুলো উচ্চমূল্যের এই বাজারে একটা সাধারণ মাছ কিনতে পারছেনা, মাছের কাঁটা, নাড়িভুড়ি, উচ্ছিষ্ট কিনে বাড়ি নিয়ে গিয়ে পরিবারের সাথে মাছ খাওয়ার অভিনয় করতেছে এই রোজার মাসেও, তাদের কানের কাছে যখন আপনারা সারাক্ষণ ‘উন্নয়ন, উন্নয়ন' জপ্ করতে থাকেন, লজ্জা করে না তখন? এটাই কি তবে আপনাদের ওই সাধের স্মার্ট বাংলাদেশ? -
You can't change how people feel about you, so don't try.
Just live your life and be happyYou can't change how people feel about you, so don't try. Just live your life and be happy 💞😁 -
কার বুকে ঘুমাও প্রিয়তমা?
মাথায় হাত বুলিয়ে দেয় কে এখন?
কে তোমায় হাসায় কাঁদায়,
কেইবা এখন ভাঙে গড়ে তোমার মন?
কে তোমায় গল্প বলে?
কে দেখায় চাঁদ?
কার সাথেই বা মুঠোফোনে গল্প করো সারারাত!
কার কাছে করো বায়না এখন?
কার বুকে মুখ লুকাও কান্না পেলে?
কে গুঁজে দেয় খোপায় গোলাপ
কার জন্য করো অপেক্ষা এখন সন্ধ্যা হলে?
আমি তো আজ ভীষণ দূরের মানুষ
একলা আকাশ একা যেমন দূরে
তুমিও কি ভীষণ একা?
যেমন একা কিছু তারা হাজার তাঁরার ভিড়ে !!
কার বুকে ঘুমাও প্রিয়তমা? মাথায় হাত বুলিয়ে দেয় কে এখন? কে তোমায় হাসায় কাঁদায়, কেইবা এখন ভাঙে গড়ে তোমার মন? কে তোমায় গল্প বলে? কে দেখায় চাঁদ? কার সাথেই বা মুঠোফোনে গল্প করো সারারাত! কার কাছে করো বায়না এখন? কার বুকে মুখ লুকাও কান্না পেলে? কে গুঁজে দেয় খোপায় গোলাপ কার জন্য করো অপেক্ষা এখন সন্ধ্যা হলে? আমি তো আজ ভীষণ দূরের মানুষ একলা আকাশ একা যেমন দূরে তুমিও কি ভীষণ একা? যেমন একা কিছু তারা হাজার তাঁরার ভিড়ে !! -
-
-
-
ডি'ভোর্স নেওয়ার আগে আর একবার ভেবে দেখলে হতো না মিসেস অন্তরা। আপনার বয়স কেবল ২০ বছর । এখনো জীবনের অনেকটা পথ চলা বাকি। আপনি বুঝতে পারছেন না একটা ডিভোর্সি মেয়েকে এই সমাজ কোন চোখে দেখে। আপনার চলার পথ কতটা কঠিন করে তুলবে আপনি ভাবতে পারছেন না। মানুষের কথাগুলো কাটার মতো শরীরে বিঁধবে। আপনি আমার মেয়ের বয়সী তাই কথাগুলো বললাম। একবার ভেবে দেখুন।
অন্তরাঃ (লইয়ার মিসেস রোজের কথা শুনে তার দিকে তাকালাম। ঠোঁটের কোণে ফোঁটে ওঠলো তাচ্ছিল্যের হাসি। হাসিটা আর কারো ওপর নয় বরং নিজের ওপর। সত্যি বড্ড হাসি পায় নিজের দিকে তাকালে। একবার মিসেস রোজের দিকে তাকিয়ে বলতে শুরু করলাম)
আমার বয়স তখন ১৬ বছর। কেবল এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি কিছু দিন হয়েছে। লেখাপড়ায় আমি বরাবরই মনোযোগী। ক্লাসে কখনো প্রথম ছাড়া দ্বিতীয় হয়নি। এদিকে আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য ওঠে পড়ে লাগে আমার আত্মীয়-স্বজনরা। আমি নাকি দেখতে পরীর চাইতে কম না।গোলগোল মুখ, দুধে আলতা গায়ের রং, টানা টানা গভীর কালো চোখ, সরু চিকন দুটি গোলাপি ঠোঁট সুস্থ সবল দেহ।(আমার কথা শুনে লইয়ার মিসেস রোজ আমার দিকে সরু চোখে তাকালেন)
মিসেস রোজঃ(আমার সামনে বসা ছিপছিপে গড়নের একজন ২০ বছর বয়সী মেয়ে। খুব হলে তার ওজন হবে ৪৫ কেজি। দেখেই বুঝা যাচ্ছে কত অযত্নে থাকা হলে কেউ এমন হয়। তাই মেয়েটার বলা মেয়ের সাথে এই মেয়ের মিল খোঁজে পাচ্ছি না। সত্যি কী মেয়েটা তেমন ছিলো??)
অন্তরাঃ কী,,, মিল খোঁজে পাচ্ছেন না তো?? পাবেন না তো। আপনি যাকে খুঁজছেন সে বিয়ের বেনারসির মাঝে হারিয়ে গেছে।
রোজঃ(মেয়েটার কথা শুনে চমকে উঠলাম) তেমন কিছু না,,,,, তুমি বলো,,,,, সরি,,, তুমি বলে ফেললাম।
অন্তরাঃ it's ok,,,, আপনিতো বললেন আমি আপনার মেয়ের বয়সী।
রোজঃ হুম তা ঠিক,,,,,, তারপর বলো,,,,,,
অন্তরাঃ হুম,,, আমি বয়সের তুলনায় বেশি বড় হয়ে ওঠেছিলাম। ১৬ বছরের কিশোরী হলেও ১৮ বছরের যুবতী আমার কাছে হার মানতে বাধ্য। কিন্তু, সবে বুঝতে শিখতে শুরু করেছি বিয়ে, স্বামী, সংসার কী ? বুঝে ওঠা আর হল না। আত্মীয় স্বজনদের চাপে বাবা-মা আর ঠিক থাকতে পারলো না। তাদের মতে দাম থাকতে মেয়ে বিয়ে দাও বয়স হলে ভালো ছেলে পাবে না। শুরু হলো ছেলে দেখা। দিনে দু-তিনটে প্রস্তাব আসা শুরু হয়ে গেলো। সবাই আমাকে পছন্দ করে কিন্তু আমার পরিবারের ছেলে পছন্দ হয়না। তাদের মনে হয় এর থেকেও ভালো ছেলে আসবে। হ্যাঁ ভালো ছেলে এলো। ভালো কোম্পানিতে জব করে ছেলে। বেতনও পায় ভালোই। আমার বয়স তখন ১৬ বছর আর তার ২৯ বছর। দেখতে এলো তারা আমাকে,,,,,,,, ছেলে দেখতে সুন্দর, লম্বা-চওড়া সুঠাম দেহের অধিকারী। ছেলের পাকা বাড়ি, বেতন ভালো, দেখতে ভালো, দুটো বোন আছে বিয়ে হয়ে গেছে,,এখন যা আছে সবকিছুর মালিক ছেলে। আর কী চাই মেয়ে বিয়ে দেওয়ার জন্য?? আমার ফ্যামেলিরও আর কিছু চায় না। তবে ছেলের বাড়ির মানুষের আমাকে পছন্দ হলেও আমাদের মাটির বাড়ি পছন্দ হলো না। আমার বাবা সামান্য একজন মুদি দোকানি। আমার থেকে ১০ বছরের বড় এক ভাই আছে। লেখাপড়া করে বেকার ঘুরছে চাকরি হয় না। সব মিলিয়ে ছেলের ফ্যামেলির আমাকে ছাড়া বাকি কিছুই পছন্দ হলো না। কিন্তু ছেলে নাকি আমাকে ছাড়া বিয়েই করবে না। তাই তার ফ্যামেলি হার মানলো তার কাছে।বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।
রোজঃ নাম বললে না এখনো তোমার স্বামীর???
অন্তরাঃ আরিয়ান আহমেদ ,,,,,
রোজঃ তারপর কী হলো বলো??
অন্তরাঃ সেদিন বাবার হাত ধরে অনেক কেঁদেছিলাম আজও মনে আছে।
★অতীত★
অন্তরাঃ বাবা আমি এখন বিয়ে করবো না। আমি পড়ালেখা করবো। কলেজে পড়বো তারপর ভার্সিটি পড়ে বড় একটা চাকরি করবো।
মাঃ পড়ালেখা করে কোন দেশের মন্ত্রী হবে শুনি। একজন পড়ালেখা করে ২৬ বছরের দামড়া ছেলে হয়ে বাপের ঘাড়ে বসে বসে খাচ্ছে।
অন্তরাঃ ভাইয়া বসে বসে কোথায় খাচ্ছে?? প্রতিদিন কোথাও না কোথাও চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
মাঃ হ তোমার ভাই চাকরি পেতে পেতে আমরা বেহেশতে চলে যাবো।
অন্তরাঃ তুমি ভাইয়ের জন্য দোয়া না করে এমন কথা বললে চাকরি হবে কেমন করে??
মাঃ আমি এতো কথা শুনতে চাই না,,,,, বিয়ে যখন ঠিক হয়ে তখন সময় মতো বিয়ে হবে।
অন্তরাঃ বাবা তুমি কিছু বলছো না কেন??
বাবাঃ তোর মা ঠিক কথাই বলছে। বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে এখন কী করার আছে??
আরাভঃ না করে দাও তাই তো হয়ে যায়। লোকটা অন্তরার থেকে বয়সে অনেক বড়। প্লিজ বাবা না করে দাও।
মাঃ ছেলেদের একটু বয়স হওয়াই ভালো। সংসারের মর্ম বুঝে। ছেলে সব দিক থেকে ভালো।
আরাভঃ তাই বয়সের এতো ডিফারেন্স। বাবা তুমি না করে দাও। ঐ লোক অন্তরাকে বুঝবে না। তুমি না পড়াও অন্তরাকে আমি পড়াবো।
মাঃ নিজে বাপের ঘাড়ে বসে খাচ্ছে আবার বড় বড় কথা।
আরাভঃ মা,,, আমি বাবার ঘাড়ে বসে খাচ্ছি না। টিউশনির টাকা দিয়ে আমার চলে যায়।
মাঃ এত টাকাপয়সা খরচ করে পড়ালেখা করিয়েছি শুধু নিজের খরচ চালানোর জন্য?? এখন কোথায় বাপের পাশে দাঁড়াবে???
আরাভঃ আমি কী চেষ্টা করছি না???
মাঃ এত কথার দরকার নেই। নিজের জীবন গুছিয়ে নিতে পারছো না আবার বোনের জীবনে বাঁধা দিচ্ছো।
আরাভঃ তার মানে এ বিয়ে হচ্ছে??
মাঃ হ্যাঁ হচ্ছে (কঠিন গলায়)
আরাভঃ আমাকে মাফ করে দিস রে বোন (অন্তরার সামনে দাড়িয়ে) তোর জন্য কিছু করার ক্ষমতা আমার নেই। তবে এই বিয়েও চোখের সামনে দেখতে পারবো না।
অন্তরাঃ কোথায় যাচ্ছিস ভাইয়া??
আরাভঃ এই বিয়ে শেষ হওয়ার আগে আর বাড়ি আসবো না।
অন্তরাঃ(ভাইয়া বাড়ি থেকে বের হয়ে গেলো। মা নিজের কাজে চলে গেলেন আর বাবা চেয়ারে বসে আছেন। তার দিকে তাকালে সে মাথা নিচু করে ফেলে। আমিও দৌড়ে ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেই)
★বর্তমান★
রোজঃ তারপর কী হলো??
অন্তরাঃ(হাতে থাকা টিসু দিয়ে চোখ মুছে নিলাম। টেবিলের ওপর থেকে পানির গ্লাস নিয়ে খেয়ে নিলাম) সরি,,,,, জিজ্ঞেস না করেই খেলাম। আসলে গলা শুকিয়ে গেছে।
রোজঃ it’s ok,,,,,, তারপর কী হলো বলো??
অন্তরাঃ ঠিক করা দিনেই বিয়ে হয়ে গেলো। সেদিন আমার কান্না দেখে মনে হয় আকাশ বাতাসও কেঁদে ওঠেছিলো। যাওয়ার সময় বাবা-মাও অনেক কেঁদেছিলেন। ভাইয়া বিয়ের মধ্যে সত্যি ছিলো না। বিদায়ের সময় দূরে ভাইয়ার বন্ধুকে জড়িয়ে ধরে হাও মাও করে কাঁদতে দেখেছিলাম। যতোই হোক আদরের বোন বলে কথা। ভাইয়া আজও মার সাথে কথা বলে না। ভাইয়া আছে বলেই হয়তো বেঁচে আছি নাহলে মরেই যেতাম।
রোজঃ কেন,,,,???
অন্তরাঃ পুরোটা শুনুন বুঝতে পারবেন।
রোজঃ ওকে,,,,,,বলো।
অন্তরাঃ বিয়ে হয়ে ও বাড়িতে পা রাখতেই এমন এমন কথা শুনতে হলো যা বুকে গিয়ে বিঁধছিলো।
রোজঃ কী কথা???
★অতীত★
আরিয়ানের ফুপিঃ ভাবি কোন ফকিরের মেয়ে বউ করে এনেছো?? দেখো মাত্র দু'একটা পাতলা গয়না পড়িয়ে মেয়ে বিদায় করেছে। তাও আসল সোনার কিনা তাও ঠিক নেই। আমার মেয়ের বিয়েতে আমি পা থেকে মাথা পর্যন্ত সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছি।
আরিয়ানের মাঃ ছেলে জেদ ধরে বিয়ে করলো তাই কী আর করবো?? আনতে হলো এমন ফকিরের মেয়ে।
প্রতিবেশীঃ তা ফার্নিচার টাকা পয়সা কত দিলো??
আরিয়ানের মাঃ আর পুড়া কপাল আমার একটা কানা কড়ি ও না।
প্রতিবেশীঃ কী বলো গো??? ঐ বাড়ির গাঁজাখোর ছেলেকে বিয়ে করিয়েছে। মেয়েতো সোনায় মুড়িয়ে দিয়েছে সাথে টাকা, ফার্নিচার আরো কত কী?? আর তোমার এমন হিরার টুকরো ছেলেকে খালি হাতে মেয়ে দিয়ে দিলো,,, হাহাহা।
আরিয়ানের মাঃ কী আর করবো বলো সব আমার কপালের দোষ?? আমিওতো দুটো মেয়ে বিয়ে দিয়েছি। কম কিছুতো দেইনি বাপু,,,।
অন্তরাঃ(এ কোন দোযখে পাঠালে মা?? এসব কী বলছে এরা?? তুমিতো বলেছিলে সবার কথা শুনে চলতে। কেউ যাতে খারাপ বলতে না পারে। এদের এসব কথা কী করে সয্য করবো?? চোখের পানি বাঁধ মানছে না। তোমাকে বলেছিলাম মা তেলে জলে মিশে না। আমার কথা শুনলে না। অনেক আশা নিয়ে আরিয়ানের দিকে তাকালাম সে হয়তো প্রতিবাদ করবে। কিন্তু সে যা বললো আমি ভাবতেও পারিনি।)
ডিভোর্স
ডি'ভোর্স নেওয়ার আগে আর একবার ভেবে দেখলে হতো না মিসেস অন্তরা। আপনার বয়স কেবল ২০ বছর । এখনো জীবনের অনেকটা পথ চলা বাকি। আপনি বুঝতে পারছেন না একটা ডিভোর্সি মেয়েকে এই সমাজ কোন চোখে দেখে। আপনার চলার পথ কতটা কঠিন করে তুলবে আপনি ভাবতে পারছেন না। মানুষের কথাগুলো কাটার মতো শরীরে বিঁধবে। আপনি আমার মেয়ের বয়সী তাই কথাগুলো বললাম। একবার ভেবে দেখুন। অন্তরাঃ (লইয়ার মিসেস রোজের কথা শুনে তার দিকে তাকালাম। ঠোঁটের কোণে ফোঁটে ওঠলো তাচ্ছিল্যের হাসি। হাসিটা আর কারো ওপর নয় বরং নিজের ওপর। সত্যি বড্ড হাসি পায় নিজের দিকে তাকালে। একবার মিসেস রোজের দিকে তাকিয়ে বলতে শুরু করলাম) আমার বয়স তখন ১৬ বছর। কেবল এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি কিছু দিন হয়েছে। লেখাপড়ায় আমি বরাবরই মনোযোগী। ক্লাসে কখনো প্রথম ছাড়া দ্বিতীয় হয়নি। এদিকে আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য ওঠে পড়ে লাগে আমার আত্মীয়-স্বজনরা। আমি নাকি দেখতে পরীর চাইতে কম না।গোলগোল মুখ, দুধে আলতা গায়ের রং, টানা টানা গভীর কালো চোখ, সরু চিকন দুটি গোলাপি ঠোঁট সুস্থ সবল দেহ।(আমার কথা শুনে লইয়ার মিসেস রোজ আমার দিকে সরু চোখে তাকালেন) মিসেস রোজঃ(আমার সামনে বসা ছিপছিপে গড়নের একজন ২০ বছর বয়সী মেয়ে। খুব হলে তার ওজন হবে ৪৫ কেজি। দেখেই বুঝা যাচ্ছে কত অযত্নে থাকা হলে কেউ এমন হয়। তাই মেয়েটার বলা মেয়ের সাথে এই মেয়ের মিল খোঁজে পাচ্ছি না। সত্যি কী মেয়েটা তেমন ছিলো??) অন্তরাঃ কী,,, মিল খোঁজে পাচ্ছেন না তো?? পাবেন না তো। আপনি যাকে খুঁজছেন সে বিয়ের বেনারসির মাঝে হারিয়ে গেছে। রোজঃ(মেয়েটার কথা শুনে চমকে উঠলাম) তেমন কিছু না,,,,, তুমি বলো,,,,, সরি,,, তুমি বলে ফেললাম। অন্তরাঃ it's ok,,,, আপনিতো বললেন আমি আপনার মেয়ের বয়সী। রোজঃ হুম তা ঠিক,,,,,, তারপর বলো,,,,,, অন্তরাঃ হুম,,, আমি বয়সের তুলনায় বেশি বড় হয়ে ওঠেছিলাম। ১৬ বছরের কিশোরী হলেও ১৮ বছরের যুবতী আমার কাছে হার মানতে বাধ্য। কিন্তু, সবে বুঝতে শিখতে শুরু করেছি বিয়ে, স্বামী, সংসার কী ? বুঝে ওঠা আর হল না। আত্মীয় স্বজনদের চাপে বাবা-মা আর ঠিক থাকতে পারলো না। তাদের মতে দাম থাকতে মেয়ে বিয়ে দাও বয়স হলে ভালো ছেলে পাবে না। শুরু হলো ছেলে দেখা। দিনে দু-তিনটে প্রস্তাব আসা শুরু হয়ে গেলো। সবাই আমাকে পছন্দ করে কিন্তু আমার পরিবারের ছেলে পছন্দ হয়না। তাদের মনে হয় এর থেকেও ভালো ছেলে আসবে। হ্যাঁ ভালো ছেলে এলো। ভালো কোম্পানিতে জব করে ছেলে। বেতনও পায় ভালোই। আমার বয়স তখন ১৬ বছর আর তার ২৯ বছর। দেখতে এলো তারা আমাকে,,,,,,,, ছেলে দেখতে সুন্দর, লম্বা-চওড়া সুঠাম দেহের অধিকারী। ছেলের পাকা বাড়ি, বেতন ভালো, দেখতে ভালো, দুটো বোন আছে বিয়ে হয়ে গেছে,,এখন যা আছে সবকিছুর মালিক ছেলে। আর কী চাই মেয়ে বিয়ে দেওয়ার জন্য?? আমার ফ্যামেলিরও আর কিছু চায় না। তবে ছেলের বাড়ির মানুষের আমাকে পছন্দ হলেও আমাদের মাটির বাড়ি পছন্দ হলো না। আমার বাবা সামান্য একজন মুদি দোকানি। আমার থেকে ১০ বছরের বড় এক ভাই আছে। লেখাপড়া করে বেকার ঘুরছে চাকরি হয় না। সব মিলিয়ে ছেলের ফ্যামেলির আমাকে ছাড়া বাকি কিছুই পছন্দ হলো না। কিন্তু ছেলে নাকি আমাকে ছাড়া বিয়েই করবে না। তাই তার ফ্যামেলি হার মানলো তার কাছে।বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো। রোজঃ নাম বললে না এখনো তোমার স্বামীর??? অন্তরাঃ আরিয়ান আহমেদ ,,,,, রোজঃ তারপর কী হলো বলো?? অন্তরাঃ সেদিন বাবার হাত ধরে অনেক কেঁদেছিলাম আজও মনে আছে। ★অতীত★ অন্তরাঃ বাবা আমি এখন বিয়ে করবো না। আমি পড়ালেখা করবো। কলেজে পড়বো তারপর ভার্সিটি পড়ে বড় একটা চাকরি করবো। মাঃ পড়ালেখা করে কোন দেশের মন্ত্রী হবে শুনি। একজন পড়ালেখা করে ২৬ বছরের দামড়া ছেলে হয়ে বাপের ঘাড়ে বসে বসে খাচ্ছে। অন্তরাঃ ভাইয়া বসে বসে কোথায় খাচ্ছে?? প্রতিদিন কোথাও না কোথাও চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে। মাঃ হ তোমার ভাই চাকরি পেতে পেতে আমরা বেহেশতে চলে যাবো। অন্তরাঃ তুমি ভাইয়ের জন্য দোয়া না করে এমন কথা বললে চাকরি হবে কেমন করে?? মাঃ আমি এতো কথা শুনতে চাই না,,,,, বিয়ে যখন ঠিক হয়ে তখন সময় মতো বিয়ে হবে। অন্তরাঃ বাবা তুমি কিছু বলছো না কেন?? বাবাঃ তোর মা ঠিক কথাই বলছে। বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে এখন কী করার আছে?? আরাভঃ না করে দাও তাই তো হয়ে যায়। লোকটা অন্তরার থেকে বয়সে অনেক বড়। প্লিজ বাবা না করে দাও। মাঃ ছেলেদের একটু বয়স হওয়াই ভালো। সংসারের মর্ম বুঝে। ছেলে সব দিক থেকে ভালো। আরাভঃ তাই বয়সের এতো ডিফারেন্স। বাবা তুমি না করে দাও। ঐ লোক অন্তরাকে বুঝবে না। তুমি না পড়াও অন্তরাকে আমি পড়াবো। মাঃ নিজে বাপের ঘাড়ে বসে খাচ্ছে আবার বড় বড় কথা। আরাভঃ মা,,, আমি বাবার ঘাড়ে বসে খাচ্ছি না। টিউশনির টাকা দিয়ে আমার চলে যায়। মাঃ এত টাকাপয়সা খরচ করে পড়ালেখা করিয়েছি শুধু নিজের খরচ চালানোর জন্য?? এখন কোথায় বাপের পাশে দাঁড়াবে??? আরাভঃ আমি কী চেষ্টা করছি না??? মাঃ এত কথার দরকার নেই। নিজের জীবন গুছিয়ে নিতে পারছো না আবার বোনের জীবনে বাঁধা দিচ্ছো। আরাভঃ তার মানে এ বিয়ে হচ্ছে?? মাঃ হ্যাঁ হচ্ছে (কঠিন গলায়) আরাভঃ আমাকে মাফ করে দিস রে বোন (অন্তরার সামনে দাড়িয়ে) তোর জন্য কিছু করার ক্ষমতা আমার নেই। তবে এই বিয়েও চোখের সামনে দেখতে পারবো না। অন্তরাঃ কোথায় যাচ্ছিস ভাইয়া?? আরাভঃ এই বিয়ে শেষ হওয়ার আগে আর বাড়ি আসবো না। অন্তরাঃ(ভাইয়া বাড়ি থেকে বের হয়ে গেলো। মা নিজের কাজে চলে গেলেন আর বাবা চেয়ারে বসে আছেন। তার দিকে তাকালে সে মাথা নিচু করে ফেলে। আমিও দৌড়ে ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেই) ★বর্তমান★ রোজঃ তারপর কী হলো?? অন্তরাঃ(হাতে থাকা টিসু দিয়ে চোখ মুছে নিলাম। টেবিলের ওপর থেকে পানির গ্লাস নিয়ে খেয়ে নিলাম) সরি,,,,, জিজ্ঞেস না করেই খেলাম। আসলে গলা শুকিয়ে গেছে। রোজঃ it’s ok,,,,,, তারপর কী হলো বলো?? অন্তরাঃ ঠিক করা দিনেই বিয়ে হয়ে গেলো। সেদিন আমার কান্না দেখে মনে হয় আকাশ বাতাসও কেঁদে ওঠেছিলো। যাওয়ার সময় বাবা-মাও অনেক কেঁদেছিলেন। ভাইয়া বিয়ের মধ্যে সত্যি ছিলো না। বিদায়ের সময় দূরে ভাইয়ার বন্ধুকে জড়িয়ে ধরে হাও মাও করে কাঁদতে দেখেছিলাম। যতোই হোক আদরের বোন বলে কথা। ভাইয়া আজও মার সাথে কথা বলে না। ভাইয়া আছে বলেই হয়তো বেঁচে আছি নাহলে মরেই যেতাম। রোজঃ কেন,,,,??? অন্তরাঃ পুরোটা শুনুন বুঝতে পারবেন। রোজঃ ওকে,,,,,,বলো। অন্তরাঃ বিয়ে হয়ে ও বাড়িতে পা রাখতেই এমন এমন কথা শুনতে হলো যা বুকে গিয়ে বিঁধছিলো। রোজঃ কী কথা??? ★অতীত★ আরিয়ানের ফুপিঃ ভাবি কোন ফকিরের মেয়ে বউ করে এনেছো?? দেখো মাত্র দু'একটা পাতলা গয়না পড়িয়ে মেয়ে বিদায় করেছে। তাও আসল সোনার কিনা তাও ঠিক নেই। আমার মেয়ের বিয়েতে আমি পা থেকে মাথা পর্যন্ত সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছি। আরিয়ানের মাঃ ছেলে জেদ ধরে বিয়ে করলো তাই কী আর করবো?? আনতে হলো এমন ফকিরের মেয়ে। প্রতিবেশীঃ তা ফার্নিচার টাকা পয়সা কত দিলো?? আরিয়ানের মাঃ আর পুড়া কপাল আমার একটা কানা কড়ি ও না। প্রতিবেশীঃ কী বলো গো??? ঐ বাড়ির গাঁজাখোর ছেলেকে বিয়ে করিয়েছে। মেয়েতো সোনায় মুড়িয়ে দিয়েছে সাথে টাকা, ফার্নিচার আরো কত কী?? আর তোমার এমন হিরার টুকরো ছেলেকে খালি হাতে মেয়ে দিয়ে দিলো,,, হাহাহা। আরিয়ানের মাঃ কী আর করবো বলো সব আমার কপালের দোষ?? আমিওতো দুটো মেয়ে বিয়ে দিয়েছি। কম কিছুতো দেইনি বাপু,,,। অন্তরাঃ(এ কোন দোযখে পাঠালে মা?? এসব কী বলছে এরা?? তুমিতো বলেছিলে সবার কথা শুনে চলতে। কেউ যাতে খারাপ বলতে না পারে। এদের এসব কথা কী করে সয্য করবো?? চোখের পানি বাঁধ মানছে না। তোমাকে বলেছিলাম মা তেলে জলে মিশে না। আমার কথা শুনলে না। অনেক আশা নিয়ে আরিয়ানের দিকে তাকালাম সে হয়তো প্রতিবাদ করবে। কিন্তু সে যা বললো আমি ভাবতেও পারিনি।) 🤝🤝🤝🤝 ডিভোর্স -
ভাবছিলাম তোমার শহরে গিয়ে কফি খাবো।
পরে শুনি তুমি গ্রামে থাকো।ভাবছিলাম তোমার শহরে গিয়ে কফি খাবো। পরে শুনি তুমি গ্রামে থাকো। -
জীবনেও মেয়েদের পোষ্টে হাহা দিবোনা,যতই ফানি হোক,জীবনেও মেয়েদের পোষ্টে হাহা দিবোনা,যতই ফানি হোক,🤧🤧
Daha Hikayeler