الدليل
إكتشاف أشخاص جدد وإنشاء اتصالات جديدة وصداقات جديدة
- الرجاء تسجيل الدخول , للأعجاب والمشاركة والتعليق على هذا!
- বারবার পিপাসা আর মূত্রত্যাগ, যে রোগের ইঙ্গিত দেয়!যে কোনো বয়সী নারী কিংবা পুরুষের মধ্যেই বারবার পানি পিপাসা পাওয়ার প্রবণতা থাকতে পারে। বারবার পানি পিপাসা পাওয়ার কারণে আপনার মূত্রত্যাগের বেগও বাড়তে থাকে। বিষয়টি সাধারণ চোখে স্বাভাবিক মনে হলেও চিকিৎসাশাস্ত্রে বিষয়টি মোটেও স্বাভাবিক নয়। এ ধরনের সমস্যা শিশু বয়সে যেমন হতে পারে তেমনি সমস্যাটি দেখা দিতে পারে মধ্য কিংবা বৃদ্ধ বয়সে। চিকিৎসকরা বলছে, অস্বাভাবিক এই প্রবণতা মূলত একটি রোগ। এর নাম ডায়াবেটিস...
- হিংসুটে মানুষকে সহজে চিনবেন যেভাবেমানুষকে সহজেই চিনে নিতে এখন জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে অপটিক্যাল ইল্যুশন। এটি এমন একধরনের ছবি, যা মানুষের মধ্যে সহজেই ধাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। সম্প্রতি নেটদুনিয়ায় এমন একটি অপটিক্যাল ইল্যুশনের ছবি ভাইরাল হয়েছে, যেটি বলে দেবে মানুষ হিসেবে আপনি কতটা হিংসাত্মক। ভাইরাল হওয়া সেই ছবি বিখ্যাত শিল্পী অকটাভিয় ওকাম্পোর আঁকা। মানুষের মন ও মস্তিষ্ক বুঝতে তিনি এমনভাবে ছবিটি এঁকেছেন, যাতে শুধু সঠিক তথ্যই বের করা...
- স্থূলতা শিশুর মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতির কারণ!বর্তমানে শিশুদের মধ্যে যে সমস্যাটি মারাত্মক হয়ে দাঁড়িয়েছে সেটি হলো স্থূলতা বা মুটিয়ে যাওয়া। চিকিৎসাশাস্ত্রে এ সমস্যাকে বলা হয় ওবেসিটি। এ সমস্যার শিকার হলে শিশু দীর্ঘমেয়াদি জটিল রোগে আক্রান্ত হতে পারে বলে দাবি মেলবোর্নের মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের। জার্নাল অব সায়েন্স অ্যান্ড মেডিসিন ইন স্পোর্টসে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দীর্ঘ ৩০ বছরে ১ হাজার ২০০ শিশুর ওপর গবেষণা করা হয়েছে। তাতে জানা যায়, যারা...
- রাগের কারণ কী?ক্রোধ বা রাগ একটি স্বাভাবিক তীব্র মানসিক অবস্থা, যা অনুভূতিতে আঘাত প্রাপ্তির ফলে একটি শক্তিশালী অস্বস্তিকর এবং অসহযোগী প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে। ক্রোধের সম্মুখীন একজন ব্যক্তি মানসিক অবস্থার পাশাপাশি প্রায়ই শারীরিক প্রভাব অনুভব করেন। যেমন: হৃদ্স্পন্দন বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ এবং অ্যাড্রেনালিন ও নোরাড্রেনালিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যেকোনো মানুষের শরীরেই রাগ থাকে, তবে অতিরিক্ত রাগ হলে সেটা...
- ডেঙ্গুতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়!ডেঙ্গু এখন ভযাবহ রূপ ধারণ করছে। ডেঙ্গু ভাইরাস কারো দেহে ঢোকার পর প্রায় সব সিস্টেমকে আক্রমণ করে। তাই কারো ডেঙ্গু শনাক্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এর নির্ধারিত কোনো চিকিৎসা নেই। কিন্তু সাপোর্টিভ চিকিৎসা ও সঠিক পরিচর্যা করলে জ্বর ভালো হয়ে যায় এবং ঝুঁকিমুক্ত থাকা যায়। ডেঙ্গু ধরা পড়লে ভয় বা টেনশনের কিছু নেই, তবে কোনো ধরনের চিকিৎসা না করালে অনেক সময় ডেঙ্গু প্রাণঘাতী হতে পারে। এর চিকিৎসার ক্ষেত্রে...
-
-
-
-