• ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা মোটেও বিলাসিতা নয়!! বরং এটাই লক্ষ্য!!
    আপনি যত স্বপ্ন দেখবেন সাফল্য আপনার ততই নিকটে!!

    (শূন্যতা থেকেই পূর্ণতা আসে)
    Like
    1322
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 69 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ফটো যখন কথা বলে ক্যাপশন তখন বিলাসিতা
    ফটো যখন কথা বলে ক্যাপশন তখন বিলাসিতা🥴🥴
    Like
    Haha
    11
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 130 Views 0 Προεπισκόπηση
  • https://music.suveccha.xyz/track/57/patakha-guddi
    https://music.suveccha.xyz/track/57/patakha-guddi
    Like
    Sad
    10
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 31 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Valorant Episode 4 Act 3 To Come Out Soon; Battle Pass, Release Date And More
    The Valorant Episode 4 Act 3 is coming out soon in your Valorant Accounts and players are waiting for the new season in the game that will come along with new content and battle pass. Valorant Episde 4 Act 3 Realease Date Act 3 will go live on the following date and time for each region: North America: 27th April 06:00 AM PST Europe: 27th April 03:00 PM CST Southeast Asia: 28th April 03:00...
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2733 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    Love
    Haha
    11
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 55 Views 0 Προεπισκόπηση
  • শাক সবজির ইংরেজী নাম:
    শাক সবজি (Vegetables)
    গোল আলু – Potato (পটেটো)
    টমেটো – Tomato (টম্যাটো)
    গোল/তাল বেগুন – Brinjal (ব্রিনজাল)
    লম্বা বেগুন – Eggplant (এগপ্লান্ট)
    করলা – Balsam Apple (বোলসাম এ্যাপেল)
    পটল – Pointed gourd (পয়েন্টেড গোর্ড)
    লাউ/কদু – Bottle Gourd (বটল গোর্ড)
    মটর শুঁটি – Green Pea(গ্রীন পী)
    কাঁচা পেঁপে – Green Papaya (গ্রীন পাপ্যায়া)
    কাঁকরোল – Sweet Bitter Gourd (সুইট বিটার গোর্ড)
    শসা – Cucumber (কিউকাম্বার)
    গাঁজর – Carrot (ক্যারট)
    ফুলকপি – Cauliflower (কলি ফ্লাওয়ার)
    মুলা – Radish (র‍্যাডিস)
    ঝিংগে – Rige Gourd (রিজ গোর্ড)
    চাল কুমড়া – Green Cucumber (গ্রীন কিউকাম্বার)
    মিষ্টি আলু – Sweet Potato (সুইট পটেটো)
    সাজনা – Drum Stick (ড্রাম স্টিক)
    বরবটি – Asparagus Bean (অ্যাস্প্যারাগাস বিন)
    চিচিংগা/চিচিংগা – Snake Gourd (স্নেক গোর্ড)
    মিষ্টি কুমড়া – Pumpkin (পামকিন)
    কাঁচা কলা – Green Banana (গ্রীন ব্যানানা)
    পুঁই শাক – Basil (বেসিল)
    পালং শাক – Spinach (স্পিনাজ)
    কচু – Arum (অ্যারাম)
    কচুর লতি – Arum (অ্যারাম)
    Arum-lobe কচুর লতি।
    সিম – Bean (বিন)
    ঢেঁড়স – Lady’s Finger (লেডিস ফিংগার)
    কচুর ছড়া – Arum (অ্যারাম)
    কলার মোচা – Plantain Flower (প্লান্টেইন ফ্লাওয়ার)
    কলমি শাক – Bindweed (বাইন্ডউইড)
    শালগম – Turnip (টারনিপ)
    লাল শাক – Read Leafy (রেড লিফি)
    Cress হেলেঞ্চা শাক।
    বাঁধাকপি – Cabbage (ক্যাবেজ)
    মাশরুম – Mushroom (মাশরুম)
    ভূট্টা – Maize (মেইজ)
    শিমলা মরিচ – Capsicum (ক্যাপ্সিকাম)
    পেঁয়াজ – Onion (অনিয়ন)
    রসুন – Garlic (গার্লিক)
    আদা – Zinger (জিনজার)
    হলুদ – Turmeric (টার্মারিক)
    মরিচ – Red Chili (রেড চিলি)
    ধনে পাতা – Coriander (করিয়্যান্ডার)
    পুদিনা পাতা – Mint (মিন্ট)
    লেবু – Lemon (লেমন)
    কাঁচা মরিচ – Green Chili (গ্রীন চিলি)
    Zucchini ধুন্দুল।
    Leek পেঁয়াজ পাতা।
    Grum ছোলা।

    শাক সবজির ইংরেজী নাম: শাক সবজি (Vegetables) গোল আলু – Potato (পটেটো) টমেটো – Tomato (টম্যাটো) গোল/তাল বেগুন – Brinjal (ব্রিনজাল) লম্বা বেগুন – Eggplant (এগপ্লান্ট) করলা – Balsam Apple (বোলসাম এ্যাপেল) পটল – Pointed gourd (পয়েন্টেড গোর্ড) লাউ/কদু – Bottle Gourd (বটল গোর্ড) মটর শুঁটি – Green Pea(গ্রীন পী) কাঁচা পেঁপে – Green Papaya (গ্রীন পাপ্যায়া) কাঁকরোল – Sweet Bitter Gourd (সুইট বিটার গোর্ড) শসা – Cucumber (কিউকাম্বার) গাঁজর – Carrot (ক্যারট) ফুলকপি – Cauliflower (কলি ফ্লাওয়ার) মুলা – Radish (র‍্যাডিস) ঝিংগে – Rige Gourd (রিজ গোর্ড) চাল কুমড়া – Green Cucumber (গ্রীন কিউকাম্বার) মিষ্টি আলু – Sweet Potato (সুইট পটেটো) সাজনা – Drum Stick (ড্রাম স্টিক) বরবটি – Asparagus Bean (অ্যাস্প্যারাগাস বিন) চিচিংগা/চিচিংগা – Snake Gourd (স্নেক গোর্ড) মিষ্টি কুমড়া – Pumpkin (পামকিন) কাঁচা কলা – Green Banana (গ্রীন ব্যানানা) পুঁই শাক – Basil (বেসিল) পালং শাক – Spinach (স্পিনাজ) কচু – Arum (অ্যারাম) কচুর লতি – Arum (অ্যারাম) Arum-lobe কচুর লতি। সিম – Bean (বিন) ঢেঁড়স – Lady’s Finger (লেডিস ফিংগার) কচুর ছড়া – Arum (অ্যারাম) কলার মোচা – Plantain Flower (প্লান্টেইন ফ্লাওয়ার) কলমি শাক – Bindweed (বাইন্ডউইড) শালগম – Turnip (টারনিপ) লাল শাক – Read Leafy (রেড লিফি) Cress হেলেঞ্চা শাক। বাঁধাকপি – Cabbage (ক্যাবেজ) মাশরুম – Mushroom (মাশরুম) ভূট্টা – Maize (মেইজ) শিমলা মরিচ – Capsicum (ক্যাপ্সিকাম) পেঁয়াজ – Onion (অনিয়ন) রসুন – Garlic (গার্লিক) আদা – Zinger (জিনজার) হলুদ – Turmeric (টার্মারিক) মরিচ – Red Chili (রেড চিলি) ধনে পাতা – Coriander (করিয়্যান্ডার) পুদিনা পাতা – Mint (মিন্ট) লেবু – Lemon (লেমন) কাঁচা মরিচ – Green Chili (গ্রীন চিলি) Zucchini ধুন্দুল। Leek পেঁয়াজ পাতা। Grum ছোলা।
    Like
    14
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 461 Views 0 Προεπισκόπηση
  • সর্বহারা


    This is definitely one of it's kind ...

    Picture: collected!!!
    সর্বহারা 😂😂😂 This is definitely one of it's kind ... Picture: collected!!!
    Like
    Haha
    11
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 51 Views 0 Προεπισκόπηση
  • একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন,
    “আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”
    “বেশিক্ষণ না” জেলেদের এক কথার উত্তর।
    “তাহলে আপনারা আরও বেশি সময় দিয়ে আরও বেশি মাছ ধরেন না কেন?” লোকটা প্রশ্ন করেন। জেলেরা বলেন, "আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়"।
    “তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?” লোকটা জিজ্ঞাসা করে। জেলেরা জবাব দেয়,
    “আমরা ঘুমায়, মাছ ধরি, বাচ্চাদের সাথে খেলা করি, বৌয়ের সাথে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই…”। পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে বলেন,
    “আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদেরকে আরও বেশি সময় দিয়ে মাছ ধরতে হবে, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরার বড় নৌকা কিনতে হবে। ”
    “তারপর?” জেলেদের প্রশ্ন।
    “আপনারা বড় নৌকার সাহায্যে বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় দুটা, তিনটা বা আরও বেশি নৌকা কিনবেন। একসময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে, সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরির সাথে বেচাকেনা করবেন। এক সময় নিজেরাই মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি খুলে বসবেন। তারপর অনেক ধনী হয়ে গ্রাম ছেড়ে মেক্সিকোর রাজধানী, আমেরিকার লসএঞ্জেলেস বা নিউ ইয়র্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা মেগা প্রজেক্ট চালু করবেন। ”
    “এসব করতে কত সময় লাগবে?” জেলেদের প্রশ্ন।
    “কুড়ি/পঁচিশ বছর তো লাগবেই।” জবাব দেয় পর্যটক।
    “তারপর” জেলেরা প্রশ্ন করে।
    লোকটা হেসে জবাব দেয়, “ব্যবসায় যখন আরও বড় হবে তখন আপনারা শেয়ার বাজারে যাবেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করবেন।”
    “মিলিয়র ডলার! ধরুন পেলাম মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, তারপর?” জেলেরা সবিস্ময়ে প্রশ্ন করে। পর্যটক তখন জবাব দেন,
    “আপনারা তখন অবসরে যাবেন। শান্ত গ্রামে ফিরে এসে সমুদ্রের ধারে ঘুমাবেন, বাচ্চাদের সাথে খেলা করবেন, বৌয়ের সাথে খাবার খাবেন, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিবেন, মজা করবেন…,”। তখন জেলেরা বলেন,
    “সেই কাজটাই তো আমরা এখন করছি। তাহলে এই বিশ/পঁচিশ বছরের এই কষ্টের জীবনের মানে কী?”
    (সংগৃহীত)
    একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন, “আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?” “বেশিক্ষণ না” জেলেদের এক কথার উত্তর। “তাহলে আপনারা আরও বেশি সময় দিয়ে আরও বেশি মাছ ধরেন না কেন?” লোকটা প্রশ্ন করেন। জেলেরা বলেন, "আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়"। “তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?” লোকটা জিজ্ঞাসা করে। জেলেরা জবাব দেয়, “আমরা ঘুমায়, মাছ ধরি, বাচ্চাদের সাথে খেলা করি, বৌয়ের সাথে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই…”। পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে বলেন, “আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদেরকে আরও বেশি সময় দিয়ে মাছ ধরতে হবে, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরার বড় নৌকা কিনতে হবে। ” “তারপর?” জেলেদের প্রশ্ন। “আপনারা বড় নৌকার সাহায্যে বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় দুটা, তিনটা বা আরও বেশি নৌকা কিনবেন। একসময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে, সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরির সাথে বেচাকেনা করবেন। এক সময় নিজেরাই মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি খুলে বসবেন। তারপর অনেক ধনী হয়ে গ্রাম ছেড়ে মেক্সিকোর রাজধানী, আমেরিকার লসএঞ্জেলেস বা নিউ ইয়র্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা মেগা প্রজেক্ট চালু করবেন। ” “এসব করতে কত সময় লাগবে?” জেলেদের প্রশ্ন। “কুড়ি/পঁচিশ বছর তো লাগবেই।” জবাব দেয় পর্যটক। “তারপর” জেলেরা প্রশ্ন করে। লোকটা হেসে জবাব দেয়, “ব্যবসায় যখন আরও বড় হবে তখন আপনারা শেয়ার বাজারে যাবেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করবেন।” “মিলিয়র ডলার! ধরুন পেলাম মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, তারপর?” জেলেরা সবিস্ময়ে প্রশ্ন করে। পর্যটক তখন জবাব দেন, “আপনারা তখন অবসরে যাবেন। শান্ত গ্রামে ফিরে এসে সমুদ্রের ধারে ঘুমাবেন, বাচ্চাদের সাথে খেলা করবেন, বৌয়ের সাথে খাবার খাবেন, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিবেন, মজা করবেন…,”। তখন জেলেরা বলেন, “সেই কাজটাই তো আমরা এখন করছি। তাহলে এই বিশ/পঁচিশ বছরের এই কষ্টের জীবনের মানে কী?” (সংগৃহীত)
    Like
    9
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 57 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ৩০ বছর আগেও আমাদের বাবা চাচারা খুব অল্প বেতনে চাকরি করে অথবা ছোট খাট মুদি দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ওনারা জমানো টাকা দিয়ে শহরে জমি কিনে আস্ত বাড়ি বানাতে পারতেন। ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব দেশের সব জেলার ইতিহাস সেইম। এখন চাকরি ব্যবসা করে জমি কিনে বাড়ি করা তো দূরের কথা ফ্ল্যাট কেনাও অসম্ভব।
    চাকরিও তখন নির্ঝঞ্ঝাট ছিল। সরকারি বেসরকারি চাকরির ডিউটি ছিল ৯-৫ টা। মার্কেট দোকান সন্ধ্যা পর্যন্ত চলত।

    বাবা চাচারা বিকালেই বাসায় ফিরতেন। সন্তানকে পড়াতেন, রাত ১০ টায় ঘুমিয়ে পড়তেন। সকালে মায়েরা নাস্তা বানিয়ে দিত সকালে খাওয়ার জন্য। আমাদেরকে স্কুলে নেয়ার জন্য টিফিন বানিয়ে দিতেন। বাবা চাচাদেরকে অফিসের জন্য টিফিন ক্যারিতে ভাত তরকারি দিতেন। এরপর মহিলাদের তেমন কোন কাজ থাকত না।

    মহিলারা নিজেদের জন্য কাথা সেলাই করতেন। আমার মাকে দেখেছি আমাদের জন্য সোয়েটার বুনাতে। সেটাকে তখন জাম্পার বলা হতো। হাত মোজা পা মোজা মায়েরাই বানাতেন। মহিলাদের হাতে বানানো সেইসব শীতের পোষাক পুরুষরা পরত। প্রায় সব বাসায় মহিলারা বিভিন্ন ধরনের আচার বানাতেন। লাকড়ির চুলা, কেরোসিনের চুলায় রান্না অনেক কঠিন। কিন্তু এর মধ্যে মহিলারা হরেক রকম আইটেম রান্না করতেন। বাসায় মেহামান জোর করে ডেকে আনা হতো।

    ৩০ বছর আগেও সবচেয়ে সস্তা মাছ ছিল নদীর ইলিশ। সেই ইলিশের স্বাদ আর ঘ্রাণ এ যুগের কেউ পায় নাই, পাবেও না শিউর। এখনকার ইলিশের স্বাদ আর রুই মাছের স্বাদ সেইম। প্রতি বছর ২/৩ টা পালা দেশী মুরগী খাই এখনো। এই মুরগীর যে স্বাদ সেই স্বাদ ভোলা যায় না। অথচ আগে মানুষ এই অসাধারণ স্বাদের মুরগীই খেত। এখন তো ফার্ম ছাড়া মুরগীই হয় না। মাছ চাষ করা যায় সেটা শুনলে মানুষ অবাক হতো। পুকুরের ন্যাচারাল মাছ খেয়েই কুলাতো না।

    আমরা বছরে একবার গ্রামে গেলে মামারা জাল নিয়ে বের হতো মাছ ধরার জন্য। জাল ফেললে কিছু না কিছু মাছ পেতেনই। নিজের পুকুর নেই? কোনো সমস্যা নেই। প্রতি এলাকায় বড় বড় খাল ছিল। সেই খালে বড়শী বা জাল ফেললেই মাছ পাওয়া যেত। 'আনতা' নামের এক ধরনের গুড়া মাছ ধরার ফাঁদ পেতে রাখা হতো। প্রতিদিন সকালে উঠে সেই মাছ দিয়ে মানুষ ভাত খেত। এখন সেইম মাছের দাম এখনকার হিসেবে ৭০০/৮০০ টাকা কেজি হবে। অর্থাৎ এখন খুব ধনীরা যে মাছ খায় তখন খুব গরিবরা সেই মাছ খেতেন!

    দেশী মুরগীর ডিম এখন ২০/২৫ টাকা পিস। হাসের ডিম ২০ টাকা পিস। অথচ সেই আমলের গরিবদের দেখেছি এক সাথে ৩ টা ডিম খেতে। আবার সেই ডিমেও অনেক বরকত ছিল। ১ টা ডিম ভাজলে পরিবারের ৩/৪ জন খেতে পারত। ডিম কিনতে হতো না, সবার বাড়িতেই মুরগী হাস গরু ছাগল থাকত।

    এখন যে সবজি ৭০/৮০ টাকা দিয়ে কিনে খাই ৩০ বছর আগে গরিবরা এর চেয়েও ভালো মানের সবজি ফ্রী খেত। গরিব মানে সেই লেভেলের গরিবের কথা বলছি যাদের চাষের জমি নাই।
    লাস্ট কবে দেশী গরুর দুধ খেয়েছেন? আমার ধারনা কেউই খান নাই। এখন দুধে স্বাদ নেই। তাই দুধে চিনি মিশিয়ে বিভিন্ন খাবার বানিয়ে খাই। এক সময় দই বানাতে চিনি দিতে হতো না শুনেছি অথচ এখন চিনি ছাড়া দই ই হয় না। কী পরিমান স্বাদ কমে গেছে বুঝতে পারছেন?

    এখন মুরগীতে স্বাদ নেই। তাই মুরগীকে পুড়িয়ে চিকেন ফ্রাই, অতিরিক্ত মশলা দিয়ে ঝাল ফ্রাই, সস মিশিয়ে বার্গার, পিজ্জা, হাবিজাবি নামে খাই। আজ পলিশ করা চাল না খেলে ইজ্জত থাকে না। ভাত না প্লাস্টিক খাচ্ছি বুঝি না। হাইব্রিড ডালে স্বাদ নেই, পেয়াজে ঝাঝ নেই, স্বাদের লাউ নিয়ে গান ছিল, সেই লাউ এখন বিভিন্ন রেসিপি করে স্পেশাল ভাবে রান্না করে খেতে হয়। অথচ এই লাউ সেদ্ধ করলেই সেই স্বাদের তরকারি হতো। আগে এক তরকারিতে বিশেষ করে মাছ মাংসের আইটেমে অনেক সময় তেল দেয়াই লাগত না। আর দিতে হলেও কয়েক ফোঁটা তেল যথেষ্ট ছিল। আর এখন প্রায় তরকারিতে ডুবো তেল দেয়া লাগে।

    দামের হিসাবে ৩০/৪০ বছর আগে গরিবরা যা খেতেন এখনকার মধ্যবিত্তরা তা চোখেও দেখেন নাই। জাস্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি, ৯৬ সালেই চট্টগ্রাম শহরে ১০ টাকা পিস ইলিশ পাওয়া যেত। সেইম ইলিশ ছিল অনেক বড় সাইজের যেখানে অন্য মাছের দাম ছিল ২০ টাকা পিস। আমরা প্রতিদিন ইলিশ খেতে খেতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে গেছিলাম! অথচ সেইম সাইজের ইলিশ আমি নিজেই বেচি এখন ৩ হাজার টাকা পিস, ওজন দেড় কেজির চেয়েও কম! একটা নদীর রুই ভাগে বেচি ৭০০/৮০০ টাকা কেজি।

    - ফখরুল ইসলাম
    (Collected)
    ৩০ বছর আগেও আমাদের বাবা চাচারা খুব অল্প বেতনে চাকরি করে অথবা ছোট খাট মুদি দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ওনারা জমানো টাকা দিয়ে শহরে জমি কিনে আস্ত বাড়ি বানাতে পারতেন। ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব দেশের সব জেলার ইতিহাস সেইম। এখন চাকরি ব্যবসা করে জমি কিনে বাড়ি করা তো দূরের কথা ফ্ল্যাট কেনাও অসম্ভব। চাকরিও তখন নির্ঝঞ্ঝাট ছিল। সরকারি বেসরকারি চাকরির ডিউটি ছিল ৯-৫ টা। মার্কেট দোকান সন্ধ্যা পর্যন্ত চলত। বাবা চাচারা বিকালেই বাসায় ফিরতেন। সন্তানকে পড়াতেন, রাত ১০ টায় ঘুমিয়ে পড়তেন। সকালে মায়েরা নাস্তা বানিয়ে দিত সকালে খাওয়ার জন্য। আমাদেরকে স্কুলে নেয়ার জন্য টিফিন বানিয়ে দিতেন। বাবা চাচাদেরকে অফিসের জন্য টিফিন ক্যারিতে ভাত তরকারি দিতেন। এরপর মহিলাদের তেমন কোন কাজ থাকত না। মহিলারা নিজেদের জন্য কাথা সেলাই করতেন। আমার মাকে দেখেছি আমাদের জন্য সোয়েটার বুনাতে। সেটাকে তখন জাম্পার বলা হতো। হাত মোজা পা মোজা মায়েরাই বানাতেন। মহিলাদের হাতে বানানো সেইসব শীতের পোষাক পুরুষরা পরত। প্রায় সব বাসায় মহিলারা বিভিন্ন ধরনের আচার বানাতেন। লাকড়ির চুলা, কেরোসিনের চুলায় রান্না অনেক কঠিন। কিন্তু এর মধ্যে মহিলারা হরেক রকম আইটেম রান্না করতেন। বাসায় মেহামান জোর করে ডেকে আনা হতো। ৩০ বছর আগেও সবচেয়ে সস্তা মাছ ছিল নদীর ইলিশ। সেই ইলিশের স্বাদ আর ঘ্রাণ এ যুগের কেউ পায় নাই, পাবেও না শিউর। এখনকার ইলিশের স্বাদ আর রুই মাছের স্বাদ সেইম। প্রতি বছর ২/৩ টা পালা দেশী মুরগী খাই এখনো। এই মুরগীর যে স্বাদ সেই স্বাদ ভোলা যায় না। অথচ আগে মানুষ এই অসাধারণ স্বাদের মুরগীই খেত। এখন তো ফার্ম ছাড়া মুরগীই হয় না। মাছ চাষ করা যায় সেটা শুনলে মানুষ অবাক হতো। পুকুরের ন্যাচারাল মাছ খেয়েই কুলাতো না। আমরা বছরে একবার গ্রামে গেলে মামারা জাল নিয়ে বের হতো মাছ ধরার জন্য। জাল ফেললে কিছু না কিছু মাছ পেতেনই। নিজের পুকুর নেই? কোনো সমস্যা নেই। প্রতি এলাকায় বড় বড় খাল ছিল। সেই খালে বড়শী বা জাল ফেললেই মাছ পাওয়া যেত। 'আনতা' নামের এক ধরনের গুড়া মাছ ধরার ফাঁদ পেতে রাখা হতো। প্রতিদিন সকালে উঠে সেই মাছ দিয়ে মানুষ ভাত খেত। এখন সেইম মাছের দাম এখনকার হিসেবে ৭০০/৮০০ টাকা কেজি হবে। অর্থাৎ এখন খুব ধনীরা যে মাছ খায় তখন খুব গরিবরা সেই মাছ খেতেন! দেশী মুরগীর ডিম এখন ২০/২৫ টাকা পিস। হাসের ডিম ২০ টাকা পিস। অথচ সেই আমলের গরিবদের দেখেছি এক সাথে ৩ টা ডিম খেতে। আবার সেই ডিমেও অনেক বরকত ছিল। ১ টা ডিম ভাজলে পরিবারের ৩/৪ জন খেতে পারত। ডিম কিনতে হতো না, সবার বাড়িতেই মুরগী হাস গরু ছাগল থাকত। এখন যে সবজি ৭০/৮০ টাকা দিয়ে কিনে খাই ৩০ বছর আগে গরিবরা এর চেয়েও ভালো মানের সবজি ফ্রী খেত। গরিব মানে সেই লেভেলের গরিবের কথা বলছি যাদের চাষের জমি নাই। লাস্ট কবে দেশী গরুর দুধ খেয়েছেন? আমার ধারনা কেউই খান নাই। এখন দুধে স্বাদ নেই। তাই দুধে চিনি মিশিয়ে বিভিন্ন খাবার বানিয়ে খাই। এক সময় দই বানাতে চিনি দিতে হতো না শুনেছি অথচ এখন চিনি ছাড়া দই ই হয় না। কী পরিমান স্বাদ কমে গেছে বুঝতে পারছেন? এখন মুরগীতে স্বাদ নেই। তাই মুরগীকে পুড়িয়ে চিকেন ফ্রাই, অতিরিক্ত মশলা দিয়ে ঝাল ফ্রাই, সস মিশিয়ে বার্গার, পিজ্জা, হাবিজাবি নামে খাই। আজ পলিশ করা চাল না খেলে ইজ্জত থাকে না। ভাত না প্লাস্টিক খাচ্ছি বুঝি না। হাইব্রিড ডালে স্বাদ নেই, পেয়াজে ঝাঝ নেই, স্বাদের লাউ নিয়ে গান ছিল, সেই লাউ এখন বিভিন্ন রেসিপি করে স্পেশাল ভাবে রান্না করে খেতে হয়। অথচ এই লাউ সেদ্ধ করলেই সেই স্বাদের তরকারি হতো। আগে এক তরকারিতে বিশেষ করে মাছ মাংসের আইটেমে অনেক সময় তেল দেয়াই লাগত না। আর দিতে হলেও কয়েক ফোঁটা তেল যথেষ্ট ছিল। আর এখন প্রায় তরকারিতে ডুবো তেল দেয়া লাগে। দামের হিসাবে ৩০/৪০ বছর আগে গরিবরা যা খেতেন এখনকার মধ্যবিত্তরা তা চোখেও দেখেন নাই। জাস্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি, ৯৬ সালেই চট্টগ্রাম শহরে ১০ টাকা পিস ইলিশ পাওয়া যেত। সেইম ইলিশ ছিল অনেক বড় সাইজের যেখানে অন্য মাছের দাম ছিল ২০ টাকা পিস। আমরা প্রতিদিন ইলিশ খেতে খেতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে গেছিলাম! অথচ সেইম সাইজের ইলিশ আমি নিজেই বেচি এখন ৩ হাজার টাকা পিস, ওজন দেড় কেজির চেয়েও কম! একটা নদীর রুই ভাগে বেচি ৭০০/৮০০ টাকা কেজি। - ফখরুল ইসলাম (Collected)
    Like
    15
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 128 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    10
    0 Σχόλια 1 Μοιράστηκε 392 Views 0 Προεπισκόπηση