• একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ:

    ১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা মুড়ি মাখা), তার উপর ঝুঁকে খাবার নেওয়া যাবে না, মুখ থাকবে মুখের জায়গায় - হাতে খাবার নিয়ে হাতটাকে মুখের কাছে নিতে হবে।

    ২. হাতে থেকে যাওয়া অতিরিক্ত খাবার যা একেবারে মুখে ঢুকানো যায়নি তা ঝাড়া মেরে প্লেটে ফেলে দেওয়া যাবে না, হাতে ধরে রাখতে হবে তারপর মুখের খাবার শেষ হলে বাকিটুকু মুখে দিতে হবে।

    ৩. হাতে নেওয়া সমস্ত খাবার মুখে দিয়েছেন, এখন হাত কোথায় রাখবেন? অনেকে মুখে খাবার খাচ্ছেন আর খালি হাতটা সম্মিলিত খাবারের পাত্রে রেখে দিচ্ছেন, এটা করা যাবে না। হাত নিজের কাছে রাখতে হবে।

    ৪. কিছুক্ষণ পরপর সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের ইচ্ছেতেই "ভালো করে মিশানো" র অজুহাতে খাবার উলট পালট করা যাবে না।

    ৫. সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের পছন্দমতো এডিশনাল ফুড ( মুড়ি মাখার ক্ষেত্রে বুন্দিয়া বা পুদিনা পাতা, খিচুড়ির ক্ষেত্রে লাউয়ের ঝোল) ফট করে পাত্রে ঢেলে দেওয়া যাবে না।

    ৬. আপনি যেদিক দিয়ে খাচ্ছেন সেদিকে যা আছে তাই খাবেন, আরেকজনের দিক থেকে বারবার পিয়াজুর পার্ট বা মাংসের টুকরো নিবেন না।

    ৭. সবাই যে আইটেম খাচ্ছে সেটাই খেতে হবে। সবাই যখন করলা ভাজি খাচ্ছে তখন আপনি "করলা ভাজি খাই না" বলে তড়িঘড়ি করে রোস্টের বড় পিচটা নিয়ে নিবেন - এটা ঠিক হবে না। অপেক্ষা করুন - করলা ভাজি দিয়ে সবার খাওয়া শেষ হোক।

    ৮. হোস্ট বা সাহিদার একজনকে খাবার সার্ভ করছে, তাকে সিরিয়ালি তা করতে দিন। মাঝখান থেকে সিরিয়াল ব্রেক করে আপনার দিকে ডাকবেন না তাকে।

    ৯. নিজের খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকুন, অন্যদের পাতের দিকে ঘনঘন তাকাবেন না।

    ১০. যে হাতে খাবার খাচ্ছেন - ঐ হাতে চামচ, প্লেট, গ্লাস ইত্যাদি ধরবেন না।

    ১১. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর পারবেন না, কোঁৎ কোঁৎ শব্দ করবেন না।

    ১২. হুট করে নিজের পাতের খাবার আরেকজনের পাতে দিয়ে দিবেন না। আপনি সিদ্ধ ডিম না খেয়ে একটা মাংসের পিচ বেশি খাবেন বা জিলিপি না খেয়ে আলুর চপ খাবেন বাড়তি তাই বলে জিলিপি বা সেদ্ধ ডিম পাশেরজনের পাতে দিয়ে দিবেন না - আপনার মতো সেইম চিন্তা তারও থাকতে পারে।

    ১৩. যতটুকু খেতে পারবেন ততটুকুই পাতে নিবেন। খাবারের দখল নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন না। মুখে অল্প করে খাবার নিবেন, খাবার মুখে ঢোকানোর পর দুই গাল যাতে দৃষ্টিকটু ভাবে ফুলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

    ১৪. খাবারের শেষে দই বা ডাল আছে কিনা জিজ্ঞেস করবেন না ; সেটা নাই ধরে খাওয়া চালাতে থাকবেন।

    ১৫. হোস্ট আপনার সামনে টিস্যু রাখবে কিন্তু তাই বলে সেটা অযথা অপচয় করবেন না। পর্যাপ্ত পানি দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে ভেজা হাতটা মুছবেন।

    ১৬. নির্দিষ্ট কোন খাবার বেশি ভালো লেগেছে এটা বলবেন না, হোস্ট সবগুলো আইটেমই যথেষ্ট মমতা সহকারে রান্না করেছেন আপনাদের জন্য - এটা মাথায় রাখবেন।

    ১৭. খাবার মুখে নিয়ে চপ চপ করবেন না, খাইতে খাইতে নাকে পেডা আসলে সেটা আস্তে করে মুছে নিবেন - উখ্খু উখ্খু শব্দ করে সেটাকে পেটে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না। মুখে কাকড় বা কাটা পড়লে মুখের খাবারটুকু বের করে সকলের সামনে ফেলে দিবেন না, সকলের আড়ালে কোথাও ফেলুন।

    ১৮. কোন একটা আইটেম নেওয়ার জন্য যদি আপনি প্রথমে উদ্যোগ নেন তাহলে চেষ্টা করবেন আশেপাশে দুএকজনকে আগে দিয়ে পরে নিজে নিতে। নিজে বড়ো পিসটা নিয়ে পাশেরজনের দিকে বাটি ঠেলে দিবেন না। নেওয়ার সময় চামচ দিয়ে সবগুলো পিস ঘাটাঘাটি করবেন না, চোখের আন্দাজে আগে সিলেক্ট করে তারপর সেটা চামচে তুলবেন।

    ১৯. দূরে থাকা কোন খাবার নেওয়ার জন্য বাটি নিজের দিকে দেওয়ার জন্য আরেকজনকে বলবেন না, সেটা উনার জন্য পরিশ্রমের। আপনার প্লেট বাটির কাছে এগিয়ে নিয়ে তারপর প্লেটে নিজে নেন বা কাউকে দিতে বলেন।

    ২০. নিজে ডিমের কুসুম না খেয়ে রেখে দিয়ে পাশেরজনকে কুসুমের পুষ্টিগুণ বুঝাতে যাবেন না।

    ২১. সালাদের বাটি থেকে বেছে বেছে শুধু টমেটো নিবেন না। টমেটো, শসা, মূলা আনুপাতিক হারে নিবেন।

    ২২. শুধুমাত্র আপনাকে একা কাঁচামরিচ বা লবন এনে দেওয়ার জন্য কাউকে অনুরোধ করবেন না।

    ২৩. হোস্ট পোলাওয়ের বাটি আনার সাথে সাথেই জিজ্ঞেস করে বসবেন না - সাদা ভাত আছে কিনা?

    ২৪. মজলিশে যিনি সবচেয়ে আস্তে খান তার সাথে তাল মিলিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে সবাই সমানভাবে খাওয়ার অংশ পাবে।

    ২৫. এক টেবিলে অনেক জন খেতে বসছেন তাহলে যিনি সবার বড় তিনি শুরু করার পর খাওয়া শুরু করুন।হাপুস ঘুপুস করেই খেতে শুরু থেকে বিরত থাকুন।

    ২৬. খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত/অযথা পেচাল পারবেন না,আপনার ফোনে কল এলে কেটে দিন নয়তো মুখ নিচু করে রিসিভ করে বলুন আপনি পরে ব্যাক করছেন।খাবার খেতে খেতে কথা বলবেন না।

    ২৭. খাওয়ার পর যদি প্লেটেই হাত ধোয় সবাই,তাহলে আপনি হাত ধুয়ে সে হাত ওখানেই ঝাড়বেন না।

    ২৮. এক টেবিলে অনেকের সাথেই খেতে বসছেন।আপনার বর/নিকট পরিচিত কাউকে এটা নাও ওটা নাও এমন করবেন না।টেবিলে যার কাছা কাছি বাটি আপনি তাকে বলার সময় মার্জিত ভাষায় তাকে বলুন।'এই ছেলে এটা এদিকে দে তো' এমনটা কোনো ছোট ছেলে বা সাধারণ কেউ হলেও তাকে এভাবে বলবেন না।

    ২৯. আপনি যথেষ্ট সুন্দরী,তাই বলে ভাব দেখানোর জন্য খেতে বসবেন না।খাবার পরিবেশনকারীর সামান্য ত্রুটি হলে বলবেন না 'ছিহ্| কী একটা অবস্থা!'

    ৩০. আপনি যাকে নিয়ে খেতে বসছেন তাকে বেশি করে খাওয়ানোর জন্য বাটির খাবার বেশি বেশি করে তাকে দেবার অভ্যাস ত্যাগ করুন প্লাস আপনার পরে অন্য আরও অনেকেরই বাটি থেকে তরকারির প্রয়োজন হবে বিষয়টা মাথায় সেট করে নিন।

    ৩১. সকলের সাথে একসাথে খাওয়া শেষ করুন।

    ৩২. গলা পর্যন্ত খেয়ে হোস্টের মুখে " কিছুই তো খাইলেন না " শোনার জন্য " বেশি খায়ালছি " বলে ঢং করবেন না। আপনি যে বেশি খায়ালছেন এটা সবাই এতোক্ষণে ভালোই বুঝে গেছে!

    আজ এ পর্যন্তই ।

    এর বাইরে আরো পয়েন্ট থাকলে কমেন্টে যোগ করুন।

    থিউরি বুঝতে সমস্যা হলে - বাসায় দাওয়াত দিন, হাতে কলমে শিখুন।
    একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ: ১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা মুড়ি মাখা), তার উপর ঝুঁকে খাবার নেওয়া যাবে না, মুখ থাকবে মুখের জায়গায় - হাতে খাবার নিয়ে হাতটাকে মুখের কাছে নিতে হবে। ২. হাতে থেকে যাওয়া অতিরিক্ত খাবার যা একেবারে মুখে ঢুকানো যায়নি তা ঝাড়া মেরে প্লেটে ফেলে দেওয়া যাবে না, হাতে ধরে রাখতে হবে তারপর মুখের খাবার শেষ হলে বাকিটুকু মুখে দিতে হবে। ৩. হাতে নেওয়া সমস্ত খাবার মুখে দিয়েছেন, এখন হাত কোথায় রাখবেন? অনেকে মুখে খাবার খাচ্ছেন আর খালি হাতটা সম্মিলিত খাবারের পাত্রে রেখে দিচ্ছেন, এটা করা যাবে না। হাত নিজের কাছে রাখতে হবে। ৪. কিছুক্ষণ পরপর সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের ইচ্ছেতেই "ভালো করে মিশানো" র অজুহাতে খাবার উলট পালট করা যাবে না। ৫. সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের পছন্দমতো এডিশনাল ফুড ( মুড়ি মাখার ক্ষেত্রে বুন্দিয়া বা পুদিনা পাতা, খিচুড়ির ক্ষেত্রে লাউয়ের ঝোল) ফট করে পাত্রে ঢেলে দেওয়া যাবে না। ৬. আপনি যেদিক দিয়ে খাচ্ছেন সেদিকে যা আছে তাই খাবেন, আরেকজনের দিক থেকে বারবার পিয়াজুর পার্ট বা মাংসের টুকরো নিবেন না। ৭. সবাই যে আইটেম খাচ্ছে সেটাই খেতে হবে। সবাই যখন করলা ভাজি খাচ্ছে তখন আপনি "করলা ভাজি খাই না" বলে তড়িঘড়ি করে রোস্টের বড় পিচটা নিয়ে নিবেন - এটা ঠিক হবে না। অপেক্ষা করুন - করলা ভাজি দিয়ে সবার খাওয়া শেষ হোক। ৮. হোস্ট বা সাহিদার একজনকে খাবার সার্ভ করছে, তাকে সিরিয়ালি তা করতে দিন। মাঝখান থেকে সিরিয়াল ব্রেক করে আপনার দিকে ডাকবেন না তাকে। ৯. নিজের খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকুন, অন্যদের পাতের দিকে ঘনঘন তাকাবেন না। ১০. যে হাতে খাবার খাচ্ছেন - ঐ হাতে চামচ, প্লেট, গ্লাস ইত্যাদি ধরবেন না। ১১. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর পারবেন না, কোঁৎ কোঁৎ শব্দ করবেন না। ১২. হুট করে নিজের পাতের খাবার আরেকজনের পাতে দিয়ে দিবেন না। আপনি সিদ্ধ ডিম না খেয়ে একটা মাংসের পিচ বেশি খাবেন বা জিলিপি না খেয়ে আলুর চপ খাবেন বাড়তি তাই বলে জিলিপি বা সেদ্ধ ডিম পাশেরজনের পাতে দিয়ে দিবেন না - আপনার মতো সেইম চিন্তা তারও থাকতে পারে। ১৩. যতটুকু খেতে পারবেন ততটুকুই পাতে নিবেন। খাবারের দখল নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন না। মুখে অল্প করে খাবার নিবেন, খাবার মুখে ঢোকানোর পর দুই গাল যাতে দৃষ্টিকটু ভাবে ফুলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। ১৪. খাবারের শেষে দই বা ডাল আছে কিনা জিজ্ঞেস করবেন না ; সেটা নাই ধরে খাওয়া চালাতে থাকবেন। ১৫. হোস্ট আপনার সামনে টিস্যু রাখবে কিন্তু তাই বলে সেটা অযথা অপচয় করবেন না। পর্যাপ্ত পানি দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে ভেজা হাতটা মুছবেন। ১৬. নির্দিষ্ট কোন খাবার বেশি ভালো লেগেছে এটা বলবেন না, হোস্ট সবগুলো আইটেমই যথেষ্ট মমতা সহকারে রান্না করেছেন আপনাদের জন্য - এটা মাথায় রাখবেন। ১৭. খাবার মুখে নিয়ে চপ চপ করবেন না, খাইতে খাইতে নাকে পেডা আসলে সেটা আস্তে করে মুছে নিবেন - উখ্খু উখ্খু শব্দ করে সেটাকে পেটে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না। মুখে কাকড় বা কাটা পড়লে মুখের খাবারটুকু বের করে সকলের সামনে ফেলে দিবেন না, সকলের আড়ালে কোথাও ফেলুন। ১৮. কোন একটা আইটেম নেওয়ার জন্য যদি আপনি প্রথমে উদ্যোগ নেন তাহলে চেষ্টা করবেন আশেপাশে দুএকজনকে আগে দিয়ে পরে নিজে নিতে। নিজে বড়ো পিসটা নিয়ে পাশেরজনের দিকে বাটি ঠেলে দিবেন না। নেওয়ার সময় চামচ দিয়ে সবগুলো পিস ঘাটাঘাটি করবেন না, চোখের আন্দাজে আগে সিলেক্ট করে তারপর সেটা চামচে তুলবেন। ১৯. দূরে থাকা কোন খাবার নেওয়ার জন্য বাটি নিজের দিকে দেওয়ার জন্য আরেকজনকে বলবেন না, সেটা উনার জন্য পরিশ্রমের। আপনার প্লেট বাটির কাছে এগিয়ে নিয়ে তারপর প্লেটে নিজে নেন বা কাউকে দিতে বলেন। ২০. নিজে ডিমের কুসুম না খেয়ে রেখে দিয়ে পাশেরজনকে কুসুমের পুষ্টিগুণ বুঝাতে যাবেন না। ২১. সালাদের বাটি থেকে বেছে বেছে শুধু টমেটো নিবেন না। টমেটো, শসা, মূলা আনুপাতিক হারে নিবেন। ২২. শুধুমাত্র আপনাকে একা কাঁচামরিচ বা লবন এনে দেওয়ার জন্য কাউকে অনুরোধ করবেন না। ২৩. হোস্ট পোলাওয়ের বাটি আনার সাথে সাথেই জিজ্ঞেস করে বসবেন না - সাদা ভাত আছে কিনা? ২৪. মজলিশে যিনি সবচেয়ে আস্তে খান তার সাথে তাল মিলিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে সবাই সমানভাবে খাওয়ার অংশ পাবে। ২৫. এক টেবিলে অনেক জন খেতে বসছেন তাহলে যিনি সবার বড় তিনি শুরু করার পর খাওয়া শুরু করুন।হাপুস ঘুপুস করেই খেতে শুরু থেকে বিরত থাকুন। ২৬. খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত/অযথা পেচাল পারবেন না,আপনার ফোনে কল এলে কেটে দিন নয়তো মুখ নিচু করে রিসিভ করে বলুন আপনি পরে ব্যাক করছেন।খাবার খেতে খেতে কথা বলবেন না। ২৭. খাওয়ার পর যদি প্লেটেই হাত ধোয় সবাই,তাহলে আপনি হাত ধুয়ে সে হাত ওখানেই ঝাড়বেন না। ২৮. এক টেবিলে অনেকের সাথেই খেতে বসছেন।আপনার বর/নিকট পরিচিত কাউকে এটা নাও ওটা নাও এমন করবেন না।টেবিলে যার কাছা কাছি বাটি আপনি তাকে বলার সময় মার্জিত ভাষায় তাকে বলুন।'এই ছেলে এটা এদিকে দে তো' এমনটা কোনো ছোট ছেলে বা সাধারণ কেউ হলেও তাকে এভাবে বলবেন না। ২৯. আপনি যথেষ্ট সুন্দরী,তাই বলে ভাব দেখানোর জন্য খেতে বসবেন না।খাবার পরিবেশনকারীর সামান্য ত্রুটি হলে বলবেন না 'ছিহ্| কী একটা অবস্থা!' ৩০. আপনি যাকে নিয়ে খেতে বসছেন তাকে বেশি করে খাওয়ানোর জন্য বাটির খাবার বেশি বেশি করে তাকে দেবার অভ্যাস ত্যাগ করুন প্লাস আপনার পরে অন্য আরও অনেকেরই বাটি থেকে তরকারির প্রয়োজন হবে বিষয়টা মাথায় সেট করে নিন। ৩১. সকলের সাথে একসাথে খাওয়া শেষ করুন। ৩২. গলা পর্যন্ত খেয়ে হোস্টের মুখে " কিছুই তো খাইলেন না " শোনার জন্য " বেশি খায়ালছি " বলে ঢং করবেন না। আপনি যে বেশি খায়ালছেন এটা সবাই এতোক্ষণে ভালোই বুঝে গেছে! আজ এ পর্যন্তই । এর বাইরে আরো পয়েন্ট থাকলে কমেন্টে যোগ করুন। থিউরি বুঝতে সমস্যা হলে - বাসায় দাওয়াত দিন, হাতে কলমে শিখুন।
    Like
    17
    0 Comments 0 Shares 764 Views 0 Reviews
  • ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের 8 বছরে দেখলাম "যত বিবাহিত মেয়ে একাউন্ট ওপেন করতে আসে বা ডিপিএস, সঞ্চয় পত্র কিনতে আসে ৯০% মেয়ে বা মহিলা তার স্বামীকে নমিনি দিতে চায় না, নমিনী দেয় তার মা বাবা অথবা ভাই বোনকে!
    কিন্তু বিবাহিত পূরুষদের ৯৫% ই স্ত্রীকে নমিনি দিতে চায়।"
    তার মধ্যে অনেক প্রায় ২০% আসে তার সম্পূর্ণ আয় স্ত্রীর নামে ব্যাংকে রাখে।
    কিন্তু ২% স্ত্রী পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ যে নিজের ইনকাম স্বামীর নামে রাখা!

    এটাই নারী ও পুরুষের মধ্যে পার্থক্য।

    লেখকঃ একজন ব্যাংকার

    আমি শুধু শেয়ার করলাম
    ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের 8 বছরে দেখলাম "যত বিবাহিত মেয়ে একাউন্ট ওপেন করতে আসে বা ডিপিএস, সঞ্চয় পত্র কিনতে আসে ৯০% মেয়ে বা মহিলা তার স্বামীকে নমিনি দিতে চায় না, নমিনী দেয় তার মা বাবা অথবা ভাই বোনকে! কিন্তু বিবাহিত পূরুষদের ৯৫% ই স্ত্রীকে নমিনি দিতে চায়।" তার মধ্যে অনেক প্রায় ২০% আসে তার সম্পূর্ণ আয় স্ত্রীর নামে ব্যাংকে রাখে। কিন্তু ২% স্ত্রী পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ যে নিজের ইনকাম স্বামীর নামে রাখা! এটাই নারী ও পুরুষের মধ্যে পার্থক্য। লেখকঃ একজন ব্যাংকার ©️আমি শুধু শেয়ার করলাম
    Like
    12
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • আসুন কিছু আদব-লেহাজ শিখি.....

    একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ:

    ১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা মুড়ি মাখা), তার উপর ঝুঁকে খাবার নেওয়া যাবে না, মুখ থাকবে মুখের জায়গায় - হাতে খাবার নিয়ে হাতটাকে মুখের কাছে নিতে হবে।

    ২. হাতে থেকে যাওয়া অতিরিক্ত খাবার যা একেবারে মুখে ঢুকানো যায়নি তা ঝাড়া মেরে প্লেটে ফেলে দেওয়া যাবে না, হাতে ধরে রাখতে হবে তারপর মুখের খাবার শেষ হলে বাকিটুকু মুখে দিতে হবে।

    ৩. হাতে নেওয়া সমস্ত খাবার মুখে দিয়েছেন, এখন হাত কোথায় রাখবেন? অনেকে মুখে খাবার খাচ্ছেন আর খালি হাতটা সম্মিলিত খাবারের পাত্রে রেখে দিচ্ছেন, এটা করা যাবে না। হাত নিজের কাছে রাখতে হবে।

    ৪. কিছুক্ষণ পরপর সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের ইচ্ছেতেই "ভালো করে মিশানো" র অজুহাতে খাবার উলট পালট করা যাবে না।

    ৫. সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের পছন্দমতো এডিশনাল ফুড ( মুড়ি মাখার ক্ষেত্রে বুন্দিয়া বা পুদিনা পাতা, খিচুড়ির ক্ষেত্রে লাউয়ের ঝোল) ফট করে পাত্রে ঢেলে দেওয়া যাবে না।

    ৬. আপনি যেদিক দিয়ে খাচ্ছেন সেদিকে যা আছে তাই খাবেন, আরেকজনের দিক থেকে বারবার পিয়াজুর পার্ট বা মাংসের টুকরো নিবেন না।

    ৭. সবাই যে আইটেম খাচ্ছে সেটাই খেতে হবে। সবাই যখন করলা ভাজি খাচ্ছে তখন আপনি "করলা ভাজি খাই না" বলে তড়িঘড়ি করে রোস্টের বড় পিচটা নিয়ে নিবেন - এটা ঠিক হবে না। অপেক্ষা করুন - করলা ভাজি দিয়ে সবার খাওয়া শেষ হোক।

    ৮. হোস্ট বা সাহিদার একজনকে খাবার সার্ভ করছে, তাকে সিরিয়ালি তা করতে দিন। মাঝখান থেকে সিরিয়াল ব্রেক করে আপনার দিকে ডাকবেন না তাকে।

    ৯. নিজের খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকুন, অন্যদের পাতের দিকে ঘনঘন তাকাবেন না।

    ১০. যে হাতে খাবার খাচ্ছেন - ঐ হাতে চামচ, প্লেট, গ্লাস ইত্যাদি ধরবেন না।

    ১১. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর পারবেন না, কোঁৎ কোঁৎ শব্দ করবেন না।

    ১২. হুট করে নিজের পাতের খাবার আরেকজনের পাতে দিয়ে দিবেন না। আপনি সিদ্ধ ডিম না খেয়ে একটা মাংসের পিচ বেশি খাবেন বা জিলিপি না খেয়ে আলুর চপ খাবেন বাড়তি তাই বলে জিলিপি বা সেদ্ধ ডিম পাশেরজনের পাতে দিয়ে দিবেন না - আপনার মতো সেইম চিন্তা তারও থাকতে পারে।

    ১৩. যতটুকু খেতে পারবেন ততটুকুই পাতে নিবেন। খাবারের দখল নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন না। মুখে অল্প করে খাবার নিবেন, খাবার মুখে ঢোকানোর পর দুই গাল যাতে দৃষ্টিকটু ভাবে ফুলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

    ১৪. খাবারের শেষে দই বা ডাল আছে কিনা জিজ্ঞেস করবেন না ; সেটা নাই ধরে খাওয়া চালাতে থাকবেন।

    ১৫. হোস্ট আপনার সামনে টিস্যু রাখবে কিন্তু তাই বলে সেটা অযথা অপচয় করবেন না। পর্যাপ্ত পানি দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে ভেজা হাতটা মুছবেন।

    ১৬. নির্দিষ্ট কোন খাবার বেশি ভালো লেগেছে এটা বলবেন না, হোস্ট সবগুলো আইটেমই যথেষ্ট মমতা সহকারে রান্না করেছেন আপনাদের জন্য - এটা মাথায় রাখবেন।

    ১৭. খাবার মুখে নিয়ে চপ চপ করবেন না, খাইতে খাইতে নাকে পেডা আসলে সেটা আস্তে করে মুছে নিবেন - উখ্খু উখ্খু শব্দ করে সেটাকে পেটে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না। মুখে কাকড় বা কাটা পড়লে মুখের খাবারটুকু বের করে সকলের সামনে ফেলে দিবেন না, সকলের আড়ালে কোথাও ফেলুন।

    ১৮. কোন একটা আইটেম নেওয়ার জন্য যদি আপনি প্রথমে উদ্যোগ নেন তাহলে চেষ্টা করবেন আশেপাশে দুএকজনকে আগে দিয়ে পরে নিজে নিতে। নিজে বড়ো পিসটা নিয়ে পাশেরজনের দিকে বাটি ঠেলে দিবেন না। নেওয়ার সময় চামচ দিয়ে সবগুলো পিস ঘাটাঘাটি করবেন না, চোখের আন্দাজে আগে সিলেক্ট করে তারপর সেটা চামচে তুলবেন।

    ১৯. দূরে থাকা কোন খাবার নেওয়ার জন্য বাটি নিজের দিকে দেওয়ার জন্য আরেকজনকে বলবেন না, সেটা উনার জন্য পরিশ্রমের। আপনার প্লেট বাটির কাছে এগিয়ে নিয়ে তারপর প্লেটে নিজে নেন বা কাউকে দিতে বলেন।

    ২০. নিজে ডিমের কুসুম না খেয়ে রেখে দিয়ে পাশেরজনকে কুসুমের পুষ্টিগুণ বুঝাতে যাবেন না।

    ২১. সালাদের বাটি থেকে বেছে বেছে শুধু টমেটো নিবেন না। টমেটো, শসা, মূলা আনুপাতিক হারে নিবেন।

    ২২. শুধুমাত্র আপনাকে একা কাঁচামরিচ বা লবন এনে দেওয়ার জন্য কাউকে অনুরোধ করবেন না।

    ২৩. হোস্ট পোলাওয়ের বাটি আনার সাথে সাথেই জিজ্ঞেস করে বসবেন না - সাদা ভাত আছে কিনা?

    ২৪. মজলিশে যিনি সবচেয়ে আস্তে খান তার সাথে তাল মিলিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে সবাই সমানভাবে খাওয়ার অংশ পাবে।

    ২৫. সকলের সাথে একসাথে খাওয়া শেষ করুন।

    ২৬. গলা পর্যন্ত খেয়ে হোস্টের মুখে " কিছুই তো খাইলেন না " শোনার জন্য " বেশি খায়ালছি " বলে ঢং করবেন না। আপনি যে বেশি খায়ালছেন এটা সবাই এতোক্ষণে ভালোই বুঝে গেছে!

    আজ এ পর্যন্তই ।

    এর বাইরে আরো পয়েন্ট থাকলে কমেন্টে যোগ করুন।

    থিউরি বুঝতে সমস্যা হলে - বাসায় দাওয়াত দিন, হাতে কলমে শিখুন!
    আসুন কিছু আদব-লেহাজ শিখি..... একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ: ১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা মুড়ি মাখা), তার উপর ঝুঁকে খাবার নেওয়া যাবে না, মুখ থাকবে মুখের জায়গায় - হাতে খাবার নিয়ে হাতটাকে মুখের কাছে নিতে হবে। ২. হাতে থেকে যাওয়া অতিরিক্ত খাবার যা একেবারে মুখে ঢুকানো যায়নি তা ঝাড়া মেরে প্লেটে ফেলে দেওয়া যাবে না, হাতে ধরে রাখতে হবে তারপর মুখের খাবার শেষ হলে বাকিটুকু মুখে দিতে হবে। ৩. হাতে নেওয়া সমস্ত খাবার মুখে দিয়েছেন, এখন হাত কোথায় রাখবেন? অনেকে মুখে খাবার খাচ্ছেন আর খালি হাতটা সম্মিলিত খাবারের পাত্রে রেখে দিচ্ছেন, এটা করা যাবে না। হাত নিজের কাছে রাখতে হবে। ৪. কিছুক্ষণ পরপর সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের ইচ্ছেতেই "ভালো করে মিশানো" র অজুহাতে খাবার উলট পালট করা যাবে না। ৫. সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের পছন্দমতো এডিশনাল ফুড ( মুড়ি মাখার ক্ষেত্রে বুন্দিয়া বা পুদিনা পাতা, খিচুড়ির ক্ষেত্রে লাউয়ের ঝোল) ফট করে পাত্রে ঢেলে দেওয়া যাবে না। ৬. আপনি যেদিক দিয়ে খাচ্ছেন সেদিকে যা আছে তাই খাবেন, আরেকজনের দিক থেকে বারবার পিয়াজুর পার্ট বা মাংসের টুকরো নিবেন না। ৭. সবাই যে আইটেম খাচ্ছে সেটাই খেতে হবে। সবাই যখন করলা ভাজি খাচ্ছে তখন আপনি "করলা ভাজি খাই না" বলে তড়িঘড়ি করে রোস্টের বড় পিচটা নিয়ে নিবেন - এটা ঠিক হবে না। অপেক্ষা করুন - করলা ভাজি দিয়ে সবার খাওয়া শেষ হোক। ৮. হোস্ট বা সাহিদার একজনকে খাবার সার্ভ করছে, তাকে সিরিয়ালি তা করতে দিন। মাঝখান থেকে সিরিয়াল ব্রেক করে আপনার দিকে ডাকবেন না তাকে। ৯. নিজের খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকুন, অন্যদের পাতের দিকে ঘনঘন তাকাবেন না। ১০. যে হাতে খাবার খাচ্ছেন - ঐ হাতে চামচ, প্লেট, গ্লাস ইত্যাদি ধরবেন না। ১১. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর পারবেন না, কোঁৎ কোঁৎ শব্দ করবেন না। ১২. হুট করে নিজের পাতের খাবার আরেকজনের পাতে দিয়ে দিবেন না। আপনি সিদ্ধ ডিম না খেয়ে একটা মাংসের পিচ বেশি খাবেন বা জিলিপি না খেয়ে আলুর চপ খাবেন বাড়তি তাই বলে জিলিপি বা সেদ্ধ ডিম পাশেরজনের পাতে দিয়ে দিবেন না - আপনার মতো সেইম চিন্তা তারও থাকতে পারে। ১৩. যতটুকু খেতে পারবেন ততটুকুই পাতে নিবেন। খাবারের দখল নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন না। মুখে অল্প করে খাবার নিবেন, খাবার মুখে ঢোকানোর পর দুই গাল যাতে দৃষ্টিকটু ভাবে ফুলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। ১৪. খাবারের শেষে দই বা ডাল আছে কিনা জিজ্ঞেস করবেন না ; সেটা নাই ধরে খাওয়া চালাতে থাকবেন। ১৫. হোস্ট আপনার সামনে টিস্যু রাখবে কিন্তু তাই বলে সেটা অযথা অপচয় করবেন না। পর্যাপ্ত পানি দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে ভেজা হাতটা মুছবেন। ১৬. নির্দিষ্ট কোন খাবার বেশি ভালো লেগেছে এটা বলবেন না, হোস্ট সবগুলো আইটেমই যথেষ্ট মমতা সহকারে রান্না করেছেন আপনাদের জন্য - এটা মাথায় রাখবেন। ১৭. খাবার মুখে নিয়ে চপ চপ করবেন না, খাইতে খাইতে নাকে পেডা আসলে সেটা আস্তে করে মুছে নিবেন - উখ্খু উখ্খু শব্দ করে সেটাকে পেটে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না। মুখে কাকড় বা কাটা পড়লে মুখের খাবারটুকু বের করে সকলের সামনে ফেলে দিবেন না, সকলের আড়ালে কোথাও ফেলুন। ১৮. কোন একটা আইটেম নেওয়ার জন্য যদি আপনি প্রথমে উদ্যোগ নেন তাহলে চেষ্টা করবেন আশেপাশে দুএকজনকে আগে দিয়ে পরে নিজে নিতে। নিজে বড়ো পিসটা নিয়ে পাশেরজনের দিকে বাটি ঠেলে দিবেন না। নেওয়ার সময় চামচ দিয়ে সবগুলো পিস ঘাটাঘাটি করবেন না, চোখের আন্দাজে আগে সিলেক্ট করে তারপর সেটা চামচে তুলবেন। ১৯. দূরে থাকা কোন খাবার নেওয়ার জন্য বাটি নিজের দিকে দেওয়ার জন্য আরেকজনকে বলবেন না, সেটা উনার জন্য পরিশ্রমের। আপনার প্লেট বাটির কাছে এগিয়ে নিয়ে তারপর প্লেটে নিজে নেন বা কাউকে দিতে বলেন। ২০. নিজে ডিমের কুসুম না খেয়ে রেখে দিয়ে পাশেরজনকে কুসুমের পুষ্টিগুণ বুঝাতে যাবেন না। ২১. সালাদের বাটি থেকে বেছে বেছে শুধু টমেটো নিবেন না। টমেটো, শসা, মূলা আনুপাতিক হারে নিবেন। ২২. শুধুমাত্র আপনাকে একা কাঁচামরিচ বা লবন এনে দেওয়ার জন্য কাউকে অনুরোধ করবেন না। ২৩. হোস্ট পোলাওয়ের বাটি আনার সাথে সাথেই জিজ্ঞেস করে বসবেন না - সাদা ভাত আছে কিনা? ২৪. মজলিশে যিনি সবচেয়ে আস্তে খান তার সাথে তাল মিলিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে সবাই সমানভাবে খাওয়ার অংশ পাবে। ২৫. সকলের সাথে একসাথে খাওয়া শেষ করুন। ২৬. গলা পর্যন্ত খেয়ে হোস্টের মুখে " কিছুই তো খাইলেন না " শোনার জন্য " বেশি খায়ালছি " বলে ঢং করবেন না। আপনি যে বেশি খায়ালছেন এটা সবাই এতোক্ষণে ভালোই বুঝে গেছে! আজ এ পর্যন্তই । এর বাইরে আরো পয়েন্ট থাকলে কমেন্টে যোগ করুন। থিউরি বুঝতে সমস্যা হলে - বাসায় দাওয়াত দিন, হাতে কলমে শিখুন!
    Like
    16
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • যানজট নিরসনের জন্য তৈরি করা হয়েছিল ইউলুপ। বাকিটা ইতিহাস......
    যানজট নিরসনের জন্য তৈরি করা হয়েছিল ইউলুপ। বাকিটা ইতিহাস......
    Like
    Haha
    Sad
    41
    0 Comments 0 Shares 851 Views 0 Reviews
  • ভ্লগিং এর যুগে এসে মনে হচ্ছে বাহ পশ তো আমিও। আমি জাস্ট আগে নোটিশ করিনাই ব্যাপার টা

    কারণ ঘুম থেকে উঠে আমিও "bed make" করি। এরপর "dusting" করি আর "floor mop" করি এরপর "dishes" করি।তারপর " laundry " করি

    এতদিন ঘুমেত্তে উঠে বিছনার খ্যাতা বালিশ গুছায়ে ঘর ঝারু মুছা করে থালা বাসন ধুয়ে কাপড় কাচছি তাই নিজেকে গরীব লাগতেছিলো
    ভ্লগিং এর যুগে এসে মনে হচ্ছে বাহ পশ তো আমিও। আমি জাস্ট আগে নোটিশ করিনাই ব্যাপার টা কারণ ঘুম থেকে উঠে আমিও "bed make" করি। এরপর "dusting" করি আর "floor mop" করি এরপর "dishes" করি।তারপর " laundry " করি এতদিন ঘুমেত্তে উঠে বিছনার খ্যাতা বালিশ গুছায়ে ঘর ঝারু মুছা করে থালা বাসন ধুয়ে কাপড় কাচছি তাই নিজেকে গরীব লাগতেছিলো 🙂
    Like
    Love
    Haha
    38
    0 Comments 0 Shares 3K Views 0 Reviews
  • হয় মিটার ভাড়া মওকুফ করুন
    নয়তো আমাদের জমির ভাড়া দিন।
    নগদ টাকায় মিটার কিনে নিজের ঘরের ওয়ালে লাগিয়ে যদি ভাড়া দিতে হয়, তাহলে আমাদের জমিতে বিদ্যুতের খুঁটি ফ্রি থাকবে কেন?
    গ্রাহক নিজের টাকায় বিদ্যুতের মিটার ক্রয় করার পরও যদি প্রতি মাসে মাসে মিটার ভাড়া দিতে হয়!

    তাহলে বিদ্যুৎ সংস্থা আমাদের জমিতে বিদ্যুতের খুঁটি পুতে লাইন টানিয়ে ফসলি জমি গুলো নষ্ট করে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করার পরও আমাদের জমির ভাড়া দিবে না এটা হতে পারে না।আপনাদের মতা মত চাই
    হয় মিটার ভাড়া মওকুফ করুন নয়তো আমাদের জমির ভাড়া দিন। নগদ টাকায় মিটার কিনে নিজের ঘরের ওয়ালে লাগিয়ে যদি ভাড়া দিতে হয়, তাহলে আমাদের জমিতে বিদ্যুতের খুঁটি ফ্রি থাকবে কেন? গ্রাহক নিজের টাকায় বিদ্যুতের মিটার ক্রয় করার পরও যদি প্রতি মাসে মাসে মিটার ভাড়া দিতে হয়! তাহলে বিদ্যুৎ সংস্থা আমাদের জমিতে বিদ্যুতের খুঁটি পুতে লাইন টানিয়ে ফসলি জমি গুলো নষ্ট করে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করার পরও আমাদের জমির ভাড়া দিবে না এটা হতে পারে না।আপনাদের মতা মত চাই
    Like
    10
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • 0 Comments 0 Shares 702 Views 0 Reviews
  • like to think of these Loewe Bags Sale moments of dialogue as breaking
    Use this as a treatment to fight against damage or as a preventative measure if you're thinking about starting your color journey.Amazon rating: 4.6 5 stars An Amazon reviewer says: I can't believe how wonderful this shampoo made my hair feel after the first use. The best part? They're all under $50. A white rubber back loop plements white laces and a white rubber sole featuring deconstructed...
    0 Comments 0 Shares 6K Views 0 Reviews
  • When your time has come. Nothing will stop you🤞🏽
    When your time has come. Nothing will stop you🤞🏽
    Like
    Love
    41
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • লেবু জিনিসটা পৃথিবীতে আসছে তিনটা কাজ করতে।

    ১. খাবারে টক স্বাদ আনতে।

    ২. প্রচুর ভিটামিন সি সাপ্লাই দিতে।

    ৩. ফ্রিজে ডিমের কেইজে আধাকাটা অবস্থায় শুকায়া পইচ্চা ম*রতে।
    লেবু জিনিসটা পৃথিবীতে আসছে তিনটা কাজ করতে। ১. খাবারে টক স্বাদ আনতে। ২. প্রচুর ভিটামিন সি সাপ্লাই দিতে। ৩. ফ্রিজে ডিমের কেইজে আধাকাটা অবস্থায় শুকায়া পইচ্চা ম*রতে। 😑
    Like
    Haha
    Sad
    15
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews