মুসলামানদের পতন আল্লাহর শাস্তি। এই শাস্তি থেকে
আমাদের মুক্তি পেতে হলে শুধুমাত্র প্রতিরোধ আন্দোলন বা
সশস্ত্র যুদ্ধ দিয়ে কিছু হবে না৷ কেননা তা হবে প্রকৃতপক্ষে
আল্লাহর সঙ্গে লড়াই, যিনি তাঁর প্রচণ্ড যুদ্ধবাজ বান্দাদেরকে
আমাদের ওপর নিয়োজিত করে দিয়েছেন।
এ থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে ওই সব অপরাধ দূর
করতে হবে, যেগুলোর কারণে আল্লাহ আমাদেরকে এই শাস্তি
দিচ্ছেন ৷ কুরআন মেলে দেখুন, বাবিল শহরে বনী
ইসরাইলের বন্দিত্বের যুগে যখন নবী এসেছেন, রোমান
শাসকদের সময়ে যখন নবী (ঈসা) এসেছেন, কখনও
নবীগণ বনী ইসরায়েলকে সশস্ত্র যুদ্ধ বা প্রতিরোধ
আন্দোলনের কথা বলেন নি। বরং বনী ইসরায়েলের
অপরাধতালিকা তাদেরকে শুনিয়েছেন। অপরদিকে বাবিল
ও রোমের শাসকদের ব্যাপারে একটি নিন্দাসূচক কথাও
কুরআনে নেই।
এই অপরাধতালিকা মুসলমানদেরকেও শোনানোর আজ
সময় হয়েছে। কেননা আল্লাহর যে প্রতিশ্রুতি বনী
ইসরায়েলের প্রতি ছিল, সেই প্রতিশ্রুতি মুসলমানদের
প্রতিও রয়েছে—“তোমরা আমার প্রতিশ্রুতি পূর্ণ কর, আমি
তোমাদের প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করব।’
মূল : উস্তাদ জাভেদ আহমদ গামেদি।
সংক্ষিপ্তকরণ ও অনুবাদ : উমর ফারুক
আমাদের মুক্তি পেতে হলে শুধুমাত্র প্রতিরোধ আন্দোলন বা
সশস্ত্র যুদ্ধ দিয়ে কিছু হবে না৷ কেননা তা হবে প্রকৃতপক্ষে
আল্লাহর সঙ্গে লড়াই, যিনি তাঁর প্রচণ্ড যুদ্ধবাজ বান্দাদেরকে
আমাদের ওপর নিয়োজিত করে দিয়েছেন।
এ থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে ওই সব অপরাধ দূর
করতে হবে, যেগুলোর কারণে আল্লাহ আমাদেরকে এই শাস্তি
দিচ্ছেন ৷ কুরআন মেলে দেখুন, বাবিল শহরে বনী
ইসরাইলের বন্দিত্বের যুগে যখন নবী এসেছেন, রোমান
শাসকদের সময়ে যখন নবী (ঈসা) এসেছেন, কখনও
নবীগণ বনী ইসরায়েলকে সশস্ত্র যুদ্ধ বা প্রতিরোধ
আন্দোলনের কথা বলেন নি। বরং বনী ইসরায়েলের
অপরাধতালিকা তাদেরকে শুনিয়েছেন। অপরদিকে বাবিল
ও রোমের শাসকদের ব্যাপারে একটি নিন্দাসূচক কথাও
কুরআনে নেই।
এই অপরাধতালিকা মুসলমানদেরকেও শোনানোর আজ
সময় হয়েছে। কেননা আল্লাহর যে প্রতিশ্রুতি বনী
ইসরায়েলের প্রতি ছিল, সেই প্রতিশ্রুতি মুসলমানদের
প্রতিও রয়েছে—“তোমরা আমার প্রতিশ্রুতি পূর্ণ কর, আমি
তোমাদের প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করব।’
মূল : উস্তাদ জাভেদ আহমদ গামেদি।
সংক্ষিপ্তকরণ ও অনুবাদ : উমর ফারুক
মুসলামানদের পতন আল্লাহর শাস্তি। এই শাস্তি থেকে
আমাদের মুক্তি পেতে হলে শুধুমাত্র প্রতিরোধ আন্দোলন বা
সশস্ত্র যুদ্ধ দিয়ে কিছু হবে না৷ কেননা তা হবে প্রকৃতপক্ষে
আল্লাহর সঙ্গে লড়াই, যিনি তাঁর প্রচণ্ড যুদ্ধবাজ বান্দাদেরকে
আমাদের ওপর নিয়োজিত করে দিয়েছেন।
এ থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে ওই সব অপরাধ দূর
করতে হবে, যেগুলোর কারণে আল্লাহ আমাদেরকে এই শাস্তি
দিচ্ছেন ৷ কুরআন মেলে দেখুন, বাবিল শহরে বনী
ইসরাইলের বন্দিত্বের যুগে যখন নবী এসেছেন, রোমান
শাসকদের সময়ে যখন নবী (ঈসা) এসেছেন, কখনও
নবীগণ বনী ইসরায়েলকে সশস্ত্র যুদ্ধ বা প্রতিরোধ
আন্দোলনের কথা বলেন নি। বরং বনী ইসরায়েলের
অপরাধতালিকা তাদেরকে শুনিয়েছেন। অপরদিকে বাবিল
ও রোমের শাসকদের ব্যাপারে একটি নিন্দাসূচক কথাও
কুরআনে নেই।
এই অপরাধতালিকা মুসলমানদেরকেও শোনানোর আজ
সময় হয়েছে। কেননা আল্লাহর যে প্রতিশ্রুতি বনী
ইসরায়েলের প্রতি ছিল, সেই প্রতিশ্রুতি মুসলমানদের
প্রতিও রয়েছে—“তোমরা আমার প্রতিশ্রুতি পূর্ণ কর, আমি
তোমাদের প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করব।’
মূল : উস্তাদ জাভেদ আহমদ গামেদি।
সংক্ষিপ্তকরণ ও অনুবাদ : উমর ফারুক