Sponsor
Actueel
-
তাইতো বলি কয়েকদিন যাবত কারেন্ট যাচ্ছে না কেন!!🙂তাইতো বলি কয়েকদিন যাবত কারেন্ট যাচ্ছে না কেন!!🙂Please log in to like, share and comment!
-
গরু আমাদের দুধ দেয় না, আমরা কেড়ে নি। গাধাও বোঝা বয় না, ধোপারা এককালে বওয়াতো জোর করে। হিসেব মত সিংহীও দুধ দেয়, সিংহও ওজন বইতে সক্ষম। কিন্তু সিংহকে দিয়ে ওসব করানো মানুষের অকাতের বাইরে।
ওই জন্য একটু বোকা আর ভালো মানুষদের গরু কিংবা গাধার সাথে তুলনা করা হয়। এই দুটো প্রাণীর নামে কোনো মানুষকে ডাকা মানে সেটা অপমান করা। কিন্তু কাউকে সিংহ বললে সে উল্টে গর্ববোধ করবে। সেই সিংহ, যে আজ অবধি মানুষের উপকার করল না, যার সামনে মানুষ গেলে মুহূর্তের মধ্যে পরপারে চলে যাবে, সেই সিংহ হচ্ছে মানুষের চোখে রাজা। উপকারী গাধা হচ্ছে হাসির বস্তু।
*অতিরিক্ত ভালো হওয়ার সমস্যাই এটা। অতিরিক্ত ভালো মানুষরা কারোর কাছে গুরুত্ব পায় না। তুমি নিঃস্বার্থভাবে ত্যাগ করতে থাকো, ভালো মনে কারোর ক্রমাগত উপকার করতে থাকো, আঘাতের পর আঘাত সহ্য করেও হাসিমুখে কাউকে ভালোবাসতে থাকো, তুমি তার চোখে 'গাধা' ছাড়া আর কিছুই হবে না। যদি মনে করো সে একদিন এগুলোর মূল্য বুঝবে, তাহলে তুমি সত্যিই গাধা। কারুর কাছে নিজের দাম পেতে গেলে একবার অন্তত সিংহের মত হতেই হয়।*গরু আমাদের দুধ দেয় না, আমরা কেড়ে নি। গাধাও বোঝা বয় না, ধোপারা এককালে বওয়াতো জোর করে। হিসেব মত সিংহীও দুধ দেয়, সিংহও ওজন বইতে সক্ষম। কিন্তু সিংহকে দিয়ে ওসব করানো মানুষের অকাতের বাইরে। ওই জন্য একটু বোকা আর ভালো মানুষদের গরু কিংবা গাধার সাথে তুলনা করা হয়। এই দুটো প্রাণীর নামে কোনো মানুষকে ডাকা মানে সেটা অপমান করা। কিন্তু কাউকে সিংহ বললে সে উল্টে গর্ববোধ করবে। সেই সিংহ, যে আজ অবধি মানুষের উপকার করল না, যার সামনে মানুষ গেলে মুহূর্তের মধ্যে পরপারে চলে যাবে, সেই সিংহ হচ্ছে মানুষের চোখে রাজা। উপকারী গাধা হচ্ছে হাসির বস্তু। *অতিরিক্ত ভালো হওয়ার সমস্যাই এটা। অতিরিক্ত ভালো মানুষরা কারোর কাছে গুরুত্ব পায় না। তুমি নিঃস্বার্থভাবে ত্যাগ করতে থাকো, ভালো মনে কারোর ক্রমাগত উপকার করতে থাকো, আঘাতের পর আঘাত সহ্য করেও হাসিমুখে কাউকে ভালোবাসতে থাকো, তুমি তার চোখে 'গাধা' ছাড়া আর কিছুই হবে না। যদি মনে করো সে একদিন এগুলোর মূল্য বুঝবে, তাহলে তুমি সত্যিই গাধা। কারুর কাছে নিজের দাম পেতে গেলে একবার অন্তত সিংহের মত হতেই হয়।* -
-
-
Kabba view from space..Kabba view from space..
-
আমার সুবিধা দেয়ার দরকার দিলাম! কোনটা আগে করবেন সেটা আপনার বিষয়🥸🥸আমার সুবিধা দেয়ার দরকার দিলাম! কোনটা আগে করবেন সেটা আপনার বিষয়🥸🥸
-
মেট্রোরেল সম্পর্কে কিছু দুঃসংবাদ 😂😁
------------------------------------------------------------
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৯ তারিখে ঢাকায় মেট্রোরেল চালু হইয়া যাইবো ইনশাআল্লাহ। তাই নির্ঝঞ্জাট ট্রেন যাত্রার জন্য কিছু তথ্য জানা জরুরী। তেমনই কিছু তথ্য ফ্রীতে জাইনা লন সবাইঃ
১। এই ট্রেনের টিকেট পাতলা কাগজের হইবোনা, প্লাস্টিক কার্ড। একবার কিন্না খালি টাকা রিচার্জ করবেন, ব্যাস আর টিকেট কাটার ঝামেলা নাই। যাগো এই সিস্টেম পছন্দ না, তারা প্রতিবার স্টেশনে ঢুকার সময় মেশিন/কাউন্টার থিকা টিকেট কাইটা ট্রেনে উঠতারবো।
২। টিকেট ছাড়া ট্রেনে উঠার চিন্তা ভুলেও কইরেন না। ট্রেনে উঠনের বহুত আগে ইস্টিশনে ঢুকার মুখেই কার্ড চার্জ কইরা ভিত্রে ঢুকতে হইবো। কার্ড ছাড়া দরজা খুলবো না। তাই বিনা টিকেটে ঘুরার চিন্তা বাদ দেন। অল্প দূরের টিকেট কাইটা বেশি দূরে যাইয়াও শান্তি নাই, অতিরিক্ত ভাড়া পরিশোধ না করলে বাইর হওনের গেইট খুলবোনা। ব্যারাছ্যারা অবস্থা!!!
৩। ট্রেনের সীটগুলা শক্ত প্লাস্টিকের তৈরি, ফোম-রেক্সিনের তৈরি না। তাই ব্লেড দিয়া কাটা যাইবোনা। কাটাকুটির অভ্যাস যাগো আছে তারা আপাতত হতাশ হইবো। আর যারা কাটা রেক্সিনের ফাক দিয়া টাইনা টাইনা ফোম ছিড়তো, তারা অগত্যা মাথার কেশ ছিড়তারেন। এই খায়েশও পুরণ না কইরাই ইহকাল ত্যাগ করতে হইবো!
৪। কিছু আদম সন্তান আছে ট্রেন দেখলেই যাগো ঢিল মারনের লাইগা হাত নিশপিশ করে, তাগো লাইগা বিরাট দুঃসংবাদ। এত উপ্রে ঢিল মারা যাইবো? আর ট্রেনটা চলবো শহরের মধ্যে দিয়া। ঢিল মারার সময় পাবলিকের হাতে ধরা খাইলে কিন্তু মাইর একটাও মাটিত পরবো না।
৫। এই ট্রেনে টাট্টিঘর নাই। তাই বড় কাম কইরা পানি ব্যাবহার না কইরা ট্রেন নোংরা করনের খায়েশও অনেকের পূরণ হইবো না। আফসোস! ট্রেনে উঠনের আগেই বড়/ছোট সব কাম সাইরা উঠলে আর সমইস্যা হইবোনা।
৬। জার্নি বাই ট্রেন করনের সময় বাদাম খাইয়া খোসা ফালাইয়া ট্রেন নোংরা করা অনেকের হবি। এইখানেও হতাশার খবর। ট্রেনে বাদাম ওয়ালাই নাই, বাদাম খাইবেন কইত্তে? টিকেট কাইট্টা ট্রেনে উইঠা বাদাম বেইচা পোষান যাইবো?
৭| যাগোর হিজরা দেখলে কোমরে দুলনি মারে তারা রীতিমতো হতাশ হবেন! করণ চামেলী, কামেলী,মৌসুমীরা এই ট্রেনের ভিত্তর তুড়ি মেরে ১০ ট্যাহা নিতে পারবো না।
৮। অনেক বান্দা আছেন যারা ট্রেনের ছাদে না উঠলে ভ্রমনের মজা পান না, তাগো লাইগাও দুঃসংবাদ। এই ট্রেন বিদ্যুতে চলে, তাই ছাদের উপ্রে বিদ্যুতের তার থাকবো। ছাদে উঠলে হাই ভোল্টেজ তারের লগে লাইগা আলুপোড়া হইয়া যাইবেন।
অতএব, সাধু সাবধান!!!মেট্রোরেল সম্পর্কে কিছু দুঃসংবাদ 😂😁 ------------------------------------------------------------ সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৯ তারিখে ঢাকায় মেট্রোরেল চালু হইয়া যাইবো ইনশাআল্লাহ। তাই নির্ঝঞ্জাট ট্রেন যাত্রার জন্য কিছু তথ্য জানা জরুরী। তেমনই কিছু তথ্য ফ্রীতে জাইনা লন সবাইঃ ১। এই ট্রেনের টিকেট পাতলা কাগজের হইবোনা, প্লাস্টিক কার্ড। একবার কিন্না খালি টাকা রিচার্জ করবেন, ব্যাস আর টিকেট কাটার ঝামেলা নাই। যাগো এই সিস্টেম পছন্দ না, তারা প্রতিবার স্টেশনে ঢুকার সময় মেশিন/কাউন্টার থিকা টিকেট কাইটা ট্রেনে উঠতারবো। ২। টিকেট ছাড়া ট্রেনে উঠার চিন্তা ভুলেও কইরেন না। ট্রেনে উঠনের বহুত আগে ইস্টিশনে ঢুকার মুখেই কার্ড চার্জ কইরা ভিত্রে ঢুকতে হইবো। কার্ড ছাড়া দরজা খুলবো না। তাই বিনা টিকেটে ঘুরার চিন্তা বাদ দেন। অল্প দূরের টিকেট কাইটা বেশি দূরে যাইয়াও শান্তি নাই, অতিরিক্ত ভাড়া পরিশোধ না করলে বাইর হওনের গেইট খুলবোনা। ব্যারাছ্যারা অবস্থা!!! ৩। ট্রেনের সীটগুলা শক্ত প্লাস্টিকের তৈরি, ফোম-রেক্সিনের তৈরি না। তাই ব্লেড দিয়া কাটা যাইবোনা। কাটাকুটির অভ্যাস যাগো আছে তারা আপাতত হতাশ হইবো। আর যারা কাটা রেক্সিনের ফাক দিয়া টাইনা টাইনা ফোম ছিড়তো, তারা অগত্যা মাথার কেশ ছিড়তারেন। এই খায়েশও পুরণ না কইরাই ইহকাল ত্যাগ করতে হইবো! ৪। কিছু আদম সন্তান আছে ট্রেন দেখলেই যাগো ঢিল মারনের লাইগা হাত নিশপিশ করে, তাগো লাইগা বিরাট দুঃসংবাদ। এত উপ্রে ঢিল মারা যাইবো? আর ট্রেনটা চলবো শহরের মধ্যে দিয়া। ঢিল মারার সময় পাবলিকের হাতে ধরা খাইলে কিন্তু মাইর একটাও মাটিত পরবো না। ৫। এই ট্রেনে টাট্টিঘর নাই। তাই বড় কাম কইরা পানি ব্যাবহার না কইরা ট্রেন নোংরা করনের খায়েশও অনেকের পূরণ হইবো না। আফসোস! ট্রেনে উঠনের আগেই বড়/ছোট সব কাম সাইরা উঠলে আর সমইস্যা হইবোনা। ৬। জার্নি বাই ট্রেন করনের সময় বাদাম খাইয়া খোসা ফালাইয়া ট্রেন নোংরা করা অনেকের হবি। এইখানেও হতাশার খবর। ট্রেনে বাদাম ওয়ালাই নাই, বাদাম খাইবেন কইত্তে? টিকেট কাইট্টা ট্রেনে উইঠা বাদাম বেইচা পোষান যাইবো? ৭| যাগোর হিজরা দেখলে কোমরে দুলনি মারে তারা রীতিমতো হতাশ হবেন! করণ চামেলী, কামেলী,মৌসুমীরা এই ট্রেনের ভিত্তর তুড়ি মেরে ১০ ট্যাহা নিতে পারবো না। ৮। অনেক বান্দা আছেন যারা ট্রেনের ছাদে না উঠলে ভ্রমনের মজা পান না, তাগো লাইগাও দুঃসংবাদ। এই ট্রেন বিদ্যুতে চলে, তাই ছাদের উপ্রে বিদ্যুতের তার থাকবো। ছাদে উঠলে হাই ভোল্টেজ তারের লগে লাইগা আলুপোড়া হইয়া যাইবেন। অতএব, সাধু সাবধান!!! -
২০০৫ সালের কথা। অস্ট্রিয়ার ওয়াচবার্গ'এর একটি প্রাচীন আরকিওলজিকাল সাইটে খনন কার্য চালাচ্ছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদ মারিয়া টেসলার- নিকোলা এবং তাঁর দল। সেখানেই মাটির প্রায় কুড়ি ফুট গভীরে খুঁজে পাওয়া গেল এক আশ্চর্য কবর। সেই কবরে বিশাল আকারের হাতির কঙ্কালের মধ্যে সুরক্ষিত অবস্থায় মাটির নিচে শুইয়ে রাখা ছিল দুটি নরকংঙ্কাল। প্রথম দর্শনেই মারিয়ার মনে হয়েছিল নরকংঙ্কাল দুটি সাবালক মানুষের নয়, শিশুর। যদিও তখনই তা প্রমাণ করা বেশ মুশকিল ছিল। সুদীর্ঘ কাল ধরে মাটির নিচে চাপা পড়ে সেগুলো প্রায় ফসিলের পর্যায়ে পৌঁছে গেছিলো।
মারিয়া এবং তাঁর দল বহু প্রচেষ্টার পর সেই নরকংঙ্কাল দুটি মাটির ওপরে তুলে আনতে সক্ষম হন। বিভিন্ন রকম পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্যে স্পেসিমেন পাঠানো হয় ইউরোপের বিখ্যাত ল্যাবগুলোতে।
কিছু দিনের মধ্যেই ডি. ইন. এ. এনালিসিস রিপোর্ট মারিয়ার সন্দেহ সত্যি প্রমাণ করে। নরকংঙ্কাল দুটি আসলেই দুটি শিশুর। আরও জানা যায় ওরা ছিল আইডেন্টিকাল টুইনস।
এও জানা যায় যে প্রথম জনের মৃত্যু হয় জন্মের পরই। তখন তাকে মৃত হাতির পাঁজরের মধ্যে রেখে সুরক্ষিত ভাবে মাটির নিচে কবর দেওয়া হয়। দ্বিতীয় জন জন্মের পরও কয়েক সপ্তাহ বেঁচে ছিল। তার মৃত্যুর পর নতুন করে সেই কবর উন্মুক্ত করা হয় এবং তাকেও একই সঙ্গে একই ভাবে কবর দেওয়া হয়।
এর পর আসে সেই রিপোর্ট যা মারিয়া স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি। রেডিও কার্বন ডেটিং'এর সেই রিপোর্ট থেকে জানা যায় শিশু দুটিকে আজ থেকে প্রায় পয়ত্রিশ হাজার বছর আগে কবর দেওয়া হয়েছিল। বলা ভালো কোনো এক অজানা ধর্মীয় প্রথা মেনে তাদের এই উপায়ে মাটির নিচে সংরক্ষণ করা হয়েছিল।
মারিয়া টেসলা- নিকোলা'র আবিষ্কার করা দুই মানব শিশুর রহস্যময় কংঙ্কালই আজ অবধি খুঁজে পাওয়া পৃথিবীর প্রাচীনতম আইডেন্টিকাল টুইনস। তাদের নিয়ে গবেষণা অব্যাহত। প্রত্নতাত্ত্বিকদের বিশ্বাস আনথ্রোপলজির আরও অনেক জটিল প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে সেই গবেষণা থেকে২০০৫ সালের কথা। অস্ট্রিয়ার ওয়াচবার্গ'এর একটি প্রাচীন আরকিওলজিকাল সাইটে খনন কার্য চালাচ্ছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদ মারিয়া টেসলার- নিকোলা এবং তাঁর দল। সেখানেই মাটির প্রায় কুড়ি ফুট গভীরে খুঁজে পাওয়া গেল এক আশ্চর্য কবর। সেই কবরে বিশাল আকারের হাতির কঙ্কালের মধ্যে সুরক্ষিত অবস্থায় মাটির নিচে শুইয়ে রাখা ছিল দুটি নরকংঙ্কাল। প্রথম দর্শনেই মারিয়ার মনে হয়েছিল নরকংঙ্কাল দুটি সাবালক মানুষের নয়, শিশুর। যদিও তখনই তা প্রমাণ করা বেশ মুশকিল ছিল। সুদীর্ঘ কাল ধরে মাটির নিচে চাপা পড়ে সেগুলো প্রায় ফসিলের পর্যায়ে পৌঁছে গেছিলো। মারিয়া এবং তাঁর দল বহু প্রচেষ্টার পর সেই নরকংঙ্কাল দুটি মাটির ওপরে তুলে আনতে সক্ষম হন। বিভিন্ন রকম পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্যে স্পেসিমেন পাঠানো হয় ইউরোপের বিখ্যাত ল্যাবগুলোতে। কিছু দিনের মধ্যেই ডি. ইন. এ. এনালিসিস রিপোর্ট মারিয়ার সন্দেহ সত্যি প্রমাণ করে। নরকংঙ্কাল দুটি আসলেই দুটি শিশুর। আরও জানা যায় ওরা ছিল আইডেন্টিকাল টুইনস। এও জানা যায় যে প্রথম জনের মৃত্যু হয় জন্মের পরই। তখন তাকে মৃত হাতির পাঁজরের মধ্যে রেখে সুরক্ষিত ভাবে মাটির নিচে কবর দেওয়া হয়। দ্বিতীয় জন জন্মের পরও কয়েক সপ্তাহ বেঁচে ছিল। তার মৃত্যুর পর নতুন করে সেই কবর উন্মুক্ত করা হয় এবং তাকেও একই সঙ্গে একই ভাবে কবর দেওয়া হয়। এর পর আসে সেই রিপোর্ট যা মারিয়া স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি। রেডিও কার্বন ডেটিং'এর সেই রিপোর্ট থেকে জানা যায় শিশু দুটিকে আজ থেকে প্রায় পয়ত্রিশ হাজার বছর আগে কবর দেওয়া হয়েছিল। বলা ভালো কোনো এক অজানা ধর্মীয় প্রথা মেনে তাদের এই উপায়ে মাটির নিচে সংরক্ষণ করা হয়েছিল। মারিয়া টেসলা- নিকোলা'র আবিষ্কার করা দুই মানব শিশুর রহস্যময় কংঙ্কালই আজ অবধি খুঁজে পাওয়া পৃথিবীর প্রাচীনতম আইডেন্টিকাল টুইনস। তাদের নিয়ে গবেষণা অব্যাহত। প্রত্নতাত্ত্বিকদের বিশ্বাস আনথ্রোপলজির আরও অনেক জটিল প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে সেই গবেষণা থেকে -
একদম!😜একদম!😜
-
Seriously?!!!!!?Seriously?!!!!!?
Meer blogs
Sponsor