• ৬ বিঘা জমি Novo
    ৳3600000
    In stock
    Kaligonj
    0 Anterior
    পুকুর সহ গ্রামীণ এলাকায় বাগান বাড়ি
    বা এগ্রো প্রজেক্ট করার উপযোগী জমি
    বিক্রয় হবে । যারা ঢাকা থেকে স্বল্প দূরত্বে যারা
    গ্রামের জমি খুঁজছেন তারা যোগাযোগ করবেন
    জমির আয়তন - ৬ বিঘা বা ১৯৮ শতক
    লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ
    রাস্তা - ২৫ ফিট পাকা রোড। রাস্তার সাথে জমির
    মুখ প্রায় ১৫০ ফিট। কাগজপত্র আপডেট আছে
    খাজনা খারিজ করা। যেকোনো সময় রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। দাম - ৩৬ লাখ টাকা বিঘা( ফিক্সড)।
    আগ্রহী প্রকৃত ক্রেতা এই দামে আগ্রহী হলে
    যোগাযোগ করবেন এই নাম্বারে কল -
    01955-771664 ( Whatsapp)।
    পুকুর সহ গ্রামীণ এলাকায় বাগান বাড়ি বা এগ্রো প্রজেক্ট করার উপযোগী জমি বিক্রয় হবে । যারা ঢাকা থেকে স্বল্প দূরত্বে যারা গ্রামের জমি খুঁজছেন তারা যোগাযোগ করবেন জমির আয়তন - ৬ বিঘা বা ১৯৮ শতক লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ রাস্তা - ২৫ ফিট পাকা রোড। রাস্তার সাথে জমির মুখ প্রায় ১৫০ ফিট। কাগজপত্র আপডেট আছে খাজনা খারিজ করা। যেকোনো সময় রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। দাম - ৩৬ লাখ টাকা বিঘা( ফিক্সড)। আগ্রহী প্রকৃত ক্রেতা এই দামে আগ্রহী হলে যোগাযোগ করবেন এই নাম্বারে কল - 01955-771664 ( Whatsapp)।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 187 Visualizações 0 Anterior
  • ৩ বিঘা জমি Novo
    ৳11000000
    In stock
    Kaligonj
    0 Anterior
    ঢাকা থেকে স্বল্প দূরত্বে গ্রামীণ এলাকায়
    এগ্রো খামার বা বাগান বাড়ি করার
    উপযোগী মেহগনি বাগান সহ জমি
    বিক্রয় হবে।মোট জমি - ৩ বিঘা বা ৯৯ শতক
    লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ
    রাস্তা - ১৬ ফিট পাকা রোড। রাস্তার সাথে জমির
    মুখ প্রায় ৯০ ফিট। কাগজপত্র আপডেট আছে
    খাজনা খারিজ করা। যেকোনো সময় রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। দাম - ৩৬ লাখ টাকা বিঘা।
    আগ্রহী প্রকৃত ক্রেতা এই দামে আগ্রহী হলে
    যোগাযোগ করবেন এই নাম্বারে কল -
    01955-771664 ( Whatsapp) ।
    ঢাকা থেকে স্বল্প দূরত্বে গ্রামীণ এলাকায় এগ্রো খামার বা বাগান বাড়ি করার উপযোগী মেহগনি বাগান সহ জমি বিক্রয় হবে।মোট জমি - ৩ বিঘা বা ৯৯ শতক লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ রাস্তা - ১৬ ফিট পাকা রোড। রাস্তার সাথে জমির মুখ প্রায় ৯০ ফিট। কাগজপত্র আপডেট আছে খাজনা খারিজ করা। যেকোনো সময় রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। দাম - ৩৬ লাখ টাকা বিঘা। আগ্রহী প্রকৃত ক্রেতা এই দামে আগ্রহী হলে যোগাযোগ করবেন এই নাম্বারে কল - 01955-771664 ( Whatsapp) ।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 562 Visualizações 0 Anterior
  • সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে সাবধানে থাকবেন, বেঁচে থাকবেন। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে যাঁরা থাকেন।
    আগামী কিছুদিন বড় বড় শহরগুলোতে অপরাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাবে বলে ধারনা করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তাই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে, এই সময়ে নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন।
    ১. সন্ধ্যের পর খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাসা থেকে বের হবেন না।
    ২. রাতে দরজা, জানালা খুব ভালোভাবে চেক করে নেবেন, বন্ধ করেছেন কি না। দরজা বা জানালা কিংবা বারান্দায় দূর্বল কোনো স্ট্রাকচার থাকলে তা মেরামত করে নিন।
    ৩. এক দুই হাজারের বেশি ক্যাশ টাকা নিয়ে দিনে বা রাতে বাইরে হাঁটবেন না, সেটা যত স্বল্প দূরত্বেরই হোক না কেন।
    ৪. আপনার ব্যাংক কার্ড একান্তই প্রয়োজন না হলে সাথে রাখবেন না। কার্ডে যদি এনএফসি সার্ভিস এনাবল করা থাকে তবে ব্যাংকে কল করে তা বন্ধ করে নিন।
    ৫. দামী ফোন, ল্যাপটপ, প্যাড, ক্যামেরা বা অন্য কোনো দামী ডিভাইস নিয়ে বের হবেন না। আপাতত এগুলো বাসায় নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
    ৬. মহিলারা দামী হোক, কমদামী হোক, কোনো গহনা পরে বের হবেন না। বিশেষ করে, কানে। কান ছিঁড়ে গহনা নিয়ে যাবার অসংখ্য রেকর্ড আছে।
    ৭. রাস্তায় ফোন বের করে টেপাটেপি করবেন না বা কথা বলবেন না।
    ৮. বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করবেন।
    ৯. উবার পাঠাওয়ে উঠলে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিছু লোক দামাদামি করে, ওদের সাথে রাইড নেবেন না।
    ১০. সিএনজিতে উঠলেও ফোন, ব্যাগ সাবধানে রাখুন। সিএনজির পর্দা কেটে ছিনতাই করতে দেখা গেছে অনেকগুলো।
    ১১. অপরচিত কারও সাথে একদম কথা বলবেন না।
    ১২. অপেক্ষাকৃত নির্জন রাস্তা দিয়ে কোনোভাবেই একা একা যাবেন না।
    ১৩. যদি মনে হয় কেউ আপনাকে ফলো করছে, মানসম্মানের ভয় না করে দৌড়ে কোনো জনসমাগমে চলে যান।
    ১৪. চিৎকার করে লোক ডেকে বা ৯৯৯ এ ফোন করে কোনো লাভ নেই। আমি নিজে এসব করে দেখেছি, কেউ আসে না। সবাই নীরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে দেখে শুধু।
    উপরোক্ত কথাগুলো আমি কাউকে আতংকিত করার জন্য বলিনি, জনসচেতনার জন্য অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। মনে রাখবেন, আপনি চিৎকার করে মরে গেলেও পাশের বাসা থেকে একজনও বেরিয়ে আসবে না। সবাই বরং দরজা জানালা ভালো করে বন্ধ করে দেবে।
    তাই নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে।
    সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে সাবধানে থাকবেন, বেঁচে থাকবেন। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে যাঁরা থাকেন। আগামী কিছুদিন বড় বড় শহরগুলোতে অপরাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাবে বলে ধারনা করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তাই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে, এই সময়ে নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন। ১. সন্ধ্যের পর খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাসা থেকে বের হবেন না। ২. রাতে দরজা, জানালা খুব ভালোভাবে চেক করে নেবেন, বন্ধ করেছেন কি না। দরজা বা জানালা কিংবা বারান্দায় দূর্বল কোনো স্ট্রাকচার থাকলে তা মেরামত করে নিন। ৩. এক দুই হাজারের বেশি ক্যাশ টাকা নিয়ে দিনে বা রাতে বাইরে হাঁটবেন না, সেটা যত স্বল্প দূরত্বেরই হোক না কেন। ৪. আপনার ব্যাংক কার্ড একান্তই প্রয়োজন না হলে সাথে রাখবেন না। কার্ডে যদি এনএফসি সার্ভিস এনাবল করা থাকে তবে ব্যাংকে কল করে তা বন্ধ করে নিন। ৫. দামী ফোন, ল্যাপটপ, প্যাড, ক্যামেরা বা অন্য কোনো দামী ডিভাইস নিয়ে বের হবেন না। আপাতত এগুলো বাসায় নিরাপদ জায়গায় রাখুন। ৬. মহিলারা দামী হোক, কমদামী হোক, কোনো গহনা পরে বের হবেন না। বিশেষ করে, কানে। কান ছিঁড়ে গহনা নিয়ে যাবার অসংখ্য রেকর্ড আছে। ৭. রাস্তায় ফোন বের করে টেপাটেপি করবেন না বা কথা বলবেন না। ৮. বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করবেন। ৯. উবার পাঠাওয়ে উঠলে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিছু লোক দামাদামি করে, ওদের সাথে রাইড নেবেন না। ১০. সিএনজিতে উঠলেও ফোন, ব্যাগ সাবধানে রাখুন। সিএনজির পর্দা কেটে ছিনতাই করতে দেখা গেছে অনেকগুলো। ১১. অপরচিত কারও সাথে একদম কথা বলবেন না। ১২. অপেক্ষাকৃত নির্জন রাস্তা দিয়ে কোনোভাবেই একা একা যাবেন না। ১৩. যদি মনে হয় কেউ আপনাকে ফলো করছে, মানসম্মানের ভয় না করে দৌড়ে কোনো জনসমাগমে চলে যান। ১৪. চিৎকার করে লোক ডেকে বা ৯৯৯ এ ফোন করে কোনো লাভ নেই। আমি নিজে এসব করে দেখেছি, কেউ আসে না। সবাই নীরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে দেখে শুধু। উপরোক্ত কথাগুলো আমি কাউকে আতংকিত করার জন্য বলিনি, জনসচেতনার জন্য অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। মনে রাখবেন, আপনি চিৎকার করে মরে গেলেও পাশের বাসা থেকে একজনও বেরিয়ে আসবে না। সবাই বরং দরজা জানালা ভালো করে বন্ধ করে দেবে। তাই নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 3K Visualizações 0 Anterior
  • Rav 4 Used
    ৳450000
    In stock
    Mohakhali
    0 Anterior
    গাড়ি টা মডিফাই করার জন্য একটা ভালো গাড়ি। এটা যেহেতু ৫২/- পেপার এর গাড়ি তাই আপনি নিজের পরিবার এর জন্য নিয়ে মডিফাইড করে রেখে দিতে পারেন। গাড়ি CNG করা আছে তেলে ও চলে।গাড়ি দেখতে হলে ঢাকা মহাখালী কাঁচা বাজারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভিতর এসে নিচের দেওয়া নম্বর টা হোটসআপ নম্বরে ভিডিও কল দিন।

    01786443636
    গাড়ি টা মডিফাই করার জন্য একটা ভালো গাড়ি। এটা যেহেতু ৫২/- পেপার এর গাড়ি তাই আপনি নিজের পরিবার এর জন্য নিয়ে মডিফাইড করে রেখে দিতে পারেন। গাড়ি CNG করা আছে তেলে ও চলে।গাড়ি দেখতে হলে ঢাকা মহাখালী কাঁচা বাজারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভিতর এসে নিচের দেওয়া নম্বর টা হোটসআপ নম্বরে ভিডিও কল দিন। 01786443636
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 4K Visualizações 0 Anterior
  • নামাজের মধ্যে ফিজিক্যালি উইক এবং সবচেয়ে নড়বড়ে অবস্থাটা হচ্ছে "রুকু"। রুকুরত অবস্থায় কেউ যদি নামাজীকে হালকা করেও একটা ধাক্কা দেয়, সে ধপাস করে মাটিতে পড়ে যাবে। চমৎকার ব্যাপারটা হচ্ছে, আমরা যখন নামাজে সবচেয়ে দুর্বল অবস্থায় থাকি, তখন বলি "আল্লাহ আপনি সবচেয়ে শক্তিশালী!" আবার, আমরা যখন নামাজের মধ্যে সবচেয়ে নিচু অবস্থানে থাকি, তখন আল্লাহকে বলি যে, "আল্লাহ আপনি সবচেয়ে উঁচু!" সুবহানাল্লাহ!
    জাস্ট এই কনসেপ্টটা আমাদের নামাজকে অন্য আরেক ডাইমেনশানে নিয়ে যায়! নামাজ পড়তে পড়তে যেখানেই মন চলে যাক না কেন, রুকু আর সিজদাহ দেওয়ার সময় মনে পড়ে যায় যে, "আল্লাহ সবচেয়ে শক্তিধর এবং আল্লাহ সর্বোচ্চ!"
    নামাজের মধ্যে ফিজিক্যালি উইক এবং সবচেয়ে নড়বড়ে অবস্থাটা হচ্ছে "রুকু"। রুকুরত অবস্থায় কেউ যদি নামাজীকে হালকা করেও একটা ধাক্কা দেয়, সে ধপাস করে মাটিতে পড়ে যাবে। চমৎকার ব্যাপারটা হচ্ছে, আমরা যখন নামাজে সবচেয়ে দুর্বল অবস্থায় থাকি, তখন বলি "আল্লাহ আপনি সবচেয়ে শক্তিশালী!" আবার, আমরা যখন নামাজের মধ্যে সবচেয়ে নিচু অবস্থানে থাকি, তখন আল্লাহকে বলি যে, "আল্লাহ আপনি সবচেয়ে উঁচু!" সুবহানাল্লাহ! জাস্ট এই কনসেপ্টটা আমাদের নামাজকে অন্য আরেক ডাইমেনশানে নিয়ে যায়! নামাজ পড়তে পড়তে যেখানেই মন চলে যাক না কেন, রুকু আর সিজদাহ দেওয়ার সময় মনে পড়ে যায় যে, "আল্লাহ সবচেয়ে শক্তিধর এবং আল্লাহ সর্বোচ্চ!" ❤️
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 4K Visualizações 0 Anterior
  • সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে যাবেন।
    ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকেই ফিরিয়ে দিয়েছে?
    বোডিং দেয় নাই?
    আপনি অবাক হয়ে গেছেন...হিসাব মেলাতে পারছেন না।

    বিস্তারিত

    যে কোন দেশেই ট্রানজিট নিয়ে থার্ড কান্ট্রিতে যাওয়ার সময় সেকেন্ড কান্ট্রির ট্রানজিট ভিসা লাগে।
    তবে যদি টিকিট কাটার সময় সেম পি এন আর এর সেম এয়ারলাইনসে সর্ট ট্রানজিট এ টিকিট নেন তখন লেয়বিলিটি এয়ারলাইন্স এর উপরে বর্তায়।

    যেমন আপনি ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে যাবেন।ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের টিকিট নিলেন।ট্রানজিট দিল্লিতে।
    আপনার টিকিটে লেখা আছে self Transfer এই ক্ষেত্রে ঢাকা থেকে আপনি বোডিং পাবেন না যদি ইন্ডিয়ার ভিসা না থাকে।

    কেনো পাবেন না?
    self transfer হলে আপনার লাগেজ চলে যাবে বেল্টে।লাগেজ সংগ্রহ করার জন্যেও আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।ভিসা নাই তাই ইমিগ্রেশন হবে না আপনার।
    আপনি বলতে পারেন আমার লাগেজ নাই।
    এই ক্ষেত্রে দিল্লি - কুয়ালামাপুরের বোডিং নেয়ার জন্যে হলেও আপনাকে কাউন্টারে যেতে হবে।এর জন্য আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।

    সো এই জটিলতার জন্য ঢাকা থেকেই আপনাকে দিল্লির বোডিং দিবে না।

    তাই সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে হলে টিকিট ইস্যু করার সময় self transfer এর ব্যাপার টা খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য করতে হবে।

    কোন কোন ক্ষেত্রে সেম এয়ারলাইনস না হলেও সেম পি এন আর হয় যদি দুইটা এয়ারলাইন্স তাদের কোড শেয়ার করে যাত্রী পরিবহন করে.....

    নোট- পোস্ট টা নিজের ওয়ালে শেয়ার করে রাখলে আপনার মত অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন টি জানতে পারবে।
    সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে যাবেন। ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকেই ফিরিয়ে দিয়েছে? বোডিং দেয় নাই? আপনি অবাক হয়ে গেছেন...হিসাব মেলাতে পারছেন না। বিস্তারিত 👇 যে কোন দেশেই ট্রানজিট নিয়ে থার্ড কান্ট্রিতে যাওয়ার সময় সেকেন্ড কান্ট্রির ট্রানজিট ভিসা লাগে। তবে যদি টিকিট কাটার সময় সেম পি এন আর এর সেম এয়ারলাইনসে সর্ট ট্রানজিট এ টিকিট নেন তখন লেয়বিলিটি এয়ারলাইন্স এর উপরে বর্তায়। যেমন আপনি ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে যাবেন।ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের টিকিট নিলেন।ট্রানজিট দিল্লিতে। আপনার টিকিটে লেখা আছে self Transfer এই ক্ষেত্রে ঢাকা থেকে আপনি বোডিং পাবেন না যদি ইন্ডিয়ার ভিসা না থাকে। কেনো পাবেন না? 👇 self transfer হলে আপনার লাগেজ চলে যাবে বেল্টে।লাগেজ সংগ্রহ করার জন্যেও আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।ভিসা নাই তাই ইমিগ্রেশন হবে না আপনার। আপনি বলতে পারেন আমার লাগেজ নাই। এই ক্ষেত্রে দিল্লি - কুয়ালামাপুরের বোডিং নেয়ার জন্যে হলেও আপনাকে কাউন্টারে যেতে হবে।এর জন্য আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে। সো এই জটিলতার জন্য ঢাকা থেকেই আপনাকে দিল্লির বোডিং দিবে না। তাই সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে হলে টিকিট ইস্যু করার সময় self transfer এর ব্যাপার টা খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য করতে হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে সেম এয়ারলাইনস না হলেও সেম পি এন আর হয় যদি দুইটা এয়ারলাইন্স তাদের কোড শেয়ার করে যাত্রী পরিবহন করে..... নোট- পোস্ট টা নিজের ওয়ালে শেয়ার করে রাখলে আপনার মত অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন টি জানতে পারবে।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 5K Visualizações 0 Anterior
  • মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে,
    এইরকম একটি বাস...BUS
    প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে |
    তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে
    গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া
    ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন,
    আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp)
    গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে, এইরকম একটি বাস...BUS প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে | তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন, আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp) গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 5K Visualizações 0 Anterior
  • ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো বিষয় জানতে ই-মেইল করুন
    [email protected]
    ফিরতি ই-মেইলে আপনার চাহিত তথ্য পেয়ে যাবেন।

    ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য কল করুন 16445 নম্বরে।
    ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো বিষয় জানতে ই-মেইল করুন [email protected] ফিরতি ই-মেইলে আপনার চাহিত তথ্য পেয়ে যাবেন। ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য কল করুন 16445 নম্বরে।
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 3K Visualizações 0 Anterior
  • যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না,
    অনেকেই বিশ্বাস করবে না।
    তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই।
    এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে।
    আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না।
    একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন।

    সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন।
    এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা।
    এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন।

    গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ
    পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি,
    মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে)
    প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন
    দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু
    তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ
    চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক
    পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি)
    পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা।
    উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ।

    শীতকালীন সবজিঃ
    পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা।
    মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে)
    প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন,
    দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর,
    তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ,
    চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং
    পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি
    পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া।

    আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার।
    এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না।
    নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।

    🤔🤔যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না, অনেকেই বিশ্বাস করবে না। তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই। 🎯এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে। আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না। একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন। সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন। এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা। এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন। গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি, মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে) প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি) পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা। উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ। শীতকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা। মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে) প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন, দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর, তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ, চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া। আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার। এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না। নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 4K Visualizações 0 Anterior
  • বিবাহিত জীবন এর অপ্রিয় সত্য।

    ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি।

    ১. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন।

    ২. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslighting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!!

    ৩. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি।

    ৪. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন।

    ৫. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন।

    ৬. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না।
    .
    ৭. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়।
    .
    ৮. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন।
    .
    ৯. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন।
    .
    সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে। সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়। তবে এতে দুজনেরই সহযোগিতাপূর্ণ হতে হয়।
    বিবাহিত জীবন এর অপ্রিয় সত্য। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি। ১. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন। ২. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslighting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!! ৩. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি। ৪. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন। ৫. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন। ৬. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না। . ৭. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়। . ৮. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন। . ৯. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন। . সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে। সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়। তবে এতে দুজনেরই সহযোগিতাপূর্ণ হতে হয়।
    Love
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 18K Visualizações 0 Anterior
Páginas Impulsionadas