Recent Updates
-
যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না,
অনেকেই বিশ্বাস করবে না।
তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই।
এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে।
আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না।
একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন।
সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন।
এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা।
এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন।
গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ
পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি,
মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে)
প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন
দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু
তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ
চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক
পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি)
পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা।
উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ।
শীতকালীন সবজিঃ
পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা।
মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে)
প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন,
দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর,
তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ,
চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং
পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি
পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া।
আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার।
এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না।
নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।
🤔🤔যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না, অনেকেই বিশ্বাস করবে না। তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই। 🎯এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে। আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না। একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন। সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন। এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা। এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন। গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি, মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে) প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি) পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা। উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ। শীতকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা। মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে) প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন, দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর, তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ, চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া। আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার। এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না। নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।Please log in to like, share and comment! -
Rate my drawing.
Rate my drawing.🙂 -
-
বিশ্বে সবচেয়ে ধনী দেশের মধ্যে আমেরিকার পরেই অবস্থানে রয়েছে, বাংলাদেশের পাশের দেশ নোয়াখালী!
দেশের নাম: ইউনাইটেড স্টেট অফ নোয়াখালী (USN)
রাজধানী : মাইজদী
জাতীয় পর্যটন কেন্দ্র: মুছাপুর/ নিঝুম দ্বীপ
বানিজ্যিক রাজধানী : চৌমুহনী
আয়তন : ৪২০২.৭০ বর্গ কি.মি
ভাষা : নোয়াখাইল্ল্যা
জনসংখ্যা : ৩৩৭০২৫১
মুদ্রার নাম : টেঁয়া
প্রধান পেশা: প্রবাসী এবং ব্যবসা - বানিজ্য, কৃষি।
জাতীয় সংগীত : আঙ্গো বাড়ি নোয়াখালী রয়েল ডিস্ট্রিক ভাই,,,
জাতীয় পাখি : কইতর
জাতীয় পশু: বিলাই
জাতীয় খেলা : কুতকুত
জাতীয় মাছ : টেম বইছা/ পুডি
জাতীয় ফুল : হাঁপলা
জাতীয় ফল : ডাব ( নাইল)
জাতীয় ডায়লগ : আইঁ কিচ্ছি
জাতীয় উপাধি : জাপানিবিশ্বে সবচেয়ে ধনী দেশের মধ্যে আমেরিকার পরেই অবস্থানে রয়েছে, বাংলাদেশের পাশের দেশ নোয়াখালী! দেশের নাম: ইউনাইটেড স্টেট অফ নোয়াখালী (USN) রাজধানী : মাইজদী জাতীয় পর্যটন কেন্দ্র: মুছাপুর/ নিঝুম দ্বীপ বানিজ্যিক রাজধানী : চৌমুহনী আয়তন : ৪২০২.৭০ বর্গ কি.মি ভাষা : নোয়াখাইল্ল্যা জনসংখ্যা : ৩৩৭০২৫১ মুদ্রার নাম : টেঁয়া প্রধান পেশা: প্রবাসী এবং ব্যবসা - বানিজ্য, কৃষি। জাতীয় সংগীত : আঙ্গো বাড়ি নোয়াখালী রয়েল ডিস্ট্রিক ভাই,,, জাতীয় পাখি : কইতর জাতীয় পশু: বিলাই জাতীয় খেলা : কুতকুত জাতীয় মাছ : টেম বইছা/ পুডি জাতীয় ফুল : হাঁপলা জাতীয় ফল : ডাব ( নাইল) জাতীয় ডায়লগ : আইঁ কিচ্ছি জাতীয় উপাধি : জাপানি -
Eid MubarakEid Mubarak 🎉
-
একদা,,,একদা,,,
-
ন্যায্য অধিকার চাই, সমান অধিকার না!!¡ন্যায্য অধিকার চাই, সমান অধিকার না!!¡
-
-
ওই মেয়েরা ওত ভাব নিয়েন না
তোমাদের সকাল শরু হয় ঘর ঝারুদিয়েওই মেয়েরা ওত ভাব নিয়েন না তোমাদের সকাল শরু হয় ঘর ঝারুদিয়ে😂🤣😂🤣😂🤣😂😂😂😂🌲😂 -
লুঙ্গির বিড়ম্বনা
________________
বাবা যখন প্রথম লুঙ্গি কিনে এনেছিলো আমার জন্য তখন আমি খুব পিচ্চি। একদিন আম গাছে উঠেছিলাম আম পারতে। কিন্তু গাছে উঠতেই লুঙ্গি কোমড় থেকে খুলে মাঠিতে পরে যায়! আমি তখন লজ্জায়
মরি মরি। পিছনের বাড়িতে আবার এক চাচা প্রাইভেট পড়াতো। সেখান থেকে আমাদের আম গাছ দেখা যেতো। সে সময় আমার লুঙ্গি মাঠিতে পরে গিয়েছিলো ঐ সময় মেয়েদের ব্যাচ পড়ছিলো। এক মেয়ে আমাকে দেখে হেসে দিয়েছিলো! কেমন পাজি মেয়ে ছিলো। নিজে তো হেসেছিলো ই সাথে সাথে অন্য সব
মেয়েদের ও আমাকে দেখিয়ে দেয়। আর
সে কী হাসি সব মেয়েরা মিলে। আমি
কোনোরকম মাঠিতে জান নিয়ে নেমেছিলাম।
এর পরে আর কোনোদিন লুঙ্গি পরে আম গাছে উঠিনি। যে মেয়ে টা আমাকে প্রথম
দেখেছিলো সে মেয়েটাকে আমি চিনতাম। নাম
আরহা। এক নাম্বারের পাজি মেয়ে। আমার এই করুণ কাহিনী সারা স্কুলে ছড়িয়ে দিয়েছিলো!
এর পরে থেকে প্রাইমারি স্কুলে গেলে ই
মেয়েরা সব দল বেঁধে বলতো, লুঙ্গী
লুঙ্গী। আমি তখন বেকুবের মতো হয়ে যেতাম। চোখ-মুখ লাল হয়ে যেতো। আর আরহা দেখে
সবচেয়ে বেশি মজা পেতো। সব মেয়েদের
আরহা ই উস্কানি দিতো। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হতো থাপ্পড় দিয়ে আরহার দাঁতগুলো সব ফেলে দিই। কদিন পর আমার মুসলমানি।
ছোটখাটো একটি অনুষ্ঠান ও হয় সে নিয়ে।
সেখানে অনেক অনেক লুঙ্গি আমন্ত্রণকারীরা
আমার জন্য উপহার হিসেবে এনেছিলেন। এতো এতো লুঙ্গি ছিলো কিন্তু আমি একটা ও পরতাম না।
কারণ হলো আমি কোনোভাবে ই লুঙ্গির গিট
ভালো করে দিতে পারতাম না। আর যেখানে
সেখানে সেই গিট খুলে গিয়ে আমার মান ইজ্জত
ছিনিমিনি হয়ে যায়। একবার আমার খুব জ্বর
এসেছিলো।
প্রায় পনেরো দিন স্কুলে যেতে পারিনি।
স্কুলের এক শিক্ষিকা আমাকে দেখতে আসেন।
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে উনার সাথে কথা বলছিলাম। হঠাৎ
দেখি উনি তড়িঘড়ি করে দৌড়ে পালালো!
আমি অবাক হলাম! ম্যাম এভাবে দৌড় দিলো কেনো?
হঠাৎ নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার লুঙ্গি খুলে
মাঠিতে অবস্থান করছে! এই লজ্জায় আরো
পনেরো দিন স্কুলে যাইনি। এরপর থেকে ম্যাম
আমাকে দেখলেই কেমন কেমন করে মুচকি
হাসতো।
ম্যামের ক্লাস ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করতাম। আর আরহা
মেয়েটার জ্বালানি তো আমাকে সহ্য করতে
হতো ই। এরমধ্যে আবার শীতকালে সাইকেল চালানো শিখলাম। নতুন সাইকেল চালানো শিখলে যা হয় আরকি পুকুরপাড়ে দিয়ে রাস্তার উপর দিয়ে খুব জোরে সাইকেল চালাচ্ছিলাম সেখানে একটা বট গাছ ছিল যার ডালপালা কাটা হয়েছিল আর সেখানে ছিল একটা ভয়ানক মোড়।হঠাৎ মোড় ঘুরাতে গিয়ে দেখি সাইকেল এক্সিডেন্ট হওয়ার পথে কি আর করা দিলাম সাইকেল থেকে লাফ লাফ দিলে লুঙ্গি গেল গাছের ডালে আটকে ঝপ করে নিচে গিয়ে পড়লাম ওমা তাকিয়ে দেখি জাতীয় পতাকার মতো লুঙ্গি গাছের ডালে উঠছে আর আমি পানির মধ্যে একেবারে অবাক হয়ে বারবার দেখছিলাম যেটা কি হলো কিছুই বুঝতে পারলাম না এ সময় দেখি আবার আরফা প্রাইভেট পড়ে ওর বান্ধবীদের সাথে আসছে আমাকে এই অবস্থা দেখে ও কিছুক্ষণ বেকুবের মত তাকিয়ে রইল তারপর বান্ধবীরা মিলে সেকি অট্টহাসি। এরপর
উচ্চমাধ্যমিকে ও সে আমাকে তাঁর
বান্ধবীদের দিয়ে লুঙ্গি লুঙ্গি বলে আমাকে
বেকুব বানাতো।
বাবার বন্ধু একদিন আমাদের বাড়িতে বেড়াতে
এসেছিলো। সাথে উনার এক মেয়ে এবং
সহধর্মিণী। মেয়ে টা আমার সমবয়সী। ভালো ই
পরিচয় ছিলো। মাঝে মাঝে নির্দ্বিধায় আমরা কথা
বলতাম।
পরেরদিন শুক্রবার ছিলো। আমি একটু বেলা নয়টা
বাজে ও বিছানাতে শুয়া ছিলাম। আমাকে এতক্ষণ না
দেখে বাবার বন্ধুর মেয়ে ডাক দিতে
এসেছিলো। প্রায় আধঘুমন্ত অবস্থাতে ছিলাম আমি।
মেয়ে টা জানালা দিয়ে দুইবার ভাইয়া বলে ডাকলো।
আমি স্পষ্ট শুনিনি। দরজা খুলা ই ছিলো তখন। মেয়ে
টা দরজা দিয়ে ভিতরে এসে আমাকে ডাক দিবে
কিন্তু এসে ই দিলো সেই জোরে চিৎকার!
আমি চিৎকারে উঠে একেবারে দাঁড়িয়ে পরেছিলাম!
মেয়ে টা আরো জোরে চিৎকার করলো। আমি
মাত্র বলতে যাবো যে, কেনো চিৎকার
করছো?
সেসময় নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার পরনে
লুঙ্গি নেই! আর খাটে ও নেই! গরমের ঠেলায়
লুঙ্গি খুলে রাতে মনে হয় নিচে ফেলে
দিয়েছিলাম কাঁথা মনে করে! মেয়ে টা এক চিৎকারে
বাড়ির সব মানুষ একসাথে করে ফেলেছিলো।
আমি লজ্জায় সেদিন কম্বল বের করেছিলাম।
কম্বলের তলে গুটিসুটি মেরে শুয়ে ছিলাম সারাদিন।
উনারা যখন বাড়ি থেকে চলে যায় তখন আমি কম্বল
থেকে বের হয়েছিলাম। মা জিজ্ঞেস করলে
বলেছিলাম, আমার জ্বর এসেছিলো।
এরপর থেকে আর মেয়ে টা আমাদের বাড়িতে
আসে না। আরহার সাথে এই লুঙ্গি নিয়ে একবার ঝগড়া
করেছিলাম। মেয়েটাকে সেদিন থাপ্পড় ও
দিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম বাড়িতে নালিশ আসবে
কিন্তু আসেনি!
এরপর দুদিন কেনো যেনো কোনো কিছুতে
ই শান্তি পেতাম না। সেজন্য আরহার কাছে গিয়ে মাফ
চেয়েছিলাম। এরপর থেকে আমাদের সম্পর্ক
বন্ধুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলো। আর সেখান
থেকে প্রেম!
প্রায় দশ বছর প্রেম করার পর বিয়ে করেছি আজ।
বাসর ঘরে ঢুকার পরে ই আরহা বললো, আগে
লুঙ্গি ঠিক করো। যেনো যখন তখন খুলে না
পরে যায়।
আমি বহু চেষ্টার পরে ও ভালো করে লুঙ্গির গিট
দিতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত আরহাকে ই গিট দিয়ে
দিতে হয়েছে। শুধু একটা কথা ই দুঃখ নিয়ে বলে,
তুমি এখনো লুঙ্গি টা ই সামলাতে পারো না ঠিক
করে। আমাকে সামলাবে কীভাবে?
আমি এই উত্তর জানি না। তাই চুপটি করে শুয়ে পরলাম।
সকালে উঠে দেখি আরহা আমার সব লুঙ্গি পুড়ে
ফেলেছে! সে কী কাণ্ড! কেনো এরকম টা
করেছে জিজ্ঞেস করতে ই আরহা বললো,
জনাব। নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করতে এই কাজটি
আমাকে করতে হয়েছে। এখন যে আপনার মান
ইজ্জতের সাথে আমার মান ইজ্জত ও বাঁধা।
কী আর বলবো? বেশি কিছু বলা যাবে না। তাহলে
আবার ছোট বেলার সেই আমগাছ উঠা নিয়ে
খোঁটা মারবে। তাই চুপ করে গেলাম। কিন্তু লুঙ্গি
ছাড়া কী আর আরামে প্রকৃতির ডাকে সারা দেয়া
যায়?
আরামে ঘুমানো যায়? না আরামে কোনো কাজ
করা যায়? কিন্তু আমার লুঙ্গি পরা একেবারে ই আরহা
বন্ধ করে দিয়েছে। সারাদিন প্যান্ট পরে থাকতে
হয়। প্যান্ট পরে ঘুমাতে হয়। আমি কতো অজুহাত
দেখাই, তবু ও আরহা আমাকে লুঙ্গি পরতে দেয় না।
বলে, বারবার এতো বড় জোয়ান ছেলেকে আমি
লুঙ্গির গিট দিয়ে দিতে পারবো না।
আমি অসহায়ের মতো আর কোনো উত্তর দিতে
পারলাম না। আমার গিট যে খুলে ই যায়। কয়েকদিন পর
শ্বশুরবাড়িতে গেলাম। আমি লুকিয়ে বাজার থেকে
একটা লুঙ্গি কিনে নিয়েছিলাম। লুঙ্গি পরার পর আরহা
বললো, এই কিন্তু শেষবার। দুপুরে লুঙ্গি টা খুলে
দিয়ো। আমি পুড়িয়ে ফেলবো। আর যদি বেশি
তেড়িবেড়ি করো তাহলে আমার শ্বশুরবাড়ি যেয়ে
নেই। মজা দেখাবো।
বলে মহারাণী বহুদিন পর আমাকে লুঙ্গি পরতে
দিলেন। আহ অনেক আরাম লাগছে। এই খুশিতে
সোজা পুকুরপাড়ে শালিকার কাছে চলে গেলাম।
শালিকা আমাকে দেখেই বললো, বাহ দুলাভাই মনে
হয় খুব আনন্দে আছেন?
আমি মাথা নাড়িয়ে বুঝালাম যে, হ্যাঁ আছি।
শালিকা মাথার উপরে তেতুল গাছ দেখিয়ে বললো,
সেই খুশিতে আমাকে তেতুল পেরে দিবেন?
আবার বলবেন না যে গাছে উঠতে পারি না। আমি
কিন্তু আপনার গাছে উঠার ব্যাপারে জানি।
শালিকার মন রক্ষার্থে আমি তেতুল গাছে উঠলাম।
কিন্তু উঠে আর আমার লুঙ্গি আমার কোমরে
রইলো না! খুলে সোজা মাঠিতে শালিকার উপরে
পরলো! শালিকা এক দৌড়ে বাড়িতে গেলো। আমি
এখন কী করি? এখন তো আরহা আসবে।
আমাকে এই অবস্থায় দেখলে আমি শেষ। সময়
নষ্ট না করে তেতুল গাছ থেকে ই পুকুরে লাফ
দিলাম। লুঙ্গি টা ও শালিকা মাথায় করে নিয়ে গিয়েছে!
কী যে করি এই অবস্থায়। সে কী? আরহার হাতে
দেখি ডাণ্ডা!
ডাণ্ডা নিয়ে এসে পুকুরপাড়ে বসে আছে।
আজকে উঠলেই উত্তম-মধ্যম হবে। দুপুর
পেরিয়ে সন্ধ্যা এলো। আমি এখনো গলা পর্যন্ত
পানিতে ডুবিয়ে পুকুরে বসে আছি। আরহা ও
নাছোড়বান্দা।
সে ও হাতে ডাণ্ডা নিয়ে বসে ই আছে। ক্ষুধায়
পেট টা ফাটছে। এদিকে আরহা বললো, আমি ও
আজকে নড়ছি না। একবার শুধু উঠো। লুঙ্গির
ব্যাপারে একটা দফারফা করে ই ছাড়বো আজ!
ভেবে পাচ্ছি না ঠিক, এই মুহূর্তে আমি কী
করবো?
লুঙ্গি রে আমার সাধের লুঙ্গি আজ আমারে মাইরালাইচে রে।
---------------------- সমাপ্ত --------------
লুঙ্গির বিড়ম্বনা ________________ বাবা যখন প্রথম লুঙ্গি কিনে এনেছিলো আমার জন্য তখন আমি খুব পিচ্চি। একদিন আম গাছে উঠেছিলাম আম পারতে। কিন্তু গাছে উঠতেই লুঙ্গি কোমড় থেকে খুলে মাঠিতে পরে যায়! আমি তখন লজ্জায় মরি মরি। পিছনের বাড়িতে আবার এক চাচা প্রাইভেট পড়াতো। সেখান থেকে আমাদের আম গাছ দেখা যেতো। সে সময় আমার লুঙ্গি মাঠিতে পরে গিয়েছিলো ঐ সময় মেয়েদের ব্যাচ পড়ছিলো। এক মেয়ে আমাকে দেখে হেসে দিয়েছিলো! কেমন পাজি মেয়ে ছিলো। নিজে তো হেসেছিলো ই সাথে সাথে অন্য সব মেয়েদের ও আমাকে দেখিয়ে দেয়। আর সে কী হাসি সব মেয়েরা মিলে। আমি কোনোরকম মাঠিতে জান নিয়ে নেমেছিলাম। এর পরে আর কোনোদিন লুঙ্গি পরে আম গাছে উঠিনি। যে মেয়ে টা আমাকে প্রথম দেখেছিলো সে মেয়েটাকে আমি চিনতাম। নাম আরহা। এক নাম্বারের পাজি মেয়ে। আমার এই করুণ কাহিনী সারা স্কুলে ছড়িয়ে দিয়েছিলো! এর পরে থেকে প্রাইমারি স্কুলে গেলে ই মেয়েরা সব দল বেঁধে বলতো, লুঙ্গী লুঙ্গী। আমি তখন বেকুবের মতো হয়ে যেতাম। চোখ-মুখ লাল হয়ে যেতো। আর আরহা দেখে সবচেয়ে বেশি মজা পেতো। সব মেয়েদের আরহা ই উস্কানি দিতো। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হতো থাপ্পড় দিয়ে আরহার দাঁতগুলো সব ফেলে দিই। কদিন পর আমার মুসলমানি। ছোটখাটো একটি অনুষ্ঠান ও হয় সে নিয়ে। সেখানে অনেক অনেক লুঙ্গি আমন্ত্রণকারীরা আমার জন্য উপহার হিসেবে এনেছিলেন। এতো এতো লুঙ্গি ছিলো কিন্তু আমি একটা ও পরতাম না। কারণ হলো আমি কোনোভাবে ই লুঙ্গির গিট ভালো করে দিতে পারতাম না। আর যেখানে সেখানে সেই গিট খুলে গিয়ে আমার মান ইজ্জত ছিনিমিনি হয়ে যায়। একবার আমার খুব জ্বর এসেছিলো। প্রায় পনেরো দিন স্কুলে যেতে পারিনি। স্কুলের এক শিক্ষিকা আমাকে দেখতে আসেন। আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে উনার সাথে কথা বলছিলাম। হঠাৎ দেখি উনি তড়িঘড়ি করে দৌড়ে পালালো! আমি অবাক হলাম! ম্যাম এভাবে দৌড় দিলো কেনো? হঠাৎ নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার লুঙ্গি খুলে মাঠিতে অবস্থান করছে! এই লজ্জায় আরো পনেরো দিন স্কুলে যাইনি। এরপর থেকে ম্যাম আমাকে দেখলেই কেমন কেমন করে মুচকি হাসতো। ম্যামের ক্লাস ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করতাম। আর আরহা মেয়েটার জ্বালানি তো আমাকে সহ্য করতে হতো ই। এরমধ্যে আবার শীতকালে সাইকেল চালানো শিখলাম। নতুন সাইকেল চালানো শিখলে যা হয় আরকি পুকুরপাড়ে দিয়ে রাস্তার উপর দিয়ে খুব জোরে সাইকেল চালাচ্ছিলাম সেখানে একটা বট গাছ ছিল যার ডালপালা কাটা হয়েছিল আর সেখানে ছিল একটা ভয়ানক মোড়।হঠাৎ মোড় ঘুরাতে গিয়ে দেখি সাইকেল এক্সিডেন্ট হওয়ার পথে কি আর করা দিলাম সাইকেল থেকে লাফ লাফ দিলে লুঙ্গি গেল গাছের ডালে আটকে ঝপ করে নিচে গিয়ে পড়লাম ওমা তাকিয়ে দেখি জাতীয় পতাকার মতো লুঙ্গি গাছের ডালে উঠছে আর আমি পানির মধ্যে একেবারে অবাক হয়ে বারবার দেখছিলাম যেটা কি হলো কিছুই বুঝতে পারলাম না এ সময় দেখি আবার আরফা প্রাইভেট পড়ে ওর বান্ধবীদের সাথে আসছে আমাকে এই অবস্থা দেখে ও কিছুক্ষণ বেকুবের মত তাকিয়ে রইল তারপর বান্ধবীরা মিলে সেকি অট্টহাসি। এরপর উচ্চমাধ্যমিকে ও সে আমাকে তাঁর বান্ধবীদের দিয়ে লুঙ্গি লুঙ্গি বলে আমাকে বেকুব বানাতো। বাবার বন্ধু একদিন আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলো। সাথে উনার এক মেয়ে এবং সহধর্মিণী। মেয়ে টা আমার সমবয়সী। ভালো ই পরিচয় ছিলো। মাঝে মাঝে নির্দ্বিধায় আমরা কথা বলতাম। পরেরদিন শুক্রবার ছিলো। আমি একটু বেলা নয়টা বাজে ও বিছানাতে শুয়া ছিলাম। আমাকে এতক্ষণ না দেখে বাবার বন্ধুর মেয়ে ডাক দিতে এসেছিলো। প্রায় আধঘুমন্ত অবস্থাতে ছিলাম আমি। মেয়ে টা জানালা দিয়ে দুইবার ভাইয়া বলে ডাকলো। আমি স্পষ্ট শুনিনি। দরজা খুলা ই ছিলো তখন। মেয়ে টা দরজা দিয়ে ভিতরে এসে আমাকে ডাক দিবে কিন্তু এসে ই দিলো সেই জোরে চিৎকার! আমি চিৎকারে উঠে একেবারে দাঁড়িয়ে পরেছিলাম! মেয়ে টা আরো জোরে চিৎকার করলো। আমি মাত্র বলতে যাবো যে, কেনো চিৎকার করছো? সেসময় নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার পরনে লুঙ্গি নেই! আর খাটে ও নেই! গরমের ঠেলায় লুঙ্গি খুলে রাতে মনে হয় নিচে ফেলে দিয়েছিলাম কাঁথা মনে করে! মেয়ে টা এক চিৎকারে বাড়ির সব মানুষ একসাথে করে ফেলেছিলো। আমি লজ্জায় সেদিন কম্বল বের করেছিলাম। কম্বলের তলে গুটিসুটি মেরে শুয়ে ছিলাম সারাদিন। উনারা যখন বাড়ি থেকে চলে যায় তখন আমি কম্বল থেকে বের হয়েছিলাম। মা জিজ্ঞেস করলে বলেছিলাম, আমার জ্বর এসেছিলো। এরপর থেকে আর মেয়ে টা আমাদের বাড়িতে আসে না। আরহার সাথে এই লুঙ্গি নিয়ে একবার ঝগড়া করেছিলাম। মেয়েটাকে সেদিন থাপ্পড় ও দিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম বাড়িতে নালিশ আসবে কিন্তু আসেনি! এরপর দুদিন কেনো যেনো কোনো কিছুতে ই শান্তি পেতাম না। সেজন্য আরহার কাছে গিয়ে মাফ চেয়েছিলাম। এরপর থেকে আমাদের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলো। আর সেখান থেকে প্রেম! প্রায় দশ বছর প্রেম করার পর বিয়ে করেছি আজ। বাসর ঘরে ঢুকার পরে ই আরহা বললো, আগে লুঙ্গি ঠিক করো। যেনো যখন তখন খুলে না পরে যায়। আমি বহু চেষ্টার পরে ও ভালো করে লুঙ্গির গিট দিতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত আরহাকে ই গিট দিয়ে দিতে হয়েছে। শুধু একটা কথা ই দুঃখ নিয়ে বলে, তুমি এখনো লুঙ্গি টা ই সামলাতে পারো না ঠিক করে। আমাকে সামলাবে কীভাবে? আমি এই উত্তর জানি না। তাই চুপটি করে শুয়ে পরলাম। সকালে উঠে দেখি আরহা আমার সব লুঙ্গি পুড়ে ফেলেছে! সে কী কাণ্ড! কেনো এরকম টা করেছে জিজ্ঞেস করতে ই আরহা বললো, জনাব। নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করতে এই কাজটি আমাকে করতে হয়েছে। এখন যে আপনার মান ইজ্জতের সাথে আমার মান ইজ্জত ও বাঁধা। কী আর বলবো? বেশি কিছু বলা যাবে না। তাহলে আবার ছোট বেলার সেই আমগাছ উঠা নিয়ে খোঁটা মারবে। তাই চুপ করে গেলাম। কিন্তু লুঙ্গি ছাড়া কী আর আরামে প্রকৃতির ডাকে সারা দেয়া যায়? আরামে ঘুমানো যায়? না আরামে কোনো কাজ করা যায়? কিন্তু আমার লুঙ্গি পরা একেবারে ই আরহা বন্ধ করে দিয়েছে। সারাদিন প্যান্ট পরে থাকতে হয়। প্যান্ট পরে ঘুমাতে হয়। আমি কতো অজুহাত দেখাই, তবু ও আরহা আমাকে লুঙ্গি পরতে দেয় না। বলে, বারবার এতো বড় জোয়ান ছেলেকে আমি লুঙ্গির গিট দিয়ে দিতে পারবো না। আমি অসহায়ের মতো আর কোনো উত্তর দিতে পারলাম না। আমার গিট যে খুলে ই যায়। কয়েকদিন পর শ্বশুরবাড়িতে গেলাম। আমি লুকিয়ে বাজার থেকে একটা লুঙ্গি কিনে নিয়েছিলাম। লুঙ্গি পরার পর আরহা বললো, এই কিন্তু শেষবার। দুপুরে লুঙ্গি টা খুলে দিয়ো। আমি পুড়িয়ে ফেলবো। আর যদি বেশি তেড়িবেড়ি করো তাহলে আমার শ্বশুরবাড়ি যেয়ে নেই। মজা দেখাবো। বলে মহারাণী বহুদিন পর আমাকে লুঙ্গি পরতে দিলেন। আহ অনেক আরাম লাগছে। এই খুশিতে সোজা পুকুরপাড়ে শালিকার কাছে চলে গেলাম। শালিকা আমাকে দেখেই বললো, বাহ দুলাভাই মনে হয় খুব আনন্দে আছেন? আমি মাথা নাড়িয়ে বুঝালাম যে, হ্যাঁ আছি। শালিকা মাথার উপরে তেতুল গাছ দেখিয়ে বললো, সেই খুশিতে আমাকে তেতুল পেরে দিবেন? আবার বলবেন না যে গাছে উঠতে পারি না। আমি কিন্তু আপনার গাছে উঠার ব্যাপারে জানি। শালিকার মন রক্ষার্থে আমি তেতুল গাছে উঠলাম। কিন্তু উঠে আর আমার লুঙ্গি আমার কোমরে রইলো না! খুলে সোজা মাঠিতে শালিকার উপরে পরলো! শালিকা এক দৌড়ে বাড়িতে গেলো। আমি এখন কী করি? এখন তো আরহা আসবে। আমাকে এই অবস্থায় দেখলে আমি শেষ। সময় নষ্ট না করে তেতুল গাছ থেকে ই পুকুরে লাফ দিলাম। লুঙ্গি টা ও শালিকা মাথায় করে নিয়ে গিয়েছে! কী যে করি এই অবস্থায়। সে কী? আরহার হাতে দেখি ডাণ্ডা! ডাণ্ডা নিয়ে এসে পুকুরপাড়ে বসে আছে। আজকে উঠলেই উত্তম-মধ্যম হবে। দুপুর পেরিয়ে সন্ধ্যা এলো। আমি এখনো গলা পর্যন্ত পানিতে ডুবিয়ে পুকুরে বসে আছি। আরহা ও নাছোড়বান্দা। সে ও হাতে ডাণ্ডা নিয়ে বসে ই আছে। ক্ষুধায় পেট টা ফাটছে। এদিকে আরহা বললো, আমি ও আজকে নড়ছি না। একবার শুধু উঠো। লুঙ্গির ব্যাপারে একটা দফারফা করে ই ছাড়বো আজ! ভেবে পাচ্ছি না ঠিক, এই মুহূর্তে আমি কী করবো? লুঙ্গি রে আমার সাধের লুঙ্গি আজ আমারে মাইরালাইচে রে। ---------------------- সমাপ্ত --------------
More Stories