Προωθημένο
  • এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়।
    এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়।
    ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়। এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়। ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • সাভারে ৫ শতাংশ জমি Νέο
    ৳100
    Σε απόθεμα
    সাভার
    0 Προεπισκόπηση
    সাভারের ভিতরে জাহাঙ্গীর নগর ভার্সিটির পিছনে ৬০ ফিট রাস্তার থেকে এক প্লট ভিতরে রাস্তা ১৪ ফিটের সাথে ৫ শতাংশ করে ২ টি প্লট বিক্রি করা হবে।
    চার পর্চার নির্ভেজাল কাগজ স্কয়ার জমি,এখনি বাড়ি বাড়ি করার উপযোগি।
    সামনের প্লটে ১০ তলা বাড়ির প্লান পাস করা।
    কাজ ধরবেন, দেখার মতো জায়গা ভালো লাগবে ১০০%।
    জমির দাম ও ছবি ভিডিও পেতে হোয়াটসঅ্যাপ যোগাযোগ করবেন।
    মোঃ রাজু
    ০১৭১০০৮৮০৮০
    সাভারের ভিতরে জাহাঙ্গীর নগর ভার্সিটির পিছনে ৬০ ফিট রাস্তার থেকে এক প্লট ভিতরে রাস্তা ১৪ ফিটের সাথে ৫ শতাংশ করে ২ টি প্লট বিক্রি করা হবে। চার পর্চার নির্ভেজাল কাগজ স্কয়ার জমি,এখনি বাড়ি বাড়ি করার উপযোগি। সামনের প্লটে ১০ তলা বাড়ির প্লান পাস করা। কাজ ধরবেন, দেখার মতো জায়গা ভালো লাগবে ১০০%। জমির দাম ও ছবি ভিডিও পেতে হোয়াটসঅ্যাপ যোগাযোগ করবেন। মোঃ রাজু ০১৭১০০৮৮০৮০
    Love
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 8χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • গায়রত কী?
    সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না।
    এটাই গায়রত।
    একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর।
    এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!!
    আল্লাহুম্মাগফিরলী..!

    ঘটনা ১
    একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে?
    তিনি উত্তর দিলেন:
    " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।"
    [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া]

    ঘটনা ২
    মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ
    করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন?
    আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন।
    তখন লোকটি বললো,
    এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না,
    তাই এই উটই আমি রাখবো না।
    একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!!
    আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা??
    আস্তাগফিরুল্লাহ্

    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।

    وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾
    আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।
    (সুরা হাদীদ-২০)

    এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে!
    সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে?
    (সূরা ফাজর,আয়াত-২০)
    স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!!
    বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!!
    বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে!
    আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড!

    আল্লাহুম্মাগফিরলী
    আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,,
    অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা
    হায় আফসোস!

    এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই।
    হায় আফসোস!
    এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না
    গায়রত কী?
    মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম।
    বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা
    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।
    ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    গায়রত কী? সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত। একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর। এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!! আল্লাহুম্মাগফিরলী..! ঘটনা ১ একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে? তিনি উত্তর দিলেন: " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।" [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া] ঘটনা ২ মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন? আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন। তখন লোকটি বললো, এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না, তাই এই উটই আমি রাখবো না। একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!! আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা?? আস্তাগফিরুল্লাহ্ গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾ আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়। (সুরা হাদীদ-২০) এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে! সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে? (সূরা ফাজর,আয়াত-২০) স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!! বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!! বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে! আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড! আল্লাহুম্মাগফিরলী আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,, অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা হায় আফসোস! এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই। হায় আফসোস! এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না গায়রত কী? মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম। বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    Like
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • উজবেকিস্তানে এসে এই ছবিটি আমার হেঁটে বিশ্ব ভ্রমণের অন্যতম একটা শিক্ষা, এই ছবিটি ভালো করে দেখলে দেখবেন যে বেশ কয়েকটা পাখি দোকান থেকে খাবার খাচ্ছে।
    আমি তাসখন্দ শহর থেকে বের হয়ে এবার হাইওয়ে ধরে হাঁটছি তাজিকিস্তানের দিকে, পথে একটি ছোট বাজারে এই খাদ্য শস্যের দোকানটি গম, ভূট্টা, ডাল ইত্যাদি রাখা আছে এইভাবেই, পাখি গুলো এসে নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে মানুষ সামনে থাকলেও ভয় পায়না নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে কেউ কিছু বলছেনা আমি এই ঘটনা কতক্ষণ দেখলাম তারপর দোকানে গিয়ে দোকানদারকে (গুগুল ট্রান্সলেট) জিজ্ঞেস করলাম যে পাখি সব খেয়ে ফেলছে তো এগুলাকে কিছু বলছেন না যে?
    উনি উত্তরে যা বললো সত্যি অসাধারণ লাগলো, উনার কথাটা এমন ছিলো যে,
    "যার যার রিজিক সে খাচ্ছে তাতে আমি বাধা দেয়ার কে, আমার কাছে আল্লাহ এদের রিজিকের ব্যাবস্থা করেছেন সে তার রিজিক খাচ্ছে। এদের খাওয়ার ফলে আমার শস্য কখনো কম হয়নি"।
    সবার চিন্তা যদি সত্যি এমন হতো?
    আমরা কত করে বলি যে আমি তাকে খাওয়াচ্ছি সে আমারটা খাচ্ছে অথচ আল্লাহ বলেই দিয়েছেন সবার রিজিক দিয়েই আমি পাঠিয়েছি তবুও আমাদের কত অহংকার।
    এই ব্যাপার গুলো আমরা বুঝতে পারলেই হয়তো পৃথিবী আরোও সুন্দর হয়ে যেত।

    #collected
    উজবেকিস্তানে এসে এই ছবিটি আমার হেঁটে বিশ্ব ভ্রমণের অন্যতম একটা শিক্ষা, এই ছবিটি ভালো করে দেখলে দেখবেন যে বেশ কয়েকটা পাখি দোকান থেকে খাবার খাচ্ছে। আমি তাসখন্দ শহর থেকে বের হয়ে এবার হাইওয়ে ধরে হাঁটছি তাজিকিস্তানের দিকে, পথে একটি ছোট বাজারে এই খাদ্য শস্যের দোকানটি গম, ভূট্টা, ডাল ইত্যাদি রাখা আছে এইভাবেই, পাখি গুলো এসে নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে মানুষ সামনে থাকলেও ভয় পায়না নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে কেউ কিছু বলছেনা আমি এই ঘটনা কতক্ষণ দেখলাম তারপর দোকানে গিয়ে দোকানদারকে (গুগুল ট্রান্সলেট) জিজ্ঞেস করলাম যে পাখি সব খেয়ে ফেলছে তো এগুলাকে কিছু বলছেন না যে? উনি উত্তরে যা বললো সত্যি অসাধারণ লাগলো, উনার কথাটা এমন ছিলো যে, "যার যার রিজিক সে খাচ্ছে তাতে আমি বাধা দেয়ার কে, আমার কাছে আল্লাহ এদের রিজিকের ব্যাবস্থা করেছেন সে তার রিজিক খাচ্ছে। এদের খাওয়ার ফলে আমার শস্য কখনো কম হয়নি"। সবার চিন্তা যদি সত্যি এমন হতো? আমরা কত করে বলি যে আমি তাকে খাওয়াচ্ছি সে আমারটা খাচ্ছে অথচ আল্লাহ বলেই দিয়েছেন সবার রিজিক দিয়েই আমি পাঠিয়েছি তবুও আমাদের কত অহংকার। এই ব্যাপার গুলো আমরা বুঝতে পারলেই হয়তো পৃথিবী আরোও সুন্দর হয়ে যেত। #collected
    Like
    4
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • "এসির বিকল্প"

    আমাদের পৃথিবীর প্রায় দশ ফুট নিচে তাপমাত্রা একই থাকে। এটি গ্রীষ্মে 45-50 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা শীতকালে 0-2 ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত যায় না। এটা প্রায় 20-22℃ পর্যন্ত শুধুমাত্র ঘোরাফেরা করে। ঘর বানানোর আগে ভিত খনন করার সময় আমরা যদি আমাদের বাড়ির নিচের ছবিতে দেখানো যন্ত্রপাতি স্থাপন করি তাহলে ১২ মাস আমাদের ঘরে তাজা বাতাস আসবে এবং আমাদের বাড়ি প্রাকৃতিকভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাবে।

    বিপরীতে, আমরা যখন এসি ব্যবহার করি তখন আমাদের জানালা-দরজা বন্ধ করতে হয়, যার কারণে আমাদের শোবার ঘরটি কম অক্সিজেনের চেম্বারে পরিণত হয় যা আমাদের অস্বাস্থ্যকর করে তোলে। বিদ্যুতের অপ্রয়োজনীয় অপব্যবহার এবং পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের ক্ষতির পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিলের আকারে আমাদের আর্থিক ক্ষতিও হয়। শুধুমাত্র এই ডিভাইসটি ইনস্টল করে এবং ঘরে বাতাসের প্রবাহ সামঞ্জস্য করে, আমরা সারা বছর ধরে আমাদের বাড়িতে বিশুদ্ধ বাতাস এবং নিয়মিত তাপমাত্রা উপভোগ করতে পারি।

    আরও তথ্যের জন্য আপনি গুগল এ গিয়ে জিও থার্মাল কুলিং লিখে সার্চ করতে পারেন।

    #geothermal #geothermalcooling
    #CleanEnergyForAll #environment #airconditioning #STOPAC
    "এসির বিকল্প" আমাদের পৃথিবীর প্রায় দশ ফুট নিচে তাপমাত্রা একই থাকে। এটি গ্রীষ্মে 45-50 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা শীতকালে 0-2 ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত যায় না। এটা প্রায় 20-22℃ পর্যন্ত শুধুমাত্র ঘোরাফেরা করে। ঘর বানানোর আগে ভিত খনন করার সময় আমরা যদি আমাদের বাড়ির নিচের ছবিতে দেখানো যন্ত্রপাতি স্থাপন করি তাহলে ১২ মাস আমাদের ঘরে তাজা বাতাস আসবে এবং আমাদের বাড়ি প্রাকৃতিকভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাবে। বিপরীতে, আমরা যখন এসি ব্যবহার করি তখন আমাদের জানালা-দরজা বন্ধ করতে হয়, যার কারণে আমাদের শোবার ঘরটি কম অক্সিজেনের চেম্বারে পরিণত হয় যা আমাদের অস্বাস্থ্যকর করে তোলে। বিদ্যুতের অপ্রয়োজনীয় অপব্যবহার এবং পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের ক্ষতির পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিলের আকারে আমাদের আর্থিক ক্ষতিও হয়। শুধুমাত্র এই ডিভাইসটি ইনস্টল করে এবং ঘরে বাতাসের প্রবাহ সামঞ্জস্য করে, আমরা সারা বছর ধরে আমাদের বাড়িতে বিশুদ্ধ বাতাস এবং নিয়মিত তাপমাত্রা উপভোগ করতে পারি। আরও তথ্যের জন্য আপনি গুগল এ গিয়ে জিও থার্মাল কুলিং লিখে সার্চ করতে পারেন। #geothermal #geothermalcooling #CleanEnergyForAll #environment #airconditioning #STOPAC
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • আমার এক বন্ধু বিরাট বড় কোকের পাগল, সে কোকের পিছনে এই দুই বছর যত টাকা ঢালছে তাতে মনে হয় গাজীপুর সিটি কর্পারেশনে এক দুই খান বাড়ি বানানো যেতো।
    ইদানীং সে কোক খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এর আগেও ওজন কমানোর তাগিদে সে একশ চল্লিশ বারের বেশি কোক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তার কোকের জন্য গলা শুকিয়ে গেছে, সে ঝপাৎ করে কোক কিনে খাওয়া শুরু করেছে। এইবারও আমরা তাই ভেবেছি, দুদিন পরই কপকপ করে কোক খাবে।
    কিন্তু সে খেলোই না। শুধু কোক না, পেপসি টু যত ই*স*রা*ইলের পন্য বাদ দেওয়া সম্ভব সবই বাদ দিয়ে ঝিম মেরে বসে রইলো। অন্যসব বাদ দেওয়া তার জন্য দূরহ নাও হতে পারে, কিন্তু চার মাস সে কোক পুরো ছেড়ে বসে আছে এই তথ্য তার নিজের আম্মা জানার পরও বিশ্বাস করেনি, আমরা তো দূরের কেইস।
    কারণটা খুব সাধারণ, তার একার কোক খাওয়া না খাওয়াতে হয়তো তেমন কিছু আসবে যাবে না, কিন্তু এটা তার জন্য মনের শান্তি। দুনিয়ার এক প্রান্তে নির্বিচারে গনহ*ত্যা চলছে, আর সেই গনহ*ত্যার মূলনায়কের একটা প্রডাক্ট বর্জন করে যতটা সম্ভব প্রতিবাদ করছে।

    আর দশটা মানুষের প্রতিবাদ হয়তো এই লেভেলেই থেমে যেতো, কিন্তু সে আরেকটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল, টার্ম ফাইনালের প্রেজেন্টেশনের পিপিটি ফাইলের শেষ
    স্লাইডকে আমরা বলি থ্যাংক ইউ স্লাইড। এই স্লাইড অন্য সবাই ফুল পাতা লতা দিয়ে সাজিয়ে একসার করে। সে পুরো উলটো কাহিনি করে বসলো।

    থ্যাংক ইউ স্লাইডের বদলায় গাজার ধ্বং*সস্তুপের ছবি সাথে হ্যাশট্যাগ স্টপ গাজা জে*নোসাইড দিয়ে প্রেজেন্টেশন শেষ করলো। পুরো রুমে পিন পতন নিরবতা। দুই কোর্স ইন্সট্রাকটর কটকট করে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
    "রিসার্চ ওয়ার্কে রাজনীতি ঢুকানোর কারণে তোমাকে আমি জিরো দিতে পারি এই তথ্য জানো?" এক স্যার খড়খড়ে গলায় বলল।
    আমার বন্ধু শান্ত গলায় বললো, "এটা রাজনীতি না স্যার, এটা জে*নোসাইড। এখানে নির্বিচারে মানুষ মারা হচ্ছে। রিসার্চ করে কি লাভ যদি মানুষই না বাচে? সাইন্স ইজ ফর পিপল।"
    আরেক কোর্স ইন্সট্রাকটর কড়া গলায় বলল, এতে কি লাভ হলো? তোমার এই প্রেজেন্টেশন তো ই*জ*রা*&ইল দেখে নাই যে তারা তোমার প্রতিবাদের ঝড়ে উড়ে যুদ্ধ থামাবে।"
    "এই রুমের ত্রিশজনের মত মানুষ আছে, স্যার। এই ত্রিশজন মানুষ এই প্রেজেন্টেশন দেখবে। তারা আজকে একবার হলেও এই গণহত্যার কথা ভাববে। ত্রিশজনের মধ্যে পনেরজন বাসায় গিয়ে এটা নিয়ে সার্চ দেবে, শেয়ার দেবে। এই পনেরজনের মধ্যে একজন হয়ত ভবিষ্যতে বড় কোনো পজিশনে যাবে। আমাদের পক্ষ থেকে সে তখন বলতে পারবে। ইট'স লাইক এ চেইন রিয়েকশন।"
    আমার বন্ধুর উত্তরটা ছিলো এইরকম।
    ক্লাশের পিনপতন নিরবতা ভেঙে তালির শব্দে সে দিন ডিন অফিস থেকে লোক পর্যন্ত ছুটে এসেছিলো।
    গল্প এখানেই শেষ। তবে একটা ছোট তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। সেই প্রেজেন্টেশন আমার বন্ধু পেয়েছিল ২০ মার্ক। পুরো প্রেজেন্টেশনে মার্ক ছিলো ১৫, এক্সটা ৫ নাম্বার সে পেয়েছে খুব সহজ একটা কারনে, কারণ সে তার শেষের স্লাইড দিয়ে প্রুভ করতে পেরেছে "রিসার্চ ইজ ফর পিপল।"
    এবং একটা ছাত্র ছাত্রীও, আমাদের মিনমিনা শয়তান টপারগুলো পর্যন্ত বিন্দুমাত্র কথা বলেনি তার মার্কিং নিয়ে।
    আমার এই কাহিনি শেয়ারের উদ্দেশ্য খুব সাধারণ। রা*ফায় যে গনহ*ত্যা চলছে, তা নিয়ে যারা শেয়ার করছে বা লেখালিখি করছেন তারা প্রায়শই হয়ত শুনে যাচ্ছে, "তুমি একলা কি করবা? তারা কি তোমার কথায় যু*দ্ধ বন্ধ করবে?"
    উত্তরটা হচ্ছে একা একা না। আপনার আমার শেয়ার করা এই লেখা বা ভিডিও আর দশটা মানুষের কাছে যাবে, তারাও দেখবে আর জানবে পৃথিবীর অন্যপ্রান্তে আপনার আমার মতোই মানুষগুলো কি ভয়ংকর বিভীষিকাময় দিন কাটাচ্ছে।
    এইটুকু মানুষ হয়ে জানতে হয়, অন্যকে জানাতে চাইতে হয়। মানুষ হওয়ার কিছু শর্ত আছে, সেই শর্তগুলোর একটা হলো ভয় পাওয়া। চুপ থাকতে থাকতে অন্তরের মনুষ্যত্ব নামক ব্যাপারটা সিলগালা হয়ে গেলো নাকি সেই ভয় পাওয়া।
    অন্তত এইটুকু ভয় আমাদের পেতে হবে। গাজা বা রা*ফার মানুষদের জন্য তো বটেই, আমাদের নিজেদের মনুষ্যত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য হলেও আমাদের বলতে হবে, "স্টপ জে*নোসাইড, ফ্রি প্যা*লেস্টাইন।"
    কেউ শুনুক, আর নাই বা শুনুক।
    আমার এক বন্ধু বিরাট বড় কোকের পাগল, সে কোকের পিছনে এই দুই বছর যত টাকা ঢালছে তাতে মনে হয় গাজীপুর সিটি কর্পারেশনে এক দুই খান বাড়ি বানানো যেতো। ইদানীং সে কোক খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এর আগেও ওজন কমানোর তাগিদে সে একশ চল্লিশ বারের বেশি কোক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তার কোকের জন্য গলা শুকিয়ে গেছে, সে ঝপাৎ করে কোক কিনে খাওয়া শুরু করেছে। এইবারও আমরা তাই ভেবেছি, দুদিন পরই কপকপ করে কোক খাবে। কিন্তু সে খেলোই না। শুধু কোক না, পেপসি টু যত ই*স*রা*ইলের পন্য বাদ দেওয়া সম্ভব সবই বাদ দিয়ে ঝিম মেরে বসে রইলো। অন্যসব বাদ দেওয়া তার জন্য দূরহ নাও হতে পারে, কিন্তু চার মাস সে কোক পুরো ছেড়ে বসে আছে এই তথ্য তার নিজের আম্মা জানার পরও বিশ্বাস করেনি, আমরা তো দূরের কেইস। কারণটা খুব সাধারণ, তার একার কোক খাওয়া না খাওয়াতে হয়তো তেমন কিছু আসবে যাবে না, কিন্তু এটা তার জন্য মনের শান্তি। দুনিয়ার এক প্রান্তে নির্বিচারে গনহ*ত্যা চলছে, আর সেই গনহ*ত্যার মূলনায়কের একটা প্রডাক্ট বর্জন করে যতটা সম্ভব প্রতিবাদ করছে। আর দশটা মানুষের প্রতিবাদ হয়তো এই লেভেলেই থেমে যেতো, কিন্তু সে আরেকটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল, টার্ম ফাইনালের প্রেজেন্টেশনের পিপিটি ফাইলের শেষ স্লাইডকে আমরা বলি থ্যাংক ইউ স্লাইড। এই স্লাইড অন্য সবাই ফুল পাতা লতা দিয়ে সাজিয়ে একসার করে। সে পুরো উলটো কাহিনি করে বসলো। থ্যাংক ইউ স্লাইডের বদলায় গাজার ধ্বং*সস্তুপের ছবি সাথে হ্যাশট্যাগ স্টপ গাজা জে*নোসাইড দিয়ে প্রেজেন্টেশন শেষ করলো। পুরো রুমে পিন পতন নিরবতা। দুই কোর্স ইন্সট্রাকটর কটকট করে তার দিকে তাকিয়ে আছে। "রিসার্চ ওয়ার্কে রাজনীতি ঢুকানোর কারণে তোমাকে আমি জিরো দিতে পারি এই তথ্য জানো?" এক স্যার খড়খড়ে গলায় বলল। আমার বন্ধু শান্ত গলায় বললো, "এটা রাজনীতি না স্যার, এটা জে*নোসাইড। এখানে নির্বিচারে মানুষ মারা হচ্ছে। রিসার্চ করে কি লাভ যদি মানুষই না বাচে? সাইন্স ইজ ফর পিপল।" আরেক কোর্স ইন্সট্রাকটর কড়া গলায় বলল, এতে কি লাভ হলো? তোমার এই প্রেজেন্টেশন তো ই*জ*রা*&ইল দেখে নাই যে তারা তোমার প্রতিবাদের ঝড়ে উড়ে যুদ্ধ থামাবে।" "এই রুমের ত্রিশজনের মত মানুষ আছে, স্যার। এই ত্রিশজন মানুষ এই প্রেজেন্টেশন দেখবে। তারা আজকে একবার হলেও এই গণহত্যার কথা ভাববে। ত্রিশজনের মধ্যে পনেরজন বাসায় গিয়ে এটা নিয়ে সার্চ দেবে, শেয়ার দেবে। এই পনেরজনের মধ্যে একজন হয়ত ভবিষ্যতে বড় কোনো পজিশনে যাবে। আমাদের পক্ষ থেকে সে তখন বলতে পারবে। ইট'স লাইক এ চেইন রিয়েকশন।" আমার বন্ধুর উত্তরটা ছিলো এইরকম। ক্লাশের পিনপতন নিরবতা ভেঙে তালির শব্দে সে দিন ডিন অফিস থেকে লোক পর্যন্ত ছুটে এসেছিলো। গল্প এখানেই শেষ। তবে একটা ছোট তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। সেই প্রেজেন্টেশন আমার বন্ধু পেয়েছিল ২০ মার্ক। পুরো প্রেজেন্টেশনে মার্ক ছিলো ১৫, এক্সটা ৫ নাম্বার সে পেয়েছে খুব সহজ একটা কারনে, কারণ সে তার শেষের স্লাইড দিয়ে প্রুভ করতে পেরেছে "রিসার্চ ইজ ফর পিপল।" এবং একটা ছাত্র ছাত্রীও, আমাদের মিনমিনা শয়তান টপারগুলো পর্যন্ত বিন্দুমাত্র কথা বলেনি তার মার্কিং নিয়ে। আমার এই কাহিনি শেয়ারের উদ্দেশ্য খুব সাধারণ। রা*ফায় যে গনহ*ত্যা চলছে, তা নিয়ে যারা শেয়ার করছে বা লেখালিখি করছেন তারা প্রায়শই হয়ত শুনে যাচ্ছে, "তুমি একলা কি করবা? তারা কি তোমার কথায় যু*দ্ধ বন্ধ করবে?" উত্তরটা হচ্ছে একা একা না। আপনার আমার শেয়ার করা এই লেখা বা ভিডিও আর দশটা মানুষের কাছে যাবে, তারাও দেখবে আর জানবে পৃথিবীর অন্যপ্রান্তে আপনার আমার মতোই মানুষগুলো কি ভয়ংকর বিভীষিকাময় দিন কাটাচ্ছে। এইটুকু মানুষ হয়ে জানতে হয়, অন্যকে জানাতে চাইতে হয়। মানুষ হওয়ার কিছু শর্ত আছে, সেই শর্তগুলোর একটা হলো ভয় পাওয়া। চুপ থাকতে থাকতে অন্তরের মনুষ্যত্ব নামক ব্যাপারটা সিলগালা হয়ে গেলো নাকি সেই ভয় পাওয়া। অন্তত এইটুকু ভয় আমাদের পেতে হবে। গাজা বা রা*ফার মানুষদের জন্য তো বটেই, আমাদের নিজেদের মনুষ্যত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য হলেও আমাদের বলতে হবে, "স্টপ জে*নোসাইড, ফ্রি প্যা*লেস্টাইন।" কেউ শুনুক, আর নাই বা শুনুক।
    Like
    Love
    5
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 937 Views 0 Προεπισκόπηση
  • সাভার পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে ৭.৩০ শতাংশ জমি বিক্রি হবে Νέο
    ৳500000
    Σε απόθεμα
    Savar
    0 Προεπισκόπηση
    সাভার পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে যাঁরা প্রাইম লোকেশনে এক‌ইসঙ্গে বাড়ি ও মার্কেট পজিশনের জায়গা খুঁজছেন:
    * জমি কেনার ক্ষেত্রে ভাগ্যে বিশ্বাস রাখবেন। ভাগ্যে থাকলে ভালো জমির খোঁজ পাবেন ; না থাকলে কিনতে পারবেন না, যত চেষ্টাই করেন।
    * যে চিনে সে কিনে। যে চিনে না, চকচকে হীরের টুকরোও তার কাছে মূল্যহীন।
    * জমি পছন্দ হলে কিনে ফেলবেন। পরে হয়তো টাকা থাকবে, কিন্তু পছন্দের জমি নাও পেতে পারেন। আপনার একটু অনাগ্রহ দেখানোর জন্য জমি হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।
    জমি কেনার আগে ৩টি সতর্কতা :
    ১। হুজুগে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা বাহারী ও চটকদার নামসর্বস্ব হাউজিং কোম্পানির লোভনীয় অফারে পড়ে জলে বা বালুর মাঠে সস্তায় জমি কিনে পস্তায়েন না।
    ২। কিছু অতি মুনাফালোভী মিডিয়ার দৌরাত্ম্য থেকে দূরে থাকুন। আপনার কষ্টার্জিত টাকায় অযোগ্য ও ধুরন্ধর কাউকে মোটাতাজা করবেন না।
    ৩। কাগজপত্রে ভেজাল থাকা জমি সস্তায় পেলেও পরিহার করুন। সস্তার তিন অবস্থা।
    প্লটটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য :
    # আমরা তিন বন্ধু মিলে নিজেদের জন্য বায়না করেছিলাম, এখন টাকার জরুরি প্রয়োজনে বিক্রি করে দেব।
    আমাদের জমি কেনার জন্য মাঝখানে কাউকে এককাপ চাও খাওয়াতে হবে না।
    # সরকারি পিচঢালাই সড়কের একেবারে সঙ্গের প্লট
    # প্লটের তিনপাশেই রাস্তা। দক্ষিণে ১২ ফিট ও উত্তরে ১০ ফিট। পশ্চিমে ৩০ ফিট। আজীবন আলো- বাতাস।
    # প্লটের পশ্চিম পাশে বিশালাকার "BPATC হাউজিং সোসাইটি" এবং পূর্বপাশে BCSIR-এর জামসিং হাউজিং সোসাইটি " এবং দক্ষিণে সাভারের সবচেয়ে লুক্রেটিভ আবাসন " জাহাঙ্গীরনগর সোসাইটি"।
    # সামনের অংশে হবে বাণিজ্যিক পজিশন এবং পেছনের অংশে আবাসিক ভবন। হবে মধ্যমানের ৩টি ইউনিট।
    # রেডিও কলোনি লাগোয়া, BPATC- এর পেছনে ।রিক্সায় আরিচা মহাসড়কের রেডিও কলোনি স্টেশনে আসতে লাগে ৩ মিনিট।
    # রেজিস্ট্রেশনের পরপরই বাড়ির কাজে হাত দিতে পারবেন, হাউজিং কোম্পানির মতো যুগের পর যুগ অপেক্ষা করা লাগবে না।
    উল্লেখ্য, রাজ‌উকের পূর্বাচল প্রকল্পের বয়স ২৯ বছর, এখনও সেটা বসবাসের উপযোগী হয়নি। কেরানিগঞ্জের "ঝিলমিল প্রজেক্ট"- এর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। বেসরকারি আবাসন প্রকল্পের কথা আর না-ই বা বললাম।
    # প্রাকৃতিকভাবে রাস্তাসমান উঁচু প্লট, এক কোদাল মাটি না ফেলেই বাড়ি করতে পারবেন।
    # ভেতরের পাকা সড়ক দিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে রিক্সায় দুমিনিটে আসা যায়।
    # প্রাকৃতিক লালমাটির বুনন, পাইলিং লাগবে না।
    # আপডেটেড ও নির্ভেজাল কাগজপত্র।
    # ৪ পর্চার পৈতৃক সম্পত্তি ও একক মালিকানা
    # পাশেই বাড়িঘর, স্কুল, মাদ্রাসা, বড় মসজিদ কলকারখানা, মার্কেট-দোকানপাট আছে। বাড়ি তুললেই ভাড়া। খালি প্লটের জমিও ভাড়া দিতে পারবেন।
    # প্লটের কর্নারেই বৈদ্যুতিক খুঁটি, খুঁটি নামানোর খরচ নেই
    # প্লটের দক্ষিণে সোলেমান মার্কেট চৌরাস্তা, উত্তরে সালাম মার্কেটের তিন রাস্তার মোড়। বাণিজ্যিকভাবে তাই গুরুত্বপূর্ণ।
    # প্লটের পজিশন ও পরিমাণ :
    # সাভার পৌরসভা, ১নং ওয়ার্ড, জামসিং এর সোলেমান মার্কেট চৌরাস্তা। জমির পরিমাণ ৭.৩০ শতাংশ।
    # রেডিও কলোনী বাসস্ট্যান্ড থেকে জামসিং সোলেমান মার্কেট চৌরাস্তা।
    ** জরুরি টাকার প্রয়োজনে বিক্রি হচ্ছে, আপনারা প্লটের পাড়ে এসে স্থানীয়দের কাছে খোঁজখবর নিয়ে দেখুন এখানে জমি কেমন দামে বেচাকেনা চলছে। এরচেয়ে সস্তায় পেলে আমারটা কেন কিনবেন?**
    যোগাযোগ কীভাবে ও কখন:
    # পছন্দ হলে প্রকৃত ক্রেতাগণ ইনবক্সে যোগাযোগ করুন। অথবা অফিস টাইমের পর সন্ধ্যায়/রাতে ছবিতে দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে কল করুন।
    # যারা কাগজপত্র যাচাইয়ের পর খুব দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারবেন, শুধু তারা বিস্তারিত জানার জন্য ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন ।
    # মিডিয়া ভাইজানদের যোগাযোগের প্রয়োজন নেই।
    ** দুনিয়াতে জায়গার অভাব নেই, কিন্তু নিজের পছন্দমতো একটি জায়গার কিন্তু অভাব আছে**
    সাভার পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে যাঁরা প্রাইম লোকেশনে এক‌ইসঙ্গে বাড়ি ও মার্কেট পজিশনের জায়গা খুঁজছেন: * জমি কেনার ক্ষেত্রে ভাগ্যে বিশ্বাস রাখবেন। ভাগ্যে থাকলে ভালো জমির খোঁজ পাবেন ; না থাকলে কিনতে পারবেন না, যত চেষ্টাই করেন। * যে চিনে সে কিনে। যে চিনে না, চকচকে হীরের টুকরোও তার কাছে মূল্যহীন। * জমি পছন্দ হলে কিনে ফেলবেন। পরে হয়তো টাকা থাকবে, কিন্তু পছন্দের জমি নাও পেতে পারেন। আপনার একটু অনাগ্রহ দেখানোর জন্য জমি হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। জমি কেনার আগে ৩টি সতর্কতা : ১। হুজুগে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা বাহারী ও চটকদার নামসর্বস্ব হাউজিং কোম্পানির লোভনীয় অফারে পড়ে জলে বা বালুর মাঠে সস্তায় জমি কিনে পস্তায়েন না। ২। কিছু অতি মুনাফালোভী মিডিয়ার দৌরাত্ম্য থেকে দূরে থাকুন। আপনার কষ্টার্জিত টাকায় অযোগ্য ও ধুরন্ধর কাউকে মোটাতাজা করবেন না। ৩। কাগজপত্রে ভেজাল থাকা জমি সস্তায় পেলেও পরিহার করুন। সস্তার তিন অবস্থা। প্লটটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য : # আমরা তিন বন্ধু মিলে নিজেদের জন্য বায়না করেছিলাম, এখন টাকার জরুরি প্রয়োজনে বিক্রি করে দেব। আমাদের জমি কেনার জন্য মাঝখানে কাউকে এককাপ চাও খাওয়াতে হবে না। # সরকারি পিচঢালাই সড়কের একেবারে সঙ্গের প্লট # প্লটের তিনপাশেই রাস্তা। দক্ষিণে ১২ ফিট ও উত্তরে ১০ ফিট। পশ্চিমে ৩০ ফিট। আজীবন আলো- বাতাস। # প্লটের পশ্চিম পাশে বিশালাকার "BPATC হাউজিং সোসাইটি" এবং পূর্বপাশে BCSIR-এর জামসিং হাউজিং সোসাইটি " এবং দক্ষিণে সাভারের সবচেয়ে লুক্রেটিভ আবাসন " জাহাঙ্গীরনগর সোসাইটি"। # সামনের অংশে হবে বাণিজ্যিক পজিশন এবং পেছনের অংশে আবাসিক ভবন। হবে মধ্যমানের ৩টি ইউনিট। # রেডিও কলোনি লাগোয়া, BPATC- এর পেছনে ।রিক্সায় আরিচা মহাসড়কের রেডিও কলোনি স্টেশনে আসতে লাগে ৩ মিনিট। # রেজিস্ট্রেশনের পরপরই বাড়ির কাজে হাত দিতে পারবেন, হাউজিং কোম্পানির মতো যুগের পর যুগ অপেক্ষা করা লাগবে না। উল্লেখ্য, রাজ‌উকের পূর্বাচল প্রকল্পের বয়স ২৯ বছর, এখনও সেটা বসবাসের উপযোগী হয়নি। কেরানিগঞ্জের "ঝিলমিল প্রজেক্ট"- এর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। বেসরকারি আবাসন প্রকল্পের কথা আর না-ই বা বললাম। # প্রাকৃতিকভাবে রাস্তাসমান উঁচু প্লট, এক কোদাল মাটি না ফেলেই বাড়ি করতে পারবেন। # ভেতরের পাকা সড়ক দিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে রিক্সায় দুমিনিটে আসা যায়। # প্রাকৃতিক লালমাটির বুনন, পাইলিং লাগবে না। # আপডেটেড ও নির্ভেজাল কাগজপত্র। # ৪ পর্চার পৈতৃক সম্পত্তি ও একক মালিকানা # পাশেই বাড়িঘর, স্কুল, মাদ্রাসা, বড় মসজিদ কলকারখানা, মার্কেট-দোকানপাট আছে। বাড়ি তুললেই ভাড়া। খালি প্লটের জমিও ভাড়া দিতে পারবেন। # প্লটের কর্নারেই বৈদ্যুতিক খুঁটি, খুঁটি নামানোর খরচ নেই # প্লটের দক্ষিণে সোলেমান মার্কেট চৌরাস্তা, উত্তরে সালাম মার্কেটের তিন রাস্তার মোড়। বাণিজ্যিকভাবে তাই গুরুত্বপূর্ণ। # প্লটের পজিশন ও পরিমাণ : # সাভার পৌরসভা, ১নং ওয়ার্ড, জামসিং এর সোলেমান মার্কেট চৌরাস্তা। জমির পরিমাণ ৭.৩০ শতাংশ। # রেডিও কলোনী বাসস্ট্যান্ড থেকে জামসিং সোলেমান মার্কেট চৌরাস্তা। ** জরুরি টাকার প্রয়োজনে বিক্রি হচ্ছে, আপনারা প্লটের পাড়ে এসে স্থানীয়দের কাছে খোঁজখবর নিয়ে দেখুন এখানে জমি কেমন দামে বেচাকেনা চলছে। এরচেয়ে সস্তায় পেলে আমারটা কেন কিনবেন?** যোগাযোগ কীভাবে ও কখন: # পছন্দ হলে প্রকৃত ক্রেতাগণ ইনবক্সে যোগাযোগ করুন। অথবা অফিস টাইমের পর সন্ধ্যায়/রাতে ছবিতে দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে কল করুন। # যারা কাগজপত্র যাচাইয়ের পর খুব দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারবেন, শুধু তারা বিস্তারিত জানার জন্য ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন । # মিডিয়া ভাইজানদের যোগাযোগের প্রয়োজন নেই। ** দুনিয়াতে জায়গার অভাব নেই, কিন্তু নিজের পছন্দমতো একটি জায়গার কিন্তু অভাব আছে**
    Like
    7
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 12χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • কানাডার ১০ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম!!
    কিভাবে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন করবেন।
    প্রথমে আপনাকে Immigration,Refugees and Citizenship Canada(IRCC)
    ওয়েবসাইটে গিয়ে GCKey তে একাউন্ট খুলতে হবে।তারপর আপনি আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার পর। Start an application
    এ যাবেন। Apply to come to Canada
    ক্লিক করবেন। অপশন দেখাবে ভিসার ক্যাটাগরি
    যেমন:
    1)Visitor visa,Study and/Work permit
    2)Express Entry(EE)
    3)International experience Canada(IEC)
    আপনি যে ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে চান সেই অপশনে ক্লিক করুন।
    What is your current country/territory of residence? এখানে Bangladesh সিলেক্ট করুন।
    তারপর আপনাকে একটা ডকুমেন্টস রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে ভিসার ক্যাটাগরী অনুযায়ী।
    ঐ অনুযায়ী আপনাকে আপলোড করতে হবে।
    কানাডার ভিসার ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের তুলনায় মোটামুটি সহজ। আবেদন ফরম ফ্যামিলি ইনফর্মেশন ফর্ম। ইলেকট্রনিক সিস্টেম। আবেদন ফরম ডাউনলোড করে। টাইপিং করে ফিলাপ করে আপলোড করে দিন।
    1)Application from (IMM5257)
    2)Family Information (IMM5245)
    3)Schedule 1(IMM5227)
    ★ Required Documents:
    Note It’s depends on visa catagory
    1)Application from
    2)Travel history visa and Immigration entry exit stamps.
    3)Passport copy
    4)Bank statement bank solvency.
    If student Certificate of enrollment and Student ID card.
    Certificate of employee.Satff ID card,NOC
    5)Digital photo.
    6)Purpose of Travel/flight booking,hotel reservation/Travel itinerary
    If invitation or sponsorship
    7)family information
    8)Schedule 1 from
    9)Client information/Cover lettter
    সবগুলা ডকুমেন্টস।স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে অরজিনাল কোন ডকুমেন্টস লাগবে না। আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে।ক্রেডিট কার্ড অথবা ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।
    আবেদন ফি।100 CAD Biometrics fee (VFS) global 85 CAD total 185 CAD
    পেমেন্ট করার পর biomimetic request
    আসবে। তারপর VFS global এ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি তুলে রাখবে।অরজিনাল পাসপোর্ট বায়োমেট্রিক্স নেওয়ার পর সাথে সাথেই রিটার্ন করবে।
    প্রসেসিং টাইম।কারও ক্ষেত্রে দেখা যায় 10 দিনের মধ্যে রেজাল্ট আবার কারো দুই মাস সময় লেগে যায়।মোটামুটি ভাবে তিন সপ্তাহের মত সময় লাগে।
    বাংলাদেশ থেকে আবেদন করলে সিঙ্গাপুর অথবা ইন্ডিয়া থেকে ভিসা ইস্যু হয়।যদি Visa Application approved করে তাহলে পাসপোর্ট রিকুয়েস্ট করবে।তখন আবার VFS global এ পাসপোর্ট সাবমিশন করতে হবে। দশ দিন থেকে দুই সপ্তার মধ্যে হাতে ভিসা সহকারে পাসপোর্ট পাবেন।যদি কোন কারণে রিজেক্ট করা হয়।তাহলে GCkey একাউন্টে রিজেকশন লেটার দেওয়া হবে।
    ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে মেডিকেল টেস্টের প্রয়োজন হয়।
    তবে আগে থেকে করতে হয় না ircc থেকে যখন মেডিকেল রিকুয়েস্ট করবে তখনই করতে হবে।
    একবার বায়োমেট্রিক্স দিলে 10 বছর মেয়াদ থাকে।কোন কারণে যদি রিজেক্ট হন। দ্বিতীয়বার অর্থাৎ reapply এর সময় বায়োমেট্রিক্স ফি দিতে হবে না।

    © Collocted
    #visaprocessing #visa #canada #canadavisa #visaAid
    কানাডার ১০ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম!! কিভাবে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন করবেন। প্রথমে আপনাকে Immigration,Refugees and Citizenship Canada(IRCC) ওয়েবসাইটে গিয়ে GCKey তে একাউন্ট খুলতে হবে।তারপর আপনি আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার পর। Start an application এ যাবেন। Apply to come to Canada ক্লিক করবেন। অপশন দেখাবে ভিসার ক্যাটাগরি যেমন: 1)Visitor visa,Study and/Work permit 2)Express Entry(EE) 3)International experience Canada(IEC) আপনি যে ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে চান সেই অপশনে ক্লিক করুন। What is your current country/territory of residence? এখানে Bangladesh সিলেক্ট করুন। তারপর আপনাকে একটা ডকুমেন্টস রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে ভিসার ক্যাটাগরী অনুযায়ী। ঐ অনুযায়ী আপনাকে আপলোড করতে হবে। কানাডার ভিসার ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের তুলনায় মোটামুটি সহজ। আবেদন ফরম ফ্যামিলি ইনফর্মেশন ফর্ম। ইলেকট্রনিক সিস্টেম। আবেদন ফরম ডাউনলোড করে। টাইপিং করে ফিলাপ করে আপলোড করে দিন। 1)Application from (IMM5257) 2)Family Information (IMM5245) 3)Schedule 1(IMM5227) ★ Required Documents: Note It’s depends on visa catagory 1)Application from 2)Travel history visa and Immigration entry exit stamps. 3)Passport copy 4)Bank statement bank solvency. If student Certificate of enrollment and Student ID card. Certificate of employee.Satff ID card,NOC 5)Digital photo. 6)Purpose of Travel/flight booking,hotel reservation/Travel itinerary If invitation or sponsorship 7)family information 8)Schedule 1 from 9)Client information/Cover lettter সবগুলা ডকুমেন্টস।স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে অরজিনাল কোন ডকুমেন্টস লাগবে না। আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে।ক্রেডিট কার্ড অথবা ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। আবেদন ফি।100 CAD Biometrics fee (VFS) global 85 CAD total 185 CAD পেমেন্ট করার পর biomimetic request আসবে। তারপর VFS global এ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি তুলে রাখবে।অরজিনাল পাসপোর্ট বায়োমেট্রিক্স নেওয়ার পর সাথে সাথেই রিটার্ন করবে। প্রসেসিং টাইম।কারও ক্ষেত্রে দেখা যায় 10 দিনের মধ্যে রেজাল্ট আবার কারো দুই মাস সময় লেগে যায়।মোটামুটি ভাবে তিন সপ্তাহের মত সময় লাগে। বাংলাদেশ থেকে আবেদন করলে সিঙ্গাপুর অথবা ইন্ডিয়া থেকে ভিসা ইস্যু হয়।যদি Visa Application approved করে তাহলে পাসপোর্ট রিকুয়েস্ট করবে।তখন আবার VFS global এ পাসপোর্ট সাবমিশন করতে হবে। দশ দিন থেকে দুই সপ্তার মধ্যে হাতে ভিসা সহকারে পাসপোর্ট পাবেন।যদি কোন কারণে রিজেক্ট করা হয়।তাহলে GCkey একাউন্টে রিজেকশন লেটার দেওয়া হবে। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে মেডিকেল টেস্টের প্রয়োজন হয়। তবে আগে থেকে করতে হয় না ircc থেকে যখন মেডিকেল রিকুয়েস্ট করবে তখনই করতে হবে। একবার বায়োমেট্রিক্স দিলে 10 বছর মেয়াদ থাকে।কোন কারণে যদি রিজেক্ট হন। দ্বিতীয়বার অর্থাৎ reapply এর সময় বায়োমেট্রিক্স ফি দিতে হবে না। © Collocted #visaprocessing #visa #canada #canadavisa #visaAid
    Like
    8
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 5χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীর
    সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়। কিন্তু
    মোনালিসার ছবিতে টর্চলাইট দিয়ে খুজেও সৌন্দর্য
    খুজে পাওয়াটা কঠিন!
    কিন্তু মোনালিসার ছবির সৌন্দর্য ঠিক
    মোনালিসাতে নয়। সৌন্দর্যটা এই ছবির রহস্যে! রং
    তুলিতে এই ছবি আকতে গিয়ে ভিঞ্চি জন্ম দিয়ে
    গেছেন অসংখ্য রহস্যের.........
    ১৫০৩ সালে ভিঞ্চি মোনালিসা আকা শুরু করেন।
    ১৫১৫ সালে মোনালিসা আকার সময় তিনি রহস্যজনক
    ভাবে মৃত্যবরণ করেন। ১২ বছর সময় নিয়ে আকা
    মোনালিসার ছবি সম্পূর্ণ না করেই তিনি মারা যান!
    অর্থাৎ আমরা মোনালিসার যে ছবিটি এখন দেখি
    সেটিতে আরো কিছু আঁকার বাকি ছিল.......
    ভিঞ্চি মোনালিসাকে কোন কাগজ বা কাপড়ে নয়,
    এঁকেছিলেন পাতলা কাঠের উপর। অবাক করার বিষয়
    হলো মোনালিসার ছবিটিকে যদি বিভিন্ন এঙ্গেল
    থেকে দেখা হয় তবে মোনালিসা তার হাসি
    পরিবর্তন করে!
    এ যেন এক রহস্যময়ী মোনালিসা!
    ১৭৭৪ সালে সর্বপ্রথম প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে
    মোনালিসার ছবিটির দেখা মিলে। কিন্তু ছবিটা
    মিউজিয়ামে কিভাবে এল কিংবা কে আনল এমন
    প্রশ্নের উত্তর মিউজিয়ামের কর্মীরাই জানতোনা!
    কারণ তারা কাউকে ছবিটি নিয়ে আসতে দেখিনি!!
    রহস্যময়ভাবে লুভর মিউজিয়ামে পৌছানো এই ছবি
    ১৯১১ সালে চুরি হয়ে যায়! রাতের আধারে চোরকে
    দেখে মিউজিয়ামের এক কর্মী পরদিনই চাকড়ি
    ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে সে বলেছিল সে চোরকে
    দেখেছে। সেই চোর আর কেউ নয়। প্রায় ৩৫০ বছর
    আগে মারা যাওয়া ভিঞ্চি!!
    ১০ বছর পর এই ছবিটি আবার ওই মিউজিয়ামে পাওয়া
    যায়। লুভর মিউজিয়াম কতৃপক্ষ ছবিটি সংরক্ষনের
    জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ করে একটি নিরাপদ
    কক্ষ তৈরী করে। হয়ত ভাবছেন একটা ছবির জন্য
    এতো টাকা খরচ!!
    এই ছবির বর্তমান মূল্যের তুলনায় ৫০ কোটি টাকা
    কিছুই নয়। মোনালিসা ছবির বর্তমান অর্থমূল্য ৭৯০
    মিলিয়ন ডলার।
    টাকায় পরিমানটা ৫৩৮০ কোটি টাকা!!
    মোনালিসা কে? প্রশ্নটির উত্তর ভিঞ্চি নিজেও
    দিয়ে যাননি। ২০০৫ সালে খুজে পাওয়া এক চিঠিতে
    অনেকে মোনালিসার পরিচয় খুজে পেয়েছেন বলে
    দাবি করেন। ১৫০৩ সালে লেখা এই চিঠিতে
    ভিঞ্চির বন্ধু ফ্রান্সিস জিয়াকন্ড তার স্ত্রী লিসা
    জিয়াকন্ডের একটি ছবি আঁকতে ভিঞ্চিকে অনুরোধ
    করেন। আর ওই সময় ভিঞ্চি মোনালিসার ছবি আঁকা
    শুরু করেন।
    ২০০৪ সালে বিজ্ঞানী পাস্কেল পাটে মোনালিসার
    ছবিকে আলাদা ভাগে ভাগ করে হাইডেফিনেশন
    ক্যামেরায় ছবি তোলেন। পাস্কেল আবিষ্কার করেন
    যে ভিঞ্চি যে রং ব্যাবহার করেছিলেন তার স্তর
    ৪০ মাইক্রোমিটার।
    অর্থাৎ একটি চিকন চুলের থেকেও পাতলা!
    পাস্কেল আরো আবিষ্কার করেন যে মোনালিসার
    ছবিতে আরো ৩টি চিত্র আছে। তাদের একটি সাথে
    লিসা জিয়াকন্ডের মুখের মিল খুজে পাওয়া যায়।
    সম্ভবত ভিঞ্চি বন্ধুর অনুরোধে লিসার ছবিটিই
    আঁকছিলেন। কিন্তু তিনি এমন কিছু দেখেছিলেন যা
    পুরো ছবিতে অন্য এক নতুন মুখের জন্ম দিয়ে
    দিয়েছে!
    সান্ডারল্যান্ড ইউনিভার্সিটির এক সার্ভেতে
    মোনালিসা সম্পর্কে অদ্ভুত কিছু তথ্য পাওয়া যায়।
    মোনালিসাকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় সে
    হাসছে। কিন্তু কাছে গিয়ে তার দিকে তাকালে
    মনে হয় সে গভীরভাবে কোন কিছু চিন্তা করছে।
    মোনালিসার চোখের দিকে তাকালে তাকে
    হাসিখুশি মনে হয়। কিন্তু তার ঠোটের দিকে
    তাকালেই সে হাসি গায়েব!
    সান্দারলেন্ড ভার্সিটির ছাত্ররা মোনালিসার
    ছবির বামপাশ থেকে আল্ট্রা ভায়োলেট পদ্ধতি
    ব্যাবহার করে ভিঞ্চির লেখা একটি বার্তা উদ্ধার
    করে। বার্তাটি ছিল " লারিস্পোস্তা শ্রী
    তোভাকি"। যার অর্থ "উত্তরটা এখানেই আছে।"
    যুগের পর যুগ মানুষকে মুগ্ধ করে আসা মোনালিসার
    এই ছবি দেখে জন্ম নেয়া হাজার প্রশ্নের মাঝে
    সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, এই ছবি দিয়ে ভিঞ্চি কি
    বোঝাতে চেয়েছিলেন?"
    প্যারানোরমাল ম্যাগাজিনের একদল তরুন ছাত্র
    উত্তরটা বের করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে।
    অবশেষে তারা যা জানিয়েছে সেটাও চমকে
    দেয়ার মত!
    ভিঞ্চি মোনালিসার ছবির বামপাশে গোপন বার্তা
    দিয়েছিলেন "উত্তর টা এখানেই আছে"।
    সে বাম পাশকে আয়নার কাছে আনলে একটা ছবি
    তৈরী হয়। অবাক করার বিষয় এই তৈরী হওয়া ছবির
    জীবটিকে ভিঞ্চি ১৫০০ সালের দিকে
    দেখেছিলেন!
    ছবিটা একটা এলিয়েনের!!
    ভিনগ্রহের এলিয়েন.....!!
    কালেক্টেড
    🔴 লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়। কিন্তু মোনালিসার ছবিতে টর্চলাইট দিয়ে খুজেও সৌন্দর্য খুজে পাওয়াটা কঠিন! কিন্তু মোনালিসার ছবির সৌন্দর্য ঠিক মোনালিসাতে নয়। সৌন্দর্যটা এই ছবির রহস্যে! রং তুলিতে এই ছবি আকতে গিয়ে ভিঞ্চি জন্ম দিয়ে গেছেন অসংখ্য রহস্যের......... ১৫০৩ সালে ভিঞ্চি মোনালিসা আকা শুরু করেন। ১৫১৫ সালে মোনালিসা আকার সময় তিনি রহস্যজনক ভাবে মৃত্যবরণ করেন। ১২ বছর সময় নিয়ে আকা মোনালিসার ছবি সম্পূর্ণ না করেই তিনি মারা যান! অর্থাৎ আমরা মোনালিসার যে ছবিটি এখন দেখি সেটিতে আরো কিছু আঁকার বাকি ছিল....... ভিঞ্চি মোনালিসাকে কোন কাগজ বা কাপড়ে নয়, এঁকেছিলেন পাতলা কাঠের উপর। অবাক করার বিষয় হলো মোনালিসার ছবিটিকে যদি বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে দেখা হয় তবে মোনালিসা তার হাসি পরিবর্তন করে! এ যেন এক রহস্যময়ী মোনালিসা! ১৭৭৪ সালে সর্বপ্রথম প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে মোনালিসার ছবিটির দেখা মিলে। কিন্তু ছবিটা মিউজিয়ামে কিভাবে এল কিংবা কে আনল এমন প্রশ্নের উত্তর মিউজিয়ামের কর্মীরাই জানতোনা! কারণ তারা কাউকে ছবিটি নিয়ে আসতে দেখিনি!! রহস্যময়ভাবে লুভর মিউজিয়ামে পৌছানো এই ছবি ১৯১১ সালে চুরি হয়ে যায়! রাতের আধারে চোরকে দেখে মিউজিয়ামের এক কর্মী পরদিনই চাকড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে সে বলেছিল সে চোরকে দেখেছে। সেই চোর আর কেউ নয়। প্রায় ৩৫০ বছর আগে মারা যাওয়া ভিঞ্চি!! ১০ বছর পর এই ছবিটি আবার ওই মিউজিয়ামে পাওয়া যায়। লুভর মিউজিয়াম কতৃপক্ষ ছবিটি সংরক্ষনের জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ করে একটি নিরাপদ কক্ষ তৈরী করে। হয়ত ভাবছেন একটা ছবির জন্য এতো টাকা খরচ!! এই ছবির বর্তমান মূল্যের তুলনায় ৫০ কোটি টাকা কিছুই নয়। মোনালিসা ছবির বর্তমান অর্থমূল্য ৭৯০ মিলিয়ন ডলার। টাকায় পরিমানটা ৫৩৮০ কোটি টাকা!! মোনালিসা কে? প্রশ্নটির উত্তর ভিঞ্চি নিজেও দিয়ে যাননি। ২০০৫ সালে খুজে পাওয়া এক চিঠিতে অনেকে মোনালিসার পরিচয় খুজে পেয়েছেন বলে দাবি করেন। ১৫০৩ সালে লেখা এই চিঠিতে ভিঞ্চির বন্ধু ফ্রান্সিস জিয়াকন্ড তার স্ত্রী লিসা জিয়াকন্ডের একটি ছবি আঁকতে ভিঞ্চিকে অনুরোধ করেন। আর ওই সময় ভিঞ্চি মোনালিসার ছবি আঁকা শুরু করেন। ২০০৪ সালে বিজ্ঞানী পাস্কেল পাটে মোনালিসার ছবিকে আলাদা ভাগে ভাগ করে হাইডেফিনেশন ক্যামেরায় ছবি তোলেন। পাস্কেল আবিষ্কার করেন যে ভিঞ্চি যে রং ব্যাবহার করেছিলেন তার স্তর ৪০ মাইক্রোমিটার। অর্থাৎ একটি চিকন চুলের থেকেও পাতলা! পাস্কেল আরো আবিষ্কার করেন যে মোনালিসার ছবিতে আরো ৩টি চিত্র আছে। তাদের একটি সাথে লিসা জিয়াকন্ডের মুখের মিল খুজে পাওয়া যায়। সম্ভবত ভিঞ্চি বন্ধুর অনুরোধে লিসার ছবিটিই আঁকছিলেন। কিন্তু তিনি এমন কিছু দেখেছিলেন যা পুরো ছবিতে অন্য এক নতুন মুখের জন্ম দিয়ে দিয়েছে! সান্ডারল্যান্ড ইউনিভার্সিটির এক সার্ভেতে মোনালিসা সম্পর্কে অদ্ভুত কিছু তথ্য পাওয়া যায়। মোনালিসাকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় সে হাসছে। কিন্তু কাছে গিয়ে তার দিকে তাকালে মনে হয় সে গভীরভাবে কোন কিছু চিন্তা করছে। মোনালিসার চোখের দিকে তাকালে তাকে হাসিখুশি মনে হয়। কিন্তু তার ঠোটের দিকে তাকালেই সে হাসি গায়েব! সান্দারলেন্ড ভার্সিটির ছাত্ররা মোনালিসার ছবির বামপাশ থেকে আল্ট্রা ভায়োলেট পদ্ধতি ব্যাবহার করে ভিঞ্চির লেখা একটি বার্তা উদ্ধার করে। বার্তাটি ছিল " লারিস্পোস্তা শ্রী তোভাকি"। যার অর্থ "উত্তরটা এখানেই আছে।" যুগের পর যুগ মানুষকে মুগ্ধ করে আসা মোনালিসার এই ছবি দেখে জন্ম নেয়া হাজার প্রশ্নের মাঝে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, এই ছবি দিয়ে ভিঞ্চি কি বোঝাতে চেয়েছিলেন?" প্যারানোরমাল ম্যাগাজিনের একদল তরুন ছাত্র উত্তরটা বের করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে। অবশেষে তারা যা জানিয়েছে সেটাও চমকে দেয়ার মত! ভিঞ্চি মোনালিসার ছবির বামপাশে গোপন বার্তা দিয়েছিলেন "উত্তর টা এখানেই আছে"। সে বাম পাশকে আয়নার কাছে আনলে একটা ছবি তৈরী হয়। অবাক করার বিষয় এই তৈরী হওয়া ছবির জীবটিকে ভিঞ্চি ১৫০০ সালের দিকে দেখেছিলেন! ছবিটা একটা এলিয়েনের!! ভিনগ্রহের এলিয়েন.....!!😲😲 কালেক্টেড
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 391 Views 0 Προεπισκόπηση
  • সময়ের চাহিদা বুঝে ব্রিলিয়ান্ট বিজনেস আইডিয়া!
    ইলিশ মাছ খাওয়ার ইচ্ছে আমাদের দেশের কম বেশি প্রায় সবারই থাকে। কিন্তু সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় সবার পক্ষে করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। এই ইলিশ মাছ বিক্রেতা সাধ্যের সমন্বয় করতে অভিনবত্ব এনেছেন তার ব্যবসার কৌশলে। মাছ এনেছেন কেটে পরিস্কার করে টুকরো বানিয়ে। যার যে কয় পিস লাগবে কিনে ওজন করে নিতে পারবেন।
    সাথে অভিনবত্ব হচ্ছে স্বাদে মাছটি কেমন হাতে নাতে টেস্ট করে নেয়ার ব্যবস্থা আছে! ভাবছেন কাঁচা মাছ আবার টেস্ট করবো কেমনে? না! ছবিতে পাশেই দেখেন কেরোসিনের স্টোভ আছে। তাতে টেস্ট নিয়ে আপত্তি করলে তৎক্ষনাৎ মাছ ভেজে খেয়ে চেক করে নিবেন। কথার সাথে স্বাদে মিললে নিবেন না হলে ফেরত দিয়ে দিবেন।
    মজার বিষয় হচ্ছে এক দুজন সত্যিই ভেজে খেয়েছেন, আর তাতেই বিক্রি চড়মে। কারণ সবাই তাদের কাছেই এবার রিভিউ চাচ্ছে -ভাই কেমন টেস্ট? তারাই বলছে দাম অনুযায়ী যথেষ্ট ভালো। ব্যাস মানুষ জন বলছে দেন আমাকে চার টুকরো আমাকে তিন টুকরো। তাকিয়ে দেখি অধিকাংশই মনেহয় পরিবারের সদস্য গুনে গুনে মাছ কিনছেন, যাদের বেশিরভাগ নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। যারা পুরো একটা ইলিশ কিনতে হিমসিম খান অথচ পরিবারে ইলিশ খাওয়াতে মনে মনে খুব চান।
    দারুন বিজনেস আইডিয়া। ইচ্ছেমতো কেনার সুযোগ। কাটাকাটি আর পরিস্কার করার ঝামেলা নেই। সরাসরি টেস্ট চেখে দেখার সুযোগ। মন চাইলে এক পিস ভেজে খাওয়ার ইচ্ছে পূরণ।
    কোনো পেশাই ছোট নয়, যদি তা হালাল হয়ে থাকে। সুতরাং উপার্জনের ইচ্ছে থাকলে কেবল চাকুরির পিছে না ছুটে হালাল পথে ব্যবসা এবং তার বহুবিধ কৌশল খুঁজে আল্লাহর নামে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। ইনশাআল্লাহ হয়তো সফলতা আপনাকে স্বাগত জানাতে আপনার দুয়ারে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে।
    সময়ের চাহিদা বুঝে ব্রিলিয়ান্ট বিজনেস আইডিয়া! ইলিশ মাছ খাওয়ার ইচ্ছে আমাদের দেশের কম বেশি প্রায় সবারই থাকে। কিন্তু সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় সবার পক্ষে করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। এই ইলিশ মাছ বিক্রেতা সাধ্যের সমন্বয় করতে অভিনবত্ব এনেছেন তার ব্যবসার কৌশলে। মাছ এনেছেন কেটে পরিস্কার করে টুকরো বানিয়ে। যার যে কয় পিস লাগবে কিনে ওজন করে নিতে পারবেন। সাথে অভিনবত্ব হচ্ছে স্বাদে মাছটি কেমন হাতে নাতে টেস্ট করে নেয়ার ব্যবস্থা আছে! ভাবছেন কাঁচা মাছ আবার টেস্ট করবো কেমনে? না! ছবিতে পাশেই দেখেন কেরোসিনের স্টোভ আছে। তাতে টেস্ট নিয়ে আপত্তি করলে তৎক্ষনাৎ মাছ ভেজে খেয়ে চেক করে নিবেন। কথার সাথে স্বাদে মিললে নিবেন না হলে ফেরত দিয়ে দিবেন। মজার বিষয় হচ্ছে এক দুজন সত্যিই ভেজে খেয়েছেন, আর তাতেই বিক্রি চড়মে। কারণ সবাই তাদের কাছেই এবার রিভিউ চাচ্ছে -ভাই কেমন টেস্ট? তারাই বলছে দাম অনুযায়ী যথেষ্ট ভালো। ব্যাস মানুষ জন বলছে দেন আমাকে চার টুকরো আমাকে তিন টুকরো। তাকিয়ে দেখি অধিকাংশই মনেহয় পরিবারের সদস্য গুনে গুনে মাছ কিনছেন, যাদের বেশিরভাগ নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। যারা পুরো একটা ইলিশ কিনতে হিমসিম খান অথচ পরিবারে ইলিশ খাওয়াতে মনে মনে খুব চান। দারুন বিজনেস আইডিয়া। ইচ্ছেমতো কেনার সুযোগ। কাটাকাটি আর পরিস্কার করার ঝামেলা নেই। সরাসরি টেস্ট চেখে দেখার সুযোগ। মন চাইলে এক পিস ভেজে খাওয়ার ইচ্ছে পূরণ। কোনো পেশাই ছোট নয়, যদি তা হালাল হয়ে থাকে। সুতরাং উপার্জনের ইচ্ছে থাকলে কেবল চাকুরির পিছে না ছুটে হালাল পথে ব্যবসা এবং তার বহুবিধ কৌশল খুঁজে আল্লাহর নামে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। ইনশাআল্লাহ হয়তো সফলতা আপনাকে স্বাগত জানাতে আপনার দুয়ারে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে।
    Like
    9
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
Αναζήτηση αποτελεσμάτων
Προωθημένο