Patrocinados
Tech News
Actualizaciones Recientes
  • এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়।
    এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়।
    ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়। এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়। ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    Like
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 2K Views 0 Vista previa
  • The world's shortest street
    Ebenezer Place in Wick, Scotland, holds the title of the world's shortest street, measuring just 2.06 meters (6 feet 9 inches) in length. With only one address, it is home to the entrance of a small building, the Mackays Hotel. This quirky street is recognized by the Guinness World Records and has become a charming curiosity for visitors to the town.
    Yay
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 1K Views 0 Vista previa
  • The largest and deepest sinkhole in the world
    The largest and deepest sinkhole in the world is Xiaozhai Tiankeng, in Fengjie, China. Its name means something like "well of heaven". With its 662 meters deep, 626 meters long and 537 meters wide, it is one of the most impressive natural attractions on Earth. In addition to a great variety of fauna and flora, it is home to an underground river that measures a total of 8.5 km that ends...
    Yay
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 1K Views 0 Vista previa
  • কলা কেন সোজা হয় না?
    কলা কেন সোজা হয় না? ছোটবেলার এই প্রশ্নের উত্তর দেবে বিজ্ঞান। কলা এমন একটি ফল, যা প্রায় সব মরসুমেই বিক্রি হয়। এমনকি সস্তার ফলের তালিকায় এর নাম রয়েছে। কিন্তু কখনও মনে এমন প্রশ্ন এসেছে যে, কলা কেন বাঁকা হয়? কলা কি সোজা হতে পারে না? নাকি শুধু পাকা কলাই বাঁকা হয়? এমন তো আর কোনও ফল নেই যারা গাছেই বেঁকে যায়। তাহলে কলাই কেন সোজা না হয়ে বেঁকে যায়? সব কিছুর পিছনেই কোনও না কোনও কারণ...
    Like
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 4K Views 0 Vista previa
  • হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

    হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়।

    হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।

    এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন।

    অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে।

    একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই।

    ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা।

    এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো❓ ◾হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়। ◾ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়। ◾ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়। ◾হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। ◾এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন। ◾অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে। ◾একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই। ◾ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা। ◾এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    0 Commentarios 0 Acciones 2K Views 0 Vista previa
  • "এসির বিকল্প"

    আমাদের পৃথিবীর প্রায় দশ ফুট নিচে তাপমাত্রা একই থাকে। এটি গ্রীষ্মে 45-50 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা শীতকালে 0-2 ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত যায় না। এটা প্রায় 20-22℃ পর্যন্ত শুধুমাত্র ঘোরাফেরা করে। ঘর বানানোর আগে ভিত খনন করার সময় আমরা যদি আমাদের বাড়ির নিচের ছবিতে দেখানো যন্ত্রপাতি স্থাপন করি তাহলে ১২ মাস আমাদের ঘরে তাজা বাতাস আসবে এবং আমাদের বাড়ি প্রাকৃতিকভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাবে।

    বিপরীতে, আমরা যখন এসি ব্যবহার করি তখন আমাদের জানালা-দরজা বন্ধ করতে হয়, যার কারণে আমাদের শোবার ঘরটি কম অক্সিজেনের চেম্বারে পরিণত হয় যা আমাদের অস্বাস্থ্যকর করে তোলে। বিদ্যুতের অপ্রয়োজনীয় অপব্যবহার এবং পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের ক্ষতির পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিলের আকারে আমাদের আর্থিক ক্ষতিও হয়। শুধুমাত্র এই ডিভাইসটি ইনস্টল করে এবং ঘরে বাতাসের প্রবাহ সামঞ্জস্য করে, আমরা সারা বছর ধরে আমাদের বাড়িতে বিশুদ্ধ বাতাস এবং নিয়মিত তাপমাত্রা উপভোগ করতে পারি।

    আরও তথ্যের জন্য আপনি গুগল এ গিয়ে জিও থার্মাল কুলিং লিখে সার্চ করতে পারেন।

    #geothermal #geothermalcooling
    #CleanEnergyForAll #environment #airconditioning #STOPAC
    "এসির বিকল্প" আমাদের পৃথিবীর প্রায় দশ ফুট নিচে তাপমাত্রা একই থাকে। এটি গ্রীষ্মে 45-50 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা শীতকালে 0-2 ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত যায় না। এটা প্রায় 20-22℃ পর্যন্ত শুধুমাত্র ঘোরাফেরা করে। ঘর বানানোর আগে ভিত খনন করার সময় আমরা যদি আমাদের বাড়ির নিচের ছবিতে দেখানো যন্ত্রপাতি স্থাপন করি তাহলে ১২ মাস আমাদের ঘরে তাজা বাতাস আসবে এবং আমাদের বাড়ি প্রাকৃতিকভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাবে। বিপরীতে, আমরা যখন এসি ব্যবহার করি তখন আমাদের জানালা-দরজা বন্ধ করতে হয়, যার কারণে আমাদের শোবার ঘরটি কম অক্সিজেনের চেম্বারে পরিণত হয় যা আমাদের অস্বাস্থ্যকর করে তোলে। বিদ্যুতের অপ্রয়োজনীয় অপব্যবহার এবং পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের ক্ষতির পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিলের আকারে আমাদের আর্থিক ক্ষতিও হয়। শুধুমাত্র এই ডিভাইসটি ইনস্টল করে এবং ঘরে বাতাসের প্রবাহ সামঞ্জস্য করে, আমরা সারা বছর ধরে আমাদের বাড়িতে বিশুদ্ধ বাতাস এবং নিয়মিত তাপমাত্রা উপভোগ করতে পারি। আরও তথ্যের জন্য আপনি গুগল এ গিয়ে জিও থার্মাল কুলিং লিখে সার্চ করতে পারেন। #geothermal #geothermalcooling #CleanEnergyForAll #environment #airconditioning #STOPAC
    0 Commentarios 0 Acciones 4K Views 0 Vista previa
  • পাট থেকে তৈরি করা 'সোনালী ব্যাগ'
    দেখতে হুবহু প্লাস্টিকের ব্যাগ মনে হলেও এটা প্লাস্টিক নয়। পাট থেকে তৈরি করা সোনালী ব্যাগ। ব্যবহারের পর মাটিতে ফেললে কিছুদিনের মধ্যেই মাটির সঙ্গে মিশে জৈব সার হিসেবে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করবে। রাস্তাঘাটে ফেললে সেটা ড্রেনে পৌঁছুলেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হবে না। কারণ কিছুদিন পরই জলের সাথে মিশে মাছের খাদ্যে পরিণত হবে।   এ এক জাদুকরী উদ্ভাবন, যার উদ্ভাবক জনাব মোবারক আহমদ খান-- মানিকগঞ্জের কৃতি...
    0 Commentarios 0 Acciones 4K Views 0 Vista previa
  • ব্যবহৃত গাড়ি কেনার আগে জেনে নিন কি কি যাচাই করা দরকার?
    ব্যবহৃত গাড়ি কেনার আগে জেনে নিন কি কি যাচাই করা দরকার?   গাড়ির বনেট তুলে চ্যাসিস মার খাওয়া কিনা সেটা দেখবেন।চেসিস হল গাড়ির মেরুদন্ড আর মেরুদন্ড শক্ত না হলে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না এটা আপনি নিজেই জানেন। তাই আগে দেখে নিন চেসিস মাইর খাওয়া আছে কিনা!যদি চেসিস খুব বেশি আঘাত না লাগে তবে পরবর্তী স্তরগুলোতে যেতে পারেন নয়তোবা এই গাড়ি কেনার ডিসিশন এখান থেকে বাদ দিন এবং আরেকটা...
    Like
    1
    0 Commentarios 0 Acciones 3K Views 0 Vista previa
  • Top Internet Service Provider (ISP) Companies in Bangladesh
    Internet Service Provider (ISP) is the industry term for a company that is able to provide you with access to the Internet. It is the gateway to all our online activities. ISPs were introduced in Bangladesh during the midway of the 1990s and started offering broadbands in 2000. Internet connectivity was only limited to Dhaka city and slowly started to become available in other large cities in...
    Like
    2
    0 Commentarios 0 Acciones 5K Views 0 Vista previa
  • cPanel Alternatives for Server Management
    cPanel is a popular control panel for website and server management. It enables you to manage your web server on a single dashboard. Over the years, almost every website owner and shared hosting user has relied on cPanel. However, its price rise has shaken the web hosting community. cPanel’s pricing policy is now account-based, which makes it very expensive. So here is a list of...
    Like
    2
    0 Commentarios 0 Acciones 6K Views 0 Vista previa
Quizás te interese…