Suveccha News Official
Actualizaciones Recientes
- ভুল প্যারেন্টিং আর আমাদের শৈশববাংলাদেশি পিতামাতা তাদের মেয়েকে তার চেয়ে সাত আট দশ পনেরো বছরের বড় কারো সাথে বিয়ে দিয়ে দিবে হাসিমুখে, বিয়ের পরে মেয়ের এডজাস্ট করতে সমস্যা হবে প্রচুর, বাবা মা বলবে এডজাস্ট করে নিতে তবু। মেয়ে চেষ্টা করে যাবে, একটা পর্যায়ে এই যন্ত্রণা ঝগড়া নিয়েই মেয়েটা বেঁচে থাকতে শিখে যাবে। বাংলাদেশি পিতামাতা এইসব কিছুই হাসিমুখে মেনে নিবে, কিন্তু মেয়ে তার পছন্দের ব্যাচমেট বা ভালোবাসার মানুষটাকে বিয়ে করুক,...0 Commentarios 0 Acciones 3051 Views 0 Vista previaPlease log in to like, share and comment!
- এনা পরিবহনের সকল কাউন্টার নাম্বারএনা পরিবহন (প্রাঃ) লিমিটেড ( Ena Transport Private Limited) ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ ৩০ বছর ঊর্ধ্ব যাত্রায় এনা ট্রান্সপোর্ট হয়ে উঠেছে দেশের অন্যতম পরিবহন সেবা প্রতিষ্ঠান। এনাপরিবহন টি এসি ও ননএসি পরিবহন পরিষেবা আছে। আর এই পরিবহনটি বাংলাদেশের বিভিন্ন রুটে চলাচল করে থাকে। যাত্রীদের সুবিধার্থে সকল কাউন্টার নাম্বার দেয়া হলো ঃ ঢাকা কাউন্টার সমূহ ঃ মহাখালী বাস টার্মিনাল...
- মোজো-কোক-পেপসি’র ইস্যুকোক-পেপসি’র বাংলাদেশে বিরাট বড় বাজার। কোকের ব্যবসা চলছে প্রায় ৬০ বছর ধরে, পেপসির প্রায় ২৫ বছর। বাংলাদেশে কোমল পানীয়’র বাজারে তারা মাফিয়ার মতো। দেশীয় বা বিদেশী, অন্য কোনো বেভারেজ ব্র্যান্ডকেই তারা এ দেশে টিকতে দেয় না। তাদের মার্কেটিং আর ব্র্যান্ডিং পলিসি এত স্ট্রং, অন্য কোনো ব্র্যান্ডকে তারা তাদের সাম্রাজ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই দেয় না। এর বহু উদাহরণ রয়েছে। আমি সাম্প্রতিক...
- সিভি তৈরিতে অর্ধশত ভুল১। বড় ভাইয়ের সিভি নিয়ে তার মধ্যে নিজের নাম ঠিকানা বসিয়ে সিভি তৈরিকে আমি বলবো প্রথম ভুল। ক্যারিয়ারের শুরুতেই নির্ভরশীলতা কি ঠিক? আমরা প্রত্যেকেই ইউনিক, প্রত্যেকের সিভিও ইউনিক। ২। সিভি কপি করার সময় অনেকের পিতার নাম, মোবাইল নম্বর ওই বড় ভাইয়ের টাই থেকে যায়। একবার এক ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারকে সিভি পেয়েছিলাম। সিভিতে লেখা ছিলো মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। সব বড়ভাইদের দোয়া। ...
- ফ্ল্যাট বুকিং দেয়ার আগে কি করবেন?নীচের বিষয়গুলো খেয়াল রেখে, একজন ক্রেতা ফ্ল্যাট বুকিং দিলে বা কিনলে, ঠকে যাবার সম্ভাবনা নেই:- ০১। যেদিন ফ্ল্যাট বুকিং দেবেন, সেদিন টুকেন মানি হিসেবে ৫০ হাজার বা ২০ হাজার টাকা নিয়ে যাবেন না। যদি মনস্থির করেই থাকেন, অমুক প্রজেক্ট থেকে ফ্ল্যাট বুকিং দেবেন, তাহলে, তাদের কাছ থেকে নেয়া অমুক প্রজেক্টর ব্রশিয়্যরের শেষের পৃষ্ঠায় Terms & Condition এ দেখে নিন, কত % টাকা...
- সময়ের চাহিদা বুঝে ব্রিলিয়ান্ট বিজনেস আইডিয়া!
ইলিশ মাছ খাওয়ার ইচ্ছে আমাদের দেশের কম বেশি প্রায় সবারই থাকে। কিন্তু সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় সবার পক্ষে করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। এই ইলিশ মাছ বিক্রেতা সাধ্যের সমন্বয় করতে অভিনবত্ব এনেছেন তার ব্যবসার কৌশলে। মাছ এনেছেন কেটে পরিস্কার করে টুকরো বানিয়ে। যার যে কয় পিস লাগবে কিনে ওজন করে নিতে পারবেন।
সাথে অভিনবত্ব হচ্ছে স্বাদে মাছটি কেমন হাতে নাতে টেস্ট করে নেয়ার ব্যবস্থা আছে! ভাবছেন কাঁচা মাছ আবার টেস্ট করবো কেমনে? না! ছবিতে পাশেই দেখেন কেরোসিনের স্টোভ আছে। তাতে টেস্ট নিয়ে আপত্তি করলে তৎক্ষনাৎ মাছ ভেজে খেয়ে চেক করে নিবেন। কথার সাথে স্বাদে মিললে নিবেন না হলে ফেরত দিয়ে দিবেন।
মজার বিষয় হচ্ছে এক দুজন সত্যিই ভেজে খেয়েছেন, আর তাতেই বিক্রি চড়মে। কারণ সবাই তাদের কাছেই এবার রিভিউ চাচ্ছে -ভাই কেমন টেস্ট? তারাই বলছে দাম অনুযায়ী যথেষ্ট ভালো। ব্যাস মানুষ জন বলছে দেন আমাকে চার টুকরো আমাকে তিন টুকরো। তাকিয়ে দেখি অধিকাংশই মনেহয় পরিবারের সদস্য গুনে গুনে মাছ কিনছেন, যাদের বেশিরভাগ নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। যারা পুরো একটা ইলিশ কিনতে হিমসিম খান অথচ পরিবারে ইলিশ খাওয়াতে মনে মনে খুব চান।
দারুন বিজনেস আইডিয়া। ইচ্ছেমতো কেনার সুযোগ। কাটাকাটি আর পরিস্কার করার ঝামেলা নেই। সরাসরি টেস্ট চেখে দেখার সুযোগ। মন চাইলে এক পিস ভেজে খাওয়ার ইচ্ছে পূরণ।
কোনো পেশাই ছোট নয়, যদি তা হালাল হয়ে থাকে। সুতরাং উপার্জনের ইচ্ছে থাকলে কেবল চাকুরির পিছে না ছুটে হালাল পথে ব্যবসা এবং তার বহুবিধ কৌশল খুঁজে আল্লাহর নামে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। ইনশাআল্লাহ হয়তো সফলতা আপনাকে স্বাগত জানাতে আপনার দুয়ারে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে।সময়ের চাহিদা বুঝে ব্রিলিয়ান্ট বিজনেস আইডিয়া! ইলিশ মাছ খাওয়ার ইচ্ছে আমাদের দেশের কম বেশি প্রায় সবারই থাকে। কিন্তু সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় সবার পক্ষে করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। এই ইলিশ মাছ বিক্রেতা সাধ্যের সমন্বয় করতে অভিনবত্ব এনেছেন তার ব্যবসার কৌশলে। মাছ এনেছেন কেটে পরিস্কার করে টুকরো বানিয়ে। যার যে কয় পিস লাগবে কিনে ওজন করে নিতে পারবেন। সাথে অভিনবত্ব হচ্ছে স্বাদে মাছটি কেমন হাতে নাতে টেস্ট করে নেয়ার ব্যবস্থা আছে! ভাবছেন কাঁচা মাছ আবার টেস্ট করবো কেমনে? না! ছবিতে পাশেই দেখেন কেরোসিনের স্টোভ আছে। তাতে টেস্ট নিয়ে আপত্তি করলে তৎক্ষনাৎ মাছ ভেজে খেয়ে চেক করে নিবেন। কথার সাথে স্বাদে মিললে নিবেন না হলে ফেরত দিয়ে দিবেন। মজার বিষয় হচ্ছে এক দুজন সত্যিই ভেজে খেয়েছেন, আর তাতেই বিক্রি চড়মে। কারণ সবাই তাদের কাছেই এবার রিভিউ চাচ্ছে -ভাই কেমন টেস্ট? তারাই বলছে দাম অনুযায়ী যথেষ্ট ভালো। ব্যাস মানুষ জন বলছে দেন আমাকে চার টুকরো আমাকে তিন টুকরো। তাকিয়ে দেখি অধিকাংশই মনেহয় পরিবারের সদস্য গুনে গুনে মাছ কিনছেন, যাদের বেশিরভাগ নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। যারা পুরো একটা ইলিশ কিনতে হিমসিম খান অথচ পরিবারে ইলিশ খাওয়াতে মনে মনে খুব চান। দারুন বিজনেস আইডিয়া। ইচ্ছেমতো কেনার সুযোগ। কাটাকাটি আর পরিস্কার করার ঝামেলা নেই। সরাসরি টেস্ট চেখে দেখার সুযোগ। মন চাইলে এক পিস ভেজে খাওয়ার ইচ্ছে পূরণ। কোনো পেশাই ছোট নয়, যদি তা হালাল হয়ে থাকে। সুতরাং উপার্জনের ইচ্ছে থাকলে কেবল চাকুরির পিছে না ছুটে হালাল পথে ব্যবসা এবং তার বহুবিধ কৌশল খুঁজে আল্লাহর নামে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। ইনশাআল্লাহ হয়তো সফলতা আপনাকে স্বাগত জানাতে আপনার দুয়ারে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। - বুর্জ খলিফায় একটি ফ্ল্যাটের দাম প্রায় ২০০ কোটি! কী আছে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলের অন্দরে?
পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল। যেন বিস্ময়ের প্রতীক হয়ে মাথা তুলে আছে দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির অন্যতম আকর্ষণ গগনচুম্বী এই বহুতলকে নিয়ে পর্যটকদের উৎসাহের শেষ নেই।
বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৮২৮ মিটার। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এখানে অ্যাপার্টমেন্ট এবং স্টুডিয়ো মিলিয়ে মোট বাসস্থানের সংখ্যা ৯০০। তাতে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ থাকেন।
এই বহুতলের নামকরণ করা হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জ়ায়েদ আল নাহ্ইয়ানের নামে। প্রথমে এর নাম ছিল বুর্জ দুবাই। পরে প্রেসিডেন্টের সম্মানার্থে নাম পরিবর্তন করা হয়।
২০০৪ সালের ৬ জানুয়ারি বুর্জ খলিফা তৈরির কাজ শুরু হয়। পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল তৈরি হতে সময় লেগেছিল ৫ বছর।
২০০৯ সালের ১ অক্টোবর বুর্জ খলিফার নির্মাণকার্য সম্পন্ন হয়। একে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ২০১০ সালের ৪ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে এই বহুতলের উদ্বোধন করা হয়।
১৬৩ তলার বুর্জ খলিফা অনেক রেকর্ডের অধিকারী। পৃথিবীর আরও কোনও বহুতলে এতগুলি তল নেই।
কিন্তু, পৃথিবীর উচ্চতম এই বহুতলের ভিতরে কী আছে? কী দিয়ে সাজানো ঝাঁ চকচকে বুর্জ খলিফা? তার অন্দরমহলে উঁকি দিলে বিস্মিত হতে হয়।
বুর্জ খলিফার মধ্যে রয়েছে মোট ৪টি সুইমিং পুল। একটি বহুতলের ৪৩ তলায়, একটি ৭৬ তলায়। বাকি দু’টি সুইমিং পুল রয়েছে ‘দ্য ক্লাব’-এর ছাদ (রুফটপ) এবং এক পাশে। ‘দ্য ক্লাব’ হল বুর্জ খলিফার একটি স্বাস্থ্যচর্চা কেন্দ্র।
বুর্জ খলিফার ১২৩ তলায় রয়েছে একটি লাইব্রেরি। যাঁরা বই পড়তে ভালবাসেন, এখানে বসেই তাঁদের সময় কেটে যায়।
বহুতলের ৪৩, ৭৬ এবং ১২৩ তলায় রয়েছে কাচ দিয়ে মোড়া হল ঘর (স্কাই লবি)। বড়সড় অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য এগুলি ভাড়া নেওয়া হয়।
বুর্জ খলিফার অভ্যন্তরীণ ‘অ্যাটমোসফিয়ার’ পৃথিবীর উচ্চতম রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০২১ সাল পর্যন্ত উচ্চতম রেস্তোরাঁর শিরোপা ছিল এর নামেই। পরে চিনের একটি বহুতলে তৈরি রেস্তোরাঁ মুকুট ছিনিয়ে নেয়।
পৃথিবীর উচ্চতম আউটডোর অবজ়ারভেশন ডেক রয়েছে বুর্জ খলিফার ১৪৮ তলায়। ৫৫৫ মিটার উঁচু এই জায়গাটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দুবাই শহরটিকে ছবির মতো দেখায় এখান থেকেই। বুর্জ খলিফা থেকে ১৫৩ কিলোমিটার দূরে ইরানের সমুদ্র উপকূলও এখান থেকে দেখতে পান পর্যটকরা।
বুর্জ খলিফার ১ থেকে ৮ তলা জুড়ে রয়েছে আরমানি হোটেল। এতে ১৬০টি ঘর রয়েছে। বুর্জ খলিফার বাসিন্দা ছাড়াও বাইরে থেকে মানুষ এসে এই হোটেলে থাকতে পারেন। হোটেলের নিজস্ব স্পা, সুইমিং পুল, লাইব্রেরি এবং জিম রয়েছে।
বুর্জ খলিফায় রয়েছে নিজস্ব দোকান, বাজার, শপিং মল। এখানকার বাসিন্দাদের কিছু কিনতে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলে থাকার খরচ কম নয়। এখানে ৪ থেকে ৫ বেডরুমের কোনও অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য ২ কোটি ৭ লক্ষ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ২০০ কোটি টাকার বেশি)।
বুর্জ খলিফায় এক একটি স্টুডিয়ো অ্যাপার্টমেন্টের দাম ২০ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা)।
বহুতলের বাসিন্দাদের রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ (সার্ভিস চার্জ) বাড়তি টাকাও দিতে হয়। অ্যাপার্টমেন্টের আকারের উপর নির্ভর করে সেই খরচ। কখনও কখনও তা হতে পারে বছরে ৫ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (১ কোটি টাকার বেশি)।বুর্জ খলিফায় একটি ফ্ল্যাটের দাম প্রায় ২০০ কোটি! কী আছে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলের অন্দরে? পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল। যেন বিস্ময়ের প্রতীক হয়ে মাথা তুলে আছে দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির অন্যতম আকর্ষণ গগনচুম্বী এই বহুতলকে নিয়ে পর্যটকদের উৎসাহের শেষ নেই। বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৮২৮ মিটার। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এখানে অ্যাপার্টমেন্ট এবং স্টুডিয়ো মিলিয়ে মোট বাসস্থানের সংখ্যা ৯০০। তাতে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ থাকেন। এই বহুতলের নামকরণ করা হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জ়ায়েদ আল নাহ্ইয়ানের নামে। প্রথমে এর নাম ছিল বুর্জ দুবাই। পরে প্রেসিডেন্টের সম্মানার্থে নাম পরিবর্তন করা হয়। ২০০৪ সালের ৬ জানুয়ারি বুর্জ খলিফা তৈরির কাজ শুরু হয়। পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল তৈরি হতে সময় লেগেছিল ৫ বছর। ২০০৯ সালের ১ অক্টোবর বুর্জ খলিফার নির্মাণকার্য সম্পন্ন হয়। একে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ২০১০ সালের ৪ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে এই বহুতলের উদ্বোধন করা হয়। ১৬৩ তলার বুর্জ খলিফা অনেক রেকর্ডের অধিকারী। পৃথিবীর আরও কোনও বহুতলে এতগুলি তল নেই। কিন্তু, পৃথিবীর উচ্চতম এই বহুতলের ভিতরে কী আছে? কী দিয়ে সাজানো ঝাঁ চকচকে বুর্জ খলিফা? তার অন্দরমহলে উঁকি দিলে বিস্মিত হতে হয়। বুর্জ খলিফার মধ্যে রয়েছে মোট ৪টি সুইমিং পুল। একটি বহুতলের ৪৩ তলায়, একটি ৭৬ তলায়। বাকি দু’টি সুইমিং পুল রয়েছে ‘দ্য ক্লাব’-এর ছাদ (রুফটপ) এবং এক পাশে। ‘দ্য ক্লাব’ হল বুর্জ খলিফার একটি স্বাস্থ্যচর্চা কেন্দ্র। বুর্জ খলিফার ১২৩ তলায় রয়েছে একটি লাইব্রেরি। যাঁরা বই পড়তে ভালবাসেন, এখানে বসেই তাঁদের সময় কেটে যায়। বহুতলের ৪৩, ৭৬ এবং ১২৩ তলায় রয়েছে কাচ দিয়ে মোড়া হল ঘর (স্কাই লবি)। বড়সড় অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য এগুলি ভাড়া নেওয়া হয়। বুর্জ খলিফার অভ্যন্তরীণ ‘অ্যাটমোসফিয়ার’ পৃথিবীর উচ্চতম রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০২১ সাল পর্যন্ত উচ্চতম রেস্তোরাঁর শিরোপা ছিল এর নামেই। পরে চিনের একটি বহুতলে তৈরি রেস্তোরাঁ মুকুট ছিনিয়ে নেয়। পৃথিবীর উচ্চতম আউটডোর অবজ়ারভেশন ডেক রয়েছে বুর্জ খলিফার ১৪৮ তলায়। ৫৫৫ মিটার উঁচু এই জায়গাটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দুবাই শহরটিকে ছবির মতো দেখায় এখান থেকেই। বুর্জ খলিফা থেকে ১৫৩ কিলোমিটার দূরে ইরানের সমুদ্র উপকূলও এখান থেকে দেখতে পান পর্যটকরা। বুর্জ খলিফার ১ থেকে ৮ তলা জুড়ে রয়েছে আরমানি হোটেল। এতে ১৬০টি ঘর রয়েছে। বুর্জ খলিফার বাসিন্দা ছাড়াও বাইরে থেকে মানুষ এসে এই হোটেলে থাকতে পারেন। হোটেলের নিজস্ব স্পা, সুইমিং পুল, লাইব্রেরি এবং জিম রয়েছে। বুর্জ খলিফায় রয়েছে নিজস্ব দোকান, বাজার, শপিং মল। এখানকার বাসিন্দাদের কিছু কিনতে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলে থাকার খরচ কম নয়। এখানে ৪ থেকে ৫ বেডরুমের কোনও অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য ২ কোটি ৭ লক্ষ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ২০০ কোটি টাকার বেশি)। বুর্জ খলিফায় এক একটি স্টুডিয়ো অ্যাপার্টমেন্টের দাম ২০ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা)। বহুতলের বাসিন্দাদের রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ (সার্ভিস চার্জ) বাড়তি টাকাও দিতে হয়। অ্যাপার্টমেন্টের আকারের উপর নির্ভর করে সেই খরচ। কখনও কখনও তা হতে পারে বছরে ৫ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (১ কোটি টাকার বেশি)। - ১ লাখে পাবেন ১১
লাখ টাকা...!!!!
আপনি রিকশায় উঠেছেন। নামার সময় রিকশাচালক আপনাকে একটা ডলার বা ইউরোর নোট দেখিয়ে বোকা বোকা ভাব নিয়ে বলবে, স্যার এইটা কী জিনিস দেখেনতো। আমার রিকশায় একজন ব্যাগ ফেলে গেছে। সেখানে এক বান্ডেলে ১০০টা এই কাগজ আছে।
হিসাব করে দেখলেন, ১০০ ডলারের একটি নোটে ১১ হাজার টাকা। ১০০টা নোট যদি নিতে পারি তাহলে ১১ লাখ টাকা পাবো। তাহলে আমারে আর পায় কে। রিকশাচালককে বোকা মনে করে অফার করলেন যে, এটা কোনো টিকিট বা অন্য কিছু, আপনাকে কিছু টাকা দিচ্ছি কাগজগুলো আমাকে দিয়ে দেন। তখন সে বলবে, আরেকজনকে দেখিয়েছিলাম, ওই স্যার ৭০ হাজার টাকা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি দেইনি। তখন আপনি ১ লাখ টাকা দিতে চাইলেন। রিকশাচালক রাজি হয়ে গেল।
এবার আপনি টাকা জোগাড় করলেন। নিজের কাছে না থাকলে, মা, বন্ধু, খালা, ফুফু বা কারো থেকে ধার নিলেন। রিকশাচালককে ফোন করে বা দেখা করে তার সঙ্গে গেলেন। ১ লাখ টাকা দিলেন। সে কোথাও নিয়ে গিয়ে আপনাকে বান্ডেল এনে দিয়ে দিল।
আপনি এবার ডলার ভাঙ্গাতে গেলেন। এবার আপনার মাথায় ঠাটা পড়বে। দেখলেন ওই একটি নোট বাদে বাকি সব জাল নোট। রিকশাচালকও নাই, আপনার ১ লাখ টাকাও নাই। সঙ্গে আপনি যে মোটরসাইকেল কিনবেন, প্রেমিকাকে আইফোন গিফট করবেন, বোনের জন্য সোনার চেইন কিনবেন, আরো যেসব স্বপ্ন দেখেছিলেন সেগুলোও অন্ধকার হয়ে গেছে। এবার আপনি যার থেকে ১ লাখ টাকা নিয়েছিলেন সে এসে টাকা চাইতে থাকল। প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে বিপদে পড়লেন। লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু।
সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন করতে পোষ্টটি শেয়ার করুন।
- আপনি যদি বুদ্ধিমান হন, তাহলে কখনোই হঠাৎ বড়লোক হওয়ার চিন্তা করবেন না। মনে রাখবেন, যেখানেই অস্বাভাবিক কিছু, সেখানেই কোনো একটা গন্ডগোল আছে। অস্বাভাবিক কিছুতে জড়িয়েছেন মানে একটা গন্ডগোলে জড়িয়েছেন।১ লাখে পাবেন ১১ লাখ টাকা...!!!! আপনি রিকশায় উঠেছেন। নামার সময় রিকশাচালক আপনাকে একটা ডলার বা ইউরোর নোট দেখিয়ে বোকা বোকা ভাব নিয়ে বলবে, স্যার এইটা কী জিনিস দেখেনতো। আমার রিকশায় একজন ব্যাগ ফেলে গেছে। সেখানে এক বান্ডেলে ১০০টা এই কাগজ আছে। হিসাব করে দেখলেন, ১০০ ডলারের একটি নোটে ১১ হাজার টাকা। ১০০টা নোট যদি নিতে পারি তাহলে ১১ লাখ টাকা পাবো। তাহলে আমারে আর পায় কে। রিকশাচালককে বোকা মনে করে অফার করলেন যে, এটা কোনো টিকিট বা অন্য কিছু, আপনাকে কিছু টাকা দিচ্ছি কাগজগুলো আমাকে দিয়ে দেন। তখন সে বলবে, আরেকজনকে দেখিয়েছিলাম, ওই স্যার ৭০ হাজার টাকা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি দেইনি। তখন আপনি ১ লাখ টাকা দিতে চাইলেন। রিকশাচালক রাজি হয়ে গেল। এবার আপনি টাকা জোগাড় করলেন। নিজের কাছে না থাকলে, মা, বন্ধু, খালা, ফুফু বা কারো থেকে ধার নিলেন। রিকশাচালককে ফোন করে বা দেখা করে তার সঙ্গে গেলেন। ১ লাখ টাকা দিলেন। সে কোথাও নিয়ে গিয়ে আপনাকে বান্ডেল এনে দিয়ে দিল। আপনি এবার ডলার ভাঙ্গাতে গেলেন। এবার আপনার মাথায় ঠাটা পড়বে। দেখলেন ওই একটি নোট বাদে বাকি সব জাল নোট। রিকশাচালকও নাই, আপনার ১ লাখ টাকাও নাই। সঙ্গে আপনি যে মোটরসাইকেল কিনবেন, প্রেমিকাকে আইফোন গিফট করবেন, বোনের জন্য সোনার চেইন কিনবেন, আরো যেসব স্বপ্ন দেখেছিলেন সেগুলোও অন্ধকার হয়ে গেছে। এবার আপনি যার থেকে ১ লাখ টাকা নিয়েছিলেন সে এসে টাকা চাইতে থাকল। প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে বিপদে পড়লেন। লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন করতে পোষ্টটি শেয়ার করুন। - আপনি যদি বুদ্ধিমান হন, তাহলে কখনোই হঠাৎ বড়লোক হওয়ার চিন্তা করবেন না। মনে রাখবেন, যেখানেই অস্বাভাবিক কিছু, সেখানেই কোনো একটা গন্ডগোল আছে। অস্বাভাবিক কিছুতে জড়িয়েছেন মানে একটা গন্ডগোলে জড়িয়েছেন। - সময়কালসহ বাংলাদেশের মুদ্রা সমগ্র।
© সাইফুল ইসলামসময়কালসহ বাংলাদেশের মুদ্রা সমগ্র। © সাইফুল ইসলাম -
Quizás te interese…