Nusrast's Kitchen
Son Güncellemeler
- প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-
ভাত-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
আলু-
পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
ছোলা-
পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।
সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
খিচুড়ি-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
পোলাও-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।
দেশি মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
কক মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
সবজি -
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।
নেহেরি-
পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন
সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।
লাউ ডাল-
পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।
সিটি:- ২ সিটি
পাতলা ডাল-
পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
হাঁস-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
মাছ-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।
মুগ ডাল ঘাটি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।
চিকেন বিরিয়ানি-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:- 🍚 ভাত- পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥔আলু- পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়) সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🌰 ছোলা- পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন। সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥘খিচুড়ি- পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🍚পোলাও- পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। 🍗দেশি মুরগি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🐓 কক মুরগি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥗সবজি - পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। 🫕নেহেরি- পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক। 🍲 লাউ ডাল- পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন। সিটি:- ২ সিটি 🫕পাতলা ডাল- পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🦆 হাঁস- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🐟 মাছ- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 🥘মুগ ডাল ঘাটি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 🍱 চিকেন বিরিয়ানি- পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে সিটি:Please log in to like, share and comment! - চিকেন কালা ভূনা রেসিপি:
উপকরণ: ১ কেজি চিকেন
মসলা পরিমাণ মত
পদ্ধতি: প্রথমে চিকেন ধুয়ে নিন। মসলা দিয়ে মাখিয়ে চুলায় তুলে দিয়ে ফেসবুক নিয়ে বসুন। ২ মিনিট রিল দেখে যখন সুন্দর স্মোকি স্মেল পাবেন তখন নামিয়ে নিন।
গরম গরম পরিবেশন করুন।চিকেন কালা ভূনা রেসিপি: উপকরণ: ১ কেজি চিকেন মসলা পরিমাণ মত পদ্ধতি: প্রথমে চিকেন ধুয়ে নিন। মসলা দিয়ে মাখিয়ে চুলায় তুলে দিয়ে ফেসবুক নিয়ে বসুন। ২ মিনিট রিল দেখে যখন সুন্দর স্মোকি স্মেল পাবেন তখন নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন। 😎 - প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-
ভাত-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
আলু-
পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
গরুর মাংস-
পানির পরিমান:- প্রথমে সিদ্ধ করে নিলে পানি ছাড়াই আগে সিটি দিয়ে নিবেন। তারপর সময় নিয়ে কষাবেন। আর আগে কষিয়ে নিলে পরে সামান্য একটু পানি দিয়ে সিটি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ৩-৪ টা সিটি এবং হাই আচে ৬-৭ টা সিটি।
ছোলা-
পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।
সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
খিচুড়ি-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
পোলাও-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।
দেশি মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
কক মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
সবজি -
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।
নেহেরি-
পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন
সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।
লাউ ডাল-
পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।
সিটি:- ২ সিটি
পাতলা ডাল-
পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
হাঁস-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।
মাছ-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।
মুগ ডাল ঘাটি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।
চিকেন বিরিয়ানি-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।
চটপটি-
পানির পরিমান:- ডাবল পানি। আগে থেকে ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।
সিটি:- নরম চাইলে ৩-৪ টা সিটি। আস্ত চাইলে ২ টা সিটি
মাটন বিরিয়ানি-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।
প্রেশার কুকারে খাশি মুরগির রান্নার ভিডিও দেওয়া আছে চাইলে দেখে নিতে পারেন।
পোস্ট টি কেমন লাগল একটি লাইক ও মন্তব্য করে যাবেন।
©প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:- 🍚 ভাত- পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥔আলু- পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়) সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🍲গরুর মাংস- পানির পরিমান:- প্রথমে সিদ্ধ করে নিলে পানি ছাড়াই আগে সিটি দিয়ে নিবেন। তারপর সময় নিয়ে কষাবেন। আর আগে কষিয়ে নিলে পরে সামান্য একটু পানি দিয়ে সিটি দিবেন। সিটি:- লো আচে ৩-৪ টা সিটি এবং হাই আচে ৬-৭ টা সিটি। 🌰 ছোলা- পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন। সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥘খিচুড়ি- পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🍚পোলাও- পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। 🍗দেশি মুরগি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🐓 কক মুরগি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥗সবজি - পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। 🫕নেহেরি- পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক। 🍲 লাউ ডাল- পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন। সিটি:- ২ সিটি 🫕পাতলা ডাল- পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🦆 হাঁস- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🐟 মাছ- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 🥘মুগ ডাল ঘাটি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 🍱 চিকেন বিরিয়ানি- পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। 🥣চটপটি- পানির পরিমান:- ডাবল পানি। আগে থেকে ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। সিটি:- নরম চাইলে ৩-৪ টা সিটি। আস্ত চাইলে ২ টা সিটি 🍲 মাটন বিরিয়ানি- পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। প্রেশার কুকারে খাশি মুরগির রান্নার ভিডিও দেওয়া আছে চাইলে দেখে নিতে পারেন। পোস্ট টি কেমন লাগল একটি লাইক ও মন্তব্য করে যাবেন। © - একনজরে পুরান ঢাকার বিখ্যাত খাবার এর নাম ও দোকানের তালিকা।"পুরান ঢাকার" বিখ্যাত খাবার এর নাম শুনলে জিভে জল আসবেই। কত পদের যে সুস্বাদু খাবার, কত যে বাহারি নাম! সেই স্বাদ নিতে নানা জায়গা থেকে ভোজনপ্রেমীরা ভিড় জমান পুরান ঢাকার খাবারের হোটেলগুলোতে। এই সুনাম অবশ্য অল্পদিনের নয়। দীর্ঘ ৪০০ বছরের অধিক সময় ধরে ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকা মানেই সেরা আর বিখ্যাত খাবারের সমারোহ। ছোট -বড় সবার কাছে অত্যন্ত মুখরোচক এসব খবার। সকালের নাস্তা হোক বা দুপুরের লাঞ্চ ,...
- শাশুড়ীর সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার কিছু টেকনিক করতে পারলে কাজে আসবে!
ইনশা আল্লাহ
১.বিয়ের পর পরই সংসারের গিন্নী হতে যাবেন না কারন এই সংসার টাকে তৈরি করেছে আপনার শাশুড়ি তাই তাকে নিজের আপন করে নেন তাহলে সবি আপনার।
২.রান্না করতে গেলে শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করে রান্না করুন,প্রয়োজনে তার পছন্দের খাবার রান্না করুন।
৩.অবসর সময়ে একা সময় না কাটিয়ে শাশুড়ির সাথে তার বিয়ের পরের কথাগুলো জানতে চান,এতে আপনার শাশুড়ি পুরোনো সব স্মৃতিতে ঘুরে আসতে পারবে আপনাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হবে।
৪.ভালো শাশুড়িদের কিছু ইসলামিক বই শাশুড়িকে উপহার দেন তাহলে অনেকটা উপকার হতে পারে।
৫.নিজের জন্য কিছু শপিং করতে গেলে শাশুড়ির জন্যও কিনে আনুন দেখবেন খুব খুশি হবে।
৬.শাশুড়ির সাথে একসাথে বসে খাওয়া দাওয়া করুন।
৭. শাশুড়ির চুলে তেল দিয়ে দেন,চুল আচড়িয়ে দেন।
৮. শাশুড়িকে শুনিয়ে শুনিয়ে আপনার মায়ের কাছে শাশুড়ির নামে ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশংসা করুন দেখবেন মন গলে যাবে।
৯.শাশুড়ী রেগে বকা দিলে চুপ করে থাকুন,দেখবেন রাগ কমে গেলে নিজ থেকেই কথা বলবে।তর্কে জড়ালে ঝগড়া বাড়বে।
১০.শাশুড়ী অসুস্থ হলে সেবা করুন,বাড়ি থেকে বাইরে গেলে শাশুড়ির অনুমতি নেন।বাসায় ফিরলে বাহির থেকে শাশুড়ির প্রিয় খাবার কিনে আনুন।
১১.আশেপাশের মানুষের কাছে শশুর বাড়ির সবার সম্পর্কে প্রশংসা করুন ইনশাআল্লাহ সবাই ভালোবাসবে।
১২. আর শাশুড়ী কখনো মা হয় না এসব ধারনা মুছে ফেলুন।সব মানুষ এক রকম না তাই মানিয়ে নিতে শিখুন।
১৩. ইসলাম মতে চলার চেষ্টা করা ও প্রতিদিন ফজর নামাজ পর "কোরআন " তেলাওয়াত করা৷
ভালোবাসা দিয়েই...
ভালোবাসা অর্জন করা সম্ভব!!শাশুড়ীর সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার কিছু টেকনিক করতে পারলে কাজে আসবে! ইনশা আল্লাহ ১.বিয়ের পর পরই সংসারের গিন্নী হতে যাবেন না কারন এই সংসার টাকে তৈরি করেছে আপনার শাশুড়ি তাই তাকে নিজের আপন করে নেন তাহলে সবি আপনার। ২.রান্না করতে গেলে শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করে রান্না করুন,প্রয়োজনে তার পছন্দের খাবার রান্না করুন। ৩.অবসর সময়ে একা সময় না কাটিয়ে শাশুড়ির সাথে তার বিয়ের পরের কথাগুলো জানতে চান,এতে আপনার শাশুড়ি পুরোনো সব স্মৃতিতে ঘুরে আসতে পারবে আপনাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হবে। ৪.ভালো শাশুড়িদের কিছু ইসলামিক বই শাশুড়িকে উপহার দেন তাহলে অনেকটা উপকার হতে পারে। ৫.নিজের জন্য কিছু শপিং করতে গেলে শাশুড়ির জন্যও কিনে আনুন দেখবেন খুব খুশি হবে। ৬.শাশুড়ির সাথে একসাথে বসে খাওয়া দাওয়া করুন। ৭. শাশুড়ির চুলে তেল দিয়ে দেন,চুল আচড়িয়ে দেন। ৮. শাশুড়িকে শুনিয়ে শুনিয়ে আপনার মায়ের কাছে শাশুড়ির নামে ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশংসা করুন দেখবেন মন গলে যাবে। ৯.শাশুড়ী রেগে বকা দিলে চুপ করে থাকুন,দেখবেন রাগ কমে গেলে নিজ থেকেই কথা বলবে।তর্কে জড়ালে ঝগড়া বাড়বে। ১০.শাশুড়ী অসুস্থ হলে সেবা করুন,বাড়ি থেকে বাইরে গেলে শাশুড়ির অনুমতি নেন।বাসায় ফিরলে বাহির থেকে শাশুড়ির প্রিয় খাবার কিনে আনুন। ১১.আশেপাশের মানুষের কাছে শশুর বাড়ির সবার সম্পর্কে প্রশংসা করুন ইনশাআল্লাহ সবাই ভালোবাসবে। ১২. আর শাশুড়ী কখনো মা হয় না এসব ধারনা মুছে ফেলুন।সব মানুষ এক রকম না তাই মানিয়ে নিতে শিখুন। ১৩. ইসলাম মতে চলার চেষ্টা করা ও প্রতিদিন ফজর নামাজ পর "কোরআন " তেলাওয়াত করা৷ ভালোবাসা দিয়েই... ভালোবাসা অর্জন করা সম্ভব!! - ভিম পাউডার এক অনবদ্য আবিস্কার।
কাঁচের plate এ মাঝে মাঝে হলুদ দাগ হয় তাতে ভিম পাউডার দিয়ে একটু ঘষে নিন। উঠে যাবে।
ঘর মুছুন ভিনেগার এক কোটা আধা বালতি পানি দিয়ে।
যাদের ঘরে পিঁপড়া বেশি পানিতে কেরোসিন দিন তারপর মুছুন।
ডাইন ইন টেবল কাঁচের হলে লিকুইড সোপ দিয়ে দু তিনবারে মুছুন দু তিন দিন পর পর একদম চকচক করবে।
গ্লাস cleaner দিয়ে ডেইলি মুছুন।
গ্লাস অনেকেরই ঘোলা হয়ে যায়, লিকুইড ভিম আর লবন দিয়ে মাজুন। এত চকচক করবে মনে হবে এখন কিনে আনছেন।
প্লাস্টিক এর জিনিস ভিম লিকুইড দিয়ে ধুবেন ভিম বার দিয়ে ধুলে ঝাপসা হয়ে যাবে।
ছাই চেলে সাথে হুইল পাউডার মিশায়ে রাখুন।
কালি উঠে যাবে ডেকচির।
ডেকচি তেলতেলা আয়নার মত করতে চাইলে তিব্বত ৫৭০ দিয়ে মাজুন।
সাদা বেডশীট, বা সাদা যেকোন কিছু ভিনেগার অল্প আর গরম পানিতে সার্ফ এক্সেল দিয়ে মজাতে দিন একদম ঝা পরিস্কার হবে।
তবে বাংলা সাবান কুচি করে হালকা গরম পানিতে মশারী ভিজালে চিটচিটে ভাব চলে যায় খরখরা সুন্দর হয়।
ফ্যান সপ্তাহে একবার মাস্ট পরিস্কার করুন।
দু সেট পাপোস রাখুন।
প্রতি সপ্তাহে পালটে দিন।
ভারী পর্দা ৬ মাসে একবার শ্যাম্পু ওয়াশ করবেন। এমনি সবসময় ঝাড়ু দিয়ে বারি দিবেন ধুলা সরে যাবে।
দামী পর্দা ১০ মিনিটের বেশি ভিজানো যায় না।
হালকা করে ভিজায়ে শাওয়ার ছেড়ে দিবেন
নিংড়াবেন না।
পানি ঝরে গেলে আলতো করে শুকাতে দিন।
পরদা ৮/১০ বছরেও নতুন থাকবে।
কার্পেট দৈনিক ব্রাশ তো করবেন।
ভ্যাকুইম করবেন সপ্তাহে একবার।
একদিন ভেজা কাপর দিয়ে মুছে ফেলবেন।
সোফা সপ্তাহে একবার মুছে ফেলবেন ভেজা কাপর নিংড়ে।
সব সময় লোশন বলুন শ্যাম্পু বলুন বড় ফ্যামিলি প্যাক কিনবেন এটা সব সময় সাশ্রয়।
টাকা একবারে গেলে ৫০ মিলি বা ১০০ মিলির টাকা যায় না। এতে লাভ বেশি। যত ছোট প্যাকেট তত টাকা বেশি।
রান্না ঘর দুদিন পর পর একটু গরম পানি দিয়ে মুছলে ঘর চিটচিটে হয় না।
টয়লেট হারপিক পাওডার দিয়ে দৈনিক একবার হালকার উপর ঝাপসা করে ধুয়ে ফেললে ময়লা হয় না।
মশার জন্য আগের পোস্টের হোমমেইড spray করবেন।
ঘরদোর চকচকে থাকলে আপনিও থাকবেন চনমনে।
জিভে জল আনা রেসিপি
@NusratKitchen
#tipsandtricks #tips #kitchenhacks #kitchentools #nusratKitchen #bangladeshভিম পাউডার এক অনবদ্য আবিস্কার। কাঁচের plate এ মাঝে মাঝে হলুদ দাগ হয় তাতে ভিম পাউডার দিয়ে একটু ঘষে নিন। উঠে যাবে। ঘর মুছুন ভিনেগার এক কোটা আধা বালতি পানি দিয়ে। যাদের ঘরে পিঁপড়া বেশি পানিতে কেরোসিন দিন তারপর মুছুন। ডাইন ইন টেবল কাঁচের হলে লিকুইড সোপ দিয়ে দু তিনবারে মুছুন দু তিন দিন পর পর একদম চকচক করবে। গ্লাস cleaner দিয়ে ডেইলি মুছুন। গ্লাস অনেকেরই ঘোলা হয়ে যায়, লিকুইড ভিম আর লবন দিয়ে মাজুন। এত চকচক করবে মনে হবে এখন কিনে আনছেন। প্লাস্টিক এর জিনিস ভিম লিকুইড দিয়ে ধুবেন ভিম বার দিয়ে ধুলে ঝাপসা হয়ে যাবে। ছাই চেলে সাথে হুইল পাউডার মিশায়ে রাখুন। কালি উঠে যাবে ডেকচির। ডেকচি তেলতেলা আয়নার মত করতে চাইলে তিব্বত ৫৭০ দিয়ে মাজুন। সাদা বেডশীট, বা সাদা যেকোন কিছু ভিনেগার অল্প আর গরম পানিতে সার্ফ এক্সেল দিয়ে মজাতে দিন একদম ঝা পরিস্কার হবে। তবে বাংলা সাবান কুচি করে হালকা গরম পানিতে মশারী ভিজালে চিটচিটে ভাব চলে যায় খরখরা সুন্দর হয়। ফ্যান সপ্তাহে একবার মাস্ট পরিস্কার করুন। দু সেট পাপোস রাখুন। প্রতি সপ্তাহে পালটে দিন। ভারী পর্দা ৬ মাসে একবার শ্যাম্পু ওয়াশ করবেন। এমনি সবসময় ঝাড়ু দিয়ে বারি দিবেন ধুলা সরে যাবে। দামী পর্দা ১০ মিনিটের বেশি ভিজানো যায় না। হালকা করে ভিজায়ে শাওয়ার ছেড়ে দিবেন নিংড়াবেন না। পানি ঝরে গেলে আলতো করে শুকাতে দিন। পরদা ৮/১০ বছরেও নতুন থাকবে। কার্পেট দৈনিক ব্রাশ তো করবেন। ভ্যাকুইম করবেন সপ্তাহে একবার। একদিন ভেজা কাপর দিয়ে মুছে ফেলবেন। সোফা সপ্তাহে একবার মুছে ফেলবেন ভেজা কাপর নিংড়ে। সব সময় লোশন বলুন শ্যাম্পু বলুন বড় ফ্যামিলি প্যাক কিনবেন এটা সব সময় সাশ্রয়। টাকা একবারে গেলে ৫০ মিলি বা ১০০ মিলির টাকা যায় না। এতে লাভ বেশি। যত ছোট প্যাকেট তত টাকা বেশি। রান্না ঘর দুদিন পর পর একটু গরম পানি দিয়ে মুছলে ঘর চিটচিটে হয় না। টয়লেট হারপিক পাওডার দিয়ে দৈনিক একবার হালকার উপর ঝাপসা করে ধুয়ে ফেললে ময়লা হয় না। মশার জন্য আগের পোস্টের হোমমেইড spray করবেন। ঘরদোর চকচকে থাকলে আপনিও থাকবেন চনমনে। জিভে জল আনা রেসিপি @NusratKitchen #tipsandtricks #tips #kitchenhacks #kitchentools #nusratKitchen #bangladesh - কমলা না মালটা?Orange এর বাংলা কী ? কমলা । এটাই আমাদের মধ্যে প্রচলিত । তাই না । কিন্তু আমরা যেটাকে Orange হিসেবে চিনি সেটা আসলে Mandarin । আরও সহজ করে বললে খােসা ছিড়ে কোষ আলাদা করে আমরা যে ফলটি খাই সেটি Mandarin । আর যেটি খােসা ছিড়ে খাওয়া যায় না কেটে খেতে হয় সেটি হলাে Sweet orange বা Orange । এর মধ্যে রয়েছে মাল্টা , মুসম্বি , ভেলেন্সিয়া । এবার বলব বিজ্ঞান কী বলে ??? ...
- লেবু জিনিসটা পৃথিবীতে আসছে তিনটা কাজ করতে।
১. খাবারে টক স্বাদ আনতে।
২. প্রচুর ভিটামিন সি সাপ্লাই দিতে।
৩. ফ্রিজে ডিমের কেইজে আধাকাটা অবস্থায় শুকায়া পইচ্চা ম*রতে।লেবু জিনিসটা পৃথিবীতে আসছে তিনটা কাজ করতে। ১. খাবারে টক স্বাদ আনতে। ২. প্রচুর ভিটামিন সি সাপ্লাই দিতে। ৩. ফ্রিজে ডিমের কেইজে আধাকাটা অবস্থায় শুকায়া পইচ্চা ম*রতে। 😑 - আসুন কিছু আদব-লেহাজ শিখি.....
একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ:
১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা মুড়ি মাখা), তার উপর ঝুঁকে খাবার নেওয়া যাবে না, মুখ থাকবে মুখের জায়গায় - হাতে খাবার নিয়ে হাতটাকে মুখের কাছে নিতে হবে।
২. হাতে থেকে যাওয়া অতিরিক্ত খাবার যা একেবারে মুখে ঢুকানো যায়নি তা ঝাড়া মেরে প্লেটে ফেলে দেওয়া যাবে না, হাতে ধরে রাখতে হবে তারপর মুখের খাবার শেষ হলে বাকিটুকু মুখে দিতে হবে।
৩. হাতে নেওয়া সমস্ত খাবার মুখে দিয়েছেন, এখন হাত কোথায় রাখবেন? অনেকে মুখে খাবার খাচ্ছেন আর খালি হাতটা সম্মিলিত খাবারের পাত্রে রেখে দিচ্ছেন, এটা করা যাবে না। হাত নিজের কাছে রাখতে হবে।
৪. কিছুক্ষণ পরপর সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের ইচ্ছেতেই "ভালো করে মিশানো" র অজুহাতে খাবার উলট পালট করা যাবে না।
৫. সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের পছন্দমতো এডিশনাল ফুড ( মুড়ি মাখার ক্ষেত্রে বুন্দিয়া বা পুদিনা পাতা, খিচুড়ির ক্ষেত্রে লাউয়ের ঝোল) ফট করে পাত্রে ঢেলে দেওয়া যাবে না।
৬. আপনি যেদিক দিয়ে খাচ্ছেন সেদিকে যা আছে তাই খাবেন, আরেকজনের দিক থেকে বারবার পিয়াজুর পার্ট বা মাংসের টুকরো নিবেন না।
৭. সবাই যে আইটেম খাচ্ছে সেটাই খেতে হবে। সবাই যখন করলা ভাজি খাচ্ছে তখন আপনি "করলা ভাজি খাই না" বলে তড়িঘড়ি করে রোস্টের বড় পিচটা নিয়ে নিবেন - এটা ঠিক হবে না। অপেক্ষা করুন - করলা ভাজি দিয়ে সবার খাওয়া শেষ হোক।
৮. হোস্ট বা সাহিদার একজনকে খাবার সার্ভ করছে, তাকে সিরিয়ালি তা করতে দিন। মাঝখান থেকে সিরিয়াল ব্রেক করে আপনার দিকে ডাকবেন না তাকে।
৯. নিজের খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকুন, অন্যদের পাতের দিকে ঘনঘন তাকাবেন না।
১০. যে হাতে খাবার খাচ্ছেন - ঐ হাতে চামচ, প্লেট, গ্লাস ইত্যাদি ধরবেন না।
১১. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর পারবেন না, কোঁৎ কোঁৎ শব্দ করবেন না।
১২. হুট করে নিজের পাতের খাবার আরেকজনের পাতে দিয়ে দিবেন না। আপনি সিদ্ধ ডিম না খেয়ে একটা মাংসের পিচ বেশি খাবেন বা জিলিপি না খেয়ে আলুর চপ খাবেন বাড়তি তাই বলে জিলিপি বা সেদ্ধ ডিম পাশেরজনের পাতে দিয়ে দিবেন না - আপনার মতো সেইম চিন্তা তারও থাকতে পারে।
১৩. যতটুকু খেতে পারবেন ততটুকুই পাতে নিবেন। খাবারের দখল নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন না। মুখে অল্প করে খাবার নিবেন, খাবার মুখে ঢোকানোর পর দুই গাল যাতে দৃষ্টিকটু ভাবে ফুলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
১৪. খাবারের শেষে দই বা ডাল আছে কিনা জিজ্ঞেস করবেন না ; সেটা নাই ধরে খাওয়া চালাতে থাকবেন।
১৫. হোস্ট আপনার সামনে টিস্যু রাখবে কিন্তু তাই বলে সেটা অযথা অপচয় করবেন না। পর্যাপ্ত পানি দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে ভেজা হাতটা মুছবেন।
১৬. নির্দিষ্ট কোন খাবার বেশি ভালো লেগেছে এটা বলবেন না, হোস্ট সবগুলো আইটেমই যথেষ্ট মমতা সহকারে রান্না করেছেন আপনাদের জন্য - এটা মাথায় রাখবেন।
১৭. খাবার মুখে নিয়ে চপ চপ করবেন না, খাইতে খাইতে নাকে পেডা আসলে সেটা আস্তে করে মুছে নিবেন - উখ্খু উখ্খু শব্দ করে সেটাকে পেটে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না। মুখে কাকড় বা কাটা পড়লে মুখের খাবারটুকু বের করে সকলের সামনে ফেলে দিবেন না, সকলের আড়ালে কোথাও ফেলুন।
১৮. কোন একটা আইটেম নেওয়ার জন্য যদি আপনি প্রথমে উদ্যোগ নেন তাহলে চেষ্টা করবেন আশেপাশে দুএকজনকে আগে দিয়ে পরে নিজে নিতে। নিজে বড়ো পিসটা নিয়ে পাশেরজনের দিকে বাটি ঠেলে দিবেন না। নেওয়ার সময় চামচ দিয়ে সবগুলো পিস ঘাটাঘাটি করবেন না, চোখের আন্দাজে আগে সিলেক্ট করে তারপর সেটা চামচে তুলবেন।
১৯. দূরে থাকা কোন খাবার নেওয়ার জন্য বাটি নিজের দিকে দেওয়ার জন্য আরেকজনকে বলবেন না, সেটা উনার জন্য পরিশ্রমের। আপনার প্লেট বাটির কাছে এগিয়ে নিয়ে তারপর প্লেটে নিজে নেন বা কাউকে দিতে বলেন।
২০. নিজে ডিমের কুসুম না খেয়ে রেখে দিয়ে পাশেরজনকে কুসুমের পুষ্টিগুণ বুঝাতে যাবেন না।
২১. সালাদের বাটি থেকে বেছে বেছে শুধু টমেটো নিবেন না। টমেটো, শসা, মূলা আনুপাতিক হারে নিবেন।
২২. শুধুমাত্র আপনাকে একা কাঁচামরিচ বা লবন এনে দেওয়ার জন্য কাউকে অনুরোধ করবেন না।
২৩. হোস্ট পোলাওয়ের বাটি আনার সাথে সাথেই জিজ্ঞেস করে বসবেন না - সাদা ভাত আছে কিনা?
২৪. মজলিশে যিনি সবচেয়ে আস্তে খান তার সাথে তাল মিলিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে সবাই সমানভাবে খাওয়ার অংশ পাবে।
২৫. সকলের সাথে একসাথে খাওয়া শেষ করুন।
২৬. গলা পর্যন্ত খেয়ে হোস্টের মুখে " কিছুই তো খাইলেন না " শোনার জন্য " বেশি খায়ালছি " বলে ঢং করবেন না। আপনি যে বেশি খায়ালছেন এটা সবাই এতোক্ষণে ভালোই বুঝে গেছে!
আজ এ পর্যন্তই ।
এর বাইরে আরো পয়েন্ট থাকলে কমেন্টে যোগ করুন।
থিউরি বুঝতে সমস্যা হলে - বাসায় দাওয়াত দিন, হাতে কলমে শিখুন!আসুন কিছু আদব-লেহাজ শিখি..... একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ: ১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা মুড়ি মাখা), তার উপর ঝুঁকে খাবার নেওয়া যাবে না, মুখ থাকবে মুখের জায়গায় - হাতে খাবার নিয়ে হাতটাকে মুখের কাছে নিতে হবে। ২. হাতে থেকে যাওয়া অতিরিক্ত খাবার যা একেবারে মুখে ঢুকানো যায়নি তা ঝাড়া মেরে প্লেটে ফেলে দেওয়া যাবে না, হাতে ধরে রাখতে হবে তারপর মুখের খাবার শেষ হলে বাকিটুকু মুখে দিতে হবে। ৩. হাতে নেওয়া সমস্ত খাবার মুখে দিয়েছেন, এখন হাত কোথায় রাখবেন? অনেকে মুখে খাবার খাচ্ছেন আর খালি হাতটা সম্মিলিত খাবারের পাত্রে রেখে দিচ্ছেন, এটা করা যাবে না। হাত নিজের কাছে রাখতে হবে। ৪. কিছুক্ষণ পরপর সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের ইচ্ছেতেই "ভালো করে মিশানো" র অজুহাতে খাবার উলট পালট করা যাবে না। ৫. সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের পছন্দমতো এডিশনাল ফুড ( মুড়ি মাখার ক্ষেত্রে বুন্দিয়া বা পুদিনা পাতা, খিচুড়ির ক্ষেত্রে লাউয়ের ঝোল) ফট করে পাত্রে ঢেলে দেওয়া যাবে না। ৬. আপনি যেদিক দিয়ে খাচ্ছেন সেদিকে যা আছে তাই খাবেন, আরেকজনের দিক থেকে বারবার পিয়াজুর পার্ট বা মাংসের টুকরো নিবেন না। ৭. সবাই যে আইটেম খাচ্ছে সেটাই খেতে হবে। সবাই যখন করলা ভাজি খাচ্ছে তখন আপনি "করলা ভাজি খাই না" বলে তড়িঘড়ি করে রোস্টের বড় পিচটা নিয়ে নিবেন - এটা ঠিক হবে না। অপেক্ষা করুন - করলা ভাজি দিয়ে সবার খাওয়া শেষ হোক। ৮. হোস্ট বা সাহিদার একজনকে খাবার সার্ভ করছে, তাকে সিরিয়ালি তা করতে দিন। মাঝখান থেকে সিরিয়াল ব্রেক করে আপনার দিকে ডাকবেন না তাকে। ৯. নিজের খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকুন, অন্যদের পাতের দিকে ঘনঘন তাকাবেন না। ১০. যে হাতে খাবার খাচ্ছেন - ঐ হাতে চামচ, প্লেট, গ্লাস ইত্যাদি ধরবেন না। ১১. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর পারবেন না, কোঁৎ কোঁৎ শব্দ করবেন না। ১২. হুট করে নিজের পাতের খাবার আরেকজনের পাতে দিয়ে দিবেন না। আপনি সিদ্ধ ডিম না খেয়ে একটা মাংসের পিচ বেশি খাবেন বা জিলিপি না খেয়ে আলুর চপ খাবেন বাড়তি তাই বলে জিলিপি বা সেদ্ধ ডিম পাশেরজনের পাতে দিয়ে দিবেন না - আপনার মতো সেইম চিন্তা তারও থাকতে পারে। ১৩. যতটুকু খেতে পারবেন ততটুকুই পাতে নিবেন। খাবারের দখল নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন না। মুখে অল্প করে খাবার নিবেন, খাবার মুখে ঢোকানোর পর দুই গাল যাতে দৃষ্টিকটু ভাবে ফুলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। ১৪. খাবারের শেষে দই বা ডাল আছে কিনা জিজ্ঞেস করবেন না ; সেটা নাই ধরে খাওয়া চালাতে থাকবেন। ১৫. হোস্ট আপনার সামনে টিস্যু রাখবে কিন্তু তাই বলে সেটা অযথা অপচয় করবেন না। পর্যাপ্ত পানি দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে ভেজা হাতটা মুছবেন। ১৬. নির্দিষ্ট কোন খাবার বেশি ভালো লেগেছে এটা বলবেন না, হোস্ট সবগুলো আইটেমই যথেষ্ট মমতা সহকারে রান্না করেছেন আপনাদের জন্য - এটা মাথায় রাখবেন। ১৭. খাবার মুখে নিয়ে চপ চপ করবেন না, খাইতে খাইতে নাকে পেডা আসলে সেটা আস্তে করে মুছে নিবেন - উখ্খু উখ্খু শব্দ করে সেটাকে পেটে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না। মুখে কাকড় বা কাটা পড়লে মুখের খাবারটুকু বের করে সকলের সামনে ফেলে দিবেন না, সকলের আড়ালে কোথাও ফেলুন। ১৮. কোন একটা আইটেম নেওয়ার জন্য যদি আপনি প্রথমে উদ্যোগ নেন তাহলে চেষ্টা করবেন আশেপাশে দুএকজনকে আগে দিয়ে পরে নিজে নিতে। নিজে বড়ো পিসটা নিয়ে পাশেরজনের দিকে বাটি ঠেলে দিবেন না। নেওয়ার সময় চামচ দিয়ে সবগুলো পিস ঘাটাঘাটি করবেন না, চোখের আন্দাজে আগে সিলেক্ট করে তারপর সেটা চামচে তুলবেন। ১৯. দূরে থাকা কোন খাবার নেওয়ার জন্য বাটি নিজের দিকে দেওয়ার জন্য আরেকজনকে বলবেন না, সেটা উনার জন্য পরিশ্রমের। আপনার প্লেট বাটির কাছে এগিয়ে নিয়ে তারপর প্লেটে নিজে নেন বা কাউকে দিতে বলেন। ২০. নিজে ডিমের কুসুম না খেয়ে রেখে দিয়ে পাশেরজনকে কুসুমের পুষ্টিগুণ বুঝাতে যাবেন না। ২১. সালাদের বাটি থেকে বেছে বেছে শুধু টমেটো নিবেন না। টমেটো, শসা, মূলা আনুপাতিক হারে নিবেন। ২২. শুধুমাত্র আপনাকে একা কাঁচামরিচ বা লবন এনে দেওয়ার জন্য কাউকে অনুরোধ করবেন না। ২৩. হোস্ট পোলাওয়ের বাটি আনার সাথে সাথেই জিজ্ঞেস করে বসবেন না - সাদা ভাত আছে কিনা? ২৪. মজলিশে যিনি সবচেয়ে আস্তে খান তার সাথে তাল মিলিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে সবাই সমানভাবে খাওয়ার অংশ পাবে। ২৫. সকলের সাথে একসাথে খাওয়া শেষ করুন। ২৬. গলা পর্যন্ত খেয়ে হোস্টের মুখে " কিছুই তো খাইলেন না " শোনার জন্য " বেশি খায়ালছি " বলে ঢং করবেন না। আপনি যে বেশি খায়ালছেন এটা সবাই এতোক্ষণে ভালোই বুঝে গেছে! আজ এ পর্যন্তই । এর বাইরে আরো পয়েন্ট থাকলে কমেন্টে যোগ করুন। থিউরি বুঝতে সমস্যা হলে - বাসায় দাওয়াত দিন, হাতে কলমে শিখুন! - হোয়াইট সস
""""""""""""""""""'
উপকরণঃ
বাটার অথবা তেল-১ টেবিল চামচ,ময়দা -১ টেবিল চামচ,চিনি -১চা চামচ , তরল দুধ -১/২ কাপ,রসুন কুচি +গোল মরিচ গুঁড়া+লবন -১/৪ চা চামচ করে
প্রণালীঃ-
প্যানে বাটার গলে যাওয়ার পর ময়দা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে যোগ করতে হবে রসুন কুচি, গোল মরিচ গুঁড়া,লবন, চিনি। এরপর তরল দুধ দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে। ঘন ক্রিমের মতো হয়ে এলে নামিয়ে নিতে হবে।(চুলার আঁচ লো রাখতে হবে)
তেল,ডিম ছাড়া শর্মা সস
"""""""""""""""""""""""'""""""""""""'
উপকরণঃ
টক দই(পানি ঝরানো) - ১/২ কাপ,রসুন বাটা -১/৪ চা চামচ,গুঁড়ো দুধ - ১ টেবিল চামচ,সরিষা বাটা -১/৪ চা চামচ ,গোল মরিচ গুঁড়া - ২ চিমটি পরিমাণ,চিনি - দেড় চা চামচ (স্বাদ মতো),লবণ - স্বাদ বুঝে,টমেটো সস -২ থেকে ৩ টেবিল চামচ
**ঝাল বাড়াতে চাইলে অল্প মরিচ গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন।
প্রণালীঃ-
সব গুলো উপকরণ একত্রে চামচের সাহায্যে ভালো ভাবে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিলেই শর্মা সস তৈরি।
**ব্লেন্ডার ব্যবহার করতে চাইলে সবগুলো উপকরণ ৩০-৪০ সেকেন্ডের মতো ব্লেন্ড করে নিলেই হবে, সেক্ষেত্রে রসুন আর সরিষা আস্ত দেওয়া যাবে।
**টমেটো সস, সরিষা বাটা বাদ দিয়ে একই ভাবে ব্লেন্ড করে মেয়োনিজ তৈরি করতে পারেন।
মেয়োনিজ
""""'"""""'"""""'
উপকরণঃ
ডিম(নরমাল টেম্পারেচার) -১ টি,সয়াবিন তেল -১ কাপের মতো (ডিমের সাইজের উপর নির্ভর করবে),গোল মরিচ গুঁড়া -আধা চা চামচ, চিনি -২ চা চামচ ,লবন - কোয়ার্টার (১/৪) চা চামচ,সিরকা অথবা লেবুর রস - ১ টেবিল চামচ
প্রণালীঃ-
ব্লেন্ডারে তেল ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ভালো ভাবে ৩০ সেকেন্ডের ব্লেন্ড করে, আস্তে আস্তে তেল ঢালতে হবে। তেল একবারে ঢালা যাবে না। থেমে থেমে ৪,৫ বারে ঢালতে হবে।২মিনিটের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে মেয়োনিজ।
***মেয়োনিজ ১ সপ্তাহের মতো নরমাল ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়।
***মেয়োনিজের পারফেক্ট কনসিস্টেন্সি বোঝার উপায় হলো- ব্লেন্ডার উপুড় করে ধরলে সাথে সাথে গড়িয়ে পড়বে না, পড়লে আরেকটু তেল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
বার্গার/শর্মা সস
"""""""""""""""""""""""
উপকরণঃ
ডিম -১ টি,চিনি - ১ টেবিল চামচ,লবন - আধা চা চামচ,সাদা সরিষা বাটা - আধা চা চামচ,তেল -১ কাপ বা কিছু টা কম,রসুন কুচি -১ চা চামচ,সিরকা -১টেবিল চামচ,গোল মরিচ গুঁড়া - আধা চা চামচ, গুঁড়া দুধ -১ টেবিল চামচ (অপশনাল),টমেটো সস - ৪ টেবিল চামচ
প্রণালীঃ-
মেয়োনিজ এর মতো একই পদ্ধতিতে ব্লেন্ড করে টমেটো সস এ্যাড করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে শর্মা সস।
হোয়াইট সস """"""""""""""""""' উপকরণঃ বাটার অথবা তেল-১ টেবিল চামচ,ময়দা -১ টেবিল চামচ,চিনি -১চা চামচ , তরল দুধ -১/২ কাপ,রসুন কুচি +গোল মরিচ গুঁড়া+লবন -১/৪ চা চামচ করে প্রণালীঃ- প্যানে বাটার গলে যাওয়ার পর ময়দা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে যোগ করতে হবে রসুন কুচি, গোল মরিচ গুঁড়া,লবন, চিনি। এরপর তরল দুধ দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে। ঘন ক্রিমের মতো হয়ে এলে নামিয়ে নিতে হবে।(চুলার আঁচ লো রাখতে হবে) তেল,ডিম ছাড়া শর্মা সস """""""""""""""""""""""'""""""""""""' উপকরণঃ টক দই(পানি ঝরানো) - ১/২ কাপ,রসুন বাটা -১/৪ চা চামচ,গুঁড়ো দুধ - ১ টেবিল চামচ,সরিষা বাটা -১/৪ চা চামচ ,গোল মরিচ গুঁড়া - ২ চিমটি পরিমাণ,চিনি - দেড় চা চামচ (স্বাদ মতো),লবণ - স্বাদ বুঝে,টমেটো সস -২ থেকে ৩ টেবিল চামচ **ঝাল বাড়াতে চাইলে অল্প মরিচ গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন। প্রণালীঃ- সব গুলো উপকরণ একত্রে চামচের সাহায্যে ভালো ভাবে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিলেই শর্মা সস তৈরি। **ব্লেন্ডার ব্যবহার করতে চাইলে সবগুলো উপকরণ ৩০-৪০ সেকেন্ডের মতো ব্লেন্ড করে নিলেই হবে, সেক্ষেত্রে রসুন আর সরিষা আস্ত দেওয়া যাবে। **টমেটো সস, সরিষা বাটা বাদ দিয়ে একই ভাবে ব্লেন্ড করে মেয়োনিজ তৈরি করতে পারেন। মেয়োনিজ """"'"""""'"""""' উপকরণঃ ডিম(নরমাল টেম্পারেচার) -১ টি,সয়াবিন তেল -১ কাপের মতো (ডিমের সাইজের উপর নির্ভর করবে),গোল মরিচ গুঁড়া -আধা চা চামচ, চিনি -২ চা চামচ ,লবন - কোয়ার্টার (১/৪) চা চামচ,সিরকা অথবা লেবুর রস - ১ টেবিল চামচ প্রণালীঃ- ব্লেন্ডারে তেল ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ভালো ভাবে ৩০ সেকেন্ডের ব্লেন্ড করে, আস্তে আস্তে তেল ঢালতে হবে। তেল একবারে ঢালা যাবে না। থেমে থেমে ৪,৫ বারে ঢালতে হবে।২মিনিটের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে মেয়োনিজ। ***মেয়োনিজ ১ সপ্তাহের মতো নরমাল ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়। ***মেয়োনিজের পারফেক্ট কনসিস্টেন্সি বোঝার উপায় হলো- ব্লেন্ডার উপুড় করে ধরলে সাথে সাথে গড়িয়ে পড়বে না, পড়লে আরেকটু তেল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। বার্গার/শর্মা সস """"""""""""""""""""""" উপকরণঃ ডিম -১ টি,চিনি - ১ টেবিল চামচ,লবন - আধা চা চামচ,সাদা সরিষা বাটা - আধা চা চামচ,তেল -১ কাপ বা কিছু টা কম,রসুন কুচি -১ চা চামচ,সিরকা -১টেবিল চামচ,গোল মরিচ গুঁড়া - আধা চা চামচ, গুঁড়া দুধ -১ টেবিল চামচ (অপশনাল),টমেটো সস - ৪ টেবিল চামচ প্রণালীঃ- মেয়োনিজ এর মতো একই পদ্ধতিতে ব্লেন্ড করে টমেটো সস এ্যাড করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে শর্মা সস।
Daha Hikayeler