বিজ্ঞান চিন্তা

বিজ্ঞান চিন্তা ha aggiunto una foto Altre informazioni
2025-06-24 02:18:10 -

আপেক্ষিকতা-০৩ (আলাল যদি ডাইনে যায়, দুলাল যায় বাঁয়ে)
১। করোনা কবলিত এই ধূসর সময়ে আবার ফিরে এলাম বিজ্ঞানের গল্প নিয়ে। বাসায় যখন গন্ডাখানেক নানা বয়সী করোনা রোগী থাকেন, আর দুই শহরের ছুটে চলা জীবনে বাধ্যতামূলক গৃহবন্দীত্ব বরণ করতে হয়, তখন পড়াশোনা করাই ভাল। আর জানেন তো, জ্ঞানবৃক্ষের ফল একলা খেতে নেই, শয়তানিল ব্যাটা যতই উস্কানি দিক না কেন। তাই কাছা মেরে শক্ত হয়ে বসুন, কাছা না থাকলে আগে লুঙ্গি পরে আসুন, কেবল বেনাপোল চলে যাবেন না যেন। গত পর্বে...

0 Commenti 0 condivisioni 3K Views 0 Anteprima

Effettua l'accesso per mettere mi piace, condividere e commentare!
বিজ্ঞান চিন্তা ha aggiunto una foto Health
2025-05-28 08:16:13 -

দীর্ঘ সময় পলক না ফেললে চোখে পানি আসে কেন
পাঠকের প্রশ্ন: একনাগাড়ে ২-৩ মিনিট চোখের পলক না ফেলে কোনো দিকে তাকিয়ে থাকি, তাহলে চোখে পানি আসে কেন? উত্তর: প্রথমে বুঝতে হবে চোখের পলক পড়ে কেন। চোখের কোণে রয়েছে নেত্রনালি। এই নালি দিয়ে সব সময় তৈলাক্ত ও মিউকাস মিশ্রিত ঘন লবণাক্ত কিছু পানি বের হয়। ওই পানি চোখ ভালো রাখার জন্য খুব দরকার। সমস্ত চোখে ওই তরল ছড়িয়ে দিতে চোখের পলক পড়ে। চোখ সব সময় ভেজা রাখতে হয়। না হলে চোখের সমস্যা হতে পারে।...

0 Commenti 0 condivisioni 6K Views 0 Anteprima

Effettua l'accesso per mettere mi piace, condividere e commentare!
বিজ্ঞান চিন্তা ha aggiunto una foto Home
2025-05-28 08:12:18 -

পাখিরা বাসা বানায় কেন
বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে—সবাইকে নিয়ে মানুষের পরিবার। তবে পাখিদের এমন পরিবার নেই। কিছু পাখি দলবেঁধে বাস করে বটে, কিন্তু মানুষের মতো পাখিদের স্থায়ী ঘর-বাড়ি দরকার হয় না। তাহলে পাখিরা ঘুমায় কোথায়? গাছের ডালে, ঝোপে-ঝাড়ে। কিন্তু ঝড়বৃষ্টিতে পাখিরা কীভাবে বাঁচে? কোথায় আশ্রয় নেয়? গাছের বড় পাতার নিচে, ঘন ঝোপের আড়ালে কিংবা মানুষের ঘরবাড়ির কার্নিশের নিচে। অবশ্য বড় ঝড়ে পাখিদের খুব কষ্ট। তাই ঝড়ের পরে...

0 Commenti 0 condivisioni 5K Views 0 Anteprima

Effettua l'accesso per mettere mi piace, condividere e commentare!
বিজ্ঞান চিন্তা ha aggiornato l'immagine della pagina
2025-05-28 08:09:55 -

0 Commenti 0 condivisioni 2K Views 0 Anteprima

Effettua l'accesso per mettere mi piace, condividere e commentare!

Altre storie