Πρόσφατες ενημερώσεις
-
Παρακαλούμε συνδέσου στην Κοινότητά μας για να δηλώσεις τι σου αρέσει, να σχολιάσεις και να μοιραστείς με τους φίλους σου!
-
যে কাজ গুলো কিছুটা হলেও আপনাকে মানসিকভাবে ভালো থাকতে সাহায্য করবে:
১.ঘুম থেকে উঠে কখনো কারো মেসেজ চেক করবেন না কারন আপনি যার মেসেজের বা ফোনের আশা করছেন সে যদি না দেয় তাহলে আপনার খারাপ লাগবে যার প্রভাব সারা দিনের কাজের উপর পড়বে তাই এটা থেকে বিরত থাকবেন!
২.সপ্তাহে একদিন হলেও ভোর হওয়া দেখুন!সকাল টা কে উপভোগ করুন এতে আপনার ভালো হবে!
৩.যখন মন খুব অশান্ত হয়ে যাবে তখন দশ মিনিট হাটুন হাটার সময় পায়ের পদক্ষেপ গুনুন এতে মন কিছুটা শান্ত হবে!
৪.প্রতিদিন কাউকে না কাউকে সালাম দিবেন এতে আপনার মনের অহংকার দূর হবে!
৫.মানুষের সমালোচনা,অপমান,চাপ মেনে নিতে শিখুন এতে আপনার পথ চলতে সহজ হবে!
৬.নিজেকে কখনো অন্যের কাছে প্রমান করতে যাবেন না এতে মূল্য-সম্মান দুইটাই হারাবেন!
৭.যদি কোনো সম্পর্ক অটুট করতে চান তাহলে রাগের সময় বলা কথা মনে রাখবেন না কিন্তু যে আপনাকে মানুষের সামনে ছোট করে কথা বলে তার থেকে দূরে থাকবেন!
৮.কাউকে নিয়ে মজা করার আগে ভেবে নিবেন মজা টাতে সে কষ্ট পাবে কিনা আপনার মজা অন্য জনের কান্নার কারন যেন না হয়!
৯.কারো সম্পর্কে না জেনে কখনোই কিছু বলবেন না কারন অনেক সময় না বুঝে কথা বলার জন্য ঝামেলা হয়!
১০. সময়কে ভালো কাজে ব্যবহার করবেন সময় আপনাকে সম্মান আর মূল্যবান করে দিবে!
১২. সব সময় মানুষের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলবেন মনের ভাষা থেকে চোখের ভাষা বুঝার চেষ্টা করবেন!
১৩.অন্যের কাছ থেকে প্রত্যাশা করা বাদ দিন!কারন তার কাছে যে প্রত্যাশা করবেন যদি না পান মন খারাপ হবে তাই সব সময় নিজের কাছে প্রত্যাশা করবেন!
১৪.কখনোই অন্যের মত হতে চাইবেন না!
১৫.রাগকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন!যখন অতিরিক্ত রাগ হবে তখন বিছানায় শুয়ে পড়বেন অথবা এক গ্লাস পানি পান করবেন এতে রাগ কিছুটা হলেও কমবে!
১৬.প্রতিদিন একটা করে মোটিভেশনাল গল্প বা ভিডিও দেখবেন এতে আপনার মাঝে আগ্রহ জাগবে!
১৭.দিন শেষে একটা তালিকা তৈরি করবেন সারা দিন কয়টা মিথ্যা কথা বলছেন,কী বিষয় নিয়ে রেগে গেছেন,কত সময় অযথা নষ্ট করছেন,কাউকে ছোট করে কথা বলছেন কিনা পরের দিন এই তালিকা থেকে এক একটা করে কারন গুলো বাদ দিবেন কিছু দিন পর দেখবেন আপনার মাঝে এই সমস্যা গুলো আর থাকবে না!
লেখাগুলো পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
- টিম আয়মান সাদিকযে কাজ গুলো কিছুটা হলেও আপনাকে মানসিকভাবে ভালো থাকতে সাহায্য করবে: ১.ঘুম থেকে উঠে কখনো কারো মেসেজ চেক করবেন না কারন আপনি যার মেসেজের বা ফোনের আশা করছেন সে যদি না দেয় তাহলে আপনার খারাপ লাগবে যার প্রভাব সারা দিনের কাজের উপর পড়বে তাই এটা থেকে বিরত থাকবেন! ২.সপ্তাহে একদিন হলেও ভোর হওয়া দেখুন!সকাল টা কে উপভোগ করুন এতে আপনার ভালো হবে! ৩.যখন মন খুব অশান্ত হয়ে যাবে তখন দশ মিনিট হাটুন হাটার সময় পায়ের পদক্ষেপ গুনুন এতে মন কিছুটা শান্ত হবে! ৪.প্রতিদিন কাউকে না কাউকে সালাম দিবেন এতে আপনার মনের অহংকার দূর হবে! ৫.মানুষের সমালোচনা,অপমান,চাপ মেনে নিতে শিখুন এতে আপনার পথ চলতে সহজ হবে! ৬.নিজেকে কখনো অন্যের কাছে প্রমান করতে যাবেন না এতে মূল্য-সম্মান দুইটাই হারাবেন! ৭.যদি কোনো সম্পর্ক অটুট করতে চান তাহলে রাগের সময় বলা কথা মনে রাখবেন না কিন্তু যে আপনাকে মানুষের সামনে ছোট করে কথা বলে তার থেকে দূরে থাকবেন! ৮.কাউকে নিয়ে মজা করার আগে ভেবে নিবেন মজা টাতে সে কষ্ট পাবে কিনা আপনার মজা অন্য জনের কান্নার কারন যেন না হয়! ৯.কারো সম্পর্কে না জেনে কখনোই কিছু বলবেন না কারন অনেক সময় না বুঝে কথা বলার জন্য ঝামেলা হয়! ১০. সময়কে ভালো কাজে ব্যবহার করবেন সময় আপনাকে সম্মান আর মূল্যবান করে দিবে! ১২. সব সময় মানুষের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলবেন মনের ভাষা থেকে চোখের ভাষা বুঝার চেষ্টা করবেন! ১৩.অন্যের কাছ থেকে প্রত্যাশা করা বাদ দিন!কারন তার কাছে যে প্রত্যাশা করবেন যদি না পান মন খারাপ হবে তাই সব সময় নিজের কাছে প্রত্যাশা করবেন! ১৪.কখনোই অন্যের মত হতে চাইবেন না! ১৫.রাগকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন!যখন অতিরিক্ত রাগ হবে তখন বিছানায় শুয়ে পড়বেন অথবা এক গ্লাস পানি পান করবেন এতে রাগ কিছুটা হলেও কমবে! ১৬.প্রতিদিন একটা করে মোটিভেশনাল গল্প বা ভিডিও দেখবেন এতে আপনার মাঝে আগ্রহ জাগবে! ১৭.দিন শেষে একটা তালিকা তৈরি করবেন সারা দিন কয়টা মিথ্যা কথা বলছেন,কী বিষয় নিয়ে রেগে গেছেন,কত সময় অযথা নষ্ট করছেন,কাউকে ছোট করে কথা বলছেন কিনা পরের দিন এই তালিকা থেকে এক একটা করে কারন গুলো বাদ দিবেন কিছু দিন পর দেখবেন আপনার মাঝে এই সমস্যা গুলো আর থাকবে না! লেখাগুলো পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 🥰 - টিম আয়মান সাদিক -
-
এই মাছরাঙ্গা পাখীটির বিরুদ্ধে কী শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা নেয়া যায়?
...ছবিটির আলোকচিত্রী ফিরোজ আল সাবাহ।
এই মাছরাঙ্গা পাখীটির বিরুদ্ধে কী শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা নেয়া যায়? ...ছবিটির আলোকচিত্রী ফিরোজ আল সাবাহ। -
-
και άλλες ιστορίες