Πρόσφατες ενημερώσεις
  • আজ সকাল সকাল এক ছাত্র Bag থেকে Dairy Milk silk Bubbly বের করে বলল, Sir এটা আপনার জন্য, chocolate টা হাতে নিয়ে মনে পড়ল #Emulsifiers_Code এর কথা। কারণ কিছুদিন আগে একটা article পড়েছিলাম, Emulsifiers Code নির্দেশ করে খাবারটি হারাম/হালাল ।
    Dairy milk এর Emulsifiers code দেখে চক্ষু কপালে উঠলো (#code_E476) এর অর্থ হচ্ছে PIG Fat অর্থাৎ শুকরের চর্বি ব্যবহার করা হয়েছে chocolate টিতে ।
    Like
    14
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 330 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ১. বাসায় যে ছুটা বুয়া কাজ করে তার মাসিক ইনকাম ১৩০০০ টাকার মত, দুই বেলা খাবার সহ। তার স্বামী রিক্সা চালিয়ে আয় করে মাসে প্রায় ১৮০০০-২০০০০ টাকা। তাদের ১২ বছরের একটা ছেলে টেম্পুতে হেলপারি করে পায় ৬০০০ টাকা। ঐ পরিবারের মাসিক আয় ৩৯০০০ টাকা। মা,ছেলের ২ বেলা খাবার ফ্রি।
    এরা যে বাসায় থাকে তার ভাড়া ৭০০০ টাকা। সব খরচ মিটিয়ে প্রতিমাসে সমিতিতে জমা করে ৮০০০ টাকা, জমার পরেও গত কয়েক বছরে গ্রামের বাড়িতে জায়গা কিনেছে ১০ শতাংশ।
    ২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছর দশেক আগে মাস্টার্স করা ছেলে রফিকুল ইসলাম, বিবাহিত, ৬ বছরের ছেলে আছে। একটা বায়িং হাউসে চাকরি করত। করোনার কারনে চাকরি চলে যায়, দীর্ঘদিন বেকার থেকে বহু চেষ্টা তদবির করে আরেকটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পায়। বেতন সর্বসাকুল্যে ২৮৫০০ টাকা, ৩ দিন লেট হলে ১ দিনের বেতন কাটা।
    ১ রুমের বাসা নিয়ে ঢাকায় থাকে, বাসা ভাড়া সমস্ত বিল সহ ১৪,০০০ টাকা। বাকি ১৪,৫০০ টাকা দিয়ে খাওয়া, যাতায়াত, কাপড়চোপড়, চিকিৎসা, বাচ্চার লেখাপড়া সব। ২০ দিন যেতে না যেতেই টাকা শেষ। এরপর ধার দেনা করে চলতে হয়।
    ** দেশে ১ কোটি দরিদ্র পরিবারকে টিসিবি কার্ড দেওয়া হচ্ছে কম দামে পণ্য কেনার জন্য। এই কার্ড কে পাওয়ার যোগ্য- কাজের বুয়া নাকি রফিকুল ইসলাম। কোন্ ক্রাইটেরিয়াতে দারিদ্র্যতা সংজ্ঞায়িত হয় বাংলাদেশে, আয় দিয়ে নাকি সামাজিক অবস্থান দিয়ে ?
    ১. বাসায় যে ছুটা বুয়া কাজ করে তার মাসিক ইনকাম ১৩০০০ টাকার মত, দুই বেলা খাবার সহ। তার স্বামী রিক্সা চালিয়ে আয় করে মাসে প্রায় ১৮০০০-২০০০০ টাকা। তাদের ১২ বছরের একটা ছেলে টেম্পুতে হেলপারি করে পায় ৬০০০ টাকা। ঐ পরিবারের মাসিক আয় ৩৯০০০ টাকা। মা,ছেলের ২ বেলা খাবার ফ্রি। এরা যে বাসায় থাকে তার ভাড়া ৭০০০ টাকা। সব খরচ মিটিয়ে প্রতিমাসে সমিতিতে জমা করে ৮০০০ টাকা, জমার পরেও গত কয়েক বছরে গ্রামের বাড়িতে জায়গা কিনেছে ১০ শতাংশ। ২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছর দশেক আগে মাস্টার্স করা ছেলে রফিকুল ইসলাম, বিবাহিত, ৬ বছরের ছেলে আছে। একটা বায়িং হাউসে চাকরি করত। করোনার কারনে চাকরি চলে যায়, দীর্ঘদিন বেকার থেকে বহু চেষ্টা তদবির করে আরেকটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পায়। বেতন সর্বসাকুল্যে ২৮৫০০ টাকা, ৩ দিন লেট হলে ১ দিনের বেতন কাটা। ১ রুমের বাসা নিয়ে ঢাকায় থাকে, বাসা ভাড়া সমস্ত বিল সহ ১৪,০০০ টাকা। বাকি ১৪,৫০০ টাকা দিয়ে খাওয়া, যাতায়াত, কাপড়চোপড়, চিকিৎসা, বাচ্চার লেখাপড়া সব। ২০ দিন যেতে না যেতেই টাকা শেষ। এরপর ধার দেনা করে চলতে হয়। ** দেশে ১ কোটি দরিদ্র পরিবারকে টিসিবি কার্ড দেওয়া হচ্ছে কম দামে পণ্য কেনার জন্য। এই কার্ড কে পাওয়ার যোগ্য- কাজের বুয়া নাকি রফিকুল ইসলাম। কোন্ ক্রাইটেরিয়াতে দারিদ্র্যতা সংজ্ঞায়িত হয় বাংলাদেশে, আয় দিয়ে নাকি সামাজিক অবস্থান দিয়ে ?
    Like
    Sad
    15
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 319 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    24
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 301 Views 0 Προεπισκόπηση
  • মাঝে মাঝে নিজেকে দেখে খুব অবাক হই। বছর খানেক আগে অবধিও কেমন অবুঝ ছিলাম, চঞ্চল ছিলাম, প্রাণখোলা ছিলাম। এখন অনেকটা সংযত হয়েছি, অনেক কিছু বুঝতে শিখেছি, অনেকটা শান্ত হয়েছি। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, এই গোটা ব্যাপারটা কখন হয়েছে, কিভাবে হয়েছে কিছুই টের পাইনি। অথচ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দুদণ্ড ভাবলে দেখা যাবে নিজের অজান্তেই কতটা বদলে গেছি। এক বছর আগের আমি, আর আজকের আমি‘র মধ্যে এখন আকাশ পাতাল তফাৎ। হয়তো আরও এক বছর তফাৎ আরও বাড়বে। হয়তো মানুষ এভাবেই বদলায়, একটু একটু করে, ধীরে ধীরে, নিজের অজান্তে।

    মাঝে মাঝে নিজেকে দেখে খুব অবাক হই। বছর খানেক আগে অবধিও কেমন অবুঝ ছিলাম, চঞ্চল ছিলাম, প্রাণখোলা ছিলাম। এখন অনেকটা সংযত হয়েছি, অনেক কিছু বুঝতে শিখেছি, অনেকটা শান্ত হয়েছি। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, এই গোটা ব্যাপারটা কখন হয়েছে, কিভাবে হয়েছে কিছুই টের পাইনি। অথচ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দুদণ্ড ভাবলে দেখা যাবে নিজের অজান্তেই কতটা বদলে গেছি। এক বছর আগের আমি, আর আজকের আমি‘র মধ্যে এখন আকাশ পাতাল তফাৎ। হয়তো আরও এক বছর তফাৎ আরও বাড়বে। হয়তো মানুষ এভাবেই বদলায়, একটু একটু করে, ধীরে ধীরে, নিজের অজান্তে। 🌻🌸🌼
    Like
    Angry
    17
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 282 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ফুলসজ্জার বিছানায় নিজের দেবরের জন্য অপেক্ষা করছি।দেবর বললে ভুল হবে,এক সময় সে সম্পর্কে আমার দেবর হলেও এখন আমাদের সম্পর্কটা স্বামী স্ত্রীতে পর্যবসিত হয়েছে।আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে আজ থেকে ঠিক ছয় মাস আগে।এরপরে ওর ছোটো ভাই প্রত্যয়ের সাথেই বিয়ে হয় আমার।শ্বশুড়-শ্বাশুড়ির মতেই বিয়ে হয়েছে,ওনারা সারাজীবন আমাকে নিজের পুত্রবধু হিসেবে দেখতে চেয়েছেন,তাই একপ্রকার জোর করে নিজেদের ছোটো ছেলের সাথে বিয়ের ব্যবস্থা করেছেন।প্রত্যয়ের বয়স তেইশ বছর।দেখতে বেশ হ্যান্ডসাম,উত্তম পার্সোনালিটি সম্পন্ন।তবে একটু লাজুক প্রকৃতির।কল্লোল জীবিত থাকাকালীন ওর সাথে আমার বেশ ভালো একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরী হয়,যা আজও অব্যাহত রয়েছে।

    হঠাৎ দরজার টোকার আওয়াজে আমার ভাবনার ঘোর কাটলো।

    ----ভাবী ভেতরে আসবো?

    প্রত্যয়ের গলার আওয়াজ শুনতে পেলাম।আমি গলাটা একটু এগিয়ে বললাম।

    ---এসো,দরজা খোলাই আছে।

    প্রত্যয় দৃপ্তপায়ে ভেতরে প্রবেশ করলো,তারপর দরজাটা বন্ধ করে দিলো।আমি বুঝতে পারছি ও খুব অস্বস্তি অনুভব করছে,কি বলবে আর কিই বা করবে বুঝে উঠতে পারছে না।

    ---কি হলো ওখানে দাঁড়িয়ে আছো কেনো,কাছে এসে বসো।

    আমার কথা শুনে প্রত‌্যয় ধীরে ধীরে এসে বিছানার ওপরে বসলো।আমি ওকে বলি-

    ---তুমি কি এখনো আমায় ভাবী বলেই ডাকবে,দেখো আবার দেবর-ভাবীর সম্পর্কটা কিন্তু এখন আর নেই।আমাদের সম্পর্ক অন্য একটা পরিণতি পেয়েছে।

    ---আমি জানি ভাবি,

    ---আবার ভাবী বলে ডাকছো?ভালো হচ্ছে না কিন্তু একদম।

    ---আমার একটু সময় লাগবে সবটা গুছিয়ে উঠতে,আচ্ছা আর ভাবী বলে ডাকবো না।শুধু নাম ধরেই ডাকার চেষ্টা করবো।

    ---ঠিক আছে।

    ---আমার খুব ঘুম পাচ্ছে,চলো শুয়ে পড়ি।কাল সকালে বাকি কথা বলবো।

    প্রত্যয়ের কথা আমায় ভীষণ বিরক্ত ধরিয়ে দিলো।

    ---এক্ষুণি শুয়ে পড়বে,আজ না আমাদের ফুলসজ্জা।এই রাত জীবনে আর দ্বিতীয় বার আসবে না‌,শুধু ঘুমিয়ে নষ্ট করবো নাকি?

    ---তাহলে কি করবো?

    ---চলো আমায় তোমার কাছে টেনে নাও....আজ সারারাত শুধু আমাদের দুজনের,

    আমার কথা প্রত্যয়ের অস্বস্তি আরো কয়েকগুন বাড়িয়ে দিলো।আমাকে দূরে ঠেলে দিলো সে।

    ---ভাবী,আমায় কিছুটা সময় দাও।এখন এসব কিছু করতে পারবো না আমি।প্লিজ।

    আমি প্রত্যয়ের কোনো কথা শুনলাম না।এক ধাক্কায় বিছানার ওপরে শুইয়ে দিলাম,তারপর ওর পাঞ্জাবির বোতামগুলো খুলতে শুরু করি।আমার মুখটা প্রত্যয়ের কান বরাবর।ওকে ফিসফিস করে বলতে লাগলাম।

    ---একমাত্র এটাই পারবে আমাদের ভেতরের সমস্ত লজ্জা,দূরত্ব ঘুচিয়ে দিতে।এসো আমাকে আপন করে নাও।কিসের এতো দ্বিধা,তুমি না পুরুষ।তোমাকে এই নসুংশকতা শোভা দেয় না।

    এই বলে আমি আমার স্ত্রীর অধিকার আদায় করে নিতে লাগলাম।প্রত্যয়ও একপর্যায়ে নিজের হার স্বীকার করে নেয়,তারপর আমার ওপর নিজের আধিপত্য বিস্তার করে নিলো।এরপর দুজনে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলাম আমরা।
    ফুলসজ্জার বিছানায় নিজের দেবরের জন্য অপেক্ষা করছি।দেবর বললে ভুল হবে,এক সময় সে সম্পর্কে আমার দেবর হলেও এখন আমাদের সম্পর্কটা স্বামী স্ত্রীতে পর্যবসিত হয়েছে।আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে আজ থেকে ঠিক ছয় মাস আগে।এরপরে ওর ছোটো ভাই প্রত্যয়ের সাথেই বিয়ে হয় আমার।শ্বশুড়-শ্বাশুড়ির মতেই বিয়ে হয়েছে,ওনারা সারাজীবন আমাকে নিজের পুত্রবধু হিসেবে দেখতে চেয়েছেন,তাই একপ্রকার জোর করে নিজেদের ছোটো ছেলের সাথে বিয়ের ব্যবস্থা করেছেন।প্রত্যয়ের বয়স তেইশ বছর।দেখতে বেশ হ্যান্ডসাম,উত্তম পার্সোনালিটি সম্পন্ন।তবে একটু লাজুক প্রকৃতির।কল্লোল জীবিত থাকাকালীন ওর সাথে আমার বেশ ভালো একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরী হয়,যা আজও অব্যাহত রয়েছে। হঠাৎ দরজার টোকার আওয়াজে আমার ভাবনার ঘোর কাটলো। ----ভাবী ভেতরে আসবো? প্রত্যয়ের গলার আওয়াজ শুনতে পেলাম।আমি গলাটা একটু এগিয়ে বললাম। ---এসো,দরজা খোলাই আছে। প্রত্যয় দৃপ্তপায়ে ভেতরে প্রবেশ করলো,তারপর দরজাটা বন্ধ করে দিলো।আমি বুঝতে পারছি ও খুব অস্বস্তি অনুভব করছে,কি বলবে আর কিই বা করবে বুঝে উঠতে পারছে না। ---কি হলো ওখানে দাঁড়িয়ে আছো কেনো,কাছে এসে বসো। আমার কথা শুনে প্রত‌্যয় ধীরে ধীরে এসে বিছানার ওপরে বসলো।আমি ওকে বলি- ---তুমি কি এখনো আমায় ভাবী বলেই ডাকবে,দেখো আবার দেবর-ভাবীর সম্পর্কটা কিন্তু এখন আর নেই।আমাদের সম্পর্ক অন্য একটা পরিণতি পেয়েছে। ---আমি জানি ভাবি, ---আবার ভাবী বলে ডাকছো?ভালো হচ্ছে না কিন্তু একদম। ---আমার একটু সময় লাগবে সবটা গুছিয়ে উঠতে,আচ্ছা আর ভাবী বলে ডাকবো না।শুধু নাম ধরেই ডাকার চেষ্টা করবো। ---ঠিক আছে। ---আমার খুব ঘুম পাচ্ছে,চলো শুয়ে পড়ি।কাল সকালে বাকি কথা বলবো। প্রত্যয়ের কথা আমায় ভীষণ বিরক্ত ধরিয়ে দিলো। ---এক্ষুণি শুয়ে পড়বে,আজ না আমাদের ফুলসজ্জা।এই রাত জীবনে আর দ্বিতীয় বার আসবে না‌,শুধু ঘুমিয়ে নষ্ট করবো নাকি? ---তাহলে কি করবো? ---চলো আমায় তোমার কাছে টেনে নাও....আজ সারারাত শুধু আমাদের দুজনের, আমার কথা প্রত্যয়ের অস্বস্তি আরো কয়েকগুন বাড়িয়ে দিলো।আমাকে দূরে ঠেলে দিলো সে। ---ভাবী,আমায় কিছুটা সময় দাও।এখন এসব কিছু করতে পারবো না আমি।প্লিজ। আমি প্রত্যয়ের কোনো কথা শুনলাম না।এক ধাক্কায় বিছানার ওপরে শুইয়ে দিলাম,তারপর ওর পাঞ্জাবির বোতামগুলো খুলতে শুরু করি।আমার মুখটা প্রত্যয়ের কান বরাবর।ওকে ফিসফিস করে বলতে লাগলাম। ---একমাত্র এটাই পারবে আমাদের ভেতরের সমস্ত লজ্জা,দূরত্ব ঘুচিয়ে দিতে।এসো আমাকে আপন করে নাও।কিসের এতো দ্বিধা,তুমি না পুরুষ।তোমাকে এই নসুংশকতা শোভা দেয় না। এই বলে আমি আমার স্ত্রীর অধিকার আদায় করে নিতে লাগলাম।প্রত্যয়ও একপর্যায়ে নিজের হার স্বীকার করে নেয়,তারপর আমার ওপর নিজের আধিপত্য বিস্তার করে নিলো।এরপর দুজনে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলাম আমরা।
    Like
    9
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 299 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    6
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 314 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    6
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 334 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    7
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 308 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    7
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 316 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    7
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 315 Views 0 Προεπισκόπηση
και άλλες ιστορίες