Sponsored
ফুলসজ্জার বিছানায় নিজের দেবরের জন্য অপেক্ষা করছি।দেবর বললে ভুল হবে,এক সময় সে সম্পর্কে আমার দেবর হলেও এখন আমাদের সম্পর্কটা স্বামী স্ত্রীতে পর্যবসিত হয়েছে।আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে আজ থেকে ঠিক ছয় মাস আগে।এরপরে ওর ছোটো ভাই প্রত্যয়ের সাথেই বিয়ে হয় আমার।শ্বশুড়-শ্বাশুড়ির মতেই বিয়ে হয়েছে,ওনারা সারাজীবন আমাকে নিজের পুত্রবধু হিসেবে দেখতে চেয়েছেন,তাই একপ্রকার জোর করে নিজেদের ছোটো ছেলের সাথে বিয়ের ব্যবস্থা করেছেন।প্রত্যয়ের বয়স তেইশ বছর।দেখতে বেশ হ্যান্ডসাম,উত্তম পার্সোনালিটি সম্পন্ন।তবে একটু লাজুক প্রকৃতির।কল্লোল জীবিত থাকাকালীন ওর সাথে আমার বেশ ভালো একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরী হয়,যা আজও অব্যাহত রয়েছে।

হঠাৎ দরজার টোকার আওয়াজে আমার ভাবনার ঘোর কাটলো।

----ভাবী ভেতরে আসবো?

প্রত্যয়ের গলার আওয়াজ শুনতে পেলাম।আমি গলাটা একটু এগিয়ে বললাম।

---এসো,দরজা খোলাই আছে।

প্রত্যয় দৃপ্তপায়ে ভেতরে প্রবেশ করলো,তারপর দরজাটা বন্ধ করে দিলো।আমি বুঝতে পারছি ও খুব অস্বস্তি অনুভব করছে,কি বলবে আর কিই বা করবে বুঝে উঠতে পারছে না।

---কি হলো ওখানে দাঁড়িয়ে আছো কেনো,কাছে এসে বসো।

আমার কথা শুনে প্রত‌্যয় ধীরে ধীরে এসে বিছানার ওপরে বসলো।আমি ওকে বলি-

---তুমি কি এখনো আমায় ভাবী বলেই ডাকবে,দেখো আবার দেবর-ভাবীর সম্পর্কটা কিন্তু এখন আর নেই।আমাদের সম্পর্ক অন্য একটা পরিণতি পেয়েছে।

---আমি জানি ভাবি,

---আবার ভাবী বলে ডাকছো?ভালো হচ্ছে না কিন্তু একদম।

---আমার একটু সময় লাগবে সবটা গুছিয়ে উঠতে,আচ্ছা আর ভাবী বলে ডাকবো না।শুধু নাম ধরেই ডাকার চেষ্টা করবো।

---ঠিক আছে।

---আমার খুব ঘুম পাচ্ছে,চলো শুয়ে পড়ি।কাল সকালে বাকি কথা বলবো।

প্রত্যয়ের কথা আমায় ভীষণ বিরক্ত ধরিয়ে দিলো।

---এক্ষুণি শুয়ে পড়বে,আজ না আমাদের ফুলসজ্জা।এই রাত জীবনে আর দ্বিতীয় বার আসবে না‌,শুধু ঘুমিয়ে নষ্ট করবো নাকি?

---তাহলে কি করবো?

---চলো আমায় তোমার কাছে টেনে নাও....আজ সারারাত শুধু আমাদের দুজনের,

আমার কথা প্রত্যয়ের অস্বস্তি আরো কয়েকগুন বাড়িয়ে দিলো।আমাকে দূরে ঠেলে দিলো সে।

---ভাবী,আমায় কিছুটা সময় দাও।এখন এসব কিছু করতে পারবো না আমি।প্লিজ।

আমি প্রত্যয়ের কোনো কথা শুনলাম না।এক ধাক্কায় বিছানার ওপরে শুইয়ে দিলাম,তারপর ওর পাঞ্জাবির বোতামগুলো খুলতে শুরু করি।আমার মুখটা প্রত্যয়ের কান বরাবর।ওকে ফিসফিস করে বলতে লাগলাম।

---একমাত্র এটাই পারবে আমাদের ভেতরের সমস্ত লজ্জা,দূরত্ব ঘুচিয়ে দিতে।এসো আমাকে আপন করে নাও।কিসের এতো দ্বিধা,তুমি না পুরুষ।তোমাকে এই নসুংশকতা শোভা দেয় না।

এই বলে আমি আমার স্ত্রীর অধিকার আদায় করে নিতে লাগলাম।প্রত্যয়ও একপর্যায়ে নিজের হার স্বীকার করে নেয়,তারপর আমার ওপর নিজের আধিপত্য বিস্তার করে নিলো।এরপর দুজনে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলাম আমরা।
ফুলসজ্জার বিছানায় নিজের দেবরের জন্য অপেক্ষা করছি।দেবর বললে ভুল হবে,এক সময় সে সম্পর্কে আমার দেবর হলেও এখন আমাদের সম্পর্কটা স্বামী স্ত্রীতে পর্যবসিত হয়েছে।আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে আজ থেকে ঠিক ছয় মাস আগে।এরপরে ওর ছোটো ভাই প্রত্যয়ের সাথেই বিয়ে হয় আমার।শ্বশুড়-শ্বাশুড়ির মতেই বিয়ে হয়েছে,ওনারা সারাজীবন আমাকে নিজের পুত্রবধু হিসেবে দেখতে চেয়েছেন,তাই একপ্রকার জোর করে নিজেদের ছোটো ছেলের সাথে বিয়ের ব্যবস্থা করেছেন।প্রত্যয়ের বয়স তেইশ বছর।দেখতে বেশ হ্যান্ডসাম,উত্তম পার্সোনালিটি সম্পন্ন।তবে একটু লাজুক প্রকৃতির।কল্লোল জীবিত থাকাকালীন ওর সাথে আমার বেশ ভালো একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরী হয়,যা আজও অব্যাহত রয়েছে। হঠাৎ দরজার টোকার আওয়াজে আমার ভাবনার ঘোর কাটলো। ----ভাবী ভেতরে আসবো? প্রত্যয়ের গলার আওয়াজ শুনতে পেলাম।আমি গলাটা একটু এগিয়ে বললাম। ---এসো,দরজা খোলাই আছে। প্রত্যয় দৃপ্তপায়ে ভেতরে প্রবেশ করলো,তারপর দরজাটা বন্ধ করে দিলো।আমি বুঝতে পারছি ও খুব অস্বস্তি অনুভব করছে,কি বলবে আর কিই বা করবে বুঝে উঠতে পারছে না। ---কি হলো ওখানে দাঁড়িয়ে আছো কেনো,কাছে এসে বসো। আমার কথা শুনে প্রত‌্যয় ধীরে ধীরে এসে বিছানার ওপরে বসলো।আমি ওকে বলি- ---তুমি কি এখনো আমায় ভাবী বলেই ডাকবে,দেখো আবার দেবর-ভাবীর সম্পর্কটা কিন্তু এখন আর নেই।আমাদের সম্পর্ক অন্য একটা পরিণতি পেয়েছে। ---আমি জানি ভাবি, ---আবার ভাবী বলে ডাকছো?ভালো হচ্ছে না কিন্তু একদম। ---আমার একটু সময় লাগবে সবটা গুছিয়ে উঠতে,আচ্ছা আর ভাবী বলে ডাকবো না।শুধু নাম ধরেই ডাকার চেষ্টা করবো। ---ঠিক আছে। ---আমার খুব ঘুম পাচ্ছে,চলো শুয়ে পড়ি।কাল সকালে বাকি কথা বলবো। প্রত্যয়ের কথা আমায় ভীষণ বিরক্ত ধরিয়ে দিলো। ---এক্ষুণি শুয়ে পড়বে,আজ না আমাদের ফুলসজ্জা।এই রাত জীবনে আর দ্বিতীয় বার আসবে না‌,শুধু ঘুমিয়ে নষ্ট করবো নাকি? ---তাহলে কি করবো? ---চলো আমায় তোমার কাছে টেনে নাও....আজ সারারাত শুধু আমাদের দুজনের, আমার কথা প্রত্যয়ের অস্বস্তি আরো কয়েকগুন বাড়িয়ে দিলো।আমাকে দূরে ঠেলে দিলো সে। ---ভাবী,আমায় কিছুটা সময় দাও।এখন এসব কিছু করতে পারবো না আমি।প্লিজ। আমি প্রত্যয়ের কোনো কথা শুনলাম না।এক ধাক্কায় বিছানার ওপরে শুইয়ে দিলাম,তারপর ওর পাঞ্জাবির বোতামগুলো খুলতে শুরু করি।আমার মুখটা প্রত্যয়ের কান বরাবর।ওকে ফিসফিস করে বলতে লাগলাম। ---একমাত্র এটাই পারবে আমাদের ভেতরের সমস্ত লজ্জা,দূরত্ব ঘুচিয়ে দিতে।এসো আমাকে আপন করে নাও।কিসের এতো দ্বিধা,তুমি না পুরুষ।তোমাকে এই নসুংশকতা শোভা দেয় না। এই বলে আমি আমার স্ত্রীর অধিকার আদায় করে নিতে লাগলাম।প্রত্যয়ও একপর্যায়ে নিজের হার স্বীকার করে নেয়,তারপর আমার ওপর নিজের আধিপত্য বিস্তার করে নিলো।এরপর দুজনে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলাম আমরা।
Like
9
0 Comments 0 Shares 325 Views 0 Reviews
Sponsored
Sponsored