Recent Actualizat
  • গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল একটি বহুল ব্যবহৃত বাংলা বাগধারা। যার অর্থ:-
    গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল একটি বহুল ব্যবহৃত বাংলা বাগধারা। যার অর্থ:-
    Like
    Haha
    15
    0 Commentarii 0 Distribuiri 680 Views 0 previzualizare
  • আসুন জেনে নিই ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ

    ★গেন্ডারিয়া
    ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগেরদিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।

    ★ভুতের গলিঃ
    এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।

    ★মহাখালিঃ
    মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।

    ★ইন্দিরা রোডঃ
    এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।

    ★পিলখানাঃ
    ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো । বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা । বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।

    ★এলিফ্যানট রোডঃ
    পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল"এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো । সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো । যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"।

    ★কাকরাইলঃ
    ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল । নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।

    ★রমনা পার্কঃ অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির" । মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক । পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।

    ★গোপীবাগঃ
    গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন । নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন । পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।

    ★টিকাটুলিঃ
    হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।

    ★তোপখানাঃ
    ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।

    ★পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
    ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা ।

    ★বায়তুল মোকারম নামঃ
    ১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার । তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,আবাসিক বাড়িঘর চলে যায় । আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে । এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো । ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয় ।

    ★ধানমন্ডিঃ
    এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো । হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।

    ★পরীবাগঃ
    পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল । সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ ।
    পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল, নাম – পাগলা । মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন । অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত । সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।

    ★ফার্মগেটঃ
    কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল । সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।

    ★শ্যামলীঃ
    ১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন । এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।

    ★সূত্রাপুরঃ
    কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর । এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
    আসুন জেনে নিই ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ ★গেন্ডারিয়া ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগেরদিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত। ★ভুতের গলিঃ এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে। ★মহাখালিঃ মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী। ★ইন্দিরা রোডঃ এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ। ★পিলখানাঃ ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো । বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা । বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ। ★এলিফ্যানট রোডঃ পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল"এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো । সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো । যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"। ★কাকরাইলঃ🏇 ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল । নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"। ★রমনা পার্কঃ🤼 অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির" । মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক । পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"। ★গোপীবাগঃ গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন । নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন । পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"। ★টিকাটুলিঃ হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"। ★তোপখানাঃ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে। ★পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা । ★বায়তুল মোকারম নামঃ ১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার । তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,আবাসিক বাড়িঘর চলে যায় । আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে । এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো । ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয় । ★ধানমন্ডিঃ এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো । হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল। ★পরীবাগঃ পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল । সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ । পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল, নাম – পাগলা । মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন । অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত । সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"। ★ফার্মগেটঃ কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল । সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট। ★শ্যামলীঃ ১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন । এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী। ★সূত্রাপুরঃ কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর । এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
    Like
    9
    0 Commentarii 0 Distribuiri 585 Views 0 previzualizare
  • ভারতে সিসি লিমিটের কোন ব্যারিয়ার নাই, হিমালয় কন্যা নেপাল তার সাথের দেশ ভুটান সেখানেও নেই এইসব হানকি পানকি নিয়ম! প্রায় তো শুনি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি রাস্তা নাকি বাংলাদেশ! কতো শতো যে নিয়ম তার বালাই নাই। ২০১৭ সালে শুনেছিলাম বাংলাদেশের প্রতিটা brta তে প্রতিদিন ৫ হাজার নাম্বার রেজিষ্ট্রেশন হয়! অদ্ভুত হলেও সত্যি কয়টা গাড়ি ফিটনেসবিহীন হবার কারনে ডাম্পিং ইয়ার্ডে নিয়ে যাই আমরা ? ঢাকার রাস্তার ৯৯% বাস / ট্রাক হচ্ছে ফিটনেস বিহীন, কালোধুয়া তো সেটা ২ স্ট্রোক বাইকের মতো ধুয়া না মারলে বুঝতে হবে সমস্যা আছে। যেহেতু আমি ঢাকা সাউথ জোনে থাকি এইখানের নিয়ম তো ওলি আউলিয়ার লেভেলে নিয়ে গেছে। লেগুনা মিনি বাস এক্টার ও লুকিং গ্লাস নাই রাস্তা ব্লক করে জ্যাম লাগিয়ে যাত্রী উঠায়।
    এই যে এতো বড় বাজেটের মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার ফলাফল কি!! গুলিস্তান অথবা শনির আখরা থেকে বাস উঠলে এই ফ্লাইওভারে হুট হাট ব্রেক করে যাত্রী উঠায় নামায়! তারা কি একবারও চিন্তা করেছে পিছনের গাড়ি / বাইক কনট্রোল করতে পারবে কিনা?
    মাঝে মাঝে তো দেখাযায় উলটা পথ ধরে সরকারি গাড়ি আসতে!! শর্টকাট পলিসি আরকি।
    নিয়ম তারাই বানায় আবার নিয়ম তারাই ভাংগে।
    জনগণ ১ % নিয়ম ভাংবেনা যদি নীতিনির্ধারকেরা ঠিক থাকে। আমরা দেশের টাকা চুরি করে ফুলে- ফেপে বেগম পাড়ায় মিলিয়ন ডলারের ভিলা/ বাংলো কিনতে পারি কিন্তু সাধারণ জনগণের নিত্যদিনের চলাচলের জন্য একটা বাহনের জন্য সৌদি আরবের নিয়ম বানিয়ে ফেলি। এই যে আমাদের টাকার পদ্মা ব্রিজ কেনো বন্ধ হইছে কেউ কি জানেন? ওই পারের একজন মাফিয়া আছেন যার একটা আংগুলের ইশারায় দক্ষিণ বংগ চলে বাইক চললে সাধারণ পাব্লিক তো বাইকেই চলবে কে যাবে বাসে করে ওইপার? আমাদের সবার উচিত যার যার অবস্থান থেকে ভয়েস রাইস করা। এইভাবে চলতে থাকলে এই ইন্ডাস্ট্রি একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে। অনেক সুযোগ আছে এই দেশে শুধুমাত্র নীতিনির্ধারকেরাই আমাদের জিম্মি করে রেখে দিয়েছেন নানান অযুহাত দেখিয়ে।
    আমাদের দেশটা খুবই ছোট ঢাকার যে কোন প্রান্ত থেকে ৫০০ কি.মি. গেলেই কাটাতারের বেড়া পাবেন। এই দেশে Cbu আর Ckd তে কতো পার্সেন্ট সরকারকে দেই আমরা একটু স্ট্যাডি করলেই যানতে পারবো। যদি আমরা Skd অথবা ম্যানুফেকচারিংয়ে যাই তাহলে কতো যাবে সেটাও আমরা সকলেই জানি।
    খুব খুউউউব জানতে ইচ্ছা করে এই যে ভদ্রলোকেরা চেয়ার-টেবিলে বসে হাইয়ার সিসির বুলি আওরান আপ্নারা কয়জন বাইক চালাতে পারেন?
    ভারতে সিসি লিমিটের কোন ব্যারিয়ার নাই, হিমালয় কন্যা নেপাল তার সাথের দেশ ভুটান সেখানেও নেই এইসব হানকি পানকি নিয়ম! প্রায় তো শুনি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি রাস্তা নাকি বাংলাদেশ! 🇧🇩 কতো শতো যে নিয়ম তার বালাই নাই। ২০১৭ সালে শুনেছিলাম বাংলাদেশের প্রতিটা brta তে প্রতিদিন ৫ হাজার নাম্বার রেজিষ্ট্রেশন হয়! অদ্ভুত হলেও সত্যি কয়টা গাড়ি ফিটনেসবিহীন হবার কারনে ডাম্পিং ইয়ার্ডে নিয়ে যাই আমরা ? ঢাকার রাস্তার ৯৯% বাস / ট্রাক হচ্ছে ফিটনেস বিহীন, কালোধুয়া তো সেটা ২ স্ট্রোক বাইকের মতো ধুয়া না মারলে বুঝতে হবে সমস্যা আছে। যেহেতু আমি ঢাকা সাউথ জোনে থাকি এইখানের নিয়ম তো ওলি আউলিয়ার লেভেলে নিয়ে গেছে। লেগুনা মিনি বাস এক্টার ও লুকিং গ্লাস নাই রাস্তা ব্লক করে জ্যাম লাগিয়ে যাত্রী উঠায়। এই যে এতো বড় বাজেটের মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার ফলাফল কি!! গুলিস্তান অথবা শনির আখরা থেকে বাস উঠলে এই ফ্লাইওভারে হুট হাট ব্রেক করে যাত্রী উঠায় নামায়! তারা কি একবারও চিন্তা করেছে পিছনের গাড়ি / বাইক কনট্রোল করতে পারবে কিনা? মাঝে মাঝে তো দেখাযায় উলটা পথ ধরে সরকারি গাড়ি আসতে!! শর্টকাট পলিসি আরকি। নিয়ম তারাই বানায় আবার নিয়ম তারাই ভাংগে। জনগণ ১ % নিয়ম ভাংবেনা যদি নীতিনির্ধারকেরা ঠিক থাকে। আমরা দেশের টাকা চুরি করে ফুলে- ফেপে বেগম পাড়ায় মিলিয়ন ডলারের ভিলা/ বাংলো কিনতে পারি কিন্তু সাধারণ জনগণের নিত্যদিনের চলাচলের জন্য একটা বাহনের জন্য সৌদি আরবের নিয়ম বানিয়ে ফেলি। এই যে আমাদের টাকার পদ্মা ব্রিজ কেনো বন্ধ হইছে কেউ কি জানেন? ওই পারের একজন মাফিয়া আছেন যার একটা আংগুলের ইশারায় দক্ষিণ বংগ চলে বাইক চললে সাধারণ পাব্লিক তো বাইকেই চলবে কে যাবে বাসে করে ওইপার? আমাদের সবার উচিত যার যার অবস্থান থেকে ভয়েস রাইস করা। এইভাবে চলতে থাকলে এই ইন্ডাস্ট্রি একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে। অনেক সুযোগ আছে এই দেশে শুধুমাত্র নীতিনির্ধারকেরাই আমাদের জিম্মি করে রেখে দিয়েছেন নানান অযুহাত দেখিয়ে। আমাদের দেশটা খুবই ছোট ঢাকার যে কোন প্রান্ত থেকে ৫০০ কি.মি. গেলেই কাটাতারের বেড়া পাবেন। এই দেশে Cbu আর Ckd তে কতো পার্সেন্ট সরকারকে দেই আমরা একটু স্ট্যাডি করলেই যানতে পারবো। যদি আমরা Skd অথবা ম্যানুফেকচারিংয়ে যাই তাহলে কতো যাবে সেটাও আমরা সকলেই জানি। খুব খুউউউব জানতে ইচ্ছা করে এই যে ভদ্রলোকেরা চেয়ার-টেবিলে বসে হাইয়ার সিসির বুলি আওরান আপ্নারা কয়জন বাইক চালাতে পারেন?
    Like
    21
    0 Commentarii 0 Distribuiri 518 Views 0 previzualizare
  • Sad but true!!!!
    Sad but true!!!! 😒😒😒
    Like
    24
    0 Commentarii 0 Distribuiri 506 Views 0 previzualizare
  • Like
    Yay
    Sad
    24
    0 Commentarii 0 Distribuiri 496 Views 0 previzualizare
  • Like
    Haha
    Yay
    18
    0 Commentarii 0 Distribuiri 513 Views 0 previzualizare
  • Majority of man looks into heart not in the face
    True ... so so true...
    Majority of man looks into heart ❤️ not in the face 😈 True 💖 ... so so true...
    Like
    Haha
    Yay
    Wow
    24
    0 Commentarii 0 Distribuiri 512 Views 0 previzualizare
  • Like
    Haha
    Wow
    23
    0 Commentarii 2 Distribuiri 987 Views 0 previzualizare
  • *** মৃতেরা কিভাবে বুঝতে পারে যে তারা মারা গেছে?
    "ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন!!!"
    মৃত ব্যক্তি বুঝতে পারে না যে সে শুরুতেই মারা গেছে। মৃত্যু পরবর্তী ----আত্মীয় স্বজনের কান্নাকাটি, গোসল, কাফনের কাপড় পরানো এমন কি তাকে কবরস্থ করা পর্যন্ত নিজেকে সে মনে করে মৃত্যুর স্বপ্ন দেখছে। তার মনে সবসময় স্বপ্ন দেখার ছাপ থাকে। তখন সে চিৎকার করে কিন্তু কেউ তার চিৎকার শুনতে পায় না।
    পরবর্তীতে, যখন সবাই ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং মাটির নিচে একা থাকে, আল্লাহ তার আত্মাকে পুনরুদ্ধার করেন। সে তার চোখ খোলে এবং তার "খারাপ স্বপ্ন" থেকে জেগে ওঠে। প্রথমে তিনি খুশি এবং কৃতজ্ঞ যে তিনি যা দেখেছিলেন তা কেবল একটি দুঃস্বপ্ন ছিল এবং এখন সে তার ঘুম থেকে জেগে উঠেছে। তারপর সে তার শরীরকে স্পর্শ করতে শুরু করে, যা সবেমাত্র একটি কাপড়ে মোড়ানো হয়েছে, অবাক হয়ে প্রশ্ন করে;
    "আমার জামা কোথায়, আমার অন্তর্বাস কোথায়?"
    তারপর তিনি বলতে থাকেন: " আমি কোথায়, এই জায়গাটি কোথায়, কেনো সর্বত্র ময়লা-কাদার গন্ধ, আমি এখানে কী করছি? তারপর সে বুঝতে শুরু করে যে সে আন্ডারগ্রাউন্ড, এবং সে যা অনুভব করছে তা স্বপ্ন নয়! হ্যাঁ, তিনি সত্যিই মারা গেছেন।
    তিনি যতটা সম্ভব জোরে চিৎকার করেন, ডাকেন: তার আত্মীয়রা যারা তাকে বাঁচাতে পারে:
    "রাজ্জাক..!!!"
    "আব্দুল্লাহ..!!!"
    "খাদিজা....!!!!"
    "আয়েশা....!!!!"
    কেউ তার উত্তর দেয় না। তখন তার মনে পড়ে যে এই মুহূর্তে আল্লাহই একমাত্র ভরসা। তখন তিনি কাঁদেন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন-------
    "ইয়া আল্লাহ! ইয়া আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা কর ইয়া আল্লাহ...!!!
    সে এমন এক অবিশ্বাস্য ভয়ে চিৎকার করে যা সে তার জীবদ্দশায় আগে কখনো অনুভব করেনি।
    যদি সে একজন নেক মানুষ হয়,তবে হাস্যোজ্জ্বল মুখের দুইজন ফেরেশতা তাকে সান্ত্বনা দিতে বসবে, তারপর তার সর্বোত্তম সেবা করবে।
    যদি সে খারাপ লোক হয় তবে দুইজন ফেরেশতা তার ভয় বাড়িয়ে দেবে এবং তার কুৎসিত কাজ অনুযায়ী তাকে নির্যাতন শুরু করবে।
    হে আল্লাহ, আমাদের গুনাহ ক্ষমা করুন, নেক কাজের তৌফিক এবং ঈমান নিয়ে পরকালে পাড়ি দেওয়া নসিব দান করুন। আমিন।
    *** মৃতেরা কিভাবে বুঝতে পারে যে তারা মারা গেছে? "ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন!!!" মৃত ব্যক্তি বুঝতে পারে না যে সে শুরুতেই মারা গেছে। মৃত্যু পরবর্তী ----আত্মীয় স্বজনের কান্নাকাটি, গোসল, কাফনের কাপড় পরানো এমন কি তাকে কবরস্থ করা পর্যন্ত নিজেকে সে মনে করে মৃত্যুর স্বপ্ন দেখছে। তার মনে সবসময় স্বপ্ন দেখার ছাপ থাকে। তখন সে চিৎকার করে কিন্তু কেউ তার চিৎকার শুনতে পায় না। পরবর্তীতে, যখন সবাই ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং মাটির নিচে একা থাকে, আল্লাহ তার আত্মাকে পুনরুদ্ধার করেন। সে তার চোখ খোলে এবং তার "খারাপ স্বপ্ন" থেকে জেগে ওঠে। প্রথমে তিনি খুশি এবং কৃতজ্ঞ যে তিনি যা দেখেছিলেন তা কেবল একটি দুঃস্বপ্ন ছিল এবং এখন সে তার ঘুম থেকে জেগে উঠেছে। তারপর সে তার শরীরকে স্পর্শ করতে শুরু করে, যা সবেমাত্র একটি কাপড়ে মোড়ানো হয়েছে, অবাক হয়ে প্রশ্ন করে; "আমার জামা কোথায়, আমার অন্তর্বাস কোথায়?" তারপর তিনি বলতে থাকেন: " আমি কোথায়, এই জায়গাটি কোথায়, কেনো সর্বত্র ময়লা-কাদার গন্ধ, আমি এখানে কী করছি? তারপর সে বুঝতে শুরু করে যে সে আন্ডারগ্রাউন্ড, এবং সে যা অনুভব করছে তা স্বপ্ন নয়! হ্যাঁ, তিনি সত্যিই মারা গেছেন। তিনি যতটা সম্ভব জোরে চিৎকার করেন, ডাকেন: তার আত্মীয়রা যারা তাকে বাঁচাতে পারে: "রাজ্জাক..!!!" "আব্দুল্লাহ..!!!" "খাদিজা....!!!!" "আয়েশা....!!!!" কেউ তার উত্তর দেয় না। তখন তার মনে পড়ে যে এই মুহূর্তে আল্লাহই একমাত্র ভরসা। তখন তিনি কাঁদেন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন------- "ইয়া আল্লাহ! ইয়া আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা কর ইয়া আল্লাহ...!!! সে এমন এক অবিশ্বাস্য ভয়ে চিৎকার করে যা সে তার জীবদ্দশায় আগে কখনো অনুভব করেনি। যদি সে একজন নেক মানুষ হয়,তবে হাস্যোজ্জ্বল মুখের দুইজন ফেরেশতা তাকে সান্ত্বনা দিতে বসবে, তারপর তার সর্বোত্তম সেবা করবে। যদি সে খারাপ লোক হয় তবে দুইজন ফেরেশতা তার ভয় বাড়িয়ে দেবে এবং তার কুৎসিত কাজ অনুযায়ী তাকে নির্যাতন শুরু করবে। হে আল্লাহ, আমাদের গুনাহ ক্ষমা করুন, নেক কাজের তৌফিক এবং ঈমান নিয়ে পরকালে পাড়ি দেওয়া নসিব দান করুন। আমিন।🤲
    Like
    21
    0 Commentarii 0 Distribuiri 521 Views 0 previzualizare
  • ১০০% সঠিক
    ১০০% সঠিক ❤️
    Like
    Yay
    Wow
    22
    0 Commentarii 0 Distribuiri 505 Views 0 previzualizare
Mai multe povesti