• Like
    1
    0 Kommentare 0 Anteile 278 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    2
    0 Kommentare 0 Anteile 337 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    4
    0 Kommentare 0 Anteile 333 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    4
    0 Kommentare 0 Anteile 338 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    Love
    42
    3 Kommentare 0 Anteile 37 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    Love
    11
    0 Kommentare 0 Anteile 19 Ansichten 0 Vorschau
  • স্বামী: কতবার বলেছি মোবাইল টিপতে টিপতে রান্না করবা না।
    কি ডাল রান্না করেছো এটা! লবনই তো দাও নাই।

    স্ত্রী: আমিও তোমাকে কতবার বলেছি মোবাইল দেখতে দেখতে খাবার খেও না।
    ভাতে তুমি ডাল নাও নাই ,হাত ধোয়া পানি নিয়েছো।
    স্বামী: কতবার বলেছি মোবাইল টিপতে টিপতে রান্না করবা না। কি ডাল রান্না করেছো এটা! লবনই তো দাও নাই।😡 স্ত্রী: আমিও তোমাকে কতবার বলেছি মোবাইল দেখতে দেখতে খাবার খেও না। ভাতে তুমি ডাল নাও নাই ,হাত ধোয়া পানি নিয়েছো।🙄
    Like
    Haha
    16
    0 Kommentare 0 Anteile 221 Ansichten 0 Vorschau
  • -তুমিই কি সেই মেয়ে?
    -যার মুখদিয়ে সারাক্ষণ ব্ল্যাক কফির মতো তিতা তিতা কথা বের হয়?
    -তুমিই কি সেই মেয়ে? -যার মুখদিয়ে সারাক্ষণ ব্ল্যাক কফির মতো তিতা তিতা কথা বের হয়? 🙄
    Like
    7
    0 Kommentare 0 Anteile 458 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    Love
    47
    2 Kommentare 0 Anteile 65 Ansichten 0 Vorschau
  • আমি কখনো আমার বাবা ভাই কে ছেঁড়া লুঙ্গি পড়তে দেখিনি।
    কিন্তু আমার স্বামীকে দেখেছি ছেঁড়া লুঙ্গি কিভাবে পেঁচিয়ে আড়াল করে পড়তে হয়।

    সেইদিন গুলোতে আত্মীয়রা সবাই হারিয়ে গিয়েছিলো। চিরচেনা মুখগুলো ঝাপসা হয়েছিলো।

    যেদিন ঘরে রান্না করার মতো কিছু থাকতো না, সেদিন কাঁচা মরিচ আর পেয়াজ ভেজে ভর্তা করে গরম ভাত মাখিয়ে খেতাম।

    আমার ভাইয়েরা তখন খোঁজ নিতে ভয় পেতো।

    মাস্টার্স শেষ করা ছেলেটা যখন চাকরি না পেয়ে গার্মেন্টসে অল্প বেতনের চাকরিতে ঝুঁকেছিলো, আমার বাবার বাড়ির আত্মীয়রা তার জন্য লজ্জায় কুঁকড়ে যেতো।

    সেবার ঈদের পরদিন বাবার বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলাম। আমার স্বামীর অবহেলা পরিমাণে এতটায় বেশি ছিলো যে সে বাড়িতে এক বছরের মতো আর পা রাখিনি।

    আমার তিন বছরের ছেলেটা ভাসুরের ছেলের সাথে খেলতে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে বাম পায়ে প্রচন্ড আঘাত পেয়েছিলো। আমাদের নুন আনতে পান্তা ফুরোয় অবস্থা। ডাক্তার, ঔষুধ ভালো চিকিৎসা করার মতো সামর্থ্য ছিলো না। বাধ্য হয়ে আমার স্বামী ভাসুরের কাছে হাত পেতেছিলো। কিন্তু কিঞ্চিৎ সাহায্যও কেউ করেনি। নিরুপায় হয়ে অবশিষ্ট কানের দুল জোড়া বিক্রি করেছিলাম।

    .

    আলহামদুলিল্লাহ আজ আমাদের সব আছে। দূর্দিন কাটিয়ে উঠেছি। প্রিয় থেকে প্রিয় মানুষগুলোর মুখ চিনে রেখেছি।
    গত সপ্তাহে আমার ভাই এক জোড়া ইলিশ মাছ নিয়ে বাসায় এসেছিলো। ভাইয়ের বউ প্রায়শই কল দিয়ে বলে কবে যাবো বেড়াতে।

    ভাসুরের শরীরে নানা ধরনের রোগের উৎপাত। চিকিৎসার জন্য গত মাসেও টাকা পাঠানো হয়েছে।

    সৃষ্টিকর্তার রহমতে আমার স্বামীর ব্যবসাটাও বেশ বড়-সড় হয়েছে। সাথে মান-মর্যাদা, প্রতিপত্তির বুঝি কমতি নেই। আত্মীয়রা আমাদের নিয়ে এখনও কানাঘুঁষা করে তবে হয়ত ইতিবাচক কিছু।

    আমার স্বামীর সেই ছেঁড়া লুঙ্গিটা আজও আমি আলমারিতে অনেক যত্নে তুলে রেখেছি৷ সেদিনও লুঙ্গিটা দেখলে যতটা কষ্ট হতো আজও ঠিক ততোটাই কষ্ট হয়।
    ব্যবধানটা শুধু দুর্দিন আর সুদিনের।

    #takingoverbd #Bangladesh
    (Collected)
    আমি কখনো আমার বাবা ভাই কে ছেঁড়া লুঙ্গি পড়তে দেখিনি। কিন্তু আমার স্বামীকে দেখেছি ছেঁড়া লুঙ্গি কিভাবে পেঁচিয়ে আড়াল করে পড়তে হয়। সেইদিন গুলোতে আত্মীয়রা সবাই হারিয়ে গিয়েছিলো। চিরচেনা মুখগুলো ঝাপসা হয়েছিলো। যেদিন ঘরে রান্না করার মতো কিছু থাকতো না, সেদিন কাঁচা মরিচ আর পেয়াজ ভেজে ভর্তা করে গরম ভাত মাখিয়ে খেতাম। আমার ভাইয়েরা তখন খোঁজ নিতে ভয় পেতো। মাস্টার্স শেষ করা ছেলেটা যখন চাকরি না পেয়ে গার্মেন্টসে অল্প বেতনের চাকরিতে ঝুঁকেছিলো, আমার বাবার বাড়ির আত্মীয়রা তার জন্য লজ্জায় কুঁকড়ে যেতো। সেবার ঈদের পরদিন বাবার বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলাম। আমার স্বামীর অবহেলা পরিমাণে এতটায় বেশি ছিলো যে সে বাড়িতে এক বছরের মতো আর পা রাখিনি। আমার তিন বছরের ছেলেটা ভাসুরের ছেলের সাথে খেলতে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে বাম পায়ে প্রচন্ড আঘাত পেয়েছিলো। আমাদের নুন আনতে পান্তা ফুরোয় অবস্থা। ডাক্তার, ঔষুধ ভালো চিকিৎসা করার মতো সামর্থ্য ছিলো না। বাধ্য হয়ে আমার স্বামী ভাসুরের কাছে হাত পেতেছিলো। কিন্তু কিঞ্চিৎ সাহায্যও কেউ করেনি। নিরুপায় হয়ে অবশিষ্ট কানের দুল জোড়া বিক্রি করেছিলাম। . আলহামদুলিল্লাহ আজ আমাদের সব আছে। দূর্দিন কাটিয়ে উঠেছি। প্রিয় থেকে প্রিয় মানুষগুলোর মুখ চিনে রেখেছি। গত সপ্তাহে আমার ভাই এক জোড়া ইলিশ মাছ নিয়ে বাসায় এসেছিলো। ভাইয়ের বউ প্রায়শই কল দিয়ে বলে কবে যাবো বেড়াতে। ভাসুরের শরীরে নানা ধরনের রোগের উৎপাত। চিকিৎসার জন্য গত মাসেও টাকা পাঠানো হয়েছে। সৃষ্টিকর্তার রহমতে আমার স্বামীর ব্যবসাটাও বেশ বড়-সড় হয়েছে। সাথে মান-মর্যাদা, প্রতিপত্তির বুঝি কমতি নেই। আত্মীয়রা আমাদের নিয়ে এখনও কানাঘুঁষা করে তবে হয়ত ইতিবাচক কিছু। আমার স্বামীর সেই ছেঁড়া লুঙ্গিটা আজও আমি আলমারিতে অনেক যত্নে তুলে রেখেছি৷ সেদিনও লুঙ্গিটা দেখলে যতটা কষ্ট হতো আজও ঠিক ততোটাই কষ্ট হয়। ব্যবধানটা শুধু দুর্দিন আর সুদিনের। #takingoverbd #Bangladesh (Collected)
    Like
    Love
    2
    0 Kommentare 0 Anteile 1090 Ansichten 0 Vorschau