• Like
    Love
    15
    0 Kommentare 0 Anteile 173 Ansichten 0 Vorschau
  • সবাইকে পডার অনুরোধ রইলোঃ
    খলিফা হারুনুর রশিদ পানি পান করতে যাবেন, গ্লাস ঠিক
    ঠোঁটের কাছে নিয়েছেন, এমন সময় হযরত বহলুল (রহঃ)
    বললেন, "আমিরুল মুমিনীন! একটু থামুন। পানি পান করার
    আগে আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দিন।"
    খলিফা বললেন, "বলো কি জানতে চাও?"
    বহলুল (রহঃ) বললেন, "মনে করুন আপনি প্রচন্ড তৃষ্ণার্ত
    হয়ে এমন মাঠে আছেন যেখানে পানি নাই। পিপাসায়
    আপনার প্রাণ ওষ্ঠাগত। এমন অবস্থায় আপনি এক গ্লাস
    পানির জন্য কতটা মূল্য ব্যয় করবেন?"
    খলিফা বললেন, "যেহেতু পানি না পেলে আমার মৃত্যু হবে
    তাই আমার পুরো সম্পত্তিও ব্যয় করে দিতে পারবো।"
    হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "ঠিক আছে এবার
    বিসমিল্লাহ বলে পানি পান করেন।"
    খলিফা পানি পান করলেন। এবার হযরত বহলুল (রহঃ)
    বললেন, "আমার আর একটি প্রশ্ন আছে।"
    খলিফা বললেন, "বলো।"
    বহলুল (রহঃ) বললেন, "এই পানি যদি আপনার শরীর
    থেকে না বের হয়, পেটেই জমা থাকে। প্রসাব বন্ধ হয়ে যায়,
    সেই পানি বের করবার জন্য কত টাকা ব্যয় করবেন?"
    -প্রসাব বন্ধ হলে তো আমি সহ্য করতে পারবো না। মারা
    যাবো। জীবন বাঁচাতে একজন ডাক্তার যতটা চায় ততটাই
    দিবো। আমার পুরো রাজত্ব চাইলেও দিয়ে দিবো।"
    হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, তাহলে বোঝা গেল আপনার
    পুরো রাজত্ব এক গ্লাস পানির দামের সমানও নয়। মাত্র এক
    গ্লাস পানি পান করতে বা বের করতে আপনি পুরো রাজত্বও
    দিয়ে দিতে চান। তাহলে কত গ্লাস পানি নিয়মিত পান করেন
    আর বের করেন, এটা একটু ভাবেন আর এই নেয়ামত যিনি
    দিয়েছেন তার শুকরিয়া আদায় করেন।"
    শরীর থেকে পানি বের করার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে
    অঙ্গ তাহলো কিডনি। করাচির এক ডাক্তারকে (কিডনি
    বিশেষজ্ঞ) একবার একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন,
    "বিজ্ঞান এখন এতো উন্নত, আপনারা একজনের কিডনি
    অন্যের শরীরে প্রতিস্থাপন করেন তাহলে কৃত্রিম কিডনি
    তৈরি করতে পারছেন না কেন?"
    ডাক্তারের উত্তরটি ছিলো খুবই আশ্চর্যজনক।
    তিনি বলেছিলেন, "সায়েন্সের এই উন্নতি সত্ত্বেও কৃত্রিম
    কিডনি তৈরি করা খুব কঠিন। কারণ আল্লাহ তায়ালা
    কিডনির ভেতরে যে চালনি যুক্ত করেছেন তা খুব সুক্ষ্ম এবং
    পাতলা। এখনো পর্যন্ত এমন যন্ত্র আবিষ্কার হয়নি যা এমন
    সুক্ষ্ম ও পাতলা চালনি তৈরি করতে পারে। আর যদি কোটি
    কোটি টাকা ব্যয় করে চালনি তৈরি করাও হয় তবুও
    কিডনির ভেতর এমন একটি জিনিস আছে যা তৈরি করা
    আমাদের ক্ষমতার বাইরে। জিনিসটি হলো একটি মস্তিষ্ক
    (sensor)। এই মস্তিষ্ক ফায়সালা করে যে, এই মানুষের
    শরীরে কতটুকু পানি রাখা চাই।
    সুবহানআল্লাহ... সুবহানআল্লাহ... সুবহানআল্লাহ
    সবাইকে পডার অনুরোধ রইলোঃ খলিফা হারুনুর রশিদ পানি পান করতে যাবেন, গ্লাস ঠিক ঠোঁটের কাছে নিয়েছেন, এমন সময় হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "আমিরুল মুমিনীন! একটু থামুন। পানি পান করার আগে আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দিন।" খলিফা বললেন, "বলো কি জানতে চাও?" বহলুল (রহঃ) বললেন, "মনে করুন আপনি প্রচন্ড তৃষ্ণার্ত হয়ে এমন মাঠে আছেন যেখানে পানি নাই। পিপাসায় আপনার প্রাণ ওষ্ঠাগত। এমন অবস্থায় আপনি এক গ্লাস পানির জন্য কতটা মূল্য ব্যয় করবেন?" খলিফা বললেন, "যেহেতু পানি না পেলে আমার মৃত্যু হবে তাই আমার পুরো সম্পত্তিও ব্যয় করে দিতে পারবো।" হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "ঠিক আছে এবার বিসমিল্লাহ বলে পানি পান করেন।" খলিফা পানি পান করলেন। এবার হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "আমার আর একটি প্রশ্ন আছে।" খলিফা বললেন, "বলো।" বহলুল (রহঃ) বললেন, "এই পানি যদি আপনার শরীর থেকে না বের হয়, পেটেই জমা থাকে। প্রসাব বন্ধ হয়ে যায়, সেই পানি বের করবার জন্য কত টাকা ব্যয় করবেন?" -প্রসাব বন্ধ হলে তো আমি সহ্য করতে পারবো না। মারা যাবো। জীবন বাঁচাতে একজন ডাক্তার যতটা চায় ততটাই দিবো। আমার পুরো রাজত্ব চাইলেও দিয়ে দিবো।" হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, তাহলে বোঝা গেল আপনার পুরো রাজত্ব এক গ্লাস পানির দামের সমানও নয়। মাত্র এক গ্লাস পানি পান করতে বা বের করতে আপনি পুরো রাজত্বও দিয়ে দিতে চান। তাহলে কত গ্লাস পানি নিয়মিত পান করেন আর বের করেন, এটা একটু ভাবেন আর এই নেয়ামত যিনি দিয়েছেন তার শুকরিয়া আদায় করেন।" শরীর থেকে পানি বের করার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে অঙ্গ তাহলো কিডনি। করাচির এক ডাক্তারকে (কিডনি বিশেষজ্ঞ) একবার একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, "বিজ্ঞান এখন এতো উন্নত, আপনারা একজনের কিডনি অন্যের শরীরে প্রতিস্থাপন করেন তাহলে কৃত্রিম কিডনি তৈরি করতে পারছেন না কেন?" ডাক্তারের উত্তরটি ছিলো খুবই আশ্চর্যজনক। তিনি বলেছিলেন, "সায়েন্সের এই উন্নতি সত্ত্বেও কৃত্রিম কিডনি তৈরি করা খুব কঠিন। কারণ আল্লাহ তায়ালা কিডনির ভেতরে যে চালনি যুক্ত করেছেন তা খুব সুক্ষ্ম এবং পাতলা। এখনো পর্যন্ত এমন যন্ত্র আবিষ্কার হয়নি যা এমন সুক্ষ্ম ও পাতলা চালনি তৈরি করতে পারে। আর যদি কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে চালনি তৈরি করাও হয় তবুও কিডনির ভেতর এমন একটি জিনিস আছে যা তৈরি করা আমাদের ক্ষমতার বাইরে। জিনিসটি হলো একটি মস্তিষ্ক (sensor)। এই মস্তিষ্ক ফায়সালা করে যে, এই মানুষের শরীরে কতটুকু পানি রাখা চাই। সুবহানআল্লাহ... সুবহানআল্লাহ... সুবহানআল্লাহ
    Like
    12
    0 Kommentare 0 Anteile 149 Ansichten 0 Vorschau
  • আচ্ছা, ঠিকাছে
    আচ্ছা, ঠিকাছে 😒
    Like
    Haha
    16
    0 Kommentare 0 Anteile 157 Ansichten 0 Vorschau
  • আচ্ছা, ঠিকাছে
    আচ্ছা, ঠিকাছে 😒
    Like
    Love
    14
    0 Kommentare 0 Anteile 173 Ansichten 0 Vorschau
  • সাইনবোর্ড ঠিক আছে রাস্তা টা ঘুরাতে হবে
    সাইনবোর্ড ঠিক আছে রাস্তা টা ঘুরাতে হবে🙂🙂
    Like
    10
    0 Kommentare 0 Anteile 1KB Ansichten 0 Vorschau
  • বল্টু: এই শার্টটার দাম কত?

    দোকানদার: ৭০০ টাকা।

    বল্টু: ২০০ টাকা হবে ভাই?

    দোকানদার: কি যে বলেন,
    না এতে হবে না।

    বল্টু: তাহলে ২২০
    টাকা রাখবেন?

    দোকানদার: না, একদাম ৫০০
    টাকা দিবেন?

    বল্টু: না, আমি ৩০০ দিবো।

    দোকানদার: শেষ দাম ৪০০
    হলে নিয়ে জান।

    বল্টু: না ভাই, শেষ দাম ৩৫০
    হলে বলেন, নাইলে আমি যাই।

    দোকানদার: আচ্ছা নিয়া যান।
    বল্টু শার্ট হাতে নিয়া দিল
    এক দৌড়

    বল্টুর বন্ধু : কিরে,বল্টু,
    শার্ট যখন চুরিই করবি তাহলে
    এতক্ষণ দামাদামি করলি কেন?

    বল্টু: আরে,
    দামাদামি না করলে
    দোকানদারের
    ৭০০ টাকা লস হত, এখন ৩৫০ টাকা লস
    হইছে
    বল্টু: এই শার্টটার দাম কত? দোকানদার: ৭০০ টাকা। বল্টু: ২০০ টাকা হবে ভাই? দোকানদার: কি যে বলেন, না এতে হবে না।🙄 বল্টু: তাহলে ২২০ টাকা রাখবেন? দোকানদার: না, একদাম ৫০০ টাকা দিবেন? বল্টু: না, আমি ৩০০ দিবো। দোকানদার: শেষ দাম ৪০০ হলে নিয়ে জান।🤗 বল্টু: না ভাই, শেষ দাম ৩৫০ হলে বলেন, নাইলে আমি যাই।🥱 দোকানদার: আচ্ছা নিয়া যান।😌 বল্টু শার্ট হাতে নিয়া দিল এক দৌড়🏃🏃 বল্টুর বন্ধু : কিরে,বল্টু, শার্ট যখন চুরিই করবি তাহলে এতক্ষণ দামাদামি করলি কেন?🤔🤔 বল্টু: আরে, দামাদামি না করলে দোকানদারের ৭০০ টাকা লস হত😏, এখন ৩৫০ টাকা লস হইছে😏
    Like
    11
    0 Kommentare 1 Anteile 1KB Ansichten 0 Vorschau
  • শারমিন দের বাসায় প্রাইভেট পড়াতে গিয়েছিলাম।

    বিরিয়ানি রান্না হচ্ছে দেখে ১ ঘন্টা বেশি পড়ালাম, তারপরও খেতে দিলনা..!

    এই দুঃখে বাড়িতে এসে নিজে বিরিয়ানি রান্না করেছি...
    শারমিন দের বাসায় প্রাইভেট পড়াতে গিয়েছিলাম। বিরিয়ানি রান্না হচ্ছে দেখে ১ ঘন্টা বেশি পড়ালাম, তারপরও খেতে দিলনা..! 😐 এই দুঃখে বাড়িতে এসে নিজে বিরিয়ানি রান্না করেছি... 😋😋😋😎😎
    Like
    Haha
    13
    0 Kommentare 0 Anteile 171 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    Love
    12
    0 Kommentare 0 Anteile 146 Ansichten 26 0 Vorschau
  • Like
    Sad
    12
    0 Kommentare 0 Anteile 182 Ansichten 0 Vorschau
  • একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল। গরুটি অনেকক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো।
    মাত্র শুঁকিয়ে যাওয়া পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন পানি ছিল না। গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিল। বাঘ ও গরু কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল।
    বাঘ রেগে মেগে বলে, "কিরে হারামী তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম। এখনতো দুজনেই মরব রে।" গরু হেসে বলে, "তোমার কি মালিক আছে? বাঘ রেগে বলে, বেটা আমি হলাম বনের রাজা। আমার আবার মালিক কে। আমি নিজেইতো বনের মালিক। গরু বলে তুমি এখানেই দুর্বল। একটু পর আমার মালিক আসবে। এসে আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে। বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইল। ঠিকই সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে গরুটিকে টেনে তুলল। গরু হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেল আর বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল।

    মূলকথাঃ আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি, আমাদের উপর যত বড় বিপদই আসুক না কেনো, আমাদের মালিক (আল্লাহ) ঠিকই আমাদেরকে রক্ষা করবেন। হয়তো সন্ধ্যা পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে।

    আল্লাহ আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার তাওফিক দান করুন। আমীন।
    একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল। গরুটি অনেকক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো। মাত্র শুঁকিয়ে যাওয়া পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন পানি ছিল না। গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিল। বাঘ ও গরু কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল। বাঘ রেগে মেগে বলে, "কিরে হারামী তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম। এখনতো দুজনেই মরব রে।" গরু হেসে বলে, "তোমার কি মালিক আছে? বাঘ রেগে বলে, বেটা আমি হলাম বনের রাজা। আমার আবার মালিক কে। আমি নিজেইতো বনের মালিক। গরু বলে তুমি এখানেই দুর্বল। একটু পর আমার মালিক আসবে। এসে আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে। বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইল। ঠিকই সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে গরুটিকে টেনে তুলল। গরু হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেল আর বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল। মূলকথাঃ আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি, আমাদের উপর যত বড় বিপদই আসুক না কেনো, আমাদের মালিক (আল্লাহ) ঠিকই আমাদেরকে রক্ষা করবেন। হয়তো সন্ধ্যা পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার তাওফিক দান করুন। আমীন।
    Like
    Haha
    15
    0 Kommentare 0 Anteile 154 Ansichten 0 Vorschau