• পুঁতে রাখা বা দাফনকৃত যাদুর লক্ষণসমূহ
    পুঁতে রাখা বা দাফনকৃত যাদুর লক্ষণসমূহ:  এটি যাদুগুলির অন্যতম বিপজ্জনক এবং শক্তিশালী ধরণের। কারণ যাদুগ্রস্থ ব্যক্তির চুল, পোশাক বা রুমাল ইত্যাদি নিয়ে যাদু করে পুঁতে বা দাফন করে রাখে। দীর্ঘতম সম্ভাব্য সময়ের জন্য মানুষের সমাগম ও দৃষ্টি থেকে দূরে লুকিয়ে রাখে। এমন জায়গায় লুকিয়ে রাখে বা পুঁতে রাখে যেখান থেকে যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি এই যাদু খোঁজে না পায় এবং বের করে নষ্ট করতে না...
    Like
    11
    0 Commentaires 0 Parts 5KB Vue 0 Aperçu
  • Just do it...
    Like
    6
    0 Commentaires 0 Parts 755 Vue 0 Aperçu
  • ১৯৯৫ সালে ১২ কেজি মাংস পাওয়া যেত এই নোটে আর এখন ১ কেজিও পাইনা
    বর্তমান ৫০০ টাকার মূল্য ২৫ টাকা মাত্র
    ১৯৯৫ সালে ১২ কেজি মাংস পাওয়া যেত এই নোটে আর এখন ১ কেজিও পাইনা বর্তমান ৫০০ টাকার মূল্য ২৫ টাকা মাত্র
    Like
    9
    0 Commentaires 0 Parts 180 Vue 0 Aperçu
  • শাশুড়ীর সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার কিছু টেকনিক করতে পারলে কাজে আসবে!
    ইনশা আল্লাহ
    ১.বিয়ের পর পরই সংসারের গিন্নী হতে যাবেন না কারন এই সংসার টাকে তৈরি করেছে আপনার শাশুড়ি তাই তাকে নিজের আপন করে নেন তাহলে সবি আপনার।
    ২.রান্না করতে গেলে শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করে রান্না করুন,প্রয়োজনে তার পছন্দের খাবার রান্না করুন।
    ৩.অবসর সময়ে একা সময় না কাটিয়ে শাশুড়ির সাথে তার বিয়ের পরের কথাগুলো জানতে চান,এতে আপনার শাশুড়ি পুরোনো সব স্মৃতিতে ঘুরে আসতে পারবে আপনাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হবে।
    ৪.ভালো শাশুড়িদের কিছু ইসলামিক বই শাশুড়িকে উপহার দেন তাহলে অনেকটা উপকার হতে পারে।
    ৫.নিজের জন্য কিছু শপিং করতে গেলে শাশুড়ির জন্যও কিনে আনুন দেখবেন খুব খুশি হবে।
    ৬.শাশুড়ির সাথে একসাথে বসে খাওয়া দাওয়া করুন।
    ৭. শাশুড়ির চুলে তেল দিয়ে দেন,চুল আচড়িয়ে দেন।
    ৮. শাশুড়িকে শুনিয়ে শুনিয়ে আপনার মায়ের কাছে শাশুড়ির নামে ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশংসা করুন দেখবেন মন গলে যাবে।
    ৯.শাশুড়ী রেগে বকা দিলে চুপ করে থাকুন,দেখবেন রাগ কমে গেলে নিজ থেকেই কথা বলবে।তর্কে জড়ালে ঝগড়া বাড়বে।
    ১০.শাশুড়ী অসুস্থ হলে সেবা করুন,বাড়ি থেকে বাইরে গেলে শাশুড়ির অনুমতি নেন।বাসায় ফিরলে বাহির থেকে শাশুড়ির প্রিয় খাবার কিনে আনুন।
    ১১.আশেপাশের মানুষের কাছে শশুর বাড়ির সবার সম্পর্কে প্রশংসা করুন ইনশাআল্লাহ সবাই ভালোবাসবে।
    ১২. আর শাশুড়ী কখনো মা হয় না এসব ধারনা মুছে ফেলুন।সব মানুষ এক রকম না তাই মানিয়ে নিতে শিখুন।
    ১৩. ইসলাম মতে চলার চেষ্টা করা ও প্রতিদিন ফজর নামাজ পর "কোরআন " তেলাওয়াত করা৷
    ভালোবাসা দিয়েই...
    ভালোবাসা অর্জন করা সম্ভব!!
    শাশুড়ীর সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার কিছু টেকনিক করতে পারলে কাজে আসবে! ইনশা আল্লাহ ১.বিয়ের পর পরই সংসারের গিন্নী হতে যাবেন না কারন এই সংসার টাকে তৈরি করেছে আপনার শাশুড়ি তাই তাকে নিজের আপন করে নেন তাহলে সবি আপনার। ২.রান্না করতে গেলে শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করে রান্না করুন,প্রয়োজনে তার পছন্দের খাবার রান্না করুন। ৩.অবসর সময়ে একা সময় না কাটিয়ে শাশুড়ির সাথে তার বিয়ের পরের কথাগুলো জানতে চান,এতে আপনার শাশুড়ি পুরোনো সব স্মৃতিতে ঘুরে আসতে পারবে আপনাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হবে। ৪.ভালো শাশুড়িদের কিছু ইসলামিক বই শাশুড়িকে উপহার দেন তাহলে অনেকটা উপকার হতে পারে। ৫.নিজের জন্য কিছু শপিং করতে গেলে শাশুড়ির জন্যও কিনে আনুন দেখবেন খুব খুশি হবে। ৬.শাশুড়ির সাথে একসাথে বসে খাওয়া দাওয়া করুন। ৭. শাশুড়ির চুলে তেল দিয়ে দেন,চুল আচড়িয়ে দেন। ৮. শাশুড়িকে শুনিয়ে শুনিয়ে আপনার মায়ের কাছে শাশুড়ির নামে ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশংসা করুন দেখবেন মন গলে যাবে। ৯.শাশুড়ী রেগে বকা দিলে চুপ করে থাকুন,দেখবেন রাগ কমে গেলে নিজ থেকেই কথা বলবে।তর্কে জড়ালে ঝগড়া বাড়বে। ১০.শাশুড়ী অসুস্থ হলে সেবা করুন,বাড়ি থেকে বাইরে গেলে শাশুড়ির অনুমতি নেন।বাসায় ফিরলে বাহির থেকে শাশুড়ির প্রিয় খাবার কিনে আনুন। ১১.আশেপাশের মানুষের কাছে শশুর বাড়ির সবার সম্পর্কে প্রশংসা করুন ইনশাআল্লাহ সবাই ভালোবাসবে। ১২. আর শাশুড়ী কখনো মা হয় না এসব ধারনা মুছে ফেলুন।সব মানুষ এক রকম না তাই মানিয়ে নিতে শিখুন। ১৩. ইসলাম মতে চলার চেষ্টা করা ও প্রতিদিন ফজর নামাজ পর "কোরআন " তেলাওয়াত করা৷ ভালোবাসা দিয়েই... ভালোবাসা অর্জন করা সম্ভব!!
    Like
    10
    0 Commentaires 0 Parts 2KB Vue 0 Aperçu
  • বুর্জ খলিফায় একটি ফ্ল্যাটের দাম প্রায় ২০০ কোটি! কী আছে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলের অন্দরে?
    পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল। যেন বিস্ময়ের প্রতীক হয়ে মাথা তুলে আছে দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির অন্যতম আকর্ষণ গগনচুম্বী এই বহুতলকে নিয়ে পর্যটকদের উৎসাহের শেষ নেই।
    বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৮২৮ মিটার। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এখানে অ্যাপার্টমেন্ট এবং স্টুডিয়ো মিলিয়ে মোট বাসস্থানের সংখ্যা ৯০০। তাতে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ থাকেন।
    এই বহুতলের নামকরণ করা হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জ়ায়েদ আল নাহ্ইয়ানের নামে। প্রথমে এর নাম ছিল বুর্জ দুবাই। পরে প্রেসিডেন্টের সম্মানার্থে নাম পরিবর্তন করা হয়।
    ২০০৪ সালের ৬ জানুয়ারি বুর্জ খলিফা তৈরির কাজ শুরু হয়। পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল তৈরি হতে সময় লেগেছিল ৫ বছর।
    ২০০৯ সালের ১ অক্টোবর বুর্জ খলিফার নির্মাণকার্য সম্পন্ন হয়। একে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ২০১০ সালের ৪ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে এই বহুতলের উদ্বোধন করা হয়।
    ১৬৩ তলার বুর্জ খলিফা অনেক রেকর্ডের অধিকারী। পৃথিবীর আরও কোনও বহুতলে এতগুলি তল নেই।
    কিন্তু, পৃথিবীর উচ্চতম এই বহুতলের ভিতরে কী আছে? কী দিয়ে সাজানো ঝাঁ চকচকে বুর্জ খলিফা? তার অন্দরমহলে উঁকি দিলে বিস্মিত হতে হয়।
    বুর্জ খলিফার মধ্যে রয়েছে মোট ৪টি সুইমিং পুল। একটি বহুতলের ৪৩ তলায়, একটি ৭৬ তলায়। বাকি দু’টি সুইমিং পুল রয়েছে ‘দ্য ক্লাব’-এর ছাদ (রুফটপ) এবং এক পাশে। ‘দ্য ক্লাব’ হল বুর্জ খলিফার একটি স্বাস্থ্যচর্চা কেন্দ্র।
    বুর্জ খলিফার ১২৩ তলায় রয়েছে একটি লাইব্রেরি। যাঁরা বই পড়তে ভালবাসেন, এখানে বসেই তাঁদের সময় কেটে যায়।
    বহুতলের ৪৩, ৭৬ এবং ১২৩ তলায় রয়েছে কাচ দিয়ে মোড়া হল ঘর (স্কাই লবি)। বড়সড় অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য এগুলি ভাড়া নেওয়া হয়।
    বুর্জ খলিফার অভ্যন্তরীণ ‘অ্যাটমোসফিয়ার’ পৃথিবীর উচ্চতম রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০২১ সাল পর্যন্ত উচ্চতম রেস্তোরাঁর শিরোপা ছিল এর নামেই। পরে চিনের একটি বহুতলে তৈরি রেস্তোরাঁ মুকুট ছিনিয়ে নেয়।
    পৃথিবীর উচ্চতম আউটডোর অবজ়ারভেশন ডেক রয়েছে বুর্জ খলিফার ১৪৮ তলায়। ৫৫৫ মিটার উঁচু এই জায়গাটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দুবাই শহরটিকে ছবির মতো দেখায় এখান থেকেই। বুর্জ খলিফা থেকে ১৫৩ কিলোমিটার দূরে ইরানের সমুদ্র উপকূলও এখান থেকে দেখতে পান পর্যটকরা।
    বুর্জ খলিফার ১ থেকে ৮ তলা জুড়ে রয়েছে আরমানি হোটেল। এতে ১৬০টি ঘর রয়েছে। বুর্জ খলিফার বাসিন্দা ছাড়াও বাইরে থেকে মানুষ এসে এই হোটেলে থাকতে পারেন। হোটেলের নিজস্ব স্পা, সুইমিং পুল, লাইব্রেরি এবং জিম রয়েছে।
    বুর্জ খলিফায় রয়েছে নিজস্ব দোকান, বাজার, শপিং মল। এখানকার বাসিন্দাদের কিছু কিনতে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
    পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলে থাকার খরচ কম নয়। এখানে ৪ ‌থেকে ৫ বেডরুমের কোনও অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য ২ কোটি ৭ লক্ষ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ২০০ কোটি টাকার বেশি)।
    বুর্জ খলিফায় এক একটি স্টুডিয়ো অ্যাপার্টমেন্টের দাম ২০ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা)।
    বহুতলের বাসিন্দাদের রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ (সার্ভিস চার্জ) বাড়তি টাকাও দিতে হয়। অ্যাপার্টমেন্টের আকারের উপর নির্ভর করে সেই খরচ। কখনও কখনও তা হতে পারে বছরে ৫ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (১ কোটি টাকার বেশি)।
    বুর্জ খলিফায় একটি ফ্ল্যাটের দাম প্রায় ২০০ কোটি! কী আছে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলের অন্দরে? পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল। যেন বিস্ময়ের প্রতীক হয়ে মাথা তুলে আছে দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির অন্যতম আকর্ষণ গগনচুম্বী এই বহুতলকে নিয়ে পর্যটকদের উৎসাহের শেষ নেই। বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৮২৮ মিটার। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এখানে অ্যাপার্টমেন্ট এবং স্টুডিয়ো মিলিয়ে মোট বাসস্থানের সংখ্যা ৯০০। তাতে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ থাকেন। এই বহুতলের নামকরণ করা হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জ়ায়েদ আল নাহ্ইয়ানের নামে। প্রথমে এর নাম ছিল বুর্জ দুবাই। পরে প্রেসিডেন্টের সম্মানার্থে নাম পরিবর্তন করা হয়। ২০০৪ সালের ৬ জানুয়ারি বুর্জ খলিফা তৈরির কাজ শুরু হয়। পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল তৈরি হতে সময় লেগেছিল ৫ বছর। ২০০৯ সালের ১ অক্টোবর বুর্জ খলিফার নির্মাণকার্য সম্পন্ন হয়। একে পৃথিবীর উচ্চতম বহুতল হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ২০১০ সালের ৪ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে এই বহুতলের উদ্বোধন করা হয়। ১৬৩ তলার বুর্জ খলিফা অনেক রেকর্ডের অধিকারী। পৃথিবীর আরও কোনও বহুতলে এতগুলি তল নেই। কিন্তু, পৃথিবীর উচ্চতম এই বহুতলের ভিতরে কী আছে? কী দিয়ে সাজানো ঝাঁ চকচকে বুর্জ খলিফা? তার অন্দরমহলে উঁকি দিলে বিস্মিত হতে হয়। বুর্জ খলিফার মধ্যে রয়েছে মোট ৪টি সুইমিং পুল। একটি বহুতলের ৪৩ তলায়, একটি ৭৬ তলায়। বাকি দু’টি সুইমিং পুল রয়েছে ‘দ্য ক্লাব’-এর ছাদ (রুফটপ) এবং এক পাশে। ‘দ্য ক্লাব’ হল বুর্জ খলিফার একটি স্বাস্থ্যচর্চা কেন্দ্র। বুর্জ খলিফার ১২৩ তলায় রয়েছে একটি লাইব্রেরি। যাঁরা বই পড়তে ভালবাসেন, এখানে বসেই তাঁদের সময় কেটে যায়। বহুতলের ৪৩, ৭৬ এবং ১২৩ তলায় রয়েছে কাচ দিয়ে মোড়া হল ঘর (স্কাই লবি)। বড়সড় অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য এগুলি ভাড়া নেওয়া হয়। বুর্জ খলিফার অভ্যন্তরীণ ‘অ্যাটমোসফিয়ার’ পৃথিবীর উচ্চতম রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০২১ সাল পর্যন্ত উচ্চতম রেস্তোরাঁর শিরোপা ছিল এর নামেই। পরে চিনের একটি বহুতলে তৈরি রেস্তোরাঁ মুকুট ছিনিয়ে নেয়। পৃথিবীর উচ্চতম আউটডোর অবজ়ারভেশন ডেক রয়েছে বুর্জ খলিফার ১৪৮ তলায়। ৫৫৫ মিটার উঁচু এই জায়গাটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দুবাই শহরটিকে ছবির মতো দেখায় এখান থেকেই। বুর্জ খলিফা থেকে ১৫৩ কিলোমিটার দূরে ইরানের সমুদ্র উপকূলও এখান থেকে দেখতে পান পর্যটকরা। বুর্জ খলিফার ১ থেকে ৮ তলা জুড়ে রয়েছে আরমানি হোটেল। এতে ১৬০টি ঘর রয়েছে। বুর্জ খলিফার বাসিন্দা ছাড়াও বাইরে থেকে মানুষ এসে এই হোটেলে থাকতে পারেন। হোটেলের নিজস্ব স্পা, সুইমিং পুল, লাইব্রেরি এবং জিম রয়েছে। বুর্জ খলিফায় রয়েছে নিজস্ব দোকান, বাজার, শপিং মল। এখানকার বাসিন্দাদের কিছু কিনতে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। পৃথিবীর উচ্চতম বহুতলে থাকার খরচ কম নয়। এখানে ৪ ‌থেকে ৫ বেডরুমের কোনও অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য ২ কোটি ৭ লক্ষ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ২০০ কোটি টাকার বেশি)। বুর্জ খলিফায় এক একটি স্টুডিয়ো অ্যাপার্টমেন্টের দাম ২০ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা)। বহুতলের বাসিন্দাদের রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ (সার্ভিস চার্জ) বাড়তি টাকাও দিতে হয়। অ্যাপার্টমেন্টের আকারের উপর নির্ভর করে সেই খরচ। কখনও কখনও তা হতে পারে বছরে ৫ লক্ষ আরবীয় মুদ্রা (১ কোটি টাকার বেশি)।
    Like
    10
    0 Commentaires 0 Parts 1KB Vue 0 Aperçu
  • গতকাল দুপুরে আমি বেশ অবাক হয়ে মিরপুর ১১ মেট্রো স্টেশনের পাশের তালগাছটা দেখছিলাম। এমন উঁচু একটা তালগাছ হতে ৩৫-৪০ বছর লেগে যায় সেকারণেই প্রবাদ আছে যে তালগাছ পুঁতে তার কপালে সে গাছের ফল জুটেনা। আমার অবাক হবার কারণ হলো গত ৪০ বছরে এ রাস্তাটার উপর দিয়ে কি আজাবটাই না গেছে! রাস্তা ইট সোলিং থেকে পাকা হয়েছে, চওড়া হয়েছে, চার লেন হয়েছে, সব গাছ কাটা গেছে, ওয়াসা-তিতাসের লাইন গেছে, বিল্ডিং উঠেছে, মেট্রোরেল হয়ে ফুটপাত সমেত পাকা হয়ে গেছে কিন্তু এতকিছুর মাঝেও কেমনে যেন তালগাছটা একাই টিকে গেছে! সেলাম তালগাছ মশাই! What a survivor!
    গতকাল দুপুরে আমি বেশ অবাক হয়ে মিরপুর ১১ মেট্রো স্টেশনের পাশের তালগাছটা দেখছিলাম। এমন উঁচু একটা তালগাছ হতে ৩৫-৪০ বছর লেগে যায় সেকারণেই প্রবাদ আছে যে তালগাছ পুঁতে তার কপালে সে গাছের ফল জুটেনা। আমার অবাক হবার কারণ হলো গত ৪০ বছরে এ রাস্তাটার উপর দিয়ে কি আজাবটাই না গেছে! রাস্তা ইট সোলিং থেকে পাকা হয়েছে, চওড়া হয়েছে, চার লেন হয়েছে, সব গাছ কাটা গেছে, ওয়াসা-তিতাসের লাইন গেছে, বিল্ডিং উঠেছে, মেট্রোরেল হয়ে ফুটপাত সমেত পাকা হয়ে গেছে কিন্তু এতকিছুর মাঝেও কেমনে যেন তালগাছটা একাই টিকে গেছে! সেলাম তালগাছ মশাই! What a survivor!
    Like
    4
    0 Commentaires 0 Parts 899 Vue 0 Aperçu
  • একনজরে পুরান ঢাকার বিখ্যাত খাবার এর নাম ও দোকানের তালিকা।
    "পুরান ঢাকার" বিখ্যাত খাবার এর নাম শুনলে জিভে জল আসবেই। কত পদের যে সুস্বাদু খাবার, কত যে বাহারি নাম! সেই স্বাদ নিতে নানা জায়গা থেকে ভোজনপ্রেমীরা ভিড় জমান পুরান ঢাকার খাবারের হোটেলগুলোতে। এই সুনাম অবশ্য অল্পদিনের নয়। দীর্ঘ ৪০০ বছরের অধিক সময় ধরে ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকা মানেই সেরা আর বিখ্যাত খাবারের সমারোহ। ছোট -বড় সবার কাছে অত্যন্ত মুখরোচক এসব খবার। সকালের নাস্তা হোক বা দুপুরের লাঞ্চ ,...
    Like
    8
    0 Commentaires 0 Parts 6KB Vue 0 Aperçu
  • একটা ছোট গল্প...
    এক শুক্রবার সকালে স্ত্রী বললো,"চলো, আজ ডিনারটা বাইরে করি।" বাইরে অর্থাৎ রেস্টুরেন্টে খাওয়ার কথা শুনলে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। ধমকে বললাম,"বয়স যতো বাড়ছে ততো কি বাচ্চা হয়ে যাচ্ছো? ছেলেমেয়ে নিয়ে বাইরে খেতে গেলে কী পরিমাণ খরচ হয় তোমার ধারণা আছে? টাকা কামাতে কষ্ট হয়। বাসায় থেকে সেটা তো আর টের পাও না। আছো শুধু শখ আহ্লাদ নিয়ে।" কথা শুনে স্ত্রীর মুখ অন্ধকার হয়ে গেলো। ঐ দিন...
    Love
    1
    0 Commentaires 0 Parts 4KB Vue 0 Aperçu
  • Like
    1
    0 Commentaires 0 Parts 279 Vue 0 Aperçu
  • Like
    1
    0 Commentaires 0 Parts 212 Vue 0 Aperçu