• কাজিনদের নিয়ে মিলেমিশে, মিশেমিলে এই থাকার আনন্দ যারা থেকেছে তারাই কেবল জানে! আহা শৈশব সুখে থাকুক সঙ্গীসুখের এমন দুধভাতে….
    কাজিনদের নিয়ে মিলেমিশে, মিশেমিলে এই থাকার আনন্দ যারা থেকেছে তারাই কেবল জানে! আহা শৈশব সুখে থাকুক সঙ্গীসুখের এমন দুধভাতে….
    Like
    9
    0 Comments 0 Shares 1K Views 0 Reviews
  • Dior Caro Chain Pouch In White Cannage Calfskin IAMBS240778 279 USD https://www.iambags.com/dior-caro-chain-pouch-in-white-cannage-calfskin-iambs240778
    Dior Caro Chain Pouch In White Cannage Calfskin IAMBS240778 279 USD https://www.iambags.com/dior-caro-chain-pouch-in-white-cannage-calfskin-iambs240778
    Dior Caro Chain Pouch In White Cannage Calfskin IAMBS240778 Outlet Sales
    Cheap Dior Caro Chain Pouch In White Cannage Calfskin IAMBS240778 Discount On Sale At www.iambags.com Designer Handbags Online Outlet Store, Save Up To 70% Off With Free Shipping Now.
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • Prada Mini Galleria Bag In Red Saffiano Leather IAMBS242057 309 USD https://www.iambags.com/prada-mini-galleria-bag-in-red-saffiano-leather-iambs242057
    Prada Mini Galleria Bag In Red Saffiano Leather IAMBS242057 309 USD https://www.iambags.com/prada-mini-galleria-bag-in-red-saffiano-leather-iambs242057
    Prada Mini Galleria Bag In Red Saffiano Leather IAMBS242057 Outlet Sales
    Cheap Prada Mini Galleria Bag In Red Saffiano Leather IAMBS242057 Discount On Sale At www.iambags.com Designer Handbags Online Outlet Store, Save Up To 70% Off With Free Shipping Now.
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • Discount Balenciaga Shoes body like cotton candy
    Before we know it, flowers will be blossoming, birds will be chirping, and spring's best fashion finds will be selling out. To stay ahead of the sartorial curve, we reached out to a handful of experts at some of our favorite retailers. Tulle, mesh, and chiffon took on celestial form in the spring summer collections with delicate, diaphanous looks that appeared to be spun around the Discount...
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 5K Views 0 Reviews
  • Cheap Valentino Shoes customize how much filling weight
    Taking time for self-reflection and being present in the moment contributes to a healthier and more fulfilling life. I love this mask because I can Cheap Valentino Shoes customize how much filling weight it has. Everyone is dressed very fashionably in Harajuku, from top to toe. Ask any accoutrement connoisseur, and they'll tell the limit does not exist when it comes to owning too much jewelry....
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 5K Views 0 Reviews
  • Like
    Love
    9
    0 Comments 0 Shares 289 Views 0 Reviews
  • Dior Shoes the most "castizo" barrios-meaning classical
    As for what's next for the group, now that dominated the diorsshoessale.com stage? They've still got weekend two next week-but after that, they're eying a well-deserved indulgence before building their pop group CV. Did you catch her tennis ball heels? Or her striped vest and mini skirt? Both smash hits! For her latest look, however, switched things up with an unexpected ballgown moment. But,...
    Like
    1
    0 Comments 0 Shares 5K Views 0 Reviews
  • https://jogajog.com.bd/movie/13/Dunki-Full-Movie
    https://jogajog.com.bd/movie/13/Dunki-Full-Movie
    JOGAJOG.COM.BD
    Dunki Full Movie
    When his friends in Punjab struggle to clear the immigration process, an ex-soldier guides them on a risky journey to enter the UK without permission.
    Like
    32
    0 Comments 0 Shares 2K Views 0 Reviews
  • একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
    এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
    একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
    .
    কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
    বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
    .
    কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
    .
    সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
    .
    ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
    .
    তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
    বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
    সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
    .
    সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
    বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
    অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
    .
    সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
    বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
    যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
    .
    সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
    বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
    তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
    .
    সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
    বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
    .
    সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
    বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
    #personality #everyone #wife
    #family
    একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন? এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি। একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন। . কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু? বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন। . কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না। . সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়। . ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন। . তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী? বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম। সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে। . সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন? বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন। অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন। . সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়? বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন। যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে। . সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন? বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না। তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন। . সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন? বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব? . সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব? বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব? #personality #everyone #wife #family
    Like
    Love
    35
    0 Comments 0 Shares 6K Views 0 Reviews
  • *লষ্ট প্যারাডাইস*.......
    আমরাই শেষ জেনারেশন যাঁরা স্বর্গ দেখেছি।
    কোনোও জেনারেশনই আর তা দেখতে পাবে না।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা গরুর গাড়ি থেকে সুপার সনিক কনকর্ড জেট দেখেছি। পোস্টকার্ড, খাম, ইনল্যান্ড লেটার থেকে শুরু করে আজকের হোয়াটস্যাপ চ্যাটিং, ফেসবুক, ই-মেইল পর্যন্তও করছি। অসম্ভব মনে হওয়া অনেক জিনিসই সম্ভব হতে দেখেছি।

    আমরা সেই জেনারেশন, যারা টেলিগ্রাম এসেছে শুনলেই ঘরগুষ্টির মুখ শুকিয়ে যেতে দেখেছি…

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা মাটিতে বসে ভাত খেয়েছি আর প্লেটে ঢেলে চা খেয়েছি সুরুৎ শব্দে।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা ছোটবেলায় বন্ধুদের সাথে লুকোচুরি, বাঘবন্দি, ডাঙ্গুলি, দাড়িয়াবাধা, গোল্লাছুট, মার্বেল খেলেছি, বলার আঠায় বাঁশপাতা কাগজের ঘুড়ি বানিয়ে আকাশে উড়িয়েছি, নাড়া ক্ষেতে ফুটবল বানিয়ে খেলেছি।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা হ্যারিকেন আর কূপির আলোতে পড়াশুনা করেছি, বেত থেকে পাখার ডাঁটির চাপকানি খেয়েছি আর চাদরে হাফ বডি ঢুকিয়ে উপুড় হয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে পড়েছি দস্যু বনহুর, কুয়াশা, মাসুদ রানা, স্বপন কুমারের সিরিজ।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা ফ্যান, এসি, হিটার, ফ্রীজ, গ্যাস, মাইক্রোওভেনের অস্থাবর সুখ ছাড়াই কাটিয়েছি ছোটবেলা।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা ঈগল পেন থেকে বমি করা সুলেখা কালি হাতে মেখে মাথায় মুছে ‘বাবরের যুদ্ধবৃত্তান্ত’ লিখেছি, বড়দের পকেটে বড় নিবের উইংসাঙ দেখেছি আর নতুন বই-খাতার একটা আলাদা গন্ধ আর আনন্দ উপভোগ করেছি।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা বিনা টিফিনে স্কুলে গেছি, ইস্কুলে টিচারের হাতে মার খেয়ে, বাড়ি এসে নালিশ করাতে সেকেন্ড-রাউন্ড বেদম ফ্রি-ষ্টাইল ওয়ান-ওয়ে ফাইট সহ্য করেছি, দোষ তো আমার নাহলে টিচার মারবেন কেন?

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা বড়দের সন্মান করেছি এবং এখনো করে যাচ্ছি।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা জোৎস্না রাতে ছাদে ট্রানজিস্টরে বিবিসি’র খবর, অনুরোধের আসর আর বিবিধ ভারতীর শেষ সাক্ষী।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা টেলিভিশনে খেলা দেখার জন্য ছাদে উঠে এ্যন্টেনা এডজাস্ট করে স্যিগনাল ধরার চেষ্টা করেছি। আমাদের ছিল তিন লাঠির এন্টেনা, আর ছিল টিভি স্ক্রিনে পার্মানেন্ট ঝিলমিলানি, তাতে কোনও প্রব্লেমই হোত না, ওটা জীবনের অঙ্গ ধরাই ছিল। গন্ডগোল পাকাতো ঐ লোডশেডিং।

    আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা আত্মীয় স্বজন বাড়িতে আসার জন্য অপেক্ষা করেছি। ইচ্ছে করে বৃষ্টি ভিজে ইস্কুল থেকে বাড়ি ঢুকেছি।

    আমরা সেই শেষ জেনারেশন যাঁরা সূর্য ডোবার আগেই বাড়ি ঢুকেছি।

    আমরা সেই শেষ জেনারেশন যারা পূজো বা ঈদের সময় শুধু একটা নুতন জামার জন্য অপারগ বাবার দিকে চেয়ে থেকেছি।

    আমরা সেই শেষ প্রজন্ম যারা রাস্তাঘাটে স্কুলের স্যারকে দেখামাত্র রাস্তাতেই নির্দ্বিধায় পায়ে হাত ছুঁয়ে সালাম করেছি।

    আমরাই লাষ্ট জেনারেশন এখনও বন্ধু খুঁজি।
    জীবনের চলার স্রোতে হারিয়েছি জীবনের স্বর্গ।

    লস্ট প্যারাডাইস।
    এখন পৃথিবী রিটার্ন ব্যাক করবে ধীরে ধীরে সেই পিছনের দিনে ফিরে যাবে। আধুনিকতা বলতে আর কিছু সামনের দিকে আসবে না। পৃথিবীর নানা রকম অবক্ষয় হতেই থাকবে। সর্বশেষ আমরাই লাস্ট জেনারেশন যারা দেশদ্রোহী দেলু রাজাকারদের দেখেছি এবং তাদের কৃতকর্মের ফল ভোগ করতেও দেখেছি।
    *লষ্ট প্যারাডাইস*....... আমরাই শেষ জেনারেশন যাঁরা স্বর্গ দেখেছি। কোনোও জেনারেশনই আর তা দেখতে পাবে না। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা গরুর গাড়ি থেকে সুপার সনিক কনকর্ড জেট দেখেছি। পোস্টকার্ড, খাম, ইনল্যান্ড লেটার থেকে শুরু করে আজকের হোয়াটস্যাপ চ্যাটিং, ফেসবুক, ই-মেইল পর্যন্তও করছি। অসম্ভব মনে হওয়া অনেক জিনিসই সম্ভব হতে দেখেছি। আমরা সেই জেনারেশন, যারা টেলিগ্রাম এসেছে শুনলেই ঘরগুষ্টির মুখ শুকিয়ে যেতে দেখেছি… আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা মাটিতে বসে ভাত খেয়েছি আর প্লেটে ঢেলে চা খেয়েছি সুরুৎ শব্দে। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা ছোটবেলায় বন্ধুদের সাথে লুকোচুরি, বাঘবন্দি, ডাঙ্গুলি, দাড়িয়াবাধা, গোল্লাছুট, মার্বেল খেলেছি, বলার আঠায় বাঁশপাতা কাগজের ঘুড়ি বানিয়ে আকাশে উড়িয়েছি, নাড়া ক্ষেতে ফুটবল বানিয়ে খেলেছি। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা হ্যারিকেন আর কূপির আলোতে পড়াশুনা করেছি, বেত থেকে পাখার ডাঁটির চাপকানি খেয়েছি আর চাদরে হাফ বডি ঢুকিয়ে উপুড় হয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে পড়েছি দস্যু বনহুর, কুয়াশা, মাসুদ রানা, স্বপন কুমারের সিরিজ। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা ফ্যান, এসি, হিটার, ফ্রীজ, গ্যাস, মাইক্রোওভেনের অস্থাবর সুখ ছাড়াই কাটিয়েছি ছোটবেলা। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা ঈগল পেন থেকে বমি করা সুলেখা কালি হাতে মেখে মাথায় মুছে ‘বাবরের যুদ্ধবৃত্তান্ত’ লিখেছি, বড়দের পকেটে বড় নিবের উইংসাঙ দেখেছি আর নতুন বই-খাতার একটা আলাদা গন্ধ আর আনন্দ উপভোগ করেছি। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা বিনা টিফিনে স্কুলে গেছি, ইস্কুলে টিচারের হাতে মার খেয়ে, বাড়ি এসে নালিশ করাতে সেকেন্ড-রাউন্ড বেদম ফ্রি-ষ্টাইল ওয়ান-ওয়ে ফাইট সহ্য করেছি, দোষ তো আমার নাহলে টিচার মারবেন কেন? আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা বড়দের সন্মান করেছি এবং এখনো করে যাচ্ছি। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা জোৎস্না রাতে ছাদে ট্রানজিস্টরে বিবিসি’র খবর, অনুরোধের আসর আর বিবিধ ভারতীর শেষ সাক্ষী। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা টেলিভিশনে খেলা দেখার জন্য ছাদে উঠে এ্যন্টেনা এডজাস্ট করে স্যিগনাল ধরার চেষ্টা করেছি। আমাদের ছিল তিন লাঠির এন্টেনা, আর ছিল টিভি স্ক্রিনে পার্মানেন্ট ঝিলমিলানি, তাতে কোনও প্রব্লেমই হোত না, ওটা জীবনের অঙ্গ ধরাই ছিল। গন্ডগোল পাকাতো ঐ লোডশেডিং। আমরাই সেই শেষ জেনারেশন যারা আত্মীয় স্বজন বাড়িতে আসার জন্য অপেক্ষা করেছি। ইচ্ছে করে বৃষ্টি ভিজে ইস্কুল থেকে বাড়ি ঢুকেছি। আমরা সেই শেষ জেনারেশন যাঁরা সূর্য ডোবার আগেই বাড়ি ঢুকেছি। আমরা সেই শেষ জেনারেশন যারা পূজো বা ঈদের সময় শুধু একটা নুতন জামার জন্য অপারগ বাবার দিকে চেয়ে থেকেছি। আমরা সেই শেষ প্রজন্ম যারা রাস্তাঘাটে স্কুলের স্যারকে দেখামাত্র রাস্তাতেই নির্দ্বিধায় পায়ে হাত ছুঁয়ে সালাম করেছি। আমরাই লাষ্ট জেনারেশন এখনও বন্ধু খুঁজি। জীবনের চলার স্রোতে হারিয়েছি জীবনের স্বর্গ। লস্ট প্যারাডাইস। এখন পৃথিবী রিটার্ন ব্যাক করবে ধীরে ধীরে সেই পিছনের দিনে ফিরে যাবে। আধুনিকতা বলতে আর কিছু সামনের দিকে আসবে না। পৃথিবীর নানা রকম অবক্ষয় হতেই থাকবে। সর্বশেষ আমরাই লাস্ট জেনারেশন যারা দেশদ্রোহী দেলু রাজাকারদের দেখেছি এবং তাদের কৃতকর্মের ফল ভোগ করতেও দেখেছি।
    Like
    5
    0 Comments 0 Shares 857 Views 0 Reviews