• এক সপ্তাহ ডিম খাওয়া বন্ধ রাখি।
    ডিমের হালি ৬০ টাকা না, ডজন ৬০ টাকা হবে। কারণ ডিম পচনশীল বস্তু। আসুন সবাই মিলে এটা করি। কালোবাজারি, সিন্ডিকেট, কর্পোরেটদের দৌরাত্ম্য রুখে দেই।
    আপনি কি জানেন, ডিম শীতকালে ৭-১০ দিন পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ভালো থাকে। গরমকালে সেই মেয়াদটা এসে ঠেকে ৩-৪ দিনে। এর পরে সময় পেরিয়ে গেলেই ডিম খারাপ হতে শুরু করে। অন্যদিকে ফ্রিজে রেখে ডিম ১৫ দিনের বেশি খাওয়া উচিত নয়।
    এক সপ্তাহ ডিম খাওয়া বন্ধ রাখি। ডিমের হালি ৬০ টাকা না, ডজন ৬০ টাকা হবে। কারণ ডিম পচনশীল বস্তু। আসুন সবাই মিলে এটা করি। কালোবাজারি, সিন্ডিকেট, কর্পোরেটদের দৌরাত্ম্য রুখে দেই। আপনি কি জানেন, ডিম শীতকালে ৭-১০ দিন পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ভালো থাকে। গরমকালে সেই মেয়াদটা এসে ঠেকে ৩-৪ দিনে। এর পরে সময় পেরিয়ে গেলেই ডিম খারাপ হতে শুরু করে। অন্যদিকে ফ্রিজে রেখে ডিম ১৫ দিনের বেশি খাওয়া উচিত নয়।
    Like
    14
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 112 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    Love
    14
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 275 Views 65 0 Προεπισκόπηση
  • ইউটিউবে এখন প্রায় বাধ্যতামূলক এড দেখি ৩৩ বেট নামক সাইটের (ছদ্ম নাম)। সাইন আপ করলেই আগে নাকি দিত ১২ হাজার, এখন দেয় ৪৪ হাজার। ২০২১ এর লেখায় এই বিষগগুলি উল্লেখ করা হয়নি। সামান্য এপের মাধ্যমেই দেশ থেকে $১ বিলিয়নের বেশি পাঁচার! একবার ভাবুন, এই সঙ্কটের ভেতর কিভাবে রেমিটেন্স আর রপ্তানির কষ্টার্জিত টাকা স্ক্যামাররা কত সহজে ভুগোল বুঝিয়ে আপনার আমার পকেট কেটে নিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন, অমুক কোম্পানি কখনো ঠকায়নি এসব বলবেন না। যুক্তি দেখাবেন না৷ অন্যকে প্ররোচিত করবেন না। যেকোন স্ক্যামের শুরুতে আপনাদেরকে স্ক্যামারটা বিভিন্ন উপায়ে পে করবে। ততক্ষন পর্যন্ত পে করবে যতক্ষন পর্যন্ত আপনার মাধ্যমে আর ১০-২০ জনের কাছ থেকে বিনিয়োগের নামে অর্থ আসতে থাকবে। যখন দেখবে নতুন করে বিনিয়োগ আসা কমে গেছে এবং মানুষ সচেতন হচ্ছে তখন এরা কেটে পড়ে। একথা ভাবার কোন কারনবনেই যে এর সাতে দেশের বড় বড় অর্থ পাচারকারীরা যুক্ত নেই। বরং তাদের ছত্রছায়ায় এগুলার বিস্তার হয়। এক উপায় বন্ধ হলে নতুন উপায় হাজির হয়।
    বিভিন্ন এপের মাধ্যমে বেটিং থেকে দূরে থাকুন। যেকোন বিনিয়োগের আগে ব্যবসার অদ্যপান্ত নখদর্পনে রাখুন। মনে রাখবেন আয়ের সুযোগ যেখানে বেশি, আয় হারাবার ঝুকিও সেখানে বেশি৷ আমাদের দেশের মানুষের এখন ফিনান্সিয়াল এওয়ারনেসের খুব প্রয়োজন। আর এই সচেতনতার উপায় আসলে কি সেটা আমি নিজেও জানিনা
    যাহোক ২১ এর লেখাটা রিপোস্ট করলাম এবং এর সাথে স্ক্যামিং যুক্ত করলাম।
    বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা যাওয়ার প্রধান কারন গুলা কি?
    আমার কাছে প্রধান তিনটি কারন মনে হয়েছে
    ১. মেডিকেল ট্যুরিজম
    ২. মাদক/ ব্লাকের বিজনেস/স্ক্যাম
    ৩. ইনভয়েসিং এর সময় টাকা পাচার
    মেডিকেল ট্যুরিজমে সবথেকে উপকৃত দেশ হল ভারত। বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারতে যায় এবং এই প্রেক্ষিতে ভ্রমণ ও চিকিৎসা বাবদ যে টাকা ব্যয় করে তা ২৫-৩০ হাজার কোটি টাকার কম নয়।
    এর প্রধান কারন হল আমাদের দেশের সরকার সহ চিকিৎসা ব্যবস্থার চরম ব্যার্থতা। ভাল ডাক্টার বাংলাদেশে যথেষ্ট আছে। সমস্যা হল ভাল সিস্টেম নেই। দুর্নীতি, সিন্ডিকেট এর কাছে সাধারন মানুষ কেন বন্দি থাকবে? কেন আমরা সবাই চুপ থাকব? কোন প্রতিবাদ করব না? চিকিৎসা খাতে যে বরাদ্ধ তার ১০% ও কাজে লাগায় কিনা সন্দেহ আছে। দামি যন্ত্রপাতি বাজার দামের বহুগুন বেশি দামে ক্রয় করে এনে ফেলে রেখে নষ্ট করছে হাসপাতালে। কারন? চালানোর লোক নাই। আরে ব্যাটা চালানোর লোক নেই তাইলে আগে সেটার ব্যাবস্থা না করে টেন্ডার দিস ক্যান? উদ্দেশ্য পকেট ভারি করা। শুধু একারনেই? না। কিছুদিন আগেও ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল হাসপাতালের কোটি টাকার যন্ত্রের ভেতর ইচ্ছক করে পানি প্রবেশ করানো হচ্ছে যাতে দ্রুত নষ্ট হয়। আর নষ্ট হলেই লাভ। প্রাইভেট হাসপাতালের ব্যাবসা রমরমা হবে। গলাকাটা বিল আসবে। অপ্রয়োজনে আইসিইউতে মৃতদেহ আটকে রেখে বিল করবে অথবা অযথা অপারেশন করবে।
    আমরা সবাই জানি অনেক প্রাইভেট হাসপাতালে নাকি টার্গেট দেয়া থাকে এত গুলা অপারেশন করতে হবে। মানুষের জীবনের মূল্যহীন করে তোলার পেছনে এই শক্তিশালী সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেয়ার কেউ নেই।
    যদি প্রতিটি জেলা সদরে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা রেখে হাসপাতাল করা হত এবং পরিচালনার জন্য বাংলাদেশি বাদ দিয়ে বিদেশি কোন মেডিকেল চেইন কোম্পানিকেও দেয়া হত তাহলেও হয়ত সমাধান হত। মানুষের কষ্ট কমত।
    মাদক/ব্লাক বিজনেস সম্পর্কে আমাদের ধারনাও নেই কত বড় বাজার এটা। ইয়াবার আবির্ভাবের পুর্বে ভারত ছিল সবথেকে বড় সরবরাহকারী। কিন্তু এখন ইয়াবার কল্যানে বার্মা সবথেকে বেশি আয় করছে এখান থেকে। বলা হয়ে থাকে মাদকের বাজার প্রায় ৪০,০০০ কোটি টাকা। এই টাকা পাচ্ছে বার্মা এবং ভারত। আর মাদকের টাকা যোগাড় করতে একেকটি পরিবার ধ্বংসের মুখে পড়ছে। নি:স্ব হয়ে পড়ছে। মধ্যবিত্ত, ধনী পরিবার রাস্তায় নেমেছে এমন ও অনেক উদাহরন আছে।
    অথচ বর্ডার সিল করা যতই কঠিন হোক, দেশের যুবসমাজের কথা ভেবে হলেও কাজে ০ টলারেন্স দরকার ছিল। মাদকের সাথে জড়িতদের বিচার বহির্ভূত হত্যাতেও আমার কষ্ট হয়না। কারন নিজ চোখে দেখেছি এর ভয়াবহ ছোবল। আমরা যদি মাদককে নিয়ন্ত্রন করতে পারতাম তাহলে এই ৪০,০০০ কোটি টাকা আমরা বাচাতে পারতাম।
    কালোবাজারি কোন ভাবেই ভাল কিছু নয়। কথাটা শুনতে খারাপ লাগবে। অনেকেই গালি দিবেন। কিন্তু সত্য বলতেই হবে। সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যেতেই হবে কেন রে ভাই? দেশে কি কিছু নেই? গরু কেন আনতে যেতে হবে? ফেন্সিডিল, গরু, শাড়ি, কাপড় থেকে শুরু করে এমন কোন জিনিস নেই যেটা কালোবাজারি করে আনে না। অনেকেই ভাবেন যে ভারতের সাথে আমাদের বাণিজ্য $৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বা প্রায় ৭০,০০০ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু বাস্তবতা হল ভারতের সাথে অবৈধপথে যে পরিমান ব্যাবসা হয় তা বৈধ ব্যাবসার প্রায় কাছাকাছি। আর এতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কারা জানেন? আমরা। মানে এই বাংলাদেশ। ব্লাকের বিজনেস থেকে এবং মাদক থেকে বাচতে পারলে অন্তত আমরা ১ লক্ষ কোটি টাকা দেশেই রাখতে পারব।
    টাকা পাচার। এই টেকনিক বন্ধ করা খুব সহজ নয়। আমদানি এবং রপ্তানির বাস্তব যে এমাউন্ড দেখি, সেটি বাস্তব নয়। আন্ডার ইনভয়েসিং, ওভার ইনভয়েসিং করে প্রচুর টাকা বিদেশে পাচার হয়। পূর্বের পোস্টে এটা নিয়ে বিস্তারিত বলেছিলাম। সেখানে দেখেছেন যে আমাদের আমদানি রপ্তানির প্রায় ১৭%-১৮% ভুয়া। এবং এগুলার মাধ্যমে বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি পণ্যের HS CODE থাকে। সেই অনুযায়ী স্টান্ডার্ড ট্যারিফ নির্ধারিত থাকে। এটা খুব কমন ব্যাপার যে HS CODE এক রকম দিয়ে কাছাকাছি অন্য মাল আমদানি হইছে। কাস্টমস এর এগুলা দেখার কথা। কিন্তু কিভাবে দেখবে। কাস্টমস এর চাকুরি তো অনেকের কাছে ড্রিম জব
    এভাবে আমরা লক্ষাধিক কোটি টাকা দেশ থেকে বিদেশে দিয়ে দিচ্ছি। বুঝে এবং না বুঝে। চাইলেই আমরা আমাদের সিদ্ধান্তগুলিকে পরিবর্তন করতে পারি।
    যাহোক, নিজেকে শুদ্ধ না করলে কিছুই সম্ভব না। নিজেকে শুদ্ধতার মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করি আমরা। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।
    ইউটিউবে এখন প্রায় বাধ্যতামূলক এড দেখি ৩৩ বেট নামক সাইটের (ছদ্ম নাম)। সাইন আপ করলেই আগে নাকি দিত ১২ হাজার, এখন দেয় ৪৪ হাজার। ২০২১ এর লেখায় এই বিষগগুলি উল্লেখ করা হয়নি। সামান্য এপের মাধ্যমেই দেশ থেকে $১ বিলিয়নের বেশি পাঁচার! একবার ভাবুন, এই সঙ্কটের ভেতর কিভাবে রেমিটেন্স আর রপ্তানির কষ্টার্জিত টাকা স্ক্যামাররা কত সহজে ভুগোল বুঝিয়ে আপনার আমার পকেট কেটে নিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন, অমুক কোম্পানি কখনো ঠকায়নি এসব বলবেন না। যুক্তি দেখাবেন না৷ অন্যকে প্ররোচিত করবেন না। যেকোন স্ক্যামের শুরুতে আপনাদেরকে স্ক্যামারটা বিভিন্ন উপায়ে পে করবে। ততক্ষন পর্যন্ত পে করবে যতক্ষন পর্যন্ত আপনার মাধ্যমে আর ১০-২০ জনের কাছ থেকে বিনিয়োগের নামে অর্থ আসতে থাকবে। যখন দেখবে নতুন করে বিনিয়োগ আসা কমে গেছে এবং মানুষ সচেতন হচ্ছে তখন এরা কেটে পড়ে। একথা ভাবার কোন কারনবনেই যে এর সাতে দেশের বড় বড় অর্থ পাচারকারীরা যুক্ত নেই। বরং তাদের ছত্রছায়ায় এগুলার বিস্তার হয়। এক উপায় বন্ধ হলে নতুন উপায় হাজির হয়। বিভিন্ন এপের মাধ্যমে বেটিং থেকে দূরে থাকুন। যেকোন বিনিয়োগের আগে ব্যবসার অদ্যপান্ত নখদর্পনে রাখুন। মনে রাখবেন আয়ের সুযোগ যেখানে বেশি, আয় হারাবার ঝুকিও সেখানে বেশি৷ আমাদের দেশের মানুষের এখন ফিনান্সিয়াল এওয়ারনেসের খুব প্রয়োজন। আর এই সচেতনতার উপায় আসলে কি সেটা আমি নিজেও জানিনা😐। যাহোক ২১ এর লেখাটা রিপোস্ট করলাম এবং এর সাথে স্ক্যামিং যুক্ত করলাম। বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা যাওয়ার প্রধান কারন গুলা কি? আমার কাছে প্রধান তিনটি কারন মনে হয়েছে ১. মেডিকেল ট্যুরিজম ২. মাদক/ ব্লাকের বিজনেস/স্ক্যাম ৩. ইনভয়েসিং এর সময় টাকা পাচার মেডিকেল ট্যুরিজমে সবথেকে উপকৃত দেশ হল ভারত। বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারতে যায় এবং এই প্রেক্ষিতে ভ্রমণ ও চিকিৎসা বাবদ যে টাকা ব্যয় করে তা ২৫-৩০ হাজার কোটি টাকার কম নয়। এর প্রধান কারন হল আমাদের দেশের সরকার সহ চিকিৎসা ব্যবস্থার চরম ব্যার্থতা। ভাল ডাক্টার বাংলাদেশে যথেষ্ট আছে। সমস্যা হল ভাল সিস্টেম নেই। দুর্নীতি, সিন্ডিকেট এর কাছে সাধারন মানুষ কেন বন্দি থাকবে? কেন আমরা সবাই চুপ থাকব? কোন প্রতিবাদ করব না? চিকিৎসা খাতে যে বরাদ্ধ তার ১০% ও কাজে লাগায় কিনা সন্দেহ আছে। দামি যন্ত্রপাতি বাজার দামের বহুগুন বেশি দামে ক্রয় করে এনে ফেলে রেখে নষ্ট করছে হাসপাতালে। কারন? চালানোর লোক নাই। আরে ব্যাটা চালানোর লোক নেই তাইলে আগে সেটার ব্যাবস্থা না করে টেন্ডার দিস ক্যান? উদ্দেশ্য পকেট ভারি করা। শুধু একারনেই? না। কিছুদিন আগেও ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল হাসপাতালের কোটি টাকার যন্ত্রের ভেতর ইচ্ছক করে পানি প্রবেশ করানো হচ্ছে যাতে দ্রুত নষ্ট হয়। আর নষ্ট হলেই লাভ। প্রাইভেট হাসপাতালের ব্যাবসা রমরমা হবে। গলাকাটা বিল আসবে। অপ্রয়োজনে আইসিইউতে মৃতদেহ আটকে রেখে বিল করবে অথবা অযথা অপারেশন করবে। আমরা সবাই জানি অনেক প্রাইভেট হাসপাতালে নাকি টার্গেট দেয়া থাকে এত গুলা অপারেশন করতে হবে। মানুষের জীবনের মূল্যহীন করে তোলার পেছনে এই শক্তিশালী সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেয়ার কেউ নেই। যদি প্রতিটি জেলা সদরে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা রেখে হাসপাতাল করা হত এবং পরিচালনার জন্য বাংলাদেশি বাদ দিয়ে বিদেশি কোন মেডিকেল চেইন কোম্পানিকেও দেয়া হত তাহলেও হয়ত সমাধান হত। মানুষের কষ্ট কমত। মাদক/ব্লাক বিজনেস সম্পর্কে আমাদের ধারনাও নেই কত বড় বাজার এটা। ইয়াবার আবির্ভাবের পুর্বে ভারত ছিল সবথেকে বড় সরবরাহকারী। কিন্তু এখন ইয়াবার কল্যানে বার্মা সবথেকে বেশি আয় করছে এখান থেকে। বলা হয়ে থাকে মাদকের বাজার প্রায় ৪০,০০০ কোটি টাকা। এই টাকা পাচ্ছে বার্মা এবং ভারত। আর মাদকের টাকা যোগাড় করতে একেকটি পরিবার ধ্বংসের মুখে পড়ছে। নি:স্ব হয়ে পড়ছে। মধ্যবিত্ত, ধনী পরিবার রাস্তায় নেমেছে এমন ও অনেক উদাহরন আছে। অথচ বর্ডার সিল করা যতই কঠিন হোক, দেশের যুবসমাজের কথা ভেবে হলেও কাজে ০ টলারেন্স দরকার ছিল। মাদকের সাথে জড়িতদের বিচার বহির্ভূত হত্যাতেও আমার কষ্ট হয়না। কারন নিজ চোখে দেখেছি এর ভয়াবহ ছোবল। আমরা যদি মাদককে নিয়ন্ত্রন করতে পারতাম তাহলে এই ৪০,০০০ কোটি টাকা আমরা বাচাতে পারতাম। কালোবাজারি কোন ভাবেই ভাল কিছু নয়। কথাটা শুনতে খারাপ লাগবে। অনেকেই গালি দিবেন। কিন্তু সত্য বলতেই হবে। সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যেতেই হবে কেন রে ভাই? দেশে কি কিছু নেই? গরু কেন আনতে যেতে হবে? ফেন্সিডিল, গরু, শাড়ি, কাপড় থেকে শুরু করে এমন কোন জিনিস নেই যেটা কালোবাজারি করে আনে না। অনেকেই ভাবেন যে ভারতের সাথে আমাদের বাণিজ্য $৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বা প্রায় ৭০,০০০ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু বাস্তবতা হল ভারতের সাথে অবৈধপথে যে পরিমান ব্যাবসা হয় তা বৈধ ব্যাবসার প্রায় কাছাকাছি। আর এতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কারা জানেন? আমরা। মানে এই বাংলাদেশ। ব্লাকের বিজনেস থেকে এবং মাদক থেকে বাচতে পারলে অন্তত আমরা ১ লক্ষ কোটি টাকা দেশেই রাখতে পারব। টাকা পাচার। এই টেকনিক বন্ধ করা খুব সহজ নয়। আমদানি এবং রপ্তানির বাস্তব যে এমাউন্ড দেখি, সেটি বাস্তব নয়। আন্ডার ইনভয়েসিং, ওভার ইনভয়েসিং করে প্রচুর টাকা বিদেশে পাচার হয়। পূর্বের পোস্টে এটা নিয়ে বিস্তারিত বলেছিলাম। সেখানে দেখেছেন যে আমাদের আমদানি রপ্তানির প্রায় ১৭%-১৮% ভুয়া। এবং এগুলার মাধ্যমে বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি পণ্যের HS CODE থাকে। সেই অনুযায়ী স্টান্ডার্ড ট্যারিফ নির্ধারিত থাকে। এটা খুব কমন ব্যাপার যে HS CODE এক রকম দিয়ে কাছাকাছি অন্য মাল আমদানি হইছে। কাস্টমস এর এগুলা দেখার কথা। কিন্তু কিভাবে দেখবে। কাস্টমস এর চাকুরি তো অনেকের কাছে ড্রিম জব🙄। এভাবে আমরা লক্ষাধিক কোটি টাকা দেশ থেকে বিদেশে দিয়ে দিচ্ছি। বুঝে এবং না বুঝে। চাইলেই আমরা আমাদের সিদ্ধান্তগুলিকে পরিবর্তন করতে পারি। যাহোক, নিজেকে শুদ্ধ না করলে কিছুই সম্ভব না। নিজেকে শুদ্ধতার মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করি আমরা। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।
    Like
    Love
    Haha
    14
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 562 Views 0 Προεπισκόπηση
  • টিউশন যেহেতু নিচ্ছেন না, মজা নিন!
    চোরের জীবনে রবীন্দ্রনাথের প্রভাবঃ
    "ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো??
    চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি।
    ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে??
    চোর: গতকাল মাঝরাতে একটা গান ভেসে এলো, - "আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে..."
    ভাবলাম আমিই বা বসে থাকি কেনো??
    আমিও যাই, তাই বেড়িয়ে পড়লাম।
    ম্যাজিস্ট্রেট: তারপর???
    চোর: একটি বাড়ি থেকে আওয়াজ এলো- "এসো এসো আমার ঘরে এসো আমার ঘরে"।
    ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর...???
    সাথে সাথে ঢুকে পড়লাম।
    ম্যাজিস্ট্রেট: বলো কি হে !!!
    চোর: ঘরে ঢুকেই শুনলাম- "ঘরেতে ভ্রমর এলো গুনগুনিয়ে।" বেশ আনন্দ পেলাম !!!বুঝলাম, আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে।
    ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর কি করলে???
    এদিক ওদিক তাকিয়ে কি করবো ভাবছি, তখন শুনতে পেলাম- "এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল।"
    কবিগুরুর আদেশ তো আর অমান্য করা যায় না !!!
    সব মালপত্র একজায়গায় জড়ো করে বেঁধে ফেললাম।
    সঙ্গে সঙ্গে কানে ভেসে এলো- "আজি দখিন দুয়ার খোলা ।"
    পেছনের দরজা দিয়ে যখন বেড়িয়ে পড়লাম তখন বেরসিক পুলিশ এসে আমাকে ধরলো।
    আমি কত বোঝাবার চেষ্টা করলাম- আমি চুরি করিনি, শুধু রবীন্দ্রনাথের নির্দেশ পালন করেছি!!
    ওরা বোধহয় রবীন্দ্রনাথের নামই শোনে নি, সোজা আপনার কাছে নিয়ে এসেছে।
    ম্যাজিস্ট্রেট: ঠিক আছে, তোমাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিলাম।
    এই বিষয়ে তোমার রবীন্দ্রনাথ কিছু বলেছেন ???
    চোর: "এ পথে আমি যে গেছি বারেবার, ভুলিনি তো একদিনও ।"
    ম্যাজিস্ট্রেট: জেলে যখন থাকবে, তখন তুমি রবীন্দ্রনাথকে কি বলবে ???
    চোর: "ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে ???"
    টিউশন যেহেতু নিচ্ছেন না, মজা নিন! চোরের জীবনে রবীন্দ্রনাথের প্রভাবঃ "ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো?? চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি। ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে?? চোর: গতকাল মাঝরাতে একটা গান ভেসে এলো, - "আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে..." ভাবলাম আমিই বা বসে থাকি কেনো?? আমিও যাই, তাই বেড়িয়ে পড়লাম। ম্যাজিস্ট্রেট: তারপর??? চোর: একটি বাড়ি থেকে আওয়াজ এলো- "এসো এসো আমার ঘরে এসো আমার ঘরে"। ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর...??? সাথে সাথে ঢুকে পড়লাম। ম্যাজিস্ট্রেট: বলো কি হে !!! চোর: ঘরে ঢুকেই শুনলাম- "ঘরেতে ভ্রমর এলো গুনগুনিয়ে।" বেশ আনন্দ পেলাম !!!বুঝলাম, আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে। ম্যাজিস্ট্রেট - তারপর কি করলে??? এদিক ওদিক তাকিয়ে কি করবো ভাবছি, তখন শুনতে পেলাম- "এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল।" কবিগুরুর আদেশ তো আর অমান্য করা যায় না !!! সব মালপত্র একজায়গায় জড়ো করে বেঁধে ফেললাম। সঙ্গে সঙ্গে কানে ভেসে এলো- "আজি দখিন দুয়ার খোলা ।" পেছনের দরজা দিয়ে যখন বেড়িয়ে পড়লাম তখন বেরসিক পুলিশ এসে আমাকে ধরলো। আমি কত বোঝাবার চেষ্টা করলাম- আমি চুরি করিনি, শুধু রবীন্দ্রনাথের নির্দেশ পালন করেছি!! ওরা বোধহয় রবীন্দ্রনাথের নামই শোনে নি, সোজা আপনার কাছে নিয়ে এসেছে। ম্যাজিস্ট্রেট: ঠিক আছে, তোমাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিলাম। এই বিষয়ে তোমার রবীন্দ্রনাথ কিছু বলেছেন ??? চোর: "এ পথে আমি যে গেছি বারেবার, ভুলিনি তো একদিনও ।" ম্যাজিস্ট্রেট: জেলে যখন থাকবে, তখন তুমি রবীন্দ্রনাথকে কি বলবে ??? চোর: "ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে ???"
    Like
    8
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • iPhone 13 128 GB Νέο
    ৳46990
    Σε απόθεμα
    Dhaka
    0 Προεπισκόπηση
    iPhone 13
    fresh
    128 GB
    iPhone 13 fresh 128 GB
    Like
    13
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 9χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • how's it going?
    how's it going?
    Like
    1
    2 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 279 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    Love
    18
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 898 Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    Love
    43
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 176 Views 0 Προεπισκόπηση
  • সত্য সত্যই,,,,
    সত্য সত্যই,,,,
    Like
    Love
    39
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • Just wait for the right time. Be sure u will ur time back in near future. Having hard time? Don't break, just go with the flow, soon u will shine.
    Just wait for the right time. Be sure u will ur time back in near future. Having hard time? Don't break, just go with the flow, soon u will shine.
    Like
    Love
    39
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση