• Amazing wood Art..
    Amazing wood Art..
    Like
    Yay
    Angry
    18
    0 Commentarios 0 Acciones 923 Views 0 Vista previa

  • রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমাদের নিকট এমন কোনো পাত্র বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে, যার চরিত্র ও দ্বীনদারিতে তোমরা সন্তুষ্ট; তবে তোমরা তার বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। যদি তোমরা তা না করো, তবে তা পৃথিবীতে বিপর্যয় ডেকে আনবে এবং ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণ হবে।’ (তিরমিজি, হাদিস :১০৮৪; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৯৬৭)
    🌿🌹🌹🌹🌿 রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমাদের নিকট এমন কোনো পাত্র বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে, যার চরিত্র ও দ্বীনদারিতে তোমরা সন্তুষ্ট; তবে তোমরা তার বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। যদি তোমরা তা না করো, তবে তা পৃথিবীতে বিপর্যয় ডেকে আনবে এবং ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণ হবে।’ (তিরমিজি, হাদিস :১০৮৪; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৯৬৭) 🌿🌹🌹🌹🌿
    Like
    Love
    Yay
    35
    0 Commentarios 0 Acciones 941 Views 0 Vista previa
  • Like
    Haha
    24
    0 Commentarios 0 Acciones 766 Views 0 Vista previa
  • Like
    Love
    Haha
    Yay
    31
    0 Commentarios 0 Acciones 858 Views 0 Vista previa
  • Like
    Haha
    5
    0 Commentarios 0 Acciones 460 Views 0 Vista previa
  • লাইফ অফ আ বইপোকা..🤦‍♂।
    লাইফ অফ আ বইপোকা..🤦‍♂️🤦‍♂।
    Like
    Haha
    Sad
    22
    0 Commentarios 0 Acciones 569 Views 0 Vista previa
  • ১২০ বছর আগে, খাজা সলিমুল্লাহ ১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা দান করেছিলেন বুয়েটের (BUET) জন‍্য। তখন সেটার নাম বুয়েট ছিলো না। ছিলো ঢাকা সার্ভে স্কুল। সেটাকে তিনি রূপ দিলেন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে। (খাজা সলিমুল্লাহার বাবার নাম ছিলো আহসানউল্লাহ)

    আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন? —আজকের দিনের আনুমানিক কয়েকশ টাকা।

    ১৯০৮ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক সভায় বিনা বেতনে বাধ‍্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার দাবি তুলেন তিনি। —চিন্তা করা যায়!

    পূর্ব বাংলায় কোন ইউনিভার্সিটি নেই। সলিমুল্লাহ সেটা মানতে পারলেন না। কি করা যায়, সে নিয়ে ভাবতে থাকলেন। ১৯১২ সালের ২৯ জানুয়ারি, তখনকার ভাইস রয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকায় আসেন। হার্ডিঞ্জের সামনে দাবি নিয়ে দাঁড়ানোর মতো সাহস পূর্ব বাংলায় যদি কারো থাকে, সেটা একমাত্র সলিমুল্লাহর। তার বয়স তখন চল্লিশ বছর। সে সময়ের ১৯ জন প্রখ‍্যাত মুসলিম লিডার নিয়ে তিনি হার্ডিঞ্জের সাথে দেখা করেন। বিশ্ববিদ‍্যালয়ের দাবি তুলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয় প্রতিষ্ঠার অন‍্যতম অগ্রদূত তিনি।

    সলিমুল্লাহ ছিলেন আদ‍্যোপান্ত শিক্ষানুরাগী। পূর্ব বাংলায় শিক্ষার বিস্তারের জন‍্য, পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠিকে শিক্ষিত করার লক্ষ‍্যে তিনি বহু বৃত্তি, বহু প্রকল্প চালু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয় প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা এবং ঢাকা সার্ভে স্কুলকে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে রূপ দেয়া ছিলো তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ‍্য অবদান।

    মাত্র ৪৪ বছর বয়সে তিনি পরলোক গমন করেন। আরো কিছুদিন বেঁচে থাকলে হয়তো পূর্ব বাংলার শিক্ষার জন‍্য তিনি আরও বহুকিছু করে যেতেন।

    (সংগৃহীত)
    ১২০ বছর আগে, খাজা সলিমুল্লাহ ১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা দান করেছিলেন বুয়েটের (BUET) জন‍্য। তখন সেটার নাম বুয়েট ছিলো না। ছিলো ঢাকা সার্ভে স্কুল। সেটাকে তিনি রূপ দিলেন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে। (খাজা সলিমুল্লাহার বাবার নাম ছিলো আহসানউল্লাহ) আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল‍্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন? —আজকের দিনের আনুমানিক কয়েকশ টাকা। ১৯০৮ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক সভায় বিনা বেতনে বাধ‍্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার দাবি তুলেন তিনি। —চিন্তা করা যায়! পূর্ব বাংলায় কোন ইউনিভার্সিটি নেই। সলিমুল্লাহ সেটা মানতে পারলেন না। কি করা যায়, সে নিয়ে ভাবতে থাকলেন। ১৯১২ সালের ২৯ জানুয়ারি, তখনকার ভাইস রয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকায় আসেন। হার্ডিঞ্জের সামনে দাবি নিয়ে দাঁড়ানোর মতো সাহস পূর্ব বাংলায় যদি কারো থাকে, সেটা একমাত্র সলিমুল্লাহর। তার বয়স তখন চল্লিশ বছর। সে সময়ের ১৯ জন প্রখ‍্যাত মুসলিম লিডার নিয়ে তিনি হার্ডিঞ্জের সাথে দেখা করেন। বিশ্ববিদ‍্যালয়ের দাবি তুলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয় প্রতিষ্ঠার অন‍্যতম অগ্রদূত তিনি। সলিমুল্লাহ ছিলেন আদ‍্যোপান্ত শিক্ষানুরাগী। পূর্ব বাংলায় শিক্ষার বিস্তারের জন‍্য, পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠিকে শিক্ষিত করার লক্ষ‍্যে তিনি বহু বৃত্তি, বহু প্রকল্প চালু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয় প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা এবং ঢাকা সার্ভে স্কুলকে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে রূপ দেয়া ছিলো তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ‍্য অবদান। মাত্র ৪৪ বছর বয়সে তিনি পরলোক গমন করেন। আরো কিছুদিন বেঁচে থাকলে হয়তো পূর্ব বাংলার শিক্ষার জন‍্য তিনি আরও বহুকিছু করে যেতেন। (সংগৃহীত)
    Like
    Yay
    Angry
    12
    0 Commentarios 0 Acciones 527 Views 0 Vista previa
  • Like
    6
    0 Commentarios 0 Acciones 515 Views 0 Vista previa
  • Like
    Love
    Yay
    21
    0 Commentarios 0 Acciones 73 Views 0 Vista previa
  • একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল। গরুটি অনেক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো।
    মাত্র শুঁকিয়ে যাওয়া পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন
    পানি ছিল না। গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিল। বাঘ ও গরু কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল।
    বাঘ রেগে মেগে বলে, "কিরে হারামী তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম। এখনতো দুজনেই
    মরব রে।" গরু হেসে বলে, "তোমার কি মালিক আছে? বাঘ রেগে বলে, বেটা আমি হলাম বনের রাজা। আমার আবার মালিক কে। আমি নিজেইতো বনের মালিক। গরু বলে তুমি এখানেই দুর্বল। একটু পর আমার মালিক আসবে। এসে
    আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে। বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইল। ঠিকই সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক
    এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে গরুটিকে টেনে তুলল। গরু হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেল আর বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল।
    .
    মূলকথাঃ আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি আমাদের উপর যত বড় বিপদই আসুক না কেনো,
    আমাদের মালিক ( আল্লাহ ) ঠিকই আমাদেরকে রক্ষা করবেন। হয়তো সন্ধ্যা পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে।

    আল্লাহ আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার তাওফিক দান করুন আমীন।
    সংগৃহীত..
    🤔 একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল। গরুটি অনেক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো। মাত্র শুঁকিয়ে যাওয়া পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন পানি ছিল না। গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিল। বাঘ ও গরু কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল। বাঘ রেগে মেগে বলে, "কিরে হারামী তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম। এখনতো দুজনেই মরব রে।" গরু হেসে বলে, "তোমার কি মালিক আছে? বাঘ রেগে বলে, বেটা আমি হলাম বনের রাজা। আমার আবার মালিক কে। আমি নিজেইতো বনের মালিক। গরু বলে তুমি এখানেই দুর্বল। একটু পর আমার মালিক আসবে। এসে আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে। বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইল। ঠিকই সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে গরুটিকে টেনে তুলল। গরু হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেল আর বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল। . মূলকথাঃ আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি আমাদের উপর যত বড় বিপদই আসুক না কেনো, আমাদের মালিক ( আল্লাহ ) ঠিকই আমাদেরকে রক্ষা করবেন। হয়তো সন্ধ্যা পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার তাওফিক দান করুন আমীন। সংগৃহীত..
    Like
    Angry
    31
    0 Commentarios 0 Acciones 493 Views 0 Vista previa