নিজে যেভাবে ইন্দোনেশিয়ার ভিসা করবেন

0
1KB

এজেন্সির সাহায্য ছাড়া নিজে যেভাবে ইন্দোনেশিয়ার ভিসা করবেন - স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন  :-
১ - ট্যুরিস্ট ভিসায় আপনার আগ্রহ প্রকাশ করে ইন্দোনেশিয়ার দূতাবাসে একটি ইমেল পাঠাবেন - (consular@indonesia-bd.org)
২ - ফিডব্যাক মেইলে আপনাকে এপোয়েন্টমেন্ট ডেট দিবে এবং ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সহ যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে তার একটি চেকলিস্ট পাবেন।
৩ - এখন আসি আপনার যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে - 
➡️ কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদ থাকা একটি বৈধ পাসপোর্ট 
➡️‌ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম নির্ভুলভাবে পূরণ করবেন
➡️ ৩৫*৪৫ সাইজের ছবি; অবশ্যই ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে।
➡️ কাভার লেটার / ভিসা রিকোয়েস্ট লেটার - আপনি কে, কি করেন, কেন যেতে চান, কত দিন থাকবেন, কোন শহরগুলিতে যাবেন, আপনার সাথে পরিবারের কে কে যাচ্ছে - এসব লিখবেন, আপনার পূর্বের ট্রাভেল হিস্টোরি উল্লেখ করবেন। 
➡️ ব্যাংক স্টেটমেন্ট : এক জনের জন্য মিনিমাম ২০০০ ডলার  ব্যালেন্স সহ লাস্ট ছয় মাসের স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে। বিজনেস একাউন্টে অবশ্যই প্রতিমাসে ৫/১০ টা লেনদেন থাকতে হবে।
যদি ৩ জন ফ্যামিলি মেম্বার আবেদন করেন তাহলে একজনের ২০০০*৩ ডলার করে স্টেটমেন্ট দেখাতে হব।  সেই সাথে সল্ভেন্সি সার্টিফিকেট দিবেন
➡️ ফ্লাইট বুকিং: শেয়ারট্রিপ অথবা গো জায়ান থেকে নন পেইড টিকেট বুক করবেন আর পেমেন্ট মেথড দিবেন ক্যাশ অন ডেলিভারি। এটা প্রিন্ট করে নিলেই হবে। অন্যথায় কোন এজেন্সি থেকে করে নিবেন।
➡️ হোটেল বুকিং: বুকিং ডট কম অথবা অ্যাগোডা থেকে একটা ননপেইড বুকিং দিবেন; ফিল্টার থেকে বুক উইদআউট ক্রেডিট কার্ড সিলেক্ট করে। 
➡️ ট্রাভেল আইটেনারি : আপনি যেই স্থানে ঘুরতে যাবেন এবং যতোদিন থাকতে চাইবেন সে অনুযায়ী সেখানকার ট্রাভেল আইটেনারি দিবেন। 
➡️ পেশাগত প্রমান : আপনি জব হোল্ডার হলে অবশ্যই এনওসি, অফিস আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। 
আর বিজনেস করলে ট্রেড লাইসেন্স এর নোটারাইজড কপি এবং ভিজিটিং কার্ড ও পেড লাগবে। 
➡️স্পাউস সঙ্গে থাকলে স্পাউসের নাম যদি পাসপোর্টে মেনশন না থাকে তাহলে ম্যারেজ সার্টিফিকেট নোটারাইজড কপি লাগবে। 
➡️ ট্রাভেল ইন্সুরেন্স
➡️কোভিড-১৯ টিকার সার্টিফিকেট 
➡️লেটার অফ হেলথ ডিকলারেশন
➡️চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য সম্মতি পত্র
➡️ যতো বেশি ডকুমেন্টস দিয়ে আপনাকে উপস্থাপন করতে পারবেন ততোবেশি ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৪- সকল ডকুমেন্টস রেডি হলে ইন্দোনেশিয়ার দূতাবাসে চলে যাবেন। ওনারা ফাইল চেক করে আপনাকে ব্যাংক টাকা জমা দেওয়ার রশিদ দিবে।
৫- ভিসা ফি: ১০৮০০ টাকা জমা দিয়ে পুনরায় এম্ভাসিতে আসতে হবে, তাদের কাছে রশিদ জমা দিয়ে পাসপোর্ট ডেলিভারি রিসিট সংগ্রহ করে বাসায় চলে যাবেন। মানে আপনাত্নকাজ শেষ।
৬- পাসপোর্ট কালেক্ট: ডেলিভারি স্লিপে দেওয়া নির্দিষ্ট ডেটে এম্ভাসিতে গিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করবেন।
যেকোন দেশের ভিসা প্রসেসিং নিজে নিজেই করা সম্ভব।

Love
1
Rechercher
Catégories
Lire la suite
Autre
CorteizCargo Fashion, The Next Big Trend in Streetwear
CorteizCargo Fashion, The Next Big Trend in Streetwear. Streetwear has for a long while been a...
Par Ellen Green 2024-09-30 12:40:29 0 7KB
Autre
How to Reduce Your Interactive Flat Panel Price in Bangladesh Purchase
In recent years, Interactive flat panels (IFPs) have become vital tools in various sectors,...
Par Tri Matrikbd 2024-10-21 09:40:32 0 2KB
Fitness
নিয়মিত যেসব খাবারে শিশুর বুদ্ধি বাড়বে তরতরিয়ে
সন্তান শুধু দুধে-ভাতে থাকলেই হবে না, পুষ্টি ও বুদ্ধিমত্তার বিকাশের ব্যাপারে পাতে রাখতে হবে আরও...
Par Tariqul Islam 2022-09-22 07:17:58 0 3KB
Autre
Complete Construction Quantity Takeoff and Material Estimation
At the rapid construction pace, accurate planning and budgeting are paramount to its successful...
Par Ny_ Estimating 2024-10-16 11:42:19 0 2KB
Food
Exploring the Benefits and Applications of Custom Cheese Paper in Food Packaging
Custom cheese paper plays a vital role in the food packaging industry, specifically for cheese...
Par Books Sss 2024-09-30 05:47:31 0 2KB