Jüngste Beiträge
  • রেকর্ড এবং এচিভমেন্ট

    রেকর্ড কাকে বলি আমরা
    যখন এমন কিছু করি যা আগে কেউ করে নি, তাঁকেই রেকর্ড বলা হয়।
    কিন্তু রেকর্ড মানেই কি শ্রেষ্ঠত্ব
    মেসি এক পঞ্জিকা বর্ষে ৯১ গোল করেছে, এটা রেকর্ড।
    আবার কুষ্টিয়ার এক লোক ৯১ মিটার লম্বা আর্জেনটিনার পতাকা বানিয়েছে, এটাও রেকর্ড
    দুটো রেকর্ড কি এক

    রেকর্ড যদি কোন এচিভমেন্ট না দেয়, তাহলে সে রেকর্ডের মূল্য কি?
    লক্ষ কিংবা কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গাইল, এটা কি এচিভমেন্ট?
    সিংগাপুর বর্তমান পৃথিবীতে প্রথম ধনী পাঁচ দেশের একটি।
    এর মানে কি?
    এর মানে ওরা স্বচ্ছল।
    এর মানে ওদেরকে কুমড়া দিয়ে পিয়াজু বানাতে হয় না।
    এর মানে ওরা কাঁঠাল খায় এবং বীফ বার্গার খায়, কিন্তু কাঁঠালের বিফ বার্গার খায় না।
    ওদের দেশে ৬০০ টাকা গরুর মাংস বিক্রি করলে লাইন পরে না, এবং ওদের দেশে টিসিবির ট্রাক ও নেই।

    কিন্তুু সিংগাপুর দেশটির কোন খনি নেই, চাষ যোগ্য জমিও নেই। তারপরেও ওরা ধনী দেশের তালিকায় ১-৫ এর মধ্যে থাকে।
    কিন্তু ওরা কিন্তু আমাদের থেকে পিছিয়ে।
    কেন
    কারন ওদের কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গায় নি।
    কেন?
    কারন ওদের এত জনসংখ্যা নেই।
    চীন ইচ্ছা করলে ১০ কোটি লোক দিয়ে জাতীয় সংগীত এক সাথে গাওয়াতে পারে।
    তাহলে করে না কেন?
    কারন চীনে এত ছাগল নেই যাঁদের বুঝানো সম্ভব যে জাতীয় সংগীত এক সাথে গেয়ে রেকর্ড করা একটা এচিভমেন্ট।

    আজকেই বিশ্বের সেরা ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিউএস এর একটি র‌্যাংকিং বের হয়েছে।
    এতে ভারতের ৪৯ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।
    বিশ্বের সবচেয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানের ১৪ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে আর উন্নয়নের রোল মডেল বাংলাদেশের ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

    আবার আমরা আরেকটি রেকর্ড করলাম। মিঠামইনে নববর্ষ উপলক্ষ্যে ১৪ কিমি দীর্ঘ আলপনা তৈরী করেছি। এর উদ্বোধনে থাকবেন আইসিটি মন্ত্রী। কারন এটি একটি এচিভমেন্ট। একই মন্ত্রী ইভ্যালির উদ্বোধনীতে বলেছিলেন যে ইভ্যালি হবে আমাজন।

    যা হোক, এখন একটা কথা ভাবুন। কোনটা বেশী সম্মান জনক?
    ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটির স্থান পাওয়া
    নাকি ১৪ কিমি আলপনা

    আমাদের টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া হলো সর্বোচ্চ দুরত্ব, এবং তা ৯০০ কিমি। চীন, অস্ট্রেলিয়া এমনকি ভারতে কয়েক হাজার কিলোমিটার লম্বা হাইওয়ে রয়েছে।
    ওরা ইচ্ছা করলেই তা এক রাতে পেইন্ট করে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করতে পারে।
    তবে করে না কেন
    কারন ওদের দেশে গাধা জনগনের সংখ্যা কম। ওদের সরকার পয়সা খরচ করে তাদের বুঝাতে পারবে না যে এটা এচিভমেন্ট। যেমন ওরা কখনোই তিন হাজার কোটি টাকা মহাশূন্যে উড়িয়ে দিবেনা শুধু রেকর্ড স্যাটেলাইট পাঠানোর জন্য।

    একজন রিক্সাওয়ালা মাসে ২০ হাজার টাকা কামায়। একজন কাজের বুয়াকে চিনি তার মাসিক আয় ২৫ হাজারের মত। আর একজন ইন্টার্ন ডাক্তার কিংবা একজন এমবিএ কিংবা একজন ইঞ্জিনিয়ার ১৭ বছর পড়াশুনা করা, ক্লাসে টপার হয়ে চাকরি শুরু করে ২০ হাজার টাকা বেতনে।
    এটা কিন্তু শুধু আমাদের দেশেই নয়। এমেরিকাতেও একজন উবার চালক একজন ফ্রেস গ্রাজুয়েটের চেয়ে বেশী উপার্জন করে।
    কিন্তু তারপরেও তাদের দেশে সবচেয়ে বড় এবং ভাল ইউনিভার্সিটি এবং সব দেশ থেকে সেখানে পড়তে যায়।
    এর কারন হল একজন উবার চালকের আয় এক জায়গাতেই থাকবে, কিন্তু একজন গ্রাজুয়েটের উপার্জন লাখ লাখ ডলারে চলে যাবে একদিন।

    আমদের উন্নয়ন কোটি কোটি বিদেশী কামলা আর দেশী গারমেন্টস কামলাদের জন্য। এসব কামলাদের বাইরে আমাদের কিছু নেই। এসব কামলাদের টাকা খরচ করেই আমরা ১৪ কিলোমিটারের গিনেজ রেকর্ড করি, কোটি কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাই। কিন্তু ১৮ কোটি জনসংখ্যার রোল মডেল দেশের মাত্র তিনটা বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিতে পারে।

    রেকর্ড আর এচিভমেন্টের পার্থক্য বুঝতে না পারলে আমরা শুধুই মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে ঝাড়ু দিতে পারব আর দেশে দর্জির কাজ করতে পারব। কখনোই সুন্দর পিচাই সৃষ্টি করতে পারব না।
    রেকর্ড এবং এচিভমেন্ট 👍 রেকর্ড কাকে বলি আমরা⁉️ যখন এমন কিছু করি যা আগে কেউ করে নি, তাঁকেই রেকর্ড বলা হয়। কিন্তু রেকর্ড মানেই কি শ্রেষ্ঠত্ব⁉️ মেসি এক পঞ্জিকা বর্ষে ৯১ গোল করেছে, এটা রেকর্ড। আবার কুষ্টিয়ার এক লোক ৯১ মিটার লম্বা আর্জেনটিনার পতাকা বানিয়েছে, এটাও রেকর্ড⁉️ দুটো রেকর্ড কি এক⁉️ রেকর্ড যদি কোন এচিভমেন্ট না দেয়, তাহলে সে রেকর্ডের মূল্য কি? লক্ষ কিংবা কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গাইল, এটা কি এচিভমেন্ট? 🤭 সিংগাপুর বর্তমান পৃথিবীতে প্রথম ধনী পাঁচ দেশের একটি। এর মানে কি? এর মানে ওরা স্বচ্ছল। এর মানে ওদেরকে কুমড়া দিয়ে পিয়াজু বানাতে হয় না। 😁 এর মানে ওরা কাঁঠাল খায় এবং বীফ বার্গার খায়, কিন্তু কাঁঠালের বিফ বার্গার খায় না। 👍 ওদের দেশে ৬০০ টাকা গরুর মাংস বিক্রি করলে লাইন পরে না, এবং ওদের দেশে টিসিবির ট্রাক ও নেই। 👍 কিন্তুু সিংগাপুর দেশটির কোন খনি নেই, চাষ যোগ্য জমিও নেই। তারপরেও ওরা ধনী দেশের তালিকায় ১-৫ এর মধ্যে থাকে। কিন্তু ওরা কিন্তু আমাদের থেকে পিছিয়ে। কেন⁉️ কারন ওদের কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গায় নি। 🤣🤪😡 কেন? কারন ওদের এত জনসংখ্যা নেই। চীন ইচ্ছা করলে ১০ কোটি লোক দিয়ে জাতীয় সংগীত এক সাথে গাওয়াতে পারে। তাহলে করে না কেন? কারন চীনে এত ছাগল নেই 😜 যাঁদের বুঝানো সম্ভব যে জাতীয় সংগীত এক সাথে গেয়ে রেকর্ড করা একটা এচিভমেন্ট। আজকেই বিশ্বের সেরা ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিউএস এর একটি র‌্যাংকিং বের হয়েছে। এতে ভারতের ৪৯ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানের ১৪ টি 🤔😦বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে আর উন্নয়নের রোল মডেল বাংলাদেশের ৩ টি 😡😡😡😡বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। আবার আমরা আরেকটি রেকর্ড করলাম। মিঠামইনে নববর্ষ উপলক্ষ্যে ১৪ কিমি দীর্ঘ আলপনা তৈরী করেছি।🤣🤪🤗 এর উদ্বোধনে থাকবেন আইসিটি মন্ত্রী। কারন এটি একটি এচিভমেন্ট। একই মন্ত্রী ইভ্যালির উদ্বোধনীতে বলেছিলেন যে ইভ্যালি হবে আমাজন। 😡😡 যা হোক, এখন একটা কথা ভাবুন। কোনটা বেশী সম্মান জনক? ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটির স্থান পাওয়া❗👍 নাকি ১৪ কিমি আলপনা⁉️🤣 আমাদের টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া হলো সর্বোচ্চ দুরত্ব, এবং তা ৯০০ কিমি। চীন, অস্ট্রেলিয়া এমনকি ভারতে কয়েক হাজার কিলোমিটার লম্বা হাইওয়ে রয়েছে। ওরা ইচ্ছা করলেই তা এক রাতে পেইন্ট করে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করতে পারে। তবে করে না কেন⁉️ কারন ওদের দেশে গাধা জনগনের সংখ্যা কম। 🤪😁😜ওদের সরকার পয়সা খরচ করে তাদের বুঝাতে পারবে না যে এটা এচিভমেন্ট। যেমন ওরা কখনোই তিন হাজার কোটি টাকা মহাশূন্যে উড়িয়ে দিবেনা শুধু রেকর্ড স্যাটেলাইট পাঠানোর জন্য। 😡😡😡 একজন রিক্সাওয়ালা মাসে ২০ হাজার টাকা কামায়। একজন কাজের বুয়াকে চিনি তার মাসিক আয় ২৫ হাজারের মত। আর একজন ইন্টার্ন ডাক্তার কিংবা একজন এমবিএ কিংবা একজন ইঞ্জিনিয়ার ১৭ বছর পড়াশুনা করা, ক্লাসে টপার হয়ে চাকরি শুরু করে ২০ হাজার টাকা বেতনে। এটা কিন্তু শুধু আমাদের দেশেই নয়। এমেরিকাতেও একজন উবার চালক একজন ফ্রেস গ্রাজুয়েটের চেয়ে বেশী উপার্জন করে। কিন্তু তারপরেও তাদের দেশে সবচেয়ে বড় এবং ভাল ইউনিভার্সিটি এবং সব দেশ থেকে সেখানে পড়তে যায়। এর কারন হল একজন উবার চালকের আয় এক জায়গাতেই থাকবে, কিন্তু একজন গ্রাজুয়েটের উপার্জন লাখ লাখ ডলারে চলে যাবে একদিন। আমদের উন্নয়ন কোটি কোটি বিদেশী কামলা আর দেশী গারমেন্টস কামলাদের জন্য। এসব কামলাদের বাইরে আমাদের কিছু নেই। এসব কামলাদের টাকা খরচ করেই আমরা ১৪ কিলোমিটারের গিনেজ রেকর্ড করি,😡 কোটি কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাই। 🤪😜😁কিন্তু ১৮ কোটি জনসংখ্যার রোল মডেল দেশের মাত্র তিনটা বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিতে পারে। 😡 রেকর্ড আর এচিভমেন্টের পার্থক্য বুঝতে না পারলে আমরা শুধুই মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে ঝাড়ু দিতে পারব আর দেশে দর্জির কাজ করতে পারব। কখনোই সুন্দর পিচাই সৃষ্টি করতে পারব না।
    Like
    Haha
    8
    0 Kommentare 0 Anteile 1KB Ansichten 0 Vorschau
  • ২.৫ কাঠা জমি Neu
    ৳1500000
    In stock
    গাজীপুর, ৩৬ নং ওয়ার্ড ইছর গ্রাম
    1 Vorschau 3.0
    জমি বিক্রি করা হবে,,,
    জমির পরিমান ২.৫ কাঠা,,,
    জমির মূল্য : প্রতি কাঠা ৬ লাখ টাকা।
    মৌজা: ইছর কান্দি
    জমিতে যাওয়ার রাস্তা ১০ ফিট( রাস্তাটি টেন্ডারে দেওয়া আছে) ১৫ ফিট আর সি সি ঢালাই হবে।৩০ ফিট রাস্তা থেকে ৬০ মিটার দূরে।
    লোকেশন: গাজীপুর সিটির ৩৬ নং ওয়ার্ড ইছর গ্রাম। বোর্ড বাজার আই ইউ টি রোড দিয়ে ২.৫ কিলোমিটার পশ্চিম। অটোতে আসতে সময় লাগে ১০ মিনিট, অটো ভাড়া ২০ টাকা।
    এছাড়াও আরো প্লট আছে, যারা জমি কিনতে ইচ্ছুক তারাই শুধু যোগাযোগ করবেন,
    ফোন নাম্বার,Whatsapp 01712366518
    জমি বিক্রি করা হবে,,, জমির পরিমান ২.৫ কাঠা,,, জমির মূল্য : প্রতি কাঠা ৬ লাখ টাকা। মৌজা: ইছর কান্দি জমিতে যাওয়ার রাস্তা ১০ ফিট( রাস্তাটি টেন্ডারে দেওয়া আছে) ১৫ ফিট আর সি সি ঢালাই হবে।৩০ ফিট রাস্তা থেকে ৬০ মিটার দূরে। লোকেশন: গাজীপুর সিটির ৩৬ নং ওয়ার্ড ইছর গ্রাম। বোর্ড বাজার আই ইউ টি রোড দিয়ে ২.৫ কিলোমিটার পশ্চিম। অটোতে আসতে সময় লাগে ১০ মিনিট, অটো ভাড়া ২০ টাকা। এছাড়াও আরো প্লট আছে, যারা জমি কিনতে ইচ্ছুক তারাই শুধু যোগাযোগ করবেন, ফোন নাম্বার,Whatsapp 01712366518
    Like
    16
    0 Kommentare 0 Anteile 12KB Ansichten 1 Vorschau
  • Like
    Haha
    11
    0 Kommentare 0 Anteile 1KB Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    Haha
    Love
    12
    0 Kommentare 0 Anteile 968 Ansichten 0 Vorschau
  • প্রেক্ষাপট_১
    উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
    - তুমি কোথায় চাকুরি করো?
    - একটা কোম্পানিতে ।
    - স্যালারি কতো?
    - ১০০০০ টাকা।
    - মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
    যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
    বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
    এখন যুবকটি বেকার।

    প্রেক্ষাপট_২
    - তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
    - জ্বি।
    - তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
    - না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
    - কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
    স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।
    সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।
    স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।

    প্রেক্ষাপট_৩
    - এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
    - না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
    - কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
    - সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
    - আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
    আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
    বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।
    স্ত্রীও বাধা দিল,
    - আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
    - নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ?
    আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক!

    এবার_আসি_মূলকথায়
    -কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।
    -আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।
    -ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।

    গল্পের_হিতোপদেশঃ

    ---জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না। ৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।
    প্রেক্ষাপট_১ উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো, - তুমি কোথায় চাকুরি করো? - একটা কোম্পানিতে । - স্যালারি কতো? - ১০০০০ টাকা। - মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো। যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো। এখন যুবকটি বেকার। প্রেক্ষাপট_২ - তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি? - জ্বি। - তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু? - না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন? - কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি? স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা। সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো। স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো। প্রেক্ষাপট_৩ - এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না! - না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত। - কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না? - সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়! - আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে। আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন? বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো। স্ত্রীও বাধা দিল, - আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত। - নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ? আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক! এবার_আসি_মূলকথায় -কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম। -আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়। -ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে। গল্পের_হিতোপদেশঃ ---জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না। ৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।
    Like
    15
    0 Kommentare 0 Anteile 999 Ansichten 0 Vorschau
  • ••পরীক্ষায় প্রশ্ন আসছিল পিপড়াকে কিভাবে মারতে হবে....?

    ••প্রশ্নটা 10 নম্বরের ছিল..!

    ••আমি উত্তর লিখেছিলাম~~

    ••প্রথমে চিনির সাথে মরিচের গুড়া মিশিয়ে দিতে হবে 🌶
    ••তারপর পিপড়া সেটা খেয়ে পানি
    খুজবে..!
    ••পরে তার সামনে বালতি বালতি
    পানি রাখতে হবে..!
    ••সে পানি খাবার পর তার গা শুকানোর জন্য আগুনের কাছে যাবে..!

    ••আগুনের কাছে আগে থেকেই একটা বোম রাখতে হবে,,,,বোম ফাটলে পিপড়া আহত হবে আর হসপিটালে ভর্তি হবে আর তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক দেওয়া
    থাকবে..!
    সেটা খুলে দিলে পিপড়াটি মারা যাবে..!

    ••আমি 10 এর মধ্যে কত পেতে পারি..

    Asad
    ••পরীক্ষায় প্রশ্ন আসছিল পিপড়াকে কিভাবে মারতে হবে....?🙄🤨 ••প্রশ্নটা 10 নম্বরের ছিল..!🙂🐸 ••আমি উত্তর লিখেছিলাম~~✍️💁‍♀️ ••প্রথমে চিনির সাথে মরিচের গুড়া মিশিয়ে দিতে হবে 🌶😐 ••তারপর পিপড়া সেটা খেয়ে পানি খুজবে..!🥺😑 ••পরে তার সামনে বালতি বালতি পানি রাখতে হবে..!😒😎 ••সে পানি খাবার পর তার গা শুকানোর জন্য আগুনের কাছে যাবে..!🥵🔥 ••আগুনের কাছে আগে থেকেই একটা বোম রাখতে হবে,,,,বোম ফাটলে পিপড়া আহত হবে আর হসপিটালে ভর্তি হবে আর তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক দেওয়া থাকবে..!😷🥺 সেটা খুলে দিলে পিপড়াটি মারা যাবে..!🐜🐸😴😬😬🙈🙈 ••আমি 10 এর মধ্যে কত পেতে পারি..😇 ✅👉Asad ❤️‍🔥🧚‍♂️🙀
    Like
    Yay
    21
    0 Kommentare 0 Anteile 1KB Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    Love
    Yay
    24
    0 Kommentare 1 Anteile 1KB Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    Yay
    18
    0 Kommentare 1 Anteile 2KB Ansichten 0 Vorschau
  • একটি ক্যাপশন দরকার
    একটি ক্যাপশন দরকার 🙃
    Like
    Haha
    Yay
    15
    0 Kommentare 0 Anteile 976 Ansichten 0 Vorschau
  • ••• স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ?

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে । এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও ।”

    সুনানে তিরমিযি ১১৬০
    ছহীহুল জামে ৫৩৪

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত দিতে থাকে ।”

    ছহীহুল বোখারি ৫১৯৩
    ছহীহ মুসলিম ১৪৩৬
    সুনানে আবু দাউদ ২১৪১
    নাসাঈ

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ তিন ব্যক্তির নামাজ তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না । তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী , যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায় ।”

    তাবরানী ১০৮৬
    সুনানে তিরমিযি ৩৬০
    হাকেম
    সিলসিলা ছহীহা ২৮৮

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল রোজা রাখা যাবেনা এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবেনা ।”

    ছহীহুল বোখারি ৫১৯৫
    ছহীহ মুসলিম ২৪১৭
    দারেমী ১৭২০
    সিলসিলা আহাদিসুস ছহীহা ৩৯৫

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ পরকালে আল্লাহপাক স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না ।”

    নাসাঈ কুবরা ৯১৩৫
    বাযযার ২৩৪৯
    তাবরানী
    হাকেম ২৭৭১
    বাইহাক্বী ১৪৪৯৭
    সিলসিলাহ ছহীহা ২৮৯

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো ।”

    ছহীহুল জামে ৫২৫৯
    তাবরানী

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম ।”

    মুসনাদে আহমদ ১৯০০৩
    নাসাঈ
    হাকিম
    বায়হাক্বী

    *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন “ তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা । তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র । তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে ।”

    তিরমিযি ১১৭৪
    ইব্নে মাজাহ ২০১৪

    *** মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত । পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন ।

    সূরা আল বাক্বারা ২৩৪
    ছহীহুল বোখারি ১২৮০
    ছহীহ মুসলিম ৩৮০২।
    ••• স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ? *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে । এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও ।” সুনানে তিরমিযি ১১৬০ ছহীহুল জামে ৫৩৪ *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত দিতে থাকে ।” ছহীহুল বোখারি ৫১৯৩ ছহীহ মুসলিম ১৪৩৬ সুনানে আবু দাউদ ২১৪১ নাসাঈ *** মহানবী সা: বলেছেন “ তিন ব্যক্তির নামাজ তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না । তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী , যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায় ।” তাবরানী ১০৮৬ সুনানে তিরমিযি ৩৬০ হাকেম সিলসিলা ছহীহা ২৮৮ *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল রোজা রাখা যাবেনা এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবেনা ।” ছহীহুল বোখারি ৫১৯৫ ছহীহ মুসলিম ২৪১৭ দারেমী ১৭২০ সিলসিলা আহাদিসুস ছহীহা ৩৯৫ *** মহানবী সা: বলেছেন “ পরকালে আল্লাহপাক স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না ।” নাসাঈ কুবরা ৯১৩৫ বাযযার ২৩৪৯ তাবরানী হাকেম ২৭৭১ বাইহাক্বী ১৪৪৯৭ সিলসিলাহ ছহীহা ২৮৯ *** মহানবী সা: বলেছেন “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো ।” ছহীহুল জামে ৫২৫৯ তাবরানী *** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম ।” মুসনাদে আহমদ ১৯০০৩ নাসাঈ হাকিম বায়হাক্বী *** মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন “ তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা । তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র । তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে ।” তিরমিযি ১১৭৪ ইব্নে মাজাহ ২০১৪ *** মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত । পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন । সূরা আল বাক্বারা ২৩৪ ছহীহুল বোখারি ১২৮০ ছহীহ মুসলিম ৩৮০২।
    Like
    15
    0 Kommentare 0 Anteile 1KB Ansichten 0 Vorschau
Mehr Artikel