Sponsorluk
  • স্পেশাল ৫ রকমের ভর্তার রেসেপি

    ভর্তা বাঙালির খুব জনপ্রিয় একটি খাবার। গরম ভাতের সাথে হরেক রকম ভর্তা খেতে কে না পছন্দ করেন?

    চিংড়ি শুটকি ভর্তা:

    উপকরণ: চিংড়ি শুটকি এক কাপ, নারিকেল কোরা দুই টেবিল চামচ, শুকনো মরিচ ৩-৪ টি, দুই টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি, লবণ স্বাদ মত।

    প্রণালি: প্রথমে চিংড়ি শুটকি ভালোভাবে ধুয়ে তাওয়ায় ঢেলে নিতে হবে। এরপর শুটকি নামিয়ে শুকনা মরিচ ভালোভাবে টেলে নিতে হবে। তারপর পেঁয়াজ কুচি বেরেস্তার মত ভেজে নিতে হবে। সবশেষে সবগুলো উপকরণ শিল পাটায় বেটে নিতে হবে। বাটার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে, বাটা যেন একেবারে মিহি না হয়। বাটা হয়ে গেলে প্রয়োজনীয় তেল ও লবণ যোগ করে পরিবেশন করতে হবে।

    টমেটো-বেগুন ভর্তা:

    উপকরণ: একটা বড় বেগুন, চারটি পাকা টমেটো, আধা কাপ পেয়াজ কুচি, চারটি শুকনা মরিচ, কাঁচামরিচ কুচি এক চা চামচ, ধনিয়া পাতা কুচি দুই টেবিল চামচ, স্বাদমতো লবণ, পরিমাণ মতো সরিষার তেল।

    প্রণালি: বেগুন ও টমেটোতে তেল মাখিয়ে আগুনে পুড়িয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে, এবার কড়াইয়ে পেয়াজ, কাচা মরিচ, শুকনা মরিচ দিয়ে হালকা ভেজে বেগুন ও টমেটো দিয়ে দিতে হবে, কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে অল্প সরিষার তেল ও পরিমাণ মতো লবণ দিতে হবে। নামানোর আগে পরিমাণ মতো ধনিয়া পাতা দিয়ে, লবণ দেখে নামিয়ে রাখতে হবে।

    কাঁচকলা ও ইলিশ মাছের ভর্তা:

    উপকরণ: কাঁচকলা দুইটি (মাঝারি), ভাজা ইলিশ মাছ ২ টুকরা (কাটা ছাড়ানো), শুকনো মরিচ ভাজা দুইটি, কাঁচামরিচ কুচি দুইটি, পেয়াজ কুচি এক টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো ।

    প্রণালি: কাঁচকলা ডুবো পানিতে সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে চটকে রাখুন, এবার ইলিশ মাছ, পেয়াজ, লবণ ও তেল একসঙ্গে মাখুন, এরপর কাঁচকলা দিয়ে ভালোভাবে মেখে গরম গরম পরিবেশন করুন।

    রসুন আলু ভর্তা:

    উপকরণ: ২-৩টি মাঝারি আকৃতির আলু, দুই টেবিল চামচ সরিষার তেল, ৪-৫ কোয়া রসুন, ৩-৪ টি শুকনা মরিচ, আধা কাপ পেয়াজ কুচি, লবণ স্বাদমতো।

    প্রণালি: আলু সিদ্ধ করে চটকে নিতে হবে এবং তেলে রসুন, পেয়াজ, শুকনো মরিচ ভেজে নিতে হবে। প্রথমে পেয়াজ, রসুন, শুকনো মরিচ সরিষার তেলে চটকে নিতে হবে। এরপর লবণ ও সিদ্ধ আলু হাত দিয়ে মেখে নিতে হবে। প্রয়োজনে বাড়তি সরিষার তেল দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

    থানকুনি পাতার ভর্তা:

    উপকরণ: থানকুনি পাতা এক কাপ, কাচা মরিচ ২টি, রসুন কোয়া ২ টি, তিল ২ টেবিল চামচ, কালোজিরা ১ চা চামচ।

    প্রণালি: সব একসঙ্গে বেটে (সব পাতা ধুয়ে পানি মুছে নিতে হবে) ভর্তা তৈরি করতে হবে। এরপর গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

    ধন্যবাদ
    Recipe by Rinu's Vlog & cooking
    🎯স্পেশাল ৫ রকমের ভর্তার রেসেপি😍 ‼️ভর্তা বাঙালির খুব জনপ্রিয় একটি খাবার। গরম ভাতের সাথে হরেক রকম ভর্তা খেতে কে না পছন্দ করেন? ⛔চিংড়ি শুটকি ভর্তা: ‼️উপকরণ: চিংড়ি শুটকি এক কাপ, নারিকেল কোরা দুই টেবিল চামচ, শুকনো মরিচ ৩-৪ টি, দুই টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি, লবণ স্বাদ মত। ‼️প্রণালি: প্রথমে চিংড়ি শুটকি ভালোভাবে ধুয়ে তাওয়ায় ঢেলে নিতে হবে। এরপর শুটকি নামিয়ে শুকনা মরিচ ভালোভাবে টেলে নিতে হবে। তারপর পেঁয়াজ কুচি বেরেস্তার মত ভেজে নিতে হবে। সবশেষে সবগুলো উপকরণ শিল পাটায় বেটে নিতে হবে। বাটার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে, বাটা যেন একেবারে মিহি না হয়। বাটা হয়ে গেলে প্রয়োজনীয় তেল ও লবণ যোগ করে পরিবেশন করতে হবে। ⛔টমেটো-বেগুন ভর্তা: ‼️উপকরণ: একটা বড় বেগুন, চারটি পাকা টমেটো, আধা কাপ পেয়াজ কুচি, চারটি শুকনা মরিচ, কাঁচামরিচ কুচি এক চা চামচ, ধনিয়া পাতা কুচি দুই টেবিল চামচ, স্বাদমতো লবণ, পরিমাণ মতো সরিষার তেল। ‼️প্রণালি: বেগুন ও টমেটোতে তেল মাখিয়ে আগুনে পুড়িয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে, এবার কড়াইয়ে পেয়াজ, কাচা মরিচ, শুকনা মরিচ দিয়ে হালকা ভেজে বেগুন ও টমেটো দিয়ে দিতে হবে, কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে অল্প সরিষার তেল ও পরিমাণ মতো লবণ দিতে হবে। নামানোর আগে পরিমাণ মতো ধনিয়া পাতা দিয়ে, লবণ দেখে নামিয়ে রাখতে হবে। ⛔কাঁচকলা ও ইলিশ মাছের ভর্তা: ‼️উপকরণ: কাঁচকলা দুইটি (মাঝারি), ভাজা ইলিশ মাছ ২ টুকরা (কাটা ছাড়ানো), শুকনো মরিচ ভাজা দুইটি, কাঁচামরিচ কুচি দুইটি, পেয়াজ কুচি এক টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো । ‼️প্রণালি: কাঁচকলা ডুবো পানিতে সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে চটকে রাখুন, এবার ইলিশ মাছ, পেয়াজ, লবণ ও তেল একসঙ্গে মাখুন, এরপর কাঁচকলা দিয়ে ভালোভাবে মেখে গরম গরম পরিবেশন করুন। ⛔রসুন আলু ভর্তা: ‼️উপকরণ: ২-৩টি মাঝারি আকৃতির আলু, দুই টেবিল চামচ সরিষার তেল, ৪-৫ কোয়া রসুন, ৩-৪ টি শুকনা মরিচ, আধা কাপ পেয়াজ কুচি, লবণ স্বাদমতো। ‼️প্রণালি: আলু সিদ্ধ করে চটকে নিতে হবে এবং তেলে রসুন, পেয়াজ, শুকনো মরিচ ভেজে নিতে হবে। প্রথমে পেয়াজ, রসুন, শুকনো মরিচ সরিষার তেলে চটকে নিতে হবে। এরপর লবণ ও সিদ্ধ আলু হাত দিয়ে মেখে নিতে হবে। প্রয়োজনে বাড়তি সরিষার তেল দিয়ে পরিবেশন করতে হবে। ⛔থানকুনি পাতার ভর্তা: ‼️উপকরণ: থানকুনি পাতা এক কাপ, কাচা মরিচ ২টি, রসুন কোয়া ২ টি, তিল ২ টেবিল চামচ, কালোজিরা ১ চা চামচ। ‼️প্রণালি: সব একসঙ্গে বেটে (সব পাতা ধুয়ে পানি মুছে নিতে হবে) ভর্তা তৈরি করতে হবে। এরপর গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। ধন্যবাদ ❤️ Recipe by Rinu's Vlog & cooking
    Like
    Yay
    Love
    40
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • ঝাল মুড়ি মসলা ও ঝাল মুড়ি তৈরী এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি –

    ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করতে যে সকল উপকরণ লাগবে:

    এলাচ-৫টি, দারুচিনি-১ টি(বড় টুকরা), মিষ্টিজিরা- ১ টেবিল চামচ, জিরা-১ টেবিল চামচ, লবঙ্গ- ৫-৬ টি, মেথি-১ চামচ, জয়ত্রী-২টুকরা, পেয়াজ বাটা-১/২ কাপ, রসুন বাটা-১ টেবিল চামচ, আদা বাটা-১ টেবিল চামচ, সরিষা তেল-২ কাপ, সয়াবিন তেল-১ কাপ, মরিচের গুড়া-২ টেবিল চামচ, হলুদের গুড়া-১ টেবিল চামচ।

    ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করবেন যেভাবে:

    প্রথমে এলাচ,দারুচিনি, লবঙ্গ, জয়ত্রী, মিষ্টিজিরা, জিরা, মেথি -হালকা একটু ভেজে গুড়া করে নিতে হবে। এখন একটি কড়াইতে সয়াবিন ও সরিষা তেল দিয়ে গরম হয়ে আসলে পেয়াজ বাটা, আদাবাটা, রসুন বাটা, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া এবং প্রথমে যে গুড়া হয়েছে সবটুকু গুড়া দিয়ে হালকা আঁচে মসলা কষিয়ে নিতে হবে। যখন মসলা কষে আসবে তখন মসলার কাচা গন্ধ চলে যাবে। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে।

    ৩ জন পরিমান খাওয়া যায় এমন হিসাব:

    ঝাল মুড়িমসলা-৩ টেবিল চামচ, চানাচুর-১/২ কাপ, ছোলাবুট-২ টেবিল চামচ(সিদ্ধ করা), কাচামরিচ-১ চামচ( স্বাদমতো) শসাকুচি-১ টেবিল চামচ, লেবুর রস-১ চামচ, মুড়ি -১ কাপ, টমেটো কুচি-২ টেবিল চামচ।

    মুড়ি মসলা সংরক্ষণ :

    এই মসলা একটি এয়ারট্রাইবক্সে নরমাল ফ্রিজে ১ সপ্তাহের মত ভালো থাকবে।

    ঝাল মুড়ি তৈরী করবেন যেভাবে:

    একটি বাটিতে অথবা বক্সে মুড়ি নিয়ে তারমধ্যে চানাচুর, সিদ্ধছোলাবুট, শসা, ঝালমুড়ির মসলা, কাঁচামরিচ, লেবুর রস, টমেটো কুচি একসাথে মিশিয়ে পরিবেশন করলে হয়ে যাবে ঝালমুড়ি মামাদের মতো ঝালমুড়ি।
    Recipe by :
    Rinu's Vlog & cooking
    🎯ঝাল মুড়ি মসলা ও ঝাল মুড়ি তৈরী এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি – 🎯ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করতে যে সকল উপকরণ লাগবে: 🎯এলাচ-৫টি, দারুচিনি-১ টি(বড় টুকরা), মিষ্টিজিরা- ১ টেবিল চামচ, জিরা-১ টেবিল চামচ, লবঙ্গ- ৫-৬ টি, মেথি-১ চামচ, জয়ত্রী-২টুকরা, পেয়াজ বাটা-১/২ কাপ, রসুন বাটা-১ টেবিল চামচ, আদা বাটা-১ টেবিল চামচ, সরিষা তেল-২ কাপ, সয়াবিন তেল-১ কাপ, মরিচের গুড়া-২ টেবিল চামচ, হলুদের গুড়া-১ টেবিল চামচ। 🎯ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করবেন যেভাবে: 🎯প্রথমে এলাচ,দারুচিনি, লবঙ্গ, জয়ত্রী, মিষ্টিজিরা, জিরা, মেথি -হালকা একটু ভেজে গুড়া করে নিতে হবে। এখন একটি কড়াইতে সয়াবিন ও সরিষা তেল দিয়ে গরম হয়ে আসলে পেয়াজ বাটা, আদাবাটা, রসুন বাটা, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া এবং প্রথমে যে গুড়া হয়েছে সবটুকু গুড়া দিয়ে হালকা আঁচে মসলা কষিয়ে নিতে হবে। যখন মসলা কষে আসবে তখন মসলার কাচা গন্ধ চলে যাবে। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে। 🎯৩ জন পরিমান খাওয়া যায় এমন হিসাব: 🎯ঝাল মুড়িমসলা-৩ টেবিল চামচ, চানাচুর-১/২ কাপ, ছোলাবুট-২ টেবিল চামচ(সিদ্ধ করা), কাচামরিচ-১ চামচ( স্বাদমতো) শসাকুচি-১ টেবিল চামচ, লেবুর রস-১ চামচ, মুড়ি -১ কাপ, টমেটো কুচি-২ টেবিল চামচ। 🎯মুড়ি মসলা সংরক্ষণ : 🎯এই মসলা একটি এয়ারট্রাইবক্সে নরমাল ফ্রিজে ১ সপ্তাহের মত ভালো থাকবে। 🎯ঝাল মুড়ি তৈরী করবেন যেভাবে: একটি বাটিতে অথবা বক্সে মুড়ি নিয়ে তারমধ্যে চানাচুর, সিদ্ধছোলাবুট, শসা, ঝালমুড়ির মসলা, কাঁচামরিচ, লেবুর রস, টমেটো কুচি একসাথে মিশিয়ে পরিবেশন করলে হয়ে যাবে ঝালমুড়ি মামাদের মতো ঝালমুড়ি। Recipe by : Rinu's Vlog & cooking
    Like
    Yay
    42
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 2K Views 0 önizleme
  • বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডারের মধ্যে পার্থক্য কী? কোনটি কোন কাজে ব্যবহার করা হয়?

    ★দেখতে যেমন এক রকম, নামও কাছাকাছি। কিন্তু তারপরেও পার্থক্য রয়েছে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডারের মধ্যে। পেস্ট্রি, কেক, প্যান কেক ফুলে উঠতে সাহায্য করে এই দুই উপকরণ। পাশাপাশি নরম ও মজাদার স্বাদ এনে দেয়।

    ★বেকিং সোডা কী?
    বেকিংয়ে ব্যবহৃত বেকিং সোডা মাত্র এক উপকরণে প্রস্তুত হয়। সোডিয়াম বাইকার্বোনেটের মিহি গুঁড়া হচ্ছে বেকিং সোডা। ঝটপট ফুলে ওঠার প্রয়োজন যেসব খাবারে, সেসব খাবারে প্রয়োজন হয় এর ব্যবহার। মাফিন, প্যানকেক বা কুইক ব্রেডে এটি ব্যবহার করা হয়। সোডিয়াম বাইকার্বোনেট এক ধরনের ক্ষারীয় যৌগ যা অ্যাসিডিক উপকরণের সংস্পর্শে এসে কার্যকারিতা দেখায়। বাটারমিল্ক, লেবুর রস, ব্রাউন সুগার বা কোকো পাউডার অ্যাসিডিক উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

    কেবল খাবার বেক করাতেই এর ব্যবহার সীমাবদ্ধ না। প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসেবে অতুলনীয় বেকিং সোডা। পাশাপাশি দুর্গন্ধ দূর করা বা রোদে পোড়া ত্বকের যত্নেও বেকিং সোডা অনন্য।

    ★বেকিং পাউডার কী?
    সোডিয়াম বাইকার্বোনেটের পাশাপাশি আরও দুটো উপকরণ রয়েছে বেকিং পাউডারে। এই দুই উপকরণ হচ্ছে ক্রিম অব টার্টার ও কর্নস্ট্রাচ। বেকিং সোডার কাজ শুরু করতে অ্যাসিডিক উপকরণের প্রয়োজন হলেও তেমন কিছু প্রয়োজন হয় না বেকিং পাউডারের ক্ষেত্রে। এটি ভেজা উপকরণের সঙ্গে মিশিয়ে নিলে দ্রুত কাজ শুরু করে দেয়। কেক ও বিস্কুট তৈরিতে বেকিং পাউডার ব্যবহৃত হয়।

    ★বেকিং পাউডারের বদলে কী বেকিং সোডা ব্যবহার করা যায়?

    বেকিং পাউডারের চাইতে অনেক বেশি শক্তিশালী হচ্ছে বেকিং সোডা। এক কাপ ময়দায় যদি ১ চা চামচ বেকিং পাউডারের প্রয়োজন হয়, তবে একই পরিমাণ ময়দায় মাত্র ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা মেশাতে হবে। বেকিং পাউডারের বদলে বেকিং সোডা মেশালে কিছু বিপত্তি ঘটে। যেমন দীর্ঘক্ষণ বেকিংয়ের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বেক হয়ে যাওয়া ও স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া। যদি বেক করার সময় দেখেন বেকিং পাউডার শেষ, তবে বেকিং সোডার সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। ১ চা চামচ বেকিং সোডা তৈরির জন্য আধা চা চামচ ভিনেগারের সঙ্গে কোয়ার্টার চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন।

    ★বেকিং সোডার বদলে কী বেকিং পাউডার ব্যবহার করা যায়?

    এটা বরং তুলনামূলক সহজ। বেকিং সোডার বদলে বেকিং পাউডার ব্যবহার করতে চাইলে আধা চা চামচ বেকিং সোডার বদলে ২ চা চামচ বেকিং পাউডার ব্যবহার করতে হবে।

    ★কোনও কোনও রেসিপিতে দুটোই ব্যবহার করা হয় কেন?

    যদি বাটারমিল্ক প্যানকেক বানাতে চান, তবে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডার দুটোই ব্যবহার করতে হবে। কারণ বেকিং সোডা অ্যাসিড তথা বাটারমিল্কের সম্পূর্ণ ফ্লেভার টেনে নেবে কাজ করার জন্য। যদি স্বাদ ধরে রেখে ফুলে ওঠা প্যানকেক বানাতে চান, তবে প্রয়োজন হবে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডার দুটোরই। আবার বেক করা খাবারে বাদামি রঙ এনে দেয় বেকিং সোডা। ফলে প্যানকেকে শুধু বেকিং পাউডার ব্যবহার করলে রঙটা হবে বিবর্ণ। দুটো সঙ্গে ব্যবহার করলে পারফেক্ট লুক ও স্বাদ আসবে প্যানকেকে।

    ★কোনটা কতদিন পর্যন্ত ভালো থাকে?

    বয়াম না খুললে ২ বছর পর্যন্ত ভালো থাকে বেকিং সোডা। বয়াম খুলে ফেললে ৬ মাসের মধ্যেই ব্যবহার করে ফেলুন এটি। ১৮ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে বেকিং পাউডার, যদি বয়াম খোলা না হয় একবারও। ব্যবহার করতে শুরুর করলে ৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে এটি।

    #Cooking
    📌বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডারের মধ্যে পার্থক্য কী? কোনটি কোন কাজে ব্যবহার করা হয়? ★দেখতে যেমন এক রকম, নামও কাছাকাছি। কিন্তু তারপরেও পার্থক্য রয়েছে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডারের মধ্যে। পেস্ট্রি, কেক, প্যান কেক ফুলে উঠতে সাহায্য করে এই দুই উপকরণ। পাশাপাশি নরম ও মজাদার স্বাদ এনে দেয়। ★বেকিং সোডা কী? বেকিংয়ে ব্যবহৃত বেকিং সোডা মাত্র এক উপকরণে প্রস্তুত হয়। সোডিয়াম বাইকার্বোনেটের মিহি গুঁড়া হচ্ছে বেকিং সোডা। ঝটপট ফুলে ওঠার প্রয়োজন যেসব খাবারে, সেসব খাবারে প্রয়োজন হয় এর ব্যবহার। মাফিন, প্যানকেক বা কুইক ব্রেডে এটি ব্যবহার করা হয়। সোডিয়াম বাইকার্বোনেট এক ধরনের ক্ষারীয় যৌগ যা অ্যাসিডিক উপকরণের সংস্পর্শে এসে কার্যকারিতা দেখায়। বাটারমিল্ক, লেবুর রস, ব্রাউন সুগার বা কোকো পাউডার অ্যাসিডিক উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কেবল খাবার বেক করাতেই এর ব্যবহার সীমাবদ্ধ না। প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসেবে অতুলনীয় বেকিং সোডা। পাশাপাশি দুর্গন্ধ দূর করা বা রোদে পোড়া ত্বকের যত্নেও বেকিং সোডা অনন্য। ★বেকিং পাউডার কী? সোডিয়াম বাইকার্বোনেটের পাশাপাশি আরও দুটো উপকরণ রয়েছে বেকিং পাউডারে। এই দুই উপকরণ হচ্ছে ক্রিম অব টার্টার ও কর্নস্ট্রাচ। বেকিং সোডার কাজ শুরু করতে অ্যাসিডিক উপকরণের প্রয়োজন হলেও তেমন কিছু প্রয়োজন হয় না বেকিং পাউডারের ক্ষেত্রে। এটি ভেজা উপকরণের সঙ্গে মিশিয়ে নিলে দ্রুত কাজ শুরু করে দেয়। কেক ও বিস্কুট তৈরিতে বেকিং পাউডার ব্যবহৃত হয়। ★বেকিং পাউডারের বদলে কী বেকিং সোডা ব্যবহার করা যায়? বেকিং পাউডারের চাইতে অনেক বেশি শক্তিশালী হচ্ছে বেকিং সোডা। এক কাপ ময়দায় যদি ১ চা চামচ বেকিং পাউডারের প্রয়োজন হয়, তবে একই পরিমাণ ময়দায় মাত্র ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা মেশাতে হবে। বেকিং পাউডারের বদলে বেকিং সোডা মেশালে কিছু বিপত্তি ঘটে। যেমন দীর্ঘক্ষণ বেকিংয়ের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বেক হয়ে যাওয়া ও স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া। যদি বেক করার সময় দেখেন বেকিং পাউডার শেষ, তবে বেকিং সোডার সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। ১ চা চামচ বেকিং সোডা তৈরির জন্য আধা চা চামচ ভিনেগারের সঙ্গে কোয়ার্টার চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। ★বেকিং সোডার বদলে কী বেকিং পাউডার ব্যবহার করা যায়? এটা বরং তুলনামূলক সহজ। বেকিং সোডার বদলে বেকিং পাউডার ব্যবহার করতে চাইলে আধা চা চামচ বেকিং সোডার বদলে ২ চা চামচ বেকিং পাউডার ব্যবহার করতে হবে। ★কোনও কোনও রেসিপিতে দুটোই ব্যবহার করা হয় কেন? যদি বাটারমিল্ক প্যানকেক বানাতে চান, তবে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডার দুটোই ব্যবহার করতে হবে। কারণ বেকিং সোডা অ্যাসিড তথা বাটারমিল্কের সম্পূর্ণ ফ্লেভার টেনে নেবে কাজ করার জন্য। যদি স্বাদ ধরে রেখে ফুলে ওঠা প্যানকেক বানাতে চান, তবে প্রয়োজন হবে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডার দুটোরই। আবার বেক করা খাবারে বাদামি রঙ এনে দেয় বেকিং সোডা। ফলে প্যানকেকে শুধু বেকিং পাউডার ব্যবহার করলে রঙটা হবে বিবর্ণ। দুটো সঙ্গে ব্যবহার করলে পারফেক্ট লুক ও স্বাদ আসবে প্যানকেকে। ★কোনটা কতদিন পর্যন্ত ভালো থাকে? বয়াম না খুললে ২ বছর পর্যন্ত ভালো থাকে বেকিং সোডা। বয়াম খুলে ফেললে ৬ মাসের মধ্যেই ব্যবহার করে ফেলুন এটি। ১৮ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে বেকিং পাউডার, যদি বয়াম খোলা না হয় একবারও। ব্যবহার করতে শুরুর করলে ৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে এটি। #Cooking
    Like
    Yay
    Love
    33
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • ঝোলের তরকারি বা ডাল থেকে তো লবণ কমালেন, কিন্তু ভাজি, কাবাব, ফ্রাই করা খাবার থেকে কীভাবে কমাবেন লবণ? জেনে নিন সব রকমের খাবার থেকে লবণ কমানোর ১০টি দারুণ কার্যকরী কৌশল।
    Tips By: Nusrat's Blog & Cooking

    ১) তরকারী বা ডাল থেকে লবণ কমানোর সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে ময়দা দিয়ে খামির তৈরি করুন। তারপর ছোট ছোট বল আকারে তৈরি করে ঝোল বা ডালের মাঝে ফুটতে দিন। লবণ অনেক পরিমাণে কমে আসবে।
    ২) মাছের তরকারী হলে ডালের বড়ি যোগ করুন। তেলের মাঝে বড়ি হালকা ভেজে তরকারিতে দিয়ে দিন। এতে লবণ যেমন কমবে, স্বাদেও আসবে ভিন্ন মাত্রা।
    ৩) সিদ্ধ করা আলু যোগ করুন তরকারী বা ডালে। লবণ কমা পর্যন্ত ফুটিয়ে নিন। তারপর আলুগুলো তুলে ফেলতে পারেন যদি ইচ্ছা হয়।
    ৪) সবজি ভাজিতে লবণ বেশি হয়ে গিয়েছে? যোগ করুন অনেকটা কাঁটা পেঁয়াজ ও ধনেপাতা। টমেটো কুচিও দিতে পারেন। তারপর ভালো করে ভেজে নিন আবার।
    ৫) দোপেয়াজা বা কোন ভুনা খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন অল্প টক দই ও চিনি। ভালো করে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ১৫/২০ মিনিট দমে রাখুন। লবণ তো কমবেই সাথে খাবারের স্বাদ বাড়বে বহুগুণে।
    ৬) রোস্ট, রেজালা ইত্যাদি খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন মালাই। ওই একইভাবে দমে দিয়ে রাখুন। লবণ কমে যাবে।
    ৭) কাবাব, ভুনা, বা ডাল চচ্চড়ি জাতীয় খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করতে পারেন অল্প লেবুর রস ও সাথে এক চিমটি চিনি। খাবারের লবণকে অনেকটাই কম মনে হবে।
    ৮) যে কোন তরকারিতেই লবণ বেশি হলে বেরেশ্তা যোগ করুন। এতে ঝোল ঘন হবে, স্বাদে যোগ হবে বাড়তি মাত্রা, অন্যদিকে লবণটাও কবে আসবে।
    ৯) তন্দুরি চিকেনে লবণ বেশি হয়ে গেছে? সাথে পরিবেশন করুন একটু বেশি মিষ্টি দেয়া রায়তা। দেখবেন, কেউ বেশি লবণ বুঝতেই পারবে না!
    ১০) লবণ কমাতে আরেকটি ভীষণ কাজের জিনিস হলো দুধ। দুধ যোগ করলে সেটা স্বাদে কোন নরচর করবে না। কিন্তু আপনার তরকারির লবণ কমিয়ে দেবে একদম।
    #MagicTips
    Nusrat's Blog & Cooking
    📌ঝোলের তরকারি বা ডাল থেকে তো লবণ কমালেন, কিন্তু ভাজি, কাবাব, ফ্রাই করা খাবার থেকে কীভাবে কমাবেন লবণ? জেনে নিন সব রকমের খাবার থেকে লবণ কমানোর ১০টি দারুণ কার্যকরী কৌশল। Tips By: Nusrat's Blog & Cooking ১) তরকারী বা ডাল থেকে লবণ কমানোর সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে ময়দা দিয়ে খামির তৈরি করুন। তারপর ছোট ছোট বল আকারে তৈরি করে ঝোল বা ডালের মাঝে ফুটতে দিন। লবণ অনেক পরিমাণে কমে আসবে। ২) মাছের তরকারী হলে ডালের বড়ি যোগ করুন। তেলের মাঝে বড়ি হালকা ভেজে তরকারিতে দিয়ে দিন। এতে লবণ যেমন কমবে, স্বাদেও আসবে ভিন্ন মাত্রা। ৩) সিদ্ধ করা আলু যোগ করুন তরকারী বা ডালে। লবণ কমা পর্যন্ত ফুটিয়ে নিন। তারপর আলুগুলো তুলে ফেলতে পারেন যদি ইচ্ছা হয়। ৪) সবজি ভাজিতে লবণ বেশি হয়ে গিয়েছে? যোগ করুন অনেকটা কাঁটা পেঁয়াজ ও ধনেপাতা। টমেটো কুচিও দিতে পারেন। তারপর ভালো করে ভেজে নিন আবার। ৫) দোপেয়াজা বা কোন ভুনা খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন অল্প টক দই ও চিনি। ভালো করে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ১৫/২০ মিনিট দমে রাখুন। লবণ তো কমবেই সাথে খাবারের স্বাদ বাড়বে বহুগুণে। ৬) রোস্ট, রেজালা ইত্যাদি খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করুন মালাই। ওই একইভাবে দমে দিয়ে রাখুন। লবণ কমে যাবে। ৭) কাবাব, ভুনা, বা ডাল চচ্চড়ি জাতীয় খাবারে লবণ বেশি হয়ে গেলে যোগ করতে পারেন অল্প লেবুর রস ও সাথে এক চিমটি চিনি। খাবারের লবণকে অনেকটাই কম মনে হবে। ৮) যে কোন তরকারিতেই লবণ বেশি হলে বেরেশ্তা যোগ করুন। এতে ঝোল ঘন হবে, স্বাদে যোগ হবে বাড়তি মাত্রা, অন্যদিকে লবণটাও কবে আসবে। ৯) তন্দুরি চিকেনে লবণ বেশি হয়ে গেছে? সাথে পরিবেশন করুন একটু বেশি মিষ্টি দেয়া রায়তা। দেখবেন, কেউ বেশি লবণ বুঝতেই পারবে না! ১০) লবণ কমাতে আরেকটি ভীষণ কাজের জিনিস হলো দুধ। দুধ যোগ করলে সেটা স্বাদে কোন নরচর করবে না। কিন্তু আপনার তরকারির লবণ কমিয়ে দেবে একদম। #MagicTips Nusrat's Blog & Cooking
    Like
    35
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
  • ★বাসায় নিজ হাতে পাস্তা বানানোর পদ্ধতিসহ (৩ধরনের পাস্তা রান্নার রেসিপি একসাথে)

    ★পাস্তা বানাতে যা যা লাগবেঃ
    ডিম- ২টি, ময়দা- পরিমাণমত, লবন- পরিমাণমত, তেল- ২ চা চামচ।

    কি করে করবেনঃ

    প্রথমে একটি পাত্রে ২টি ডিম নিয়ে ভালো করে ফেটে নিন।
    এর সাথে পরিমাণমত লবন মেশান।
    এবার ডিমের সাথে অল্প অল্প করে ময়দা মেশাতে থাকুন এবং ময়ান করতে থাকুন। রুটি বানানোর জন্য যেমন ময়ান করতে হয় তেমন ময়ান হওয়া পর্যন্ত ময়দা মেশাতে থাকুন।
    ভুলেও পানি মেশাবেন না। ময়ান করা শেষের দিকে আসলে তেল মিশিয়ে নিবেন। এটি মিশ্রণ বারবার হাতে লাগা থেকে রক্ষা করবে।
    ময়ান হয়ে গেলে আধাঘন্টা ময়ানটা ঢেকে রেখে দিন।
    আধা ঘন্টা পর, ময়ান দিয়ে রুটি বেলুন। মনে রাখবেন, রুটি যত বেশি পাতলা হবে আপনার পাস্তা তত পার্ফেক্ট হবে।
    রুটি বেলা হলে ছুরি দিয়ে পছন্দের শেইপে পাস্তা কেটে নিন। একটু চিকন আর ছোট করতে চেষ্টা করবেন।
    ব্যাস পাস্তা বানানো কিন্তু হয়েই গেলো। এবার রান্নার পালা। পাস্তা অনেকভাবে রান্না করা যায়। রান্নার সময় কড়াইয়ে পানি গরম করে তাতে কেটে রাখা পাস্তা গুলো দিয়ে দিন। ১৫/২০ মিনিট গরম পানিতে পাস্তাগুলোকে সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে পানি ছেঁকে বাতাসে শুকিয়ে নিন।

    সাধারণ পাস্তাঃ সাধারণ পাস্তা বলতে নুডুলসের মত রান্না করা পাস্তার কথা বলছি। একটু তেলে পেঁয়াজ, মরিচ কুচি আর লবন দিয়ে নাড়ুন। এতে আগে থেকে ঝুরি করে রাখা ডিম মেশান। নেড়ে চেড়ে সেদ্ধ করা পাস্তা মিশিয়ে ১০ মিনিটের মত চুলায় রাখুন। হয়ে গেলো সাধারণ পাস্তা।

    স্পাইসি পাস্তাঃ আপনি যদি একটু ঝালপ্রিয় হয়ে থাকেন, তবে ঝাল করে পাস্তা রান্না করতে পারেন। তেলে কিউব করে কাটা পেঁয়াজ, লবন, ৩ টেবিল চামচ টক দই আর টমেটো ক্যাচাপ দিন। এতে গোলমরিচের গুড়া আর ফালি করা মরিচ যোগ করুন। ২/৩ কাপ পানি দিয়ে তাতে পাস্তা দিয়ে রান্না করতে থাকুন। আগে থেকে সেদ্ধ করে রাখা মুরগীর বুকের মাংসের ছোট টুকরা দিন। আধা কাপ পানিতে ২ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার গুলে এতে মিশিয়ে দিন। বারবার নেড়ে ঝোল কমা অব্দি রান্না করতে থাকুন।

    হোয়াইট চিজি পাস্তাঃ খানিকা নোনতা আর খানিকটা মিষ্টি এই পাস্তা ছোটদের একটু বেশীই প্রিয়। মাখনের সাথে দুধ আর হোয়াইট সস মিশিয়ে নিন। সেদ্ধ করা পাস্তা দিয়ে তাতে সামান্য লবন আর চিনি মিশিয়ে নিন। আগে থেকে সেদ্ধ করে রাখা মুরগীর বুকের মাংসের ছোট টুকরা দিন। এবার পনির বা চিজ ঝুরি করে তাতে মিশিয়ে নিন। মৃদু আঁচে ১৫/২০ মিনিট রান্না করুন। পাস্তা তৈরি।

    ওভেন বেকড পাস্তা উইড চিকেনঃ
    উপকরণঃ

    পাস্তা সিদ্ধ-২ কাপ, চিকেন কিমা-১/২ কাপ, চিলিসস-২ টেবিল চামচ, টমেটো পিউরী-৩ টেবিল চামচ, সাদা গোলমরিচ-১/২ চা চামচ, মজেরেলা- ১/২ কাপ, চিনি- ১/২ চা চামচ, রসুন কুচি-১ চা চামচ, লবণ পরিমান মতো, হার্বস্-সামান্য পরিমাণ, বাটার-২ টেবিল চামচ, পরিবেশনের জন্য কালার ক্যাপসিকাম / ব্লাক অলিভ।

    প্রস্তুতপ্রণালীঃ

    ধাপ-১
    প্রথমত পাস্তা পানিতে লবণ ও সামান্য তেল দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এবার একটি প্যানে অল্প বাটার ও রসুন কুচি দিয়ে পাস্তা টস করে নিতে হবে।

    ধাপ-২
    অন্য একটি প্যানে বাটার ও রসুন কুচি দিয়ে চিকেন কিমা কসিয়ে নিতে হবে। মজেরেলা চীজ ছাড়া একে একে সব উপকরণ দিয়ে চিকেন কিমা রান্না করে নিতে হবে। আঠালো / ঘন না হওয়া পর্যন্ত।

    ধাপ-৩
    একটি বেকড ডিসে ধাপ-১ ও ধাপ-২ একসাথে মিশিয়ে উপরে মজেরেলা চীজ দিয়ে ১৮০ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৩ মিনিট ওভেনে রান্না করুন। তৈরি হয়ে গেলো ওভেন বেকড পাস্তা উইথ চিকেন।

    #cooking
    ★বাসায় নিজ হাতে পাস্তা বানানোর পদ্ধতিসহ (৩ধরনের পাস্তা রান্নার রেসিপি একসাথে) ★পাস্তা বানাতে যা যা লাগবেঃ ডিম- ২টি, ময়দা- পরিমাণমত, লবন- পরিমাণমত, তেল- ২ চা চামচ। কি করে করবেনঃ প্রথমে একটি পাত্রে ২টি ডিম নিয়ে ভালো করে ফেটে নিন। এর সাথে পরিমাণমত লবন মেশান। এবার ডিমের সাথে অল্প অল্প করে ময়দা মেশাতে থাকুন এবং ময়ান করতে থাকুন। রুটি বানানোর জন্য যেমন ময়ান করতে হয় তেমন ময়ান হওয়া পর্যন্ত ময়দা মেশাতে থাকুন। ভুলেও পানি মেশাবেন না। ময়ান করা শেষের দিকে আসলে তেল মিশিয়ে নিবেন। এটি মিশ্রণ বারবার হাতে লাগা থেকে রক্ষা করবে। ময়ান হয়ে গেলে আধাঘন্টা ময়ানটা ঢেকে রেখে দিন। আধা ঘন্টা পর, ময়ান দিয়ে রুটি বেলুন। মনে রাখবেন, রুটি যত বেশি পাতলা হবে আপনার পাস্তা তত পার্ফেক্ট হবে। রুটি বেলা হলে ছুরি দিয়ে পছন্দের শেইপে পাস্তা কেটে নিন। একটু চিকন আর ছোট করতে চেষ্টা করবেন। ব্যাস পাস্তা বানানো কিন্তু হয়েই গেলো। এবার রান্নার পালা। পাস্তা অনেকভাবে রান্না করা যায়। রান্নার সময় কড়াইয়ে পানি গরম করে তাতে কেটে রাখা পাস্তা গুলো দিয়ে দিন। ১৫/২০ মিনিট গরম পানিতে পাস্তাগুলোকে সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে পানি ছেঁকে বাতাসে শুকিয়ে নিন। 🔸সাধারণ পাস্তাঃ সাধারণ পাস্তা বলতে নুডুলসের মত রান্না করা পাস্তার কথা বলছি। একটু তেলে পেঁয়াজ, মরিচ কুচি আর লবন দিয়ে নাড়ুন। এতে আগে থেকে ঝুরি করে রাখা ডিম মেশান। নেড়ে চেড়ে সেদ্ধ করা পাস্তা মিশিয়ে ১০ মিনিটের মত চুলায় রাখুন। হয়ে গেলো সাধারণ পাস্তা। 🔸স্পাইসি পাস্তাঃ আপনি যদি একটু ঝালপ্রিয় হয়ে থাকেন, তবে ঝাল করে পাস্তা রান্না করতে পারেন। তেলে কিউব করে কাটা পেঁয়াজ, লবন, ৩ টেবিল চামচ টক দই আর টমেটো ক্যাচাপ দিন। এতে গোলমরিচের গুড়া আর ফালি করা মরিচ যোগ করুন। ২/৩ কাপ পানি দিয়ে তাতে পাস্তা দিয়ে রান্না করতে থাকুন। আগে থেকে সেদ্ধ করে রাখা মুরগীর বুকের মাংসের ছোট টুকরা দিন। আধা কাপ পানিতে ২ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার গুলে এতে মিশিয়ে দিন। বারবার নেড়ে ঝোল কমা অব্দি রান্না করতে থাকুন। 🔸হোয়াইট চিজি পাস্তাঃ খানিকা নোনতা আর খানিকটা মিষ্টি এই পাস্তা ছোটদের একটু বেশীই প্রিয়। মাখনের সাথে দুধ আর হোয়াইট সস মিশিয়ে নিন। সেদ্ধ করা পাস্তা দিয়ে তাতে সামান্য লবন আর চিনি মিশিয়ে নিন। আগে থেকে সেদ্ধ করে রাখা মুরগীর বুকের মাংসের ছোট টুকরা দিন। এবার পনির বা চিজ ঝুরি করে তাতে মিশিয়ে নিন। মৃদু আঁচে ১৫/২০ মিনিট রান্না করুন। পাস্তা তৈরি। 🔸ওভেন বেকড পাস্তা উইড চিকেনঃ উপকরণঃ পাস্তা সিদ্ধ-২ কাপ, চিকেন কিমা-১/২ কাপ, চিলিসস-২ টেবিল চামচ, টমেটো পিউরী-৩ টেবিল চামচ, সাদা গোলমরিচ-১/২ চা চামচ, মজেরেলা- ১/২ কাপ, চিনি- ১/২ চা চামচ, রসুন কুচি-১ চা চামচ, লবণ পরিমান মতো, হার্বস্-সামান্য পরিমাণ, বাটার-২ টেবিল চামচ, পরিবেশনের জন্য কালার ক্যাপসিকাম / ব্লাক অলিভ। প্রস্তুতপ্রণালীঃ ধাপ-১ প্রথমত পাস্তা পানিতে লবণ ও সামান্য তেল দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এবার একটি প্যানে অল্প বাটার ও রসুন কুচি দিয়ে পাস্তা টস করে নিতে হবে। ধাপ-২ অন্য একটি প্যানে বাটার ও রসুন কুচি দিয়ে চিকেন কিমা কসিয়ে নিতে হবে। মজেরেলা চীজ ছাড়া একে একে সব উপকরণ দিয়ে চিকেন কিমা রান্না করে নিতে হবে। আঠালো / ঘন না হওয়া পর্যন্ত। ধাপ-৩ একটি বেকড ডিসে ধাপ-১ ও ধাপ-২ একসাথে মিশিয়ে উপরে মজেরেলা চীজ দিয়ে ১৮০ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৩ মিনিট ওভেনে রান্না করুন। তৈরি হয়ে গেলো ওভেন বেকড পাস্তা উইথ চিকেন। #cooking
    Like
    36
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • কিচেন টিপস!!!
    Nusrat's Kitchen

    আলু সেদ্ধ করার সময় একটু লবন দিলে খোসা সহজে ছাড়ানো যায়।

    পনির ভেজে লবণ গুলানো পানিতে রাখলে নরম থাকবে।

    মটরশুঁটি কিম্বা পালং শাক বয়েল করার সময় চিনি দিলে সবুজ রঙ এক রকম থাকবে।

    ডাল সেদ্ধর আগে কুকারে অল্প তেল দিয়ে দিলে ফ্যানা হয়ে কুকার নষ্ট হবে না।

    খাবারে লবন বেশি হলে একটু দুধ মিশিয়ে দিলে লবণ অনেকটা কমে যায়।

    চিনির পাত্রে লবঙ্গ রাখলে আর পিঁপড়ে আসবে না।

    আটা মাখার সময় অল্প গরম জলে মেখে ১৫ মিনিট ঢেকে রাখলে রুটি নরম হবে।

    মিক্সারের ব্লেডের ধার কমে গেলে এক্টু লবন দিয়ে খালি মিক্সি চালিয়ে দিন, ধার ফিরে আসে।

    নারকেল ভেঙে ফ্রিজে রাখলে সহজে কোরা যাবে।

    দুধ পড়ে গ্যাস এর চারপাশে নোংরা? গ্যাসের উপর কিছুটা লবণ ছড়িয়ে দিন। এবার কিছুক্ষণ রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুছে নিন।পরিষ্কার হয়ে যাবে।

    #cooking
    📌কিচেন টিপস!!! Nusrat's Kitchen ⚫আলু সেদ্ধ করার সময় একটু লবন দিলে খোসা সহজে ছাড়ানো যায়। ⚫পনির ভেজে লবণ গুলানো পানিতে রাখলে নরম থাকবে। ⚫মটরশুঁটি কিম্বা পালং শাক বয়েল করার সময় চিনি দিলে সবুজ রঙ এক রকম থাকবে। ⚫ডাল সেদ্ধর আগে কুকারে অল্প তেল দিয়ে দিলে ফ্যানা হয়ে কুকার নষ্ট হবে না। ⚫খাবারে লবন বেশি হলে একটু দুধ মিশিয়ে দিলে লবণ অনেকটা কমে যায়। ⚫চিনির পাত্রে লবঙ্গ রাখলে আর পিঁপড়ে আসবে না। ⚫আটা মাখার সময় অল্প গরম জলে মেখে ১৫ মিনিট ঢেকে রাখলে রুটি নরম হবে। ⚫মিক্সারের ব্লেডের ধার কমে গেলে এক্টু লবন দিয়ে খালি মিক্সি চালিয়ে দিন, ধার ফিরে আসে। ⚫নারকেল ভেঙে ফ্রিজে রাখলে সহজে কোরা যাবে। ⚫দুধ পড়ে গ্যাস এর চারপাশে নোংরা? গ্যাসের উপর কিছুটা লবণ ছড়িয়ে দিন। এবার কিছুক্ষণ রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুছে নিন।পরিষ্কার হয়ে যাবে। #cooking
    Like
    Yay
    37
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • সহজ সবজি বিরিয়ানিঃ

    যা প্রয়োজনঃ

    বাসমতি চাল-- ২ কাপ
    ছোটো গোল আলু-- ১ কাপ
    ছোটো গাজর-- ৩ টি
    (গোল করে কাটা)
    ফুলকপি-- ৩ টি ফ্লোরেটস
    (ছোটো করে কাটা)
    মটরশুঁটি-- ১/২ কাপ
    কাঁচামরিচ-- ১০-১২ টি
    আস্ত জিরা-- দেড় চা চামচ
    পেঁয়াজ কুচি-- ১/৪ কাপ
    আদা,রসুন বাটা-- ১ টে চামচ করে
    বিরিয়ানি মসলা-- ১ টে চামচ
    (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়)
    লিকুইড দুধ-- ২ কাপ
    পানি-- ২ কাপ
    তেল-- পরিমাণমতো
    লবণ-- স্বাদমতো

    যেভাবে করবেনঃ

    চাল ধুয়ে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে রাখুন। হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিন। পেঁয়াজ নরম হলে আলু, গাজর, আদা বাটা, রসুন বাটা, অর্ধেক কাঁচামরিচ ও বিরিয়ানি মসলা মিশিয়ে নিন। অল্প পানি দিয়ে বেশ ভালোভাবে মসলা কষিয়ে নিন। মসলা থেকে তেল ছেড়ে আসলে দুধ, পানি, ফুলকপি ও মটর মিশিয়ে ঢেকে দিন। ফুটে উঠলে চাল ও বাকি কাঁচামরিচ মিশিয়ে আঁচ মাঝারি করে ঢেকে দিন। চাল ও পানি সমান লেভেলে আসলে হাঁড়িটি তাওয়ার ওপর বসিয়ে দমে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। চাল সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন।

    **গরম গরম পরিবেশন করুন আপনার পছন্দের রায়তা বা মাংসের সাথে।

    #cooking
    সহজ সবজি বিরিয়ানিঃ যা প্রয়োজনঃ বাসমতি চাল-- ২ কাপ ছোটো গোল আলু-- ১ কাপ ছোটো গাজর-- ৩ টি (গোল করে কাটা) ফুলকপি-- ৩ টি ফ্লোরেটস (ছোটো করে কাটা) মটরশুঁটি-- ১/২ কাপ কাঁচামরিচ-- ১০-১২ টি আস্ত জিরা-- দেড় চা চামচ পেঁয়াজ কুচি-- ১/৪ কাপ আদা,রসুন বাটা-- ১ টে চামচ করে বিরিয়ানি মসলা-- ১ টে চামচ (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়) লিকুইড দুধ-- ২ কাপ পানি-- ২ কাপ তেল-- পরিমাণমতো লবণ-- স্বাদমতো যেভাবে করবেনঃ চাল ধুয়ে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে রাখুন। হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিন। পেঁয়াজ নরম হলে আলু, গাজর, আদা বাটা, রসুন বাটা, অর্ধেক কাঁচামরিচ ও বিরিয়ানি মসলা মিশিয়ে নিন। অল্প পানি দিয়ে বেশ ভালোভাবে মসলা কষিয়ে নিন। মসলা থেকে তেল ছেড়ে আসলে দুধ, পানি, ফুলকপি ও মটর মিশিয়ে ঢেকে দিন। ফুটে উঠলে চাল ও বাকি কাঁচামরিচ মিশিয়ে আঁচ মাঝারি করে ঢেকে দিন। চাল ও পানি সমান লেভেলে আসলে হাঁড়িটি তাওয়ার ওপর বসিয়ে দমে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। চাল সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। **গরম গরম পরিবেশন করুন আপনার পছন্দের রায়তা বা মাংসের সাথে। #cooking
    Like
    34
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • আগে সালাদ বলতে শুধু শশা, টমেটো ,গাজর জানতাম কিন্তু রাতের বেলা ভাত ছাড়ার পর থেকে প্রতিদিন ভিন্ন রকমের খাবারের পাশাপাশি সালাদ সব সময় রাখি । যেহেতু প্রতিদিন খাই তাই একই রকম খেতে ভালো লাগে না আর তাই একেক দিন একেক রকম সালাদ বানাই এই যেমন আজকে কিডনি বিন্স বা লাল রাজমা বীজ সেদ্ধ করে দিয়েছি। সাথে শশা গাজর , টমেটো ,আংগুর , পেয়াজ ছিল। অল্প মেয়োনিজ দিয়েছি স্বাদ বাড়ানোর জন্য। না চাইলে শুধু লবণ, গোলমরিচ, কেবুর রস দিয়েও বানানো যাবে।

    #cooking
    আগে সালাদ বলতে শুধু শশা, টমেটো ,গাজর জানতাম কিন্তু রাতের বেলা ভাত ছাড়ার পর থেকে প্রতিদিন ভিন্ন রকমের খাবারের পাশাপাশি সালাদ সব সময় রাখি । যেহেতু প্রতিদিন খাই তাই একই রকম খেতে ভালো লাগে না আর তাই একেক দিন একেক রকম সালাদ বানাই এই যেমন আজকে কিডনি বিন্স বা লাল রাজমা বীজ সেদ্ধ করে দিয়েছি। সাথে শশা গাজর , টমেটো ,আংগুর , পেয়াজ ছিল। অল্প মেয়োনিজ দিয়েছি স্বাদ বাড়ানোর জন্য। না চাইলে শুধু লবণ, গোলমরিচ, কেবুর রস দিয়েও বানানো যাবে। #cooking
    Like
    Love
    Yay
    Wow
    34
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 984 Views 0 önizleme
  • বেকিং টিপস:—

    অনেক সময় দেখা যায় রেসিপির মেজারমেন্ট সব ঠিক তবুও কেক পারফেক্ট হচ্ছেনা,কেক চুপসে যাচ্ছে কিংবা ফুলছে না!!

    সাথে সাথে পরীক্ষা করে নিবেন বেকিং পাউডার ঠিক আছে কিনা...!!

    একটি পাত্রে ১ চা চামচ বেকিং পাউডার নিন, এর সাথে ১/২ কাপ ফুটন্ত গরম পানি এড করুন।
    সাথে সাথে যদি দেখেন বুদবুদ হয়ে ফেনার সৃষ্টি হয়েছে তারমানে বেকিং পাউডার পুরোপুরি ঠিক আছে।
    ফেনা না হলে বুঝবেন বেকিং পাউডার নষ্ট হয়ে গেছে!অনেক সময় বেকিং পাউডারের জন্য কেক পারফেক্ট হয় না,তাই কেক তৈরির জন্য ভালো বেকিং পাউডার ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    ধন্যবাদ
    #cooking
    📌বেকিং টিপস:— অনেক সময় দেখা যায় রেসিপির মেজারমেন্ট সব ঠিক তবুও কেক পারফেক্ট হচ্ছেনা,কেক চুপসে যাচ্ছে কিংবা ফুলছে না!! 🟩সাথে সাথে পরীক্ষা করে নিবেন বেকিং পাউডার ঠিক আছে কিনা...!! 🟩একটি পাত্রে ১ চা চামচ বেকিং পাউডার নিন, এর সাথে ১/২ কাপ ফুটন্ত গরম পানি এড করুন। সাথে সাথে যদি দেখেন বুদবুদ হয়ে ফেনার সৃষ্টি হয়েছে তারমানে বেকিং পাউডার পুরোপুরি ঠিক আছে। ফেনা না হলে বুঝবেন বেকিং পাউডার নষ্ট হয়ে গেছে!অনেক সময় বেকিং পাউডারের জন্য কেক পারফেক্ট হয় না,তাই কেক তৈরির জন্য ভালো বেকিং পাউডার ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ🖤 #cooking
    Like
    35
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • চিলি-মাশরুমস চিকেনঃ

    যা প্রয়োজনঃ

    চিকেন ব্রেস্ট-- ১টি চিকেনের
    (দেড় কেজি ওজনের চিকেন ব্রেস্ট)
    ফ্রেশ বাটন মাশরুমস-- ৪০০ গ্রামস
    ক্যাপসিকাম-- ১ কাপ
    (লাল,হলুদ,সবুজ মিলিয়ে ১ কাপ)
    কাঁচামরিচ-- ৬-৭ টি
    থ্যাতো করা রসুন-- ২-৩ কোয়া
    চিলি ফ্লেকস-- ১ চা চামচ
    গোলমরিচ গুঁড়া-- স্বাদমতো
    সয়াসস-- ১ টে চামচ
    লেবুর রস-- ১ টে চামচ
    চিকেন স্টক কিউব-- ২ টি
    পানি-- ২ কাপ
    কর্ণফ্লাওয়ার-- ১ টে চামচ
    বাটার-- ১ টে চামচ
    তেল-- প্রয়োজনমতো
    লবণ-- প্রয়োজন হলে

    যেভাবে করবেনঃ

    চিকেন ধুয়ে পাতলা পাতলা করে কেটে নিন। কাঁচামরিচ মাঝখানে চিরে বিচি ফেলে রাখুন। মাশরুম চারভাগ করে কেটে রাখুন। দুইকাপ পানিতে চিকেন স্টক কিউব গুলিয়ে রাখুন। স্টক ঠান্ডা হলে অল্প একটু স্টকে কর্ণফ্লাওয়ার গুলিয়ে রাখুন। চিকেনের সাথে সয়াসস, লেবুর রস ও স্বাদমতো গোলমরিচ গুঁড়া মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন।

    প্যানে বাটার গরম করে হাই হিটে চিকেন ভেজে তুলে রাখুন। একই প্যানে তেল দিয়ে রসুন দিন। রসুনের সুগন্ধ বের হলে মাশরুমস ও অল্প একটু স্টক মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। মাশরুমস মিলিয়ে আসলে ঢাকনা খুলে ভেজে রাখা চিকেন, কাঁচামরিচ ও ক্যাপসিকাম মিশিয়ে স্টক দিয়ে দিন। স্টক ফুটে উঠলে তিন-চার মিনিট রান্না করে কর্ণফ্লাওয়ার ও চিলি ফ্লেকস মিশিয়ে নামিয়ে ফেলুন।

    **পোলাও, সাদা ভাত অথবা ফ্রায়েড রাইসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন।

    #cooking
    চিলি-মাশরুমস চিকেনঃ যা প্রয়োজনঃ চিকেন ব্রেস্ট-- ১টি চিকেনের (দেড় কেজি ওজনের চিকেন ব্রেস্ট) ফ্রেশ বাটন মাশরুমস-- ৪০০ গ্রামস ক্যাপসিকাম-- ১ কাপ (লাল,হলুদ,সবুজ মিলিয়ে ১ কাপ) কাঁচামরিচ-- ৬-৭ টি থ্যাতো করা রসুন-- ২-৩ কোয়া চিলি ফ্লেকস-- ১ চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়া-- স্বাদমতো সয়াসস-- ১ টে চামচ লেবুর রস-- ১ টে চামচ চিকেন স্টক কিউব-- ২ টি পানি-- ২ কাপ কর্ণফ্লাওয়ার-- ১ টে চামচ বাটার-- ১ টে চামচ তেল-- প্রয়োজনমতো লবণ-- প্রয়োজন হলে যেভাবে করবেনঃ চিকেন ধুয়ে পাতলা পাতলা করে কেটে নিন। কাঁচামরিচ মাঝখানে চিরে বিচি ফেলে রাখুন। মাশরুম চারভাগ করে কেটে রাখুন। দুইকাপ পানিতে চিকেন স্টক কিউব গুলিয়ে রাখুন। স্টক ঠান্ডা হলে অল্প একটু স্টকে কর্ণফ্লাওয়ার গুলিয়ে রাখুন। চিকেনের সাথে সয়াসস, লেবুর রস ও স্বাদমতো গোলমরিচ গুঁড়া মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। প্যানে বাটার গরম করে হাই হিটে চিকেন ভেজে তুলে রাখুন। একই প্যানে তেল দিয়ে রসুন দিন। রসুনের সুগন্ধ বের হলে মাশরুমস ও অল্প একটু স্টক মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। মাশরুমস মিলিয়ে আসলে ঢাকনা খুলে ভেজে রাখা চিকেন, কাঁচামরিচ ও ক্যাপসিকাম মিশিয়ে স্টক দিয়ে দিন। স্টক ফুটে উঠলে তিন-চার মিনিট রান্না করে কর্ণফ্লাওয়ার ও চিলি ফ্লেকস মিশিয়ে নামিয়ে ফেলুন। **পোলাও, সাদা ভাত অথবা ফ্রায়েড রাইসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন। #cooking
    Like
    Yay
    Love
    44
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 993 Views 0 önizleme
Arama Sonuçları
Sponsorluk