• আসসালামুওলাইকুম
    আসসালামুওলাইকুম
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 4K Visualizações 0 Anterior
  • "মুখে হাসি, মনের কান্না"

    সবাই বলে, "ছেলেরা কাঁদে না," কিন্তু আসলেই কি তাই? ছেলেদের চোখে হয়তো অশ্রু আসে না সবসময়, কিন্তু বুকের ভেতরে জমে থাকা চাপা কষ্টগুলো তাদের নীরবে পুড়িয়ে দেয়। সমাজ বলেছে, "তুমি পুরুষ, শক্ত হও, কান্না তোমার জন্য নয়।" কিন্তু কষ্টের কী কোনো লিঙ্গ থাকে?

    ছেলেরা ভেঙে পড়ে, কিন্তু দেখায় না। তারা ক্লান্ত হয়, কিন্তু থামে না। তারা কষ্ট পায়, কিন্তু কাউকে জানায় না।

    সবাই যখন বলে, "তুমি তো শক্তিশালী, এসব ছোটখাটো কষ্ট তোমার জন্য কিছুই না," তখন হয়তো তারা বুঝতে পারে না, শক্তিশালী হওয়া মানে অনুভূতিহীন হওয়া নয়।

    প্রতিদিন ছেলেরা লড়ে যায়—নিজের পরিবারের জন্য, কাছের মানুষের জন্য। হয়তো প্রিয়জনকে হাসিমুখে বলতে হয়, "সব ঠিক আছে," অথচ নিজের মনকে বোঝায়, "কেউ যদি শুধু একবার জিজ্ঞেস করত, তুমি কি ঠিক আছো?"

    তাই যদি কখনো দেখ, তোমার জীবনের কোনো পুরুষ চুপ হয়ে গেছে, দূরে সরে গেছে—তাকে সময় দাও। তার কষ্ট শুনো। কারণ, তাদের মনের ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো সত্যিই অসীম, আর সেটা বোঝার জন্য আমাদের একটু সহানুভূতির প্রয়োজন।

    আমরা ভুলে যাই, ছেলেরাও মানুষ। তারা শুধু হাসি-ঠাট্টায় বাঁচে না। তারা অনেক কিছু সহ্য করে নীরবে, যা আমরা দেখিও না।

    আজ একটু সময় নাও তাদের জন্য, যারা কখনো নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না।

    মনে রাখবে, ছেলেরা কাঁদে না বলেই তাদের কষ্ট কম নয়। তারা শুধু ভালোবাসার জন্য, পরিবারের জন্য সব কিছু সয়ে যায়।


    ---

    তুমি কী ভাবো? এই সমাজ কি আসলেই ছেলেদের মনের কষ্ট বুঝতে চায়? কমেন্টে জানাও তোমার মতামত।

    #মনেরকথা #পুরুষেরকষ্ট #নীরবকান্না

    "মুখে হাসি, মনের কান্না" সবাই বলে, "ছেলেরা কাঁদে না," কিন্তু আসলেই কি তাই? ছেলেদের চোখে হয়তো অশ্রু আসে না সবসময়, কিন্তু বুকের ভেতরে জমে থাকা চাপা কষ্টগুলো তাদের নীরবে পুড়িয়ে দেয়। সমাজ বলেছে, "তুমি পুরুষ, শক্ত হও, কান্না তোমার জন্য নয়।" কিন্তু কষ্টের কী কোনো লিঙ্গ থাকে? 🔹 ছেলেরা ভেঙে পড়ে, কিন্তু দেখায় না। 🔹 তারা ক্লান্ত হয়, কিন্তু থামে না। 🔹 তারা কষ্ট পায়, কিন্তু কাউকে জানায় না। সবাই যখন বলে, "তুমি তো শক্তিশালী, এসব ছোটখাটো কষ্ট তোমার জন্য কিছুই না," তখন হয়তো তারা বুঝতে পারে না, শক্তিশালী হওয়া মানে অনুভূতিহীন হওয়া নয়। 👤 প্রতিদিন ছেলেরা লড়ে যায়—নিজের পরিবারের জন্য, কাছের মানুষের জন্য। হয়তো প্রিয়জনকে হাসিমুখে বলতে হয়, "সব ঠিক আছে," অথচ নিজের মনকে বোঝায়, "কেউ যদি শুধু একবার জিজ্ঞেস করত, তুমি কি ঠিক আছো?" 📣 তাই যদি কখনো দেখ, তোমার জীবনের কোনো পুরুষ চুপ হয়ে গেছে, দূরে সরে গেছে—তাকে সময় দাও। তার কষ্ট শুনো। কারণ, তাদের মনের ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো সত্যিই অসীম, আর সেটা বোঝার জন্য আমাদের একটু সহানুভূতির প্রয়োজন। 🔍 আমরা ভুলে যাই, ছেলেরাও মানুষ। তারা শুধু হাসি-ঠাট্টায় বাঁচে না। তারা অনেক কিছু সহ্য করে নীরবে, যা আমরা দেখিও না। আজ একটু সময় নাও তাদের জন্য, যারা কখনো নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না। 🖤 মনে রাখবে, ছেলেরা কাঁদে না বলেই তাদের কষ্ট কম নয়। তারা শুধু ভালোবাসার জন্য, পরিবারের জন্য সব কিছু সয়ে যায়। --- 💬 তুমি কী ভাবো? এই সমাজ কি আসলেই ছেলেদের মনের কষ্ট বুঝতে চায়? কমেন্টে জানাও তোমার মতামত। #মনেরকথা #পুরুষেরকষ্ট #নীরবকান্না
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • বাসায় মেহমান আসলে কীভাবে বুঝবেন তিনি খেয়ে এসেছেন নাকি খাবেন? উসমানি আমলে এটা বুঝার একটি উপায় ছিলো।

    বাসায় কোনো মেহমান আসলে তাকে এক গ্লাস পানি এবং এক কাপ কফি দেয়া হতো। মেহমান যদি প্রথমে কফির কাপ হাতে নিতো, তাহলে ধরা হতো মেহমান খেয়ে এসেছেন। অন্যদিকে, মেহমান যদি আগে পানির গ্লাস হাতে নিতো, তাহলে ধরে নেয়া হতো মেহমান ক্ষুধার্ত, তিনি খাবেন। বাড়ির লোকজনকে তখন সিগনাল দেয়া হতো মেহমানের জন্য যেন খাবার প্রস্তুত করা হয়।

    মেহমান খেয়ে আসলে তার জন্য ভারী খাবার প্রস্তুত না করে ফলমূল দেয়া হতো।

    এই রীতি মেহমান যেমন জানতো, তেমনি মেজবানও। ফলে, এই ধরনের ভদ্রোচিত সাংকেতিক কমিউনিকেশনে কোনো অসুবিধা হতো না।
    বাসায় মেহমান আসলে কীভাবে বুঝবেন তিনি খেয়ে এসেছেন নাকি খাবেন? উসমানি আমলে এটা বুঝার একটি উপায় ছিলো। বাসায় কোনো মেহমান আসলে তাকে এক গ্লাস পানি এবং এক কাপ কফি দেয়া হতো। মেহমান যদি প্রথমে কফির কাপ হাতে নিতো, তাহলে ধরা হতো মেহমান খেয়ে এসেছেন। অন্যদিকে, মেহমান যদি আগে পানির গ্লাস হাতে নিতো, তাহলে ধরে নেয়া হতো মেহমান ক্ষুধার্ত, তিনি খাবেন। বাড়ির লোকজনকে তখন সিগনাল দেয়া হতো মেহমানের জন্য যেন খাবার প্রস্তুত করা হয়। মেহমান খেয়ে আসলে তার জন্য ভারী খাবার প্রস্তুত না করে ফলমূল দেয়া হতো। এই রীতি মেহমান যেমন জানতো, তেমনি মেজবানও। ফলে, এই ধরনের ভদ্রোচিত সাংকেতিক কমিউনিকেশনে কোনো অসুবিধা হতো না।
    Like
    2
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • Savoy Ice Cream নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন পদে ভাইবা দিতে আসা যারা সিলেক্ট হয়নি তাদের ভাইবা শেষে এই খামটি হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। এই নিউজটা আমাকে সত্যিই স্বস্তি দিয়েছে।

    একজন বেকার যুবক পরীক্ষা দিতে আসা যাওয়ার টাকা ম্যানেজ করতে হিমশিম খায়। অনেকে খুব কষ্টে পরীক্ষা দিতে এসে চাকরী না পেলে অনেক কষ্ট পায়।

    Savoy Ice Cream এই কোম্পানিটির HR Practice সত্যিই আমাকে মুগ্ধ করলো। দেশের প্রত্যেকটা কোম্পানি কিছুটা হলেও বেকারদের সাহায্য করা উচিত।

    You deserve respect Savoy Ice Cream.

    #interview #jobexam #job #savoy
    Savoy Ice Cream নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন পদে ভাইবা দিতে আসা যারা সিলেক্ট হয়নি তাদের ভাইবা শেষে এই খামটি হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। এই নিউজটা আমাকে সত্যিই স্বস্তি দিয়েছে। একজন বেকার যুবক পরীক্ষা দিতে আসা যাওয়ার টাকা ম্যানেজ করতে হিমশিম খায়। অনেকে খুব কষ্টে পরীক্ষা দিতে এসে চাকরী না পেলে অনেক কষ্ট পায়। Savoy Ice Cream এই কোম্পানিটির HR Practice সত্যিই আমাকে মুগ্ধ করলো। দেশের প্রত্যেকটা কোম্পানি কিছুটা হলেও বেকারদের সাহায্য করা উচিত। You deserve respect Savoy Ice Cream. #interview #jobexam #job #savoy
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 3K Visualizações 0 Anterior
  • আসুন পড়ি যে যেভাবে পারি....
    আসুন পড়ি যে যেভাবে পারি....😇
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • –একজন বিজ্ঞ আলেম ছিলেন। যার অনেক ছাত্র ছিল। যখনই তার কাছে নতুন কোন শিষ্য আসতো তিনি তখন তার পরীক্ষা নিতেন।
    –তিনি কিছু পাখি পালতেন। আর পাখিগুলোকে তিনি একটি কথা শিক্ষা দিয়েছিলেন, কথাটি হল; "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। অর্থাৎ "শিকারি আসবে, খাবার দিবে, জাল পাতবে, ফেঁসে যেও না।"
    –যখনই নতুন কোন ছাত্র আসতো তখনই তিনি তাকে কিছু দানা আর একটি জাল দিয়ে বলতেন, "যাও ঐ গাছের নিচ থেকে কিছু পাখি ধরে নিয়ে আসো।"
    –পাখিগুলো মানুষ দেখামাত্রই এই বলে গান গাইতে শুরু করতো যে, "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। তখন বেশিরভাগ ছাত্রই ফিরে আসতো এই ভেবে যে, এত চালাক পাখি ধরা যাবে না!
    –কিন্ত যদি কোন ছাত্র জাল পাততো আর দানা দিতো তবে দেখতো যে, পাখিগুলো মুখে ঐ কথা বলছে ঠিকই কিন্ত দানা খেতে আসছে আর জালে ফেঁসে যাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের মুখের কথা তাদের কোন কাজেই আসছে না।
    –এই পাখিগুলো আসলে কি বলছে তারা সেটা নিজেরাই জানে না। পাখিগুলো জানে না- 'শিকারি' কি জিনিস! 'জাল' কি জিনিস! 'ফাসনা' কি জিনিস! তাই তোতারা মুখে যতই গান গাওক না কেন, তাও জালে ফেঁসে মৃত্যু ডেকে আনছে।
    ★ আজকের জামানায় আমাদের অবস্থাও ঠিক যেন পাখিদের মতই হয়ে গেছে। আমরা মুখে 'লা~ইলাহা ইল্লাল্লাহ' বলে সাক্ষ্য দিচ্ছি, কিন্তু আমরা এর মর্ম জানি না। প্রত্যেক সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ি কিন্তু আমরা বুঝি না এর ভিতর আল্লাহ কি বলতে চেয়েছেন।
    –একই সাথে আমরা সুদ-ঘুষ, পরনিন্দা, অহংকার, যিনা, গীবত, অশ্লীলতা, পর্দাহীনতা, ও অসংখ্য হারাম কাজ করছি আর কথা বলা পাখির মতই আবার কালেমা বলছি আর নিজেকে মুসলমান হিসেবে দাবীও করছি! কাজেই আমাদের এই সাক্ষ্যদান কথা বলা পাখির মতন। আমরা মুখে কালেমা জপার পরেও শিকারির জালে ফেঁসে যাচ্ছি।
    আল্লাহ তাআলা আমাদের যথাযথভাবে অনুবাধন করার তৌফিক দান করুন।
    আমীন
    –একজন বিজ্ঞ আলেম ছিলেন। যার অনেক ছাত্র ছিল। যখনই তার কাছে নতুন কোন শিষ্য আসতো তিনি তখন তার পরীক্ষা নিতেন। –তিনি কিছু পাখি পালতেন। আর পাখিগুলোকে তিনি একটি কথা শিক্ষা দিয়েছিলেন, কথাটি হল; "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। অর্থাৎ "শিকারি আসবে, খাবার দিবে, জাল পাতবে, ফেঁসে যেও না।" –যখনই নতুন কোন ছাত্র আসতো তখনই তিনি তাকে কিছু দানা আর একটি জাল দিয়ে বলতেন, "যাও ঐ গাছের নিচ থেকে কিছু পাখি ধরে নিয়ে আসো।" –পাখিগুলো মানুষ দেখামাত্রই এই বলে গান গাইতে শুরু করতো যে, "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। তখন বেশিরভাগ ছাত্রই ফিরে আসতো এই ভেবে যে, এত চালাক পাখি ধরা যাবে না! –কিন্ত যদি কোন ছাত্র জাল পাততো আর দানা দিতো তবে দেখতো যে, পাখিগুলো মুখে ঐ কথা বলছে ঠিকই কিন্ত দানা খেতে আসছে আর জালে ফেঁসে যাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের মুখের কথা তাদের কোন কাজেই আসছে না। –এই পাখিগুলো আসলে কি বলছে তারা সেটা নিজেরাই জানে না। পাখিগুলো জানে না- 'শিকারি' কি জিনিস! 'জাল' কি জিনিস! 'ফাসনা' কি জিনিস! তাই তোতারা মুখে যতই গান গাওক না কেন, তাও জালে ফেঁসে মৃত্যু ডেকে আনছে। ★ আজকের জামানায় আমাদের অবস্থাও ঠিক যেন পাখিদের মতই হয়ে গেছে। আমরা মুখে 'লা~ইলাহা ইল্লাল্লাহ' বলে সাক্ষ্য দিচ্ছি, কিন্তু আমরা এর মর্ম জানি না। প্রত্যেক সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ি কিন্তু আমরা বুঝি না এর ভিতর আল্লাহ কি বলতে চেয়েছেন। –একই সাথে আমরা সুদ-ঘুষ, পরনিন্দা, অহংকার, যিনা, গীবত, অশ্লীলতা, পর্দাহীনতা, ও অসংখ্য হারাম কাজ করছি আর কথা বলা পাখির মতই আবার কালেমা বলছি আর নিজেকে মুসলমান হিসেবে দাবীও করছি! কাজেই আমাদের এই সাক্ষ্যদান কথা বলা পাখির মতন। আমরা মুখে কালেমা জপার পরেও শিকারির জালে ফেঁসে যাচ্ছি। আল্লাহ তাআলা আমাদের যথাযথভাবে অনুবাধন করার তৌফিক দান করুন। আমীন
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়।
    এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়।
    ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়। এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়। ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • গাড়ি যদি পর্দা দিয়ে ঢাকতে চান তাহলে ঠিকমতো ঢাকবেন। পর্দা দিয়ে ঢাকার পর যেন গাড়ির অবকাঠামো না ফুটে ওঠে। ভিতরের গাড়ির সাইজ, মডেল, কালার কোন কিছুই যেন বোঝা না যায়।
    পর্দা কালারবিহীন কালো, নরমাল এবং অধিক পার্ট যুক্ত ও ঢিলেঢালা হলে ভালো যেন গাড়ি চোররা কিছুতেই বুঝতে না পারে ভিতরে কি গাড়ি আছে। মোটকথা এমনভাবে পর্দা দিয়ে ঢাকবেন যেন নিজের গাড়ি নিজে দেখলেও যেন সহজে আন্দাজ করতে না পারেন।
    গাড়ি যদি পর্দা দিয়ে ঢাকতে চান তাহলে ঠিকমতো ঢাকবেন। পর্দা দিয়ে ঢাকার পর যেন গাড়ির অবকাঠামো না ফুটে ওঠে। ভিতরের গাড়ির সাইজ, মডেল, কালার কোন কিছুই যেন বোঝা না যায়। পর্দা কালারবিহীন কালো, নরমাল এবং অধিক পার্ট যুক্ত ও ঢিলেঢালা হলে ভালো যেন গাড়ি চোররা কিছুতেই বুঝতে না পারে ভিতরে কি গাড়ি আছে। মোটকথা এমনভাবে পর্দা দিয়ে ঢাকবেন যেন নিজের গাড়ি নিজে দেখলেও যেন সহজে আন্দাজ করতে না পারেন।
    Sad
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • সাভারে ৫ শতাংশ জমি Novo
    ৳100
    In stock
    সাভার
    0 Anterior
    সাভারের ভিতরে জাহাঙ্গীর নগর ভার্সিটির পিছনে ৬০ ফিট রাস্তার থেকে এক প্লট ভিতরে রাস্তা ১৪ ফিটের সাথে ৫ শতাংশ করে ২ টি প্লট বিক্রি করা হবে।
    চার পর্চার নির্ভেজাল কাগজ স্কয়ার জমি,এখনি বাড়ি বাড়ি করার উপযোগি।
    সামনের প্লটে ১০ তলা বাড়ির প্লান পাস করা।
    কাজ ধরবেন, দেখার মতো জায়গা ভালো লাগবে ১০০%।
    জমির দাম ও ছবি ভিডিও পেতে হোয়াটসঅ্যাপ যোগাযোগ করবেন।
    মোঃ রাজু
    ০১৭১০০৮৮০৮০
    সাভারের ভিতরে জাহাঙ্গীর নগর ভার্সিটির পিছনে ৬০ ফিট রাস্তার থেকে এক প্লট ভিতরে রাস্তা ১৪ ফিটের সাথে ৫ শতাংশ করে ২ টি প্লট বিক্রি করা হবে। চার পর্চার নির্ভেজাল কাগজ স্কয়ার জমি,এখনি বাড়ি বাড়ি করার উপযোগি। সামনের প্লটে ১০ তলা বাড়ির প্লান পাস করা। কাজ ধরবেন, দেখার মতো জায়গা ভালো লাগবে ১০০%। জমির দাম ও ছবি ভিডিও পেতে হোয়াটসঅ্যাপ যোগাযোগ করবেন। মোঃ রাজু ০১৭১০০৮৮০৮০
    Love
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 6K Visualizações 0 Anterior
  • যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না,
    অনেকেই বিশ্বাস করবে না।
    তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই।
    এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে।
    আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না।
    একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন।

    সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন।
    এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা।
    এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন।

    গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ
    পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি,
    মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে)
    প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন
    দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু
    তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ
    চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক
    পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি)
    পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা।
    উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ।

    শীতকালীন সবজিঃ
    পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা।
    মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে)
    প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন,
    দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর,
    তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ,
    চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং
    পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি
    পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া।

    আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার।
    এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না।
    নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।

    🤔🤔যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না, অনেকেই বিশ্বাস করবে না। তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই। 🎯এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে। আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না। একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন। সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন। এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা। এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন। গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি, মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে) প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি) পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা। উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ। শীতকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা। মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে) প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন, দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর, তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ, চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া। আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার। এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না। নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
Páginas Impulsionadas
Patrocinado
fresh