• বিবাহিত জীবন এর অপ্রিয় সত্য।

    ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি।

    ১. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন।

    ২. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslighting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!!

    ৩. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি।

    ৪. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন।

    ৫. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন।

    ৬. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না।
    .
    ৭. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়।
    .
    ৮. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন।
    .
    ৯. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন।
    .
    সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে। সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়। তবে এতে দুজনেরই সহযোগিতাপূর্ণ হতে হয়।
    বিবাহিত জীবন এর অপ্রিয় সত্য। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি। ১. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন। ২. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslighting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!! ৩. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি। ৪. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন। ৫. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন। ৬. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না। . ৭. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়। . ৮. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন। . ৯. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন। . সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে। সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়। তবে এতে দুজনেরই সহযোগিতাপূর্ণ হতে হয়।
    Love
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 16K Visualizações 0 Anterior
  • প্রশ্ন: স্বামী কাকে বলে? স্বামী কত প্রকার ও কি কি?

    উত্তর:-দেশে প্রচলিত আইনানুযায়ি বৈবাহিক সম্পর্কে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর সঙ্গে দাম্পত্যের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাওয়া প্রাপ্তবয়স্ক পুরষটিকে স্বামী বলে। একজন স্বামী তার স্ত্রী'র থাকা-খাওয়া, ভরণ-পোষণ, জৈবিক চাহিদা, মানবিক অধিকার, সামাজিক মর্যাদা, প্রচলিত আইনের বিধি নিষেধ, ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, সমসাময়িক ও যুগোপযোগী দায়-দায়িত্ব পালনকারী হলো স্বামী।

    ভালো স্বামী' আর খারাপ স্বামী' হিসাবে দুই ভাবে প্রচলিত থাকলেও বারো প্রকার স্বামী বর্তমান সমাজে বিরাজ করে। যথা:

    ১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband):
    এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে।

    ২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband):
    এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত।

    ৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না।

    ৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband):
    এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না।

    ৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না।

    ৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband):
    এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে।

    ৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband):
    এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না।

    ৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband):
    এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে।

    ৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband):
    এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত।

    ১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়।

    ১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband):
    এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী।

    ১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband):
    এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে। তবে এরা খুব Limited Edition ও বিলুপ্তপ্রায় বিপন্ন প্রজাতির।

    আপনি কোন প্রকারের স্বামী বা আপনারটা কোন প্রকারের স্বামী দয়া করে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
    প্রশ্ন: স্বামী কাকে বলে? স্বামী কত প্রকার ও কি কি? উত্তর:-দেশে প্রচলিত আইনানুযায়ি বৈবাহিক সম্পর্কে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর সঙ্গে দাম্পত্যের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাওয়া প্রাপ্তবয়স্ক পুরষটিকে স্বামী বলে। একজন স্বামী তার স্ত্রী'র থাকা-খাওয়া, ভরণ-পোষণ, জৈবিক চাহিদা, মানবিক অধিকার, সামাজিক মর্যাদা, প্রচলিত আইনের বিধি নিষেধ, ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, সমসাময়িক ও যুগোপযোগী দায়-দায়িত্ব পালনকারী হলো স্বামী। ভালো স্বামী' আর খারাপ স্বামী' হিসাবে দুই ভাবে প্রচলিত থাকলেও বারো প্রকার স্বামী বর্তমান সমাজে বিরাজ করে। যথা: ১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband): এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে। ২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband): এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত। ৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না। ৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband): এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না। ৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না। ৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband): এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে। ৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband): এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না। ৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband): এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে। ৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband): এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত। ১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়। ১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband): এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী। ১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband): এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে। তবে এরা খুব Limited Edition ও বিলুপ্তপ্রায় বিপন্ন প্রজাতির। আপনি কোন প্রকারের স্বামী বা আপনারটা কোন প্রকারের স্বামী দয়া করে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
    Like
    3
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 3K Visualizações 0 Anterior
  • হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

    হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়।

    হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।

    এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন।

    অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে।

    একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই।

    ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা।

    এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো❓ ◾হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়। ◾ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়। ◾ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়। ◾হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। ◾এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন। ◾অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে। ◾একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই। ◾ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা। ◾এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • আসুন জেনে নিই ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ

    ★গেন্ডারিয়া
    ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগেরদিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।

    ★ভুতের গলিঃ
    এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।

    ★মহাখালিঃ
    মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।

    ★ইন্দিরা রোডঃ
    এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।

    ★পিলখানাঃ
    ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো । বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা । বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।

    ★এলিফ্যানট রোডঃ
    পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল"এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো । সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো । যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"।

    ★কাকরাইলঃ
    ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল । নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।

    ★রমনা পার্কঃ অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির" । মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক । পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।

    ★গোপীবাগঃ
    গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন । নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন । পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।

    ★টিকাটুলিঃ
    হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।

    ★তোপখানাঃ
    ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।

    ★পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
    ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা ।

    ★বায়তুল মোকারম নামঃ
    ১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার । তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,আবাসিক বাড়িঘর চলে যায় । আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে । এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো । ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয় ।

    ★ধানমন্ডিঃ
    এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো । হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।

    ★পরীবাগঃ
    পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল । সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ ।
    পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল, নাম – পাগলা । মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন । অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত । সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।

    ★ফার্মগেটঃ
    কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল । সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।

    ★শ্যামলীঃ
    ১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন । এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।

    ★সূত্রাপুরঃ
    কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর । এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
    আসুন জেনে নিই ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ ★গেন্ডারিয়া ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগেরদিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত। ★ভুতের গলিঃ এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে। ★মহাখালিঃ মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী। ★ইন্দিরা রোডঃ এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ। ★পিলখানাঃ ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো । বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা । বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ। ★এলিফ্যানট রোডঃ পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল"এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো । সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো । যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"। ★কাকরাইলঃ🏇 ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল । নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"। ★রমনা পার্কঃ🤼 অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির" । মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক । পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"। ★গোপীবাগঃ গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন । নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন । পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"। ★টিকাটুলিঃ হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"। ★তোপখানাঃ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে। ★পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা । ★বায়তুল মোকারম নামঃ ১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার । তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,আবাসিক বাড়িঘর চলে যায় । আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে । এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো । ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয় । ★ধানমন্ডিঃ এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো । হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল। ★পরীবাগঃ পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল । সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ । পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল, নাম – পাগলা । মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন । অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত । সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"। ★ফার্মগেটঃ কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল । সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট। ★শ্যামলীঃ ১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন । এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী। ★সূত্রাপুরঃ কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর । এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
    Like
    9
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • ছানা কাটানো জল, নুন, চিনি, জোয়ান, ঘি দিয়ে আটা মেখে তিনকোনা পরোটা। ছানার জল দিয়ে আটা ময়দা মাখলে লুচি-পরোটা একদম নরম তুলতুলে হয়। বানানোর পর ঠান্ডা হয়ে গেলেও ঐরকম নরম থাকে। আবার রুটির আটা মাখার সময় একটু গরম দুধ দিই, এই এক'ই কারনে। চালের গুঁড়োর রুটি হয় আটা সেদ্ধ করে। জলে নুন আর সাদা তেল ফুটিয়ে তারমধ্যে চালের গুঁড়ো দিয়ে সমানে নাড়তে হবে। দলা পাকিয়ে কড়াইয়ের গা ছেড়ে উঠে এলে ঠাণ্ডা হতে দিন। আর একটু তেল দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। বাকি রুটির পদ্ধতি এক, শুধু ছাঁকনি তে করে সেঁকতে নেই। কাপড়ের পোটলা বানিয়ে তাওয়াতেই চেপে চেপে ভাজতে হয়।
    পরোটা বানানোর নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম নেই। আটা বা ময়দায় পছন্দ মতো মশলা মেশান, কি পালং শাক বাটা/ বিট বাটা/ সেদ্ধ আলু/ গ্রেট করা মুলো দিয়ে একসাথে মাখুন, কি আটা-ময়দার লেচিতে পনির, মাছ, মাংস, সবজি যার খুশি পুর ভরুন ইচ্ছেমতো; তারপর বেলুন, ভাজুন, খান।

    এর থেকে সহজ জলখাবার হয়না মশাই!!
    ছানা কাটানো জল, নুন, চিনি, জোয়ান, ঘি দিয়ে আটা মেখে তিনকোনা পরোটা। ছানার জল দিয়ে আটা ময়দা মাখলে লুচি-পরোটা একদম নরম তুলতুলে হয়। বানানোর পর ঠান্ডা হয়ে গেলেও ঐরকম নরম থাকে। আবার রুটির আটা মাখার সময় একটু গরম দুধ দিই, এই এক'ই কারনে। চালের গুঁড়োর রুটি হয় আটা সেদ্ধ করে। জলে নুন আর সাদা তেল ফুটিয়ে তারমধ্যে চালের গুঁড়ো দিয়ে সমানে নাড়তে হবে। দলা পাকিয়ে কড়াইয়ের গা ছেড়ে উঠে এলে ঠাণ্ডা হতে দিন। আর একটু তেল দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। বাকি রুটির পদ্ধতি এক, শুধু ছাঁকনি তে করে সেঁকতে নেই। কাপড়ের পোটলা বানিয়ে তাওয়াতেই চেপে চেপে ভাজতে হয়। পরোটা বানানোর নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম নেই। আটা বা ময়দায় পছন্দ মতো মশলা মেশান, কি পালং শাক বাটা/ বিট বাটা/ সেদ্ধ আলু/ গ্রেট করা মুলো দিয়ে একসাথে মাখুন, কি আটা-ময়দার লেচিতে পনির, মাছ, মাংস, সবজি যার খুশি পুর ভরুন ইচ্ছেমতো; তারপর বেলুন, ভাজুন, খান।❤️❤️ এর থেকে সহজ জলখাবার হয়না মশাই!! 😂
    Like
    Love
    2K
    1 Comentários 1 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল
    ৩-৪ বছরেই ফলন
    সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন
    দামঃ ৮০০ টাকা
    Hotline:
    01608184120
    #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত
    ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা
    ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০
    ৩/বিএন ৭ ১০০০
    ৪/ভেরিগেড আম ৬০০
    ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০
    ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০
    ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০
    ৮/কেষার আম ৯০০
    ৯/দেশারি আম ৯০০
    ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০
    ১১/বারি ১৩ ১০০০
    ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০
    ১৩/ইলামতী ৯৫০
    #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত
    ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/=
    ২) আলফেনসো : ৬০০/=
    ৩) বুনাই কিং : ৬০০/=
    ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/=
    ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/=
    ৬) কিউজাই: ৪০০/=
    ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/=
    ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/=
    ৯) বারি-4 : ৩০০/=
    ১০) গৌরমতি: ২৫০/=
    ১১) ডকমাই: ৬০০/=
    ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/=
    ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/=
    ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/=
    ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/=
    ১৬) চোষা: ৪০০/=
    ১৭) হানিডিউ: ৬০০/=
    ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/=
    ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/=
    ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/=
    #দেশি_আম_গাছ
    ১৮) বারি-11: ৩০০/=
    ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/=
    ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/=
    ২১) ফজলি: ২৫০/=
    ২২) আম রুপালি: ২৫০/=
    ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/=
    ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/=
    ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/=
    ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/=
    ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/=
    #পার্সিমন
    ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/=
    ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/=
    ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/=
    #কাঁঠাল
    ৩১) হাজারী: ১৫০/=
    ৩২) বারো মাসি: ৬০০/=
    ৩৩) দেশি: ১০০/=
    ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/=
    ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/=
    #নাসপাতি
    ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/=
    #আনার
    ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/=
    ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/=
    ৩৭) বেদেনা: ৩০০/=
    ৩৮) ডালিম: ৩০০/=
    #আপেল
    ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/=
    ৪০) সামার: ১৩০০/=
    ৪১) সবুজ: ১৩০০/=
    ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/=
    ৪৩) আন্না: ১৩০০/=
    ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/=
    ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/=
    #আঙ্গুর
    ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/=
    #কমল
    ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/=
    ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/=
    ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/=
    ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/=
    ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/=
    #মাল্টা
    ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/=
    ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/=
    ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/=
    ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/=
    ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/=
    #পেয়ারা
    ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/=
    ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/=
    ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/=
    ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/=
    ৬২) সুপার-১০ : ১০০/=
    ৬৩) থাই-৩ : ১০০/=
    ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/=
    #ছবেদা
    ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/=
    ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/=
    ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/=
    #ড্রাগন
    ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/=
    ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/=
    ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/=
    ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/=
    #লিচু
    ৭২) চায়না-3 : ৩০০/=
    ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/=
    ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/=
    ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/=
    #নারিকেল
    ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/=
    ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/=
    ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/=
    ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/=
    ৮০) দেশী: ৩০০/=
    #সৌদির_খেজুর
    ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/=
    ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/=
    ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/=
    )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/=
    #লেবু
    ৮৪) কাগজি: ১০০/=
    ৮৫) সিডলেস: ১০০/=
    ৮৬) চায়না: ১০০/=
    ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/=
    ৮৮) জারা: ৪০০/=
    #জাম্বুরা
    ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/=
    ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/=
    ৯১) দেশী: ১০০/=
    #শরিফা
    ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/=
    ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/=
    ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/=
    মিশরীয় শরিফা ৫০০
    #আমলকি
    ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/=
    ৯৬) দেশি : ১০০/=
    #জাম
    ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/=
    ৯৮) থাই জাম: ৫০০/=
    ৯৯) পটল জাম:৪৫০
    ১০০) দেশী: ১০০/=
    #ডুমুর
    ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/=
    ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/=
    #তেঁতুল
    ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/=
    #করমচ
    ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/=
    ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/=
    ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/=
    ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/=
    #জলপাই
    ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/=
    ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/=
    #লটকন
    ১১২) লটকন কলম: ৩০০/=
    #জামরুল
    ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/=
    ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/=
    #কামরাঙ্গা
    ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/=
    ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/=
    ১১৭) দেশি টক: ২০০/=
    #আমড়
    ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/=
    ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/=
    ১২০) দেশি টক: ১০০/=
    #গাব
    ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/=
    ১২২) দেশি গাব: ২০০/=
    #বেল
    ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/=
    ১২৪) দেশি বেল: ১০০/=
    #জয়তুন
    ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/=
    ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/=
    #বাদাম
    ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/=
    ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/=
    ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/=
    ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/=
    #পিনাট_বার
    ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/=
    #লঙ্গান
    ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/=
    ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/=
    #লখাট_ফল
    ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/=
    ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/=
    #মাঙ্গস্টিং_ফল
    ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/=
    ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/=
    #করোসল_ফল
    ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/=
    ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/=
    #এগফ্রট
    ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/=
    ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/=
    #মিরাকেল_বেরি
    ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/=
    #কফি
    ১৪৩) কফি: ১০০০
    #কোকাম
    ১৪৪) কেকাম: ১০০০
    #লুকলুকি
    ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/=
    #চেরি
    ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/=
    ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/=
    ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/=
    #এপ্রিকট
    ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/=
    ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০=
    #ফুলাচান
    ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/=
    ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/=
    #রাম্বুটান
    ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/=
    ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/=
    #ডুরিয়ান_ফল
    ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/=
    ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/=
    #এভোকেডো
    ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/=
    ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/=
    #পিচ ফল
    ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/=
    ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/=
    #মালবেরি
    ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/=
    ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/=
    #সাম্পেল
    ১৬২) সান্তোল: ১২০০/=
    #বাকব_বেরি
    ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/=
    #ব্রেড_ফুড
    ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/=
    ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/=
    #কল
    ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/=
    ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/=
    ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/=
    ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/=
    ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/=
    ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/=
    ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/=
    #গোলাপজাম
    ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/=
    #কতবেল
    ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/=
    ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/=
    ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/=
    #কুল
    ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/=
    ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/=
    ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/=
    ১৮০) আপেল: ১০০/=
    ১৮১) সিডলেস:১০৫০/=
    ১৮২) দেশি টক: ১০০/=
    #বিলম্বি
    ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/=
    #সাতকড়া
    ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/=
    #মসল
    ১৮৫) এলাচ: ৩০০/=
    ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/=
    ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/=
    ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/=
    ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/=
    ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/=
    ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/=
    ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/=
    ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/=
    ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/=
    #চালতা
    ১৯৫) চালতা: ৩০০/=
    Hotline:
    09613822861
    ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম
    ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861
    ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132
    ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486
    ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875
    রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল ▶️৩-৪ বছরেই ফলন ▶️সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন দামঃ ৮০০ টাকা Hotline: 01608184120 #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০ ৩/বিএন ৭ ১০০০ ৪/ভেরিগেড আম ৬০০ ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০ ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০ ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০ ৮/কেষার আম ৯০০ ৯/দেশারি আম ৯০০ ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০ ১১/বারি ১৩ ১০০০ ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০ ১৩/ইলামতী ৯৫০ #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/= ২) আলফেনসো : ৬০০/= ৩) বুনাই কিং : ৬০০/= ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/= ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/= ৬) কিউজাই: ৪০০/= ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/= ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/= ৯) বারি-4 : ৩০০/= ১০) গৌরমতি: ২৫০/= ১১) ডকমাই: ৬০০/= ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/= ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/= ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/= ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/= ১৬) চোষা: ৪০০/= ১৭) হানিডিউ: ৬০০/= ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/= ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/= ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/= #দেশি_আম_গাছ ১৮) বারি-11: ৩০০/= ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/= ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/= ২১) ফজলি: ২৫০/= ২২) আম রুপালি: ২৫০/= ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/= ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/= ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/= ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/= ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/= #পার্সিমন ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/= ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/= ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/= #কাঁঠাল ৩১) হাজারী: ১৫০/= ৩২) বারো মাসি: ৬০০/= ৩৩) দেশি: ১০০/= ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/= ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/= #নাসপাতি ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/= #আনার ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/= ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/= ৩৭) বেদেনা: ৩০০/= ৩৮) ডালিম: ৩০০/= #আপেল ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/= ৪০) সামার: ১৩০০/= ৪১) সবুজ: ১৩০০/= ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/= ৪৩) আন্না: ১৩০০/= ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/= ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/= #আঙ্গুর ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/= #কমলা ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/= ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/= ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/= ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/= ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/= #মাল্টা ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/= ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/= ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/= ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/= ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/= #পেয়ারা ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/= ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/= ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/= ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/= ৬২) সুপার-১০ : ১০০/= ৬৩) থাই-৩ : ১০০/= ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/= #ছবেদা ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/= ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/= ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/= #ড্রাগন ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/= ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/= ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/= ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/= #লিচু ৭২) চায়না-3 : ৩০০/= ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/= ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/= ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/= #নারিকেল ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/= ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/= ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/= ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/= ৮০) দেশী: ৩০০/= #সৌদির_খেজুর ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/= ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/= ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/= )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/= #লেবু ৮৪) কাগজি: ১০০/= ৮৫) সিডলেস: ১০০/= ৮৬) চায়না: ১০০/= ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/= ৮৮) জারা: ৪০০/= #জাম্বুরা ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/= ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/= ৯১) দেশী: ১০০/= #শরিফা ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/= ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/= ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/= মিশরীয় শরিফা ৫০০ #আমলকি ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/= ৯৬) দেশি : ১০০/= #জাম ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/= ৯৮) থাই জাম: ৫০০/= ৯৯) পটল জাম:৪৫০ ১০০) দেশী: ১০০/= #ডুমুর ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/= ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/= #তেঁতুল ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/= #করমচা ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/= ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/= ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/= ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/= #জলপাই ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/= ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/= #লটকন ১১২) লটকন কলম: ৩০০/= #জামরুল ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/= ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/= #কামরাঙ্গা ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/= ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/= ১১৭) দেশি টক: ২০০/= #আমড়া ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/= ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/= ১২০) দেশি টক: ১০০/= #গাব ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/= ১২২) দেশি গাব: ২০০/= #বেল ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/= ১২৪) দেশি বেল: ১০০/= #জয়তুন ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/= ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/= #বাদাম ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/= ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/= ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/= ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/= #পিনাট_বার ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/= #লঙ্গান ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/= ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/= #লখাট_ফল ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/= ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/= #মাঙ্গস্টিং_ফল ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/= ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/= #করোসল_ফল ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/= ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/= #এগফ্রট ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/= ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/= #মিরাকেল_বেরি ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/= #কফি ১৪৩) কফি: ১০০০ #কোকাম ১৪৪) কেকাম: ১০০০ #লুকলুকি ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/= #চেরি ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/= ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/= ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/= #এপ্রিকট ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/= ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০= #ফুলাচান ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/= ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/= #রাম্বুটান ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/= ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/= #ডুরিয়ান_ফল ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/= ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/= #এভোকেডো ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/= ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/= #পিচ ফল ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/= ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/= #মালবেরি ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/= ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/= #সাম্পেল ১৬২) সান্তোল: ১২০০/= #বাকব_বেরি ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/= #ব্রেড_ফুড ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/= ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/= #কলা ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/= ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/= ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/= ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/= ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/= ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/= ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/= #গোলাপজাম ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/= #কতবেল ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/= ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/= ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/= #কুল ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/= ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/= ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/= ১৮০) আপেল: ১০০/= ১৮১) সিডলেস:১০৫০/= ১৮২) দেশি টক: ১০০/= #বিলম্বি ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/= #সাতকড়া ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/= #মসলা ১৮৫) এলাচ: ৩০০/= ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/= ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/= ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/= ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/= ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/= ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/= ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/= ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/= ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/= #চালতা ১৯৫) চালতা: ৩০০/= Hotline: 09613822861 ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861 ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132 ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486 ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875 রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    Like
    10
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
Patrocinado
fresh