• জমি বিক্রি করা হবে Νέο
    ৳1
    Σε απόθεμα
    শ্রীমঙ্গল
    0 Προεπισκόπηση
    পর্যটন নগরী ও চায়ের রাজধানী খ্যাত শ্রীমঙ্গলে
    দার্জিলিং টিলার পাশে। ১২৩ শতাংশ জমি বিক্রি করা হবে।
    খুব মনোরম পরিবেশ পাহাড় আর সমতল মিলিয়ে।
    জমিটি রিসোর্ট অথবা বাংলো বাড়ী করার জন্য খুবই উপযোগী। জমির পাশে গ্র্যান্ড সুলতান শ্রীমঙ্গল এর বিশাল একটি প্রজেক্ট সামনের জমি। Grand Sultan Tea Resort & Golf.
    ২০২৫-২০২৬ সাল পর্যন্ত খাজনা সহ সব ধরনের কাগজপত্র কমপ্লিট করা আছে।
    বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন
    ০১৭৬৬-২১৬২১৯ মালিক পক্ষ।
    পর্যটন নগরী ও চায়ের রাজধানী খ্যাত শ্রীমঙ্গলে দার্জিলিং টিলার পাশে। ১২৩ শতাংশ জমি বিক্রি করা হবে। খুব মনোরম পরিবেশ পাহাড় আর সমতল মিলিয়ে। জমিটি রিসোর্ট অথবা বাংলো বাড়ী করার জন্য খুবই উপযোগী। জমির পাশে গ্র্যান্ড সুলতান শ্রীমঙ্গল এর বিশাল একটি প্রজেক্ট সামনের জমি। Grand Sultan Tea Resort & Golf. ২০২৫-২০২৬ সাল পর্যন্ত খাজনা সহ সব ধরনের কাগজপত্র কমপ্লিট করা আছে। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন ০১৭৬৬-২১৬২১৯ মালিক পক্ষ।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 6χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে যাবেন।
    ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকেই ফিরিয়ে দিয়েছে?
    বোডিং দেয় নাই?
    আপনি অবাক হয়ে গেছেন...হিসাব মেলাতে পারছেন না।

    বিস্তারিত

    যে কোন দেশেই ট্রানজিট নিয়ে থার্ড কান্ট্রিতে যাওয়ার সময় সেকেন্ড কান্ট্রির ট্রানজিট ভিসা লাগে।
    তবে যদি টিকিট কাটার সময় সেম পি এন আর এর সেম এয়ারলাইনসে সর্ট ট্রানজিট এ টিকিট নেন তখন লেয়বিলিটি এয়ারলাইন্স এর উপরে বর্তায়।

    যেমন আপনি ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে যাবেন।ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের টিকিট নিলেন।ট্রানজিট দিল্লিতে।
    আপনার টিকিটে লেখা আছে self Transfer এই ক্ষেত্রে ঢাকা থেকে আপনি বোডিং পাবেন না যদি ইন্ডিয়ার ভিসা না থাকে।

    কেনো পাবেন না?
    self transfer হলে আপনার লাগেজ চলে যাবে বেল্টে।লাগেজ সংগ্রহ করার জন্যেও আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।ভিসা নাই তাই ইমিগ্রেশন হবে না আপনার।
    আপনি বলতে পারেন আমার লাগেজ নাই।
    এই ক্ষেত্রে দিল্লি - কুয়ালামাপুরের বোডিং নেয়ার জন্যে হলেও আপনাকে কাউন্টারে যেতে হবে।এর জন্য আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।

    সো এই জটিলতার জন্য ঢাকা থেকেই আপনাকে দিল্লির বোডিং দিবে না।

    তাই সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে হলে টিকিট ইস্যু করার সময় self transfer এর ব্যাপার টা খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য করতে হবে।

    কোন কোন ক্ষেত্রে সেম এয়ারলাইনস না হলেও সেম পি এন আর হয় যদি দুইটা এয়ারলাইন্স তাদের কোড শেয়ার করে যাত্রী পরিবহন করে.....

    নোট- পোস্ট টা নিজের ওয়ালে শেয়ার করে রাখলে আপনার মত অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন টি জানতে পারবে।
    সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে যাবেন। ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকেই ফিরিয়ে দিয়েছে? বোডিং দেয় নাই? আপনি অবাক হয়ে গেছেন...হিসাব মেলাতে পারছেন না। বিস্তারিত 👇 যে কোন দেশেই ট্রানজিট নিয়ে থার্ড কান্ট্রিতে যাওয়ার সময় সেকেন্ড কান্ট্রির ট্রানজিট ভিসা লাগে। তবে যদি টিকিট কাটার সময় সেম পি এন আর এর সেম এয়ারলাইনসে সর্ট ট্রানজিট এ টিকিট নেন তখন লেয়বিলিটি এয়ারলাইন্স এর উপরে বর্তায়। যেমন আপনি ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে যাবেন।ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের টিকিট নিলেন।ট্রানজিট দিল্লিতে। আপনার টিকিটে লেখা আছে self Transfer এই ক্ষেত্রে ঢাকা থেকে আপনি বোডিং পাবেন না যদি ইন্ডিয়ার ভিসা না থাকে। কেনো পাবেন না? 👇 self transfer হলে আপনার লাগেজ চলে যাবে বেল্টে।লাগেজ সংগ্রহ করার জন্যেও আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।ভিসা নাই তাই ইমিগ্রেশন হবে না আপনার। আপনি বলতে পারেন আমার লাগেজ নাই। এই ক্ষেত্রে দিল্লি - কুয়ালামাপুরের বোডিং নেয়ার জন্যে হলেও আপনাকে কাউন্টারে যেতে হবে।এর জন্য আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে। সো এই জটিলতার জন্য ঢাকা থেকেই আপনাকে দিল্লির বোডিং দিবে না। তাই সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে হলে টিকিট ইস্যু করার সময় self transfer এর ব্যাপার টা খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য করতে হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে সেম এয়ারলাইনস না হলেও সেম পি এন আর হয় যদি দুইটা এয়ারলাইন্স তাদের কোড শেয়ার করে যাত্রী পরিবহন করে..... নোট- পোস্ট টা নিজের ওয়ালে শেয়ার করে রাখলে আপনার মত অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন টি জানতে পারবে।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • আমাদের আশেপাশে এমন গায়ে ঘা-ওয়ালা কুকুর প্রায়ই দেখা যায়৷ মাত্র ১০ টাকার একটি ঔষধের অভাবে অবলা প্রাণীগুলো একসময় ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়। কাউকে বলার ক্ষমতাও তার নেই।
    'NEOMEC' কিংবা ('Ivermectin' গ্রুপের) যে কোন একটি ঔষধ ফার্মেসি থেকে কিনে মিষ্টি কিংবা রুটি অথবা যে কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাইয়ে দিন। দেখবেন কয়েক দিনেই সুস্থ হয়ে যাবে।
    (ঔষধের গায়েই সব তথ্য পাবেন) (একটি সিগারেটের পেছনে দশ টাকা না নষ্ট করে চলুন একটি প্রাণীকে সুস্থ করে তুলি

    (সংগৃহীত)
    আমাদের আশেপাশে এমন গায়ে ঘা-ওয়ালা কুকুর প্রায়ই দেখা যায়৷ মাত্র ১০ টাকার একটি ঔষধের অভাবে অবলা প্রাণীগুলো একসময় ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়। কাউকে বলার ক্ষমতাও তার নেই। 'NEOMEC' কিংবা ('Ivermectin' গ্রুপের) যে কোন একটি ঔষধ ফার্মেসি থেকে কিনে মিষ্টি কিংবা রুটি অথবা যে কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাইয়ে দিন। দেখবেন কয়েক দিনেই সুস্থ হয়ে যাবে। (ঔষধের গায়েই সব তথ্য পাবেন) (একটি সিগারেটের পেছনে দশ টাকা না নষ্ট করে চলুন একটি প্রাণীকে সুস্থ করে তুলি (সংগৃহীত)
    Like
    Love
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে,
    এইরকম একটি বাস...BUS
    প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে |
    তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে
    গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া
    ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন,
    আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp)
    গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে, এইরকম একটি বাস...BUS প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে | তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন, আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp) গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়া যে একটা দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড় 0.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা পাউরুটি ঘরে নিয়ে আসাই যার সারা জীবনের কাজ। যে কাজটি তার জন্য অদ্বিতীয় এবং কখনো পরিবর্তন হয় না। এই ফাটলটাই হলো তার পৃথিবী। আর তার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু এক কণা রুটির টুকরা । তারপর আর কিছুই নেই। এ জন্য তাকে দোষ দেয়াও ঠিক না । কারণ এটাই তার অনুভূতির সর্বোচ্চ সীমা।
    কিন্তু মানুষ অনুধাবণ করে পিপঁড়ার এই ফাটলটি কেবলমাত্র দেয়ালের একটা চিঁড়। আর দেয়ালটি একটি কক্ষের মাঝে। কক্ষটি একটি অ্যাপার্টমেন্টে। এই অ্যাপার্টমেন্টটির মতো আরো অনেক অ্যাপার্টমেন্ট থাকে একটা ভবনে। যে ভবনটি একটি এলাকায়। এলাকাটি শহরের ছোট একটা এলাকা। শহরটি কোন এক দেশে। দেশটি একটা বড় মহাদেশের ছোট অংশ। এরকম আরো সাতটি মহাদেশ রয়েছে একটা গ্রহে। পৃথিবী নামক এই গ্রহটি সূর্য নামক এক বিশাল নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। এরকম নক্ষত্র রয়েছে অগণিত। যা হলো একটা গ্যালাক্সি। আর এরকম কমপক্ষে একশো হাজার মিলিয়ন গ্যালাক্সি মহাশূন্যে অপার বিস্ময় নিয়ে ভেসে চলেছে। কত বিপুল বিশাল এই বিশ্ব।
    এর সব কিছু মানুষ জানে। তবুও কত মানুষ অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়ের মতো নিজেকে একটি ছোট ফাটলে বন্দি করে রাখে । পিপঁড়া যেমন তার অনুভূতির সীমিত ঘরে একা চলাচল করে। মানুষও ঠিক তেমনি তার সংকীর্ণ চিন্তায় বন্দি হয়ে থাকে। আল্লাহ যে জ্ঞান, কল্পনা, উদ্ভাবন, হাতিয়ার, কৌশল এবং বুদ্ধি মানুষকে দিয়েছেন এবং যে রহস্যময় মহাবিশ্বের সন্ধান মানুষ পেয়েছে। তবুও অধিকাংশ মানুষ একটা ধূসর শামুক, কচ্ছপ বা পিপঁড়ার মতো একটা ছোট ফাটলে আবদ্ধ হয়ে থাকে তার ঘৃণা, ক্ষোভ, লোভ এবং আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে।
    আমরা দেখি কিছু মানুষ প্রতিশোধ আর ঘৃণার অন্ধকার দুনিয়ায় আটকে আছে। তারা প্রতিদিন কেবল প্রতিশোধের ভাবনায় ডুবে থাকে এবং তাদের অস্তিত্ব শুধু শত্রুকে আক্রমণ করার পথ খোঁজে। পিপঁড়ার জীবনে যেমন শুধুই এক কণা রুটি। তাদের জীবনেও তেমনি শুধু ঘৃণা, লোভ আর প্রতিহিংসা।
    কিন্তু পৃথিবীতো বিশাল এবং অসীম। রাশি রাশি বৃক্ষে প্রতিদিন কত নতুন পত্রপল্লবে শোভিত হয়, কত ফুল প্রস্ফুটিত হয়, কত পাহাড় বেয়ে স্রোতস্বিনী ঝরণা নামে, কত প্রজাপতি তার সুন্দর ডানায় নিজেকে বিকশিত করে, কত বাতাসে সুরের মূর্ছনা জাগে, কত নবাগত শুিশু প্রতিদিন পৃথিবীতে জন্ম নেয়। মানুষের ভালোবাসার বিশ্বতো অবিরাম এবং অবাক করার মতো । তাহলে কেন মানুষ নিজেকে ফাটলগুলির মধ্যে বন্দি করে রাখবে? কেন কেবলমাত্র ক্ষোভ আর লালসায় এমন এক অলৌকিক সুন্দর জীবন ফুরিয়ে যাবে? কেন নিজের সংকীর্ণ চিন্তা থেকে বেরিয়ে বৃহত্তর জাতি, মানবতা বা প্রকৃতি ও সৃষ্টির দিকে সে এগিয়ে যা
    বে না?
    মানুষ কি দেখেনা- পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে পিপঁড়া পিপঁড়াই রয়ে গেছে, জিরাপ জিরাপই রয়ে গেছে, বাঘ বাঘই রয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ তার বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিদিন মানুষের বিকাশ ঘটে, ঘটছে , ঘটবে। কিন্তু যারা সভ্যতায় সামনের দিকে এগোয়- মানুষকি তাদের সহযাত্রী না হয়ে শুধু হিংসা আর ঘৃণায় বন্দি হয়ে পিপঁড়ার মতো ছোট ফাটলেই আটকে থাকবে।
    মানুষ কি বুঝতে পারেনা- পৃথিবীর সব ঘৃণা মিলে কোনো ফুলের প্রস্ফুটন বন্ধ করে রাখতে পারেনা। মানুষ বড়জোড় কোনো প্রবাহমান নদীতে বাঁধ দিতে পারে, কিন্তু সে আকাশের মেঘকে আটকাতে পারেনা। সংকীর্ণ পৃথিবী থেকে যদি মানুষ একবার বের হয়ে যেতে পারে সে প্রতিদিন আকাশের মেঘ হতে পারে, ভালোবাসার ফল্গুধারায় স্রোতস্বীনি নদী হতে পারে, কারো ভরসার শ্যামল ছায়া হতে পারে, সে প্রতিদিন ফুল হয়ে ফুটতে পারে।
    কিন্তু বড় দূর্ভাগ্য দেশ, ভূখণ্ড স্বাধীন হওয়ার পরও কত মানুষ তার চিন্তাকে পরাধীন করে রাখে। লোভ, ঘৃণা আর হিংসার কারণে কত মানুষ পিপঁড়ার মতো এক সংকীর্ণ ফাটলে তার অপার সম্ভাবনাময় একটা জীবন শেষ করে দেয়
    অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়া যে একটা দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড় 0.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা পাউরুটি ঘরে নিয়ে আসাই যার সারা জীবনের কাজ। যে কাজটি তার জন্য অদ্বিতীয় এবং কখনো পরিবর্তন হয় না। এই ফাটলটাই হলো তার পৃথিবী। আর তার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু এক কণা রুটির টুকরা । তারপর আর কিছুই নেই। এ জন্য তাকে দোষ দেয়াও ঠিক না । কারণ এটাই তার অনুভূতির সর্বোচ্চ সীমা। কিন্তু মানুষ অনুধাবণ করে পিপঁড়ার এই ফাটলটি কেবলমাত্র দেয়ালের একটা চিঁড়। আর দেয়ালটি একটি কক্ষের মাঝে। কক্ষটি একটি অ্যাপার্টমেন্টে। এই অ্যাপার্টমেন্টটির মতো আরো অনেক অ্যাপার্টমেন্ট থাকে একটা ভবনে। যে ভবনটি একটি এলাকায়। এলাকাটি শহরের ছোট একটা এলাকা। শহরটি কোন এক দেশে। দেশটি একটা বড় মহাদেশের ছোট অংশ। এরকম আরো সাতটি মহাদেশ রয়েছে একটা গ্রহে। পৃথিবী নামক এই গ্রহটি সূর্য নামক এক বিশাল নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। এরকম নক্ষত্র রয়েছে অগণিত। যা হলো একটা গ্যালাক্সি। আর এরকম কমপক্ষে একশো হাজার মিলিয়ন গ্যালাক্সি মহাশূন্যে অপার বিস্ময় নিয়ে ভেসে চলেছে। কত বিপুল বিশাল এই বিশ্ব। এর সব কিছু মানুষ জানে। তবুও কত মানুষ অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়ের মতো নিজেকে একটি ছোট ফাটলে বন্দি করে রাখে । পিপঁড়া যেমন তার অনুভূতির সীমিত ঘরে একা চলাচল করে। মানুষও ঠিক তেমনি তার সংকীর্ণ চিন্তায় বন্দি হয়ে থাকে। আল্লাহ যে জ্ঞান, কল্পনা, উদ্ভাবন, হাতিয়ার, কৌশল এবং বুদ্ধি মানুষকে দিয়েছেন এবং যে রহস্যময় মহাবিশ্বের সন্ধান মানুষ পেয়েছে। তবুও অধিকাংশ মানুষ একটা ধূসর শামুক, কচ্ছপ বা পিপঁড়ার মতো একটা ছোট ফাটলে আবদ্ধ হয়ে থাকে তার ঘৃণা, ক্ষোভ, লোভ এবং আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে। আমরা দেখি কিছু মানুষ প্রতিশোধ আর ঘৃণার অন্ধকার দুনিয়ায় আটকে আছে। তারা প্রতিদিন কেবল প্রতিশোধের ভাবনায় ডুবে থাকে এবং তাদের অস্তিত্ব শুধু শত্রুকে আক্রমণ করার পথ খোঁজে। পিপঁড়ার জীবনে যেমন শুধুই এক কণা রুটি। তাদের জীবনেও তেমনি শুধু ঘৃণা, লোভ আর প্রতিহিংসা। কিন্তু পৃথিবীতো বিশাল এবং অসীম। রাশি রাশি বৃক্ষে প্রতিদিন কত নতুন পত্রপল্লবে শোভিত হয়, কত ফুল প্রস্ফুটিত হয়, কত পাহাড় বেয়ে স্রোতস্বিনী ঝরণা নামে, কত প্রজাপতি তার সুন্দর ডানায় নিজেকে বিকশিত করে, কত বাতাসে সুরের মূর্ছনা জাগে, কত নবাগত শুিশু প্রতিদিন পৃথিবীতে জন্ম নেয়। মানুষের ভালোবাসার বিশ্বতো অবিরাম এবং অবাক করার মতো । তাহলে কেন মানুষ নিজেকে ফাটলগুলির মধ্যে বন্দি করে রাখবে? কেন কেবলমাত্র ক্ষোভ আর লালসায় এমন এক অলৌকিক সুন্দর জীবন ফুরিয়ে যাবে? কেন নিজের সংকীর্ণ চিন্তা থেকে বেরিয়ে বৃহত্তর জাতি, মানবতা বা প্রকৃতি ও সৃষ্টির দিকে সে এগিয়ে যা বে না? মানুষ কি দেখেনা- পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে পিপঁড়া পিপঁড়াই রয়ে গেছে, জিরাপ জিরাপই রয়ে গেছে, বাঘ বাঘই রয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ তার বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিদিন মানুষের বিকাশ ঘটে, ঘটছে , ঘটবে। কিন্তু যারা সভ্যতায় সামনের দিকে এগোয়- মানুষকি তাদের সহযাত্রী না হয়ে শুধু হিংসা আর ঘৃণায় বন্দি হয়ে পিপঁড়ার মতো ছোট ফাটলেই আটকে থাকবে। মানুষ কি বুঝতে পারেনা- পৃথিবীর সব ঘৃণা মিলে কোনো ফুলের প্রস্ফুটন বন্ধ করে রাখতে পারেনা। মানুষ বড়জোড় কোনো প্রবাহমান নদীতে বাঁধ দিতে পারে, কিন্তু সে আকাশের মেঘকে আটকাতে পারেনা। সংকীর্ণ পৃথিবী থেকে যদি মানুষ একবার বের হয়ে যেতে পারে সে প্রতিদিন আকাশের মেঘ হতে পারে, ভালোবাসার ফল্গুধারায় স্রোতস্বীনি নদী হতে পারে, কারো ভরসার শ্যামল ছায়া হতে পারে, সে প্রতিদিন ফুল হয়ে ফুটতে পারে। কিন্তু বড় দূর্ভাগ্য দেশ, ভূখণ্ড স্বাধীন হওয়ার পরও কত মানুষ তার চিন্তাকে পরাধীন করে রাখে। লোভ, ঘৃণা আর হিংসার কারণে কত মানুষ পিপঁড়ার মতো এক সংকীর্ণ ফাটলে তার অপার সম্ভাবনাময় একটা জীবন শেষ করে দেয় 🥲
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • 5 kotha plot in Sector 16 Uttara Νέο
    ৳1
    Σε απόθεμα
    Uttara sector 16
    0 Προεπισκόπηση
    উত্তরা ১৬ নং সেক্টরে ৫ কাঠার জায়গাটি খুবই কম দামে বিক্রি হবে; আরজেন্ট টাকার প্রয়োজন

    উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেষে বিজিএমইএ ইউনিভাসিটি এবং উত্তরা ইউনিভার্সিটির মেইন ক্যম্পাসের সাথে ধৌড় মৌজায় ৫ কাঠার একটি এবং 6 কাঠার একটি কর্নার প্লট বিক্রয় হবে।
    যা আছে নিকটে ঃ
    -----------------------------------
    1/মেট্রেরেল ষ্টেশন ও মেট্রো ডীপো
    2/উত্তরা আঞ্চলিক পুলিশ লাইন
    3/ তুরাগ মডেল থানা
    4। ই- পাসপোর্ট ভবন
    5/ বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি (মেইন ক্যাম্পাস)
    6/ উত্তরা ইউনিভার্সিটি চলমান (মেইন ক্যাম্পাস )
    7/ আশা ইউনিভার্সিটি কাজ চলমান (মেইন ক্যাম্পাস )
    8/ হ্যাল ব্যারি ৫ স্টার হোটেল (প্রস্তাবিত )
    9/ এডিসন গ্রুপের নিজস্ব ভবন
    10/ জাপান হসপিটালের নিজস্ব ভবন (প্রস্তাবিত)
    11/ নিউ হ্যভেন সিটির আধুনিক মানের শপিং কমপ্লেক্স
    12/ প্লটের সামনে ২০ ফিট চওড়া রাস্তা
    13/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেঁষে অবস্থিত
    14/ নতুন ই - পাসপোর্ট ভবন
    15/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টর হতে সরাসরি সংযোগ
    বিস্তারিত জানতে ফোন করুন
    01301-60 59 85 (whatsapp)
    উত্তরা ১৬ নং সেক্টরে ৫ কাঠার জায়গাটি খুবই কম দামে বিক্রি হবে; আরজেন্ট টাকার প্রয়োজন উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেষে বিজিএমইএ ইউনিভাসিটি এবং উত্তরা ইউনিভার্সিটির মেইন ক্যম্পাসের সাথে ধৌড় মৌজায় ৫ কাঠার একটি এবং 6 কাঠার একটি কর্নার প্লট বিক্রয় হবে। যা আছে নিকটে ঃ ----------------------------------- 1/মেট্রেরেল ষ্টেশন ও মেট্রো ডীপো 2/উত্তরা আঞ্চলিক পুলিশ লাইন 3/ তুরাগ মডেল থানা 4। ই- পাসপোর্ট ভবন 5/ বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি (মেইন ক্যাম্পাস) 6/ উত্তরা ইউনিভার্সিটি চলমান (মেইন ক্যাম্পাস ) 7/ আশা ইউনিভার্সিটি কাজ চলমান (মেইন ক্যাম্পাস ) 8/ হ্যাল ব্যারি ৫ স্টার হোটেল (প্রস্তাবিত ) 9/ এডিসন গ্রুপের নিজস্ব ভবন 10/ জাপান হসপিটালের নিজস্ব ভবন (প্রস্তাবিত) 11/ নিউ হ্যভেন সিটির আধুনিক মানের শপিং কমপ্লেক্স 12/ প্লটের সামনে ২০ ফিট চওড়া রাস্তা 13/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেঁষে অবস্থিত 14/ নতুন ই - পাসপোর্ট ভবন 15/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টর হতে সরাসরি সংযোগ বিস্তারিত জানতে ফোন করুন 01301-60 59 85 (whatsapp)
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 9χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • *ইসলামের দৃষ্টিতে স্ত্রীর কাছে স্বামীর অধিকার*
    *•••==•◐◉✦❀✺❀✦◉◑•==•••*
    `স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ???`

    - মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে।
    -
    এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও। ”
    -
    [ সুনানে তিরমিযি : ১১৬০, সহীহুল জামে : ৫৩৪ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত (অভিশাপ) দিতে থাকে। ”
    -
    [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৩, সহীহ মুসলিম : ১৪৩৬,
    সুনানে আবু দাউদ : ২১৪১, নাসাঈ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ তিন ব্যক্তির সলাত তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না।
    -
    তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী, যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায়। ”
    -
    [ তাবরানী : ১০৮৬, সুনানে তিরমিযি : ৩৬০, হাকেম,
    সিলসিলা সহীহা : ২৮৮ ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল সাওম রাখা যাবে না এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবে না। ”
    -
    [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৫, সহীহ মুসলিম : ২৪১৭, দারেমী : ১৭২০, সিলসিলা আহাদিসুস সহীহা : ৩৯৫ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “পরকালে আল্লাহ তা'আলা স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না। ”
    -
    [ নাসাঈ কুবরা : ৯১৩৫, বাযযার : ২৩৪৯, তাবরানী, হাকেম : ২৭৭১, বাইহাক্বী : ১৪৪৯৭, সিলসিলাহ সহীহা : ২৮৯ ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো। ”

    [ সহীহুল জামে : ৫২৫৯, তাবরানী ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম ।

    [ মুসনাদে আহমদ : ১৯০০৩, নাসাঈ, হাকিম, বায়হাক্বী ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন,

    তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা। তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র।
    -
    তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে। ”
    -
    [ তিরমিযি : ১১৭৪, ইবনে মাজাহ : ২০১৪ ]
    -
    মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত।

    পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন।

    [ সূরা : আল-বাক্বারা : ২৩৪, সহীহুল বোখারি : ১২৮০, সহীহ মুসলিম : ৩৮০২ ]

    মহান আল্লাহ সকল মুসলিমা নারীকে বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন।
    *আমিন, সুম্মা আমিন।।*
    *ইসলামের দৃষ্টিতে স্ত্রীর কাছে স্বামীর অধিকার* *•••==•◐◉✦❀✺❀✦◉◑•==•••* `স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ???` - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে। - এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও। ” - [ সুনানে তিরমিযি : ১১৬০, সহীহুল জামে : ৫৩৪ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত (অভিশাপ) দিতে থাকে। ” - [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৩, সহীহ মুসলিম : ১৪৩৬, সুনানে আবু দাউদ : ২১৪১, নাসাঈ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ তিন ব্যক্তির সলাত তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না। - তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী, যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায়। ” - [ তাবরানী : ১০৮৬, সুনানে তিরমিযি : ৩৬০, হাকেম, সিলসিলা সহীহা : ২৮৮ ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল সাওম রাখা যাবে না এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবে না। ” - [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৫, সহীহ মুসলিম : ২৪১৭, দারেমী : ১৭২০, সিলসিলা আহাদিসুস সহীহা : ৩৯৫ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “পরকালে আল্লাহ তা'আলা স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না। ” - [ নাসাঈ কুবরা : ৯১৩৫, বাযযার : ২৩৪৯, তাবরানী, হাকেম : ২৭৭১, বাইহাক্বী : ১৪৪৯৭, সিলসিলাহ সহীহা : ২৮৯ ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো। ” [ সহীহুল জামে : ৫২৫৯, তাবরানী ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম । [ মুসনাদে আহমদ : ১৯০০৩, নাসাঈ, হাকিম, বায়হাক্বী ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন, তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা। তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র। - তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে। ” - [ তিরমিযি : ১১৭৪, ইবনে মাজাহ : ২০১৪ ] - মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত। পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন। [ সূরা : আল-বাক্বারা : ২৩৪, সহীহুল বোখারি : ১২৮০, সহীহ মুসলিম : ৩৮০২ ] মহান আল্লাহ সকল মুসলিমা নারীকে বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন। *আমিন, সুম্মা আমিন।।*
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 5χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • "মুখে হাসি, মনের কান্না"

    সবাই বলে, "ছেলেরা কাঁদে না," কিন্তু আসলেই কি তাই? ছেলেদের চোখে হয়তো অশ্রু আসে না সবসময়, কিন্তু বুকের ভেতরে জমে থাকা চাপা কষ্টগুলো তাদের নীরবে পুড়িয়ে দেয়। সমাজ বলেছে, "তুমি পুরুষ, শক্ত হও, কান্না তোমার জন্য নয়।" কিন্তু কষ্টের কী কোনো লিঙ্গ থাকে?

    ছেলেরা ভেঙে পড়ে, কিন্তু দেখায় না। তারা ক্লান্ত হয়, কিন্তু থামে না। তারা কষ্ট পায়, কিন্তু কাউকে জানায় না।

    সবাই যখন বলে, "তুমি তো শক্তিশালী, এসব ছোটখাটো কষ্ট তোমার জন্য কিছুই না," তখন হয়তো তারা বুঝতে পারে না, শক্তিশালী হওয়া মানে অনুভূতিহীন হওয়া নয়।

    প্রতিদিন ছেলেরা লড়ে যায়—নিজের পরিবারের জন্য, কাছের মানুষের জন্য। হয়তো প্রিয়জনকে হাসিমুখে বলতে হয়, "সব ঠিক আছে," অথচ নিজের মনকে বোঝায়, "কেউ যদি শুধু একবার জিজ্ঞেস করত, তুমি কি ঠিক আছো?"

    তাই যদি কখনো দেখ, তোমার জীবনের কোনো পুরুষ চুপ হয়ে গেছে, দূরে সরে গেছে—তাকে সময় দাও। তার কষ্ট শুনো। কারণ, তাদের মনের ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো সত্যিই অসীম, আর সেটা বোঝার জন্য আমাদের একটু সহানুভূতির প্রয়োজন।

    আমরা ভুলে যাই, ছেলেরাও মানুষ। তারা শুধু হাসি-ঠাট্টায় বাঁচে না। তারা অনেক কিছু সহ্য করে নীরবে, যা আমরা দেখিও না।

    আজ একটু সময় নাও তাদের জন্য, যারা কখনো নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না।

    মনে রাখবে, ছেলেরা কাঁদে না বলেই তাদের কষ্ট কম নয়। তারা শুধু ভালোবাসার জন্য, পরিবারের জন্য সব কিছু সয়ে যায়।


    ---

    তুমি কী ভাবো? এই সমাজ কি আসলেই ছেলেদের মনের কষ্ট বুঝতে চায়? কমেন্টে জানাও তোমার মতামত।

    #মনেরকথা #পুরুষেরকষ্ট #নীরবকান্না

    "মুখে হাসি, মনের কান্না" সবাই বলে, "ছেলেরা কাঁদে না," কিন্তু আসলেই কি তাই? ছেলেদের চোখে হয়তো অশ্রু আসে না সবসময়, কিন্তু বুকের ভেতরে জমে থাকা চাপা কষ্টগুলো তাদের নীরবে পুড়িয়ে দেয়। সমাজ বলেছে, "তুমি পুরুষ, শক্ত হও, কান্না তোমার জন্য নয়।" কিন্তু কষ্টের কী কোনো লিঙ্গ থাকে? 🔹 ছেলেরা ভেঙে পড়ে, কিন্তু দেখায় না। 🔹 তারা ক্লান্ত হয়, কিন্তু থামে না। 🔹 তারা কষ্ট পায়, কিন্তু কাউকে জানায় না। সবাই যখন বলে, "তুমি তো শক্তিশালী, এসব ছোটখাটো কষ্ট তোমার জন্য কিছুই না," তখন হয়তো তারা বুঝতে পারে না, শক্তিশালী হওয়া মানে অনুভূতিহীন হওয়া নয়। 👤 প্রতিদিন ছেলেরা লড়ে যায়—নিজের পরিবারের জন্য, কাছের মানুষের জন্য। হয়তো প্রিয়জনকে হাসিমুখে বলতে হয়, "সব ঠিক আছে," অথচ নিজের মনকে বোঝায়, "কেউ যদি শুধু একবার জিজ্ঞেস করত, তুমি কি ঠিক আছো?" 📣 তাই যদি কখনো দেখ, তোমার জীবনের কোনো পুরুষ চুপ হয়ে গেছে, দূরে সরে গেছে—তাকে সময় দাও। তার কষ্ট শুনো। কারণ, তাদের মনের ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো সত্যিই অসীম, আর সেটা বোঝার জন্য আমাদের একটু সহানুভূতির প্রয়োজন। 🔍 আমরা ভুলে যাই, ছেলেরাও মানুষ। তারা শুধু হাসি-ঠাট্টায় বাঁচে না। তারা অনেক কিছু সহ্য করে নীরবে, যা আমরা দেখিও না। আজ একটু সময় নাও তাদের জন্য, যারা কখনো নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না। 🖤 মনে রাখবে, ছেলেরা কাঁদে না বলেই তাদের কষ্ট কম নয়। তারা শুধু ভালোবাসার জন্য, পরিবারের জন্য সব কিছু সয়ে যায়। --- 💬 তুমি কী ভাবো? এই সমাজ কি আসলেই ছেলেদের মনের কষ্ট বুঝতে চায়? কমেন্টে জানাও তোমার মতামত। #মনেরকথা #পুরুষেরকষ্ট #নীরবকান্না
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • বাসায় মেহমান আসলে কীভাবে বুঝবেন তিনি খেয়ে এসেছেন নাকি খাবেন? উসমানি আমলে এটা বুঝার একটি উপায় ছিলো।

    বাসায় কোনো মেহমান আসলে তাকে এক গ্লাস পানি এবং এক কাপ কফি দেয়া হতো। মেহমান যদি প্রথমে কফির কাপ হাতে নিতো, তাহলে ধরা হতো মেহমান খেয়ে এসেছেন। অন্যদিকে, মেহমান যদি আগে পানির গ্লাস হাতে নিতো, তাহলে ধরে নেয়া হতো মেহমান ক্ষুধার্ত, তিনি খাবেন। বাড়ির লোকজনকে তখন সিগনাল দেয়া হতো মেহমানের জন্য যেন খাবার প্রস্তুত করা হয়।

    মেহমান খেয়ে আসলে তার জন্য ভারী খাবার প্রস্তুত না করে ফলমূল দেয়া হতো।

    এই রীতি মেহমান যেমন জানতো, তেমনি মেজবানও। ফলে, এই ধরনের ভদ্রোচিত সাংকেতিক কমিউনিকেশনে কোনো অসুবিধা হতো না।
    বাসায় মেহমান আসলে কীভাবে বুঝবেন তিনি খেয়ে এসেছেন নাকি খাবেন? উসমানি আমলে এটা বুঝার একটি উপায় ছিলো। বাসায় কোনো মেহমান আসলে তাকে এক গ্লাস পানি এবং এক কাপ কফি দেয়া হতো। মেহমান যদি প্রথমে কফির কাপ হাতে নিতো, তাহলে ধরা হতো মেহমান খেয়ে এসেছেন। অন্যদিকে, মেহমান যদি আগে পানির গ্লাস হাতে নিতো, তাহলে ধরে নেয়া হতো মেহমান ক্ষুধার্ত, তিনি খাবেন। বাড়ির লোকজনকে তখন সিগনাল দেয়া হতো মেহমানের জন্য যেন খাবার প্রস্তুত করা হয়। মেহমান খেয়ে আসলে তার জন্য ভারী খাবার প্রস্তুত না করে ফলমূল দেয়া হতো। এই রীতি মেহমান যেমন জানতো, তেমনি মেজবানও। ফলে, এই ধরনের ভদ্রোচিত সাংকেতিক কমিউনিকেশনে কোনো অসুবিধা হতো না।
    Like
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • গাড়ি যদি পর্দা দিয়ে ঢাকতে চান তাহলে ঠিকমতো ঢাকবেন। পর্দা দিয়ে ঢাকার পর যেন গাড়ির অবকাঠামো না ফুটে ওঠে। ভিতরের গাড়ির সাইজ, মডেল, কালার কোন কিছুই যেন বোঝা না যায়।
    পর্দা কালারবিহীন কালো, নরমাল এবং অধিক পার্ট যুক্ত ও ঢিলেঢালা হলে ভালো যেন গাড়ি চোররা কিছুতেই বুঝতে না পারে ভিতরে কি গাড়ি আছে। মোটকথা এমনভাবে পর্দা দিয়ে ঢাকবেন যেন নিজের গাড়ি নিজে দেখলেও যেন সহজে আন্দাজ করতে না পারেন।
    গাড়ি যদি পর্দা দিয়ে ঢাকতে চান তাহলে ঠিকমতো ঢাকবেন। পর্দা দিয়ে ঢাকার পর যেন গাড়ির অবকাঠামো না ফুটে ওঠে। ভিতরের গাড়ির সাইজ, মডেল, কালার কোন কিছুই যেন বোঝা না যায়। পর্দা কালারবিহীন কালো, নরমাল এবং অধিক পার্ট যুক্ত ও ঢিলেঢালা হলে ভালো যেন গাড়ি চোররা কিছুতেই বুঝতে না পারে ভিতরে কি গাড়ি আছে। মোটকথা এমনভাবে পর্দা দিয়ে ঢাকবেন যেন নিজের গাড়ি নিজে দেখলেও যেন সহজে আন্দাজ করতে না পারেন।
    Sad
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
Αναζήτηση αποτελεσμάτων
Προωθημένο