• বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিস জামালপুরের ফৌজদারি মোড় থেকে ঈদের পরদিন হতে ঈদ স্পেশাল সার্ভিস চালু হয়েছে। ঈদের পরদিন হতে সকাল ০৭.০০টা, ০৮.০০টা, ০৯.০০টা, দুপুর ০৩.০০টা, বিকেল ০৫.০০টা এবং রাত ১২.৩০০টায় ছেড়ে যাবে। গরমে আরামে জার্নি করতে অগ্রীম টিকেটের জন্য ফৌজদারি মোড় বিআরটিসি কাউন্টার অথবা ০১৯৬০-১০২০৬০ এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
    বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিস জামালপুরের ফৌজদারি মোড় থেকে ঈদের পরদিন হতে ঈদ স্পেশাল সার্ভিস চালু হয়েছে। ঈদের পরদিন হতে সকাল ০৭.০০টা, ০৮.০০টা, ০৯.০০টা, দুপুর ০৩.০০টা, বিকেল ০৫.০০টা এবং রাত ১২.৩০০টায় ছেড়ে যাবে। গরমে আরামে জার্নি করতে অগ্রীম টিকেটের জন্য ফৌজদারি মোড় বিআরটিসি কাউন্টার অথবা ০১৯৬০-১০২০৬০ এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 1K Views 0 önizleme
  • একসময় উনার ভয়ে বাঘে মহিষে একঘাটে জল খেত, আজ কেউ খোঁজ নেবার নাই।
    মারা যাওয়ার সময়ও তার কতশত কোটি টাকা ছিল কিন্ত সাথে তো কিছুই নিতে পারলেন না।!!!!
    একসময় উনার ভয়ে বাঘে মহিষে একঘাটে জল খেত, আজ কেউ খোঁজ নেবার নাই। মারা যাওয়ার সময়ও তার কতশত কোটি টাকা ছিল কিন্ত সাথে তো কিছুই নিতে পারলেন না।!!!!
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 700 Views 0 önizleme
  • সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে সাবধানে থাকবেন, বেঁচে থাকবেন। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে যাঁরা থাকেন।
    আগামী কিছুদিন বড় বড় শহরগুলোতে অপরাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাবে বলে ধারনা করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তাই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে, এই সময়ে নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন।
    ১. সন্ধ্যের পর খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাসা থেকে বের হবেন না।
    ২. রাতে দরজা, জানালা খুব ভালোভাবে চেক করে নেবেন, বন্ধ করেছেন কি না। দরজা বা জানালা কিংবা বারান্দায় দূর্বল কোনো স্ট্রাকচার থাকলে তা মেরামত করে নিন।
    ৩. এক দুই হাজারের বেশি ক্যাশ টাকা নিয়ে দিনে বা রাতে বাইরে হাঁটবেন না, সেটা যত স্বল্প দূরত্বেরই হোক না কেন।
    ৪. আপনার ব্যাংক কার্ড একান্তই প্রয়োজন না হলে সাথে রাখবেন না। কার্ডে যদি এনএফসি সার্ভিস এনাবল করা থাকে তবে ব্যাংকে কল করে তা বন্ধ করে নিন।
    ৫. দামী ফোন, ল্যাপটপ, প্যাড, ক্যামেরা বা অন্য কোনো দামী ডিভাইস নিয়ে বের হবেন না। আপাতত এগুলো বাসায় নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
    ৬. মহিলারা দামী হোক, কমদামী হোক, কোনো গহনা পরে বের হবেন না। বিশেষ করে, কানে। কান ছিঁড়ে গহনা নিয়ে যাবার অসংখ্য রেকর্ড আছে।
    ৭. রাস্তায় ফোন বের করে টেপাটেপি করবেন না বা কথা বলবেন না।
    ৮. বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করবেন।
    ৯. উবার পাঠাওয়ে উঠলে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিছু লোক দামাদামি করে, ওদের সাথে রাইড নেবেন না।
    ১০. সিএনজিতে উঠলেও ফোন, ব্যাগ সাবধানে রাখুন। সিএনজির পর্দা কেটে ছিনতাই করতে দেখা গেছে অনেকগুলো।
    ১১. অপরচিত কারও সাথে একদম কথা বলবেন না।
    ১২. অপেক্ষাকৃত নির্জন রাস্তা দিয়ে কোনোভাবেই একা একা যাবেন না।
    ১৩. যদি মনে হয় কেউ আপনাকে ফলো করছে, মানসম্মানের ভয় না করে দৌড়ে কোনো জনসমাগমে চলে যান।
    ১৪. চিৎকার করে লোক ডেকে বা ৯৯৯ এ ফোন করে কোনো লাভ নেই। আমি নিজে এসব করে দেখেছি, কেউ আসে না। সবাই নীরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে দেখে শুধু।
    উপরোক্ত কথাগুলো আমি কাউকে আতংকিত করার জন্য বলিনি, জনসচেতনার জন্য অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। মনে রাখবেন, আপনি চিৎকার করে মরে গেলেও পাশের বাসা থেকে একজনও বেরিয়ে আসবে না। সবাই বরং দরজা জানালা ভালো করে বন্ধ করে দেবে।
    তাই নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে।
    সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে সাবধানে থাকবেন, বেঁচে থাকবেন। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে যাঁরা থাকেন। আগামী কিছুদিন বড় বড় শহরগুলোতে অপরাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাবে বলে ধারনা করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তাই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে, এই সময়ে নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন। ১. সন্ধ্যের পর খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাসা থেকে বের হবেন না। ২. রাতে দরজা, জানালা খুব ভালোভাবে চেক করে নেবেন, বন্ধ করেছেন কি না। দরজা বা জানালা কিংবা বারান্দায় দূর্বল কোনো স্ট্রাকচার থাকলে তা মেরামত করে নিন। ৩. এক দুই হাজারের বেশি ক্যাশ টাকা নিয়ে দিনে বা রাতে বাইরে হাঁটবেন না, সেটা যত স্বল্প দূরত্বেরই হোক না কেন। ৪. আপনার ব্যাংক কার্ড একান্তই প্রয়োজন না হলে সাথে রাখবেন না। কার্ডে যদি এনএফসি সার্ভিস এনাবল করা থাকে তবে ব্যাংকে কল করে তা বন্ধ করে নিন। ৫. দামী ফোন, ল্যাপটপ, প্যাড, ক্যামেরা বা অন্য কোনো দামী ডিভাইস নিয়ে বের হবেন না। আপাতত এগুলো বাসায় নিরাপদ জায়গায় রাখুন। ৬. মহিলারা দামী হোক, কমদামী হোক, কোনো গহনা পরে বের হবেন না। বিশেষ করে, কানে। কান ছিঁড়ে গহনা নিয়ে যাবার অসংখ্য রেকর্ড আছে। ৭. রাস্তায় ফোন বের করে টেপাটেপি করবেন না বা কথা বলবেন না। ৮. বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করবেন। ৯. উবার পাঠাওয়ে উঠলে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিছু লোক দামাদামি করে, ওদের সাথে রাইড নেবেন না। ১০. সিএনজিতে উঠলেও ফোন, ব্যাগ সাবধানে রাখুন। সিএনজির পর্দা কেটে ছিনতাই করতে দেখা গেছে অনেকগুলো। ১১. অপরচিত কারও সাথে একদম কথা বলবেন না। ১২. অপেক্ষাকৃত নির্জন রাস্তা দিয়ে কোনোভাবেই একা একা যাবেন না। ১৩. যদি মনে হয় কেউ আপনাকে ফলো করছে, মানসম্মানের ভয় না করে দৌড়ে কোনো জনসমাগমে চলে যান। ১৪. চিৎকার করে লোক ডেকে বা ৯৯৯ এ ফোন করে কোনো লাভ নেই। আমি নিজে এসব করে দেখেছি, কেউ আসে না। সবাই নীরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে দেখে শুধু। উপরোক্ত কথাগুলো আমি কাউকে আতংকিত করার জন্য বলিনি, জনসচেতনার জন্য অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। মনে রাখবেন, আপনি চিৎকার করে মরে গেলেও পাশের বাসা থেকে একজনও বেরিয়ে আসবে না। সবাই বরং দরজা জানালা ভালো করে বন্ধ করে দেবে। তাই নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে।
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
  • Rav 4 Used
    ৳450000
    In stock
    Mohakhali
    0 önizleme
    গাড়ি টা মডিফাই করার জন্য একটা ভালো গাড়ি। এটা যেহেতু ৫২/- পেপার এর গাড়ি তাই আপনি নিজের পরিবার এর জন্য নিয়ে মডিফাইড করে রেখে দিতে পারেন। গাড়ি CNG করা আছে তেলে ও চলে।গাড়ি দেখতে হলে ঢাকা মহাখালী কাঁচা বাজারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভিতর এসে নিচের দেওয়া নম্বর টা হোটসআপ নম্বরে ভিডিও কল দিন।

    01786443636
    গাড়ি টা মডিফাই করার জন্য একটা ভালো গাড়ি। এটা যেহেতু ৫২/- পেপার এর গাড়ি তাই আপনি নিজের পরিবার এর জন্য নিয়ে মডিফাইড করে রেখে দিতে পারেন। গাড়ি CNG করা আছে তেলে ও চলে।গাড়ি দেখতে হলে ঢাকা মহাখালী কাঁচা বাজারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভিতর এসে নিচের দেওয়া নম্বর টা হোটসআপ নম্বরে ভিডিও কল দিন। 01786443636
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 4K Views 0 önizleme
  • 480 শতাংশ ফিসারীর প্রজেক্ট জরুরী বিক্রি Yeni
    ৳40000
    In stock
    কলমাকান্দা নেত্রকোনা
    0 önizleme
    একক মালিকানাধীন একটি ফিসারীর প্রজেক্ট জরুরী বিক্রি করা হইবে।
    প্রজেক্ট এ জমির পরিমান - 480 শতাংশ ।
    প্রতি শতাংশ জমির দাম ৪০(চল্লিশ) হাজার টাকা ফিক্সড।
    লোকেশন - নেত্রকোনা জেলা,কলমাকান্দা উপজেলা,৭নং কৈলাঠী ইউনিয়ন এর বেনুয়া গ্রাম।
    স্থানীয় বীর সিদলীর বাজার হইতে ৩ কি:মি।
    মোট ৫ টা পুকুর আছে,পুকুর পাড়ে বিভিন্ন প্রকার এর পর্যাপ্ত ফলজ গাছ লাগানো আছে।পুকুর পাড়ে এটাচ বাতরুম সহ থাকার ঘর আছে। গবাদি পশু লালল-পালন এর জন্যে শেড করা আছে যেখানে অনায়াসে ৬/৭ টা গরু পালন করার ব্যবস্থা আছে।বাড়ির জন্যে একটা ও পুকুরে পানি দেওয়ার জন্যে একটা সাবমারসিবল মটর বসানো আছে । পিচ রাস্তা হতে মাটির রাস্তা আছে ১২ ফিট। প্রতি বছর ২০/৩০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি হয়। জমির মালিক ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত তাই এই অত্যন্তলাভজনক প্রজেক্টটি বিক্রি করে দিবেন। এই প্রজেক্ট টা যারা নিতে চান যোগাযোগ করবেন। জমি খারিজকৃত(নামজারী) করা আছে ।

    আগ্রহী প্রকৃত ক্রেতা যোগাযোগ করবেন
    কল - 01793762416
    Whatsapp - 01648415654
    একক মালিকানাধীন একটি ফিসারীর প্রজেক্ট জরুরী বিক্রি করা হইবে। প্রজেক্ট এ জমির পরিমান - 480 শতাংশ । প্রতি শতাংশ জমির দাম ৪০(চল্লিশ) হাজার টাকা ফিক্সড। লোকেশন - নেত্রকোনা জেলা,কলমাকান্দা উপজেলা,৭নং কৈলাঠী ইউনিয়ন এর বেনুয়া গ্রাম। স্থানীয় বীর সিদলীর বাজার হইতে ৩ কি:মি। মোট ৫ টা পুকুর আছে,পুকুর পাড়ে বিভিন্ন প্রকার এর পর্যাপ্ত ফলজ গাছ লাগানো আছে।পুকুর পাড়ে এটাচ বাতরুম সহ থাকার ঘর আছে। গবাদি পশু লালল-পালন এর জন্যে শেড করা আছে যেখানে অনায়াসে ৬/৭ টা গরু পালন করার ব্যবস্থা আছে।বাড়ির জন্যে একটা ও পুকুরে পানি দেওয়ার জন্যে একটা সাবমারসিবল মটর বসানো আছে । পিচ রাস্তা হতে মাটির রাস্তা আছে ১২ ফিট। প্রতি বছর ২০/৩০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি হয়। জমির মালিক ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত তাই এই অত্যন্তলাভজনক প্রজেক্টটি বিক্রি করে দিবেন। এই প্রজেক্ট টা যারা নিতে চান যোগাযোগ করবেন। জমি খারিজকৃত(নামজারী) করা আছে । আগ্রহী প্রকৃত ক্রেতা যোগাযোগ করবেন কল - 01793762416 Whatsapp - 01648415654
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 4K Views 0 önizleme
  • সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে যাবেন।
    ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকেই ফিরিয়ে দিয়েছে?
    বোডিং দেয় নাই?
    আপনি অবাক হয়ে গেছেন...হিসাব মেলাতে পারছেন না।

    বিস্তারিত

    যে কোন দেশেই ট্রানজিট নিয়ে থার্ড কান্ট্রিতে যাওয়ার সময় সেকেন্ড কান্ট্রির ট্রানজিট ভিসা লাগে।
    তবে যদি টিকিট কাটার সময় সেম পি এন আর এর সেম এয়ারলাইনসে সর্ট ট্রানজিট এ টিকিট নেন তখন লেয়বিলিটি এয়ারলাইন্স এর উপরে বর্তায়।

    যেমন আপনি ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে যাবেন।ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের টিকিট নিলেন।ট্রানজিট দিল্লিতে।
    আপনার টিকিটে লেখা আছে self Transfer এই ক্ষেত্রে ঢাকা থেকে আপনি বোডিং পাবেন না যদি ইন্ডিয়ার ভিসা না থাকে।

    কেনো পাবেন না?
    self transfer হলে আপনার লাগেজ চলে যাবে বেল্টে।লাগেজ সংগ্রহ করার জন্যেও আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।ভিসা নাই তাই ইমিগ্রেশন হবে না আপনার।
    আপনি বলতে পারেন আমার লাগেজ নাই।
    এই ক্ষেত্রে দিল্লি - কুয়ালামাপুরের বোডিং নেয়ার জন্যে হলেও আপনাকে কাউন্টারে যেতে হবে।এর জন্য আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।

    সো এই জটিলতার জন্য ঢাকা থেকেই আপনাকে দিল্লির বোডিং দিবে না।

    তাই সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে হলে টিকিট ইস্যু করার সময় self transfer এর ব্যাপার টা খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য করতে হবে।

    কোন কোন ক্ষেত্রে সেম এয়ারলাইনস না হলেও সেম পি এন আর হয় যদি দুইটা এয়ারলাইন্স তাদের কোড শেয়ার করে যাত্রী পরিবহন করে.....

    নোট- পোস্ট টা নিজের ওয়ালে শেয়ার করে রাখলে আপনার মত অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন টি জানতে পারবে।
    সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে যাবেন। ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকেই ফিরিয়ে দিয়েছে? বোডিং দেয় নাই? আপনি অবাক হয়ে গেছেন...হিসাব মেলাতে পারছেন না। বিস্তারিত 👇 যে কোন দেশেই ট্রানজিট নিয়ে থার্ড কান্ট্রিতে যাওয়ার সময় সেকেন্ড কান্ট্রির ট্রানজিট ভিসা লাগে। তবে যদি টিকিট কাটার সময় সেম পি এন আর এর সেম এয়ারলাইনসে সর্ট ট্রানজিট এ টিকিট নেন তখন লেয়বিলিটি এয়ারলাইন্স এর উপরে বর্তায়। যেমন আপনি ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে যাবেন।ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের টিকিট নিলেন।ট্রানজিট দিল্লিতে। আপনার টিকিটে লেখা আছে self Transfer এই ক্ষেত্রে ঢাকা থেকে আপনি বোডিং পাবেন না যদি ইন্ডিয়ার ভিসা না থাকে। কেনো পাবেন না? 👇 self transfer হলে আপনার লাগেজ চলে যাবে বেল্টে।লাগেজ সংগ্রহ করার জন্যেও আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে।ভিসা নাই তাই ইমিগ্রেশন হবে না আপনার। আপনি বলতে পারেন আমার লাগেজ নাই। এই ক্ষেত্রে দিল্লি - কুয়ালামাপুরের বোডিং নেয়ার জন্যে হলেও আপনাকে কাউন্টারে যেতে হবে।এর জন্য আপনাকে ইমিগ্রেশন ক্রোস করতে হবে। সো এই জটিলতার জন্য ঢাকা থেকেই আপনাকে দিল্লির বোডিং দিবে না। তাই সেকেন্ড কান্ট্রি ট্রানজিট হয়ে থার্ড কান্ট্রিতে ফ্লাই করতে হলে টিকিট ইস্যু করার সময় self transfer এর ব্যাপার টা খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য করতে হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে সেম এয়ারলাইনস না হলেও সেম পি এন আর হয় যদি দুইটা এয়ারলাইন্স তাদের কোড শেয়ার করে যাত্রী পরিবহন করে..... নোট- পোস্ট টা নিজের ওয়ালে শেয়ার করে রাখলে আপনার মত অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন টি জানতে পারবে।
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 4K Views 0 önizleme
  • আমাদের আশেপাশে এমন গায়ে ঘা-ওয়ালা কুকুর প্রায়ই দেখা যায়৷ মাত্র ১০ টাকার একটি ঔষধের অভাবে অবলা প্রাণীগুলো একসময় ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়। কাউকে বলার ক্ষমতাও তার নেই।
    'NEOMEC' কিংবা ('Ivermectin' গ্রুপের) যে কোন একটি ঔষধ ফার্মেসি থেকে কিনে মিষ্টি কিংবা রুটি অথবা যে কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাইয়ে দিন। দেখবেন কয়েক দিনেই সুস্থ হয়ে যাবে।
    (ঔষধের গায়েই সব তথ্য পাবেন) (একটি সিগারেটের পেছনে দশ টাকা না নষ্ট করে চলুন একটি প্রাণীকে সুস্থ করে তুলি

    (সংগৃহীত)
    আমাদের আশেপাশে এমন গায়ে ঘা-ওয়ালা কুকুর প্রায়ই দেখা যায়৷ মাত্র ১০ টাকার একটি ঔষধের অভাবে অবলা প্রাণীগুলো একসময় ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়। কাউকে বলার ক্ষমতাও তার নেই। 'NEOMEC' কিংবা ('Ivermectin' গ্রুপের) যে কোন একটি ঔষধ ফার্মেসি থেকে কিনে মিষ্টি কিংবা রুটি অথবা যে কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাইয়ে দিন। দেখবেন কয়েক দিনেই সুস্থ হয়ে যাবে। (ঔষধের গায়েই সব তথ্য পাবেন) (একটি সিগারেটের পেছনে দশ টাকা না নষ্ট করে চলুন একটি প্রাণীকে সুস্থ করে তুলি (সংগৃহীত)
    Like
    Love
    3
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 6K Views 0 önizleme
  • মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে,
    এইরকম একটি বাস...BUS
    প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে |
    তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে
    গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া
    ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন,
    আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp)
    গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে, এইরকম একটি বাস...BUS প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে | তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন, আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp) গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 5K Views 0 önizleme
  • যারা এপ্রিল বাংলা 2025 এর মধ্যে N5 কোর্স কমপ্লিট করে NAT Test পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক তারা দ্রুত যোগাযোগ করুন।
    আমরা N5 এর জন্য নতুন ব্যাচ চালু করতে যাচ্ছি। সপ্তাহে তিন দিন ক্লাস শনিবার, সোমবার , বুধবার সন্ধ্যা ৬.০০ টা থেকে রাত ৮.৩০ মিনিট পযন্ত। কোর্স ফি ১২৫০০ টাকা।
    রবিবার মঙ্গলবার বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিট থেকে রাত ৮.৩০ পর্যন্ত N5 ক্লাস।
    এবং যারা স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে ইচ্ছুক তারা ও যোগাযোগ করতে পারেন।
    নাগোমি জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার।
    মধ্য বাড্ডা বাস স্ট্যান্ডের অপজিটে।
    ০১৬৭২৯৩৬৮৯৭

    Nagomi Japanese Cultural Center
    House - Ga 36/4, Joint Mansion (4th Floor) Middle Badda , Dhaka, Bangladesh
    01959-622100
    ashike153456@gmail.com
    যারা এপ্রিল বাংলা 2025 এর মধ্যে N5 কোর্স কমপ্লিট করে NAT Test পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক তারা দ্রুত যোগাযোগ করুন। আমরা N5 এর জন্য নতুন ব্যাচ চালু করতে যাচ্ছি। সপ্তাহে তিন দিন ক্লাস শনিবার, সোমবার , বুধবার সন্ধ্যা ৬.০০ টা থেকে রাত ৮.৩০ মিনিট পযন্ত। কোর্স ফি ১২৫০০ টাকা। রবিবার মঙ্গলবার বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিট থেকে রাত ৮.৩০ পর্যন্ত N5 ক্লাস। এবং যারা স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে ইচ্ছুক তারা ও যোগাযোগ করতে পারেন। নাগোমি জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার। মধ্য বাড্ডা বাস স্ট্যান্ডের অপজিটে। ০১৬৭২৯৩৬৮৯৭ Nagomi Japanese Cultural Center House - Ga 36/4, Joint Mansion (4th Floor) Middle Badda , Dhaka, Bangladesh 01959-622100 ashike153456@gmail.com
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 5K Views 0 önizleme
  • অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়া যে একটা দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড় 0.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা পাউরুটি ঘরে নিয়ে আসাই যার সারা জীবনের কাজ। যে কাজটি তার জন্য অদ্বিতীয় এবং কখনো পরিবর্তন হয় না। এই ফাটলটাই হলো তার পৃথিবী। আর তার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু এক কণা রুটির টুকরা । তারপর আর কিছুই নেই। এ জন্য তাকে দোষ দেয়াও ঠিক না । কারণ এটাই তার অনুভূতির সর্বোচ্চ সীমা।
    কিন্তু মানুষ অনুধাবণ করে পিপঁড়ার এই ফাটলটি কেবলমাত্র দেয়ালের একটা চিঁড়। আর দেয়ালটি একটি কক্ষের মাঝে। কক্ষটি একটি অ্যাপার্টমেন্টে। এই অ্যাপার্টমেন্টটির মতো আরো অনেক অ্যাপার্টমেন্ট থাকে একটা ভবনে। যে ভবনটি একটি এলাকায়। এলাকাটি শহরের ছোট একটা এলাকা। শহরটি কোন এক দেশে। দেশটি একটা বড় মহাদেশের ছোট অংশ। এরকম আরো সাতটি মহাদেশ রয়েছে একটা গ্রহে। পৃথিবী নামক এই গ্রহটি সূর্য নামক এক বিশাল নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। এরকম নক্ষত্র রয়েছে অগণিত। যা হলো একটা গ্যালাক্সি। আর এরকম কমপক্ষে একশো হাজার মিলিয়ন গ্যালাক্সি মহাশূন্যে অপার বিস্ময় নিয়ে ভেসে চলেছে। কত বিপুল বিশাল এই বিশ্ব।
    এর সব কিছু মানুষ জানে। তবুও কত মানুষ অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়ের মতো নিজেকে একটি ছোট ফাটলে বন্দি করে রাখে । পিপঁড়া যেমন তার অনুভূতির সীমিত ঘরে একা চলাচল করে। মানুষও ঠিক তেমনি তার সংকীর্ণ চিন্তায় বন্দি হয়ে থাকে। আল্লাহ যে জ্ঞান, কল্পনা, উদ্ভাবন, হাতিয়ার, কৌশল এবং বুদ্ধি মানুষকে দিয়েছেন এবং যে রহস্যময় মহাবিশ্বের সন্ধান মানুষ পেয়েছে। তবুও অধিকাংশ মানুষ একটা ধূসর শামুক, কচ্ছপ বা পিপঁড়ার মতো একটা ছোট ফাটলে আবদ্ধ হয়ে থাকে তার ঘৃণা, ক্ষোভ, লোভ এবং আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে।
    আমরা দেখি কিছু মানুষ প্রতিশোধ আর ঘৃণার অন্ধকার দুনিয়ায় আটকে আছে। তারা প্রতিদিন কেবল প্রতিশোধের ভাবনায় ডুবে থাকে এবং তাদের অস্তিত্ব শুধু শত্রুকে আক্রমণ করার পথ খোঁজে। পিপঁড়ার জীবনে যেমন শুধুই এক কণা রুটি। তাদের জীবনেও তেমনি শুধু ঘৃণা, লোভ আর প্রতিহিংসা।
    কিন্তু পৃথিবীতো বিশাল এবং অসীম। রাশি রাশি বৃক্ষে প্রতিদিন কত নতুন পত্রপল্লবে শোভিত হয়, কত ফুল প্রস্ফুটিত হয়, কত পাহাড় বেয়ে স্রোতস্বিনী ঝরণা নামে, কত প্রজাপতি তার সুন্দর ডানায় নিজেকে বিকশিত করে, কত বাতাসে সুরের মূর্ছনা জাগে, কত নবাগত শুিশু প্রতিদিন পৃথিবীতে জন্ম নেয়। মানুষের ভালোবাসার বিশ্বতো অবিরাম এবং অবাক করার মতো । তাহলে কেন মানুষ নিজেকে ফাটলগুলির মধ্যে বন্দি করে রাখবে? কেন কেবলমাত্র ক্ষোভ আর লালসায় এমন এক অলৌকিক সুন্দর জীবন ফুরিয়ে যাবে? কেন নিজের সংকীর্ণ চিন্তা থেকে বেরিয়ে বৃহত্তর জাতি, মানবতা বা প্রকৃতি ও সৃষ্টির দিকে সে এগিয়ে যা
    বে না?
    মানুষ কি দেখেনা- পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে পিপঁড়া পিপঁড়াই রয়ে গেছে, জিরাপ জিরাপই রয়ে গেছে, বাঘ বাঘই রয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ তার বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিদিন মানুষের বিকাশ ঘটে, ঘটছে , ঘটবে। কিন্তু যারা সভ্যতায় সামনের দিকে এগোয়- মানুষকি তাদের সহযাত্রী না হয়ে শুধু হিংসা আর ঘৃণায় বন্দি হয়ে পিপঁড়ার মতো ছোট ফাটলেই আটকে থাকবে।
    মানুষ কি বুঝতে পারেনা- পৃথিবীর সব ঘৃণা মিলে কোনো ফুলের প্রস্ফুটন বন্ধ করে রাখতে পারেনা। মানুষ বড়জোড় কোনো প্রবাহমান নদীতে বাঁধ দিতে পারে, কিন্তু সে আকাশের মেঘকে আটকাতে পারেনা। সংকীর্ণ পৃথিবী থেকে যদি মানুষ একবার বের হয়ে যেতে পারে সে প্রতিদিন আকাশের মেঘ হতে পারে, ভালোবাসার ফল্গুধারায় স্রোতস্বীনি নদী হতে পারে, কারো ভরসার শ্যামল ছায়া হতে পারে, সে প্রতিদিন ফুল হয়ে ফুটতে পারে।
    কিন্তু বড় দূর্ভাগ্য দেশ, ভূখণ্ড স্বাধীন হওয়ার পরও কত মানুষ তার চিন্তাকে পরাধীন করে রাখে। লোভ, ঘৃণা আর হিংসার কারণে কত মানুষ পিপঁড়ার মতো এক সংকীর্ণ ফাটলে তার অপার সম্ভাবনাময় একটা জীবন শেষ করে দেয়
    অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়া যে একটা দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড় 0.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা পাউরুটি ঘরে নিয়ে আসাই যার সারা জীবনের কাজ। যে কাজটি তার জন্য অদ্বিতীয় এবং কখনো পরিবর্তন হয় না। এই ফাটলটাই হলো তার পৃথিবী। আর তার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু এক কণা রুটির টুকরা । তারপর আর কিছুই নেই। এ জন্য তাকে দোষ দেয়াও ঠিক না । কারণ এটাই তার অনুভূতির সর্বোচ্চ সীমা। কিন্তু মানুষ অনুধাবণ করে পিপঁড়ার এই ফাটলটি কেবলমাত্র দেয়ালের একটা চিঁড়। আর দেয়ালটি একটি কক্ষের মাঝে। কক্ষটি একটি অ্যাপার্টমেন্টে। এই অ্যাপার্টমেন্টটির মতো আরো অনেক অ্যাপার্টমেন্ট থাকে একটা ভবনে। যে ভবনটি একটি এলাকায়। এলাকাটি শহরের ছোট একটা এলাকা। শহরটি কোন এক দেশে। দেশটি একটা বড় মহাদেশের ছোট অংশ। এরকম আরো সাতটি মহাদেশ রয়েছে একটা গ্রহে। পৃথিবী নামক এই গ্রহটি সূর্য নামক এক বিশাল নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। এরকম নক্ষত্র রয়েছে অগণিত। যা হলো একটা গ্যালাক্সি। আর এরকম কমপক্ষে একশো হাজার মিলিয়ন গ্যালাক্সি মহাশূন্যে অপার বিস্ময় নিয়ে ভেসে চলেছে। কত বিপুল বিশাল এই বিশ্ব। এর সব কিছু মানুষ জানে। তবুও কত মানুষ অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়ের মতো নিজেকে একটি ছোট ফাটলে বন্দি করে রাখে । পিপঁড়া যেমন তার অনুভূতির সীমিত ঘরে একা চলাচল করে। মানুষও ঠিক তেমনি তার সংকীর্ণ চিন্তায় বন্দি হয়ে থাকে। আল্লাহ যে জ্ঞান, কল্পনা, উদ্ভাবন, হাতিয়ার, কৌশল এবং বুদ্ধি মানুষকে দিয়েছেন এবং যে রহস্যময় মহাবিশ্বের সন্ধান মানুষ পেয়েছে। তবুও অধিকাংশ মানুষ একটা ধূসর শামুক, কচ্ছপ বা পিপঁড়ার মতো একটা ছোট ফাটলে আবদ্ধ হয়ে থাকে তার ঘৃণা, ক্ষোভ, লোভ এবং আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে। আমরা দেখি কিছু মানুষ প্রতিশোধ আর ঘৃণার অন্ধকার দুনিয়ায় আটকে আছে। তারা প্রতিদিন কেবল প্রতিশোধের ভাবনায় ডুবে থাকে এবং তাদের অস্তিত্ব শুধু শত্রুকে আক্রমণ করার পথ খোঁজে। পিপঁড়ার জীবনে যেমন শুধুই এক কণা রুটি। তাদের জীবনেও তেমনি শুধু ঘৃণা, লোভ আর প্রতিহিংসা। কিন্তু পৃথিবীতো বিশাল এবং অসীম। রাশি রাশি বৃক্ষে প্রতিদিন কত নতুন পত্রপল্লবে শোভিত হয়, কত ফুল প্রস্ফুটিত হয়, কত পাহাড় বেয়ে স্রোতস্বিনী ঝরণা নামে, কত প্রজাপতি তার সুন্দর ডানায় নিজেকে বিকশিত করে, কত বাতাসে সুরের মূর্ছনা জাগে, কত নবাগত শুিশু প্রতিদিন পৃথিবীতে জন্ম নেয়। মানুষের ভালোবাসার বিশ্বতো অবিরাম এবং অবাক করার মতো । তাহলে কেন মানুষ নিজেকে ফাটলগুলির মধ্যে বন্দি করে রাখবে? কেন কেবলমাত্র ক্ষোভ আর লালসায় এমন এক অলৌকিক সুন্দর জীবন ফুরিয়ে যাবে? কেন নিজের সংকীর্ণ চিন্তা থেকে বেরিয়ে বৃহত্তর জাতি, মানবতা বা প্রকৃতি ও সৃষ্টির দিকে সে এগিয়ে যা বে না? মানুষ কি দেখেনা- পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে পিপঁড়া পিপঁড়াই রয়ে গেছে, জিরাপ জিরাপই রয়ে গেছে, বাঘ বাঘই রয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ তার বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিদিন মানুষের বিকাশ ঘটে, ঘটছে , ঘটবে। কিন্তু যারা সভ্যতায় সামনের দিকে এগোয়- মানুষকি তাদের সহযাত্রী না হয়ে শুধু হিংসা আর ঘৃণায় বন্দি হয়ে পিপঁড়ার মতো ছোট ফাটলেই আটকে থাকবে। মানুষ কি বুঝতে পারেনা- পৃথিবীর সব ঘৃণা মিলে কোনো ফুলের প্রস্ফুটন বন্ধ করে রাখতে পারেনা। মানুষ বড়জোড় কোনো প্রবাহমান নদীতে বাঁধ দিতে পারে, কিন্তু সে আকাশের মেঘকে আটকাতে পারেনা। সংকীর্ণ পৃথিবী থেকে যদি মানুষ একবার বের হয়ে যেতে পারে সে প্রতিদিন আকাশের মেঘ হতে পারে, ভালোবাসার ফল্গুধারায় স্রোতস্বীনি নদী হতে পারে, কারো ভরসার শ্যামল ছায়া হতে পারে, সে প্রতিদিন ফুল হয়ে ফুটতে পারে। কিন্তু বড় দূর্ভাগ্য দেশ, ভূখণ্ড স্বাধীন হওয়ার পরও কত মানুষ তার চিন্তাকে পরাধীন করে রাখে। লোভ, ঘৃণা আর হিংসার কারণে কত মানুষ পিপঁড়ার মতো এক সংকীর্ণ ফাটলে তার অপার সম্ভাবনাময় একটা জীবন শেষ করে দেয় 🥲
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 6K Views 0 önizleme
Arama Sonuçları