Sponsorluk
  • 5 kotha plot in Sector 16 Uttara Yeni
    ৳1
    In stock
    Uttara sector 16
    0 önizleme
    উত্তরা ১৬ নং সেক্টরে ৫ কাঠার জায়গাটি খুবই কম দামে বিক্রি হবে; আরজেন্ট টাকার প্রয়োজন

    উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেষে বিজিএমইএ ইউনিভাসিটি এবং উত্তরা ইউনিভার্সিটির মেইন ক্যম্পাসের সাথে ধৌড় মৌজায় ৫ কাঠার একটি এবং 6 কাঠার একটি কর্নার প্লট বিক্রয় হবে।
    যা আছে নিকটে ঃ
    -----------------------------------
    1/মেট্রেরেল ষ্টেশন ও মেট্রো ডীপো
    2/উত্তরা আঞ্চলিক পুলিশ লাইন
    3/ তুরাগ মডেল থানা
    4। ই- পাসপোর্ট ভবন
    5/ বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি (মেইন ক্যাম্পাস)
    6/ উত্তরা ইউনিভার্সিটি চলমান (মেইন ক্যাম্পাস )
    7/ আশা ইউনিভার্সিটি কাজ চলমান (মেইন ক্যাম্পাস )
    8/ হ্যাল ব্যারি ৫ স্টার হোটেল (প্রস্তাবিত )
    9/ এডিসন গ্রুপের নিজস্ব ভবন
    10/ জাপান হসপিটালের নিজস্ব ভবন (প্রস্তাবিত)
    11/ নিউ হ্যভেন সিটির আধুনিক মানের শপিং কমপ্লেক্স
    12/ প্লটের সামনে ২০ ফিট চওড়া রাস্তা
    13/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেঁষে অবস্থিত
    14/ নতুন ই - পাসপোর্ট ভবন
    15/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টর হতে সরাসরি সংযোগ
    বিস্তারিত জানতে ফোন করুন
    01301-60 59 85 (whatsapp)
    উত্তরা ১৬ নং সেক্টরে ৫ কাঠার জায়গাটি খুবই কম দামে বিক্রি হবে; আরজেন্ট টাকার প্রয়োজন উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেষে বিজিএমইএ ইউনিভাসিটি এবং উত্তরা ইউনিভার্সিটির মেইন ক্যম্পাসের সাথে ধৌড় মৌজায় ৫ কাঠার একটি এবং 6 কাঠার একটি কর্নার প্লট বিক্রয় হবে। যা আছে নিকটে ঃ ----------------------------------- 1/মেট্রেরেল ষ্টেশন ও মেট্রো ডীপো 2/উত্তরা আঞ্চলিক পুলিশ লাইন 3/ তুরাগ মডেল থানা 4। ই- পাসপোর্ট ভবন 5/ বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি (মেইন ক্যাম্পাস) 6/ উত্তরা ইউনিভার্সিটি চলমান (মেইন ক্যাম্পাস ) 7/ আশা ইউনিভার্সিটি কাজ চলমান (মেইন ক্যাম্পাস ) 8/ হ্যাল ব্যারি ৫ স্টার হোটেল (প্রস্তাবিত ) 9/ এডিসন গ্রুপের নিজস্ব ভবন 10/ জাপান হসপিটালের নিজস্ব ভবন (প্রস্তাবিত) 11/ নিউ হ্যভেন সিটির আধুনিক মানের শপিং কমপ্লেক্স 12/ প্লটের সামনে ২০ ফিট চওড়া রাস্তা 13/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টরের ঘা ঘেঁষে অবস্থিত 14/ নতুন ই - পাসপোর্ট ভবন 15/ উত্তরা ১৬ নং সেক্টর হতে সরাসরি সংযোগ বিস্তারিত জানতে ফোন করুন 01301-60 59 85 (whatsapp)
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 373 Views 0 önizleme
  • *ইসলামের দৃষ্টিতে স্ত্রীর কাছে স্বামীর অধিকার*
    *•••==•◐◉✦❀✺❀✦◉◑•==•••*
    `স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ???`

    - মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে।
    -
    এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও। ”
    -
    [ সুনানে তিরমিযি : ১১৬০, সহীহুল জামে : ৫৩৪ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত (অভিশাপ) দিতে থাকে। ”
    -
    [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৩, সহীহ মুসলিম : ১৪৩৬,
    সুনানে আবু দাউদ : ২১৪১, নাসাঈ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ তিন ব্যক্তির সলাত তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না।
    -
    তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী, যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায়। ”
    -
    [ তাবরানী : ১০৮৬, সুনানে তিরমিযি : ৩৬০, হাকেম,
    সিলসিলা সহীহা : ২৮৮ ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল সাওম রাখা যাবে না এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবে না। ”
    -
    [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৫, সহীহ মুসলিম : ২৪১৭, দারেমী : ১৭২০, সিলসিলা আহাদিসুস সহীহা : ৩৯৫ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “পরকালে আল্লাহ তা'আলা স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না। ”
    -
    [ নাসাঈ কুবরা : ৯১৩৫, বাযযার : ২৩৪৯, তাবরানী, হাকেম : ২৭৭১, বাইহাক্বী : ১৪৪৯৭, সিলসিলাহ সহীহা : ২৮৯ ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো। ”

    [ সহীহুল জামে : ৫২৫৯, তাবরানী ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম ।

    [ মুসনাদে আহমদ : ১৯০০৩, নাসাঈ, হাকিম, বায়হাক্বী ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন,

    তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা। তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র।
    -
    তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে। ”
    -
    [ তিরমিযি : ১১৭৪, ইবনে মাজাহ : ২০১৪ ]
    -
    মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত।

    পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন।

    [ সূরা : আল-বাক্বারা : ২৩৪, সহীহুল বোখারি : ১২৮০, সহীহ মুসলিম : ৩৮০২ ]

    মহান আল্লাহ সকল মুসলিমা নারীকে বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন।
    *আমিন, সুম্মা আমিন।।*
    *ইসলামের দৃষ্টিতে স্ত্রীর কাছে স্বামীর অধিকার* *•••==•◐◉✦❀✺❀✦◉◑•==•••* `স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ???` - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে। - এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও। ” - [ সুনানে তিরমিযি : ১১৬০, সহীহুল জামে : ৫৩৪ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত (অভিশাপ) দিতে থাকে। ” - [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৩, সহীহ মুসলিম : ১৪৩৬, সুনানে আবু দাউদ : ২১৪১, নাসাঈ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ তিন ব্যক্তির সলাত তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না। - তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী, যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায়। ” - [ তাবরানী : ১০৮৬, সুনানে তিরমিযি : ৩৬০, হাকেম, সিলসিলা সহীহা : ২৮৮ ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল সাওম রাখা যাবে না এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবে না। ” - [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৫, সহীহ মুসলিম : ২৪১৭, দারেমী : ১৭২০, সিলসিলা আহাদিসুস সহীহা : ৩৯৫ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “পরকালে আল্লাহ তা'আলা স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না। ” - [ নাসাঈ কুবরা : ৯১৩৫, বাযযার : ২৩৪৯, তাবরানী, হাকেম : ২৭৭১, বাইহাক্বী : ১৪৪৯৭, সিলসিলাহ সহীহা : ২৮৯ ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো। ” [ সহীহুল জামে : ৫২৫৯, তাবরানী ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম । [ মুসনাদে আহমদ : ১৯০০৩, নাসাঈ, হাকিম, বায়হাক্বী ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন, তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা। তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র। - তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে। ” - [ তিরমিযি : ১১৭৪, ইবনে মাজাহ : ২০১৪ ] - মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত। পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন। [ সূরা : আল-বাক্বারা : ২৩৪, সহীহুল বোখারি : ১২৮০, সহীহ মুসলিম : ৩৮০২ ] মহান আল্লাহ সকল মুসলিমা নারীকে বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন। *আমিন, সুম্মা আমিন।।*
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
  • "মুখে হাসি, মনের কান্না"

    সবাই বলে, "ছেলেরা কাঁদে না," কিন্তু আসলেই কি তাই? ছেলেদের চোখে হয়তো অশ্রু আসে না সবসময়, কিন্তু বুকের ভেতরে জমে থাকা চাপা কষ্টগুলো তাদের নীরবে পুড়িয়ে দেয়। সমাজ বলেছে, "তুমি পুরুষ, শক্ত হও, কান্না তোমার জন্য নয়।" কিন্তু কষ্টের কী কোনো লিঙ্গ থাকে?

    ছেলেরা ভেঙে পড়ে, কিন্তু দেখায় না। তারা ক্লান্ত হয়, কিন্তু থামে না। তারা কষ্ট পায়, কিন্তু কাউকে জানায় না।

    সবাই যখন বলে, "তুমি তো শক্তিশালী, এসব ছোটখাটো কষ্ট তোমার জন্য কিছুই না," তখন হয়তো তারা বুঝতে পারে না, শক্তিশালী হওয়া মানে অনুভূতিহীন হওয়া নয়।

    প্রতিদিন ছেলেরা লড়ে যায়—নিজের পরিবারের জন্য, কাছের মানুষের জন্য। হয়তো প্রিয়জনকে হাসিমুখে বলতে হয়, "সব ঠিক আছে," অথচ নিজের মনকে বোঝায়, "কেউ যদি শুধু একবার জিজ্ঞেস করত, তুমি কি ঠিক আছো?"

    তাই যদি কখনো দেখ, তোমার জীবনের কোনো পুরুষ চুপ হয়ে গেছে, দূরে সরে গেছে—তাকে সময় দাও। তার কষ্ট শুনো। কারণ, তাদের মনের ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো সত্যিই অসীম, আর সেটা বোঝার জন্য আমাদের একটু সহানুভূতির প্রয়োজন।

    আমরা ভুলে যাই, ছেলেরাও মানুষ। তারা শুধু হাসি-ঠাট্টায় বাঁচে না। তারা অনেক কিছু সহ্য করে নীরবে, যা আমরা দেখিও না।

    আজ একটু সময় নাও তাদের জন্য, যারা কখনো নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না।

    মনে রাখবে, ছেলেরা কাঁদে না বলেই তাদের কষ্ট কম নয়। তারা শুধু ভালোবাসার জন্য, পরিবারের জন্য সব কিছু সয়ে যায়।


    ---

    তুমি কী ভাবো? এই সমাজ কি আসলেই ছেলেদের মনের কষ্ট বুঝতে চায়? কমেন্টে জানাও তোমার মতামত।

    #মনেরকথা #পুরুষেরকষ্ট #নীরবকান্না

    "মুখে হাসি, মনের কান্না" সবাই বলে, "ছেলেরা কাঁদে না," কিন্তু আসলেই কি তাই? ছেলেদের চোখে হয়তো অশ্রু আসে না সবসময়, কিন্তু বুকের ভেতরে জমে থাকা চাপা কষ্টগুলো তাদের নীরবে পুড়িয়ে দেয়। সমাজ বলেছে, "তুমি পুরুষ, শক্ত হও, কান্না তোমার জন্য নয়।" কিন্তু কষ্টের কী কোনো লিঙ্গ থাকে? 🔹 ছেলেরা ভেঙে পড়ে, কিন্তু দেখায় না। 🔹 তারা ক্লান্ত হয়, কিন্তু থামে না। 🔹 তারা কষ্ট পায়, কিন্তু কাউকে জানায় না। সবাই যখন বলে, "তুমি তো শক্তিশালী, এসব ছোটখাটো কষ্ট তোমার জন্য কিছুই না," তখন হয়তো তারা বুঝতে পারে না, শক্তিশালী হওয়া মানে অনুভূতিহীন হওয়া নয়। 👤 প্রতিদিন ছেলেরা লড়ে যায়—নিজের পরিবারের জন্য, কাছের মানুষের জন্য। হয়তো প্রিয়জনকে হাসিমুখে বলতে হয়, "সব ঠিক আছে," অথচ নিজের মনকে বোঝায়, "কেউ যদি শুধু একবার জিজ্ঞেস করত, তুমি কি ঠিক আছো?" 📣 তাই যদি কখনো দেখ, তোমার জীবনের কোনো পুরুষ চুপ হয়ে গেছে, দূরে সরে গেছে—তাকে সময় দাও। তার কষ্ট শুনো। কারণ, তাদের মনের ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো সত্যিই অসীম, আর সেটা বোঝার জন্য আমাদের একটু সহানুভূতির প্রয়োজন। 🔍 আমরা ভুলে যাই, ছেলেরাও মানুষ। তারা শুধু হাসি-ঠাট্টায় বাঁচে না। তারা অনেক কিছু সহ্য করে নীরবে, যা আমরা দেখিও না। আজ একটু সময় নাও তাদের জন্য, যারা কখনো নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না। 🖤 মনে রাখবে, ছেলেরা কাঁদে না বলেই তাদের কষ্ট কম নয়। তারা শুধু ভালোবাসার জন্য, পরিবারের জন্য সব কিছু সয়ে যায়। --- 💬 তুমি কী ভাবো? এই সমাজ কি আসলেই ছেলেদের মনের কষ্ট বুঝতে চায়? কমেন্টে জানাও তোমার মতামত। #মনেরকথা #পুরুষেরকষ্ট #নীরবকান্না
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
  • বাসায় মেহমান আসলে কীভাবে বুঝবেন তিনি খেয়ে এসেছেন নাকি খাবেন? উসমানি আমলে এটা বুঝার একটি উপায় ছিলো।

    বাসায় কোনো মেহমান আসলে তাকে এক গ্লাস পানি এবং এক কাপ কফি দেয়া হতো। মেহমান যদি প্রথমে কফির কাপ হাতে নিতো, তাহলে ধরা হতো মেহমান খেয়ে এসেছেন। অন্যদিকে, মেহমান যদি আগে পানির গ্লাস হাতে নিতো, তাহলে ধরে নেয়া হতো মেহমান ক্ষুধার্ত, তিনি খাবেন। বাড়ির লোকজনকে তখন সিগনাল দেয়া হতো মেহমানের জন্য যেন খাবার প্রস্তুত করা হয়।

    মেহমান খেয়ে আসলে তার জন্য ভারী খাবার প্রস্তুত না করে ফলমূল দেয়া হতো।

    এই রীতি মেহমান যেমন জানতো, তেমনি মেজবানও। ফলে, এই ধরনের ভদ্রোচিত সাংকেতিক কমিউনিকেশনে কোনো অসুবিধা হতো না।
    বাসায় মেহমান আসলে কীভাবে বুঝবেন তিনি খেয়ে এসেছেন নাকি খাবেন? উসমানি আমলে এটা বুঝার একটি উপায় ছিলো। বাসায় কোনো মেহমান আসলে তাকে এক গ্লাস পানি এবং এক কাপ কফি দেয়া হতো। মেহমান যদি প্রথমে কফির কাপ হাতে নিতো, তাহলে ধরা হতো মেহমান খেয়ে এসেছেন। অন্যদিকে, মেহমান যদি আগে পানির গ্লাস হাতে নিতো, তাহলে ধরে নেয়া হতো মেহমান ক্ষুধার্ত, তিনি খাবেন। বাড়ির লোকজনকে তখন সিগনাল দেয়া হতো মেহমানের জন্য যেন খাবার প্রস্তুত করা হয়। মেহমান খেয়ে আসলে তার জন্য ভারী খাবার প্রস্তুত না করে ফলমূল দেয়া হতো। এই রীতি মেহমান যেমন জানতো, তেমনি মেজবানও। ফলে, এই ধরনের ভদ্রোচিত সাংকেতিক কমিউনিকেশনে কোনো অসুবিধা হতো না।
    Like
    2
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
  • Savoy Ice Cream নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন পদে ভাইবা দিতে আসা যারা সিলেক্ট হয়নি তাদের ভাইবা শেষে এই খামটি হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। এই নিউজটা আমাকে সত্যিই স্বস্তি দিয়েছে।

    একজন বেকার যুবক পরীক্ষা দিতে আসা যাওয়ার টাকা ম্যানেজ করতে হিমশিম খায়। অনেকে খুব কষ্টে পরীক্ষা দিতে এসে চাকরী না পেলে অনেক কষ্ট পায়।

    Savoy Ice Cream এই কোম্পানিটির HR Practice সত্যিই আমাকে মুগ্ধ করলো। দেশের প্রত্যেকটা কোম্পানি কিছুটা হলেও বেকারদের সাহায্য করা উচিত।

    You deserve respect Savoy Ice Cream.

    #interview #jobexam #job #savoy
    Savoy Ice Cream নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন পদে ভাইবা দিতে আসা যারা সিলেক্ট হয়নি তাদের ভাইবা শেষে এই খামটি হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। এই নিউজটা আমাকে সত্যিই স্বস্তি দিয়েছে। একজন বেকার যুবক পরীক্ষা দিতে আসা যাওয়ার টাকা ম্যানেজ করতে হিমশিম খায়। অনেকে খুব কষ্টে পরীক্ষা দিতে এসে চাকরী না পেলে অনেক কষ্ট পায়। Savoy Ice Cream এই কোম্পানিটির HR Practice সত্যিই আমাকে মুগ্ধ করলো। দেশের প্রত্যেকটা কোম্পানি কিছুটা হলেও বেকারদের সাহায্য করা উচিত। You deserve respect Savoy Ice Cream. #interview #jobexam #job #savoy
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 4K Views 0 önizleme
  • –একজন বিজ্ঞ আলেম ছিলেন। যার অনেক ছাত্র ছিল। যখনই তার কাছে নতুন কোন শিষ্য আসতো তিনি তখন তার পরীক্ষা নিতেন।
    –তিনি কিছু পাখি পালতেন। আর পাখিগুলোকে তিনি একটি কথা শিক্ষা দিয়েছিলেন, কথাটি হল; "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। অর্থাৎ "শিকারি আসবে, খাবার দিবে, জাল পাতবে, ফেঁসে যেও না।"
    –যখনই নতুন কোন ছাত্র আসতো তখনই তিনি তাকে কিছু দানা আর একটি জাল দিয়ে বলতেন, "যাও ঐ গাছের নিচ থেকে কিছু পাখি ধরে নিয়ে আসো।"
    –পাখিগুলো মানুষ দেখামাত্রই এই বলে গান গাইতে শুরু করতো যে, "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। তখন বেশিরভাগ ছাত্রই ফিরে আসতো এই ভেবে যে, এত চালাক পাখি ধরা যাবে না!
    –কিন্ত যদি কোন ছাত্র জাল পাততো আর দানা দিতো তবে দেখতো যে, পাখিগুলো মুখে ঐ কথা বলছে ঠিকই কিন্ত দানা খেতে আসছে আর জালে ফেঁসে যাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের মুখের কথা তাদের কোন কাজেই আসছে না।
    –এই পাখিগুলো আসলে কি বলছে তারা সেটা নিজেরাই জানে না। পাখিগুলো জানে না- 'শিকারি' কি জিনিস! 'জাল' কি জিনিস! 'ফাসনা' কি জিনিস! তাই তোতারা মুখে যতই গান গাওক না কেন, তাও জালে ফেঁসে মৃত্যু ডেকে আনছে।
    ★ আজকের জামানায় আমাদের অবস্থাও ঠিক যেন পাখিদের মতই হয়ে গেছে। আমরা মুখে 'লা~ইলাহা ইল্লাল্লাহ' বলে সাক্ষ্য দিচ্ছি, কিন্তু আমরা এর মর্ম জানি না। প্রত্যেক সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ি কিন্তু আমরা বুঝি না এর ভিতর আল্লাহ কি বলতে চেয়েছেন।
    –একই সাথে আমরা সুদ-ঘুষ, পরনিন্দা, অহংকার, যিনা, গীবত, অশ্লীলতা, পর্দাহীনতা, ও অসংখ্য হারাম কাজ করছি আর কথা বলা পাখির মতই আবার কালেমা বলছি আর নিজেকে মুসলমান হিসেবে দাবীও করছি! কাজেই আমাদের এই সাক্ষ্যদান কথা বলা পাখির মতন। আমরা মুখে কালেমা জপার পরেও শিকারির জালে ফেঁসে যাচ্ছি।
    আল্লাহ তাআলা আমাদের যথাযথভাবে অনুবাধন করার তৌফিক দান করুন।
    আমীন
    –একজন বিজ্ঞ আলেম ছিলেন। যার অনেক ছাত্র ছিল। যখনই তার কাছে নতুন কোন শিষ্য আসতো তিনি তখন তার পরীক্ষা নিতেন। –তিনি কিছু পাখি পালতেন। আর পাখিগুলোকে তিনি একটি কথা শিক্ষা দিয়েছিলেন, কথাটি হল; "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। অর্থাৎ "শিকারি আসবে, খাবার দিবে, জাল পাতবে, ফেঁসে যেও না।" –যখনই নতুন কোন ছাত্র আসতো তখনই তিনি তাকে কিছু দানা আর একটি জাল দিয়ে বলতেন, "যাও ঐ গাছের নিচ থেকে কিছু পাখি ধরে নিয়ে আসো।" –পাখিগুলো মানুষ দেখামাত্রই এই বলে গান গাইতে শুরু করতো যে, "শিকারি আয়েগা, দানা ডালেগা, জাল বিছায়েগা, ফাসনা নেহি"। তখন বেশিরভাগ ছাত্রই ফিরে আসতো এই ভেবে যে, এত চালাক পাখি ধরা যাবে না! –কিন্ত যদি কোন ছাত্র জাল পাততো আর দানা দিতো তবে দেখতো যে, পাখিগুলো মুখে ঐ কথা বলছে ঠিকই কিন্ত দানা খেতে আসছে আর জালে ফেঁসে যাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের মুখের কথা তাদের কোন কাজেই আসছে না। –এই পাখিগুলো আসলে কি বলছে তারা সেটা নিজেরাই জানে না। পাখিগুলো জানে না- 'শিকারি' কি জিনিস! 'জাল' কি জিনিস! 'ফাসনা' কি জিনিস! তাই তোতারা মুখে যতই গান গাওক না কেন, তাও জালে ফেঁসে মৃত্যু ডেকে আনছে। ★ আজকের জামানায় আমাদের অবস্থাও ঠিক যেন পাখিদের মতই হয়ে গেছে। আমরা মুখে 'লা~ইলাহা ইল্লাল্লাহ' বলে সাক্ষ্য দিচ্ছি, কিন্তু আমরা এর মর্ম জানি না। প্রত্যেক সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ি কিন্তু আমরা বুঝি না এর ভিতর আল্লাহ কি বলতে চেয়েছেন। –একই সাথে আমরা সুদ-ঘুষ, পরনিন্দা, অহংকার, যিনা, গীবত, অশ্লীলতা, পর্দাহীনতা, ও অসংখ্য হারাম কাজ করছি আর কথা বলা পাখির মতই আবার কালেমা বলছি আর নিজেকে মুসলমান হিসেবে দাবীও করছি! কাজেই আমাদের এই সাক্ষ্যদান কথা বলা পাখির মতন। আমরা মুখে কালেমা জপার পরেও শিকারির জালে ফেঁসে যাচ্ছি। আল্লাহ তাআলা আমাদের যথাযথভাবে অনুবাধন করার তৌফিক দান করুন। আমীন
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
  • এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়।
    এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়।
    ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়। এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়। ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 2K Views 0 önizleme
  • গাড়ি যদি পর্দা দিয়ে ঢাকতে চান তাহলে ঠিকমতো ঢাকবেন। পর্দা দিয়ে ঢাকার পর যেন গাড়ির অবকাঠামো না ফুটে ওঠে। ভিতরের গাড়ির সাইজ, মডেল, কালার কোন কিছুই যেন বোঝা না যায়।
    পর্দা কালারবিহীন কালো, নরমাল এবং অধিক পার্ট যুক্ত ও ঢিলেঢালা হলে ভালো যেন গাড়ি চোররা কিছুতেই বুঝতে না পারে ভিতরে কি গাড়ি আছে। মোটকথা এমনভাবে পর্দা দিয়ে ঢাকবেন যেন নিজের গাড়ি নিজে দেখলেও যেন সহজে আন্দাজ করতে না পারেন।
    গাড়ি যদি পর্দা দিয়ে ঢাকতে চান তাহলে ঠিকমতো ঢাকবেন। পর্দা দিয়ে ঢাকার পর যেন গাড়ির অবকাঠামো না ফুটে ওঠে। ভিতরের গাড়ির সাইজ, মডেল, কালার কোন কিছুই যেন বোঝা না যায়। পর্দা কালারবিহীন কালো, নরমাল এবং অধিক পার্ট যুক্ত ও ঢিলেঢালা হলে ভালো যেন গাড়ি চোররা কিছুতেই বুঝতে না পারে ভিতরে কি গাড়ি আছে। মোটকথা এমনভাবে পর্দা দিয়ে ঢাকবেন যেন নিজের গাড়ি নিজে দেখলেও যেন সহজে আন্দাজ করতে না পারেন।
    Sad
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
  • সাভারে ৫ শতাংশ জমি Yeni
    ৳100
    In stock
    সাভার
    0 önizleme
    সাভারের ভিতরে জাহাঙ্গীর নগর ভার্সিটির পিছনে ৬০ ফিট রাস্তার থেকে এক প্লট ভিতরে রাস্তা ১৪ ফিটের সাথে ৫ শতাংশ করে ২ টি প্লট বিক্রি করা হবে।
    চার পর্চার নির্ভেজাল কাগজ স্কয়ার জমি,এখনি বাড়ি বাড়ি করার উপযোগি।
    সামনের প্লটে ১০ তলা বাড়ির প্লান পাস করা।
    কাজ ধরবেন, দেখার মতো জায়গা ভালো লাগবে ১০০%।
    জমির দাম ও ছবি ভিডিও পেতে হোয়াটসঅ্যাপ যোগাযোগ করবেন।
    মোঃ রাজু
    ০১৭১০০৮৮০৮০
    সাভারের ভিতরে জাহাঙ্গীর নগর ভার্সিটির পিছনে ৬০ ফিট রাস্তার থেকে এক প্লট ভিতরে রাস্তা ১৪ ফিটের সাথে ৫ শতাংশ করে ২ টি প্লট বিক্রি করা হবে। চার পর্চার নির্ভেজাল কাগজ স্কয়ার জমি,এখনি বাড়ি বাড়ি করার উপযোগি। সামনের প্লটে ১০ তলা বাড়ির প্লান পাস করা। কাজ ধরবেন, দেখার মতো জায়গা ভালো লাগবে ১০০%। জমির দাম ও ছবি ভিডিও পেতে হোয়াটসঅ্যাপ যোগাযোগ করবেন। মোঃ রাজু ০১৭১০০৮৮০৮০
    Love
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 8K Views 0 önizleme
  • যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না,
    অনেকেই বিশ্বাস করবে না।
    তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই।
    এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে।
    আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না।
    একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন।

    সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন।
    এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা।
    এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন।

    গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ
    পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি,
    মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে)
    প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন
    দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু
    তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ
    চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক
    পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি)
    পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা।
    উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ।

    শীতকালীন সবজিঃ
    পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা।
    মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে)
    প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন,
    দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর,
    তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ,
    চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং
    পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি
    পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া।

    আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার।
    এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না।
    নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।

    🤔🤔যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না, অনেকেই বিশ্বাস করবে না। তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই। 🎯এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে। আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না। একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন। সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন। এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা। এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন। গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি, মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে) প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি) পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা। উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ। শীতকালীন সবজিঃ পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা। মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে) প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন, দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর, তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ, চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া। আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার। এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না। নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।
    Like
    1
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 3K Views 0 önizleme
Arama Sonuçları
Sponsorluk