• আজকে ভারতীয় দূতাবাসের সামনের রাস্তাটির নাম বদলে ‘শহীদ ফেলানি সড়ক’ করা হবে; একইসাথে স্থাপন করা হবে সড়কের পরিবর্তিত নামের নামফলকও!
    আজ বিকাল সারে চারটায় বাশতলা নতুন বাজারে উদ্যোগের আয়োজকরা সবাই একত্রিত হবে। সেখানে জমায়েত ও সভা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর শহীদ ফেলানি রোড নামফলক স্থাপন করা হবে।
    যারা ঢাকায় আছেন এবং যাদের পক্ষে সম্ভব, সবাই এই উদ্যোগে শামিল হন।
    আজকে ভারতীয় দূতাবাসের সামনের রাস্তাটির নাম বদলে ‘শহীদ ফেলানি সড়ক’ করা হবে; একইসাথে স্থাপন করা হবে সড়কের পরিবর্তিত নামের নামফলকও! আজ বিকাল সারে চারটায় বাশতলা নতুন বাজারে উদ্যোগের আয়োজকরা সবাই একত্রিত হবে। সেখানে জমায়েত ও সভা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর শহীদ ফেলানি রোড নামফলক স্থাপন করা হবে। যারা ঢাকায় আছেন এবং যাদের পক্ষে সম্ভব, সবাই এই উদ্যোগে শামিল হন।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 905 Views 0 Προεπισκόπηση
  • চার কাঠা জমি, বাড়ি বিক্রি হবে Χρησιμοποιημένο
    ৳45000000
    Σε απόθεμα
    গাজীপুর ২৭, টঙ্গী, ঢাকা
    0 Προεπισκόπηση
    এই বাড়িটি বিক্রি হবে
    জমির পরিমাণ চার কাঠা
    ৭" তালার প্লান রাজকের
    পাঁচ"তালা কমপ্লিট
    গ্যাস পানি বিদ্যুৎ বৈধ
    চার ইউনিটের বাড়ি
    রাস্তা তিরিশ ফিট
    বাড়ির নিচে মার্কেট
    একদম নিউ নতুন বাড়ি
    বাড়ির বয়স তিন থেকে চার বছর
    বাড়ির মালিক দুইজন দুই ভাই
    বর্তমানে ভাড়া আসে প্রতি মাসে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা
    ব্যাংক লোন ৮০ লক্ষ টাকা
    মালিকের প্যাকেজ মূল্য সাড়ে চার কোটি ৫০ লক্ষ টাকা
    এই বাড়িটি হলো ঢাকা টঙ্গী গাজীপুর ২৭।
    বিস্তারিত জানতে : 0160 3728722
    এই বাড়িটি বিক্রি হবে জমির পরিমাণ চার কাঠা ৭" তালার প্লান রাজকের পাঁচ"তালা কমপ্লিট গ্যাস পানি বিদ্যুৎ বৈধ চার ইউনিটের বাড়ি রাস্তা তিরিশ ফিট বাড়ির নিচে মার্কেট একদম নিউ নতুন বাড়ি বাড়ির বয়স তিন থেকে চার বছর বাড়ির মালিক দুইজন দুই ভাই বর্তমানে ভাড়া আসে প্রতি মাসে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা ব্যাংক লোন ৮০ লক্ষ টাকা মালিকের প্যাকেজ মূল্য সাড়ে চার কোটি ৫০ লক্ষ টাকা এই বাড়িটি হলো ঢাকা টঙ্গী গাজীপুর ২৭। বিস্তারিত জানতে : 0160 3728722
    Like
    3
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 14372 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টর এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে। তিনি প্রথমে অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন।

    এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ
    পরিদর্শকঃ আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে?
    ছাত্রীঃ শেখ হাসিনা।
    পরিদর্শকঃ আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, প্রেসিডেন্ট কে?
    ছাত্রীঃ খালেদা জিয়া।
    পরিদর্শকঃ তুমি ক্লাস এইটে উঠেছো কিভাবে, আমি তোমার নাম কেটে দিব।
    ছাত্রীঃ আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই, আপনি কাটবেন কেমনে ?
    পরিদর্শকঃ নাম নেই মানে?
    ছাত্রীঃ আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম, স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমু তুই ক্লাসে আইসা বইসা থাক।

    পরিদর্শকঃ ছিঃ মাষ্টার সাহেব আপনার লজ্জা করে না,শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করতেছেন ? আমি আপনাকে বরখাস্ত করবো।
    ক্লাস শিক্ষকঃ আরে আপনি আমায় বরখাস্ত করতে পারবেন না, আমি মাস্টার না। সামনে যে মুদি দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার। মাস্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাঁটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘড়ে যাইয়া বইসা থাকবি।

    পরিদর্শকঃ (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে) আপনি হেড স্যার ?
    হেড স্যারঃ হ্যা,কোনো সমস্যা ?
    পরিদর্শকঃ কি করছেন আপনারা, এইসব নকল ছাত্র--শিক্ষক দিয়া স্কুল চালান?
    হেড স্যারঃ আমি না,আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালি করেন। কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন।
    আমারে কইলো ইন্সপেক্টর আইলে এক হাজার টাকার এই বান্ডিল টা দিয়া দিছ।
    পরিদর্শকঃ এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন। আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর। উনি ঠিকাদারির কাজ ও করেন। টেন্ডারজমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন। আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়--------!!!

    আর হে ! এভাবেই চলে প্রিয় বাংলাদেশ...!
    ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টর এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে। তিনি প্রথমে অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন। এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ পরিদর্শকঃ আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে? ছাত্রীঃ শেখ হাসিনা। পরিদর্শকঃ আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, প্রেসিডেন্ট কে? ছাত্রীঃ খালেদা জিয়া। পরিদর্শকঃ তুমি ক্লাস এইটে উঠেছো কিভাবে, আমি তোমার নাম কেটে দিব। ছাত্রীঃ আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই, আপনি কাটবেন কেমনে ? পরিদর্শকঃ নাম নেই মানে? ছাত্রীঃ আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম, স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমু তুই ক্লাসে আইসা বইসা থাক। পরিদর্শকঃ ছিঃ মাষ্টার সাহেব আপনার লজ্জা করে না,শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করতেছেন ? আমি আপনাকে বরখাস্ত করবো। ক্লাস শিক্ষকঃ আরে আপনি আমায় বরখাস্ত করতে পারবেন না, আমি মাস্টার না। সামনে যে মুদি দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার। মাস্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাঁটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘড়ে যাইয়া বইসা থাকবি। পরিদর্শকঃ (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে) আপনি হেড স্যার ? হেড স্যারঃ হ্যা,কোনো সমস্যা ? পরিদর্শকঃ কি করছেন আপনারা, এইসব নকল ছাত্র--শিক্ষক দিয়া স্কুল চালান? হেড স্যারঃ আমি না,আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালি করেন। কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন। আমারে কইলো ইন্সপেক্টর আইলে এক হাজার টাকার এই বান্ডিল টা দিয়া দিছ। পরিদর্শকঃ এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন। আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর। উনি ঠিকাদারির কাজ ও করেন। টেন্ডারজমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন। আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়--------!!! আর হে ! এভাবেই চলে প্রিয় বাংলাদেশ...!
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 7276 Views 0 Προεπισκόπηση
  • যা কাজ পাও তাই করো
    চাকরি, ব্যবসা, অফিসিয়াল, নন অফিসিয়াল,সেলস ম্যান, সেলস অফিসার, মার্কেটিং অফিসার, ফ্লোর ইনচার্জ, সার্বেয়ার, স্টোর কীপার, ফিল্ড অফিসার, কালেকশান অফিসার, গার্মেন্টসের কিউসি,টীম মেম্বার থেকে শুরু করে সব কাজ। চাকরি দরকার, চেয়ার না।
    কাজ করলে গা ভেঙ্গে যায়না। ইজ্জত ও যায়না। যাদের লজ্জার ভয়ে তুমি এসব কাজ ছোট করে দেখছো, তারা তুমি দুপুরে উপুস করে আছো এটা জানবেও না। তারা তোমারে খাওয়ায় না পড়ায়?
    খালি পরামর্শ আর উপদেশ। এইটা কইরো না, হেইটা কইরো না। কিরে ভাই, আমি পানের দোকান করলে আপনার কি? পরামর্শ প্রবণ গোটা জাতি..
    কাজে কোন 'না' নেই। যাই পাও তাই করো। কর্মই ধর্ম। আর কর্মই ধর্ম করতে গেলে তোমার চর্ম হতে হবে পুরো। একেবারে মোটা চামড়া। পাতলা চামড়ার জন্য এই দুনিয়া না৷ এখানে কথা শুনতে হবে, গালি শুনতে প্রস্তুত থাকা লাগবে।
    পানের দোকান দাও, যদিও এতে তোমার গুস্টির জাত চলে যাবে। ইজ্জত ধুলোয় মিশে যাবে। CNG চালাও। মাত্র ১০০০ টাকা দৈনিক জমা। মাসে আয় প্রায় ২০০০০/-। ভাবা যায়? অবশ্য এতে তোমার পরিবারের সম্মান হানি হবে৷ তোমার গোস্টিতে কেউ বউও দিবে না!
    আরে আজব। বিয়ে করতে চাইলে সমস্যা, অবৈধ প্রেমে বাঁধা নেই! না খেয়ে মরলে খোঁজ নেই। CNG চালালে অচ্যুত! অলরেডি পাঠাও উবার তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে। পোলাপান এখন আয়ের বহু পথ খুঁজে নিয়েছে৷ তারা ফুড পান্ডায় পিৎজা সাপ্লাই দিয়ে কমিশন নেয়। তাতে তদের বেজ্জতি হয়নি।
    অত ভাবনার কিছু নেই। যা খুশি করো। শরবত বিক্রি করো, এখন দারুণ সিজন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান শহরে রুহ আফজা ফ্লেভরের শরবত বিক্রি করতেন। ভারতের নরেন্দ্র মোদি রেল স্টেসানে চা বিক্রি করতেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার বিক্রি করতেন বাদাম।

    যাদের তুমি শরম পাচ্ছ, আর দশ বছর পর নিজেই নিজের কাছে লজ্জা পাবা। তারা তোমার কোন উপকারেই আসেনি। লোহার জাহাজ পানিতে ভাসানো হবে জেনে এলাকার লোকজন (সম্ভবত যে সি পেরিয়ারকে) ঢিল মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিল। অথচ, সেটাই হয়ে গেল সভ্যতার বিশাল আবিস্কার।

    যারা হাসে, তারা নেংটি ইঁদুরের মত আজীবনই হাসবে। তাদের ধারণা একটাই, ধুর পোলাটারে দিয়ে কিচ্ছু হবে না।

    নিজের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দাও। স্বপ্ন টাকে জিইয়ে রাখো। অনেকে পাগল ডাকবে। আমার ধারণা কিছুটা পাগলা টাইপের হলেই ভালো। সারা জীবন ফার্স্ট হয়ে যাওয়া ছেলেটাকে বোর্ড পরীক্ষায় ফেল করতে দেখেছি। ব্যাক বেঞ্চারকে বিশাল প্রতিষ্ঠানের
    ©
    যা কাজ পাও তাই করো চাকরি, ব্যবসা, অফিসিয়াল, নন অফিসিয়াল,সেলস ম্যান, সেলস অফিসার, মার্কেটিং অফিসার, ফ্লোর ইনচার্জ, সার্বেয়ার, স্টোর কীপার, ফিল্ড অফিসার, কালেকশান অফিসার, গার্মেন্টসের কিউসি,টীম মেম্বার থেকে শুরু করে সব কাজ। চাকরি দরকার, চেয়ার না। কাজ করলে গা ভেঙ্গে যায়না। ইজ্জত ও যায়না। যাদের লজ্জার ভয়ে তুমি এসব কাজ ছোট করে দেখছো, তারা তুমি দুপুরে উপুস করে আছো এটা জানবেও না। তারা তোমারে খাওয়ায় না পড়ায়? খালি পরামর্শ আর উপদেশ। এইটা কইরো না, হেইটা কইরো না। কিরে ভাই, আমি পানের দোকান করলে আপনার কি? পরামর্শ প্রবণ গোটা জাতি.. কাজে কোন 'না' নেই। যাই পাও তাই করো। কর্মই ধর্ম। আর কর্মই ধর্ম করতে গেলে তোমার চর্ম হতে হবে পুরো। একেবারে মোটা চামড়া। পাতলা চামড়ার জন্য এই দুনিয়া না৷ এখানে কথা শুনতে হবে, গালি শুনতে প্রস্তুত থাকা লাগবে। পানের দোকান দাও, যদিও এতে তোমার গুস্টির জাত চলে যাবে। ইজ্জত ধুলোয় মিশে যাবে। CNG চালাও। মাত্র ১০০০ টাকা দৈনিক জমা। মাসে আয় প্রায় ২০০০০/-। ভাবা যায়? অবশ্য এতে তোমার পরিবারের সম্মান হানি হবে৷ তোমার গোস্টিতে কেউ বউও দিবে না! আরে আজব। বিয়ে করতে চাইলে সমস্যা, অবৈধ প্রেমে বাঁধা নেই! না খেয়ে মরলে খোঁজ নেই। CNG চালালে অচ্যুত! অলরেডি পাঠাও উবার তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে। পোলাপান এখন আয়ের বহু পথ খুঁজে নিয়েছে৷ তারা ফুড পান্ডায় পিৎজা সাপ্লাই দিয়ে কমিশন নেয়। তাতে তদের বেজ্জতি হয়নি। অত ভাবনার কিছু নেই। যা খুশি করো। শরবত বিক্রি করো, এখন দারুণ সিজন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান শহরে রুহ আফজা ফ্লেভরের শরবত বিক্রি করতেন। ভারতের নরেন্দ্র মোদি রেল স্টেসানে চা বিক্রি করতেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার বিক্রি করতেন বাদাম। যাদের তুমি শরম পাচ্ছ, আর দশ বছর পর নিজেই নিজের কাছে লজ্জা পাবা। তারা তোমার কোন উপকারেই আসেনি। লোহার জাহাজ পানিতে ভাসানো হবে জেনে এলাকার লোকজন (সম্ভবত যে সি পেরিয়ারকে) ঢিল মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিল। অথচ, সেটাই হয়ে গেল সভ্যতার বিশাল আবিস্কার। যারা হাসে, তারা নেংটি ইঁদুরের মত আজীবনই হাসবে। তাদের ধারণা একটাই, ধুর পোলাটারে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। নিজের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দাও। স্বপ্ন টাকে জিইয়ে রাখো। অনেকে পাগল ডাকবে। আমার ধারণা কিছুটা পাগলা টাইপের হলেই ভালো। সারা জীবন ফার্স্ট হয়ে যাওয়া ছেলেটাকে বোর্ড পরীক্ষায় ফেল করতে দেখেছি। ব্যাক বেঞ্চারকে বিশাল প্রতিষ্ঠানের ©
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4952 Views 0 Προεπισκόπηση
  • হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

    হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়।

    হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।

    এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন।

    অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে।

    একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই।

    ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা।

    এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো❓ ◾হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়। ◾ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়। ◾ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়। ◾হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। ◾এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন। ◾অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে। ◾একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই। ◾ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা। ◾এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1727 Views 0 Προεπισκόπηση
  • শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন
    জমি ক্রয়ের পূর্বে ও পরে যা করণীয়।
    জমি ক্রয় কালে ক্রেতাদেরকে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা তুলে ধরা হলোঃ

    ১। জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে।
    ২। জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে।
    ৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস পর্চা দেখতে হবে।
    ৪। বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা ভায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে।
    ৫। বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তার নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে।
    ৬। জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার কাছে রক্ষিত মাঠ পর্চা যাচাই করে দেখতে হবে।
    ৭। বিক্রেতার কাছ থেকে সংগৃহীত দলিল সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিস/জেলা রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।
    ৮। খতিয়ান/পর্চা/মৌজা ম্যাপ ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস/জেলা প্রশাসকের রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।
    ৯। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না দেখতে হবে।
    ১০। প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কি না। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল না থাকলে সে জমি ক্রয় করা উচিত হবে না।
    ১১। ওয়ারিশি জমি কিনতে চাইলে, ঐ সম্পত্তিতে মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার ততটুকু বিক্রয়ের অধিকার আছে কিনা যাচাই করুন।
    ১২। সম্পত্তিটি খাস কিংবা সরকারী কিনা যাচাই করুন। সরকারী বা খাস সম্পত্তি বিধিবহির্ভূত ভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
    ১৩। অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে কি না তা যাচাই করুন।
    ১৪। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কি না তা যাচাই করুন।
    ১৫। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি নিয়োগ করা আছে কিনা তা যাচাই করুন। অ্যাটর্নি নিয়োগ করা থাকলে অ্যাটর্নি ছাড়া মূল মালিকের সম্পাদন গ্রহণযোগ্য নয়।
    ১৬। জমি নিয়ে মামলা মোকদ্দমা চলছে কিনা যাচাই করুন। মামলাভুক্ত জমি কেনা উচিত নয়।

    জমি ক্রয়ের পরে ক্রেতা বা মালিকের করণীয়ঃ

    ১। জমি রেজিস্ট্রি করার পর ক্রয়কৃত জমির দখল, সীমানা নির্ধারণ এবং জমি ব্যবহার তথা চাষাবাদ বা বাড়ীঘর নির্মাণ করা।
    ২। রেজিস্ট্রি অফিস হতে মূল দলিল গ্রহন করা। মূল দলিল প্রাপ্তিতে বিলম্ব হলে দলিলের সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করা।
    ৩। মিউটেশন/নামজারী করার জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর অফিসে দলিলের সত্যায়িত কপিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে মিউটেশন/নামজারী করানোর ব্যবস্থা করা।
    ৪। নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ না করা হলে জমি নিলাম হয়ে যেতে পারে।
    ৫। ভালোভাবে জমির সীমানা চিহ্নিত করে না রাখলে অন্যেরা অনধিকার প্রবেশ করার সুযোগ পাবে।
    ভূমি সম্পর্কিত যে কোন পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ
    #landmeasure #land #dolil #jomidari #realestate #জমি_মাপা #virals #ভূমি #landscape
    শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন ✅ 🔰জমি ক্রয়ের পূর্বে ও পরে যা করণীয়। জমি ক্রয় কালে ক্রেতাদেরকে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা তুলে ধরা হলোঃ👇👇 ১। জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে। ২। জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে। ৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস পর্চা দেখতে হবে। ৪। বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা ভায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে। ৫। বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তার নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে। ৬। জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার কাছে রক্ষিত মাঠ পর্চা যাচাই করে দেখতে হবে। ৭। বিক্রেতার কাছ থেকে সংগৃহীত দলিল সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিস/জেলা রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে। ৮। খতিয়ান/পর্চা/মৌজা ম্যাপ ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস/জেলা প্রশাসকের রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে। ৯। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না দেখতে হবে। ১০। প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কি না। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল না থাকলে সে জমি ক্রয় করা উচিত হবে না। ১১। ওয়ারিশি জমি কিনতে চাইলে, ঐ সম্পত্তিতে মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার ততটুকু বিক্রয়ের অধিকার আছে কিনা যাচাই করুন। ১২। সম্পত্তিটি খাস কিংবা সরকারী কিনা যাচাই করুন। সরকারী বা খাস সম্পত্তি বিধিবহির্ভূত ভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ১৩। অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে কি না তা যাচাই করুন। ১৪। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কি না তা যাচাই করুন। ১৫। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি নিয়োগ করা আছে কিনা তা যাচাই করুন। অ্যাটর্নি নিয়োগ করা থাকলে অ্যাটর্নি ছাড়া মূল মালিকের সম্পাদন গ্রহণযোগ্য নয়। ১৬। জমি নিয়ে মামলা মোকদ্দমা চলছে কিনা যাচাই করুন। মামলাভুক্ত জমি কেনা উচিত নয়। ✅জমি ক্রয়ের পরে ক্রেতা বা মালিকের করণীয়ঃ ১। জমি রেজিস্ট্রি করার পর ক্রয়কৃত জমির দখল, সীমানা নির্ধারণ এবং জমি ব্যবহার তথা চাষাবাদ বা বাড়ীঘর নির্মাণ করা। ২। রেজিস্ট্রি অফিস হতে মূল দলিল গ্রহন করা। মূল দলিল প্রাপ্তিতে বিলম্ব হলে দলিলের সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করা। ৩। মিউটেশন/নামজারী করার জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর অফিসে দলিলের সত্যায়িত কপিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে মিউটেশন/নামজারী করানোর ব্যবস্থা করা। ৪। নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ না করা হলে জমি নিলাম হয়ে যেতে পারে। ৫। ভালোভাবে জমির সীমানা চিহ্নিত করে না রাখলে অন্যেরা অনধিকার প্রবেশ করার সুযোগ পাবে। ভূমি সম্পর্কিত যে কোন পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ ✅ #landmeasure #land #dolil #jomidari #realestate #জমি_মাপা #virals #ভূমি #landscape
    Like
    3
    0 Σχόλια 1 Μοιράστηκε 2980 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ৬ বিঘা জমি সহ গরুর খামার বিক্রি হবে Χρησιμοποιημένο
    ৳100
    Σε απόθεμα
    Kaligonj, Gazipur
    0 Προεπισκόπηση
    ৬ বিঘা জমি সহ গরুর খামার বিক্রি হবে । জমি তে গরুর খামার করা আছে, ৮০-১০০ গরু রাখা যাবে। পানির লাইন ও বিদ্যুৎ লাইন আছে। স্টাফ ও গোডাউন রুম আছে। পুরো জমি টা রাস্তার সাথে সমান্তরাল। জমির রাস্তা - ১৬ ফিট । লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ। গাজীপুর টু নরসিংদী ইটা খোলা বাইপাস রোড থেকে ১০০ গজ ভিতরে জমি। আশেপাশে বাজার, স্কুল , মসজিদ সব কিছু আছে। দাম - ৫৫ লাখ টাকা বিঘা । জমির বিপরীতে ব্যাংক লোন আছে ৪০ লাখ টাকা। খাজনা খারিজ করা, কাগজপত্র ঠিক আছে।

    বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন -
    কল - 01955771664( Whatsapp).
    ৬ বিঘা জমি সহ গরুর খামার বিক্রি হবে । জমি তে গরুর খামার করা আছে, ৮০-১০০ গরু রাখা যাবে। পানির লাইন ও বিদ্যুৎ লাইন আছে। স্টাফ ও গোডাউন রুম আছে। পুরো জমি টা রাস্তার সাথে সমান্তরাল। জমির রাস্তা - ১৬ ফিট । লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ। গাজীপুর টু নরসিংদী ইটা খোলা বাইপাস রোড থেকে ১০০ গজ ভিতরে জমি। আশেপাশে বাজার, স্কুল , মসজিদ সব কিছু আছে। দাম - ৫৫ লাখ টাকা বিঘা । জমির বিপরীতে ব্যাংক লোন আছে ৪০ লাখ টাকা। খাজনা খারিজ করা, কাগজপত্র ঠিক আছে। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন - কল - 01955771664( Whatsapp).
    Like
    Angry
    3
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 6301 Views 0 Προεπισκόπηση
  • যখন কোন কিছু বিনামূল্যে পাওয়া যায়,
    বুঝে নিও তার জন্য অনেক বড় মূল্য দিতে হবে।

    নোবেল বিজয়ী 'ডেসমন্ট টু টু' একবার বলেছিলেন, 'যখন মিশনারীরা আফ্রিকায় এসেছিল, তখন তাদের কাছে শুধু বাইবেল ছিল এবং আমাদের জমি ছিল' । তারা বলল, 'আমরা আপনার জন্য দোয়া করতে এসেছি'। আমরা চোখ বন্ধ করেছি, যখন খুললাম তখন আমাদের হাতে বাইবেল ছিল, আর তাদের হাতে আমাদের জমি ছিল ।

    একইভাবে যখন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট এলো। তখন তাদের ফেসবুক - হোয়াটসঅ্যাপ ছিল, আর আমাদের ছিল স্বাধীনতা ও গোপনীয়তা।

    তারা বলেছিল 'এটা বিনামূল্যে'। আমরা চোখ বন্ধ করেছিলাম এবং যখন খুললাম তখন আমাদের ফেসবুক এবং হোয়াটসঅ্যাপ আছে এবং তাদের কাছে আমাদের স্বাধীনতা ও ব্যক্তিগত তথ্য আছে।

    যখনই কোন কিছু ফ্রী পাওয়া যায় তখনই তার মূল্য আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে দিতে হয়।

    "জ্ঞান থেকে শব্দ বোঝা যায়, অভিজ্ঞতা থেকে অর্থ বোঝা যায়"

    দেশকে স্বনির্ভর করতে বিদেশী পণ্য বাদ দিয়ে স্বদেশী পণ্য কিনুন, পণ্য কিনলেই মান বাড়বে, কোম্পানী বাড়বে, প্রতিযোগীতা বাড়বে।দেশীয় কোম্পানী বাঁচলে আমরা বাঁচবো।দেশের লক্ষ যুবকের কর্মসংস্থান হচ্ছে দেশীয় কোম্পানীতে।তাদের পরিবারগুলোর ভরণপোশনের ব্যবস্থা হচ্ছে।
    সাবান - মেরিল, কেয়া, সেপনিল, তিব্বত, তিব্বত ৫৭০, Lifeguard, Cute
    বাথরুম পরিষ্কার – Shakti, Clean Master, Finis, Amana, Xtreme
    টুথপেষ্ট - Magic Harbal, White Plus, Cute, Active Toothpaste
    চুলের তৈল - জুঁই, মায়া, কলম্বো, মেরিল অলিভ অয়েল, Cute
    গুড়োদুধ – Pusti, ACI, Pure Milk, AMA, Mars, Starship, Danish
    ডিটারজেন্ট - কেয়া, তিব্বত, White Plus, Chaka, Jet
    চা-ইস্পাহানি, Bengal, Kazi, Cylon (আবুল খায়ের)
    Danish
    শ্যাম্পু-কেয়া, Cute, Revive, Meril, Select Plus
    সয়াবিন তৈল – পুষ্টি, বসুন্ধরা, সেনা, Teer, Fresh
    Petrolium Jelly - Meril, Tibet, Cute, SMC,
    মশা নিরোধ সামগ্রী – Xpel, Sepnil, Xtreme -
    Room Freshner - Spring, Basundhara
    ময়দা, আটা – Teer, Basundhara, Fresh
    নুডলস - কোকোলা, বসুন্ধরা, Foodi
    চাল - পুষ্টি, চাষী, চিনিগুড়া, Teer
    চিনি - Teer, Fresh, আখের চিনি
    সরিষার তৈল - রাধুনি, পুষ্টি, Teer
    বিস্কুট - Radisho, Olympic. Danish
    লবণ- Teer, ACI, Fresh Danish
    পানি - Jibon, MUM
    টিস্যু - বসুন্ধরা, ফ্রেশ গারটেক্স
    এক সময়ের সোনালী আঁশ পাটশিল্প ধবংশ হয়ে গেছে,,চামড়া শিল্প ধবংশ হয়ে গেছে।।যেগুলো আছে সেগুলোকে টিকিয়ে রাখার জন্য আমাদের দেশীয় পণ্য কিনতে হবে।নইলে একদিন আমরা পুরো পরনির্ভরশীল হয়ে পড়বো।দেশের শিল্প বাঁচান নিজে বাঁচুন
    ©
    অবশ্যই শেয়ার করুন!
    যখন কোন কিছু বিনামূল্যে পাওয়া যায়, বুঝে নিও তার জন্য অনেক বড় মূল্য দিতে হবে। নোবেল বিজয়ী 'ডেসমন্ট টু টু' একবার বলেছিলেন, 'যখন মিশনারীরা আফ্রিকায় এসেছিল, তখন তাদের কাছে শুধু বাইবেল ছিল এবং আমাদের জমি ছিল' । তারা বলল, 'আমরা আপনার জন্য দোয়া করতে এসেছি'। আমরা চোখ বন্ধ করেছি, যখন খুললাম তখন আমাদের হাতে বাইবেল ছিল, আর তাদের হাতে আমাদের জমি ছিল । একইভাবে যখন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট এলো। তখন তাদের ফেসবুক - হোয়াটসঅ্যাপ ছিল, আর আমাদের ছিল স্বাধীনতা ও গোপনীয়তা। তারা বলেছিল 'এটা বিনামূল্যে'। আমরা চোখ বন্ধ করেছিলাম এবং যখন খুললাম তখন আমাদের ফেসবুক এবং হোয়াটসঅ্যাপ আছে এবং তাদের কাছে আমাদের স্বাধীনতা ও ব্যক্তিগত তথ্য আছে। যখনই কোন কিছু ফ্রী পাওয়া যায় তখনই তার মূল্য আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে দিতে হয়। "জ্ঞান থেকে শব্দ বোঝা যায়, অভিজ্ঞতা থেকে অর্থ বোঝা যায়" দেশকে স্বনির্ভর করতে বিদেশী পণ্য বাদ দিয়ে স্বদেশী পণ্য কিনুন, পণ্য কিনলেই মান বাড়বে, কোম্পানী বাড়বে, প্রতিযোগীতা বাড়বে।দেশীয় কোম্পানী বাঁচলে আমরা বাঁচবো।দেশের লক্ষ যুবকের কর্মসংস্থান হচ্ছে দেশীয় কোম্পানীতে।তাদের পরিবারগুলোর ভরণপোশনের ব্যবস্থা হচ্ছে। সাবান - মেরিল, কেয়া, সেপনিল, তিব্বত, তিব্বত ৫৭০, Lifeguard, Cute বাথরুম পরিষ্কার – Shakti, Clean Master, Finis, Amana, Xtreme টুথপেষ্ট - Magic Harbal, White Plus, Cute, Active Toothpaste চুলের তৈল - জুঁই, মায়া, কলম্বো, মেরিল অলিভ অয়েল, Cute গুড়োদুধ – Pusti, ACI, Pure Milk, AMA, Mars, Starship, Danish ডিটারজেন্ট - কেয়া, তিব্বত, White Plus, Chaka, Jet চা-ইস্পাহানি, Bengal, Kazi, Cylon (আবুল খায়ের) Danish শ্যাম্পু-কেয়া, Cute, Revive, Meril, Select Plus সয়াবিন তৈল – পুষ্টি, বসুন্ধরা, সেনা, Teer, Fresh Petrolium Jelly - Meril, Tibet, Cute, SMC, মশা নিরোধ সামগ্রী – Xpel, Sepnil, Xtreme - Room Freshner - Spring, Basundhara ময়দা, আটা – Teer, Basundhara, Fresh নুডলস - কোকোলা, বসুন্ধরা, Foodi চাল - পুষ্টি, চাষী, চিনিগুড়া, Teer চিনি - Teer, Fresh, আখের চিনি সরিষার তৈল - রাধুনি, পুষ্টি, Teer বিস্কুট - Radisho, Olympic. Danish লবণ- Teer, ACI, Fresh Danish পানি - Jibon, MUM টিস্যু - বসুন্ধরা, ফ্রেশ গারটেক্স এক সময়ের সোনালী আঁশ পাটশিল্প ধবংশ হয়ে গেছে,,চামড়া শিল্প ধবংশ হয়ে গেছে।।যেগুলো আছে সেগুলোকে টিকিয়ে রাখার জন্য আমাদের দেশীয় পণ্য কিনতে হবে।নইলে একদিন আমরা পুরো পরনির্ভরশীল হয়ে পড়বো।দেশের শিল্প বাঁচান নিজে বাঁচুন © অবশ্যই শেয়ার করুন!
    Like
    4
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1795 Views 0 Προεπισκόπηση
  • গুলশানে-০২, ডুপ্লেক্স হাউজ বিক্রয় হবে---
    জমিরঃ ১৯ কাঠার ও অত্যাধুনিক ডুপ্লেক্স হাউস বাড়ীসহ বিক্রয় করা হবে এবং মালিকানা সমস্ত কাগজপত্র আপডেট করা আছে, বর্তমানে চারজন মালিক,
    দাম ১১৫ কোটি টাকা
    যোগাযোগঃ +৮৮০১৭১৩২৫২৫০১
    গুলশানে-০২, ডুপ্লেক্স হাউজ বিক্রয় হবে--- জমিরঃ ১৯ কাঠার ও অত্যাধুনিক ডুপ্লেক্স হাউস বাড়ীসহ বিক্রয় করা হবে এবং মালিকানা সমস্ত কাগজপত্র আপডেট করা আছে, বর্তমানে চারজন মালিক, দাম ১১৫ কোটি টাকা যোগাযোগঃ +৮৮০১৭১৩২৫২৫০১
    Like
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 689 Views 0 Προεπισκόπηση
  • 12 Sotok Land with house Χρησιμοποιημένο
    ৳4500000
    Σε απόθεμα
    Keranigonj
    0 Προεπισκόπηση
    যারা খুব নিরিবিলি পরিবেশে জায়গায় বড় নিয়ে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ বাড়ি খুঁজছেন অল্প দামে তাদের জন্য আমরা এইবার নিয়ে এলাম খুব সুন্দর একটা বাড়ি....কোন মিডিয়া ছাড়া কিনতে পারবেন ...
    বাড়ির জায়গা পরিমাণ 12 শতাংশ বাড়ির অনেক জায়গায় খালি আসে বেডরুম তিনটা কিচেন একটা ওয়াশরুম 2টা বাড়িয়ে প্রাইস 45লাখ ফিক্সড.... Kew ভুলেও কমেন্ট প্রাইস ask করবেন না... যদি করেন আপনে বোকা ছাড়া আর কিছু না... লোকেশন আসতে হবে কি ভাবে।

    রুহিদপুর বাজার সিঙ্গার এর শোরুম এর সামনে এসে অটোরিকশা ড্রাইভার কে বলবেন মুঘারচর ব্রিজ এর পরে বামের রাস্তায় যাব। / রুহিদপুর এসে আমায় ফোন দিলে ও হবে।/ জমি ৩ কাগজ ক্রয় সুএে আমি মালিক.... পানি কারেন্ট সব আসে

    বাড়ির ভিডিও কেউ দেখতে চাইলে Whatsapp ইনবক্স... 01683701001
    যারা খুব নিরিবিলি পরিবেশে জায়গায় বড় নিয়ে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ বাড়ি খুঁজছেন অল্প দামে তাদের জন্য আমরা এইবার নিয়ে এলাম খুব সুন্দর একটা বাড়ি....কোন মিডিয়া ছাড়া কিনতে পারবেন ... বাড়ির জায়গা পরিমাণ 12 শতাংশ বাড়ির অনেক জায়গায় খালি আসে বেডরুম তিনটা কিচেন একটা ওয়াশরুম 2টা বাড়িয়ে প্রাইস 45লাখ ফিক্সড.... Kew ভুলেও কমেন্ট প্রাইস ask করবেন না... যদি করেন আপনে বোকা ছাড়া আর কিছু না... লোকেশন আসতে হবে কি ভাবে। রুহিদপুর বাজার সিঙ্গার এর শোরুম এর সামনে এসে অটোরিকশা ড্রাইভার কে বলবেন মুঘারচর ব্রিজ এর পরে বামের রাস্তায় যাব। / রুহিদপুর এসে আমায় ফোন দিলে ও হবে।/ জমি ৩ কাগজ ক্রয় সুএে আমি মালিক.... পানি কারেন্ট সব আসে বাড়ির ভিডিও কেউ দেখতে চাইলে Whatsapp ইনবক্স... 01683701001
    Like
    Yay
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 6137 Views 0 Προεπισκόπηση
Αναζήτηση αποτελεσμάτων
Προωθημένο
fresh