• মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে,
    এইরকম একটি বাস...BUS
    প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে |
    তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে
    গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া
    ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন,
    আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp)
    গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে, এইরকম একটি বাস...BUS প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে চলোমান অবস্থায়-ই বিক্রি করা হবে | তেল ড্রাইভার খরচ বাদেই মাসে প্রায় 70 হাজার টাকা থাকে গাড়িটি ঢাকায় সম্পূর্ণ রানিং এবং একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে স্টুডেন্টদের জন্য দেয়া ৪৫ সিট সামনে গেট পেপার দুইটা ডেট ওভার , কাগজসহ আপলোড করে দিলাম দেখার জন্য, টাটা এলপি ৯০৯ মডেল ২০১৫, গাড়িতে এক টাকার কাজ ও নাই, যেকোনো মিস্ত্রি দিয়ে ভালো করে দেখে শুনে যাচাই-বাছাই করে যেভাবে খুশি তারপরে নিবেন, আমি নিজেই মালিক এখানে কোন মিডিয়া নাই, দয়া করে কেউ মেসেজ করবেন না, কারণ মেসেজ সবসময় পড়া হয় না | প্রয়োজনে হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি কল দেন 01515239023 (imo & whatsapp) গাড়ির মূল্য 14 লক্ষ 50 হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
    0 Commenti 0 condivisioni 3K Views 0 Anteprima
  • অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়া যে একটা দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড় 0.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা পাউরুটি ঘরে নিয়ে আসাই যার সারা জীবনের কাজ। যে কাজটি তার জন্য অদ্বিতীয় এবং কখনো পরিবর্তন হয় না। এই ফাটলটাই হলো তার পৃথিবী। আর তার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু এক কণা রুটির টুকরা । তারপর আর কিছুই নেই। এ জন্য তাকে দোষ দেয়াও ঠিক না । কারণ এটাই তার অনুভূতির সর্বোচ্চ সীমা।
    কিন্তু মানুষ অনুধাবণ করে পিপঁড়ার এই ফাটলটি কেবলমাত্র দেয়ালের একটা চিঁড়। আর দেয়ালটি একটি কক্ষের মাঝে। কক্ষটি একটি অ্যাপার্টমেন্টে। এই অ্যাপার্টমেন্টটির মতো আরো অনেক অ্যাপার্টমেন্ট থাকে একটা ভবনে। যে ভবনটি একটি এলাকায়। এলাকাটি শহরের ছোট একটা এলাকা। শহরটি কোন এক দেশে। দেশটি একটা বড় মহাদেশের ছোট অংশ। এরকম আরো সাতটি মহাদেশ রয়েছে একটা গ্রহে। পৃথিবী নামক এই গ্রহটি সূর্য নামক এক বিশাল নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। এরকম নক্ষত্র রয়েছে অগণিত। যা হলো একটা গ্যালাক্সি। আর এরকম কমপক্ষে একশো হাজার মিলিয়ন গ্যালাক্সি মহাশূন্যে অপার বিস্ময় নিয়ে ভেসে চলেছে। কত বিপুল বিশাল এই বিশ্ব।
    এর সব কিছু মানুষ জানে। তবুও কত মানুষ অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়ের মতো নিজেকে একটি ছোট ফাটলে বন্দি করে রাখে । পিপঁড়া যেমন তার অনুভূতির সীমিত ঘরে একা চলাচল করে। মানুষও ঠিক তেমনি তার সংকীর্ণ চিন্তায় বন্দি হয়ে থাকে। আল্লাহ যে জ্ঞান, কল্পনা, উদ্ভাবন, হাতিয়ার, কৌশল এবং বুদ্ধি মানুষকে দিয়েছেন এবং যে রহস্যময় মহাবিশ্বের সন্ধান মানুষ পেয়েছে। তবুও অধিকাংশ মানুষ একটা ধূসর শামুক, কচ্ছপ বা পিপঁড়ার মতো একটা ছোট ফাটলে আবদ্ধ হয়ে থাকে তার ঘৃণা, ক্ষোভ, লোভ এবং আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে।
    আমরা দেখি কিছু মানুষ প্রতিশোধ আর ঘৃণার অন্ধকার দুনিয়ায় আটকে আছে। তারা প্রতিদিন কেবল প্রতিশোধের ভাবনায় ডুবে থাকে এবং তাদের অস্তিত্ব শুধু শত্রুকে আক্রমণ করার পথ খোঁজে। পিপঁড়ার জীবনে যেমন শুধুই এক কণা রুটি। তাদের জীবনেও তেমনি শুধু ঘৃণা, লোভ আর প্রতিহিংসা।
    কিন্তু পৃথিবীতো বিশাল এবং অসীম। রাশি রাশি বৃক্ষে প্রতিদিন কত নতুন পত্রপল্লবে শোভিত হয়, কত ফুল প্রস্ফুটিত হয়, কত পাহাড় বেয়ে স্রোতস্বিনী ঝরণা নামে, কত প্রজাপতি তার সুন্দর ডানায় নিজেকে বিকশিত করে, কত বাতাসে সুরের মূর্ছনা জাগে, কত নবাগত শুিশু প্রতিদিন পৃথিবীতে জন্ম নেয়। মানুষের ভালোবাসার বিশ্বতো অবিরাম এবং অবাক করার মতো । তাহলে কেন মানুষ নিজেকে ফাটলগুলির মধ্যে বন্দি করে রাখবে? কেন কেবলমাত্র ক্ষোভ আর লালসায় এমন এক অলৌকিক সুন্দর জীবন ফুরিয়ে যাবে? কেন নিজের সংকীর্ণ চিন্তা থেকে বেরিয়ে বৃহত্তর জাতি, মানবতা বা প্রকৃতি ও সৃষ্টির দিকে সে এগিয়ে যা
    বে না?
    মানুষ কি দেখেনা- পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে পিপঁড়া পিপঁড়াই রয়ে গেছে, জিরাপ জিরাপই রয়ে গেছে, বাঘ বাঘই রয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ তার বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিদিন মানুষের বিকাশ ঘটে, ঘটছে , ঘটবে। কিন্তু যারা সভ্যতায় সামনের দিকে এগোয়- মানুষকি তাদের সহযাত্রী না হয়ে শুধু হিংসা আর ঘৃণায় বন্দি হয়ে পিপঁড়ার মতো ছোট ফাটলেই আটকে থাকবে।
    মানুষ কি বুঝতে পারেনা- পৃথিবীর সব ঘৃণা মিলে কোনো ফুলের প্রস্ফুটন বন্ধ করে রাখতে পারেনা। মানুষ বড়জোড় কোনো প্রবাহমান নদীতে বাঁধ দিতে পারে, কিন্তু সে আকাশের মেঘকে আটকাতে পারেনা। সংকীর্ণ পৃথিবী থেকে যদি মানুষ একবার বের হয়ে যেতে পারে সে প্রতিদিন আকাশের মেঘ হতে পারে, ভালোবাসার ফল্গুধারায় স্রোতস্বীনি নদী হতে পারে, কারো ভরসার শ্যামল ছায়া হতে পারে, সে প্রতিদিন ফুল হয়ে ফুটতে পারে।
    কিন্তু বড় দূর্ভাগ্য দেশ, ভূখণ্ড স্বাধীন হওয়ার পরও কত মানুষ তার চিন্তাকে পরাধীন করে রাখে। লোভ, ঘৃণা আর হিংসার কারণে কত মানুষ পিপঁড়ার মতো এক সংকীর্ণ ফাটলে তার অপার সম্ভাবনাময় একটা জীবন শেষ করে দেয়
    অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়া যে একটা দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড় 0.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা পাউরুটি ঘরে নিয়ে আসাই যার সারা জীবনের কাজ। যে কাজটি তার জন্য অদ্বিতীয় এবং কখনো পরিবর্তন হয় না। এই ফাটলটাই হলো তার পৃথিবী। আর তার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু এক কণা রুটির টুকরা । তারপর আর কিছুই নেই। এ জন্য তাকে দোষ দেয়াও ঠিক না । কারণ এটাই তার অনুভূতির সর্বোচ্চ সীমা। কিন্তু মানুষ অনুধাবণ করে পিপঁড়ার এই ফাটলটি কেবলমাত্র দেয়ালের একটা চিঁড়। আর দেয়ালটি একটি কক্ষের মাঝে। কক্ষটি একটি অ্যাপার্টমেন্টে। এই অ্যাপার্টমেন্টটির মতো আরো অনেক অ্যাপার্টমেন্ট থাকে একটা ভবনে। যে ভবনটি একটি এলাকায়। এলাকাটি শহরের ছোট একটা এলাকা। শহরটি কোন এক দেশে। দেশটি একটা বড় মহাদেশের ছোট অংশ। এরকম আরো সাতটি মহাদেশ রয়েছে একটা গ্রহে। পৃথিবী নামক এই গ্রহটি সূর্য নামক এক বিশাল নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। এরকম নক্ষত্র রয়েছে অগণিত। যা হলো একটা গ্যালাক্সি। আর এরকম কমপক্ষে একশো হাজার মিলিয়ন গ্যালাক্সি মহাশূন্যে অপার বিস্ময় নিয়ে ভেসে চলেছে। কত বিপুল বিশাল এই বিশ্ব। এর সব কিছু মানুষ জানে। তবুও কত মানুষ অতি ক্ষুদ্র পিপঁড়ের মতো নিজেকে একটি ছোট ফাটলে বন্দি করে রাখে । পিপঁড়া যেমন তার অনুভূতির সীমিত ঘরে একা চলাচল করে। মানুষও ঠিক তেমনি তার সংকীর্ণ চিন্তায় বন্দি হয়ে থাকে। আল্লাহ যে জ্ঞান, কল্পনা, উদ্ভাবন, হাতিয়ার, কৌশল এবং বুদ্ধি মানুষকে দিয়েছেন এবং যে রহস্যময় মহাবিশ্বের সন্ধান মানুষ পেয়েছে। তবুও অধিকাংশ মানুষ একটা ধূসর শামুক, কচ্ছপ বা পিপঁড়ার মতো একটা ছোট ফাটলে আবদ্ধ হয়ে থাকে তার ঘৃণা, ক্ষোভ, লোভ এবং আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে। আমরা দেখি কিছু মানুষ প্রতিশোধ আর ঘৃণার অন্ধকার দুনিয়ায় আটকে আছে। তারা প্রতিদিন কেবল প্রতিশোধের ভাবনায় ডুবে থাকে এবং তাদের অস্তিত্ব শুধু শত্রুকে আক্রমণ করার পথ খোঁজে। পিপঁড়ার জীবনে যেমন শুধুই এক কণা রুটি। তাদের জীবনেও তেমনি শুধু ঘৃণা, লোভ আর প্রতিহিংসা। কিন্তু পৃথিবীতো বিশাল এবং অসীম। রাশি রাশি বৃক্ষে প্রতিদিন কত নতুন পত্রপল্লবে শোভিত হয়, কত ফুল প্রস্ফুটিত হয়, কত পাহাড় বেয়ে স্রোতস্বিনী ঝরণা নামে, কত প্রজাপতি তার সুন্দর ডানায় নিজেকে বিকশিত করে, কত বাতাসে সুরের মূর্ছনা জাগে, কত নবাগত শুিশু প্রতিদিন পৃথিবীতে জন্ম নেয়। মানুষের ভালোবাসার বিশ্বতো অবিরাম এবং অবাক করার মতো । তাহলে কেন মানুষ নিজেকে ফাটলগুলির মধ্যে বন্দি করে রাখবে? কেন কেবলমাত্র ক্ষোভ আর লালসায় এমন এক অলৌকিক সুন্দর জীবন ফুরিয়ে যাবে? কেন নিজের সংকীর্ণ চিন্তা থেকে বেরিয়ে বৃহত্তর জাতি, মানবতা বা প্রকৃতি ও সৃষ্টির দিকে সে এগিয়ে যা বে না? মানুষ কি দেখেনা- পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে পিপঁড়া পিপঁড়াই রয়ে গেছে, জিরাপ জিরাপই রয়ে গেছে, বাঘ বাঘই রয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ তার বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিদিন মানুষের বিকাশ ঘটে, ঘটছে , ঘটবে। কিন্তু যারা সভ্যতায় সামনের দিকে এগোয়- মানুষকি তাদের সহযাত্রী না হয়ে শুধু হিংসা আর ঘৃণায় বন্দি হয়ে পিপঁড়ার মতো ছোট ফাটলেই আটকে থাকবে। মানুষ কি বুঝতে পারেনা- পৃথিবীর সব ঘৃণা মিলে কোনো ফুলের প্রস্ফুটন বন্ধ করে রাখতে পারেনা। মানুষ বড়জোড় কোনো প্রবাহমান নদীতে বাঁধ দিতে পারে, কিন্তু সে আকাশের মেঘকে আটকাতে পারেনা। সংকীর্ণ পৃথিবী থেকে যদি মানুষ একবার বের হয়ে যেতে পারে সে প্রতিদিন আকাশের মেঘ হতে পারে, ভালোবাসার ফল্গুধারায় স্রোতস্বীনি নদী হতে পারে, কারো ভরসার শ্যামল ছায়া হতে পারে, সে প্রতিদিন ফুল হয়ে ফুটতে পারে। কিন্তু বড় দূর্ভাগ্য দেশ, ভূখণ্ড স্বাধীন হওয়ার পরও কত মানুষ তার চিন্তাকে পরাধীন করে রাখে। লোভ, ঘৃণা আর হিংসার কারণে কত মানুষ পিপঁড়ার মতো এক সংকীর্ণ ফাটলে তার অপার সম্ভাবনাময় একটা জীবন শেষ করে দেয় 🥲
    Like
    1
    0 Commenti 0 condivisioni 4K Views 0 Anteprima
  • রাঙ্গামাটিতে পাহাড় কেনার ইচ্ছা অনেকেরই থাকে। আমার পারিবারিক মালিকানাধীন নিষ্কন্টক একটি পাহাড় বিক্রি করবো।
    লোকেশন: নানিয়ারচর উপজেলা, রাঙ্গামাটি।
    মেইন রোড থেকে ১০ মিনিট পায়ে হাঁটা দুরত্বে পাহাড়টি৷ পাহাড়ের একপাশে কাপ্তাই লেক এর অংশ আছে৷ মোট ৯.৭৫ একর জমি আছে পাহাড় এবং সমতল মিলিয়ে।

    জরুরি পারিবারিক প্রয়োজনে বিক্রি করতে হচ্ছে৷ কেউ ইচ্ছুক হলে কমেন্ট বক্সে কিংবা আমার হোয়াটসঅ্যাপ এ যোগাযোগ করতে পারেন। সকল তথ্যাদি সরবরাহ করা হবে। সরাসরি এসে জমি দেখে শুনে বুঝে কেনার ও সুযোগ থাকছে।

    জমিটি ইকো রিসোর্ট করার জন্য উপযুক্ত জমি। এছাড়াও ডেইরি ফার্ম বা বাগানবাড়ি করার জন্যেও ভালো অপশন হতে পারে।

    হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার: 01797527414
    দাম চাচ্ছি ১২ হাজার টাকা প্রতি শতক। সর্বমোট ৯৭৫ শতক জমি আছে।
    রাঙ্গামাটিতে পাহাড় কেনার ইচ্ছা অনেকেরই থাকে। আমার পারিবারিক মালিকানাধীন নিষ্কন্টক একটি পাহাড় বিক্রি করবো। লোকেশন: নানিয়ারচর উপজেলা, রাঙ্গামাটি। মেইন রোড থেকে ১০ মিনিট পায়ে হাঁটা দুরত্বে পাহাড়টি৷ পাহাড়ের একপাশে কাপ্তাই লেক এর অংশ আছে৷ মোট ৯.৭৫ একর জমি আছে পাহাড় এবং সমতল মিলিয়ে। জরুরি পারিবারিক প্রয়োজনে বিক্রি করতে হচ্ছে৷ কেউ ইচ্ছুক হলে কমেন্ট বক্সে কিংবা আমার হোয়াটসঅ্যাপ এ যোগাযোগ করতে পারেন। সকল তথ্যাদি সরবরাহ করা হবে। সরাসরি এসে জমি দেখে শুনে বুঝে কেনার ও সুযোগ থাকছে। জমিটি ইকো রিসোর্ট করার জন্য উপযুক্ত জমি। এছাড়াও ডেইরি ফার্ম বা বাগানবাড়ি করার জন্যেও ভালো অপশন হতে পারে। হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার: 01797527414 দাম চাচ্ছি ১২ হাজার টাকা প্রতি শতক। সর্বমোট ৯৭৫ শতক জমি আছে।
    Like
    1
    0 Commenti 0 condivisioni 10K Views 0 Anteprima
  • 965 Sotok Land in Rangamati Nuovo
    ৳11500000
    In stock
    Rangamati
    0 Anteprima
    রাঙ্গামাটিতে পাহাড় কেনার ইচ্ছা অনেকেরই থাকে। আমার পারিবারিক মালিকানাধীন নিষ্কন্টক একটি পাহাড় বিক্রি করবো।
    লোকেশন: নানিয়ারচর উপজেলা, রাঙ্গামাটি।
    মেইন রোড থেকে ১০ মিনিট পায়ে হাঁটা দুরত্বে পাহাড়টি৷ পাহাড়ের একপাশে কাপ্তাই লেক এর অংশ আছে৷ মোট ৯.৭৫ একর জমি আছে পাহাড় এবং সমতল মিলিয়ে।

    জরুরি পারিবারিক প্রয়োজনে বিক্রি করতে হচ্ছে৷ কেউ ইচ্ছুক হলে কমেন্ট বক্সে কিংবা আমার হোয়াটসঅ্যাপ এ যোগাযোগ করতে পারেন। সকল তথ্যাদি সরবরাহ করা হবে। সরাসরি এসে জমি দেখে শুনে বুঝে কেনার ও সুযোগ থাকছে।

    জমিটি ইকো রিসোর্ট করার জন্য উপযুক্ত জমি। এছাড়াও ডেইরি ফার্ম বা বাগানবাড়ি করার জন্যেও ভালো অপশন হতে পারে।

    হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার: 01797527414
    দাম চাচ্ছি ১২ হাজার টাকা প্রতি শতক। সর্বমোট ৯৭৫ শতক জমি আছে।
    রাঙ্গামাটিতে পাহাড় কেনার ইচ্ছা অনেকেরই থাকে। আমার পারিবারিক মালিকানাধীন নিষ্কন্টক একটি পাহাড় বিক্রি করবো। লোকেশন: নানিয়ারচর উপজেলা, রাঙ্গামাটি। মেইন রোড থেকে ১০ মিনিট পায়ে হাঁটা দুরত্বে পাহাড়টি৷ পাহাড়ের একপাশে কাপ্তাই লেক এর অংশ আছে৷ মোট ৯.৭৫ একর জমি আছে পাহাড় এবং সমতল মিলিয়ে। জরুরি পারিবারিক প্রয়োজনে বিক্রি করতে হচ্ছে৷ কেউ ইচ্ছুক হলে কমেন্ট বক্সে কিংবা আমার হোয়াটসঅ্যাপ এ যোগাযোগ করতে পারেন। সকল তথ্যাদি সরবরাহ করা হবে। সরাসরি এসে জমি দেখে শুনে বুঝে কেনার ও সুযোগ থাকছে। জমিটি ইকো রিসোর্ট করার জন্য উপযুক্ত জমি। এছাড়াও ডেইরি ফার্ম বা বাগানবাড়ি করার জন্যেও ভালো অপশন হতে পারে। হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার: 01797527414 দাম চাচ্ছি ১২ হাজার টাকা প্রতি শতক। সর্বমোট ৯৭৫ শতক জমি আছে।
    0 Commenti 0 condivisioni 14K Views 0 Anteprima
  • *ইসলামের দৃষ্টিতে স্ত্রীর কাছে স্বামীর অধিকার*
    *•••==•◐◉✦❀✺❀✦◉◑•==•••*
    `স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ???`

    - মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে।
    -
    এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও। ”
    -
    [ সুনানে তিরমিযি : ১১৬০, সহীহুল জামে : ৫৩৪ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত (অভিশাপ) দিতে থাকে। ”
    -
    [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৩, সহীহ মুসলিম : ১৪৩৬,
    সুনানে আবু দাউদ : ২১৪১, নাসাঈ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ তিন ব্যক্তির সলাত তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না।
    -
    তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী, যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায়। ”
    -
    [ তাবরানী : ১০৮৬, সুনানে তিরমিযি : ৩৬০, হাকেম,
    সিলসিলা সহীহা : ২৮৮ ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল সাওম রাখা যাবে না এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবে না। ”
    -
    [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৫, সহীহ মুসলিম : ২৪১৭, দারেমী : ১৭২০, সিলসিলা আহাদিসুস সহীহা : ৩৯৫ ]
    -
    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “পরকালে আল্লাহ তা'আলা স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না। ”
    -
    [ নাসাঈ কুবরা : ৯১৩৫, বাযযার : ২৩৪৯, তাবরানী, হাকেম : ২৭৭১, বাইহাক্বী : ১৪৪৯৭, সিলসিলাহ সহীহা : ২৮৯ ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো। ”

    [ সহীহুল জামে : ৫২৫৯, তাবরানী ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম ।

    [ মুসনাদে আহমদ : ১৯০০৩, নাসাঈ, হাকিম, বায়হাক্বী ]

    মহানবী (সাঃ) বলেছেন,
    যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন,

    তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা। তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র।
    -
    তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে। ”
    -
    [ তিরমিযি : ১১৭৪, ইবনে মাজাহ : ২০১৪ ]
    -
    মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত।

    পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন।

    [ সূরা : আল-বাক্বারা : ২৩৪, সহীহুল বোখারি : ১২৮০, সহীহ মুসলিম : ৩৮০২ ]

    মহান আল্লাহ সকল মুসলিমা নারীকে বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন।
    *আমিন, সুম্মা আমিন।।*
    *ইসলামের দৃষ্টিতে স্ত্রীর কাছে স্বামীর অধিকার* *•••==•◐◉✦❀✺❀✦◉◑•==•••* `স্ত্রীর সাথে মিলনের জন্য কি তাঁর অনুমতি নেয়া প্রয়োজন ???` - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ স্বামী যখন তাঁর স্ত্রীকে দৈহিক প্রয়োজনে আহবান করবে, সে যেনো স্বামীর কাছে অত্যন্ত দ্রুত চলে আসে। - এমনকি সে রান্না ঘরে রুটি পাকানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও। ” - [ সুনানে তিরমিযি : ১১৬০, সহীহুল জামে : ৫৩৪ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত (অভিশাপ) দিতে থাকে। ” - [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৩, সহীহ মুসলিম : ১৪৩৬, সুনানে আবু দাউদ : ২১৪১, নাসাঈ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ তিন ব্যক্তির সলাত তাঁদের মাথা অতিক্রম করেনা অর্থাৎ কবুল হয়না। - তন্মধ্যে একজন হলেন অবাধ্য স্ত্রী, যে স্বামীর ডাকে সাঁড়া দেয়না এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় ঘুমায়। ” - [ তাবরানী : ১০৮৬, সুনানে তিরমিযি : ৩৬০, হাকেম, সিলসিলা সহীহা : ২৮৮ ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল সাওম রাখা যাবে না এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবে না। ” - [ সহীহুল বোখারি : ৫১৯৫, সহীহ মুসলিম : ২৪১৭, দারেমী : ১৭২০, সিলসিলা আহাদিসুস সহীহা : ৩৯৫ ] - মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “পরকালে আল্লাহ তা'আলা স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ স্ত্রীর দিকে তাকাবেন না। ” - [ নাসাঈ কুবরা : ৯১৩৫, বাযযার : ২৩৪৯, তাবরানী, হাকেম : ২৭৭১, বাইহাক্বী : ১৪৪৯৭, সিলসিলাহ সহীহা : ২৮৯ ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো। ” [ সহীহুল জামে : ৫২৫৯, তাবরানী ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম । [ মুসনাদে আহমদ : ১৯০০৩, নাসাঈ, হাকিম, বায়হাক্বী ] মহানবী (সাঃ) বলেছেন, যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন, তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা। তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র। - তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে। ” - [ তিরমিযি : ১১৭৪, ইবনে মাজাহ : ২০১৪ ] - মা- বাবা সহ সকলের মৃত্যুতে শোক পালন হচ্ছে মাত্র ৩ দিন পর্যন্ত। পক্ষান্তরে স্বামীর মৃত্যুতে শোক পালন করতে হবে ৪ মাস ১০ দিন। [ সূরা : আল-বাক্বারা : ২৩৪, সহীহুল বোখারি : ১২৮০, সহীহ মুসলিম : ৩৮০২ ] মহান আল্লাহ সকল মুসলিমা নারীকে বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন। *আমিন, সুম্মা আমিন।।*
    0 Commenti 0 condivisioni 5K Views 0 Anteprima
  • ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো বিষয় জানতে ই-মেইল করুন
    [email protected]
    ফিরতি ই-মেইলে আপনার চাহিত তথ্য পেয়ে যাবেন।

    ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য কল করুন 16445 নম্বরে।
    ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো বিষয় জানতে ই-মেইল করুন [email protected] ফিরতি ই-মেইলে আপনার চাহিত তথ্য পেয়ে যাবেন। ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য কল করুন 16445 নম্বরে।
    0 Commenti 0 condivisioni 3K Views 0 Anteprima
  • আমেরিকার ভূরাজনীতি ও একটি অভ্যুত্থান

    আমাদের প্রথমেই মনে রাখতে হবে আমেরিকা কখনো দেশ গঠনে বন্ধুপ্রতীম নয়।তারা সাধারনণত কথিত উঠতি অর্থনীতির দেশকে ফেলে দেয়ার জন্য কাজ করে থাকে।দর্জিগিরি আর ক্রীতদাস বিক্রির টাকার উপর নির্ভর করে যেটুকু এগিয়েছিলো বাংলাদেশ,তা টেকসই কিছু নয়।আর জাতিগঠনের মৌলিক দিকে না এগিয়ে রাস্তা আর ব্রিজের যে উন্নয়ন তা মানবিক মানুষ গঠনে ব্যর্থ হয়ে কোনদিকে গিয়েছে,দেখাই যাচ্ছে।তো, আসা যাক মূল আলোচনায়।যেসব দেশকে আমেরিকা ফেলে দেয়, সেসব শাসকদের অন্যায় থাকে না,তা নয়। দীর্ঘদিন শাসন চালিয়ে তারা শোষক হয়ে ওঠে।শোষণ, অত্যাচার,দুর্নীতি ক্রমবর্ধমান আকারে বেড়ে মানুষকে আক্রান্ত করে ফেলে।কিন্তু এসব মূলত আমেরিকার ক্ষোভের কারণ নয়।যতোক্ষণ পর্যন্ত তারা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে,ততোক্ষণ তারা সকল অন্যায় দেখেও দেখে না।ঠিক যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হয়,তখন তারা যেভাবেই হোক সেই সরকারকে ফেলে দেয়। ইরাক, লিবিয়া,আফগানিস্তান এমন ঘটনার শিকার। নতুন যুক্ত হলো বাংলাদেশ।

    আমেরিকার বহুদিনের পরিকল্পনা বাংলাদেশ- মিয়ানমার-সেভেন সিস্টার ওয়ার জোন তৈরি করা। উদ্দেশ্য চীনের নজরদারী বৃদ্ধি করা।এদিকে চীন সফরে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে ১৬০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুত প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর করে এসেছেন।বাংলাদেশের কর্ণফুলী ট্যানেলও করে দিয়েছে চীনারাই।চীনাদের পরিকল্পিত ভারত ঘেরাওয়ের কাজ তারা এগিয়ে নিচ্ছিলো।ত্রিমুখী শক্তির মাঝখানে বাংলাদেশ যেন গরীব ঘরের এক সুন্দরী, ধর্ষিত হওয়া ছিলো তার সময়ের ব্যাপার।চীনের পরিকল্পনা আর এগোতে দিলে ভারতের বিপদ। আমেরিকা চায় না চীনের শক্তি বৃদ্ধি পাক।আবার ভারত চীন দুদেশই চায় বাংলাদেশ তার একক প্রেমিকা থাকুক।এমন অবস্থায় নীতি বাস্তবায়ন বাংলাদেশের জন্য কঠিন হয়ে যায়।উদগ্র উন্নতির আকাঙ্ক্ষা মাঝে মাঝে বিপদে ফেলে।বেশি আশা লোভের নৌকায় নিয়ে যায় মানুষকে।

    চীনারা পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের উত্তরে তাদের ভূমিতে কাশগড় থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণে গ্যদার সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।তারপর ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রেলপথের প্রজেক্ট নিয়েছে।এদিকে শ্রীলঙ্কার হাম্বারটোটা বন্দর চীনাদের নিয়ন্ত্রণে। চতুর্ভুজাকারে ভারতকে ঘিরে ঘরার জন্য প্রয়োজন ছিলো কক্সবাজারে একটি স্থাপনা।কক্সবাজার থেকে মিয়ানমারের উপর দিয়ে উত্তর মিয়ানমার--অরুণাচল হয়ে দক্ষিণ তিব্বত হয়ে কাশগড় পর্যন্ত রোড ইনফ্রাসট্রাকচার বানিয়ে এসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা বসিয়ে ভারতকে ঘিরে ধরা চীনের উদ্দেশ্য। আমেরিকার হস্তক্ষেপ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে ভারত এবার বন্ধুত্ব থেকে তার হাত গুটিয়ে নিলো।দুই নৌকায় পা দেয়ার ফলাফল হলো ভয়াবহ।অনেক উন্নতির আকাঙ্ক্ষা ভরাডুবির দিকে ধাবিত করলো।

    অভ্যুত্থানের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ পাঠ করলেই জানা যায় আমেরিকা কীভাবে পরিকল্পনার দিকে এগোয়। শীর্ষস্থানীয় কোনো পত্রিকার মাধ্যমে কিছু মানুষকে তারা নায়ক বানিয়ে তোলে।তাদের গায়ে আন্তর্জাতিক পদকের ভূষণ লাগানো হয়।এদিকে বাজার অনিয়ন্ত্রণ করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে সাধারণ জনগণকে বিষিয়ে তোলা হয়। এমন অবস্থায়ও সরকার টিকে থাকতে পারে,যদি দারুণ সৎ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করে। উদাহরণ হিসেবে ফিদেল কাস্ট্রোর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।তাঁর মিতো সৎ থেকে কঠোর কঠিনভাবে রাষ্ট্র চালাতে বাংলাদেশের সরকার পারেনি। বরং স্বজনপ্রীতি,দুর্নীতি,অর্থপাচার,ক্ষমতার অপব্যবহার মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে।শক্তিশালী বহিঃশত্রু থেকে আপনি তখনই বাঁচতে পারবেন,যখন আপনার ঘর ঠিক থাকবে।

    অভ্যুত্থানের পূর্বে জনগণের ক্ষুব্ধতার সাথে সামরিক বাহিনীকেও ক্ষুব্ধ করার নানামুখী কার্যকলাপ গ্রহণ করা হয়। পরিকল্পিত অনিয়ম ঘটিয়ে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে তাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা হয়।বলতে পারেন, সবকিছু আমেরিকার পরিকল্পনা,তবে শেখ হাসিনার দোষ নাই? দোষ আছে।সেটার একদিক হলো ফিদেল এর মতো হতে না পারা।অশিল্প লোভের দোকান।তবে এমন ঘটনা ২০০৬ সালেই হতে পারতো। আমেরিকার ১৮ বছর দেরি হলো,এই যা!

    অভ্যুত্থান বা কোনো দেশের সরকারকে ফেলে দিতে আমেরিকা দীর্ঘ গবেষণা চালায়।সেই চেশের মানুষ, সমাজ ও মানুষের আবেগের চুকচেরা বিশ্লেষণ করে। পতিত বামদের আবেগ আর ধর্মের অন্ধতা এখানে প্রয়োগ করা হয়।বাজার পপরিস্থিতি আর আইনশৃঙ্খলা এমন অবস্থায় আসে যে শাসককে হত্যা করলেও জনগণ ক্ষোভের পরিবর্তে উল্লাস করবে।এ এক সাজানো চিত্রনাট্য ;যার উপর দিয়ে হেঁটে যাবে তার জন্মভূমির মানুষেরা।হেঁটে যাবে আধাবুদ্ধিজীবী।

    অভ্যুত্থানের পর কী হয়
    হুমায়ূন আহমেদ তাঁর দেয়াল উপন্যাসে লিখেছেন, মেজর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহণের পর সে বছর প্রচুর ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। সাধারনণত ইলিশ মাছের দাম কমলে অন্য মাছের দামও কমে যায়। আরবীয় দেশগুলোর সাহায্য আসতে থাকে।জনগণ খুব খুশি হলো। ভাবলো, দেশের উপর একটা রহমত এসেছে। অপরদিকে ক্যান্টনমেন্ট এর ভেতরে শত শত হত্যার হাহাকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠলো।এবারও এমন কিছু হতে পারে। ভর্তুকি দিয়ে দ্রব্যমূল্য কিছুটা কমানো হতে পারে। সাধারণ মানুষ থেকে ফেসবুক বুদ্ধিজীবীরা সরকারের প্রশংসা করবে।মিডিয়াগুলোতে প্রচুর সুনাম করা হবে। আসল বীভৎসতা প্রকাশ পাবে অনেক পরে। চলবে আর্মির অভিযান। অপছন্দের লোকদের বাড়ি থেকে টাকা ও অস্ত্র বের হবে।মানুষ জয়ধ্বনি দেবে। আর্মির প্রশংসা করবে।কেউ ভাববেও না,একদল মানুষ যারা ইতিহাস,দর্শন,সাহিত্য,রাজনীতির কিছুই না জেনে শুধু অস্ত্রের জোরে ১৮ কোটি মানুষের উপরে মাতবরি করছে।

    আমেরিকার পরবর্তী কাজ
    এই সরকার সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না।রাষ্ট্র সংস্কারের নামে তারা দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে।ততোদিনে দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের প্রসার ঘটবে,বা ঘটানো হবে।তখন শান্তির জন্য বাংলাদেশে আসবে জাতিসংঘ বা আমেরিকা।সেন্টমার্টিন তাদের হাতে দেবে তাদের পুতুল সরকার।অথবা এটা অন্যভাবেও ঘটতে পারে।তারা খোলস পরিবর্তন করে আরী সূক্ষ্ম চাল দিতে পারে। আরো আধুনিক কায়দায় তাদের ইচ্ছের প্রতিফলন ঘটাতে পারে।

    ভারতের লাভক্ষতি
    সাদ্দাম এবং গাদ্দাফি ততোক্ষণ ভালো ছিলো, যতোক্ষণ আমেরিকার স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।দুজন তখনই শত্রু হলেন যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলো।সাদ্দাম ডলার বাদ দইয়ে অন্য মুদ্রার কথা বললেন।গাদ্দাফি তার গচ্ছিত অঢেল স্বর্ণ বিক্রি করে আফ্রিকায় ব্যাংকের কথা বললেন।তাঁরা তখনই মৃত্যুর মুখে পড়লেন।শেখ হাসিনাকে দিয়ে ভারতের স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।চীনের সাথে সম্পর্ক ভারতকে ক্ষেপিয়ে তুললো।কিন্তু চীনের পরিবর্তে ভারতের নতুন শত্রু হবে আমেরিকা।সেভেন সিস্টারে অশান্তি বৃদ্ধি পাবে।পররাষ্ট্রনীতি চলে দুভাবে-- এক:নতজানু হয়ে সম্পর্ক রক্ষা,দুই: চাপে রেখে সম্পর্ক আদায় করা।প্রতিবেশি বেশি অনড় হলে দ্বিতীয়টি সহজে পারা যায় না।পারতে গিয়ে বিএনপি বিপদে পড়েছিলো।দশট্রাক অস্ত্র ভারতে প্রবেশ করাতে গিয়ে তারা ভারতের স্থায়ী শত্রুতে পরিণত হয়।এই সরকার প্রথমত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করবে।কারণ তারাই দীর্ঘদিন এদের প্রমোট করেছে।তাতে ভারতের আগে ক্ষতি হবে চীনের।ভারত ক্ষতি টের পাবে কিছুটা পরে।

    উপসংহার
    একটি ঐতিহাসিক গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করি--
    নবাব সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসন ছেড়ে পালানোর পর মীর জাফর আলী খান সিংহাসনে আরোহণ করবেন। হাতল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।দীর্ঘ অপেক্ষার পর ক্লাইভ আসলেন।তার হাত ধরে মীর সাহেব সিংহাসনে বসতে বসতে বললেন,"আমি অতোটা অকৃতজ্ঞ নই।" ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্ট ছিলো সেই হাতল ধরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়।উপনিবেশবাদের চেহারা পাল্টেছে।অস্ত্রের চেয়ে মাথার ব্যবহার এখানে বেশি হচ্ছে। যুদ্ধ সাজের পরিবর্তে পরে আসছে স্যুট টাই।হাতে অস্ত্রের বদলে ল্যাপটপ।

    বি: দ্র:
    দুটি ধারালো আক্কেলদাঁত ওঠার পর জিহবাটাকে নিয়ে বিপদে পড়েছি।এখন দাঁত উঠিয়ে ফেলবো,নাকি জিহ্বা কেটে ফেলবো,বুঝতে পারছি না।
    আমেরিকার ভূরাজনীতি ও একটি অভ্যুত্থান ⬇️ আমাদের প্রথমেই মনে রাখতে হবে আমেরিকা কখনো দেশ গঠনে বন্ধুপ্রতীম নয়।তারা সাধারনণত কথিত উঠতি অর্থনীতির দেশকে ফেলে দেয়ার জন্য কাজ করে থাকে।দর্জিগিরি আর ক্রীতদাস বিক্রির টাকার উপর নির্ভর করে যেটুকু এগিয়েছিলো বাংলাদেশ,তা টেকসই কিছু নয়।আর জাতিগঠনের মৌলিক দিকে না এগিয়ে রাস্তা আর ব্রিজের যে উন্নয়ন তা মানবিক মানুষ গঠনে ব্যর্থ হয়ে কোনদিকে গিয়েছে,দেখাই যাচ্ছে।তো, আসা যাক মূল আলোচনায়।যেসব দেশকে আমেরিকা ফেলে দেয়, সেসব শাসকদের অন্যায় থাকে না,তা নয়। দীর্ঘদিন শাসন চালিয়ে তারা শোষক হয়ে ওঠে।শোষণ, অত্যাচার,দুর্নীতি ক্রমবর্ধমান আকারে বেড়ে মানুষকে আক্রান্ত করে ফেলে।কিন্তু এসব মূলত আমেরিকার ক্ষোভের কারণ নয়।যতোক্ষণ পর্যন্ত তারা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে,ততোক্ষণ তারা সকল অন্যায় দেখেও দেখে না।ঠিক যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হয়,তখন তারা যেভাবেই হোক সেই সরকারকে ফেলে দেয়। ইরাক, লিবিয়া,আফগানিস্তান এমন ঘটনার শিকার। নতুন যুক্ত হলো বাংলাদেশ। আমেরিকার বহুদিনের পরিকল্পনা বাংলাদেশ- মিয়ানমার-সেভেন সিস্টার ওয়ার জোন তৈরি করা। উদ্দেশ্য চীনের নজরদারী বৃদ্ধি করা।এদিকে চীন সফরে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে ১৬০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুত প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর করে এসেছেন।বাংলাদেশের কর্ণফুলী ট্যানেলও করে দিয়েছে চীনারাই।চীনাদের পরিকল্পিত ভারত ঘেরাওয়ের কাজ তারা এগিয়ে নিচ্ছিলো।ত্রিমুখী শক্তির মাঝখানে বাংলাদেশ যেন গরীব ঘরের এক সুন্দরী, ধর্ষিত হওয়া ছিলো তার সময়ের ব্যাপার।চীনের পরিকল্পনা আর এগোতে দিলে ভারতের বিপদ। আমেরিকা চায় না চীনের শক্তি বৃদ্ধি পাক।আবার ভারত চীন দুদেশই চায় বাংলাদেশ তার একক প্রেমিকা থাকুক।এমন অবস্থায় নীতি বাস্তবায়ন বাংলাদেশের জন্য কঠিন হয়ে যায়।উদগ্র উন্নতির আকাঙ্ক্ষা মাঝে মাঝে বিপদে ফেলে।বেশি আশা লোভের নৌকায় নিয়ে যায় মানুষকে। চীনারা পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের উত্তরে তাদের ভূমিতে কাশগড় থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণে গ্যদার সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।তারপর ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রেলপথের প্রজেক্ট নিয়েছে।এদিকে শ্রীলঙ্কার হাম্বারটোটা বন্দর চীনাদের নিয়ন্ত্রণে। চতুর্ভুজাকারে ভারতকে ঘিরে ঘরার জন্য প্রয়োজন ছিলো কক্সবাজারে একটি স্থাপনা।কক্সবাজার থেকে মিয়ানমারের উপর দিয়ে উত্তর মিয়ানমার--অরুণাচল হয়ে দক্ষিণ তিব্বত হয়ে কাশগড় পর্যন্ত রোড ইনফ্রাসট্রাকচার বানিয়ে এসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা বসিয়ে ভারতকে ঘিরে ধরা চীনের উদ্দেশ্য। আমেরিকার হস্তক্ষেপ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে ভারত এবার বন্ধুত্ব থেকে তার হাত গুটিয়ে নিলো।দুই নৌকায় পা দেয়ার ফলাফল হলো ভয়াবহ।অনেক উন্নতির আকাঙ্ক্ষা ভরাডুবির দিকে ধাবিত করলো। অভ্যুত্থানের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ পাঠ করলেই জানা যায় আমেরিকা কীভাবে পরিকল্পনার দিকে এগোয়। শীর্ষস্থানীয় কোনো পত্রিকার মাধ্যমে কিছু মানুষকে তারা নায়ক বানিয়ে তোলে।তাদের গায়ে আন্তর্জাতিক পদকের ভূষণ লাগানো হয়।এদিকে বাজার অনিয়ন্ত্রণ করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে সাধারণ জনগণকে বিষিয়ে তোলা হয়। এমন অবস্থায়ও সরকার টিকে থাকতে পারে,যদি দারুণ সৎ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করে। উদাহরণ হিসেবে ফিদেল কাস্ট্রোর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।তাঁর মিতো সৎ থেকে কঠোর কঠিনভাবে রাষ্ট্র চালাতে বাংলাদেশের সরকার পারেনি। বরং স্বজনপ্রীতি,দুর্নীতি,অর্থপাচার,ক্ষমতার অপব্যবহার মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে।শক্তিশালী বহিঃশত্রু থেকে আপনি তখনই বাঁচতে পারবেন,যখন আপনার ঘর ঠিক থাকবে। অভ্যুত্থানের পূর্বে জনগণের ক্ষুব্ধতার সাথে সামরিক বাহিনীকেও ক্ষুব্ধ করার নানামুখী কার্যকলাপ গ্রহণ করা হয়। পরিকল্পিত অনিয়ম ঘটিয়ে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে তাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা হয়।বলতে পারেন, সবকিছু আমেরিকার পরিকল্পনা,তবে শেখ হাসিনার দোষ নাই? দোষ আছে।সেটার একদিক হলো ফিদেল এর মতো হতে না পারা।অশিল্প লোভের দোকান।তবে এমন ঘটনা ২০০৬ সালেই হতে পারতো। আমেরিকার ১৮ বছর দেরি হলো,এই যা! অভ্যুত্থান বা কোনো দেশের সরকারকে ফেলে দিতে আমেরিকা দীর্ঘ গবেষণা চালায়।সেই চেশের মানুষ, সমাজ ও মানুষের আবেগের চুকচেরা বিশ্লেষণ করে। পতিত বামদের আবেগ আর ধর্মের অন্ধতা এখানে প্রয়োগ করা হয়।বাজার পপরিস্থিতি আর আইনশৃঙ্খলা এমন অবস্থায় আসে যে শাসককে হত্যা করলেও জনগণ ক্ষোভের পরিবর্তে উল্লাস করবে।এ এক সাজানো চিত্রনাট্য ;যার উপর দিয়ে হেঁটে যাবে তার জন্মভূমির মানুষেরা।হেঁটে যাবে আধাবুদ্ধিজীবী। অভ্যুত্থানের পর কী হয়⬇️ হুমায়ূন আহমেদ তাঁর দেয়াল উপন্যাসে লিখেছেন, মেজর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহণের পর সে বছর প্রচুর ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। সাধারনণত ইলিশ মাছের দাম কমলে অন্য মাছের দামও কমে যায়। আরবীয় দেশগুলোর সাহায্য আসতে থাকে।জনগণ খুব খুশি হলো। ভাবলো, দেশের উপর একটা রহমত এসেছে। অপরদিকে ক্যান্টনমেন্ট এর ভেতরে শত শত হত্যার হাহাকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠলো।এবারও এমন কিছু হতে পারে। ভর্তুকি দিয়ে দ্রব্যমূল্য কিছুটা কমানো হতে পারে। সাধারণ মানুষ থেকে ফেসবুক বুদ্ধিজীবীরা সরকারের প্রশংসা করবে।মিডিয়াগুলোতে প্রচুর সুনাম করা হবে। আসল বীভৎসতা প্রকাশ পাবে অনেক পরে। চলবে আর্মির অভিযান। অপছন্দের লোকদের বাড়ি থেকে টাকা ও অস্ত্র বের হবে।মানুষ জয়ধ্বনি দেবে। আর্মির প্রশংসা করবে।কেউ ভাববেও না,একদল মানুষ যারা ইতিহাস,দর্শন,সাহিত্য,রাজনীতির কিছুই না জেনে শুধু অস্ত্রের জোরে ১৮ কোটি মানুষের উপরে মাতবরি করছে। আমেরিকার পরবর্তী কাজ⬇️ এই সরকার সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না।রাষ্ট্র সংস্কারের নামে তারা দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে।ততোদিনে দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের প্রসার ঘটবে,বা ঘটানো হবে।তখন শান্তির জন্য বাংলাদেশে আসবে জাতিসংঘ বা আমেরিকা।সেন্টমার্টিন তাদের হাতে দেবে তাদের পুতুল সরকার।অথবা এটা অন্যভাবেও ঘটতে পারে।তারা খোলস পরিবর্তন করে আরী সূক্ষ্ম চাল দিতে পারে। আরো আধুনিক কায়দায় তাদের ইচ্ছের প্রতিফলন ঘটাতে পারে। ভারতের লাভক্ষতি ⬇️ সাদ্দাম এবং গাদ্দাফি ততোক্ষণ ভালো ছিলো, যতোক্ষণ আমেরিকার স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।দুজন তখনই শত্রু হলেন যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলো।সাদ্দাম ডলার বাদ দইয়ে অন্য মুদ্রার কথা বললেন।গাদ্দাফি তার গচ্ছিত অঢেল স্বর্ণ বিক্রি করে আফ্রিকায় ব্যাংকের কথা বললেন।তাঁরা তখনই মৃত্যুর মুখে পড়লেন।শেখ হাসিনাকে দিয়ে ভারতের স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।চীনের সাথে সম্পর্ক ভারতকে ক্ষেপিয়ে তুললো।কিন্তু চীনের পরিবর্তে ভারতের নতুন শত্রু হবে আমেরিকা।সেভেন সিস্টারে অশান্তি বৃদ্ধি পাবে।পররাষ্ট্রনীতি চলে দুভাবে-- এক:নতজানু হয়ে সম্পর্ক রক্ষা,দুই: চাপে রেখে সম্পর্ক আদায় করা।প্রতিবেশি বেশি অনড় হলে দ্বিতীয়টি সহজে পারা যায় না।পারতে গিয়ে বিএনপি বিপদে পড়েছিলো।দশট্রাক অস্ত্র ভারতে প্রবেশ করাতে গিয়ে তারা ভারতের স্থায়ী শত্রুতে পরিণত হয়।এই সরকার প্রথমত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করবে।কারণ তারাই দীর্ঘদিন এদের প্রমোট করেছে।তাতে ভারতের আগে ক্ষতি হবে চীনের।ভারত ক্ষতি টের পাবে কিছুটা পরে। উপসংহার⬇️ একটি ঐতিহাসিক গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করি-- নবাব সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসন ছেড়ে পালানোর পর মীর জাফর আলী খান সিংহাসনে আরোহণ করবেন। হাতল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।দীর্ঘ অপেক্ষার পর ক্লাইভ আসলেন।তার হাত ধরে মীর সাহেব সিংহাসনে বসতে বসতে বললেন,"আমি অতোটা অকৃতজ্ঞ নই।" ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্ট ছিলো সেই হাতল ধরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়।উপনিবেশবাদের চেহারা পাল্টেছে।অস্ত্রের চেয়ে মাথার ব্যবহার এখানে বেশি হচ্ছে। যুদ্ধ সাজের পরিবর্তে পরে আসছে স্যুট টাই।হাতে অস্ত্রের বদলে ল্যাপটপ। বি: দ্র:⬇️ দুটি ধারালো আক্কেলদাঁত ওঠার পর জিহবাটাকে নিয়ে বিপদে পড়েছি।এখন দাঁত উঠিয়ে ফেলবো,নাকি জিহ্বা কেটে ফেলবো,বুঝতে পারছি না।
    Sad
    1
    0 Commenti 0 condivisioni 10K Views 0 Anteprima
  • দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়ে দামি। যদি সেটা আরো
    খারাপ হয়, তাহলে পনীর হয়ে যায়। পনীরের মূল্য দই এবং দুধের চেয়ে
    অনেক বেশি। আর আঙুরের রস টক হলে তা ওয়াইনে রূপান্তরিত হয়, যা আঙ্গুর রসের চেয়েও অনেক বেশী দামী।

    তুমি খারাপ না কারণ তুমি ভুল করেছ। ভুল হল সেই অভিজ্ঞতা যা প্রত্যেক ব্যক্তিকে আরো মূল্যবান করে তোলে। ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ভুল করেছিলেন যা তাকে আমেরিকা আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছিল। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছে।

    টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন ? তিনি বলছিলেন 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!'
    ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।

    কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই - সবই নতুন শিক্ষা।'

    বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।'

    'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার!

    কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না!
    মাঝে মাঝে ভুল লেখো তাহলে যে সোশ্যাল সাইটে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট
    করবে।

    বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের
    একটি সমন্বিত পক্রিয়া।'

    বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।'

    কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না - তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।'

    অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।'

    হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।'

    এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ
    মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।'

    কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!
    যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না!

    পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! কোনও কিছু মুছে না গেলে চিত্র হয় না! কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না!

    তাই আসুন আমরা ভুল কে ভুলে গিয়ে আবার নতুনভাবে চেষ্টা করে
    ফুলের মত জীবন গড়ি।

    আপনার ভুলগুলিকে আপনি নীচে নামাতে দেবেন না। এটি অনুশীলন নয় যা নিখুঁত করে তোলে। আমরা ভুল থেকে যা শিখি তা আমাদের নিখুঁত করে তোলে!

    #collected
    দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়ে দামি। যদি সেটা আরো খারাপ হয়, তাহলে পনীর হয়ে যায়। পনীরের মূল্য দই এবং দুধের চেয়ে অনেক বেশি। আর আঙুরের রস টক হলে তা ওয়াইনে রূপান্তরিত হয়, যা আঙ্গুর রসের চেয়েও অনেক বেশী দামী। তুমি খারাপ না কারণ তুমি ভুল করেছ। ভুল হল সেই অভিজ্ঞতা যা প্রত্যেক ব্যক্তিকে আরো মূল্যবান করে তোলে। ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ভুল করেছিলেন যা তাকে আমেরিকা আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছিল। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছে। টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন ? তিনি বলছিলেন 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!' ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে। কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই - সবই নতুন শিক্ষা।' বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।' 'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার! কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না! মাঝে মাঝে ভুল লেখো তাহলে যে সোশ্যাল সাইটে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট করবে। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া।' বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।' কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না - তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।' অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।' হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।' এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।' কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না! যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না! পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! কোনও কিছু মুছে না গেলে চিত্র হয় না! কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না! তাই আসুন আমরা ভুল কে ভুলে গিয়ে আবার নতুনভাবে চেষ্টা করে ফুলের মত জীবন গড়ি। আপনার ভুলগুলিকে আপনি নীচে নামাতে দেবেন না। এটি অনুশীলন নয় যা নিখুঁত করে তোলে। আমরা ভুল থেকে যা শিখি তা আমাদের নিখুঁত করে তোলে! #collected
    Like
    3
    0 Commenti 0 condivisioni 11K Views 0 Anteprima
  • ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টর এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে। তিনি প্রথমে অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন।

    এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ
    পরিদর্শকঃ আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে?
    ছাত্রীঃ শেখ হাসিনা।
    পরিদর্শকঃ আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, প্রেসিডেন্ট কে?
    ছাত্রীঃ খালেদা জিয়া।
    পরিদর্শকঃ তুমি ক্লাস এইটে উঠেছো কিভাবে, আমি তোমার নাম কেটে দিব।
    ছাত্রীঃ আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই, আপনি কাটবেন কেমনে ?
    পরিদর্শকঃ নাম নেই মানে?
    ছাত্রীঃ আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম, স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমু তুই ক্লাসে আইসা বইসা থাক।

    পরিদর্শকঃ ছিঃ মাষ্টার সাহেব আপনার লজ্জা করে না,শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করতেছেন ? আমি আপনাকে বরখাস্ত করবো।
    ক্লাস শিক্ষকঃ আরে আপনি আমায় বরখাস্ত করতে পারবেন না, আমি মাস্টার না। সামনে যে মুদি দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার। মাস্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাঁটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘড়ে যাইয়া বইসা থাকবি।

    পরিদর্শকঃ (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে) আপনি হেড স্যার ?
    হেড স্যারঃ হ্যা,কোনো সমস্যা ?
    পরিদর্শকঃ কি করছেন আপনারা, এইসব নকল ছাত্র--শিক্ষক দিয়া স্কুল চালান?
    হেড স্যারঃ আমি না,আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালি করেন। কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন।
    আমারে কইলো ইন্সপেক্টর আইলে এক হাজার টাকার এই বান্ডিল টা দিয়া দিছ।
    পরিদর্শকঃ এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন। আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর। উনি ঠিকাদারির কাজ ও করেন। টেন্ডারজমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন। আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়--------!!!

    আর হে ! এভাবেই চলে প্রিয় বাংলাদেশ...!
    ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টর এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে। তিনি প্রথমে অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন। এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ পরিদর্শকঃ আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে? ছাত্রীঃ শেখ হাসিনা। পরিদর্শকঃ আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, প্রেসিডেন্ট কে? ছাত্রীঃ খালেদা জিয়া। পরিদর্শকঃ তুমি ক্লাস এইটে উঠেছো কিভাবে, আমি তোমার নাম কেটে দিব। ছাত্রীঃ আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই, আপনি কাটবেন কেমনে ? পরিদর্শকঃ নাম নেই মানে? ছাত্রীঃ আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম, স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমু তুই ক্লাসে আইসা বইসা থাক। পরিদর্শকঃ ছিঃ মাষ্টার সাহেব আপনার লজ্জা করে না,শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করতেছেন ? আমি আপনাকে বরখাস্ত করবো। ক্লাস শিক্ষকঃ আরে আপনি আমায় বরখাস্ত করতে পারবেন না, আমি মাস্টার না। সামনে যে মুদি দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার। মাস্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাঁটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘড়ে যাইয়া বইসা থাকবি। পরিদর্শকঃ (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে) আপনি হেড স্যার ? হেড স্যারঃ হ্যা,কোনো সমস্যা ? পরিদর্শকঃ কি করছেন আপনারা, এইসব নকল ছাত্র--শিক্ষক দিয়া স্কুল চালান? হেড স্যারঃ আমি না,আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালি করেন। কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন। আমারে কইলো ইন্সপেক্টর আইলে এক হাজার টাকার এই বান্ডিল টা দিয়া দিছ। পরিদর্শকঃ এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন। আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর। উনি ঠিকাদারির কাজ ও করেন। টেন্ডারজমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন। আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়--------!!! আর হে ! এভাবেই চলে প্রিয় বাংলাদেশ...!
    0 Commenti 0 condivisioni 9K Views 0 Anteprima
  • "নামায কেনো পড়তেই হবে?"
    "ওযুর জন্য পানি নেই, তায়াম্মুম করেন, তায়াম্মুমের ব্যবস্থা নেই, তায়াম্মুম ছাড়াই নামায পড়ুন।
    কিবলামুখী হয়ে নামায পড়তে হয়, কিবলামুখী বুঝতে পারছেন না, যেকোনো দিক হয়েই নামায পড়ুন।
    দাঁড়িয়ে নামায পড়তে পারছেন না? বসে পড়েন। বসে না পড়তে পারলে শুয়ে পড়েন।
    পরিষ্কার কাপড় পড়ে নামায পড়তে হয়। পরিষ্কার কাপড় না থাকলে প্রসাব, পায়খানা লাগা কাপড় পড়েই নামায পড়েন, কোনো কাপড় না থাকলে উলংগ হয়ে নামায পড়েন।
    ট্রেনের প্রচন্ড ভিরে ঝুলে আছেন, আযান দিচ্ছে সেই অবস্থাতেই নামায পড়ুন ।
    নামায কি জিনিস, কি করে বুঝাই, এক আশ্চর্য ইবাদত যে ইবাদত কোনো অসুবিধা মানেনা।
    আপনি অসুস্থ টাকা দিলেন সেই টাকায় হজ্জ করলো অন্যজন। আপনার সাওয়াব হবে।
    আপনি অসুস্থ, ফকির কে খাওয়ালেন আপনি রোযার সাওয়াব পাবেন....
    হজ্জের বিকল্প আছে, রোযার বিকল্প আছে। নামায এমন এক ইবাদত যার কোনো বিকল্প নেই।
    নামায কি জিনিস কি করে বুঝাই?????"
    আমার ভাই বোনেরা," নামায পড়ুন"
    আপনার জীবনে যাই আসুক, "নামায পড়ুন।"
    আপনার জীবনে যতোই খারাপ কাজ করেন না কেন, পরিমাণে যতই বেশি হোক না কেন, "নামায পড়ুন"।
    কোন ছাড় নেই।
    বোন বলছেন, "আপনি হিজাব পরেন না",
    আমি আপনাকে বলছি "নামায পড়ুন"
    বোন বলছেন, আমার কাপড় নামাযের উপযোগী নয়।আমি আপনাকে বলছি,"নামায পড়ুন"
    ভাই বলছেন, "আমি মদ পান করি"
    নামায পড়ুন
    "আমি ড্রাগ বিক্রি করি"
    নামায পড়ুন
    "আমি ড্রাগ সেবন করি"
    "নামায পড়ুন"
    "আমার একটি মেয়ে বন্ধু আছে এবং আমি তার সাথে রাত্রি যাপন করি। "
    "নামায পড়ুন"।
    আপনার জীবনে যাই আসুক না কেনো নামায পড়ুন
    "ভাই আমি কিভাবে পাপ কাজ করার পাশাপাশি নামায পড়বো? এটি নামাযের প্রতি অসম্মান জনক ও আমার ভন্ডতা প্রকাশ পায়"
    আমি বলছিনা এজন্যই আমরা নামায পড়ি কারণ আমরা ভালো না, আমি পাপী, আমরা ভুল করছি।
    আপনি তবুও নামায পড়ুন।
    আল্লাহ বলেছেন, "নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।"
    "নামায পড়ুন"
    কিছু মানুষ বলে আমাকে ভালোপথে আসতে দাও। ইন শা আল্লাহ আমি নামায পড়া শুরু করে দিবো।
    বন্ধুরা নামায ব্যতীত আপনি ভালো পথে আসতে পারবেন না। এজন্যই আমরা নামায পড়ি যাতে ভালোপথে আসতে পারি।
    আপনার জীবনে যাই আসুক না কেন, আপনি যেখানেই থাকেন না কেন, নামাজ পড়ুন।
    ----------------------------
    *** নামাজ : কোনো বিকল্প নেই..!!

    ভাল লাগলে... পেইজটিতে Follow দিয়ে সাথে থাকুন।
    "নামায কেনো পড়তেই হবে?" "ওযুর জন্য পানি নেই, তায়াম্মুম করেন, তায়াম্মুমের ব্যবস্থা নেই, তায়াম্মুম ছাড়াই নামায পড়ুন। কিবলামুখী হয়ে নামায পড়তে হয়, কিবলামুখী বুঝতে পারছেন না, যেকোনো দিক হয়েই নামায পড়ুন। দাঁড়িয়ে নামায পড়তে পারছেন না? বসে পড়েন। বসে না পড়তে পারলে শুয়ে পড়েন। পরিষ্কার কাপড় পড়ে নামায পড়তে হয়। পরিষ্কার কাপড় না থাকলে প্রসাব, পায়খানা লাগা কাপড় পড়েই নামায পড়েন, কোনো কাপড় না থাকলে উলংগ হয়ে নামায পড়েন। ট্রেনের প্রচন্ড ভিরে ঝুলে আছেন, আযান দিচ্ছে সেই অবস্থাতেই নামায পড়ুন । নামায কি জিনিস, কি করে বুঝাই, এক আশ্চর্য ইবাদত যে ইবাদত কোনো অসুবিধা মানেনা। আপনি অসুস্থ টাকা দিলেন সেই টাকায় হজ্জ করলো অন্যজন। আপনার সাওয়াব হবে। আপনি অসুস্থ, ফকির কে খাওয়ালেন আপনি রোযার সাওয়াব পাবেন.... হজ্জের বিকল্প আছে, রোযার বিকল্প আছে। নামায এমন এক ইবাদত যার কোনো বিকল্প নেই। নামায কি জিনিস কি করে বুঝাই?????" আমার ভাই বোনেরা," নামায পড়ুন" আপনার জীবনে যাই আসুক, "নামায পড়ুন।" আপনার জীবনে যতোই খারাপ কাজ করেন না কেন, পরিমাণে যতই বেশি হোক না কেন, "নামায পড়ুন"। কোন ছাড় নেই। বোন বলছেন, "আপনি হিজাব পরেন না", আমি আপনাকে বলছি "নামায পড়ুন" বোন বলছেন, আমার কাপড় নামাযের উপযোগী নয়।আমি আপনাকে বলছি,"নামায পড়ুন" ভাই বলছেন, "আমি মদ পান করি" নামায পড়ুন "আমি ড্রাগ বিক্রি করি" নামায পড়ুন "আমি ড্রাগ সেবন করি" "নামায পড়ুন" "আমার একটি মেয়ে বন্ধু আছে এবং আমি তার সাথে রাত্রি যাপন করি। " "নামায পড়ুন"। আপনার জীবনে যাই আসুক না কেনো নামায পড়ুন "ভাই আমি কিভাবে পাপ কাজ করার পাশাপাশি নামায পড়বো? এটি নামাযের প্রতি অসম্মান জনক ও আমার ভন্ডতা প্রকাশ পায়" আমি বলছিনা এজন্যই আমরা নামায পড়ি কারণ আমরা ভালো না, আমি পাপী, আমরা ভুল করছি। আপনি তবুও নামায পড়ুন। আল্লাহ বলেছেন, "নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।" "নামায পড়ুন" কিছু মানুষ বলে আমাকে ভালোপথে আসতে দাও। ইন শা আল্লাহ আমি নামায পড়া শুরু করে দিবো। বন্ধুরা নামায ব্যতীত আপনি ভালো পথে আসতে পারবেন না। এজন্যই আমরা নামায পড়ি যাতে ভালোপথে আসতে পারি। আপনার জীবনে যাই আসুক না কেন, আপনি যেখানেই থাকেন না কেন, নামাজ পড়ুন। ---------------------------- *** নামাজ : কোনো বিকল্প নেই..!! ভাল লাগলে... পেইজটিতে Follow দিয়ে সাথে থাকুন।
    Like
    3
    0 Commenti 0 condivisioni 3K Views 0 Anteprima
Pagine in Evidenza
Sponsorizzato