• এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়।
    এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়।
    ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    এপ্রিল 1985 সালে, আইরিশ সাগরের প্রায় 60000 ফুট উপরে একটি ছবি তোলা হয়েছিল। ফটোতে দেখা যাচ্ছে সুপার-ফাস্ট যাত্রীবাহী প্লেন কনকর্ড ম্যাক 2 এ উড়ছে, যার মানে এটি শব্দের দ্বিগুণ গতিতে ভ্রমণ করছে, যা অনুমান করা হয়েছে প্রায় 1,350 মাইল প্রতি ঘন্টায়। এই উড্ডয়নের সময় টর্নেডো কনকর্ডের কাছে আসে এবং একই গতিতে ৪ মিনিটের জন্য তার সাথে চলে। সেই মুহুর্তে, ফাইটার প্লেনের পাইলট এই ছবিটি তুলেছিলেন, যা আজ অবধি কনকর্ডের সেই দুর্দান্ত গতি এবং উচ্চতায় উড়ন্ত একমাত্র ছবি হিসাবে বিবেচিত হয়। ছবির পটভূমিতে সূর্যকে উদিত হতে দেখা যায় এবং এই উচ্চতায়, বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় দিনের আলোতেও আকাশ অন্ধকার হয়ে যায়। উপরন্তু, এই উচ্চতায়, এবং একটি প্রশস্ত কোণ সহ, পৃথিবীর বক্রতা লক্ষ্য করা যায়।
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম । পড়াশুনার ধরনটা বলি । কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো । এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো । ড্রয়ারে থাকতো ৩০/ ৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম । বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল । দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল । কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা । প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার ।

    এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো । লিখতো আর পড়তো । বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো । এভাবে চলতো সারা রাত । খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে । দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো ।
    এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট ,ঢাবি , জাবি ,রাবি ,চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি । আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি । কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি ? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো ?
    এখন সে কি করে জানেন ?

    সে কোন পড়াশুনাই করে না । একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে । আগের সেই তেজ নাই । নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই ।

    আরেকটা ছেলে ।
    SSC তে এভারেজ রেজাল্ট ।
    ইন্টারে এ মাইনাস ।
    কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে । এরপরেরটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট । অনার্সে ফাস্ট । মাস্টার্সে ফাস্ট । বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না ।

    চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল ।
    কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে । বাকিটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!!
    ( নামটা ভুলে গেছি । কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন )

    আবার এরকমও আছে ।।
    ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট । চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই । তিন বছর ধরে বেকার । লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক ?
    দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে । অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না । আরেকজন কোন রকমে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে । এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে ।

    এর নাম জীবন ।
    একবার গ্রাফটা থাকে উপরে । আবার কখনো থাকে তলানীতে । একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই । কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড । একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে । জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন ।
    ধৈর্য রাখুন । সময় কখনো প্রতারনা করে না ।
    স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকতে পারাটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ । সবাই এটা পারে না
    নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম । পড়াশুনার ধরনটা বলি । কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো । এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো । ড্রয়ারে থাকতো ৩০/ ৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম । বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল । দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল । কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা । প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার । এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো । লিখতো আর পড়তো । বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো । এভাবে চলতো সারা রাত । খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে । দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো । এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট ,ঢাবি , জাবি ,রাবি ,চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি । আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি । কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি ? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো ? এখন সে কি করে জানেন ? সে কোন পড়াশুনাই করে না । একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে । আগের সেই তেজ নাই । নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই । আরেকটা ছেলে । SSC তে এভারেজ রেজাল্ট । ইন্টারে এ মাইনাস । কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে । এরপরেরটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট । অনার্সে ফাস্ট । মাস্টার্সে ফাস্ট । বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না । চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল । কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে । বাকিটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!! ( নামটা ভুলে গেছি । কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন ) আবার এরকমও আছে ।। ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট । চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই । তিন বছর ধরে বেকার । লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক ? দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে । অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না । আরেকজন কোন রকমে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে । এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে । এর নাম জীবন । একবার গ্রাফটা থাকে উপরে । আবার কখনো থাকে তলানীতে । একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই । কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড । একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে । জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন । ধৈর্য রাখুন । সময় কখনো প্রতারনা করে না । 🙂 স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকতে পারাটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ । সবাই এটা পারে না 🙂
    Like
    1
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • ইউটিউবে এখন প্রায় বাধ্যতামূলক এড দেখি ৩৩ বেট নামক সাইটের (ছদ্ম নাম)। সাইন আপ করলেই আগে নাকি দিত ১২ হাজার, এখন দেয় ৪৪ হাজার। ২০২১ এর লেখায় এই বিষগগুলি উল্লেখ করা হয়নি। সামান্য এপের মাধ্যমেই দেশ থেকে $১ বিলিয়নের বেশি পাঁচার! একবার ভাবুন, এই সঙ্কটের ভেতর কিভাবে রেমিটেন্স আর রপ্তানির কষ্টার্জিত টাকা স্ক্যামাররা কত সহজে ভুগোল বুঝিয়ে আপনার আমার পকেট কেটে নিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন, অমুক কোম্পানি কখনো ঠকায়নি এসব বলবেন না। যুক্তি দেখাবেন না৷ অন্যকে প্ররোচিত করবেন না। যেকোন স্ক্যামের শুরুতে আপনাদেরকে স্ক্যামারটা বিভিন্ন উপায়ে পে করবে। ততক্ষন পর্যন্ত পে করবে যতক্ষন পর্যন্ত আপনার মাধ্যমে আর ১০-২০ জনের কাছ থেকে বিনিয়োগের নামে অর্থ আসতে থাকবে। যখন দেখবে নতুন করে বিনিয়োগ আসা কমে গেছে এবং মানুষ সচেতন হচ্ছে তখন এরা কেটে পড়ে। একথা ভাবার কোন কারনবনেই যে এর সাতে দেশের বড় বড় অর্থ পাচারকারীরা যুক্ত নেই। বরং তাদের ছত্রছায়ায় এগুলার বিস্তার হয়। এক উপায় বন্ধ হলে নতুন উপায় হাজির হয়।
    বিভিন্ন এপের মাধ্যমে বেটিং থেকে দূরে থাকুন। যেকোন বিনিয়োগের আগে ব্যবসার অদ্যপান্ত নখদর্পনে রাখুন। মনে রাখবেন আয়ের সুযোগ যেখানে বেশি, আয় হারাবার ঝুকিও সেখানে বেশি৷ আমাদের দেশের মানুষের এখন ফিনান্সিয়াল এওয়ারনেসের খুব প্রয়োজন। আর এই সচেতনতার উপায় আসলে কি সেটা আমি নিজেও জানিনা
    যাহোক ২১ এর লেখাটা রিপোস্ট করলাম এবং এর সাথে স্ক্যামিং যুক্ত করলাম।
    বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা যাওয়ার প্রধান কারন গুলা কি?
    আমার কাছে প্রধান তিনটি কারন মনে হয়েছে
    ১. মেডিকেল ট্যুরিজম
    ২. মাদক/ ব্লাকের বিজনেস/স্ক্যাম
    ৩. ইনভয়েসিং এর সময় টাকা পাচার
    মেডিকেল ট্যুরিজমে সবথেকে উপকৃত দেশ হল ভারত। বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারতে যায় এবং এই প্রেক্ষিতে ভ্রমণ ও চিকিৎসা বাবদ যে টাকা ব্যয় করে তা ২৫-৩০ হাজার কোটি টাকার কম নয়।
    এর প্রধান কারন হল আমাদের দেশের সরকার সহ চিকিৎসা ব্যবস্থার চরম ব্যার্থতা। ভাল ডাক্টার বাংলাদেশে যথেষ্ট আছে। সমস্যা হল ভাল সিস্টেম নেই। দুর্নীতি, সিন্ডিকেট এর কাছে সাধারন মানুষ কেন বন্দি থাকবে? কেন আমরা সবাই চুপ থাকব? কোন প্রতিবাদ করব না? চিকিৎসা খাতে যে বরাদ্ধ তার ১০% ও কাজে লাগায় কিনা সন্দেহ আছে। দামি যন্ত্রপাতি বাজার দামের বহুগুন বেশি দামে ক্রয় করে এনে ফেলে রেখে নষ্ট করছে হাসপাতালে। কারন? চালানোর লোক নাই। আরে ব্যাটা চালানোর লোক নেই তাইলে আগে সেটার ব্যাবস্থা না করে টেন্ডার দিস ক্যান? উদ্দেশ্য পকেট ভারি করা। শুধু একারনেই? না। কিছুদিন আগেও ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল হাসপাতালের কোটি টাকার যন্ত্রের ভেতর ইচ্ছক করে পানি প্রবেশ করানো হচ্ছে যাতে দ্রুত নষ্ট হয়। আর নষ্ট হলেই লাভ। প্রাইভেট হাসপাতালের ব্যাবসা রমরমা হবে। গলাকাটা বিল আসবে। অপ্রয়োজনে আইসিইউতে মৃতদেহ আটকে রেখে বিল করবে অথবা অযথা অপারেশন করবে।
    আমরা সবাই জানি অনেক প্রাইভেট হাসপাতালে নাকি টার্গেট দেয়া থাকে এত গুলা অপারেশন করতে হবে। মানুষের জীবনের মূল্যহীন করে তোলার পেছনে এই শক্তিশালী সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেয়ার কেউ নেই।
    যদি প্রতিটি জেলা সদরে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা রেখে হাসপাতাল করা হত এবং পরিচালনার জন্য বাংলাদেশি বাদ দিয়ে বিদেশি কোন মেডিকেল চেইন কোম্পানিকেও দেয়া হত তাহলেও হয়ত সমাধান হত। মানুষের কষ্ট কমত।
    মাদক/ব্লাক বিজনেস সম্পর্কে আমাদের ধারনাও নেই কত বড় বাজার এটা। ইয়াবার আবির্ভাবের পুর্বে ভারত ছিল সবথেকে বড় সরবরাহকারী। কিন্তু এখন ইয়াবার কল্যানে বার্মা সবথেকে বেশি আয় করছে এখান থেকে। বলা হয়ে থাকে মাদকের বাজার প্রায় ৪০,০০০ কোটি টাকা। এই টাকা পাচ্ছে বার্মা এবং ভারত। আর মাদকের টাকা যোগাড় করতে একেকটি পরিবার ধ্বংসের মুখে পড়ছে। নি:স্ব হয়ে পড়ছে। মধ্যবিত্ত, ধনী পরিবার রাস্তায় নেমেছে এমন ও অনেক উদাহরন আছে।
    অথচ বর্ডার সিল করা যতই কঠিন হোক, দেশের যুবসমাজের কথা ভেবে হলেও কাজে ০ টলারেন্স দরকার ছিল। মাদকের সাথে জড়িতদের বিচার বহির্ভূত হত্যাতেও আমার কষ্ট হয়না। কারন নিজ চোখে দেখেছি এর ভয়াবহ ছোবল। আমরা যদি মাদককে নিয়ন্ত্রন করতে পারতাম তাহলে এই ৪০,০০০ কোটি টাকা আমরা বাচাতে পারতাম।
    কালোবাজারি কোন ভাবেই ভাল কিছু নয়। কথাটা শুনতে খারাপ লাগবে। অনেকেই গালি দিবেন। কিন্তু সত্য বলতেই হবে। সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যেতেই হবে কেন রে ভাই? দেশে কি কিছু নেই? গরু কেন আনতে যেতে হবে? ফেন্সিডিল, গরু, শাড়ি, কাপড় থেকে শুরু করে এমন কোন জিনিস নেই যেটা কালোবাজারি করে আনে না। অনেকেই ভাবেন যে ভারতের সাথে আমাদের বাণিজ্য $৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বা প্রায় ৭০,০০০ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু বাস্তবতা হল ভারতের সাথে অবৈধপথে যে পরিমান ব্যাবসা হয় তা বৈধ ব্যাবসার প্রায় কাছাকাছি। আর এতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কারা জানেন? আমরা। মানে এই বাংলাদেশ। ব্লাকের বিজনেস থেকে এবং মাদক থেকে বাচতে পারলে অন্তত আমরা ১ লক্ষ কোটি টাকা দেশেই রাখতে পারব।
    টাকা পাচার। এই টেকনিক বন্ধ করা খুব সহজ নয়। আমদানি এবং রপ্তানির বাস্তব যে এমাউন্ড দেখি, সেটি বাস্তব নয়। আন্ডার ইনভয়েসিং, ওভার ইনভয়েসিং করে প্রচুর টাকা বিদেশে পাচার হয়। পূর্বের পোস্টে এটা নিয়ে বিস্তারিত বলেছিলাম। সেখানে দেখেছেন যে আমাদের আমদানি রপ্তানির প্রায় ১৭%-১৮% ভুয়া। এবং এগুলার মাধ্যমে বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি পণ্যের HS CODE থাকে। সেই অনুযায়ী স্টান্ডার্ড ট্যারিফ নির্ধারিত থাকে। এটা খুব কমন ব্যাপার যে HS CODE এক রকম দিয়ে কাছাকাছি অন্য মাল আমদানি হইছে। কাস্টমস এর এগুলা দেখার কথা। কিন্তু কিভাবে দেখবে। কাস্টমস এর চাকুরি তো অনেকের কাছে ড্রিম জব
    এভাবে আমরা লক্ষাধিক কোটি টাকা দেশ থেকে বিদেশে দিয়ে দিচ্ছি। বুঝে এবং না বুঝে। চাইলেই আমরা আমাদের সিদ্ধান্তগুলিকে পরিবর্তন করতে পারি।
    যাহোক, নিজেকে শুদ্ধ না করলে কিছুই সম্ভব না। নিজেকে শুদ্ধতার মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করি আমরা। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।
    ইউটিউবে এখন প্রায় বাধ্যতামূলক এড দেখি ৩৩ বেট নামক সাইটের (ছদ্ম নাম)। সাইন আপ করলেই আগে নাকি দিত ১২ হাজার, এখন দেয় ৪৪ হাজার। ২০২১ এর লেখায় এই বিষগগুলি উল্লেখ করা হয়নি। সামান্য এপের মাধ্যমেই দেশ থেকে $১ বিলিয়নের বেশি পাঁচার! একবার ভাবুন, এই সঙ্কটের ভেতর কিভাবে রেমিটেন্স আর রপ্তানির কষ্টার্জিত টাকা স্ক্যামাররা কত সহজে ভুগোল বুঝিয়ে আপনার আমার পকেট কেটে নিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন, অমুক কোম্পানি কখনো ঠকায়নি এসব বলবেন না। যুক্তি দেখাবেন না৷ অন্যকে প্ররোচিত করবেন না। যেকোন স্ক্যামের শুরুতে আপনাদেরকে স্ক্যামারটা বিভিন্ন উপায়ে পে করবে। ততক্ষন পর্যন্ত পে করবে যতক্ষন পর্যন্ত আপনার মাধ্যমে আর ১০-২০ জনের কাছ থেকে বিনিয়োগের নামে অর্থ আসতে থাকবে। যখন দেখবে নতুন করে বিনিয়োগ আসা কমে গেছে এবং মানুষ সচেতন হচ্ছে তখন এরা কেটে পড়ে। একথা ভাবার কোন কারনবনেই যে এর সাতে দেশের বড় বড় অর্থ পাচারকারীরা যুক্ত নেই। বরং তাদের ছত্রছায়ায় এগুলার বিস্তার হয়। এক উপায় বন্ধ হলে নতুন উপায় হাজির হয়। বিভিন্ন এপের মাধ্যমে বেটিং থেকে দূরে থাকুন। যেকোন বিনিয়োগের আগে ব্যবসার অদ্যপান্ত নখদর্পনে রাখুন। মনে রাখবেন আয়ের সুযোগ যেখানে বেশি, আয় হারাবার ঝুকিও সেখানে বেশি৷ আমাদের দেশের মানুষের এখন ফিনান্সিয়াল এওয়ারনেসের খুব প্রয়োজন। আর এই সচেতনতার উপায় আসলে কি সেটা আমি নিজেও জানিনা😐। যাহোক ২১ এর লেখাটা রিপোস্ট করলাম এবং এর সাথে স্ক্যামিং যুক্ত করলাম। বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা যাওয়ার প্রধান কারন গুলা কি? আমার কাছে প্রধান তিনটি কারন মনে হয়েছে ১. মেডিকেল ট্যুরিজম ২. মাদক/ ব্লাকের বিজনেস/স্ক্যাম ৩. ইনভয়েসিং এর সময় টাকা পাচার মেডিকেল ট্যুরিজমে সবথেকে উপকৃত দেশ হল ভারত। বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারতে যায় এবং এই প্রেক্ষিতে ভ্রমণ ও চিকিৎসা বাবদ যে টাকা ব্যয় করে তা ২৫-৩০ হাজার কোটি টাকার কম নয়। এর প্রধান কারন হল আমাদের দেশের সরকার সহ চিকিৎসা ব্যবস্থার চরম ব্যার্থতা। ভাল ডাক্টার বাংলাদেশে যথেষ্ট আছে। সমস্যা হল ভাল সিস্টেম নেই। দুর্নীতি, সিন্ডিকেট এর কাছে সাধারন মানুষ কেন বন্দি থাকবে? কেন আমরা সবাই চুপ থাকব? কোন প্রতিবাদ করব না? চিকিৎসা খাতে যে বরাদ্ধ তার ১০% ও কাজে লাগায় কিনা সন্দেহ আছে। দামি যন্ত্রপাতি বাজার দামের বহুগুন বেশি দামে ক্রয় করে এনে ফেলে রেখে নষ্ট করছে হাসপাতালে। কারন? চালানোর লোক নাই। আরে ব্যাটা চালানোর লোক নেই তাইলে আগে সেটার ব্যাবস্থা না করে টেন্ডার দিস ক্যান? উদ্দেশ্য পকেট ভারি করা। শুধু একারনেই? না। কিছুদিন আগেও ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল হাসপাতালের কোটি টাকার যন্ত্রের ভেতর ইচ্ছক করে পানি প্রবেশ করানো হচ্ছে যাতে দ্রুত নষ্ট হয়। আর নষ্ট হলেই লাভ। প্রাইভেট হাসপাতালের ব্যাবসা রমরমা হবে। গলাকাটা বিল আসবে। অপ্রয়োজনে আইসিইউতে মৃতদেহ আটকে রেখে বিল করবে অথবা অযথা অপারেশন করবে। আমরা সবাই জানি অনেক প্রাইভেট হাসপাতালে নাকি টার্গেট দেয়া থাকে এত গুলা অপারেশন করতে হবে। মানুষের জীবনের মূল্যহীন করে তোলার পেছনে এই শক্তিশালী সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেয়ার কেউ নেই। যদি প্রতিটি জেলা সদরে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা রেখে হাসপাতাল করা হত এবং পরিচালনার জন্য বাংলাদেশি বাদ দিয়ে বিদেশি কোন মেডিকেল চেইন কোম্পানিকেও দেয়া হত তাহলেও হয়ত সমাধান হত। মানুষের কষ্ট কমত। মাদক/ব্লাক বিজনেস সম্পর্কে আমাদের ধারনাও নেই কত বড় বাজার এটা। ইয়াবার আবির্ভাবের পুর্বে ভারত ছিল সবথেকে বড় সরবরাহকারী। কিন্তু এখন ইয়াবার কল্যানে বার্মা সবথেকে বেশি আয় করছে এখান থেকে। বলা হয়ে থাকে মাদকের বাজার প্রায় ৪০,০০০ কোটি টাকা। এই টাকা পাচ্ছে বার্মা এবং ভারত। আর মাদকের টাকা যোগাড় করতে একেকটি পরিবার ধ্বংসের মুখে পড়ছে। নি:স্ব হয়ে পড়ছে। মধ্যবিত্ত, ধনী পরিবার রাস্তায় নেমেছে এমন ও অনেক উদাহরন আছে। অথচ বর্ডার সিল করা যতই কঠিন হোক, দেশের যুবসমাজের কথা ভেবে হলেও কাজে ০ টলারেন্স দরকার ছিল। মাদকের সাথে জড়িতদের বিচার বহির্ভূত হত্যাতেও আমার কষ্ট হয়না। কারন নিজ চোখে দেখেছি এর ভয়াবহ ছোবল। আমরা যদি মাদককে নিয়ন্ত্রন করতে পারতাম তাহলে এই ৪০,০০০ কোটি টাকা আমরা বাচাতে পারতাম। কালোবাজারি কোন ভাবেই ভাল কিছু নয়। কথাটা শুনতে খারাপ লাগবে। অনেকেই গালি দিবেন। কিন্তু সত্য বলতেই হবে। সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যেতেই হবে কেন রে ভাই? দেশে কি কিছু নেই? গরু কেন আনতে যেতে হবে? ফেন্সিডিল, গরু, শাড়ি, কাপড় থেকে শুরু করে এমন কোন জিনিস নেই যেটা কালোবাজারি করে আনে না। অনেকেই ভাবেন যে ভারতের সাথে আমাদের বাণিজ্য $৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বা প্রায় ৭০,০০০ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু বাস্তবতা হল ভারতের সাথে অবৈধপথে যে পরিমান ব্যাবসা হয় তা বৈধ ব্যাবসার প্রায় কাছাকাছি। আর এতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কারা জানেন? আমরা। মানে এই বাংলাদেশ। ব্লাকের বিজনেস থেকে এবং মাদক থেকে বাচতে পারলে অন্তত আমরা ১ লক্ষ কোটি টাকা দেশেই রাখতে পারব। টাকা পাচার। এই টেকনিক বন্ধ করা খুব সহজ নয়। আমদানি এবং রপ্তানির বাস্তব যে এমাউন্ড দেখি, সেটি বাস্তব নয়। আন্ডার ইনভয়েসিং, ওভার ইনভয়েসিং করে প্রচুর টাকা বিদেশে পাচার হয়। পূর্বের পোস্টে এটা নিয়ে বিস্তারিত বলেছিলাম। সেখানে দেখেছেন যে আমাদের আমদানি রপ্তানির প্রায় ১৭%-১৮% ভুয়া। এবং এগুলার মাধ্যমে বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি পণ্যের HS CODE থাকে। সেই অনুযায়ী স্টান্ডার্ড ট্যারিফ নির্ধারিত থাকে। এটা খুব কমন ব্যাপার যে HS CODE এক রকম দিয়ে কাছাকাছি অন্য মাল আমদানি হইছে। কাস্টমস এর এগুলা দেখার কথা। কিন্তু কিভাবে দেখবে। কাস্টমস এর চাকুরি তো অনেকের কাছে ড্রিম জব🙄। এভাবে আমরা লক্ষাধিক কোটি টাকা দেশ থেকে বিদেশে দিয়ে দিচ্ছি। বুঝে এবং না বুঝে। চাইলেই আমরা আমাদের সিদ্ধান্তগুলিকে পরিবর্তন করতে পারি। যাহোক, নিজেকে শুদ্ধ না করলে কিছুই সম্ভব না। নিজেকে শুদ্ধতার মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করি আমরা। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।
    Like
    Love
    Haha
    14
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 316 Visualizações 0 Anterior
  • পবিত্র উমরাহ্‌ পালনের সুবিধার্থে টিকেটশালা.কম নিয়ে এলো আকর্ষনীয় উমরাহ্‌ প্যাকেজ!
    সবচেয়ে কম খরচে সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তায়!

    আমাদের প্যাকেজ শুরুঃ ১,২৯,০০০ টাকা থেকে।

    সরাসরি কল করুনঃ 01844097710 অথবা
    ইমেইল করুন umrah@ticketshala.com

    ✈ অফিস এর ঠিকানাঃ
    ১৯, প্রিয় প্রাঙ্গণ টাওয়ার (স্যুইটঃ ৬ - ১৩)
    রোড # ১৭
    কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ
    বনানী, ঢাকা - ১২১৩

    সকল হোয়াটসএপ নাম্বারঃ
    +8801844097701
    +8801844097704
    +8801844097705
    +8801844097710
    +8801844097711
    +8801844097713
    +8801844097715

    ✈ Call Centre: 09666 770066

    #umrah #UmrahPackages #hajjandumrah #banani #makkah #madina #ticketshala
    পবিত্র উমরাহ্‌ পালনের সুবিধার্থে টিকেটশালা.কম নিয়ে এলো আকর্ষনীয় উমরাহ্‌ প্যাকেজ! সবচেয়ে কম খরচে সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তায়! আমাদের প্যাকেজ শুরুঃ ১,২৯,০০০ টাকা থেকে। সরাসরি কল করুনঃ 01844097710 অথবা ইমেইল করুন umrah@ticketshala.com ✈ অফিস এর ঠিকানাঃ ১৯, প্রিয় প্রাঙ্গণ টাওয়ার (স্যুইটঃ ৬ - ১৩) রোড # ১৭ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ বনানী, ঢাকা - ১২১৩ সকল হোয়াটসএপ নাম্বারঃ +8801844097701 +8801844097704 +8801844097705 +8801844097710 +8801844097711 +8801844097713 +8801844097715 ✈ Call Centre: 09666 770066 #umrah #UmrahPackages #hajjandumrah #banani #makkah #madina #ticketshala
    Like
    Yay
    Angry
    40
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
  • # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল
    ৩-৪ বছরেই ফলন
    সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন
    দামঃ ৮০০ টাকা
    Hotline:
    01608184120
    #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত
    ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা
    ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০
    ৩/বিএন ৭ ১০০০
    ৪/ভেরিগেড আম ৬০০
    ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০
    ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০
    ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০
    ৮/কেষার আম ৯০০
    ৯/দেশারি আম ৯০০
    ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০
    ১১/বারি ১৩ ১০০০
    ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০
    ১৩/ইলামতী ৯৫০
    #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত
    ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/=
    ২) আলফেনসো : ৬০০/=
    ৩) বুনাই কিং : ৬০০/=
    ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/=
    ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/=
    ৬) কিউজাই: ৪০০/=
    ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/=
    ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/=
    ৯) বারি-4 : ৩০০/=
    ১০) গৌরমতি: ২৫০/=
    ১১) ডকমাই: ৬০০/=
    ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/=
    ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/=
    ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/=
    ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/=
    ১৬) চোষা: ৪০০/=
    ১৭) হানিডিউ: ৬০০/=
    ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/=
    ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/=
    ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/=
    #দেশি_আম_গাছ
    ১৮) বারি-11: ৩০০/=
    ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/=
    ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/=
    ২১) ফজলি: ২৫০/=
    ২২) আম রুপালি: ২৫০/=
    ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/=
    ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/=
    ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/=
    ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/=
    ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/=
    #পার্সিমন
    ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/=
    ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/=
    ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/=
    #কাঁঠাল
    ৩১) হাজারী: ১৫০/=
    ৩২) বারো মাসি: ৬০০/=
    ৩৩) দেশি: ১০০/=
    ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/=
    ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/=
    #নাসপাতি
    ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/=
    #আনার
    ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/=
    ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/=
    ৩৭) বেদেনা: ৩০০/=
    ৩৮) ডালিম: ৩০০/=
    #আপেল
    ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/=
    ৪০) সামার: ১৩০০/=
    ৪১) সবুজ: ১৩০০/=
    ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/=
    ৪৩) আন্না: ১৩০০/=
    ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/=
    ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/=
    #আঙ্গুর
    ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/=
    #কমল
    ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/=
    ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/=
    ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/=
    ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/=
    ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/=
    #মাল্টা
    ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/=
    ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/=
    ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/=
    ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/=
    ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/=
    #পেয়ারা
    ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/=
    ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/=
    ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/=
    ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/=
    ৬২) সুপার-১০ : ১০০/=
    ৬৩) থাই-৩ : ১০০/=
    ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/=
    #ছবেদা
    ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/=
    ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/=
    ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/=
    #ড্রাগন
    ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/=
    ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/=
    ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/=
    ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/=
    #লিচু
    ৭২) চায়না-3 : ৩০০/=
    ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/=
    ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/=
    ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/=
    #নারিকেল
    ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/=
    ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/=
    ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/=
    ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/=
    ৮০) দেশী: ৩০০/=
    #সৌদির_খেজুর
    ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/=
    ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/=
    ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/=
    )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/=
    #লেবু
    ৮৪) কাগজি: ১০০/=
    ৮৫) সিডলেস: ১০০/=
    ৮৬) চায়না: ১০০/=
    ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/=
    ৮৮) জারা: ৪০০/=
    #জাম্বুরা
    ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/=
    ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/=
    ৯১) দেশী: ১০০/=
    #শরিফা
    ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/=
    ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/=
    ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/=
    মিশরীয় শরিফা ৫০০
    #আমলকি
    ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/=
    ৯৬) দেশি : ১০০/=
    #জাম
    ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/=
    ৯৮) থাই জাম: ৫০০/=
    ৯৯) পটল জাম:৪৫০
    ১০০) দেশী: ১০০/=
    #ডুমুর
    ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/=
    ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/=
    #তেঁতুল
    ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/=
    #করমচ
    ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/=
    ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/=
    ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/=
    ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/=
    #জলপাই
    ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/=
    ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/=
    #লটকন
    ১১২) লটকন কলম: ৩০০/=
    #জামরুল
    ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/=
    ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/=
    #কামরাঙ্গা
    ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/=
    ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/=
    ১১৭) দেশি টক: ২০০/=
    #আমড়
    ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/=
    ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/=
    ১২০) দেশি টক: ১০০/=
    #গাব
    ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/=
    ১২২) দেশি গাব: ২০০/=
    #বেল
    ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/=
    ১২৪) দেশি বেল: ১০০/=
    #জয়তুন
    ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/=
    ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/=
    #বাদাম
    ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/=
    ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/=
    ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/=
    ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/=
    #পিনাট_বার
    ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/=
    #লঙ্গান
    ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/=
    ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/=
    #লখাট_ফল
    ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/=
    ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/=
    #মাঙ্গস্টিং_ফল
    ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/=
    ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/=
    #করোসল_ফল
    ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/=
    ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/=
    #এগফ্রট
    ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/=
    ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/=
    #মিরাকেল_বেরি
    ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/=
    #কফি
    ১৪৩) কফি: ১০০০
    #কোকাম
    ১৪৪) কেকাম: ১০০০
    #লুকলুকি
    ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/=
    #চেরি
    ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/=
    ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/=
    ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/=
    #এপ্রিকট
    ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/=
    ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০=
    #ফুলাচান
    ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/=
    ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/=
    #রাম্বুটান
    ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/=
    ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/=
    #ডুরিয়ান_ফল
    ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/=
    ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/=
    #এভোকেডো
    ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/=
    ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/=
    #পিচ ফল
    ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/=
    ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/=
    #মালবেরি
    ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/=
    ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/=
    #সাম্পেল
    ১৬২) সান্তোল: ১২০০/=
    #বাকব_বেরি
    ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/=
    #ব্রেড_ফুড
    ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/=
    ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/=
    #কল
    ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/=
    ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/=
    ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/=
    ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/=
    ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/=
    ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/=
    ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/=
    #গোলাপজাম
    ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/=
    #কতবেল
    ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/=
    ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/=
    ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/=
    #কুল
    ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/=
    ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/=
    ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/=
    ১৮০) আপেল: ১০০/=
    ১৮১) সিডলেস:১০৫০/=
    ১৮২) দেশি টক: ১০০/=
    #বিলম্বি
    ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/=
    #সাতকড়া
    ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/=
    #মসল
    ১৮৫) এলাচ: ৩০০/=
    ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/=
    ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/=
    ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/=
    ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/=
    ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/=
    ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/=
    ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/=
    ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/=
    ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/=
    #চালতা
    ১৯৫) চালতা: ৩০০/=
    Hotline:
    09613822861
    ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম
    ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861
    ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132
    ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486
    ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875
    রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল ▶️৩-৪ বছরেই ফলন ▶️সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন দামঃ ৮০০ টাকা Hotline: 01608184120 #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০ ৩/বিএন ৭ ১০০০ ৪/ভেরিগেড আম ৬০০ ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০ ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০ ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০ ৮/কেষার আম ৯০০ ৯/দেশারি আম ৯০০ ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০ ১১/বারি ১৩ ১০০০ ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০ ১৩/ইলামতী ৯৫০ #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/= ২) আলফেনসো : ৬০০/= ৩) বুনাই কিং : ৬০০/= ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/= ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/= ৬) কিউজাই: ৪০০/= ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/= ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/= ৯) বারি-4 : ৩০০/= ১০) গৌরমতি: ২৫০/= ১১) ডকমাই: ৬০০/= ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/= ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/= ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/= ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/= ১৬) চোষা: ৪০০/= ১৭) হানিডিউ: ৬০০/= ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/= ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/= ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/= #দেশি_আম_গাছ ১৮) বারি-11: ৩০০/= ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/= ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/= ২১) ফজলি: ২৫০/= ২২) আম রুপালি: ২৫০/= ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/= ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/= ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/= ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/= ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/= #পার্সিমন ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/= ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/= ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/= #কাঁঠাল ৩১) হাজারী: ১৫০/= ৩২) বারো মাসি: ৬০০/= ৩৩) দেশি: ১০০/= ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/= ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/= #নাসপাতি ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/= #আনার ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/= ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/= ৩৭) বেদেনা: ৩০০/= ৩৮) ডালিম: ৩০০/= #আপেল ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/= ৪০) সামার: ১৩০০/= ৪১) সবুজ: ১৩০০/= ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/= ৪৩) আন্না: ১৩০০/= ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/= ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/= #আঙ্গুর ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/= #কমলা ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/= ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/= ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/= ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/= ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/= #মাল্টা ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/= ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/= ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/= ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/= ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/= #পেয়ারা ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/= ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/= ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/= ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/= ৬২) সুপার-১০ : ১০০/= ৬৩) থাই-৩ : ১০০/= ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/= #ছবেদা ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/= ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/= ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/= #ড্রাগন ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/= ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/= ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/= ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/= #লিচু ৭২) চায়না-3 : ৩০০/= ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/= ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/= ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/= #নারিকেল ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/= ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/= ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/= ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/= ৮০) দেশী: ৩০০/= #সৌদির_খেজুর ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/= ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/= ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/= )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/= #লেবু ৮৪) কাগজি: ১০০/= ৮৫) সিডলেস: ১০০/= ৮৬) চায়না: ১০০/= ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/= ৮৮) জারা: ৪০০/= #জাম্বুরা ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/= ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/= ৯১) দেশী: ১০০/= #শরিফা ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/= ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/= ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/= মিশরীয় শরিফা ৫০০ #আমলকি ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/= ৯৬) দেশি : ১০০/= #জাম ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/= ৯৮) থাই জাম: ৫০০/= ৯৯) পটল জাম:৪৫০ ১০০) দেশী: ১০০/= #ডুমুর ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/= ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/= #তেঁতুল ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/= #করমচা ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/= ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/= ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/= ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/= #জলপাই ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/= ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/= #লটকন ১১২) লটকন কলম: ৩০০/= #জামরুল ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/= ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/= #কামরাঙ্গা ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/= ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/= ১১৭) দেশি টক: ২০০/= #আমড়া ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/= ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/= ১২০) দেশি টক: ১০০/= #গাব ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/= ১২২) দেশি গাব: ২০০/= #বেল ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/= ১২৪) দেশি বেল: ১০০/= #জয়তুন ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/= ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/= #বাদাম ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/= ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/= ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/= ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/= #পিনাট_বার ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/= #লঙ্গান ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/= ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/= #লখাট_ফল ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/= ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/= #মাঙ্গস্টিং_ফল ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/= ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/= #করোসল_ফল ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/= ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/= #এগফ্রট ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/= ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/= #মিরাকেল_বেরি ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/= #কফি ১৪৩) কফি: ১০০০ #কোকাম ১৪৪) কেকাম: ১০০০ #লুকলুকি ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/= #চেরি ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/= ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/= ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/= #এপ্রিকট ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/= ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০= #ফুলাচান ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/= ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/= #রাম্বুটান ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/= ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/= #ডুরিয়ান_ফল ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/= ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/= #এভোকেডো ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/= ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/= #পিচ ফল ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/= ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/= #মালবেরি ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/= ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/= #সাম্পেল ১৬২) সান্তোল: ১২০০/= #বাকব_বেরি ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/= #ব্রেড_ফুড ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/= ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/= #কলা ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/= ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/= ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/= ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/= ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/= ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/= ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/= #গোলাপজাম ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/= #কতবেল ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/= ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/= ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/= #কুল ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/= ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/= ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/= ১৮০) আপেল: ১০০/= ১৮১) সিডলেস:১০৫০/= ১৮২) দেশি টক: ১০০/= #বিলম্বি ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/= #সাতকড়া ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/= #মসলা ১৮৫) এলাচ: ৩০০/= ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/= ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/= ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/= ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/= ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/= ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/= ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/= ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/= ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/= #চালতা ১৯৫) চালতা: ৩০০/= Hotline: 09613822861 ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861 ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132 ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486 ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875 রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    Like
    10
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 2K Visualizações 0 Anterior
  • অনলাইনের সকল সার্ভিস এখন এক ছাদের নিচে। ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট , 𝐏𝐎𝐒 সফটওয়্যার, কাস্টম অ্যাপ এমনকি ডিজিটাল মার্কেটিং এর সকল সার্ভিস সফলতার সাথে দিয়ে যাচ্ছে 𝐓𝐞𝐜𝐡𝐯𝐢𝐝𝐮𝐚𝐥𝐬.
    ওয়েবসাইট দিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্টঃ
    এসইও
    ওয়েব কন্টেন্ট
    ডোমেইন হোস্টিং
    ইউ আই ইউ এক্স ডিজাইন
    অন্যান্য সুবিধা
    ডিজিটাল মার্কেটিংঃ
    মোশন গ্রাফিক্স
    ফেসবুক এডস রান
    কনটেন্ট ডেভেলপমেন্ট
    সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
    সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন
    এসএমএস / হোয়াটস অ্যাপ মার্কেটিং
    অনলাইন POS সফ্টওয়্যারঃ
    ইনভেন্টরি ম্যানেজম্যান্ট
    পেমেন্ট ম্যানেজম্যান্ট
    স্টক ম্যানেজম্যান্ট
    সকল ধরনের রিপোর্ট
    আরও অনেক সুবিধা
    কাস্টম অ্যাপঃ
    এন্ড্রয়েড এপস
    আইএসও এপস
    ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন
    ই-কমার্স অ্যাপ্লিকেশন
    মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ইত্যাদি।
    প্রফেশনাল ডিজাইনার এবং ডেভেলপার দ্বারা আপনার অনলাইন বিজনেসের গ্রোথ বাড়াতে সকল ধরনের সার্ভিস পেতে যোগাযোগ করুনঃ 𝟎𝟏𝟖𝟓𝟕-𝟒𝟏𝟎𝟏𝟒𝟎. নম্বরে।
    অনলাইনের সকল সার্ভিস এখন এক ছাদের নিচে। ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট , 𝐏𝐎𝐒 সফটওয়্যার, কাস্টম অ্যাপ এমনকি ডিজিটাল মার্কেটিং এর সকল সার্ভিস সফলতার সাথে দিয়ে যাচ্ছে 𝐓𝐞𝐜𝐡𝐯𝐢𝐝𝐮𝐚𝐥𝐬. 🔰 ওয়েবসাইট দিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্টঃ 📌এসইও 📌ওয়েব কন্টেন্ট 📌ডোমেইন হোস্টিং 📌ইউ আই ইউ এক্স ডিজাইন 📌অন্যান্য সুবিধা 🔰 ডিজিটাল মার্কেটিংঃ 📌মোশন গ্রাফিক্স 📌ফেসবুক এডস রান 📌কনটেন্ট ডেভেলপমেন্ট 📌সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 📌সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন 📌এসএমএস / হোয়াটস অ্যাপ মার্কেটিং 🔰 অনলাইন POS সফ্টওয়্যারঃ 📌ইনভেন্টরি ম্যানেজম্যান্ট 📌পেমেন্ট ম্যানেজম্যান্ট 📌স্টক ম্যানেজম্যান্ট 📌সকল ধরনের রিপোর্ট 📌আরও অনেক সুবিধা 🔰 কাস্টম অ্যাপঃ 📌এন্ড্রয়েড এপস 📌আইএসও এপস 📌ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন 📌ই-কমার্স অ্যাপ্লিকেশন 📌মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ইত্যাদি। 🔰প্রফেশনাল ডিজাইনার এবং ডেভেলপার দ্বারা আপনার অনলাইন বিজনেসের গ্রোথ বাড়াতে সকল ধরনের সার্ভিস পেতে যোগাযোগ করুনঃ 📞 𝟎𝟏𝟖𝟓𝟕-𝟒𝟏𝟎𝟏𝟒𝟎. নম্বরে।
    Like
    11
    0 Comentários 0 Compartilhamentos 1K Visualizações 0 Anterior
Patrocinado
fresh