• আবু সাইদ বুক পেতে দাঁড়িয়েছিল। সে ভাবেনি পুলিশ তাকে সত্যিই গু"লি করবে।
    তাই প্রথম গু"লি"টা খেয়ে সে একটু হতভম্ব হয়ে কেঁপে উঠল।
    তার বিশ্বাস হলোনা, ওই প্রান্তের পুলিশ তার মতই বাংলায় কথা বলে, তার মত দু বেলা ভাত খায়, একই মাটির গন্ধ গায়ে…
    কেঁপে উঠেও আবার পা শক্ত করে দাঁড়াল। তা নাহলে বন্ধুরা কী বলবে! একটা গুলির আঘাতে সে পড়ে গেছে! গায়ে শক্তি নাই।
    আড্ডায় বন্ধুদের পরে গর্ব করে বলবে, দেখছিস তোরা কেমন বুক চিতিয়ে বাঘের মত দাঁড়াইছিলাম? হুহ!
    আবু সাইদ আবার কেঁপে উঠলো কারন আরেকটি গু"লি ছোঁড়া হয়েছে।
    এই পর্যায়ে তার নিজেকে ধরে রাখতে কষ্ট হয়ে গেল। তবু সে প্রাণপনে চেষ্টা করতে লাগল।
    তার রোগা-পাতলা, বাঙাল , অপুষ্ট শরীরে এত শক্তি কোন কালেই ছিলনা।
    হঠাৎ মনে পড়ে গেল সে অজপাড়া গাঁয়ের দরিদ্র ঘরের ছেলে যার মাসের টিউশানির টাকা পাঠালে গরীব বাবা মায়ের খাবারের টাকা হয়।
    সে ফাইভে ও এইটে বৃত্তি পেয়েছিল। তার মূর্খ বাবা মা আশা বেঁধেছিলেন আবু সাইদ বড় ভার্সিটিতে টেকার পর তাদের সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে।
    বোনটা শেষবার আদর করে কী বলেছিল সেটাও বোধ করি মনে পড়ে গেল।
    আবু সাইদের ঘরে ফেরার কথা ছিল রাত দশটায়।
    দশটা কি বেজে গেছে?
    মায়ের গায়ের গন্ধটা বারুদের মত হয়ে গেল কী করে?
    😭 আবু সাইদ বুক পেতে দাঁড়িয়েছিল। সে ভাবেনি পুলিশ তাকে সত্যিই গু"লি করবে। তাই প্রথম গু"লি"টা খেয়ে সে একটু হতভম্ব হয়ে কেঁপে উঠল। তার বিশ্বাস হলোনা, ওই প্রান্তের পুলিশ তার মতই বাংলায় কথা বলে, তার মত দু বেলা ভাত খায়, একই মাটির গন্ধ গায়ে… কেঁপে উঠেও আবার পা শক্ত করে দাঁড়াল। তা নাহলে বন্ধুরা কী বলবে! একটা গুলির আঘাতে সে পড়ে গেছে! গায়ে শক্তি নাই। আড্ডায় বন্ধুদের পরে গর্ব করে বলবে, দেখছিস তোরা কেমন বুক চিতিয়ে বাঘের মত দাঁড়াইছিলাম? হুহ! আবু সাইদ আবার কেঁপে উঠলো কারন আরেকটি গু"লি ছোঁড়া হয়েছে। এই পর্যায়ে তার নিজেকে ধরে রাখতে কষ্ট হয়ে গেল। তবু সে প্রাণপনে চেষ্টা করতে লাগল। তার রোগা-পাতলা, বাঙাল , অপুষ্ট শরীরে এত শক্তি কোন কালেই ছিলনা। হঠাৎ মনে পড়ে গেল সে অজপাড়া গাঁয়ের দরিদ্র ঘরের ছেলে যার মাসের টিউশানির টাকা পাঠালে গরীব বাবা মায়ের খাবারের টাকা হয়। সে ফাইভে ও এইটে বৃত্তি পেয়েছিল। তার মূর্খ বাবা মা আশা বেঁধেছিলেন আবু সাইদ বড় ভার্সিটিতে টেকার পর তাদের সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে। বোনটা শেষবার আদর করে কী বলেছিল সেটাও বোধ করি মনে পড়ে গেল। আবু সাইদের ঘরে ফেরার কথা ছিল রাত দশটায়। দশটা কি বেজে গেছে? মায়ের গায়ের গন্ধটা বারুদের মত হয়ে গেল কী করে?
    Sad
    Like
    Love
    4
    0 التعليقات 0 المشاركات 4806 مشاهدة 0 معاينة
  • দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়ে দামি। যদি সেটা আরো
    খারাপ হয়, তাহলে পনীর হয়ে যায়। পনীরের মূল্য দই এবং দুধের চেয়ে
    অনেক বেশি। আর আঙুরের রস টক হলে তা ওয়াইনে রূপান্তরিত হয়, যা আঙ্গুর রসের চেয়েও অনেক বেশী দামী।

    তুমি খারাপ না কারণ তুমি ভুল করেছ। ভুল হল সেই অভিজ্ঞতা যা প্রত্যেক ব্যক্তিকে আরো মূল্যবান করে তোলে। ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ভুল করেছিলেন যা তাকে আমেরিকা আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছিল। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছে।

    টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন ? তিনি বলছিলেন 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!'
    ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।

    কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই - সবই নতুন শিক্ষা।'

    বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।'

    'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার!

    কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না!
    মাঝে মাঝে ভুল লেখো তাহলে যে সোশ্যাল সাইটে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট
    করবে।

    বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের
    একটি সমন্বিত পক্রিয়া।'

    বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।'

    কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না - তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।'

    অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।'

    হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।'

    এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ
    মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।'

    কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!
    যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না!

    পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! কোনও কিছু মুছে না গেলে চিত্র হয় না! কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না!

    তাই আসুন আমরা ভুল কে ভুলে গিয়ে আবার নতুনভাবে চেষ্টা করে
    ফুলের মত জীবন গড়ি।

    আপনার ভুলগুলিকে আপনি নীচে নামাতে দেবেন না। এটি অনুশীলন নয় যা নিখুঁত করে তোলে। আমরা ভুল থেকে যা শিখি তা আমাদের নিখুঁত করে তোলে!

    #collected
    দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়ে দামি। যদি সেটা আরো খারাপ হয়, তাহলে পনীর হয়ে যায়। পনীরের মূল্য দই এবং দুধের চেয়ে অনেক বেশি। আর আঙুরের রস টক হলে তা ওয়াইনে রূপান্তরিত হয়, যা আঙ্গুর রসের চেয়েও অনেক বেশী দামী। তুমি খারাপ না কারণ তুমি ভুল করেছ। ভুল হল সেই অভিজ্ঞতা যা প্রত্যেক ব্যক্তিকে আরো মূল্যবান করে তোলে। ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ভুল করেছিলেন যা তাকে আমেরিকা আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছিল। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছে। টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন ? তিনি বলছিলেন 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!' ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে। কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই - সবই নতুন শিক্ষা।' বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।' 'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার! কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না! মাঝে মাঝে ভুল লেখো তাহলে যে সোশ্যাল সাইটে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট করবে। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া।' বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।' কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না - তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।' অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।' হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।' এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।' কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না! যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না! পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! কোনও কিছু মুছে না গেলে চিত্র হয় না! কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না! তাই আসুন আমরা ভুল কে ভুলে গিয়ে আবার নতুনভাবে চেষ্টা করে ফুলের মত জীবন গড়ি। আপনার ভুলগুলিকে আপনি নীচে নামাতে দেবেন না। এটি অনুশীলন নয় যা নিখুঁত করে তোলে। আমরা ভুল থেকে যা শিখি তা আমাদের নিখুঁত করে তোলে! #collected
    Like
    3
    0 التعليقات 0 المشاركات 7247 مشاهدة 0 معاينة
  • যা কাজ পাও তাই করো
    চাকরি, ব্যবসা, অফিসিয়াল, নন অফিসিয়াল,সেলস ম্যান, সেলস অফিসার, মার্কেটিং অফিসার, ফ্লোর ইনচার্জ, সার্বেয়ার, স্টোর কীপার, ফিল্ড অফিসার, কালেকশান অফিসার, গার্মেন্টসের কিউসি,টীম মেম্বার থেকে শুরু করে সব কাজ। চাকরি দরকার, চেয়ার না।
    কাজ করলে গা ভেঙ্গে যায়না। ইজ্জত ও যায়না। যাদের লজ্জার ভয়ে তুমি এসব কাজ ছোট করে দেখছো, তারা তুমি দুপুরে উপুস করে আছো এটা জানবেও না। তারা তোমারে খাওয়ায় না পড়ায়?
    খালি পরামর্শ আর উপদেশ। এইটা কইরো না, হেইটা কইরো না। কিরে ভাই, আমি পানের দোকান করলে আপনার কি? পরামর্শ প্রবণ গোটা জাতি..
    কাজে কোন 'না' নেই। যাই পাও তাই করো। কর্মই ধর্ম। আর কর্মই ধর্ম করতে গেলে তোমার চর্ম হতে হবে পুরো। একেবারে মোটা চামড়া। পাতলা চামড়ার জন্য এই দুনিয়া না৷ এখানে কথা শুনতে হবে, গালি শুনতে প্রস্তুত থাকা লাগবে।
    পানের দোকান দাও, যদিও এতে তোমার গুস্টির জাত চলে যাবে। ইজ্জত ধুলোয় মিশে যাবে। CNG চালাও। মাত্র ১০০০ টাকা দৈনিক জমা। মাসে আয় প্রায় ২০০০০/-। ভাবা যায়? অবশ্য এতে তোমার পরিবারের সম্মান হানি হবে৷ তোমার গোস্টিতে কেউ বউও দিবে না!
    আরে আজব। বিয়ে করতে চাইলে সমস্যা, অবৈধ প্রেমে বাঁধা নেই! না খেয়ে মরলে খোঁজ নেই। CNG চালালে অচ্যুত! অলরেডি পাঠাও উবার তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে। পোলাপান এখন আয়ের বহু পথ খুঁজে নিয়েছে৷ তারা ফুড পান্ডায় পিৎজা সাপ্লাই দিয়ে কমিশন নেয়। তাতে তদের বেজ্জতি হয়নি।
    অত ভাবনার কিছু নেই। যা খুশি করো। শরবত বিক্রি করো, এখন দারুণ সিজন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান শহরে রুহ আফজা ফ্লেভরের শরবত বিক্রি করতেন। ভারতের নরেন্দ্র মোদি রেল স্টেসানে চা বিক্রি করতেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার বিক্রি করতেন বাদাম।

    যাদের তুমি শরম পাচ্ছ, আর দশ বছর পর নিজেই নিজের কাছে লজ্জা পাবা। তারা তোমার কোন উপকারেই আসেনি। লোহার জাহাজ পানিতে ভাসানো হবে জেনে এলাকার লোকজন (সম্ভবত যে সি পেরিয়ারকে) ঢিল মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিল। অথচ, সেটাই হয়ে গেল সভ্যতার বিশাল আবিস্কার।

    যারা হাসে, তারা নেংটি ইঁদুরের মত আজীবনই হাসবে। তাদের ধারণা একটাই, ধুর পোলাটারে দিয়ে কিচ্ছু হবে না।

    নিজের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দাও। স্বপ্ন টাকে জিইয়ে রাখো। অনেকে পাগল ডাকবে। আমার ধারণা কিছুটা পাগলা টাইপের হলেই ভালো। সারা জীবন ফার্স্ট হয়ে যাওয়া ছেলেটাকে বোর্ড পরীক্ষায় ফেল করতে দেখেছি। ব্যাক বেঞ্চারকে বিশাল প্রতিষ্ঠানের
    ©
    যা কাজ পাও তাই করো চাকরি, ব্যবসা, অফিসিয়াল, নন অফিসিয়াল,সেলস ম্যান, সেলস অফিসার, মার্কেটিং অফিসার, ফ্লোর ইনচার্জ, সার্বেয়ার, স্টোর কীপার, ফিল্ড অফিসার, কালেকশান অফিসার, গার্মেন্টসের কিউসি,টীম মেম্বার থেকে শুরু করে সব কাজ। চাকরি দরকার, চেয়ার না। কাজ করলে গা ভেঙ্গে যায়না। ইজ্জত ও যায়না। যাদের লজ্জার ভয়ে তুমি এসব কাজ ছোট করে দেখছো, তারা তুমি দুপুরে উপুস করে আছো এটা জানবেও না। তারা তোমারে খাওয়ায় না পড়ায়? খালি পরামর্শ আর উপদেশ। এইটা কইরো না, হেইটা কইরো না। কিরে ভাই, আমি পানের দোকান করলে আপনার কি? পরামর্শ প্রবণ গোটা জাতি.. কাজে কোন 'না' নেই। যাই পাও তাই করো। কর্মই ধর্ম। আর কর্মই ধর্ম করতে গেলে তোমার চর্ম হতে হবে পুরো। একেবারে মোটা চামড়া। পাতলা চামড়ার জন্য এই দুনিয়া না৷ এখানে কথা শুনতে হবে, গালি শুনতে প্রস্তুত থাকা লাগবে। পানের দোকান দাও, যদিও এতে তোমার গুস্টির জাত চলে যাবে। ইজ্জত ধুলোয় মিশে যাবে। CNG চালাও। মাত্র ১০০০ টাকা দৈনিক জমা। মাসে আয় প্রায় ২০০০০/-। ভাবা যায়? অবশ্য এতে তোমার পরিবারের সম্মান হানি হবে৷ তোমার গোস্টিতে কেউ বউও দিবে না! আরে আজব। বিয়ে করতে চাইলে সমস্যা, অবৈধ প্রেমে বাঁধা নেই! না খেয়ে মরলে খোঁজ নেই। CNG চালালে অচ্যুত! অলরেডি পাঠাও উবার তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে। পোলাপান এখন আয়ের বহু পথ খুঁজে নিয়েছে৷ তারা ফুড পান্ডায় পিৎজা সাপ্লাই দিয়ে কমিশন নেয়। তাতে তদের বেজ্জতি হয়নি। অত ভাবনার কিছু নেই। যা খুশি করো। শরবত বিক্রি করো, এখন দারুণ সিজন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান শহরে রুহ আফজা ফ্লেভরের শরবত বিক্রি করতেন। ভারতের নরেন্দ্র মোদি রেল স্টেসানে চা বিক্রি করতেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার বিক্রি করতেন বাদাম। যাদের তুমি শরম পাচ্ছ, আর দশ বছর পর নিজেই নিজের কাছে লজ্জা পাবা। তারা তোমার কোন উপকারেই আসেনি। লোহার জাহাজ পানিতে ভাসানো হবে জেনে এলাকার লোকজন (সম্ভবত যে সি পেরিয়ারকে) ঢিল মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিল। অথচ, সেটাই হয়ে গেল সভ্যতার বিশাল আবিস্কার। যারা হাসে, তারা নেংটি ইঁদুরের মত আজীবনই হাসবে। তাদের ধারণা একটাই, ধুর পোলাটারে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। নিজের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দাও। স্বপ্ন টাকে জিইয়ে রাখো। অনেকে পাগল ডাকবে। আমার ধারণা কিছুটা পাগলা টাইপের হলেই ভালো। সারা জীবন ফার্স্ট হয়ে যাওয়া ছেলেটাকে বোর্ড পরীক্ষায় ফেল করতে দেখেছি। ব্যাক বেঞ্চারকে বিশাল প্রতিষ্ঠানের ©
    Like
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 5091 مشاهدة 0 معاينة
  • সারাদিন পরিশ্রম শেষে একজন
    স্বামী বাসায় ঢুকে কী প্রত্যাশা করে?
    =====================

    একজন পুরুষ সারাদিন বাইরে কাজ করে আসে। সে হয় চাকরি করে অথবা ব্যবসা। রাস্তায়, অফিসে, মানুষের সাথে লেনদেনে কতো ঝামেলা পার করে সে যখন বাসায় প্রবেশ করে, তখন আশা করে যে- "বাসায় গিয়ে একটু 'শান্তি' পাবো।"

    সারাদিন সে বসের ঝাড়ি খেয়েছে বা পাওয়ানাদারের কাছ থেকে কটু কথা শুনেছে। অন্তত আর না হোক রিক্সাওয়ালার সাথে দর কষাকষি নিয়ে তার মেজাজ খারাপ হয়েছে। এমন অবস্থায় সে চায় বাসায় গিয়ে একটু মেজাজ ঠান্ডা হোক।

    নারীরা সারাদিন ঘরে অনেক পরিশ্রম করে। ঘরের কাজ যতোই করা হোক না কেনো, কখনো শেষ হয় না; হবেও না।

    আপনার স্বামী যখন ঘরে ঢুকবে, প্রথম অন্তত ১ ঘণ্টা সময় তাকে দিন। শুধুমাত্র তাকে। পানি বা শরবত এগিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে তোয়ালে এগিয়ে দেয়া, নাস্তা খেতে চাইলে সেটার ব্যবস্থা করা, রুমের ফ্যান চালু না থাকলে ফ্যান চালু করা ইত্যাদি। অর্থাৎ, প্রথম ১ ঘণ্টা সময় নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করুন, যেন সে সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যেতে পারে। ঐ সময় ভুলেও স্বামীর মেজাজ খারাপ হয়, এমন কথা বলবেন না। যেমন:

    আজ প্লেট ভেঙ্গে গেছে, টাকা দিও
    আমাদের বাসা ভাড়া, কারেন্ট বিল কি দেয়া হইছে?
    সারাদিন কী করো? একটা বারও ফোন দিলা না?
    বাসার বাজার তো শেষ হয়ে গেছে। আজকে বাজার করবা?

    স্বামী বাসায় আসার পর অনেক স্ত্রী তোড়জোড় করে কাজ শুরু করেন। ছোটো সন্তানকে একটু পরে খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো গেলেও স্ত্রী সেই মুহূর্তেই এটাকে প্রায়োরিটি দেন; স্বামীর কিছু লাগবে কিনা সেদিকে ভ্রুক্ষেপই করেন না।

    একজন স্বামীর কাছে যদি মনে হয় বাইরে থাকা আর ঘরে থাকা সমান বা ঘরের চেয়ে বাইরে থাকলেই মেজাজ ভালো থাকে; তাহলে স্ত্রী হিসেবে এটা আপনার ব্যর্থতা। টক্সিক হাজবেন্ড ছাড়া একজন সুস্থ-স্বাভাবিক হাজবেন্ডের সাথে যদি আপনি আয়োজন করে সুখী হতে চান, আপনি অনেকটাই সুখী হতে পারবেন।

    স্বামী ঘরে ঢুকার পর প্রথম ১ ঘণ্টা যদি নিজেকে তার জন্য ব্যস্ত রাখেন, তর্ক-ঝগড়া করার উপলক্ষ্য আসা সত্ত্বেও যদি চুপ করে থাকেন, তাহলে আপনি কিছুই হারাবেন না। বরং এই এক ঘণ্টার এফোর্টের ফলে সারারাতের জন্য আপনি আপনার স্বামীকে পাবেন, আবদার করার এমনকি ঝগড়া করার জন্যও রাতের কয়েক ঘণ্টা পাবেন। ঐ যে আপনি আপনার স্বামীকে খুব ভালোভাবে প্রায়োরিটি দিলেন, সে যদি আসলেই ভালো স্বামী হয় বা চেষ্টা করে, তাহলে অন্তত আপনার সাথে ঐদিন ভালো ব্যবহার করবেই করবে।

    খাওয়া শেষে বলতে পারে- "থাক, আজকে আমিই তোমাকে চা বানিয়ে খাওয়াই।" দেখুন, একজন পুরুষের কাছে টাকা থাকলে বিল-ভাড়া সে পেন্ডিং রাখে না। এসব তাগাদা আপনি রাতে খাওয়া শেষেও দিতে পারেন। স্বামী সারাদিন কেনো ফোন দিতে পারেনি এটার পেছনেও স্ট্রং কারণ থাকতে পারে। সেই নিজ থেকে বলবে সারাদিন কীভাবে কাটিয়েছে।

    স্বামী ঘরে ঢুকার পর তাকে ওয়েলকাম করার জন্য আপনি কতোটা আন্তরিক, নিজের ইগো ১ ঘণ্টার জন্য হলেও বিসর্জন দিতে প্রস্তুত কি-না সেটার ওপর নির্ভর করবে ঘরে-ফেরা স্বামীর সাথে আপনার দিনের বাকি অংশ অর্থাৎ জীবনের বাকি অংশ কীভাবে কাটবে। ''নিড''।
    সারাদিন পরিশ্রম শেষে একজন স্বামী বাসায় ঢুকে কী প্রত্যাশা করে? ===================== একজন পুরুষ সারাদিন বাইরে কাজ করে আসে। সে হয় চাকরি করে অথবা ব্যবসা। রাস্তায়, অফিসে, মানুষের সাথে লেনদেনে কতো ঝামেলা পার করে সে যখন বাসায় প্রবেশ করে, তখন আশা করে যে- "বাসায় গিয়ে একটু 'শান্তি' পাবো।" সারাদিন সে বসের ঝাড়ি খেয়েছে বা পাওয়ানাদারের কাছ থেকে কটু কথা শুনেছে। অন্তত আর না হোক রিক্সাওয়ালার সাথে দর কষাকষি নিয়ে তার মেজাজ খারাপ হয়েছে। এমন অবস্থায় সে চায় বাসায় গিয়ে একটু মেজাজ ঠান্ডা হোক। নারীরা সারাদিন ঘরে অনেক পরিশ্রম করে। ঘরের কাজ যতোই করা হোক না কেনো, কখনো শেষ হয় না; হবেও না। আপনার স্বামী যখন ঘরে ঢুকবে, প্রথম অন্তত ১ ঘণ্টা সময় তাকে দিন। শুধুমাত্র তাকে। পানি বা শরবত এগিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে তোয়ালে এগিয়ে দেয়া, নাস্তা খেতে চাইলে সেটার ব্যবস্থা করা, রুমের ফ্যান চালু না থাকলে ফ্যান চালু করা ইত্যাদি। অর্থাৎ, প্রথম ১ ঘণ্টা সময় নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করুন, যেন সে সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যেতে পারে। ঐ সময় ভুলেও স্বামীর মেজাজ খারাপ হয়, এমন কথা বলবেন না। যেমন: ❌ আজ প্লেট ভেঙ্গে গেছে, টাকা দিও ❌ আমাদের বাসা ভাড়া, কারেন্ট বিল কি দেয়া হইছে? ❌ সারাদিন কী করো? একটা বারও ফোন দিলা না? ❌ বাসার বাজার তো শেষ হয়ে গেছে। আজকে বাজার করবা? স্বামী বাসায় আসার পর অনেক স্ত্রী তোড়জোড় করে কাজ শুরু করেন। ছোটো সন্তানকে একটু পরে খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো গেলেও স্ত্রী সেই মুহূর্তেই এটাকে প্রায়োরিটি দেন; স্বামীর কিছু লাগবে কিনা সেদিকে ভ্রুক্ষেপই করেন না। একজন স্বামীর কাছে যদি মনে হয় বাইরে থাকা আর ঘরে থাকা সমান বা ঘরের চেয়ে বাইরে থাকলেই মেজাজ ভালো থাকে; তাহলে স্ত্রী হিসেবে এটা আপনার ব্যর্থতা। টক্সিক হাজবেন্ড ছাড়া একজন সুস্থ-স্বাভাবিক হাজবেন্ডের সাথে যদি আপনি আয়োজন করে সুখী হতে চান, আপনি অনেকটাই সুখী হতে পারবেন। স্বামী ঘরে ঢুকার পর প্রথম ১ ঘণ্টা যদি নিজেকে তার জন্য ব্যস্ত রাখেন, তর্ক-ঝগড়া করার উপলক্ষ্য আসা সত্ত্বেও যদি চুপ করে থাকেন, তাহলে আপনি কিছুই হারাবেন না। বরং এই এক ঘণ্টার এফোর্টের ফলে সারারাতের জন্য আপনি আপনার স্বামীকে পাবেন, আবদার করার এমনকি ঝগড়া করার জন্যও রাতের কয়েক ঘণ্টা পাবেন। ঐ যে আপনি আপনার স্বামীকে খুব ভালোভাবে প্রায়োরিটি দিলেন, সে যদি আসলেই ভালো স্বামী হয় বা চেষ্টা করে, তাহলে অন্তত আপনার সাথে ঐদিন ভালো ব্যবহার করবেই করবে। খাওয়া শেষে বলতে পারে- "থাক, আজকে আমিই তোমাকে চা বানিয়ে খাওয়াই।" দেখুন, একজন পুরুষের কাছে টাকা থাকলে বিল-ভাড়া সে পেন্ডিং রাখে না। এসব তাগাদা আপনি রাতে খাওয়া শেষেও দিতে পারেন। স্বামী সারাদিন কেনো ফোন দিতে পারেনি এটার পেছনেও স্ট্রং কারণ থাকতে পারে। সেই নিজ থেকে বলবে সারাদিন কীভাবে কাটিয়েছে। স্বামী ঘরে ঢুকার পর তাকে ওয়েলকাম করার জন্য আপনি কতোটা আন্তরিক, নিজের ইগো ১ ঘণ্টার জন্য হলেও বিসর্জন দিতে প্রস্তুত কি-না সেটার ওপর নির্ভর করবে ঘরে-ফেরা স্বামীর সাথে আপনার দিনের বাকি অংশ অর্থাৎ জীবনের বাকি অংশ কীভাবে কাটবে। ''নিড''।
    Like
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 1842 مشاهدة 0 معاينة
  • হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

    হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়।

    হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।

    এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন।

    অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে।

    একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই।

    ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা।

    এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো❓ ◾হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়। ◾ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়। ◾ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়। ◾হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। ◾এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন। ◾অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে। ◾একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই। ◾ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা। ◾এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    0 التعليقات 0 المشاركات 1841 مشاهدة 0 معاينة
  • গায়রত কী?
    সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না।
    এটাই গায়রত।
    একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর।
    এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!!
    আল্লাহুম্মাগফিরলী..!

    ঘটনা ১
    একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে?
    তিনি উত্তর দিলেন:
    " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।"
    [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া]

    ঘটনা ২
    মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ
    করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন?
    আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন।
    তখন লোকটি বললো,
    এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না,
    তাই এই উটই আমি রাখবো না।
    একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!!
    আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা??
    আস্তাগফিরুল্লাহ্

    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।

    وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾
    আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।
    (সুরা হাদীদ-২০)

    এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে!
    সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে?
    (সূরা ফাজর,আয়াত-২০)
    স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!!
    বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!!
    বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে!
    আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড!

    আল্লাহুম্মাগফিরলী
    আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,,
    অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা
    হায় আফসোস!

    এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই।
    হায় আফসোস!
    এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না
    গায়রত কী?
    মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম।
    বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা
    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।
    ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    গায়রত কী? সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত। একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর। এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!! আল্লাহুম্মাগফিরলী..! ঘটনা ১ একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে? তিনি উত্তর দিলেন: " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।" [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া] ঘটনা ২ মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন? আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন। তখন লোকটি বললো, এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না, তাই এই উটই আমি রাখবো না। একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!! আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা?? আস্তাগফিরুল্লাহ্ গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾ আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়। (সুরা হাদীদ-২০) এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে! সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে? (সূরা ফাজর,আয়াত-২০) স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!! বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!! বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে! আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড! আল্লাহুম্মাগফিরলী আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,, অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা হায় আফসোস! এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই। হায় আফসোস! এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না গায়রত কী? মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম। বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    Like
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 1957 مشاهدة 0 معاينة
  • 12 Sotok Land with house مستعمل
    ৳4500000
    في المخزون
    Keranigonj
    0 معاينة
    যারা খুব নিরিবিলি পরিবেশে জায়গায় বড় নিয়ে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ বাড়ি খুঁজছেন অল্প দামে তাদের জন্য আমরা এইবার নিয়ে এলাম খুব সুন্দর একটা বাড়ি....কোন মিডিয়া ছাড়া কিনতে পারবেন ...
    বাড়ির জায়গা পরিমাণ 12 শতাংশ বাড়ির অনেক জায়গায় খালি আসে বেডরুম তিনটা কিচেন একটা ওয়াশরুম 2টা বাড়িয়ে প্রাইস 45লাখ ফিক্সড.... Kew ভুলেও কমেন্ট প্রাইস ask করবেন না... যদি করেন আপনে বোকা ছাড়া আর কিছু না... লোকেশন আসতে হবে কি ভাবে।

    রুহিদপুর বাজার সিঙ্গার এর শোরুম এর সামনে এসে অটোরিকশা ড্রাইভার কে বলবেন মুঘারচর ব্রিজ এর পরে বামের রাস্তায় যাব। / রুহিদপুর এসে আমায় ফোন দিলে ও হবে।/ জমি ৩ কাগজ ক্রয় সুএে আমি মালিক.... পানি কারেন্ট সব আসে

    বাড়ির ভিডিও কেউ দেখতে চাইলে Whatsapp ইনবক্স... 01683701001
    যারা খুব নিরিবিলি পরিবেশে জায়গায় বড় নিয়ে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ বাড়ি খুঁজছেন অল্প দামে তাদের জন্য আমরা এইবার নিয়ে এলাম খুব সুন্দর একটা বাড়ি....কোন মিডিয়া ছাড়া কিনতে পারবেন ... বাড়ির জায়গা পরিমাণ 12 শতাংশ বাড়ির অনেক জায়গায় খালি আসে বেডরুম তিনটা কিচেন একটা ওয়াশরুম 2টা বাড়িয়ে প্রাইস 45লাখ ফিক্সড.... Kew ভুলেও কমেন্ট প্রাইস ask করবেন না... যদি করেন আপনে বোকা ছাড়া আর কিছু না... লোকেশন আসতে হবে কি ভাবে। রুহিদপুর বাজার সিঙ্গার এর শোরুম এর সামনে এসে অটোরিকশা ড্রাইভার কে বলবেন মুঘারচর ব্রিজ এর পরে বামের রাস্তায় যাব। / রুহিদপুর এসে আমায় ফোন দিলে ও হবে।/ জমি ৩ কাগজ ক্রয় সুএে আমি মালিক.... পানি কারেন্ট সব আসে বাড়ির ভিডিও কেউ দেখতে চাইলে Whatsapp ইনবক্স... 01683701001
    Like
    Yay
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 6246 مشاهدة 0 معاينة
  • যারা খুব নিরিবিলি পরিবেশে জায়গায় বড় নিয়ে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ বাড়ি খুঁজছেন অল্প দামে তাদের জন্য আমরা এইবার নিয়ে এলাম খুব সুন্দর একটা বাড়ি....কোন মিডিয়া ছাড়া কিনতে পারবেন ...
    বাড়ির জায়গা পরিমাণ 12 শতাংশ বাড়ির অনেক জায়গায় খালি আসে বেডরুম তিনটা কিচেন একটা ওয়াশরুম 2টা বাড়িয়ে প্রাইস 45লাখ ফিক্সড.... Kew ভুলেও কমেন্ট প্রাইস ask করবেন না... যদি করেন আপনে বোকা ছাড়া আর কিছু না... লোকেশন আসতে হবে কি ভাবে।

    রুহিদপুর বাজার সিঙ্গার এর শোরুম এর সামনে এসে অটোরিকশা ড্রাইভার কে বলবেন মুঘারচর ব্রিজ এর পরে বামের রাস্তায় যাব। / রুহিদপুর এসে আমায় ফোন দিলে ও হবে।/ জমি ৩ কাগজ ক্রয় সুএে আমি মালিক.... পানি কারেন্ট সব আসে

    বাড়ির ভিডিও কেউ দেখতে চাইলে Whatsapp ইনবক্স... 01683701001
    যারা খুব নিরিবিলি পরিবেশে জায়গায় বড় নিয়ে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ বাড়ি খুঁজছেন অল্প দামে তাদের জন্য আমরা এইবার নিয়ে এলাম খুব সুন্দর একটা বাড়ি....কোন মিডিয়া ছাড়া কিনতে পারবেন ... বাড়ির জায়গা পরিমাণ 12 শতাংশ বাড়ির অনেক জায়গায় খালি আসে বেডরুম তিনটা কিচেন একটা ওয়াশরুম 2টা বাড়িয়ে প্রাইস 45লাখ ফিক্সড.... Kew ভুলেও কমেন্ট প্রাইস ask করবেন না... যদি করেন আপনে বোকা ছাড়া আর কিছু না... লোকেশন আসতে হবে কি ভাবে। রুহিদপুর বাজার সিঙ্গার এর শোরুম এর সামনে এসে অটোরিকশা ড্রাইভার কে বলবেন মুঘারচর ব্রিজ এর পরে বামের রাস্তায় যাব। / রুহিদপুর এসে আমায় ফোন দিলে ও হবে।/ জমি ৩ কাগজ ক্রয় সুএে আমি মালিক.... পানি কারেন্ট সব আসে বাড়ির ভিডিও কেউ দেখতে চাইলে Whatsapp ইনবক্স... 01683701001
    Like
    2
    0 التعليقات 0 المشاركات 872 مشاهدة 0 معاينة
  • কোকা কোলার বয়কট কোম্পানির মনে ভয় ঢুকাইছে।
    কিছু অভিনেতা পকেটে দু'পয়সা ঢুকাইয়া আইসা বিজ্ঞাপন দিতেছে-
    - কোক যে ঐ জায়গার আকাশ থেকে খবর পাইছো? কোক ঐ জায়গার না।
    কোক ঐ জায়গার না, ভাসুরের নাম মুখে নিতে শরম লাগে? কোক ইসরায়েলের না?
    চলেন দেখি কোকা-কোলা কোম্পানির সব থেকে বড় ইনভেস্টগুলো কাদের?
    -Berkshire Hathaway, (400million share, 24 Billion Dollar)
    -Vanguard Group (370million share, 22 Billion Dollar) এবং
    -BlackRock। (303 million share, 18 Billion Dollar)
    কাগজে কলমে এখানে তিনটা কোম্পানি দেখা গেলেও আসলে এখানে দুইটা কোম্পানিই । মূলত Berkshire Hathaway এর ইনভেস্ট করে Vanguard Group এবং Blackrock-ই।
    অর্থাৎ এরা আপন দুই ভাই কোকাকোলার ৮০-৯০ শেয়ার নিয়ন্ত্রণ করে ।
    তো এই দুই মেগা জায়ান্ট শেয়ার হোল্ডারের মালিক কারা?
    ১.
    - BlackRock এর চেয়ারম্যান ও CEO ও ফাউন্ডার হচ্ছেন Larry D Fink যিনি ইহুদি ও ইসরাইলি বংশভুক্ত।
    -BlackRock এর প্রেসিডেন্ট Robert S. Kapito,
    একজন ইহুদি। তাকে ২০১২ সালে ইহুদি কমিউনিটি থেকে এওয়ার্ড দেওয়া হয়।
    - মজার ব্যাপার হইলো এই ইহুদী প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হইলো একজন আরব,নাম Bader M. Alsaad।
    ২. Vanguard গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতাও একজন ইহুদি!
    এছাড়া ছোট যেসব শেয়ার আছে, বেশিরভাগই ইসরায়েলের।
    এখন বলেন, কোক কার? ঐ জায়গার না?
    ঐ জায়গা না কইরা ভাসুরের নাম সরাসরি মুখে নেন, কোক ইসরায়েলেরই! কোক ইহুদীদেরই!
    আর ফিলিস্তিনে কোকের ফ্যাক্টরি আছে এটা দিয়া কি বোঝাইলেন? ফিলিস্তিনিরাও কোক পছন্দ করে?
    ইসরায়েল কোকের ফ্যাক্টরি খুলছে মূলত ফিলিস্তিনিদের উৎখাত করে । স্বাধীন ফিলিস্তিনে না।
    আমরা অভিনেতাদের ভেতর ধর্ম খুঁজি না। কিন্তু এদের কমন সেন্সটুকুও যে নাই, পকেটে দু'পয়সা পড়লে মানবতার ধারও যে এরা ধারে না তা দেখে বিস্মিত হই...
    যাই হোক, আপনার বয়কট কাজে দিয়েছে। এটুকু মাথায় রাখুন, নাহয় তাদের বিজ্ঞাপন বানানোর প্রয়োজন পড়তো না ।
    সামনে ঈদুল আযহা। নিজের মাংসের প্লেটের পাশে কোকাকোলা রেখে মাংসের সাথে রক্তের স্বাদ নিবেন না।
    আমরা নিশ্চয়-ই এতটাও তৃষ্ণার্ত হয়ে পড়ি নি, নিজের ভাইদের রক্ত দিয়ে নিজেদের তৃষ্ণা মেটানোর প্রয়োজন পড়বে।
    বয়কট চলছে, চলবেই...
    কোকা কোলার বয়কট কোম্পানির মনে ভয় ঢুকাইছে। কিছু অভিনেতা পকেটে দু'পয়সা ঢুকাইয়া আইসা বিজ্ঞাপন দিতেছে- - কোক যে ঐ জায়গার আকাশ থেকে খবর পাইছো? কোক ঐ জায়গার না। কোক ঐ জায়গার না, ভাসুরের নাম মুখে নিতে শরম লাগে? কোক ইসরায়েলের না? চলেন দেখি কোকা-কোলা কোম্পানির সব থেকে বড় ইনভেস্টগুলো কাদের? -Berkshire Hathaway, (400million share, 24 Billion Dollar) -Vanguard Group (370million share, 22 Billion Dollar) এবং -BlackRock। (303 million share, 18 Billion Dollar) কাগজে কলমে এখানে তিনটা কোম্পানি দেখা গেলেও আসলে এখানে দুইটা কোম্পানিই । মূলত Berkshire Hathaway এর ইনভেস্ট করে Vanguard Group এবং Blackrock-ই। অর্থাৎ এরা আপন দুই ভাই কোকাকোলার ৮০-৯০ শেয়ার নিয়ন্ত্রণ করে । তো এই দুই মেগা জায়ান্ট শেয়ার হোল্ডারের মালিক কারা? ১. - BlackRock এর চেয়ারম্যান ও CEO ও ফাউন্ডার হচ্ছেন Larry D Fink যিনি ইহুদি ও ইসরাইলি বংশভুক্ত। -BlackRock এর প্রেসিডেন্ট Robert S. Kapito, একজন ইহুদি। তাকে ২০১২ সালে ইহুদি কমিউনিটি থেকে এওয়ার্ড দেওয়া হয়। - মজার ব্যাপার হইলো এই ইহুদী প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হইলো একজন আরব,নাম Bader M. Alsaad। ২. Vanguard গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতাও একজন ইহুদি! এছাড়া ছোট যেসব শেয়ার আছে, বেশিরভাগই ইসরায়েলের। এখন বলেন, কোক কার? ঐ জায়গার না? ঐ জায়গা না কইরা ভাসুরের নাম সরাসরি মুখে নেন, কোক ইসরায়েলেরই! কোক ইহুদীদেরই! আর ফিলিস্তিনে কোকের ফ্যাক্টরি আছে এটা দিয়া কি বোঝাইলেন? ফিলিস্তিনিরাও কোক পছন্দ করে? ইসরায়েল কোকের ফ্যাক্টরি খুলছে মূলত ফিলিস্তিনিদের উৎখাত করে । স্বাধীন ফিলিস্তিনে না। আমরা অভিনেতাদের ভেতর ধর্ম খুঁজি না। কিন্তু এদের কমন সেন্সটুকুও যে নাই, পকেটে দু'পয়সা পড়লে মানবতার ধারও যে এরা ধারে না তা দেখে বিস্মিত হই... যাই হোক, আপনার বয়কট কাজে দিয়েছে। এটুকু মাথায় রাখুন, নাহয় তাদের বিজ্ঞাপন বানানোর প্রয়োজন পড়তো না । সামনে ঈদুল আযহা। নিজের মাংসের প্লেটের পাশে কোকাকোলা রেখে মাংসের সাথে রক্তের স্বাদ নিবেন না। আমরা নিশ্চয়-ই এতটাও তৃষ্ণার্ত হয়ে পড়ি নি, নিজের ভাইদের রক্ত দিয়ে নিজেদের তৃষ্ণা মেটানোর প্রয়োজন পড়বে। বয়কট চলছে, চলবেই...
    Like
    4
    0 التعليقات 0 المشاركات 1306 مشاهدة 0 معاينة
  • আমার এক বন্ধু বিরাট বড় কোকের পাগল, সে কোকের পিছনে এই দুই বছর যত টাকা ঢালছে তাতে মনে হয় গাজীপুর সিটি কর্পারেশনে এক দুই খান বাড়ি বানানো যেতো।
    ইদানীং সে কোক খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এর আগেও ওজন কমানোর তাগিদে সে একশ চল্লিশ বারের বেশি কোক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তার কোকের জন্য গলা শুকিয়ে গেছে, সে ঝপাৎ করে কোক কিনে খাওয়া শুরু করেছে। এইবারও আমরা তাই ভেবেছি, দুদিন পরই কপকপ করে কোক খাবে।
    কিন্তু সে খেলোই না। শুধু কোক না, পেপসি টু যত ই*স*রা*ইলের পন্য বাদ দেওয়া সম্ভব সবই বাদ দিয়ে ঝিম মেরে বসে রইলো। অন্যসব বাদ দেওয়া তার জন্য দূরহ নাও হতে পারে, কিন্তু চার মাস সে কোক পুরো ছেড়ে বসে আছে এই তথ্য তার নিজের আম্মা জানার পরও বিশ্বাস করেনি, আমরা তো দূরের কেইস।
    কারণটা খুব সাধারণ, তার একার কোক খাওয়া না খাওয়াতে হয়তো তেমন কিছু আসবে যাবে না, কিন্তু এটা তার জন্য মনের শান্তি। দুনিয়ার এক প্রান্তে নির্বিচারে গনহ*ত্যা চলছে, আর সেই গনহ*ত্যার মূলনায়কের একটা প্রডাক্ট বর্জন করে যতটা সম্ভব প্রতিবাদ করছে।

    আর দশটা মানুষের প্রতিবাদ হয়তো এই লেভেলেই থেমে যেতো, কিন্তু সে আরেকটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল, টার্ম ফাইনালের প্রেজেন্টেশনের পিপিটি ফাইলের শেষ
    স্লাইডকে আমরা বলি থ্যাংক ইউ স্লাইড। এই স্লাইড অন্য সবাই ফুল পাতা লতা দিয়ে সাজিয়ে একসার করে। সে পুরো উলটো কাহিনি করে বসলো।

    থ্যাংক ইউ স্লাইডের বদলায় গাজার ধ্বং*সস্তুপের ছবি সাথে হ্যাশট্যাগ স্টপ গাজা জে*নোসাইড দিয়ে প্রেজেন্টেশন শেষ করলো। পুরো রুমে পিন পতন নিরবতা। দুই কোর্স ইন্সট্রাকটর কটকট করে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
    "রিসার্চ ওয়ার্কে রাজনীতি ঢুকানোর কারণে তোমাকে আমি জিরো দিতে পারি এই তথ্য জানো?" এক স্যার খড়খড়ে গলায় বলল।
    আমার বন্ধু শান্ত গলায় বললো, "এটা রাজনীতি না স্যার, এটা জে*নোসাইড। এখানে নির্বিচারে মানুষ মারা হচ্ছে। রিসার্চ করে কি লাভ যদি মানুষই না বাচে? সাইন্স ইজ ফর পিপল।"
    আরেক কোর্স ইন্সট্রাকটর কড়া গলায় বলল, এতে কি লাভ হলো? তোমার এই প্রেজেন্টেশন তো ই*জ*রা*&ইল দেখে নাই যে তারা তোমার প্রতিবাদের ঝড়ে উড়ে যুদ্ধ থামাবে।"
    "এই রুমের ত্রিশজনের মত মানুষ আছে, স্যার। এই ত্রিশজন মানুষ এই প্রেজেন্টেশন দেখবে। তারা আজকে একবার হলেও এই গণহত্যার কথা ভাববে। ত্রিশজনের মধ্যে পনেরজন বাসায় গিয়ে এটা নিয়ে সার্চ দেবে, শেয়ার দেবে। এই পনেরজনের মধ্যে একজন হয়ত ভবিষ্যতে বড় কোনো পজিশনে যাবে। আমাদের পক্ষ থেকে সে তখন বলতে পারবে। ইট'স লাইক এ চেইন রিয়েকশন।"
    আমার বন্ধুর উত্তরটা ছিলো এইরকম।
    ক্লাশের পিনপতন নিরবতা ভেঙে তালির শব্দে সে দিন ডিন অফিস থেকে লোক পর্যন্ত ছুটে এসেছিলো।
    গল্প এখানেই শেষ। তবে একটা ছোট তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। সেই প্রেজেন্টেশন আমার বন্ধু পেয়েছিল ২০ মার্ক। পুরো প্রেজেন্টেশনে মার্ক ছিলো ১৫, এক্সটা ৫ নাম্বার সে পেয়েছে খুব সহজ একটা কারনে, কারণ সে তার শেষের স্লাইড দিয়ে প্রুভ করতে পেরেছে "রিসার্চ ইজ ফর পিপল।"
    এবং একটা ছাত্র ছাত্রীও, আমাদের মিনমিনা শয়তান টপারগুলো পর্যন্ত বিন্দুমাত্র কথা বলেনি তার মার্কিং নিয়ে।
    আমার এই কাহিনি শেয়ারের উদ্দেশ্য খুব সাধারণ। রা*ফায় যে গনহ*ত্যা চলছে, তা নিয়ে যারা শেয়ার করছে বা লেখালিখি করছেন তারা প্রায়শই হয়ত শুনে যাচ্ছে, "তুমি একলা কি করবা? তারা কি তোমার কথায় যু*দ্ধ বন্ধ করবে?"
    উত্তরটা হচ্ছে একা একা না। আপনার আমার শেয়ার করা এই লেখা বা ভিডিও আর দশটা মানুষের কাছে যাবে, তারাও দেখবে আর জানবে পৃথিবীর অন্যপ্রান্তে আপনার আমার মতোই মানুষগুলো কি ভয়ংকর বিভীষিকাময় দিন কাটাচ্ছে।
    এইটুকু মানুষ হয়ে জানতে হয়, অন্যকে জানাতে চাইতে হয়। মানুষ হওয়ার কিছু শর্ত আছে, সেই শর্তগুলোর একটা হলো ভয় পাওয়া। চুপ থাকতে থাকতে অন্তরের মনুষ্যত্ব নামক ব্যাপারটা সিলগালা হয়ে গেলো নাকি সেই ভয় পাওয়া।
    অন্তত এইটুকু ভয় আমাদের পেতে হবে। গাজা বা রা*ফার মানুষদের জন্য তো বটেই, আমাদের নিজেদের মনুষ্যত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য হলেও আমাদের বলতে হবে, "স্টপ জে*নোসাইড, ফ্রি প্যা*লেস্টাইন।"
    কেউ শুনুক, আর নাই বা শুনুক।
    আমার এক বন্ধু বিরাট বড় কোকের পাগল, সে কোকের পিছনে এই দুই বছর যত টাকা ঢালছে তাতে মনে হয় গাজীপুর সিটি কর্পারেশনে এক দুই খান বাড়ি বানানো যেতো। ইদানীং সে কোক খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এর আগেও ওজন কমানোর তাগিদে সে একশ চল্লিশ বারের বেশি কোক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তার কোকের জন্য গলা শুকিয়ে গেছে, সে ঝপাৎ করে কোক কিনে খাওয়া শুরু করেছে। এইবারও আমরা তাই ভেবেছি, দুদিন পরই কপকপ করে কোক খাবে। কিন্তু সে খেলোই না। শুধু কোক না, পেপসি টু যত ই*স*রা*ইলের পন্য বাদ দেওয়া সম্ভব সবই বাদ দিয়ে ঝিম মেরে বসে রইলো। অন্যসব বাদ দেওয়া তার জন্য দূরহ নাও হতে পারে, কিন্তু চার মাস সে কোক পুরো ছেড়ে বসে আছে এই তথ্য তার নিজের আম্মা জানার পরও বিশ্বাস করেনি, আমরা তো দূরের কেইস। কারণটা খুব সাধারণ, তার একার কোক খাওয়া না খাওয়াতে হয়তো তেমন কিছু আসবে যাবে না, কিন্তু এটা তার জন্য মনের শান্তি। দুনিয়ার এক প্রান্তে নির্বিচারে গনহ*ত্যা চলছে, আর সেই গনহ*ত্যার মূলনায়কের একটা প্রডাক্ট বর্জন করে যতটা সম্ভব প্রতিবাদ করছে। আর দশটা মানুষের প্রতিবাদ হয়তো এই লেভেলেই থেমে যেতো, কিন্তু সে আরেকটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল, টার্ম ফাইনালের প্রেজেন্টেশনের পিপিটি ফাইলের শেষ স্লাইডকে আমরা বলি থ্যাংক ইউ স্লাইড। এই স্লাইড অন্য সবাই ফুল পাতা লতা দিয়ে সাজিয়ে একসার করে। সে পুরো উলটো কাহিনি করে বসলো। থ্যাংক ইউ স্লাইডের বদলায় গাজার ধ্বং*সস্তুপের ছবি সাথে হ্যাশট্যাগ স্টপ গাজা জে*নোসাইড দিয়ে প্রেজেন্টেশন শেষ করলো। পুরো রুমে পিন পতন নিরবতা। দুই কোর্স ইন্সট্রাকটর কটকট করে তার দিকে তাকিয়ে আছে। "রিসার্চ ওয়ার্কে রাজনীতি ঢুকানোর কারণে তোমাকে আমি জিরো দিতে পারি এই তথ্য জানো?" এক স্যার খড়খড়ে গলায় বলল। আমার বন্ধু শান্ত গলায় বললো, "এটা রাজনীতি না স্যার, এটা জে*নোসাইড। এখানে নির্বিচারে মানুষ মারা হচ্ছে। রিসার্চ করে কি লাভ যদি মানুষই না বাচে? সাইন্স ইজ ফর পিপল।" আরেক কোর্স ইন্সট্রাকটর কড়া গলায় বলল, এতে কি লাভ হলো? তোমার এই প্রেজেন্টেশন তো ই*জ*রা*&ইল দেখে নাই যে তারা তোমার প্রতিবাদের ঝড়ে উড়ে যুদ্ধ থামাবে।" "এই রুমের ত্রিশজনের মত মানুষ আছে, স্যার। এই ত্রিশজন মানুষ এই প্রেজেন্টেশন দেখবে। তারা আজকে একবার হলেও এই গণহত্যার কথা ভাববে। ত্রিশজনের মধ্যে পনেরজন বাসায় গিয়ে এটা নিয়ে সার্চ দেবে, শেয়ার দেবে। এই পনেরজনের মধ্যে একজন হয়ত ভবিষ্যতে বড় কোনো পজিশনে যাবে। আমাদের পক্ষ থেকে সে তখন বলতে পারবে। ইট'স লাইক এ চেইন রিয়েকশন।" আমার বন্ধুর উত্তরটা ছিলো এইরকম। ক্লাশের পিনপতন নিরবতা ভেঙে তালির শব্দে সে দিন ডিন অফিস থেকে লোক পর্যন্ত ছুটে এসেছিলো। গল্প এখানেই শেষ। তবে একটা ছোট তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। সেই প্রেজেন্টেশন আমার বন্ধু পেয়েছিল ২০ মার্ক। পুরো প্রেজেন্টেশনে মার্ক ছিলো ১৫, এক্সটা ৫ নাম্বার সে পেয়েছে খুব সহজ একটা কারনে, কারণ সে তার শেষের স্লাইড দিয়ে প্রুভ করতে পেরেছে "রিসার্চ ইজ ফর পিপল।" এবং একটা ছাত্র ছাত্রীও, আমাদের মিনমিনা শয়তান টপারগুলো পর্যন্ত বিন্দুমাত্র কথা বলেনি তার মার্কিং নিয়ে। আমার এই কাহিনি শেয়ারের উদ্দেশ্য খুব সাধারণ। রা*ফায় যে গনহ*ত্যা চলছে, তা নিয়ে যারা শেয়ার করছে বা লেখালিখি করছেন তারা প্রায়শই হয়ত শুনে যাচ্ছে, "তুমি একলা কি করবা? তারা কি তোমার কথায় যু*দ্ধ বন্ধ করবে?" উত্তরটা হচ্ছে একা একা না। আপনার আমার শেয়ার করা এই লেখা বা ভিডিও আর দশটা মানুষের কাছে যাবে, তারাও দেখবে আর জানবে পৃথিবীর অন্যপ্রান্তে আপনার আমার মতোই মানুষগুলো কি ভয়ংকর বিভীষিকাময় দিন কাটাচ্ছে। এইটুকু মানুষ হয়ে জানতে হয়, অন্যকে জানাতে চাইতে হয়। মানুষ হওয়ার কিছু শর্ত আছে, সেই শর্তগুলোর একটা হলো ভয় পাওয়া। চুপ থাকতে থাকতে অন্তরের মনুষ্যত্ব নামক ব্যাপারটা সিলগালা হয়ে গেলো নাকি সেই ভয় পাওয়া। অন্তত এইটুকু ভয় আমাদের পেতে হবে। গাজা বা রা*ফার মানুষদের জন্য তো বটেই, আমাদের নিজেদের মনুষ্যত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য হলেও আমাদের বলতে হবে, "স্টপ জে*নোসাইড, ফ্রি প্যা*লেস্টাইন।" কেউ শুনুক, আর নাই বা শুনুক।
    Like
    Love
    5
    0 التعليقات 0 المشاركات 762 مشاهدة 0 معاينة
الصفحات المعززة
إعلان مُمول
fresh