Προωθημένο
  • চিকেন কালা ভূনা রেসিপি:

    উপকরণ: ১ কেজি চিকেন
    মসলা পরিমাণ মত

    পদ্ধতি: প্রথমে চিকেন ধুয়ে নিন। মসলা দিয়ে মাখিয়ে চুলায় তুলে দিয়ে ফেসবুক নিয়ে বসুন। ২ মিনিট রিল দেখে যখন সুন্দর স্মোকি স্মেল পাবেন তখন নামিয়ে নিন।

    গরম গরম পরিবেশন করুন।
    চিকেন কালা ভূনা রেসিপি: উপকরণ: ১ কেজি চিকেন মসলা পরিমাণ মত পদ্ধতি: প্রথমে চিকেন ধুয়ে নিন। মসলা দিয়ে মাখিয়ে চুলায় তুলে দিয়ে ফেসবুক নিয়ে বসুন। ২ মিনিট রিল দেখে যখন সুন্দর স্মোকি স্মেল পাবেন তখন নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন। 😎
    Like
    3
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • ঝাল মুড়ি মসলা ও ঝাল মুড়ি তৈরী এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি –

    ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করতে যে সকল উপকরণ লাগবে:

    এলাচ-৫টি, দারুচিনি-১ টি(বড় টুকরা), মিষ্টিজিরা- ১ টেবিল চামচ, জিরা-১ টেবিল চামচ, লবঙ্গ- ৫-৬ টি, মেথি-১ চামচ, জয়ত্রী-২টুকরা, পেয়াজ বাটা-১/২ কাপ, রসুন বাটা-১ টেবিল চামচ, আদা বাটা-১ টেবিল চামচ, সরিষা তেল-২ কাপ, সয়াবিন তেল-১ কাপ, মরিচের গুড়া-২ টেবিল চামচ, হলুদের গুড়া-১ টেবিল চামচ।

    ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করবেন যেভাবে:

    প্রথমে এলাচ,দারুচিনি, লবঙ্গ, জয়ত্রী, মিষ্টিজিরা, জিরা, মেথি -হালকা একটু ভেজে গুড়া করে নিতে হবে। এখন একটি কড়াইতে সয়াবিন ও সরিষা তেল দিয়ে গরম হয়ে আসলে পেয়াজ বাটা, আদাবাটা, রসুন বাটা, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া এবং প্রথমে যে গুড়া হয়েছে সবটুকু গুড়া দিয়ে হালকা আঁচে মসলা কষিয়ে নিতে হবে। যখন মসলা কষে আসবে তখন মসলার কাচা গন্ধ চলে যাবে। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে।

    ৩ জন পরিমান খাওয়া যায় এমন হিসাব:

    ঝাল মুড়িমসলা-৩ টেবিল চামচ, চানাচুর-১/২ কাপ, ছোলাবুট-২ টেবিল চামচ(সিদ্ধ করা), কাচামরিচ-১ চামচ( স্বাদমতো) শসাকুচি-১ টেবিল চামচ, লেবুর রস-১ চামচ, মুড়ি -১ কাপ, টমেটো কুচি-২ টেবিল চামচ।

    মুড়ি মসলা সংরক্ষণ :

    এই মসলা একটি এয়ারট্রাইবক্সে নরমাল ফ্রিজে ১ সপ্তাহের মত ভালো থাকবে।

    ঝাল মুড়ি তৈরী করবেন যেভাবে:

    একটি বাটিতে অথবা বক্সে মুড়ি নিয়ে তারমধ্যে চানাচুর, সিদ্ধছোলাবুট, শসা, ঝালমুড়ির মসলা, কাঁচামরিচ, লেবুর রস, টমেটো কুচি একসাথে মিশিয়ে পরিবেশন করলে হয়ে যাবে ঝালমুড়ি মামাদের মতো ঝালমুড়ি।
    Recipe by :
    Rinu's Vlog & cooking
    🎯ঝাল মুড়ি মসলা ও ঝাল মুড়ি তৈরী এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি – 🎯ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করতে যে সকল উপকরণ লাগবে: 🎯এলাচ-৫টি, দারুচিনি-১ টি(বড় টুকরা), মিষ্টিজিরা- ১ টেবিল চামচ, জিরা-১ টেবিল চামচ, লবঙ্গ- ৫-৬ টি, মেথি-১ চামচ, জয়ত্রী-২টুকরা, পেয়াজ বাটা-১/২ কাপ, রসুন বাটা-১ টেবিল চামচ, আদা বাটা-১ টেবিল চামচ, সরিষা তেল-২ কাপ, সয়াবিন তেল-১ কাপ, মরিচের গুড়া-২ টেবিল চামচ, হলুদের গুড়া-১ টেবিল চামচ। 🎯ঝাল মুড়ি মসলা তৈরী করবেন যেভাবে: 🎯প্রথমে এলাচ,দারুচিনি, লবঙ্গ, জয়ত্রী, মিষ্টিজিরা, জিরা, মেথি -হালকা একটু ভেজে গুড়া করে নিতে হবে। এখন একটি কড়াইতে সয়াবিন ও সরিষা তেল দিয়ে গরম হয়ে আসলে পেয়াজ বাটা, আদাবাটা, রসুন বাটা, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া এবং প্রথমে যে গুড়া হয়েছে সবটুকু গুড়া দিয়ে হালকা আঁচে মসলা কষিয়ে নিতে হবে। যখন মসলা কষে আসবে তখন মসলার কাচা গন্ধ চলে যাবে। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে। 🎯৩ জন পরিমান খাওয়া যায় এমন হিসাব: 🎯ঝাল মুড়িমসলা-৩ টেবিল চামচ, চানাচুর-১/২ কাপ, ছোলাবুট-২ টেবিল চামচ(সিদ্ধ করা), কাচামরিচ-১ চামচ( স্বাদমতো) শসাকুচি-১ টেবিল চামচ, লেবুর রস-১ চামচ, মুড়ি -১ কাপ, টমেটো কুচি-২ টেবিল চামচ। 🎯মুড়ি মসলা সংরক্ষণ : 🎯এই মসলা একটি এয়ারট্রাইবক্সে নরমাল ফ্রিজে ১ সপ্তাহের মত ভালো থাকবে। 🎯ঝাল মুড়ি তৈরী করবেন যেভাবে: একটি বাটিতে অথবা বক্সে মুড়ি নিয়ে তারমধ্যে চানাচুর, সিদ্ধছোলাবুট, শসা, ঝালমুড়ির মসলা, কাঁচামরিচ, লেবুর রস, টমেটো কুচি একসাথে মিশিয়ে পরিবেশন করলে হয়ে যাবে ঝালমুড়ি মামাদের মতো ঝালমুড়ি। Recipe by : Rinu's Vlog & cooking
    Like
    Yay
    42
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • রান্নার কাজ সহজ ও মজার করার ৪৯টি দারুণ টিপস:—

    টিপস:

    ১) যথাসম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করুন। এতে খাবারের পুষ্টিমান ঠিক থাকে।

    ২) মাংস রান্নার শুরুতেই লবণ না দিয়ে রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। এর পর দেখে নিন পরিমাণ ঠিক হল কিনা।

    ৩) তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখুন- যেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ভালোমতো তরকারির সঙ্গে মিশে যায়।

    ৪) চাল ধোয়ার পর ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর রান্না করুন অথবা রান্নার সময় ১ চা চামচ তেল দিয়ে দিন। দেখবেন ভাত সুন্দর ঝরঝরে হয়েছে।

    ৫) মুরগির ফ্যাট এড়াতে চাইলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না করুন। কারণ মুরগির চামড়াতেই প্রধান ফ্যাট থাকে।

    ৬) সবুজ সবজি রান্নার সময় সবুজ রং ঠিক রাখতে চাইলে এক চিমটি চিনি দিন।

    ৭) রান্না করার জন্য একদিন আগেই মাংস সিদ্ধ এবং ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।

    ৮) রান্নার সময় গরম পানি ব্যবহার করুন।

    ৯) ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন।

    ১০) মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে তরকারিতে দিন।

    ১১) মাছ, মাংস বা ডিমের ঝোলে লবণ বেশি হয়ে গেলে তরকারিতে কয়েকটি সিদ্ধ আলু ভেঙে দিন। স্বাদ ঠিক হয়ে যাবে।

    ১২) মুরগির মাংস বা কলিজা রান্নায় ১ টেবিল চামচ সিরকা দিন। এতে মাংসের গন্ধ থাকবে না আবার তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হবে।

    ১৩) মাছ ভাজার সময় তেল ছিটা রোধ করতে একটু হলুদ ছড়িয়ে দিন।

    ১৪) বেরেস্তা করার সময় পেঁয়াজ লো আচে ভেজে নিন এতে পেঁয়াজ লালচে হবে।আর ছোট পেয়াজ দিয়ে বেরেস্তা করুন।

    ১৫) কাঁচামাছ বা মাংস ছুরি-চপিং বোর্ডে কাটতে চাইলে বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকেই পানিতে ভিজিয়ে নরমাল করে নিন।

    ১৬) আলু ও ডিম একসঙ্গে সিদ্ধ করুন, আলাদা কাজে ব্যবহার করলেও তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে।

    ১৭) স্যুপ রান্নার সময় পাতলা হয়ে গেলে দুটি সিদ্ধ আলু ম্যাশ করে স্যুপে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন।

    ১৮) ডাল তাড়াতাড়ি রান্না করতে আগের রাতেই ভিজিয়ে রাখুন।

    ১৯) সহজে মসলাপাতি খুঁজে পেতে কৌটার গায়ে নাম লিখে রাখুন।

    ২০) আগামী দিন কী রান্না করবেন তার প্রস্তুতি রাতেই নিন, তা হলে সময় বেচে যাবে।

    ২১) রান্না করার সময় অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশনের ব্যাপারে নজর রাখবেন।

    ২২) মাছ রান্না করে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ অনেকগুণ বেড়ে যাবে।

    ২৩) ডালে বাগার দিতে রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিন।

    ২৪) মাংসজাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) ছড়িয়ে দিন। এতে স্বাদ বেড়ে যাবে।

    ২৫) ডিম সিদ্ধ করতে পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে নিন। এতে ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। আর ঠাণ্ডা করে ডিম ছিলুন, তা হলে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না।

    ২৬) চুলায় হাঁড়ি-পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না।

    ২৭) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ডলবেন না, এতে হাত জ্বালা করবে।

    ২৮) মাছ ভাজতে কড়াই হতে নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে বা চোখে তেল পড়তে পারে।

    ২৯) শুকনা মরিচ ভাজার সময় মরিচ পোড়ার ঝাঁজে হাঁচি-কাশি রোধে রান্নাঘরের দরজা-জানালা ভালো করে খুলে দিন।

    ৩০) ভাজিতে তেল বেশি পড়ে গেলে ভাজিগুলো কড়াই বা প্যানের একদিকে সরিয়ে কড়াই কাত করে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তেল ভাজি থেকে ঝরে গেলে সংরক্ষণ করে অন্য প্যান ব্যবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারিতে যদি তেল বেশি হয়ে পড়ে, তবে ওপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে ভাজিতে ব্যবহার করলে ভালোই সুস্বাদু লাগে।

    ৩১) এলাচ সম্পূর্ণ গুঁড়ো করে ব্যবহার করা ভালো। এতে এলাচ কামড়ে পড়ে খাওয়ার মজা নষ্ট হবে না। আবার রান্নাতেও সুগন্ধ হবে।

    ৩২) সবজির রং ঠিক রাখতে পাতিল ঢেকে রান্না না করাই ভালো। আর কিছু সবজিকে সামান্য সিদ্ধ করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে।

    ৩৩) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে, যা দেবেন তার সঙ্গে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না।

    ৩৪) ডালের মজা বৃদ্ধির জন্য বেশি সময় ধরে রান্না করুন, স্বাদ বেড়ে যাবে।

    ৩৫) তেলাপিয়া মাছের গন্ধ দূর করতে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে রান্না করুন।

    ৩৬) লাল সরষের ঝাঁজ বেশি হয়। হলুদ সরষে ব্যবহার করলে তিতা হয় না। সরষে বাটার সময় লবণ আর কাঁচামরিচ একসঙ্গে বাটলে তিতা হয় না।

    ৩৭) বর্ষাকালে লবণ গলে যায়, তাই একমুঠো পরিষ্কার চাল পুঁটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিন।

    ৩৮) কাচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়, তাই গরম কিছু ঢালার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।

    ৩৯) আলু ও আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন পর্যন্ত টাটকা থাকে।

    ৪০) যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো। ফলে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না।

    ৪১) শিশি বা কৌটার মধ্যে বিস্কিট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কিট অনেক দিন মচমচে থাকে।

    ৪২) আঙুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে ২ মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠাণ্ডা পানিতে রেখে দিলে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়।

    ৪৩) চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।

    ৪৪) কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশি দিন টাটকা থাকে।

    ৪৫) কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড় বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে।

    ৪৬) চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল— এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না।

    ৪৭) খাবার পুড়ে পাত্রের তলায় আটকে থাকলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফোটালে পোড়া অংশ দ্রুত আলাগা হয়ে উঠে যায়।

    ৪৮) আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না।

    ৪৯) চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।

    📌রান্নার কাজ সহজ ও মজার করার ৪৯টি দারুণ টিপস:— ⚫টিপস: ১) যথাসম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করুন। এতে খাবারের পুষ্টিমান ঠিক থাকে। ২) মাংস রান্নার শুরুতেই লবণ না দিয়ে রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। এর পর দেখে নিন পরিমাণ ঠিক হল কিনা। ৩) তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখুন- যেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ভালোমতো তরকারির সঙ্গে মিশে যায়। ৪) চাল ধোয়ার পর ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর রান্না করুন অথবা রান্নার সময় ১ চা চামচ তেল দিয়ে দিন। দেখবেন ভাত সুন্দর ঝরঝরে হয়েছে। ৫) মুরগির ফ্যাট এড়াতে চাইলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না করুন। কারণ মুরগির চামড়াতেই প্রধান ফ্যাট থাকে। ৬) সবুজ সবজি রান্নার সময় সবুজ রং ঠিক রাখতে চাইলে এক চিমটি চিনি দিন। ৭) রান্না করার জন্য একদিন আগেই মাংস সিদ্ধ এবং ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। ৮) রান্নার সময় গরম পানি ব্যবহার করুন। ৯) ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন। ১০) মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে তরকারিতে দিন। ১১) মাছ, মাংস বা ডিমের ঝোলে লবণ বেশি হয়ে গেলে তরকারিতে কয়েকটি সিদ্ধ আলু ভেঙে দিন। স্বাদ ঠিক হয়ে যাবে। ১২) মুরগির মাংস বা কলিজা রান্নায় ১ টেবিল চামচ সিরকা দিন। এতে মাংসের গন্ধ থাকবে না আবার তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হবে। ১৩) মাছ ভাজার সময় তেল ছিটা রোধ করতে একটু হলুদ ছড়িয়ে দিন। ১৪) বেরেস্তা করার সময় পেঁয়াজ লো আচে ভেজে নিন এতে পেঁয়াজ লালচে হবে।আর ছোট পেয়াজ দিয়ে বেরেস্তা করুন। ১৫) কাঁচামাছ বা মাংস ছুরি-চপিং বোর্ডে কাটতে চাইলে বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকেই পানিতে ভিজিয়ে নরমাল করে নিন। ১৬) আলু ও ডিম একসঙ্গে সিদ্ধ করুন, আলাদা কাজে ব্যবহার করলেও তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে। ১৭) স্যুপ রান্নার সময় পাতলা হয়ে গেলে দুটি সিদ্ধ আলু ম্যাশ করে স্যুপে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। ১৮) ডাল তাড়াতাড়ি রান্না করতে আগের রাতেই ভিজিয়ে রাখুন। ১৯) সহজে মসলাপাতি খুঁজে পেতে কৌটার গায়ে নাম লিখে রাখুন। ২০) আগামী দিন কী রান্না করবেন তার প্রস্তুতি রাতেই নিন, তা হলে সময় বেচে যাবে। ২১) রান্না করার সময় অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশনের ব্যাপারে নজর রাখবেন। ২২) মাছ রান্না করে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ অনেকগুণ বেড়ে যাবে। ২৩) ডালে বাগার দিতে রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিন। ২৪) মাংসজাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) ছড়িয়ে দিন। এতে স্বাদ বেড়ে যাবে। ২৫) ডিম সিদ্ধ করতে পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে নিন। এতে ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। আর ঠাণ্ডা করে ডিম ছিলুন, তা হলে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না। ২৬) চুলায় হাঁড়ি-পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না। ২৭) ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ডলবেন না, এতে হাত জ্বালা করবে। ২৮) মাছ ভাজতে কড়াই হতে নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে বা চোখে তেল পড়তে পারে। ২৯) শুকনা মরিচ ভাজার সময় মরিচ পোড়ার ঝাঁজে হাঁচি-কাশি রোধে রান্নাঘরের দরজা-জানালা ভালো করে খুলে দিন। ৩০) ভাজিতে তেল বেশি পড়ে গেলে ভাজিগুলো কড়াই বা প্যানের একদিকে সরিয়ে কড়াই কাত করে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তেল ভাজি থেকে ঝরে গেলে সংরক্ষণ করে অন্য প্যান ব্যবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারিতে যদি তেল বেশি হয়ে পড়ে, তবে ওপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে ভাজিতে ব্যবহার করলে ভালোই সুস্বাদু লাগে। ৩১) এলাচ সম্পূর্ণ গুঁড়ো করে ব্যবহার করা ভালো। এতে এলাচ কামড়ে পড়ে খাওয়ার মজা নষ্ট হবে না। আবার রান্নাতেও সুগন্ধ হবে। ৩২) সবজির রং ঠিক রাখতে পাতিল ঢেকে রান্না না করাই ভালো। আর কিছু সবজিকে সামান্য সিদ্ধ করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে। ৩৩) কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে, যা দেবেন তার সঙ্গে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না। ৩৪) ডালের মজা বৃদ্ধির জন্য বেশি সময় ধরে রান্না করুন, স্বাদ বেড়ে যাবে। ৩৫) তেলাপিয়া মাছের গন্ধ দূর করতে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে রান্না করুন। ৩৬) লাল সরষের ঝাঁজ বেশি হয়। হলুদ সরষে ব্যবহার করলে তিতা হয় না। সরষে বাটার সময় লবণ আর কাঁচামরিচ একসঙ্গে বাটলে তিতা হয় না। ৩৭) বর্ষাকালে লবণ গলে যায়, তাই একমুঠো পরিষ্কার চাল পুঁটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিন। ৩৮) কাচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়, তাই গরম কিছু ঢালার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না। ৩৯) আলু ও আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন পর্যন্ত টাটকা থাকে। ৪০) যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো। ফলে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না। ৪১) শিশি বা কৌটার মধ্যে বিস্কিট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কিট অনেক দিন মচমচে থাকে। ৪২) আঙুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে ২ মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠাণ্ডা পানিতে রেখে দিলে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়। ৪৩) চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না। ৪৪) কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশি দিন টাটকা থাকে। ৪৫) কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড় বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে। ৪৬) চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল— এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না। ৪৭) খাবার পুড়ে পাত্রের তলায় আটকে থাকলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফোটালে পোড়া অংশ দ্রুত আলাগা হয়ে উঠে যায়। ৪৮) আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না। ৪৯) চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না। 🖤
    Like
    Yay
    Angry
    35
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • সহজ সবজি বিরিয়ানিঃ

    যা প্রয়োজনঃ

    বাসমতি চাল-- ২ কাপ
    ছোটো গোল আলু-- ১ কাপ
    ছোটো গাজর-- ৩ টি
    (গোল করে কাটা)
    ফুলকপি-- ৩ টি ফ্লোরেটস
    (ছোটো করে কাটা)
    মটরশুঁটি-- ১/২ কাপ
    কাঁচামরিচ-- ১০-১২ টি
    আস্ত জিরা-- দেড় চা চামচ
    পেঁয়াজ কুচি-- ১/৪ কাপ
    আদা,রসুন বাটা-- ১ টে চামচ করে
    বিরিয়ানি মসলা-- ১ টে চামচ
    (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়)
    লিকুইড দুধ-- ২ কাপ
    পানি-- ২ কাপ
    তেল-- পরিমাণমতো
    লবণ-- স্বাদমতো

    যেভাবে করবেনঃ

    চাল ধুয়ে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে রাখুন। হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিন। পেঁয়াজ নরম হলে আলু, গাজর, আদা বাটা, রসুন বাটা, অর্ধেক কাঁচামরিচ ও বিরিয়ানি মসলা মিশিয়ে নিন। অল্প পানি দিয়ে বেশ ভালোভাবে মসলা কষিয়ে নিন। মসলা থেকে তেল ছেড়ে আসলে দুধ, পানি, ফুলকপি ও মটর মিশিয়ে ঢেকে দিন। ফুটে উঠলে চাল ও বাকি কাঁচামরিচ মিশিয়ে আঁচ মাঝারি করে ঢেকে দিন। চাল ও পানি সমান লেভেলে আসলে হাঁড়িটি তাওয়ার ওপর বসিয়ে দমে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। চাল সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন।

    **গরম গরম পরিবেশন করুন আপনার পছন্দের রায়তা বা মাংসের সাথে।

    #cooking
    সহজ সবজি বিরিয়ানিঃ যা প্রয়োজনঃ বাসমতি চাল-- ২ কাপ ছোটো গোল আলু-- ১ কাপ ছোটো গাজর-- ৩ টি (গোল করে কাটা) ফুলকপি-- ৩ টি ফ্লোরেটস (ছোটো করে কাটা) মটরশুঁটি-- ১/২ কাপ কাঁচামরিচ-- ১০-১২ টি আস্ত জিরা-- দেড় চা চামচ পেঁয়াজ কুচি-- ১/৪ কাপ আদা,রসুন বাটা-- ১ টে চামচ করে বিরিয়ানি মসলা-- ১ টে চামচ (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়) লিকুইড দুধ-- ২ কাপ পানি-- ২ কাপ তেল-- পরিমাণমতো লবণ-- স্বাদমতো যেভাবে করবেনঃ চাল ধুয়ে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে রাখুন। হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিন। পেঁয়াজ নরম হলে আলু, গাজর, আদা বাটা, রসুন বাটা, অর্ধেক কাঁচামরিচ ও বিরিয়ানি মসলা মিশিয়ে নিন। অল্প পানি দিয়ে বেশ ভালোভাবে মসলা কষিয়ে নিন। মসলা থেকে তেল ছেড়ে আসলে দুধ, পানি, ফুলকপি ও মটর মিশিয়ে ঢেকে দিন। ফুটে উঠলে চাল ও বাকি কাঁচামরিচ মিশিয়ে আঁচ মাঝারি করে ঢেকে দিন। চাল ও পানি সমান লেভেলে আসলে হাঁড়িটি তাওয়ার ওপর বসিয়ে দমে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। চাল সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। **গরম গরম পরিবেশন করুন আপনার পছন্দের রায়তা বা মাংসের সাথে। #cooking
    Like
    34
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • নারকেল দুধে হাঁসের মাংস

    সাধারণত মনে করা হয় শীতকালই হচ্ছে হাঁসের মাংস খাওয়ার সময় উপযুক্ত সময়।তাই দেরি না করে শিখে ফেলুন হাঁসের মাংসের সবচেয়ে মজাদার নারকেল দুধে হাঁসের মাংসের রেসিপিটি।নারকেল দুধে গরম গরম হাঁসের মাংস আর চালের রুটি আহা! ভাবলেই যেন জিভে জল!
    এছাড়াও পরিবেশেন করতে পারেন ভাত,পোলাও, খিচুড়ি বা পরোটা, চিতই পিঠা, ছিটা রুটি যেভাবে মন চায়।

    উপকরণঃ
    হাঁসের মাংস ১ কেজি
    পেয়াজ কুচি ১/২ কাপ
    রসুন বাটা ২ চা চামচ
    আদা বাটা ১ চা চামচ
    মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ
    হলুদ গুঁড়া ১/২ চা চামচ
    ধনিয়া +জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ
    আস্ত জিরা ১/২ চা চামচ
    বেরেস্তা ১ টে চামচ
    নারকেল দুধ ২ কাপ
    তেজপাতা ২ টি
    দারুচিনি ২ টি
    এলাচ ৪-৫ টি
    কাঁচামরিচ ৬-৭ টি
    সরিষার তেল প্রয়োজন মতো
    লবণ স্বাদ মতো

    প্রণালীঃ
    পাত্রে তেল গরম দিয়ে তাতে আস্ত জিরা,দারুচিনি, এলাচ ও তেজপাতা দিন।মসলা থেকে সুগন্ধ বের হলে পেয়াজকুচি দিয়ে নরম হওয়া অব্দি ভেজে নিন।এতে আদা+রসুনবাটা যোগ করে আরও কিছুসময় ভেজে হলুদ, মরিচ,ধনিয়া ও জিরা গুঁড়া যোগ করুন।পরিমাণ মত নারকেল দুধ যোগে মসলা কষিয়ে নিন।মসলা তেল ছেড়ে দিলে এতে মাংস ও স্বাদমতো লবণ যোগ করে ভাল করে কষিয়ে নিয়ে বাকি নারকেল দুধ যোগ করে মাঝারি আঁচে রান্না করুন।ঝোল কিছুটা শুকিয়ে আসলে এতে পিয়াজ বেরেস্তা ও কাঁচামরিচ যোগ করে পাত্রটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিয়ে রান্না করুন মাংসের ঝোল পছন্দের ঘনত্বের হওয়া পর্যন্ত।
    নারকেল দুধে হাঁসের মাংস 😋😋😋 সাধারণত মনে করা হয় শীতকালই হচ্ছে হাঁসের মাংস খাওয়ার সময় উপযুক্ত সময়।তাই দেরি না করে শিখে ফেলুন হাঁসের মাংসের সবচেয়ে মজাদার নারকেল দুধে হাঁসের মাংসের রেসিপিটি।নারকেল দুধে গরম গরম হাঁসের মাংস আর চালের রুটি 😋 আহা! ভাবলেই যেন জিভে জল!🤤 এছাড়াও পরিবেশেন করতে পারেন ভাত,পোলাও, খিচুড়ি বা পরোটা, চিতই পিঠা, ছিটা রুটি যেভাবে মন চায়। 😊 উপকরণঃ হাঁসের মাংস ১ কেজি পেয়াজ কুচি ১/২ কাপ রসুন বাটা ২ চা চামচ আদা বাটা ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া ১/২ চা চামচ ধনিয়া +জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ আস্ত জিরা ১/২ চা চামচ বেরেস্তা ১ টে চামচ নারকেল দুধ ২ কাপ তেজপাতা ২ টি দারুচিনি ২ টি এলাচ ৪-৫ টি কাঁচামরিচ ৬-৭ টি সরিষার তেল প্রয়োজন মতো লবণ স্বাদ মতো প্রণালীঃ পাত্রে তেল গরম দিয়ে তাতে আস্ত জিরা,দারুচিনি, এলাচ ও তেজপাতা দিন।মসলা থেকে সুগন্ধ বের হলে পেয়াজকুচি দিয়ে নরম হওয়া অব্দি ভেজে নিন।এতে আদা+রসুনবাটা যোগ করে আরও কিছুসময় ভেজে হলুদ, মরিচ,ধনিয়া ও জিরা গুঁড়া যোগ করুন।পরিমাণ মত নারকেল দুধ যোগে মসলা কষিয়ে নিন।মসলা তেল ছেড়ে দিলে এতে মাংস ও স্বাদমতো লবণ যোগ করে ভাল করে কষিয়ে নিয়ে বাকি নারকেল দুধ যোগ করে মাঝারি আঁচে রান্না করুন।ঝোল কিছুটা শুকিয়ে আসলে এতে পিয়াজ বেরেস্তা ও কাঁচামরিচ যোগ করে পাত্রটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিয়ে রান্না করুন মাংসের ঝোল পছন্দের ঘনত্বের হওয়া পর্যন্ত।
    Like
    Yay
    Love
    44
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 241 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ডিম-ফুলকপির ঝোলঃ

    যা প্রয়োজনঃ

    সেদ্ধ ডিম-- ৬-৭ টি
    মাঝারি ফুলকপি-- ১ টি
    সেদ্ধ আলু-- ১ কাপ
    পাকা টমাটো-- ২-৩ টি
    পেঁয়াজ বাটা-- ৩-৪ টে চামচ
    আদা বাটা-- ১ চা চামচ
    রসুন বাটা-- ২ চা চামচ
    জিরা বাটা-- ১ টে চামচ
    হলুদ,ধনে গুঁড়া-- ১ চা চামচ করে
    মরিচ গুঁড়া-- ২ চা চামচ
    গরমমসলা গুঁড়া-- ১ চা চামচ
    আস্ত জিরা-- ১ চা চামচ
    ধনেপাতা কুচি-- ১/৪ কাপ
    চেরা কাচামরিচ-- ৪-৫ টি
    তেল-- পরিমাণমতো
    লবণ -- স্বাদমতো

    যেভাবে করবেনঃ

    সামান্য হলুদ মিশিয়ে অল্প তেলে ডিম ভেজে রাখুন।

    কড়াইয়ে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ বাটা দিন। কিছুক্ষণ পেঁয়াজ কষিয়ে অল্প পানি দিয়ে অন্যান্য বাটা ও গুঁড়া মসলা কষিয়ে নিন। মসলা থেকে তেল ছেড়ে আসলে আবার একটু পানি দিয়ে আলু কষিয়ে নিন। আলু কষানো হলে ফুলকপি মিশিয়ে, ঝোলের জন্যে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন। মাঝে একবার ঢাকনা খুলে টমাটো দিয়ে দিন। ফুলকপি সেদ্ধ হলে ডিম, ধনেপাতা ও কাচামরিচ মিশিয়ে কিছুক্ষণ দমে রেখে নামিয়ে ফেলুন।

    **গরম ভাত কিংবা রুটি-পরোটার সাথে পুরিবেশন করুন দারুণ সুস্বাদু ডিম-ফুলকপির ঝোল!

    #cooking
    ডিম-ফুলকপির ঝোলঃ যা প্রয়োজনঃ সেদ্ধ ডিম-- ৬-৭ টি মাঝারি ফুলকপি-- ১ টি সেদ্ধ আলু-- ১ কাপ পাকা টমাটো-- ২-৩ টি পেঁয়াজ বাটা-- ৩-৪ টে চামচ আদা বাটা-- ১ চা চামচ রসুন বাটা-- ২ চা চামচ জিরা বাটা-- ১ টে চামচ হলুদ,ধনে গুঁড়া-- ১ চা চামচ করে মরিচ গুঁড়া-- ২ চা চামচ গরমমসলা গুঁড়া-- ১ চা চামচ আস্ত জিরা-- ১ চা চামচ ধনেপাতা কুচি-- ১/৪ কাপ চেরা কাচামরিচ-- ৪-৫ টি তেল-- পরিমাণমতো লবণ -- স্বাদমতো যেভাবে করবেনঃ সামান্য হলুদ মিশিয়ে অল্প তেলে ডিম ভেজে রাখুন। কড়াইয়ে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ বাটা দিন। কিছুক্ষণ পেঁয়াজ কষিয়ে অল্প পানি দিয়ে অন্যান্য বাটা ও গুঁড়া মসলা কষিয়ে নিন। মসলা থেকে তেল ছেড়ে আসলে আবার একটু পানি দিয়ে আলু কষিয়ে নিন। আলু কষানো হলে ফুলকপি মিশিয়ে, ঝোলের জন্যে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন। মাঝে একবার ঢাকনা খুলে টমাটো দিয়ে দিন। ফুলকপি সেদ্ধ হলে ডিম, ধনেপাতা ও কাচামরিচ মিশিয়ে কিছুক্ষণ দমে রেখে নামিয়ে ফেলুন। **গরম ভাত কিংবা রুটি-পরোটার সাথে পুরিবেশন করুন দারুণ সুস্বাদু ডিম-ফুলকপির ঝোল! #cooking
    Like
    43
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 231 Views 0 Προεπισκόπηση
  • ঝটপট গ্রীলড চিকেনঃ

    যা প্রয়োজনঃ

    চিকেন-- ১ টি দেড় কেজি ওজনের
    আদা,রসুন বাটা-- ১ টে চামচ করে
    কাবাব মসলা-- ২ চা চামচ
    গোলমরিচ গুঁড়া-- স্বাদমতো
    লেবুর রস-- ১ টে চামচ
    সয়াসস-- ১ টে চামচ
    ওয়েস্টার সস-- ১ চা চামচ
    চিলি সস-- ১ টে চামচ (অপশনাল)
    ফিশ সস-- স্বাদমতো
    (ফিশসস না থাকলে স্বাদমতো লবণ)
    তেল-- ২ টে চামচ

    আরো লাগবেঃ

    এক টুকরা কয়লা, এক চা চামচ ঘি অথবা তেল ও এলুমিনিয়াম ফয়েল অথবা ছোটো স্টিলের বাটি।

    যেভাবে করবেনঃ

    চিকেনের ভেতরে-বাইরে ভালোভাবে পরিষ্কার করে পানি ঝরিয়ে নিন। চিকেনের দুই পা একসাথে সুতা দিয়ে বেঁধে ভেতরে-বাইরে মসলা মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন।

    একটি হাঁড়িতে অল্প পানি দিয়ে, তাতে চিকেন বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চুলায় বসান। মাঝারি আঁচে রান্না করুন। চিকেন সেদ্ধ হয়ে পানি প্রায় শুকিয়ে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। একই চুলায় এক টুকরা গয়লা গরম হতে দিন।

    একটি প্রশস্ত ননস্টিক প্যানে তেল গরম করে চিকেনের সবদিক পোড়া-পোড়া করে ভেজে নিন। চিকেন ভাজা হলে প্যানের মাঝখানে একটুকরা ফয়েল/বাটি রেখে তাতে চিমটা দিয়ে ধরে গরম কয়লার টুকরাটি রাখুন। এবার এক চামচ ঘি জ্বলন্ত কয়লার ওপর দিয়ে দিন। কয়লা থেকে ধোঁয়া বের হবার সাথে সাথে প্যানটি ঢাকনা দিয়ে মিনিট পাঁচেক ঢেকে রাখুন।

    নান-পরোটা কিংবা রায়তার সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন। কয়লার ধোঁয়া দেয়াতে এই চিকেন একদম রেস্টুরেন্টের গ্রীলড চিকেনের মতোই স্বাদের হয়!!

    #cooking
    ঝটপট গ্রীলড চিকেনঃ যা প্রয়োজনঃ চিকেন-- ১ টি দেড় কেজি ওজনের আদা,রসুন বাটা-- ১ টে চামচ করে কাবাব মসলা-- ২ চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়া-- স্বাদমতো লেবুর রস-- ১ টে চামচ সয়াসস-- ১ টে চামচ ওয়েস্টার সস-- ১ চা চামচ চিলি সস-- ১ টে চামচ (অপশনাল) ফিশ সস-- স্বাদমতো (ফিশসস না থাকলে স্বাদমতো লবণ) তেল-- ২ টে চামচ আরো লাগবেঃ এক টুকরা কয়লা, এক চা চামচ ঘি অথবা তেল ও এলুমিনিয়াম ফয়েল অথবা ছোটো স্টিলের বাটি। যেভাবে করবেনঃ চিকেনের ভেতরে-বাইরে ভালোভাবে পরিষ্কার করে পানি ঝরিয়ে নিন। চিকেনের দুই পা একসাথে সুতা দিয়ে বেঁধে ভেতরে-বাইরে মসলা মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। একটি হাঁড়িতে অল্প পানি দিয়ে, তাতে চিকেন বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চুলায় বসান। মাঝারি আঁচে রান্না করুন। চিকেন সেদ্ধ হয়ে পানি প্রায় শুকিয়ে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। একই চুলায় এক টুকরা গয়লা গরম হতে দিন। একটি প্রশস্ত ননস্টিক প্যানে তেল গরম করে চিকেনের সবদিক পোড়া-পোড়া করে ভেজে নিন। চিকেন ভাজা হলে প্যানের মাঝখানে একটুকরা ফয়েল/বাটি রেখে তাতে চিমটা দিয়ে ধরে গরম কয়লার টুকরাটি রাখুন। এবার এক চামচ ঘি জ্বলন্ত কয়লার ওপর দিয়ে দিন। কয়লা থেকে ধোঁয়া বের হবার সাথে সাথে প্যানটি ঢাকনা দিয়ে মিনিট পাঁচেক ঢেকে রাখুন। নান-পরোটা কিংবা রায়তার সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন। কয়লার ধোঁয়া দেয়াতে এই চিকেন একদম রেস্টুরেন্টের গ্রীলড চিকেনের মতোই স্বাদের হয়!! #cooking
    Like
    Yay
    40
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 238 Views 0 Προεπισκόπηση
  • শীতের সবজি দিয়ে বিফ ভুনা

    মটরশুঁটি, বেগুন দিয়ে গরুর মাংস
    উপকরণ:

    মাংস- ২৫০ গ্রাম,
    বেগুন (কিউব করে কাটা) - ২ টি (মাঝারি)
    মটরশুঁটি - আধা কাপ
    পেঁয়াজকুচি- ২ টেবিল চামচ,
    আদাবাটা -আধা চা-চামচ,
    রসুনবাটা- ১ চা-চামচ,
    হলুদগুঁড়া -আধা চা-চামচ,
    মরিচগুঁড়া -দেড় চা-চামচ,
    জিরাগুঁড়া- আধা চা-চামচ,
    ধনিয়াগুঁড়া -আধা চা-চামচ,
    তেজপাতা - ১টি,
    এলাচ - ২ টি
    দারুচিনি - ১ টুকরো
    লবণ - স্বাদমতো,
    তেল - পরিমাণমতো
    পেয়াঁজ বেরেস্তা- ১ চা-চামচ (ইচ্ছে)

    প্রণালি:

    পাত্রে তেল গরম করে তাতে তেজপাতা,দারুচিনি ও এলাচ দিন।মসলা সুগন্ধ ছাড়লে পেঁয়াজকুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন।এতে আদা-রসুন বাটা যোগ করে কিছু সময় ভেজে নিয়ে একে একে সব গুঁড়া মসলা,লবণ ও সামান্য পানি দিয়ে মসলা কষিয়ে নিন।মাংস দিয়ে মসলার সাথে ভাল করে মিশিয়ে ঢেকে রান্না করুন।মাংস ভালভাবে কষানো হলে মটরশুঁটি ও বেগুন দিয়ে নেড়ে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ঢেকে রান্না করুন। মাংস পুরোপুরি সিদ্ধ হয়ে ঝোল শুকিয়ে পছন্দের ঘনত্বের হলে পেঁয়াজ বেরেস্তা ছিটিয়ে নামিয়ে নিন।
    শীতের সবজি দিয়ে বিফ ভুনা মটরশুঁটি, বেগুন দিয়ে গরুর মাংস উপকরণ: মাংস- ২৫০ গ্রাম, বেগুন (কিউব করে কাটা) - ২ টি (মাঝারি) মটরশুঁটি - আধা কাপ পেঁয়াজকুচি- ২ টেবিল চামচ, আদাবাটা -আধা চা-চামচ, রসুনবাটা- ১ চা-চামচ, হলুদগুঁড়া -আধা চা-চামচ, মরিচগুঁড়া -দেড় চা-চামচ, জিরাগুঁড়া- আধা চা-চামচ, ধনিয়াগুঁড়া -আধা চা-চামচ, তেজপাতা - ১টি, এলাচ - ২ টি দারুচিনি - ১ টুকরো লবণ - স্বাদমতো, তেল - পরিমাণমতো পেয়াঁজ বেরেস্তা- ১ চা-চামচ (ইচ্ছে) প্রণালি: পাত্রে তেল গরম করে তাতে তেজপাতা,দারুচিনি ও এলাচ দিন।মসলা সুগন্ধ ছাড়লে পেঁয়াজকুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন।এতে আদা-রসুন বাটা যোগ করে কিছু সময় ভেজে নিয়ে একে একে সব গুঁড়া মসলা,লবণ ও সামান্য পানি দিয়ে মসলা কষিয়ে নিন।মাংস দিয়ে মসলার সাথে ভাল করে মিশিয়ে ঢেকে রান্না করুন।মাংস ভালভাবে কষানো হলে মটরশুঁটি ও বেগুন দিয়ে নেড়ে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ঢেকে রান্না করুন। মাংস পুরোপুরি সিদ্ধ হয়ে ঝোল শুকিয়ে পছন্দের ঘনত্বের হলে পেঁয়াজ বেরেস্তা ছিটিয়ে নামিয়ে নিন।
    Like
    Love
    Angry
    57
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 259 Views 0 Προεπισκόπηση
  • চাট মসলা
    ......রেসিপি......
    উপকরণঃ-
    ★ পুদিনা পাতা গুড়ো-১টে চামচ
    ★জিরা-২টে চামচ
    ★শাহী জিরা-১চা চামচ
    ★ধনিয়া-১চা চামচ
    ★কাল গোল মরিচ-১চা চামচ
    ★লবণ-হাফ চা চামচ
    ★বিট লবণ -হাফ চা চামচ
    ★আমচুর পাউডার-১চা চামচ
    ★আদা গুড়ো -হাফ চা চামচ
    যেভাবে করতে হবেঃ-
    মসলাগুলো তাওয়ায় টেলে বাটিতে রেখে দিতে হবে। লবণ আলাদাভাবে তাওয়ায় টেলে তার সাথে আমচুর পাউডার আর আদা গুড়ো মিশিয়ে অল্প সময় টেলে নিতে হবে। এবার টেলে নেয়া ঠান্ডা মসলা+লবণ+পুদিনাপাতা গুড়ো+১ চা চামচ লাল মরিচের গুড়ো সব এক সাথে করে ব্লেন্ডারে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। তাহলেই তৈরি হয়ে যাবে -
    ----চাট মসলা-----
    ★পুদিনা পাতার গুড়ো হাতের কাছে না থাকলে পুদিনা পাতা তাওয়ায় টেলে শুকিয়ে গুড়ো করে নিলেই হবে।
    ★চাট মসলা অনেক রান্নায়+সালাদে ও ব্যবহার করা যায়।
    সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন।
    ধন্যবাদ।
    🎀চাট মসলা🎀 ......রেসিপি...... উপকরণঃ- ★ পুদিনা পাতা গুড়ো-১টে চামচ ★জিরা-২টে চামচ ★শাহী জিরা-১চা চামচ ★ধনিয়া-১চা চামচ ★কাল গোল মরিচ-১চা চামচ ★লবণ-হাফ চা চামচ ★বিট লবণ -হাফ চা চামচ ★আমচুর পাউডার-১চা চামচ ★আদা গুড়ো -হাফ চা চামচ যেভাবে করতে হবেঃ- মসলাগুলো তাওয়ায় টেলে বাটিতে রেখে দিতে হবে। লবণ আলাদাভাবে তাওয়ায় টেলে তার সাথে আমচুর পাউডার আর আদা গুড়ো মিশিয়ে অল্প সময় টেলে নিতে হবে। এবার টেলে নেয়া ঠান্ডা মসলা+লবণ+পুদিনাপাতা গুড়ো+১ চা চামচ লাল মরিচের গুড়ো সব এক সাথে করে ব্লেন্ডারে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। তাহলেই তৈরি হয়ে যাবে - ----চাট মসলা----- ★পুদিনা পাতার গুড়ো হাতের কাছে না থাকলে পুদিনা পাতা তাওয়ায় টেলে শুকিয়ে গুড়ো করে নিলেই হবে। ★চাট মসলা অনেক রান্নায়+সালাদে ও ব্যবহার করা যায়। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন। ধন্যবাদ।
    Like
    55
    2 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 269 Views 0 Προεπισκόπηση
  • # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল
    ৩-৪ বছরেই ফলন
    সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন
    দামঃ ৮০০ টাকা
    Hotline:
    01608184120
    #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত
    ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা
    ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০
    ৩/বিএন ৭ ১০০০
    ৪/ভেরিগেড আম ৬০০
    ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০
    ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০
    ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০
    ৮/কেষার আম ৯০০
    ৯/দেশারি আম ৯০০
    ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০
    ১১/বারি ১৩ ১০০০
    ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০
    ১৩/ইলামতী ৯৫০
    #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত
    ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/=
    ২) আলফেনসো : ৬০০/=
    ৩) বুনাই কিং : ৬০০/=
    ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/=
    ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/=
    ৬) কিউজাই: ৪০০/=
    ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/=
    ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/=
    ৯) বারি-4 : ৩০০/=
    ১০) গৌরমতি: ২৫০/=
    ১১) ডকমাই: ৬০০/=
    ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/=
    ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/=
    ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/=
    ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/=
    ১৬) চোষা: ৪০০/=
    ১৭) হানিডিউ: ৬০০/=
    ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/=
    ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/=
    ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/=
    #দেশি_আম_গাছ
    ১৮) বারি-11: ৩০০/=
    ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/=
    ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/=
    ২১) ফজলি: ২৫০/=
    ২২) আম রুপালি: ২৫০/=
    ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/=
    ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/=
    ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/=
    ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/=
    ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/=
    #পার্সিমন
    ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/=
    ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/=
    ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/=
    #কাঁঠাল
    ৩১) হাজারী: ১৫০/=
    ৩২) বারো মাসি: ৬০০/=
    ৩৩) দেশি: ১০০/=
    ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/=
    ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/=
    #নাসপাতি
    ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/=
    #আনার
    ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/=
    ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/=
    ৩৭) বেদেনা: ৩০০/=
    ৩৮) ডালিম: ৩০০/=
    #আপেল
    ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/=
    ৪০) সামার: ১৩০০/=
    ৪১) সবুজ: ১৩০০/=
    ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/=
    ৪৩) আন্না: ১৩০০/=
    ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/=
    ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/=
    #আঙ্গুর
    ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/=
    ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/=
    #কমল
    ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/=
    ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/=
    ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/=
    ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/=
    ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/=
    #মাল্টা
    ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/=
    ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/=
    ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/=
    ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/=
    ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/=
    #পেয়ারা
    ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/=
    ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/=
    ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/=
    ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/=
    ৬২) সুপার-১০ : ১০০/=
    ৬৩) থাই-৩ : ১০০/=
    ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/=
    #ছবেদা
    ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/=
    ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/=
    ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/=
    #ড্রাগন
    ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/=
    ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/=
    ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/=
    ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/=
    #লিচু
    ৭২) চায়না-3 : ৩০০/=
    ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/=
    ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/=
    ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/=
    #নারিকেল
    ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/=
    ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/=
    ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/=
    ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/=
    ৮০) দেশী: ৩০০/=
    #সৌদির_খেজুর
    ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/=
    ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/=
    ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/=
    )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/=
    #লেবু
    ৮৪) কাগজি: ১০০/=
    ৮৫) সিডলেস: ১০০/=
    ৮৬) চায়না: ১০০/=
    ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/=
    ৮৮) জারা: ৪০০/=
    #জাম্বুরা
    ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/=
    ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/=
    ৯১) দেশী: ১০০/=
    #শরিফা
    ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/=
    ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/=
    ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/=
    মিশরীয় শরিফা ৫০০
    #আমলকি
    ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/=
    ৯৬) দেশি : ১০০/=
    #জাম
    ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/=
    ৯৮) থাই জাম: ৫০০/=
    ৯৯) পটল জাম:৪৫০
    ১০০) দেশী: ১০০/=
    #ডুমুর
    ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/=
    ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/=
    #তেঁতুল
    ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/=
    ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/=
    #করমচ
    ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/=
    ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/=
    ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/=
    ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/=
    #জলপাই
    ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/=
    ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/=
    #লটকন
    ১১২) লটকন কলম: ৩০০/=
    #জামরুল
    ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/=
    ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/=
    #কামরাঙ্গা
    ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/=
    ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/=
    ১১৭) দেশি টক: ২০০/=
    #আমড়
    ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/=
    ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/=
    ১২০) দেশি টক: ১০০/=
    #গাব
    ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/=
    ১২২) দেশি গাব: ২০০/=
    #বেল
    ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/=
    ১২৪) দেশি বেল: ১০০/=
    #জয়তুন
    ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/=
    ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/=
    #বাদাম
    ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/=
    ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/=
    ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/=
    ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/=
    #পিনাট_বার
    ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/=
    #লঙ্গান
    ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/=
    ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/=
    #লখাট_ফল
    ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/=
    ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/=
    #মাঙ্গস্টিং_ফল
    ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/=
    ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/=
    #করোসল_ফল
    ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/=
    ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/=
    #এগফ্রট
    ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/=
    ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/=
    #মিরাকেল_বেরি
    ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/=
    #কফি
    ১৪৩) কফি: ১০০০
    #কোকাম
    ১৪৪) কেকাম: ১০০০
    #লুকলুকি
    ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/=
    #চেরি
    ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/=
    ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/=
    ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/=
    #এপ্রিকট
    ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/=
    ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০=
    #ফুলাচান
    ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/=
    ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/=
    #রাম্বুটান
    ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/=
    ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/=
    #ডুরিয়ান_ফল
    ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/=
    ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/=
    #এভোকেডো
    ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/=
    ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/=
    #পিচ ফল
    ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/=
    ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/=
    #মালবেরি
    ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/=
    ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/=
    #সাম্পেল
    ১৬২) সান্তোল: ১২০০/=
    #বাকব_বেরি
    ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/=
    #ব্রেড_ফুড
    ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/=
    ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/=
    #কল
    ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/=
    ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/=
    ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/=
    ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/=
    ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/=
    ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/=
    ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/=
    #গোলাপজাম
    ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/=
    #কতবেল
    ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/=
    ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/=
    ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/=
    #কুল
    ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/=
    ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/=
    ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/=
    ১৮০) আপেল: ১০০/=
    ১৮১) সিডলেস:১০৫০/=
    ১৮২) দেশি টক: ১০০/=
    #বিলম্বি
    ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/=
    #সাতকড়া
    ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/=
    #মসল
    ১৮৫) এলাচ: ৩০০/=
    ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/=
    ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/=
    ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/=
    ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/=
    ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/=
    ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/=
    ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/=
    ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/=
    ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/=
    #চালতা
    ১৯৫) চালতা: ৩০০/=
    Hotline:
    09613822861
    ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম
    ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861
    ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132
    ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486
    ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875
    রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    # হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল খাটোজাতের নারিকেল ▶️৩-৪ বছরেই ফলন ▶️সঠিক পরিচর্যা করে সঠিক সময়ে ফলন দামঃ ৮০০ টাকা Hotline: 01608184120 #বিদেশি_আমের_নতুন_জাত ১/কেনসিংটন প্রাইড ১০০০টাকা ২/পাকিস্তানি চোষা ৮০০ ৩/বিএন ৭ ১০০০ ৪/ভেরিগেড আম ৬০০ ৫/ওস্টিন ম্যাংগো আমেরিকা ৮০০ ৬/পুষা ছুরাইয়া ১০০০ ৭/পুষা উর্নিমা ১০০০ ৮/কেষার আম ৯০০ ৯/দেশারি আম ৯০০ ১০/ইন্দো পালমার ৯৫০ ১১/বারি ১৩ ১০০০ ১২/নাম ডকমাই শ্রিময়াং ১০০০ ১৩/ইলামতী ৯৫০ #বিদেশি_আমের_রানিং_জাত ১) চিয়াংমাই আম: ৬০০/= ২) আলফেনসো : ৬০০/= ৩) বুনাই কিং : ৬০০/= ৪) জাপানের মিয়াজাকি/সূর্য ডিম: ৬০০/= ৫) আমেরিকান পালমার : ৬০০/= ৬) কিউজাই: ৪০০/= ৭) বানানা ম্যাংগো: ৪০০/= ৮) ব্ল্যাক স্টোন: ৬০০/= ৯) বারি-4 : ৩০০/= ১০) গৌরমতি: ২৫০/= ১১) ডকমাই: ৬০০/= ১২) কাটিমন-১২-মাস: ৩৫০/= ১৩) আপেল ম্যাংগো: ৬০০/= ১৪) থ্রি টেস্ট: ৬০০/= ১৫) কিংচাকাপাত: ৬০০/= ১৬) চোষা: ৪০০/= ১৭) হানিডিউ: ৬০০/= ১৮)তাইওয়ান রেড ঃ৬০০/= ১৯)রেড আইভরি ঃ৬০০/= ২০)ব্ল্যাকস্টোন নতুন ৬০০/= #দেশি_আম_গাছ ১৮) বারি-11: ৩০০/= ১৯) হাঁড়ি ভাঙ্গা: ২৫০/= ২০) হিমসাগর/ক্ষিরসাপাত: ২৫০/= ২১) ফজলি: ২৫০/= ২২) আম রুপালি: ২৫০/= ২৩) ল্যাংড়া: ২৫০/= ২৪) গোপালভোগ: ২৫০/= ২৫) আশ্বিনা: ২৫০/= ২৬) লক্ষণভোগ: ২৫০/= ২৭) চন্দ্রমল্লিকা: ২৫০/= #পার্সিমন ২৮) পার্সিমন কলম: ১৩০০/= ২৯) পার্সিমন কলম লাল: ১৫৫০/= ৩০) পার্সিমন কলম পিংক: ১৫৫০/= #কাঁঠাল ৩১) হাজারী: ১৫০/= ৩২) বারো মাসি: ৬০০/= ৩৩) দেশি: ১০০/= ১৯৬)লাল কাঠালঃ৬০০/= ১৯৭)পিংক কাঠালঃ৬০০/= #নাসপাতি ৩৪) নাসপাতি কলম: ৬০০/= #আনার ৩৫) পাকিস্তানি আনার: ৩০০/= ৩৬) ভাগোয়া আনার: ৫০০/= ৩৭) বেদেনা: ৩০০/= ৩৮) ডালিম: ৩০০/= #আপেল ৩৯) হারিমন-৯৯: ১৩০০/= ৪০) সামার: ১৩০০/= ৪১) সবুজ: ১৩০০/= ৪২) কাশ্মীরী: ১৩০০/= ৪৩) আন্না: ১৩০০/= ৪৪) গোল্ডেন ডোরসেট: ১৩০০/= ৪৫) অস্ট্রেলিয়ান সামার: ১৩০০/= #আঙ্গুর ৪৬) সাদা আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৭) মিষ্টি লাল আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৮) মিষ্টি কালো আঙ্গুর: ৬০০/= ৪৯) দেশি আঙ্গুর: ১৫০/= #কমলা ৫০) দার্জিলিং কমলা: ৪০০/= ৫১) রামরঙ্গন কমলা: ৩০০/= ৫২) ছাতক কমলা: ৩০০/= ৫৩) চায়না কমলা: ৩০০/= ৫৪) নাগপুরি কমলা: ৩০০/= #মাল্টা ৫৫) ভেরিগেড মাল্টা: ৫০০/= ৫৬) বারোমাসি মাল্টা: ৫৫০/= ৫৭) বারি-১ বড়: ৩০০/= ১৯৭)হলুদ মাল্টা ৫০০/= ১৯৮)হাইদ্রাবাদী মাল্টা ৫০০/= #পেয়ারা ৫৮) মাধুরী: ৩৫০/= ৫৯) স্টবেরি হলুদ: ৫৫০/= ৬০) স্টবেরি লাল: ৫৫০/= ৬১) গোল্ডেন-৮ : ১০০/= ৬২) সুপার-১০ : ১০০/= ৬৩) থাই-৩ : ১০০/= ৬৪) ভেরিগেট: ৪৫০/= #ছবেদা ৬৫) থাই ছবেদা কলম: ৩০০/= ৬৬) থাই ছবেদা বীজ: ৩০০/= ৬৭) দেশি ছবেদা: ২৫০/= #ড্রাগন ৬৮) লাল ড্রাগন: ১০০/= ৬৯) সাদা ড্রাগন: ১০০/= ৭০) গোলাপি ড্রাগন: ১০০/= ৭১) হলুদ ড্রাগন: ৫০০/= #লিচু ৭২) চায়না-3 : ৩০০/= ৭৩) বোম্বাই লিচু: ৩০০/= ৭৪) বেদেনা লিচু: ৩০০/= ৭৫) মোজাফফর: ৩০০/= #নারিকেল ৭৬) ভিয়েতনাম: ১০০০/= ৭৭) ক্যারেলা: ৬০০/= ৭৮) বঙ্গপ্রধায়: ৫০০/= ৭৯) মালয়েশিয়ান: ৫০০/= ৮০) দেশী: ৩০০/= #সৌদির_খেজুর ৮১) সৌদি খেজুর: ৬০০/= ৮২) আজোয়া খেজুর: ৬৫০/= ৮৩) মরিয়ম: ৬৫০/= )দেশী খেজুর গাছ: ১০০/= #লেবু ৮৪) কাগজি: ১০০/= ৮৫) সিডলেস: ১০০/= ৮৬) চায়না: ১০০/= ৮৭) সুইট লেমন: ৩০০/= ৮৮) জারা: ৪০০/= #জাম্বুরা ৮৯) লাল জাম্বুরা: ৬০০/= ৯০) থাই জাম্বুরা: ৪০০/= ৯১) দেশী: ১০০/= #শরিফা ৯২) থাই শরিফা: ৪৫০/= ৯৩) লাল শরিফা: ৫৫০/= ৯৪) সূদানি আতা ফল: ৪৫০/= মিশরীয় শরিফা ৫০০ #আমলকি ৯৫) লাল আমলকি: ৩০০/= ৯৬) দেশি : ১০০/= #জাম ৯৭) বারো মাসি সাদা জাম: ৮০০/= ৯৮) থাই জাম: ৫০০/= ৯৯) পটল জাম:৪৫০ ১০০) দেশী: ১০০/= #ডুমুর ১০১) মিশরিয়ান ডুমুর: ৬০০/= ১০২) ইন্ডিয়ান ডুমুর: ৫০০/= #তেঁতুল ১০৩) থাই মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৪) লাল মিষ্টি তেঁতুল: ৩০০/= ১০৫) টক তেঁতুল: ২০০/= #করমচা ১০৬) থাই মিষ্টি কলম: ৩০০/= ১০৭) দেশি করমচা: ১৫০/= ১০৮) করমচা মিষ্টি: ২৫০/= ১০৯) করমচা দেশি টক: ১০০/= #জলপাই ১১০) মিষ্টি জলপাই: ৩০০/= ১১১) দেশি জলপাই: ১০০/= #লটকন ১১২) লটকন কলম: ৩০০/= #জামরুল ১১৩) লাল জামরুল: ৩০০/= ১১৪) সাদা জামরুল: ৩০০/= #কামরাঙ্গা ১১৫) মিষ্টি বড়: ৩০০/= ১১৬) মিষ্টি মাঝারী: ৩০০/= ১১৭) দেশি টক: ২০০/= #আমড়া ১১৮) বারোমাসি: ৩০০/= ১১৯) হাইব্রিড মিষ্টি: ৩০০/= ১২০) দেশি টক: ১০০/= #গাব ১২১) বিলাতি গাব: ৩০০/= ১২২) দেশি গাব: ২০০/= #বেল ১২৩) থাই বড় বেল: ৩০০/= ১২৪) দেশি বেল: ১০০/= #জয়তুন ১২৫) জয়তুন কলম: ১২০০/= ১২৬) জয়তুন কলম ছোট : ৮৫০/= #বাদাম ১২৭) কাজুবাদাম কলম: ৬৫০/= ১২৮) কাজুবাদাম বীজ: ৪৫০/= ১২৯) পেস্পা বাদাম: ৫০০/= ১৩০) কাঠবাদাম: ৩০০/= #পিনাট_বার ১৩১) পিনাট বার: ৮৫০/= #লঙ্গান ১৩২) থাই লঙ্গান কলম: ১৭০০/= ১৩৩) থাই লঙ্গান বীজ: ৮৫০/= #লখাট_ফল ১৩৪) লখাট ফল কলম: ১০০০/= ১৩৫) লখাট ফল বীজ:৭০০/= #মাঙ্গস্টিং_ফল ১৩৬) মাঙ্গস্টিং ফল কলম: ১৫০০/= ১৩৭) মাঙ্গস্টিং ফল বীজ: ১০০০/= #করোসল_ফল ১৩৮) করোসল ফল কলম: ১২০০/= ১৩৯) করোসল ফল বীজ: ৭০০/= #এগফ্রট ১৪০) এগফ্রট কলম: ১০০০/= ১৪১) এগফ্রট বীজ: ৬০০/= #মিরাকেল_বেরি ১৪২) মিরাকেল বেরি কলম: ১২৫০/= #কফি ১৪৩) কফি: ১০০০ #কোকাম ১৪৪) কেকাম: ১০০০ #লুকলুকি ১৪৫) লুকলুকি: ১০০০/= #চেরি ১৪৬) বার্বাডোস চেরি: ৯৫০/= ১৪৭) সিরেলিয়ান চেরি: ১৩৫০/= ২০০)মেনিলা চেরী ১৫০০/= #এপ্রিকট ১৪৮) এপ্রিকট কলম: ১৩০০/= ১৪৯) এপ্রিকট বীজ: ১০০০= #ফুলাচান ১৫০) ফুলাচান কলম: ১০০০/= ১৫১) ফুলাচান বীজ: ৮৫০/= #রাম্বুটান ১৫২) রাম্বুটান কলম: ১৩০০/= ১৫৩) রাম্বুটান বীজ: ৮৫০/= #ডুরিয়ান_ফল ১৫৪) ডুরিয়ান ফল কলম: ২০০০/= ১৫৫) ডুরিয়ান ফল বীজ: ১৩৫০/= #এভোকেডো ১৫৬) এভোকেডো কলম: ১৩০০/= ১৫৭) এভোকেডো বীজ: ৭৫০/= #পিচ ফল ১৫৮) পিচ ফল কলম: ১২০০/= ১৫৯) পিচ ফল বীজ: ৮৫০/= #মালবেরি ১৬০) মালবেরি: ৩৫০/= ১৬১) লং মালবেরি: ৫৫০/= #সাম্পেল ১৬২) সান্তোল: ১২০০/= #বাকব_বেরি ১৬৩) ব্ল্যাক বেরি কলম: ৭৫০/= #ব্রেড_ফুড ১৬৪) ব্রেড ফুড কলম: ৯৫০/= ১৬৫) ব্রেড ফুড বীজ: ৬৫০/= #কলা ১৬৬) লাল কলা: ৫৫০/= ১৬৭) সাগর কলা: ৭৫/= ১৬৮) রঙ্গিন সাগর কলা: ১৫০/= ১৬৯) আনাজি কলা: ১৫০/= ১৭০) অনুপম কলা: ১৫০/= ১৭১) জ্বীন কলা: ১৫০/= ১৭২) চাপা কলা: ১৫০/= #গোলাপজাম ১৭৩) গোলাপজাম: ৪৫০/= #কতবেল ১৭৪) হাইব্রিড কতবেল:৩০০/= ১৭৫) বারেমাসি কতবেল: ৩০০/= ১৭৬) দেশি কতবেল: ১০০/= #কুল ১৭৭) নারিকেলি: ১০০/= ১৭৮) বলসুন্দরি: ১০০/= ১৭৯) কাশ্মীরি: ১০০/= ১৮০) আপেল: ১০০/= ১৮১) সিডলেস:১০৫০/= ১৮২) দেশি টক: ১০০/= #বিলম্বি ১৮৩) বিলম্বি: ৩০০/= #সাতকড়া ১৮৪) সাতকড়াঃ ৪৫০/= #মসলা ১৮৫) এলাচ: ৩০০/= ১৮৬) জায়ফল: ৮৫০/= ১৮৭) গোল মরিচ: ৫০০/= ১৮৮) লবঙ্গ: ৭৫৫০/= ১৮৯) তেজপাতা: ৩০০/= ১৯০) দারুচিনি: ৩০০/= ১৯১) চুই ঝাল: ৩০০/= ১৯২) অল স্পাইসঃ ৭৫০/= ১৯৩) আলুবোখারা কলম: ৫৫০/= ১৯৪) আলুবোখারা বীজ: ৫৫০/= #চালতা ১৯৫) চালতা: ৩০০/= Hotline: 09613822861 ৳৳৳পেমেন্ট সিস্টেম ★বিকাশ মার্চেন্ট 01820812861 ★বিকাশ পার্সোনাল 01738673368/01734828132 ★ব্যাংক এশিয়াঃ 1083481022487/1083481022486 ★ডাচ বাংলা ব্যাংক ঃ1351050079875 রাজ এক্সপ্রেস- RajExpress
    Like
    10
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
Αναζήτηση αποτελεσμάτων
Προωθημένο
Προωθημένο