• "কখনো যদি সৃষ্টিকর্তাকে সামনে পেতাম...
    তাহলে শুধু একটা প্রশ্নই করতাম, জন্মের আগেই যদি জীবনসঙ্গীনি নির্ধারণ করে রেখেছিলে তাহলে ভুল মানুষের মায়ায় কেনো জড়িয়ে কষ্ট দাও"
    "কখনো যদি সৃষ্টিকর্তাকে সামনে পেতাম... তাহলে শুধু একটা প্রশ্নই করতাম, জন্মের আগেই যদি জীবনসঙ্গীনি নির্ধারণ করে রেখেছিলে তাহলে ভুল মানুষের মায়ায় কেনো জড়িয়ে কষ্ট দাও"
    Love
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2094 Views 20 0 Προεπισκόπηση
  • আজকে ভারতীয় দূতাবাসের সামনের রাস্তাটির নাম বদলে ‘শহীদ ফেলানি সড়ক’ করা হবে; একইসাথে স্থাপন করা হবে সড়কের পরিবর্তিত নামের নামফলকও!
    আজ বিকাল সারে চারটায় বাশতলা নতুন বাজারে উদ্যোগের আয়োজকরা সবাই একত্রিত হবে। সেখানে জমায়েত ও সভা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর শহীদ ফেলানি রোড নামফলক স্থাপন করা হবে।
    যারা ঢাকায় আছেন এবং যাদের পক্ষে সম্ভব, সবাই এই উদ্যোগে শামিল হন।
    আজকে ভারতীয় দূতাবাসের সামনের রাস্তাটির নাম বদলে ‘শহীদ ফেলানি সড়ক’ করা হবে; একইসাথে স্থাপন করা হবে সড়কের পরিবর্তিত নামের নামফলকও! আজ বিকাল সারে চারটায় বাশতলা নতুন বাজারে উদ্যোগের আয়োজকরা সবাই একত্রিত হবে। সেখানে জমায়েত ও সভা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর শহীদ ফেলানি রোড নামফলক স্থাপন করা হবে। যারা ঢাকায় আছেন এবং যাদের পক্ষে সম্ভব, সবাই এই উদ্যোগে শামিল হন।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 1451 Views 0 Προεπισκόπηση
  • বিবাহিত জীবন এর অপ্রিয় সত্য।

    ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি।

    ১. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন।

    ২. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslighting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!!

    ৩. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি।

    ৪. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন।

    ৫. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন।

    ৬. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না।
    .
    ৭. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়।
    .
    ৮. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন।
    .
    ৯. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন।
    .
    সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে। সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়। তবে এতে দুজনেরই সহযোগিতাপূর্ণ হতে হয়।
    বিবাহিত জীবন এর অপ্রিয় সত্য। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি। ১. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন। ২. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslighting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!! ৩. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি। ৪. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন। ৫. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন। ৬. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না। . ৭. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়। . ৮. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন। . ৯. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন। . সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে। সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়। তবে এতে দুজনেরই সহযোগিতাপূর্ণ হতে হয়।
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 13234 Views 0 Προεπισκόπηση
  • আমেরিকার ভূরাজনীতি ও একটি অভ্যুত্থান

    আমাদের প্রথমেই মনে রাখতে হবে আমেরিকা কখনো দেশ গঠনে বন্ধুপ্রতীম নয়।তারা সাধারনণত কথিত উঠতি অর্থনীতির দেশকে ফেলে দেয়ার জন্য কাজ করে থাকে।দর্জিগিরি আর ক্রীতদাস বিক্রির টাকার উপর নির্ভর করে যেটুকু এগিয়েছিলো বাংলাদেশ,তা টেকসই কিছু নয়।আর জাতিগঠনের মৌলিক দিকে না এগিয়ে রাস্তা আর ব্রিজের যে উন্নয়ন তা মানবিক মানুষ গঠনে ব্যর্থ হয়ে কোনদিকে গিয়েছে,দেখাই যাচ্ছে।তো, আসা যাক মূল আলোচনায়।যেসব দেশকে আমেরিকা ফেলে দেয়, সেসব শাসকদের অন্যায় থাকে না,তা নয়। দীর্ঘদিন শাসন চালিয়ে তারা শোষক হয়ে ওঠে।শোষণ, অত্যাচার,দুর্নীতি ক্রমবর্ধমান আকারে বেড়ে মানুষকে আক্রান্ত করে ফেলে।কিন্তু এসব মূলত আমেরিকার ক্ষোভের কারণ নয়।যতোক্ষণ পর্যন্ত তারা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে,ততোক্ষণ তারা সকল অন্যায় দেখেও দেখে না।ঠিক যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হয়,তখন তারা যেভাবেই হোক সেই সরকারকে ফেলে দেয়। ইরাক, লিবিয়া,আফগানিস্তান এমন ঘটনার শিকার। নতুন যুক্ত হলো বাংলাদেশ।

    আমেরিকার বহুদিনের পরিকল্পনা বাংলাদেশ- মিয়ানমার-সেভেন সিস্টার ওয়ার জোন তৈরি করা। উদ্দেশ্য চীনের নজরদারী বৃদ্ধি করা।এদিকে চীন সফরে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে ১৬০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুত প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর করে এসেছেন।বাংলাদেশের কর্ণফুলী ট্যানেলও করে দিয়েছে চীনারাই।চীনাদের পরিকল্পিত ভারত ঘেরাওয়ের কাজ তারা এগিয়ে নিচ্ছিলো।ত্রিমুখী শক্তির মাঝখানে বাংলাদেশ যেন গরীব ঘরের এক সুন্দরী, ধর্ষিত হওয়া ছিলো তার সময়ের ব্যাপার।চীনের পরিকল্পনা আর এগোতে দিলে ভারতের বিপদ। আমেরিকা চায় না চীনের শক্তি বৃদ্ধি পাক।আবার ভারত চীন দুদেশই চায় বাংলাদেশ তার একক প্রেমিকা থাকুক।এমন অবস্থায় নীতি বাস্তবায়ন বাংলাদেশের জন্য কঠিন হয়ে যায়।উদগ্র উন্নতির আকাঙ্ক্ষা মাঝে মাঝে বিপদে ফেলে।বেশি আশা লোভের নৌকায় নিয়ে যায় মানুষকে।

    চীনারা পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের উত্তরে তাদের ভূমিতে কাশগড় থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণে গ্যদার সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।তারপর ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রেলপথের প্রজেক্ট নিয়েছে।এদিকে শ্রীলঙ্কার হাম্বারটোটা বন্দর চীনাদের নিয়ন্ত্রণে। চতুর্ভুজাকারে ভারতকে ঘিরে ঘরার জন্য প্রয়োজন ছিলো কক্সবাজারে একটি স্থাপনা।কক্সবাজার থেকে মিয়ানমারের উপর দিয়ে উত্তর মিয়ানমার--অরুণাচল হয়ে দক্ষিণ তিব্বত হয়ে কাশগড় পর্যন্ত রোড ইনফ্রাসট্রাকচার বানিয়ে এসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা বসিয়ে ভারতকে ঘিরে ধরা চীনের উদ্দেশ্য। আমেরিকার হস্তক্ষেপ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে ভারত এবার বন্ধুত্ব থেকে তার হাত গুটিয়ে নিলো।দুই নৌকায় পা দেয়ার ফলাফল হলো ভয়াবহ।অনেক উন্নতির আকাঙ্ক্ষা ভরাডুবির দিকে ধাবিত করলো।

    অভ্যুত্থানের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ পাঠ করলেই জানা যায় আমেরিকা কীভাবে পরিকল্পনার দিকে এগোয়। শীর্ষস্থানীয় কোনো পত্রিকার মাধ্যমে কিছু মানুষকে তারা নায়ক বানিয়ে তোলে।তাদের গায়ে আন্তর্জাতিক পদকের ভূষণ লাগানো হয়।এদিকে বাজার অনিয়ন্ত্রণ করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে সাধারণ জনগণকে বিষিয়ে তোলা হয়। এমন অবস্থায়ও সরকার টিকে থাকতে পারে,যদি দারুণ সৎ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করে। উদাহরণ হিসেবে ফিদেল কাস্ট্রোর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।তাঁর মিতো সৎ থেকে কঠোর কঠিনভাবে রাষ্ট্র চালাতে বাংলাদেশের সরকার পারেনি। বরং স্বজনপ্রীতি,দুর্নীতি,অর্থপাচার,ক্ষমতার অপব্যবহার মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে।শক্তিশালী বহিঃশত্রু থেকে আপনি তখনই বাঁচতে পারবেন,যখন আপনার ঘর ঠিক থাকবে।

    অভ্যুত্থানের পূর্বে জনগণের ক্ষুব্ধতার সাথে সামরিক বাহিনীকেও ক্ষুব্ধ করার নানামুখী কার্যকলাপ গ্রহণ করা হয়। পরিকল্পিত অনিয়ম ঘটিয়ে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে তাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা হয়।বলতে পারেন, সবকিছু আমেরিকার পরিকল্পনা,তবে শেখ হাসিনার দোষ নাই? দোষ আছে।সেটার একদিক হলো ফিদেল এর মতো হতে না পারা।অশিল্প লোভের দোকান।তবে এমন ঘটনা ২০০৬ সালেই হতে পারতো। আমেরিকার ১৮ বছর দেরি হলো,এই যা!

    অভ্যুত্থান বা কোনো দেশের সরকারকে ফেলে দিতে আমেরিকা দীর্ঘ গবেষণা চালায়।সেই চেশের মানুষ, সমাজ ও মানুষের আবেগের চুকচেরা বিশ্লেষণ করে। পতিত বামদের আবেগ আর ধর্মের অন্ধতা এখানে প্রয়োগ করা হয়।বাজার পপরিস্থিতি আর আইনশৃঙ্খলা এমন অবস্থায় আসে যে শাসককে হত্যা করলেও জনগণ ক্ষোভের পরিবর্তে উল্লাস করবে।এ এক সাজানো চিত্রনাট্য ;যার উপর দিয়ে হেঁটে যাবে তার জন্মভূমির মানুষেরা।হেঁটে যাবে আধাবুদ্ধিজীবী।

    অভ্যুত্থানের পর কী হয়
    হুমায়ূন আহমেদ তাঁর দেয়াল উপন্যাসে লিখেছেন, মেজর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহণের পর সে বছর প্রচুর ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। সাধারনণত ইলিশ মাছের দাম কমলে অন্য মাছের দামও কমে যায়। আরবীয় দেশগুলোর সাহায্য আসতে থাকে।জনগণ খুব খুশি হলো। ভাবলো, দেশের উপর একটা রহমত এসেছে। অপরদিকে ক্যান্টনমেন্ট এর ভেতরে শত শত হত্যার হাহাকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠলো।এবারও এমন কিছু হতে পারে। ভর্তুকি দিয়ে দ্রব্যমূল্য কিছুটা কমানো হতে পারে। সাধারণ মানুষ থেকে ফেসবুক বুদ্ধিজীবীরা সরকারের প্রশংসা করবে।মিডিয়াগুলোতে প্রচুর সুনাম করা হবে। আসল বীভৎসতা প্রকাশ পাবে অনেক পরে। চলবে আর্মির অভিযান। অপছন্দের লোকদের বাড়ি থেকে টাকা ও অস্ত্র বের হবে।মানুষ জয়ধ্বনি দেবে। আর্মির প্রশংসা করবে।কেউ ভাববেও না,একদল মানুষ যারা ইতিহাস,দর্শন,সাহিত্য,রাজনীতির কিছুই না জেনে শুধু অস্ত্রের জোরে ১৮ কোটি মানুষের উপরে মাতবরি করছে।

    আমেরিকার পরবর্তী কাজ
    এই সরকার সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না।রাষ্ট্র সংস্কারের নামে তারা দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে।ততোদিনে দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের প্রসার ঘটবে,বা ঘটানো হবে।তখন শান্তির জন্য বাংলাদেশে আসবে জাতিসংঘ বা আমেরিকা।সেন্টমার্টিন তাদের হাতে দেবে তাদের পুতুল সরকার।অথবা এটা অন্যভাবেও ঘটতে পারে।তারা খোলস পরিবর্তন করে আরী সূক্ষ্ম চাল দিতে পারে। আরো আধুনিক কায়দায় তাদের ইচ্ছের প্রতিফলন ঘটাতে পারে।

    ভারতের লাভক্ষতি
    সাদ্দাম এবং গাদ্দাফি ততোক্ষণ ভালো ছিলো, যতোক্ষণ আমেরিকার স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।দুজন তখনই শত্রু হলেন যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলো।সাদ্দাম ডলার বাদ দইয়ে অন্য মুদ্রার কথা বললেন।গাদ্দাফি তার গচ্ছিত অঢেল স্বর্ণ বিক্রি করে আফ্রিকায় ব্যাংকের কথা বললেন।তাঁরা তখনই মৃত্যুর মুখে পড়লেন।শেখ হাসিনাকে দিয়ে ভারতের স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।চীনের সাথে সম্পর্ক ভারতকে ক্ষেপিয়ে তুললো।কিন্তু চীনের পরিবর্তে ভারতের নতুন শত্রু হবে আমেরিকা।সেভেন সিস্টারে অশান্তি বৃদ্ধি পাবে।পররাষ্ট্রনীতি চলে দুভাবে-- এক:নতজানু হয়ে সম্পর্ক রক্ষা,দুই: চাপে রেখে সম্পর্ক আদায় করা।প্রতিবেশি বেশি অনড় হলে দ্বিতীয়টি সহজে পারা যায় না।পারতে গিয়ে বিএনপি বিপদে পড়েছিলো।দশট্রাক অস্ত্র ভারতে প্রবেশ করাতে গিয়ে তারা ভারতের স্থায়ী শত্রুতে পরিণত হয়।এই সরকার প্রথমত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করবে।কারণ তারাই দীর্ঘদিন এদের প্রমোট করেছে।তাতে ভারতের আগে ক্ষতি হবে চীনের।ভারত ক্ষতি টের পাবে কিছুটা পরে।

    উপসংহার
    একটি ঐতিহাসিক গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করি--
    নবাব সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসন ছেড়ে পালানোর পর মীর জাফর আলী খান সিংহাসনে আরোহণ করবেন। হাতল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।দীর্ঘ অপেক্ষার পর ক্লাইভ আসলেন।তার হাত ধরে মীর সাহেব সিংহাসনে বসতে বসতে বললেন,"আমি অতোটা অকৃতজ্ঞ নই।" ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্ট ছিলো সেই হাতল ধরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়।উপনিবেশবাদের চেহারা পাল্টেছে।অস্ত্রের চেয়ে মাথার ব্যবহার এখানে বেশি হচ্ছে। যুদ্ধ সাজের পরিবর্তে পরে আসছে স্যুট টাই।হাতে অস্ত্রের বদলে ল্যাপটপ।

    বি: দ্র:
    দুটি ধারালো আক্কেলদাঁত ওঠার পর জিহবাটাকে নিয়ে বিপদে পড়েছি।এখন দাঁত উঠিয়ে ফেলবো,নাকি জিহ্বা কেটে ফেলবো,বুঝতে পারছি না।
    আমেরিকার ভূরাজনীতি ও একটি অভ্যুত্থান ⬇️ আমাদের প্রথমেই মনে রাখতে হবে আমেরিকা কখনো দেশ গঠনে বন্ধুপ্রতীম নয়।তারা সাধারনণত কথিত উঠতি অর্থনীতির দেশকে ফেলে দেয়ার জন্য কাজ করে থাকে।দর্জিগিরি আর ক্রীতদাস বিক্রির টাকার উপর নির্ভর করে যেটুকু এগিয়েছিলো বাংলাদেশ,তা টেকসই কিছু নয়।আর জাতিগঠনের মৌলিক দিকে না এগিয়ে রাস্তা আর ব্রিজের যে উন্নয়ন তা মানবিক মানুষ গঠনে ব্যর্থ হয়ে কোনদিকে গিয়েছে,দেখাই যাচ্ছে।তো, আসা যাক মূল আলোচনায়।যেসব দেশকে আমেরিকা ফেলে দেয়, সেসব শাসকদের অন্যায় থাকে না,তা নয়। দীর্ঘদিন শাসন চালিয়ে তারা শোষক হয়ে ওঠে।শোষণ, অত্যাচার,দুর্নীতি ক্রমবর্ধমান আকারে বেড়ে মানুষকে আক্রান্ত করে ফেলে।কিন্তু এসব মূলত আমেরিকার ক্ষোভের কারণ নয়।যতোক্ষণ পর্যন্ত তারা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে,ততোক্ষণ তারা সকল অন্যায় দেখেও দেখে না।ঠিক যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হয়,তখন তারা যেভাবেই হোক সেই সরকারকে ফেলে দেয়। ইরাক, লিবিয়া,আফগানিস্তান এমন ঘটনার শিকার। নতুন যুক্ত হলো বাংলাদেশ। আমেরিকার বহুদিনের পরিকল্পনা বাংলাদেশ- মিয়ানমার-সেভেন সিস্টার ওয়ার জোন তৈরি করা। উদ্দেশ্য চীনের নজরদারী বৃদ্ধি করা।এদিকে চীন সফরে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে ১৬০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুত প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর করে এসেছেন।বাংলাদেশের কর্ণফুলী ট্যানেলও করে দিয়েছে চীনারাই।চীনাদের পরিকল্পিত ভারত ঘেরাওয়ের কাজ তারা এগিয়ে নিচ্ছিলো।ত্রিমুখী শক্তির মাঝখানে বাংলাদেশ যেন গরীব ঘরের এক সুন্দরী, ধর্ষিত হওয়া ছিলো তার সময়ের ব্যাপার।চীনের পরিকল্পনা আর এগোতে দিলে ভারতের বিপদ। আমেরিকা চায় না চীনের শক্তি বৃদ্ধি পাক।আবার ভারত চীন দুদেশই চায় বাংলাদেশ তার একক প্রেমিকা থাকুক।এমন অবস্থায় নীতি বাস্তবায়ন বাংলাদেশের জন্য কঠিন হয়ে যায়।উদগ্র উন্নতির আকাঙ্ক্ষা মাঝে মাঝে বিপদে ফেলে।বেশি আশা লোভের নৌকায় নিয়ে যায় মানুষকে। চীনারা পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের উত্তরে তাদের ভূমিতে কাশগড় থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণে গ্যদার সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।তারপর ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রেলপথের প্রজেক্ট নিয়েছে।এদিকে শ্রীলঙ্কার হাম্বারটোটা বন্দর চীনাদের নিয়ন্ত্রণে। চতুর্ভুজাকারে ভারতকে ঘিরে ঘরার জন্য প্রয়োজন ছিলো কক্সবাজারে একটি স্থাপনা।কক্সবাজার থেকে মিয়ানমারের উপর দিয়ে উত্তর মিয়ানমার--অরুণাচল হয়ে দক্ষিণ তিব্বত হয়ে কাশগড় পর্যন্ত রোড ইনফ্রাসট্রাকচার বানিয়ে এসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা বসিয়ে ভারতকে ঘিরে ধরা চীনের উদ্দেশ্য। আমেরিকার হস্তক্ষেপ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে ভারত এবার বন্ধুত্ব থেকে তার হাত গুটিয়ে নিলো।দুই নৌকায় পা দেয়ার ফলাফল হলো ভয়াবহ।অনেক উন্নতির আকাঙ্ক্ষা ভরাডুবির দিকে ধাবিত করলো। অভ্যুত্থানের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ পাঠ করলেই জানা যায় আমেরিকা কীভাবে পরিকল্পনার দিকে এগোয়। শীর্ষস্থানীয় কোনো পত্রিকার মাধ্যমে কিছু মানুষকে তারা নায়ক বানিয়ে তোলে।তাদের গায়ে আন্তর্জাতিক পদকের ভূষণ লাগানো হয়।এদিকে বাজার অনিয়ন্ত্রণ করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে সাধারণ জনগণকে বিষিয়ে তোলা হয়। এমন অবস্থায়ও সরকার টিকে থাকতে পারে,যদি দারুণ সৎ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করে। উদাহরণ হিসেবে ফিদেল কাস্ট্রোর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।তাঁর মিতো সৎ থেকে কঠোর কঠিনভাবে রাষ্ট্র চালাতে বাংলাদেশের সরকার পারেনি। বরং স্বজনপ্রীতি,দুর্নীতি,অর্থপাচার,ক্ষমতার অপব্যবহার মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে।শক্তিশালী বহিঃশত্রু থেকে আপনি তখনই বাঁচতে পারবেন,যখন আপনার ঘর ঠিক থাকবে। অভ্যুত্থানের পূর্বে জনগণের ক্ষুব্ধতার সাথে সামরিক বাহিনীকেও ক্ষুব্ধ করার নানামুখী কার্যকলাপ গ্রহণ করা হয়। পরিকল্পিত অনিয়ম ঘটিয়ে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে তাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা হয়।বলতে পারেন, সবকিছু আমেরিকার পরিকল্পনা,তবে শেখ হাসিনার দোষ নাই? দোষ আছে।সেটার একদিক হলো ফিদেল এর মতো হতে না পারা।অশিল্প লোভের দোকান।তবে এমন ঘটনা ২০০৬ সালেই হতে পারতো। আমেরিকার ১৮ বছর দেরি হলো,এই যা! অভ্যুত্থান বা কোনো দেশের সরকারকে ফেলে দিতে আমেরিকা দীর্ঘ গবেষণা চালায়।সেই চেশের মানুষ, সমাজ ও মানুষের আবেগের চুকচেরা বিশ্লেষণ করে। পতিত বামদের আবেগ আর ধর্মের অন্ধতা এখানে প্রয়োগ করা হয়।বাজার পপরিস্থিতি আর আইনশৃঙ্খলা এমন অবস্থায় আসে যে শাসককে হত্যা করলেও জনগণ ক্ষোভের পরিবর্তে উল্লাস করবে।এ এক সাজানো চিত্রনাট্য ;যার উপর দিয়ে হেঁটে যাবে তার জন্মভূমির মানুষেরা।হেঁটে যাবে আধাবুদ্ধিজীবী। অভ্যুত্থানের পর কী হয়⬇️ হুমায়ূন আহমেদ তাঁর দেয়াল উপন্যাসে লিখেছেন, মেজর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহণের পর সে বছর প্রচুর ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। সাধারনণত ইলিশ মাছের দাম কমলে অন্য মাছের দামও কমে যায়। আরবীয় দেশগুলোর সাহায্য আসতে থাকে।জনগণ খুব খুশি হলো। ভাবলো, দেশের উপর একটা রহমত এসেছে। অপরদিকে ক্যান্টনমেন্ট এর ভেতরে শত শত হত্যার হাহাকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠলো।এবারও এমন কিছু হতে পারে। ভর্তুকি দিয়ে দ্রব্যমূল্য কিছুটা কমানো হতে পারে। সাধারণ মানুষ থেকে ফেসবুক বুদ্ধিজীবীরা সরকারের প্রশংসা করবে।মিডিয়াগুলোতে প্রচুর সুনাম করা হবে। আসল বীভৎসতা প্রকাশ পাবে অনেক পরে। চলবে আর্মির অভিযান। অপছন্দের লোকদের বাড়ি থেকে টাকা ও অস্ত্র বের হবে।মানুষ জয়ধ্বনি দেবে। আর্মির প্রশংসা করবে।কেউ ভাববেও না,একদল মানুষ যারা ইতিহাস,দর্শন,সাহিত্য,রাজনীতির কিছুই না জেনে শুধু অস্ত্রের জোরে ১৮ কোটি মানুষের উপরে মাতবরি করছে। আমেরিকার পরবর্তী কাজ⬇️ এই সরকার সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না।রাষ্ট্র সংস্কারের নামে তারা দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে।ততোদিনে দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের প্রসার ঘটবে,বা ঘটানো হবে।তখন শান্তির জন্য বাংলাদেশে আসবে জাতিসংঘ বা আমেরিকা।সেন্টমার্টিন তাদের হাতে দেবে তাদের পুতুল সরকার।অথবা এটা অন্যভাবেও ঘটতে পারে।তারা খোলস পরিবর্তন করে আরী সূক্ষ্ম চাল দিতে পারে। আরো আধুনিক কায়দায় তাদের ইচ্ছের প্রতিফলন ঘটাতে পারে। ভারতের লাভক্ষতি ⬇️ সাদ্দাম এবং গাদ্দাফি ততোক্ষণ ভালো ছিলো, যতোক্ষণ আমেরিকার স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।দুজন তখনই শত্রু হলেন যখন তাদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলো।সাদ্দাম ডলার বাদ দইয়ে অন্য মুদ্রার কথা বললেন।গাদ্দাফি তার গচ্ছিত অঢেল স্বর্ণ বিক্রি করে আফ্রিকায় ব্যাংকের কথা বললেন।তাঁরা তখনই মৃত্যুর মুখে পড়লেন।শেখ হাসিনাকে দিয়ে ভারতের স্বার্থরক্ষা হচ্ছিলো।চীনের সাথে সম্পর্ক ভারতকে ক্ষেপিয়ে তুললো।কিন্তু চীনের পরিবর্তে ভারতের নতুন শত্রু হবে আমেরিকা।সেভেন সিস্টারে অশান্তি বৃদ্ধি পাবে।পররাষ্ট্রনীতি চলে দুভাবে-- এক:নতজানু হয়ে সম্পর্ক রক্ষা,দুই: চাপে রেখে সম্পর্ক আদায় করা।প্রতিবেশি বেশি অনড় হলে দ্বিতীয়টি সহজে পারা যায় না।পারতে গিয়ে বিএনপি বিপদে পড়েছিলো।দশট্রাক অস্ত্র ভারতে প্রবেশ করাতে গিয়ে তারা ভারতের স্থায়ী শত্রুতে পরিণত হয়।এই সরকার প্রথমত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করবে।কারণ তারাই দীর্ঘদিন এদের প্রমোট করেছে।তাতে ভারতের আগে ক্ষতি হবে চীনের।ভারত ক্ষতি টের পাবে কিছুটা পরে। উপসংহার⬇️ একটি ঐতিহাসিক গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করি-- নবাব সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসন ছেড়ে পালানোর পর মীর জাফর আলী খান সিংহাসনে আরোহণ করবেন। হাতল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।দীর্ঘ অপেক্ষার পর ক্লাইভ আসলেন।তার হাত ধরে মীর সাহেব সিংহাসনে বসতে বসতে বললেন,"আমি অতোটা অকৃতজ্ঞ নই।" ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্ট ছিলো সেই হাতল ধরে দাঁড়িয়ে থাকার সময়।উপনিবেশবাদের চেহারা পাল্টেছে।অস্ত্রের চেয়ে মাথার ব্যবহার এখানে বেশি হচ্ছে। যুদ্ধ সাজের পরিবর্তে পরে আসছে স্যুট টাই।হাতে অস্ত্রের বদলে ল্যাপটপ। বি: দ্র:⬇️ দুটি ধারালো আক্কেলদাঁত ওঠার পর জিহবাটাকে নিয়ে বিপদে পড়েছি।এখন দাঁত উঠিয়ে ফেলবো,নাকি জিহ্বা কেটে ফেলবো,বুঝতে পারছি না।
    Sad
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 7876 Views 0 Προεπισκόπηση
  • চিরকাল কিচ্ছু থাকেনি
    শুধু দুঃখ ছাড়া।
    আর মানুষ তো বাহুল্য মাত্র।
    চিরকাল কিচ্ছু থাকেনি শুধু দুঃখ ছাড়া। আর মানুষ তো বাহুল্য মাত্র।
    Like
    Love
    Sad
    4
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3719 Views 0 Προεπισκόπηση
  • মাত্র ২৫০ টাকায় সুতি শাড়ি।
    #sharee
    মাত্র ২৫০ টাকায় সুতি শাড়ি। #sharee
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4055 Views 362 0 Προεπισκόπηση
  • বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মিয়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের সিংহভাগ অঞ্চল জুড়ে বাংলাদেশ ভূখণ্ড অবস্থিত। জনসংখ্যার বিচারে প্রায় ১৭ কোটিরও অধিক জনসংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ।নদীমাতৃক বাংলাদেশ ভূখণ্ডের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ৫৭টি আন্তর্জাতিক নদী। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় মেঘের সাথে মিশে আছে। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন ও দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশে অবস্থিত।
    বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মিয়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের সিংহভাগ অঞ্চল জুড়ে বাংলাদেশ ভূখণ্ড অবস্থিত। জনসংখ্যার বিচারে প্রায় ১৭ কোটিরও অধিক জনসংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ।নদীমাতৃক বাংলাদেশ ভূখণ্ডের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ৫৭টি আন্তর্জাতিক নদী। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় মেঘের সাথে মিশে আছে। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন ও দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশে অবস্থিত।
    Love
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4406 Views 0 Προεπισκόπηση
  • যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশংকা থাকে কম ।
    – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশংকা থাকে কম । – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4288 Views 0 Προεπισκόπηση
  • আবু সাইদ বুক পেতে দাঁড়িয়েছিল। সে ভাবেনি পুলিশ তাকে সত্যিই গু"লি করবে।
    তাই প্রথম গু"লি"টা খেয়ে সে একটু হতভম্ব হয়ে কেঁপে উঠল।
    তার বিশ্বাস হলোনা, ওই প্রান্তের পুলিশ তার মতই বাংলায় কথা বলে, তার মত দু বেলা ভাত খায়, একই মাটির গন্ধ গায়ে…
    কেঁপে উঠেও আবার পা শক্ত করে দাঁড়াল। তা নাহলে বন্ধুরা কী বলবে! একটা গুলির আঘাতে সে পড়ে গেছে! গায়ে শক্তি নাই।
    আড্ডায় বন্ধুদের পরে গর্ব করে বলবে, দেখছিস তোরা কেমন বুক চিতিয়ে বাঘের মত দাঁড়াইছিলাম? হুহ!
    আবু সাইদ আবার কেঁপে উঠলো কারন আরেকটি গু"লি ছোঁড়া হয়েছে।
    এই পর্যায়ে তার নিজেকে ধরে রাখতে কষ্ট হয়ে গেল। তবু সে প্রাণপনে চেষ্টা করতে লাগল।
    তার রোগা-পাতলা, বাঙাল , অপুষ্ট শরীরে এত শক্তি কোন কালেই ছিলনা।
    হঠাৎ মনে পড়ে গেল সে অজপাড়া গাঁয়ের দরিদ্র ঘরের ছেলে যার মাসের টিউশানির টাকা পাঠালে গরীব বাবা মায়ের খাবারের টাকা হয়।
    সে ফাইভে ও এইটে বৃত্তি পেয়েছিল। তার মূর্খ বাবা মা আশা বেঁধেছিলেন আবু সাইদ বড় ভার্সিটিতে টেকার পর তাদের সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে।
    বোনটা শেষবার আদর করে কী বলেছিল সেটাও বোধ করি মনে পড়ে গেল।
    আবু সাইদের ঘরে ফেরার কথা ছিল রাত দশটায়।
    দশটা কি বেজে গেছে?
    মায়ের গায়ের গন্ধটা বারুদের মত হয়ে গেল কী করে?
    😭 আবু সাইদ বুক পেতে দাঁড়িয়েছিল। সে ভাবেনি পুলিশ তাকে সত্যিই গু"লি করবে। তাই প্রথম গু"লি"টা খেয়ে সে একটু হতভম্ব হয়ে কেঁপে উঠল। তার বিশ্বাস হলোনা, ওই প্রান্তের পুলিশ তার মতই বাংলায় কথা বলে, তার মত দু বেলা ভাত খায়, একই মাটির গন্ধ গায়ে… কেঁপে উঠেও আবার পা শক্ত করে দাঁড়াল। তা নাহলে বন্ধুরা কী বলবে! একটা গুলির আঘাতে সে পড়ে গেছে! গায়ে শক্তি নাই। আড্ডায় বন্ধুদের পরে গর্ব করে বলবে, দেখছিস তোরা কেমন বুক চিতিয়ে বাঘের মত দাঁড়াইছিলাম? হুহ! আবু সাইদ আবার কেঁপে উঠলো কারন আরেকটি গু"লি ছোঁড়া হয়েছে। এই পর্যায়ে তার নিজেকে ধরে রাখতে কষ্ট হয়ে গেল। তবু সে প্রাণপনে চেষ্টা করতে লাগল। তার রোগা-পাতলা, বাঙাল , অপুষ্ট শরীরে এত শক্তি কোন কালেই ছিলনা। হঠাৎ মনে পড়ে গেল সে অজপাড়া গাঁয়ের দরিদ্র ঘরের ছেলে যার মাসের টিউশানির টাকা পাঠালে গরীব বাবা মায়ের খাবারের টাকা হয়। সে ফাইভে ও এইটে বৃত্তি পেয়েছিল। তার মূর্খ বাবা মা আশা বেঁধেছিলেন আবু সাইদ বড় ভার্সিটিতে টেকার পর তাদের সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে। বোনটা শেষবার আদর করে কী বলেছিল সেটাও বোধ করি মনে পড়ে গেল। আবু সাইদের ঘরে ফেরার কথা ছিল রাত দশটায়। দশটা কি বেজে গেছে? মায়ের গায়ের গন্ধটা বারুদের মত হয়ে গেল কী করে?
    Sad
    Like
    Love
    4
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4828 Views 0 Προεπισκόπηση
  • প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-
    ভাত-
    পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন।
    সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    আলু-
    পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)
    সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    ছোলা-
    পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।
    সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    খিচুড়ি-
    পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।
    সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    পোলাও-
    পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
    সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

    দেশি মুরগি-
    পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
    সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    কক মুরগি-
    পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
    সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    সবজি -
    পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
    সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

    নেহেরি-
    পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন
    সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।

    লাউ ডাল-
    পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।
    সিটি:- ২ সিটি

    পাতলা ডাল-
    পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।
    সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    হাঁস-
    পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
    সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

    মাছ-
    পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
    সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

    মুগ ডাল ঘাটি-
    পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
    সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

    চিকেন বিরিয়ানি-
    পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
    সিটি:
    প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:- 🍚 ভাত- পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥔আলু- পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়) সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🌰 ছোলা- পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন। সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥘খিচুড়ি- পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🍚পোলাও- পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। 🍗দেশি মুরগি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🐓 কক মুরগি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🥗সবজি - পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি। 🫕নেহেরি- পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক। 🍲 লাউ ডাল- পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন। সিটি:- ২ সিটি 🫕পাতলা ডাল- পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🦆 হাঁস- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি। 🐟 মাছ- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 🥘মুগ ডাল ঘাটি- পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন। সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 🍱 চিকেন বিরিয়ানি- পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে সিটি:
    Like
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 8951 Views 0 Προεπισκόπηση
Αναζήτηση αποτελεσμάτων
Προωθημένο
fresh