Aggiornamenti recenti
-
Effettua l'accesso per mettere mi piace, condividere e commentare!
-
উচ্চ সিজিপিএ ওয়ালা এক বন্ধুকে পরীক্ষার ৩ দিন আগে একটা চ্যাপ্টার বুঝার জন্য কল দিয়ে তার বাসায় যেতে চেয়েছিলাম। সে জবাবে বলছিলো তুই এখন আসিস না, তুই আসলে আমার পড়ালেখার ক্ষতি হবে।
সেদিন এক কম সিজিপিএ ওয়ালা বন্ধুর বাসায় গিয়ে তার অতিথেয়তায় সত্যিই মুগ্ধ হয়েছিলাম।
বাসার গলিতে ঢুকবার পথে গেইটের সামনে থাকা গার্ড মামাকে প্রথমদিন একটা সালাম দিয়েছিলাম আর জিজ্ঞাসা করছিলাম "মামা ভাল আছেন?"
যাস্ট এতুটুকুই.......
এরপর থেকে ওনি আমাকে যতবার দেখে ততবারই দাঁড়িয়ে সামনে এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করবে "ভাইয়া ভাল আছেন?"
ভার্সিটিতে পা রেখে প্রথম যেদিন ঘরোয়া রেস্টুরেন্টে যাই, সেদিন এক ওয়েটারের সাথে পরিচয়। এরপর থেকে গেলেই তার টেবিলে বসতাম, সুখ দুঃখের গল্প করতাম। পরের ঈদে বন্ধুরা কয়েকজন মিলে তাকে ভাল অংকের একটা বকশিশ দেই।
সেই ছেলে এখন ওমানে আছে। প্রায়ই ওখান থেকে ফোন দিয়ে বলে স্যার আপনার কিছু লাগলে বলেন পাঠাইয়া দেই।
কিছুই না,অল্প কয়টা টাকা যাস্ট সবাই মিলে দিয়ে বলছিলাম, "বাড়ি যা, ভাল করে ঈদ করিস।"
টং দোকানে একটা কালো কুচকুচে কুকুর সব সময় বসে থাকে। একদিন চা খাওয়ার সময় এটা সামনে এসে লেজ নাড়ছে আর ঘুর ঘুর করছে। শুধু পাঁচ টাকার একটা পাউরুটি কিনে খাওয়াইছিলাম। এখন প্রায়ই মাঝ রাতে চা রুটি খেতে বের হই। আগে ওই সময়টাতে চা খেয়ে সামনের গলিতে যেতে ভয় লাগত। যদি কেউ ধরে বসে। এখন মাঝরাতেও কানে হেড ফোন লাগিয়ে হাটি। ভয় হয় না। কারন ওই কালো কুকুরটা দেখলে তেড়ে আসে। সাথে পা মিলিয়ে হাটে। দুইটা হাত থাকলে হয়তো জড়িয়েও ধরত। তার চোখের ভাষা বলে দেয় " কেউ ধরতে আসলে কইলজা খুইল্লা ফালামু "
উচু শ্রেনীর মানুষদের ডিকশনারিতে কৃতজ্ঞতা শব্দটা প্রায়ই নাই বললেই চলে। অনেক রুই কাতলার জন্য জীবনে অনেক কিছু করেছি। নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ ব্লাড ম্যানেজ করতে সারারাত দৌড়িয়েছি। কিন্তু পরদিন ভোরে জানতেও চায়নি ব্লাডটি কার, কোথা থেকে ম্যানেজ করেছি।
কিন্তু সামান্য একটা গার্ড, রাস্তার মুচি, ক্যান্টিনের মামা এমনকি টং দোকানের কুকুরটাকেও যদি একটু এহসান করা হয় তখন পারলে পুরা হার্টটা খুলে দিবে......
মানুষ হইতে টাকা লাগে না।
মন লাগে
ছত্রিশ কিংবা আটত্রিশ স্কয়ার ফিটের না।
বিশাল আকাশের মত বড় একটা মন লাগে....।উচ্চ সিজিপিএ ওয়ালা এক বন্ধুকে পরীক্ষার ৩ দিন আগে একটা চ্যাপ্টার বুঝার জন্য কল দিয়ে তার বাসায় যেতে চেয়েছিলাম। সে জবাবে বলছিলো তুই এখন আসিস না, তুই আসলে আমার পড়ালেখার ক্ষতি হবে। সেদিন এক কম সিজিপিএ ওয়ালা বন্ধুর বাসায় গিয়ে তার অতিথেয়তায় সত্যিই মুগ্ধ হয়েছিলাম। বাসার গলিতে ঢুকবার পথে গেইটের সামনে থাকা গার্ড মামাকে প্রথমদিন একটা সালাম দিয়েছিলাম আর জিজ্ঞাসা করছিলাম "মামা ভাল আছেন?" যাস্ট এতুটুকুই....... এরপর থেকে ওনি আমাকে যতবার দেখে ততবারই দাঁড়িয়ে সামনে এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করবে "ভাইয়া ভাল আছেন?" ভার্সিটিতে পা রেখে প্রথম যেদিন ঘরোয়া রেস্টুরেন্টে যাই, সেদিন এক ওয়েটারের সাথে পরিচয়। এরপর থেকে গেলেই তার টেবিলে বসতাম, সুখ দুঃখের গল্প করতাম। পরের ঈদে বন্ধুরা কয়েকজন মিলে তাকে ভাল অংকের একটা বকশিশ দেই। সেই ছেলে এখন ওমানে আছে। প্রায়ই ওখান থেকে ফোন দিয়ে বলে স্যার আপনার কিছু লাগলে বলেন পাঠাইয়া দেই। কিছুই না,অল্প কয়টা টাকা যাস্ট সবাই মিলে দিয়ে বলছিলাম, "বাড়ি যা, ভাল করে ঈদ করিস।" টং দোকানে একটা কালো কুচকুচে কুকুর সব সময় বসে থাকে। একদিন চা খাওয়ার সময় এটা সামনে এসে লেজ নাড়ছে আর ঘুর ঘুর করছে। শুধু পাঁচ টাকার একটা পাউরুটি কিনে খাওয়াইছিলাম। এখন প্রায়ই মাঝ রাতে চা রুটি খেতে বের হই। আগে ওই সময়টাতে চা খেয়ে সামনের গলিতে যেতে ভয় লাগত। যদি কেউ ধরে বসে। এখন মাঝরাতেও কানে হেড ফোন লাগিয়ে হাটি। ভয় হয় না। কারন ওই কালো কুকুরটা দেখলে তেড়ে আসে। সাথে পা মিলিয়ে হাটে। দুইটা হাত থাকলে হয়তো জড়িয়েও ধরত। তার চোখের ভাষা বলে দেয় " কেউ ধরতে আসলে কইলজা খুইল্লা ফালামু " উচু শ্রেনীর মানুষদের ডিকশনারিতে কৃতজ্ঞতা শব্দটা প্রায়ই নাই বললেই চলে। অনেক রুই কাতলার জন্য জীবনে অনেক কিছু করেছি। নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ ব্লাড ম্যানেজ করতে সারারাত দৌড়িয়েছি। কিন্তু পরদিন ভোরে জানতেও চায়নি ব্লাডটি কার, কোথা থেকে ম্যানেজ করেছি। কিন্তু সামান্য একটা গার্ড, রাস্তার মুচি, ক্যান্টিনের মামা এমনকি টং দোকানের কুকুরটাকেও যদি একটু এহসান করা হয় তখন পারলে পুরা হার্টটা খুলে দিবে...... মানুষ হইতে টাকা লাগে না। মন লাগে ছত্রিশ কিংবা আটত্রিশ স্কয়ার ফিটের না। বিশাল আকাশের মত বড় একটা মন লাগে....। -
-
-
-
নাম বলে শেষ করা যাবে না একটু জুম করে
দেখে নেন ৮০/৯০ এর প্রায় সব লিজেন্ডই এখানে আছেন।
এই ভালোবাসা গিটারের সুরে বাঁধানাম বলে শেষ করা যাবে না একটু জুম করে দেখে নেন ৮০/৯০ এর প্রায় সব লিজেন্ডই এখানে আছেন। এই ভালোবাসা গিটারের সুরে বাঁধা 💝🥀 -
এক লোকের খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এই বাড়িতে ২০ বছর ধরে ফেলে রাখছিলো।
কাল নিয়ে যাবে।এক লোকের খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এই বাড়িতে ২০ বছর ধরে ফেলে রাখছিলো। কাল নিয়ে যাবে। 🙂 -
Okay I’m SorryOkay I’m Sorry 🙂
-
__আমি পিকনিকে গেলে এদের সাথেই যাবো!...
__এরা ওজন করে খেতে দেয় কাউকে ঠকায়না!...
ওরা কোন বিভাগের মানুষ হবে?__আমি পিকনিকে গেলে এদের সাথেই যাবো!...😆😆 __এরা ওজন করে খেতে দেয় কাউকে ঠকায়না!...🤣 ওরা কোন বিভাগের মানুষ হবে? -
????????
Altre storie