রিক্সাওয়ালা ৩০টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি বলছেন ২৫ টাকা।
আপনি ৫টাকা সেভ করেছেন। (যদি আপনি উইন করেন)
বাসে ১৫টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি ২ বছর আগের রেফারেন্স টেনে ঝগড়া করছেন ১০টাকা। (যদি আপনি ঝগড়ার পর জিতে যান)
এক বুড়া ভদ্রলোক শাক বিক্রি করছে ১২টাকা আটি, আপনি বললেন ১০টাকা। (এখানে আপনি উইন করলেন ২টাকা)
গোস্ত কিনতে গেলেন, খুব দামাদামি করে ২০টাকা কমিয়েছেন, ৪০টাকার হাড় আর চরবি পেয়েছেন। এখানেও ধরেন জিতেছেনই, জয়টা হয়েছে ২০টাকার।
এভাবে আপনার মহল্লার প্রতিটা মানুষ জানে আপনি ছ্যাচড়া। যাই দাম বলা হোক, আপনি একটা কম বলবেনই।
দুই একদিন বাদে, মাছ মাংস, শাক সবজি, ডিম দুধওয়ালা সবাই আপনাকে ছোটলোক হিসেবেই জানবে। তখন তারা আগে যেখানে ১৫টাকা দাম চাইতো এখন চাইবে ২০ টাকা। আপনি স্বভাবসুলভ ভাবে ৫ টাকা কমিয়ে বলবেন, এতে করে তাদের প্রফিট থাকবে, এভাবেই সবাই আপনাকে ট্রিট করবে।
এবার আরেকটা দিক বলি, রিসার্চ মতে, একজন মানুষ যদি ৭০-৭৫ বছর বাঁচেন, এবং ১০ বছর বয়স থেকে কেনাকাটা শুরু করেন, তাহলে ১০-৭৫ এই ৬৫ বছর যদি তিনি এভাবে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে দামাদামি করেন এবং সব কয়টায়ও যদি তিনিই উইন করেন, তাহলে সারাজীবনে তার মোট সেভিং হবে ম্যাক্সিমাম ২ লাখ টাকা। (উল্লেখ্য জীবনেও একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে জিতবেন না। কাজেই টাকার পরিমাণটা বেশ কম হবে।)
কিন্তু এই টাকাটা বাঁচাতে গিয়ে সারাটা জীবন তিনি গনমানুষের কাছে ছ্যাচড়া বা কিপটা টাইটেল প্রাপ্ত হবেন। কিন্তু এই ম্যাক্সিমাম দুই লাখ টাকা ৬৫ বছর কেনাকাটা করে এবং দামাদামি করে সেভ করার এই যে বাড়তি এফোরট, এটা তার অনেক ভালো কোয়ালিটি জীবনেও প্রকাশ পেতে দিবে না। কারণ, তার খাইছলত ততদিনে চেঞ্জ হয়ে যাবে। সে চাইলেই কাউকে ৫-১০টাকা বাড়িয়ে দেয়ার মানসিকতা করতে পারবেন না। আর দিতে না পারার এই অক্ষমতা এই জীবনে তার নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হওয়ার ক্ষমতা নষ্ট করে দিবে।
তাহলে কি নেগোশিয়েট করবো না?
অবশ্যই করবেন। নেগোশিয়েট করার নিয়ম হচ্ছে, আপনি আপানর চেয়ে যে বড় তার সাথে নেগোশিয়েট করুন। বেতন পাচ্ছেন ৪০ হাজার, কিভাবে এটাকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যায়, সেটা ভাবুন। এর জন্যে কি কি স্কিল দরকার, সেগুলা কোথা থেকে, কবের ভিতর কিভাবে ডেভলপ করবেন, সেটা নিয়ে ভাবুন। এই ভাবনাটা ভাবলে আপনার মাসে ১০ হাজার টাকা ইনক্রিমেন্ট হবে। আর ছ্যাচরামি করলে মাসে বড়জোর ৩০০-৫০০টাকা বাচবে।
এখন আপনি ১০ হাজার টাকা উপার্জনের দিকে বেশি ইফোরট দিবেন নাকি ৫০০টাকা বাঁচানোর দিকে বেশি ইফোরট দিবেন, সেই ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা খুব জরুরী। আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক হলে আপনাকে ম্যাচিউর বলা যায়।
আপনি ৫টাকা সেভ করেছেন। (যদি আপনি উইন করেন)
বাসে ১৫টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি ২ বছর আগের রেফারেন্স টেনে ঝগড়া করছেন ১০টাকা। (যদি আপনি ঝগড়ার পর জিতে যান)
এক বুড়া ভদ্রলোক শাক বিক্রি করছে ১২টাকা আটি, আপনি বললেন ১০টাকা। (এখানে আপনি উইন করলেন ২টাকা)
গোস্ত কিনতে গেলেন, খুব দামাদামি করে ২০টাকা কমিয়েছেন, ৪০টাকার হাড় আর চরবি পেয়েছেন। এখানেও ধরেন জিতেছেনই, জয়টা হয়েছে ২০টাকার।
এভাবে আপনার মহল্লার প্রতিটা মানুষ জানে আপনি ছ্যাচড়া। যাই দাম বলা হোক, আপনি একটা কম বলবেনই।
দুই একদিন বাদে, মাছ মাংস, শাক সবজি, ডিম দুধওয়ালা সবাই আপনাকে ছোটলোক হিসেবেই জানবে। তখন তারা আগে যেখানে ১৫টাকা দাম চাইতো এখন চাইবে ২০ টাকা। আপনি স্বভাবসুলভ ভাবে ৫ টাকা কমিয়ে বলবেন, এতে করে তাদের প্রফিট থাকবে, এভাবেই সবাই আপনাকে ট্রিট করবে।
এবার আরেকটা দিক বলি, রিসার্চ মতে, একজন মানুষ যদি ৭০-৭৫ বছর বাঁচেন, এবং ১০ বছর বয়স থেকে কেনাকাটা শুরু করেন, তাহলে ১০-৭৫ এই ৬৫ বছর যদি তিনি এভাবে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে দামাদামি করেন এবং সব কয়টায়ও যদি তিনিই উইন করেন, তাহলে সারাজীবনে তার মোট সেভিং হবে ম্যাক্সিমাম ২ লাখ টাকা। (উল্লেখ্য জীবনেও একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে জিতবেন না। কাজেই টাকার পরিমাণটা বেশ কম হবে।)
কিন্তু এই টাকাটা বাঁচাতে গিয়ে সারাটা জীবন তিনি গনমানুষের কাছে ছ্যাচড়া বা কিপটা টাইটেল প্রাপ্ত হবেন। কিন্তু এই ম্যাক্সিমাম দুই লাখ টাকা ৬৫ বছর কেনাকাটা করে এবং দামাদামি করে সেভ করার এই যে বাড়তি এফোরট, এটা তার অনেক ভালো কোয়ালিটি জীবনেও প্রকাশ পেতে দিবে না। কারণ, তার খাইছলত ততদিনে চেঞ্জ হয়ে যাবে। সে চাইলেই কাউকে ৫-১০টাকা বাড়িয়ে দেয়ার মানসিকতা করতে পারবেন না। আর দিতে না পারার এই অক্ষমতা এই জীবনে তার নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হওয়ার ক্ষমতা নষ্ট করে দিবে।
তাহলে কি নেগোশিয়েট করবো না?
অবশ্যই করবেন। নেগোশিয়েট করার নিয়ম হচ্ছে, আপনি আপানর চেয়ে যে বড় তার সাথে নেগোশিয়েট করুন। বেতন পাচ্ছেন ৪০ হাজার, কিভাবে এটাকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যায়, সেটা ভাবুন। এর জন্যে কি কি স্কিল দরকার, সেগুলা কোথা থেকে, কবের ভিতর কিভাবে ডেভলপ করবেন, সেটা নিয়ে ভাবুন। এই ভাবনাটা ভাবলে আপনার মাসে ১০ হাজার টাকা ইনক্রিমেন্ট হবে। আর ছ্যাচরামি করলে মাসে বড়জোর ৩০০-৫০০টাকা বাচবে।
এখন আপনি ১০ হাজার টাকা উপার্জনের দিকে বেশি ইফোরট দিবেন নাকি ৫০০টাকা বাঁচানোর দিকে বেশি ইফোরট দিবেন, সেই ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা খুব জরুরী। আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক হলে আপনাকে ম্যাচিউর বলা যায়।
রিক্সাওয়ালা ৩০টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি বলছেন ২৫ টাকা।
আপনি ৫টাকা সেভ করেছেন। (যদি আপনি উইন করেন)
বাসে ১৫টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি ২ বছর আগের রেফারেন্স টেনে ঝগড়া করছেন ১০টাকা। (যদি আপনি ঝগড়ার পর জিতে যান)
এক বুড়া ভদ্রলোক শাক বিক্রি করছে ১২টাকা আটি, আপনি বললেন ১০টাকা। (এখানে আপনি উইন করলেন ২টাকা)
গোস্ত কিনতে গেলেন, খুব দামাদামি করে ২০টাকা কমিয়েছেন, ৪০টাকার হাড় আর চরবি পেয়েছেন। এখানেও ধরেন জিতেছেনই, জয়টা হয়েছে ২০টাকার।
এভাবে আপনার মহল্লার প্রতিটা মানুষ জানে আপনি ছ্যাচড়া। যাই দাম বলা হোক, আপনি একটা কম বলবেনই।
দুই একদিন বাদে, মাছ মাংস, শাক সবজি, ডিম দুধওয়ালা সবাই আপনাকে ছোটলোক হিসেবেই জানবে। তখন তারা আগে যেখানে ১৫টাকা দাম চাইতো এখন চাইবে ২০ টাকা। আপনি স্বভাবসুলভ ভাবে ৫ টাকা কমিয়ে বলবেন, এতে করে তাদের প্রফিট থাকবে, এভাবেই সবাই আপনাকে ট্রিট করবে।
এবার আরেকটা দিক বলি, রিসার্চ মতে, একজন মানুষ যদি ৭০-৭৫ বছর বাঁচেন, এবং ১০ বছর বয়স থেকে কেনাকাটা শুরু করেন, তাহলে ১০-৭৫ এই ৬৫ বছর যদি তিনি এভাবে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে দামাদামি করেন এবং সব কয়টায়ও যদি তিনিই উইন করেন, তাহলে সারাজীবনে তার মোট সেভিং হবে ম্যাক্সিমাম ২ লাখ টাকা। (উল্লেখ্য জীবনেও একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে জিতবেন না। কাজেই টাকার পরিমাণটা বেশ কম হবে।)
কিন্তু এই টাকাটা বাঁচাতে গিয়ে সারাটা জীবন তিনি গনমানুষের কাছে ছ্যাচড়া বা কিপটা টাইটেল প্রাপ্ত হবেন। কিন্তু এই ম্যাক্সিমাম দুই লাখ টাকা ৬৫ বছর কেনাকাটা করে এবং দামাদামি করে সেভ করার এই যে বাড়তি এফোরট, এটা তার অনেক ভালো কোয়ালিটি জীবনেও প্রকাশ পেতে দিবে না। কারণ, তার খাইছলত ততদিনে চেঞ্জ হয়ে যাবে। সে চাইলেই কাউকে ৫-১০টাকা বাড়িয়ে দেয়ার মানসিকতা করতে পারবেন না। আর দিতে না পারার এই অক্ষমতা এই জীবনে তার নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হওয়ার ক্ষমতা নষ্ট করে দিবে।
তাহলে কি নেগোশিয়েট করবো না?
অবশ্যই করবেন। নেগোশিয়েট করার নিয়ম হচ্ছে, আপনি আপানর চেয়ে যে বড় তার সাথে নেগোশিয়েট করুন। বেতন পাচ্ছেন ৪০ হাজার, কিভাবে এটাকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যায়, সেটা ভাবুন। এর জন্যে কি কি স্কিল দরকার, সেগুলা কোথা থেকে, কবের ভিতর কিভাবে ডেভলপ করবেন, সেটা নিয়ে ভাবুন। এই ভাবনাটা ভাবলে আপনার মাসে ১০ হাজার টাকা ইনক্রিমেন্ট হবে। আর ছ্যাচরামি করলে মাসে বড়জোর ৩০০-৫০০টাকা বাচবে।
এখন আপনি ১০ হাজার টাকা উপার্জনের দিকে বেশি ইফোরট দিবেন নাকি ৫০০টাকা বাঁচানোর দিকে বেশি ইফোরট দিবেন, সেই ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা খুব জরুরী। আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক হলে আপনাকে ম্যাচিউর বলা যায়।
0 Comentários
0 Compartilhamentos
2KB Visualizações
0 Anterior