গোপনীয়তা নিয়ে শঙ্কিত ৯৭% মোবাইল ব্যবহারকারী: টেলিনর

বাংলাদেশে মোবাইল সহজলভ্য হওয়ায় মানুষের জীবনযাত্রার ‘উন্নতি ঘটেছে’ বলে মনে করলেও মোবাইল ডিভাইসের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে দেশের প্রায় ৯৭ শতাংশ ডিভাইস ব্যবহারকারী। আর প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা বিকাশের বিষয়ে চিন্তিত অন্তত ৮৫ শতাংশ ডিভাইস ব্যবহারকারী।

সম্প্রতি টেলিযোগাযোগ খাতের আন্তর্জাতিক কোম্পানি টেলিনরের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আটটি দেশে এ জরিপ চালানো হয়।

বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের আট হাজার মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এ সমীক্ষার আওতায় ছিলেন বলে টেলিনরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকার বনানীর হোটেল শেরাটনে গ্রামীণফোনের চেয়ারম্যান ও টেলিনর এশিয়ার প্রধান ইয়র্গেন সি অ্যারেন্টজ রোস্ট্রাপ ‘ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড’ শীর্ষক এ সমীক্ষার ফলাফল তুলে ধরেন।

জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশের ৯১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে জীবনযাত্রার উন্নতি ঘটেছে। তবে এ ক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় এগিয়ে আছে নারীরা।

প্রায় সব উত্তরদাতাই বলেছেন, দিনের একটি উল্লেখযোগ্য সময়জুড়ে তারা তাদের ফোন তাদের সাথেই রাখেন। যেখানে প্রতি পাঁচ জন কখনই ফোন ছাড়া থাকেন না।

অন্যদিকে শতকরা ৭৪ ভাগ বাংলাদেশি উত্তরদাতা বিশ্বাস করেন, ডিজিটাল অ্যাক্সেস একটি পরিবেশবান্ধব জীবনযাপনের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের চেয়ারম্যান ও টেলিনর এশিয়ার প্রধান ইয়র্গেন সি অ্যারেন্টজ রোস্ট্রাপ বলেন, মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারে সঠিক দক্ষতা ও সচেতনতার অভাব দূর করা গেলে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব।
গোপনীয়তা নিয়ে শঙ্কিত ৯৭% মোবাইল ব্যবহারকারী: টেলিনর বাংলাদেশে মোবাইল সহজলভ্য হওয়ায় মানুষের জীবনযাত্রার ‘উন্নতি ঘটেছে’ বলে মনে করলেও মোবাইল ডিভাইসের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে দেশের প্রায় ৯৭ শতাংশ ডিভাইস ব্যবহারকারী। আর প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা বিকাশের বিষয়ে চিন্তিত অন্তত ৮৫ শতাংশ ডিভাইস ব্যবহারকারী। সম্প্রতি টেলিযোগাযোগ খাতের আন্তর্জাতিক কোম্পানি টেলিনরের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আটটি দেশে এ জরিপ চালানো হয়। বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের আট হাজার মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এ সমীক্ষার আওতায় ছিলেন বলে টেলিনরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকার বনানীর হোটেল শেরাটনে গ্রামীণফোনের চেয়ারম্যান ও টেলিনর এশিয়ার প্রধান ইয়র্গেন সি অ্যারেন্টজ রোস্ট্রাপ ‘ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড’ শীর্ষক এ সমীক্ষার ফলাফল তুলে ধরেন। জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশের ৯১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে জীবনযাত্রার উন্নতি ঘটেছে। তবে এ ক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় এগিয়ে আছে নারীরা। প্রায় সব উত্তরদাতাই বলেছেন, দিনের একটি উল্লেখযোগ্য সময়জুড়ে তারা তাদের ফোন তাদের সাথেই রাখেন। যেখানে প্রতি পাঁচ জন কখনই ফোন ছাড়া থাকেন না। অন্যদিকে শতকরা ৭৪ ভাগ বাংলাদেশি উত্তরদাতা বিশ্বাস করেন, ডিজিটাল অ্যাক্সেস একটি পরিবেশবান্ধব জীবনযাপনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের চেয়ারম্যান ও টেলিনর এশিয়ার প্রধান ইয়র্গেন সি অ্যারেন্টজ রোস্ট্রাপ বলেন, মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারে সঠিক দক্ষতা ও সচেতনতার অভাব দূর করা গেলে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব।
Like
13
0 Commentarios 0 Acciones 156 Views 0 Vista previa