দ্বীন সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে বিয়ে করা উচিত। এর মাধ্যমে রাসূল ﷺ এর পরামর্শ আলোকে আমল করা হয়।
আপনি যদি ভেবে থাকেন যে, দ্বীন দেখে বিয়ে করবেন; কারণ আপনি ভালো স্বামী বা স্ত্রী চান। তবে আপনি হতাশ হতে পারেন। এর পিছনে কয়েকটা কারণ হতে পারে—
১) দ্বীনের উপর অটল থাকা আল্লাহর রহমতের কারণে হয়। অনেকদিন ধরে কঠোরভাবে দ্বীন পালন করা ব্যক্তিরও পদস্খলন হতে পারে। অথবা তার থেকে হঠাৎ করে এমন পাপ মানুষের সামনে প্রকাশ পেতে পারে যেটাতে আমরা অবাক হয়ে যায় আর বলি, এতো ভালো মানুষ এ কাজটা করতে পারলো!
২) পাপ কাজ করার পরে কেউ তওবা করে। এদের প্রশংসা রাসূল ﷺ এভাবে করেছেন وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ (আর গুনাহগারদের মধ্যে তওবাকারী ব্যক্তিরা হল উত্তম।) [ তিরমিজি, ইফাবা: ২৫০১] এরা ভালো মানুষ কিন্তু কখনও কখনও আমাদের খারাপ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাদের খারাপ মনে হয় এবং বিয়ের পরে এমন খারাপ মনে হওয়াতে মনকষ্টে ভুগতে পারি।
৩) দ্বীন থেকে পদচ্যুতির পর অনেকে পাপে অটল থাকে। দ্বীন দেখে বিয়ের পরে যদি তার এমন পদচ্যুত ঘটে।
৪) অনেক মুনাফিক আছে যারা লৌকিকতা পূর্ণ আমল করে।
অতএব রাসূল ﷺ এর কথাতে আমরা দ্বীন থেকে পাত্র পাত্রী পছন্দ করবো। এভাবে তার অনুসরণ করা হয় এবং এটা পৃথকভাবে একটা আমল। এ আমলটি রাসূল ﷺ এর অনুসরণ ও আল্লাহর ইবাদাত করার জন্যই করা উচিৎ। এরপরে যদি ভালো স্বামী বা স্ত্রী পায়নি বলে আমাদের মনে হয়, তাহলে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিৎ।
দ্বীনের খাতিরেই যেহেতু বিয়ে করা, দ্বীন পালনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ালে তখনই অন্য চিন্তা করা উচিৎ। আমার মনে হয়, দুনিয়া বিমুখ পুরুষ ও নারীর এমন দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত।
আপনি যদি ভেবে থাকেন যে, দ্বীন দেখে বিয়ে করবেন; কারণ আপনি ভালো স্বামী বা স্ত্রী চান। তবে আপনি হতাশ হতে পারেন। এর পিছনে কয়েকটা কারণ হতে পারে—
১) দ্বীনের উপর অটল থাকা আল্লাহর রহমতের কারণে হয়। অনেকদিন ধরে কঠোরভাবে দ্বীন পালন করা ব্যক্তিরও পদস্খলন হতে পারে। অথবা তার থেকে হঠাৎ করে এমন পাপ মানুষের সামনে প্রকাশ পেতে পারে যেটাতে আমরা অবাক হয়ে যায় আর বলি, এতো ভালো মানুষ এ কাজটা করতে পারলো!
২) পাপ কাজ করার পরে কেউ তওবা করে। এদের প্রশংসা রাসূল ﷺ এভাবে করেছেন وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ (আর গুনাহগারদের মধ্যে তওবাকারী ব্যক্তিরা হল উত্তম।) [ তিরমিজি, ইফাবা: ২৫০১] এরা ভালো মানুষ কিন্তু কখনও কখনও আমাদের খারাপ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাদের খারাপ মনে হয় এবং বিয়ের পরে এমন খারাপ মনে হওয়াতে মনকষ্টে ভুগতে পারি।
৩) দ্বীন থেকে পদচ্যুতির পর অনেকে পাপে অটল থাকে। দ্বীন দেখে বিয়ের পরে যদি তার এমন পদচ্যুত ঘটে।
৪) অনেক মুনাফিক আছে যারা লৌকিকতা পূর্ণ আমল করে।
অতএব রাসূল ﷺ এর কথাতে আমরা দ্বীন থেকে পাত্র পাত্রী পছন্দ করবো। এভাবে তার অনুসরণ করা হয় এবং এটা পৃথকভাবে একটা আমল। এ আমলটি রাসূল ﷺ এর অনুসরণ ও আল্লাহর ইবাদাত করার জন্যই করা উচিৎ। এরপরে যদি ভালো স্বামী বা স্ত্রী পায়নি বলে আমাদের মনে হয়, তাহলে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিৎ।
দ্বীনের খাতিরেই যেহেতু বিয়ে করা, দ্বীন পালনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ালে তখনই অন্য চিন্তা করা উচিৎ। আমার মনে হয়, দুনিয়া বিমুখ পুরুষ ও নারীর এমন দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত।
দ্বীন সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে বিয়ে করা উচিত। এর মাধ্যমে রাসূল ﷺ এর পরামর্শ আলোকে আমল করা হয়।
আপনি যদি ভেবে থাকেন যে, দ্বীন দেখে বিয়ে করবেন; কারণ আপনি ভালো স্বামী বা স্ত্রী চান। তবে আপনি হতাশ হতে পারেন। এর পিছনে কয়েকটা কারণ হতে পারে—
১) দ্বীনের উপর অটল থাকা আল্লাহর রহমতের কারণে হয়। অনেকদিন ধরে কঠোরভাবে দ্বীন পালন করা ব্যক্তিরও পদস্খলন হতে পারে। অথবা তার থেকে হঠাৎ করে এমন পাপ মানুষের সামনে প্রকাশ পেতে পারে যেটাতে আমরা অবাক হয়ে যায় আর বলি, এতো ভালো মানুষ এ কাজটা করতে পারলো!
২) পাপ কাজ করার পরে কেউ তওবা করে। এদের প্রশংসা রাসূল ﷺ এভাবে করেছেন وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ (আর গুনাহগারদের মধ্যে তওবাকারী ব্যক্তিরা হল উত্তম।) [ তিরমিজি, ইফাবা: ২৫০১] এরা ভালো মানুষ কিন্তু কখনও কখনও আমাদের খারাপ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাদের খারাপ মনে হয় এবং বিয়ের পরে এমন খারাপ মনে হওয়াতে মনকষ্টে ভুগতে পারি।
৩) দ্বীন থেকে পদচ্যুতির পর অনেকে পাপে অটল থাকে। দ্বীন দেখে বিয়ের পরে যদি তার এমন পদচ্যুত ঘটে।
৪) অনেক মুনাফিক আছে যারা লৌকিকতা পূর্ণ আমল করে।
অতএব রাসূল ﷺ এর কথাতে আমরা দ্বীন থেকে পাত্র পাত্রী পছন্দ করবো। এভাবে তার অনুসরণ করা হয় এবং এটা পৃথকভাবে একটা আমল। এ আমলটি রাসূল ﷺ এর অনুসরণ ও আল্লাহর ইবাদাত করার জন্যই করা উচিৎ। এরপরে যদি ভালো স্বামী বা স্ত্রী পায়নি বলে আমাদের মনে হয়, তাহলে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিৎ।
দ্বীনের খাতিরেই যেহেতু বিয়ে করা, দ্বীন পালনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ালে তখনই অন্য চিন্তা করা উচিৎ। আমার মনে হয়, দুনিয়া বিমুখ পুরুষ ও নারীর এমন দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত।