মাকে টোকিও শহরটা কিনে দিতে ইচ্ছে হয়।
কত খরচ পড়বে কে জানে
জিনিসপত্রের যা দাম!
এক পোয়া রসুনের দাম কুড়ি টাকা।
বিশ্বাস হয়!
বাবা রাগ করে বাজারে যান না।
তার বয়স বাড়ছে।
শরীরও খারাপ হচ্ছে।
বোম্বে গিয়ে একবার চেকআপ করাতে পারলে হতো।
বোম্বে যেতে কত লাগে কে জানে!
আমার তো টাকা নাই- কাগজ কেনার,
তবু বাতাসে লিখে ফেলি
বাবা যেন একশ বছর বাঁচে।
বাজারে যাই। বাবা এক হাত দিয়ে আমাকে ধরেন। অন্য হাতে থলি।
বাবা পুইশাক কেনেন।
আমি তাকে খাসির মাংস কেনার কথা বলি।
বাবা বলেন– খাশির ভেতরে আজকাল কুকুরের মাংস মেশানো থাকে।
আমার বিশ্বাস হয় না;
তবুও কেমন করে মিথ্যুক বলা যায় বাবাকে!
কত খরচ পড়বে কে জানে
জিনিসপত্রের যা দাম!
এক পোয়া রসুনের দাম কুড়ি টাকা।
বিশ্বাস হয়!
বাবা রাগ করে বাজারে যান না।
তার বয়স বাড়ছে।
শরীরও খারাপ হচ্ছে।
বোম্বে গিয়ে একবার চেকআপ করাতে পারলে হতো।
বোম্বে যেতে কত লাগে কে জানে!
আমার তো টাকা নাই- কাগজ কেনার,
তবু বাতাসে লিখে ফেলি
বাবা যেন একশ বছর বাঁচে।
বাজারে যাই। বাবা এক হাত দিয়ে আমাকে ধরেন। অন্য হাতে থলি।
বাবা পুইশাক কেনেন।
আমি তাকে খাসির মাংস কেনার কথা বলি।
বাবা বলেন– খাশির ভেতরে আজকাল কুকুরের মাংস মেশানো থাকে।
আমার বিশ্বাস হয় না;
তবুও কেমন করে মিথ্যুক বলা যায় বাবাকে!
মাকে টোকিও শহরটা কিনে দিতে ইচ্ছে হয়।
কত খরচ পড়বে কে জানে
জিনিসপত্রের যা দাম!
এক পোয়া রসুনের দাম কুড়ি টাকা।
বিশ্বাস হয়!
বাবা রাগ করে বাজারে যান না।
তার বয়স বাড়ছে।
শরীরও খারাপ হচ্ছে।
বোম্বে গিয়ে একবার চেকআপ করাতে পারলে হতো।
বোম্বে যেতে কত লাগে কে জানে!
আমার তো টাকা নাই- কাগজ কেনার,
তবু বাতাসে লিখে ফেলি
বাবা যেন একশ বছর বাঁচে।
বাজারে যাই। বাবা এক হাত দিয়ে আমাকে ধরেন। অন্য হাতে থলি।
বাবা পুইশাক কেনেন।
আমি তাকে খাসির মাংস কেনার কথা বলি।
বাবা বলেন– খাশির ভেতরে আজকাল কুকুরের মাংস মেশানো থাকে।
আমার বিশ্বাস হয় না;
তবুও কেমন করে মিথ্যুক বলা যায় বাবাকে!