ইসলামিক অনলাইন মিডিয়া
ইসলামিক অনলাইন মিডিয়া
© ইসলামিক অনলাইন মিডিয়া
https://i-onlinemedia.net/
https://www.youtube.com/c/IonlinemediaNet
https://www.facebook.com/IslamicOnlineMedia/
  • 214 Sassen gefällt das
  • 61 Beiträge
  • 29 Fotos
  • 1 Videos
  • 0 Vorschau
  • History and Facts
  • ইসলামিক অনলাইন মিডিয়া
  • Dhaka
Jüngste Beiträge
  • Like
    Love
    4
    0 Kommentare 0 Anteile 2251 Ansichten 0 Vorschau
  • Like
    2
    0 Kommentare 0 Anteile 684 Ansichten 0 Vorschau
  • "নামায কেনো পড়তেই হবে?"
    "ওযুর জন্য পানি নেই, তায়াম্মুম করেন, তায়াম্মুমের ব্যবস্থা নেই, তায়াম্মুম ছাড়াই নামায পড়ুন।
    কিবলামুখী হয়ে নামায পড়তে হয়, কিবলামুখী বুঝতে পারছেন না, যেকোনো দিক হয়েই নামায পড়ুন।
    দাঁড়িয়ে নামায পড়তে পারছেন না? বসে পড়েন। বসে না পড়তে পারলে শুয়ে পড়েন।
    পরিষ্কার কাপড় পড়ে নামায পড়তে হয়। পরিষ্কার কাপড় না থাকলে প্রসাব, পায়খানা লাগা কাপড় পড়েই নামায পড়েন, কোনো কাপড় না থাকলে উলংগ হয়ে নামায পড়েন।
    ট্রেনের প্রচন্ড ভিরে ঝুলে আছেন, আযান দিচ্ছে সেই অবস্থাতেই নামায পড়ুন ।
    নামায কি জিনিস, কি করে বুঝাই, এক আশ্চর্য ইবাদত যে ইবাদত কোনো অসুবিধা মানেনা।
    আপনি অসুস্থ টাকা দিলেন সেই টাকায় হজ্জ করলো অন্যজন। আপনার সাওয়াব হবে।
    আপনি অসুস্থ, ফকির কে খাওয়ালেন আপনি রোযার সাওয়াব পাবেন....
    হজ্জের বিকল্প আছে, রোযার বিকল্প আছে। নামায এমন এক ইবাদত যার কোনো বিকল্প নেই।
    নামায কি জিনিস কি করে বুঝাই?????"
    আমার ভাই বোনেরা," নামায পড়ুন"
    আপনার জীবনে যাই আসুক, "নামায পড়ুন।"
    আপনার জীবনে যতোই খারাপ কাজ করেন না কেন, পরিমাণে যতই বেশি হোক না কেন, "নামায পড়ুন"।
    কোন ছাড় নেই।
    বোন বলছেন, "আপনি হিজাব পরেন না",
    আমি আপনাকে বলছি "নামায পড়ুন"
    বোন বলছেন, আমার কাপড় নামাযের উপযোগী নয়।আমি আপনাকে বলছি,"নামায পড়ুন"
    ভাই বলছেন, "আমি মদ পান করি"
    নামায পড়ুন
    "আমি ড্রাগ বিক্রি করি"
    নামায পড়ুন
    "আমি ড্রাগ সেবন করি"
    "নামায পড়ুন"
    "আমার একটি মেয়ে বন্ধু আছে এবং আমি তার সাথে রাত্রি যাপন করি। "
    "নামায পড়ুন"।
    আপনার জীবনে যাই আসুক না কেনো নামায পড়ুন
    "ভাই আমি কিভাবে পাপ কাজ করার পাশাপাশি নামায পড়বো? এটি নামাযের প্রতি অসম্মান জনক ও আমার ভন্ডতা প্রকাশ পায়"
    আমি বলছিনা এজন্যই আমরা নামায পড়ি কারণ আমরা ভালো না, আমি পাপী, আমরা ভুল করছি।
    আপনি তবুও নামায পড়ুন।
    আল্লাহ বলেছেন, "নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।"
    "নামায পড়ুন"
    কিছু মানুষ বলে আমাকে ভালোপথে আসতে দাও। ইন শা আল্লাহ আমি নামায পড়া শুরু করে দিবো।
    বন্ধুরা নামায ব্যতীত আপনি ভালো পথে আসতে পারবেন না। এজন্যই আমরা নামায পড়ি যাতে ভালোপথে আসতে পারি।
    আপনার জীবনে যাই আসুক না কেন, আপনি যেখানেই থাকেন না কেন, নামাজ পড়ুন।
    ----------------------------
    *** নামাজ : কোনো বিকল্প নেই..!!

    ভাল লাগলে... পেইজটিতে Follow দিয়ে সাথে থাকুন।
    "নামায কেনো পড়তেই হবে?" "ওযুর জন্য পানি নেই, তায়াম্মুম করেন, তায়াম্মুমের ব্যবস্থা নেই, তায়াম্মুম ছাড়াই নামায পড়ুন। কিবলামুখী হয়ে নামায পড়তে হয়, কিবলামুখী বুঝতে পারছেন না, যেকোনো দিক হয়েই নামায পড়ুন। দাঁড়িয়ে নামায পড়তে পারছেন না? বসে পড়েন। বসে না পড়তে পারলে শুয়ে পড়েন। পরিষ্কার কাপড় পড়ে নামায পড়তে হয়। পরিষ্কার কাপড় না থাকলে প্রসাব, পায়খানা লাগা কাপড় পড়েই নামায পড়েন, কোনো কাপড় না থাকলে উলংগ হয়ে নামায পড়েন। ট্রেনের প্রচন্ড ভিরে ঝুলে আছেন, আযান দিচ্ছে সেই অবস্থাতেই নামায পড়ুন । নামায কি জিনিস, কি করে বুঝাই, এক আশ্চর্য ইবাদত যে ইবাদত কোনো অসুবিধা মানেনা। আপনি অসুস্থ টাকা দিলেন সেই টাকায় হজ্জ করলো অন্যজন। আপনার সাওয়াব হবে। আপনি অসুস্থ, ফকির কে খাওয়ালেন আপনি রোযার সাওয়াব পাবেন.... হজ্জের বিকল্প আছে, রোযার বিকল্প আছে। নামায এমন এক ইবাদত যার কোনো বিকল্প নেই। নামায কি জিনিস কি করে বুঝাই?????" আমার ভাই বোনেরা," নামায পড়ুন" আপনার জীবনে যাই আসুক, "নামায পড়ুন।" আপনার জীবনে যতোই খারাপ কাজ করেন না কেন, পরিমাণে যতই বেশি হোক না কেন, "নামায পড়ুন"। কোন ছাড় নেই। বোন বলছেন, "আপনি হিজাব পরেন না", আমি আপনাকে বলছি "নামায পড়ুন" বোন বলছেন, আমার কাপড় নামাযের উপযোগী নয়।আমি আপনাকে বলছি,"নামায পড়ুন" ভাই বলছেন, "আমি মদ পান করি" নামায পড়ুন "আমি ড্রাগ বিক্রি করি" নামায পড়ুন "আমি ড্রাগ সেবন করি" "নামায পড়ুন" "আমার একটি মেয়ে বন্ধু আছে এবং আমি তার সাথে রাত্রি যাপন করি। " "নামায পড়ুন"। আপনার জীবনে যাই আসুক না কেনো নামায পড়ুন "ভাই আমি কিভাবে পাপ কাজ করার পাশাপাশি নামায পড়বো? এটি নামাযের প্রতি অসম্মান জনক ও আমার ভন্ডতা প্রকাশ পায়" আমি বলছিনা এজন্যই আমরা নামায পড়ি কারণ আমরা ভালো না, আমি পাপী, আমরা ভুল করছি। আপনি তবুও নামায পড়ুন। আল্লাহ বলেছেন, "নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।" "নামায পড়ুন" কিছু মানুষ বলে আমাকে ভালোপথে আসতে দাও। ইন শা আল্লাহ আমি নামায পড়া শুরু করে দিবো। বন্ধুরা নামায ব্যতীত আপনি ভালো পথে আসতে পারবেন না। এজন্যই আমরা নামায পড়ি যাতে ভালোপথে আসতে পারি। আপনার জীবনে যাই আসুক না কেন, আপনি যেখানেই থাকেন না কেন, নামাজ পড়ুন। ---------------------------- *** নামাজ : কোনো বিকল্প নেই..!! ভাল লাগলে... পেইজটিতে Follow দিয়ে সাথে থাকুন।
    Like
    3
    0 Kommentare 0 Anteile 1760 Ansichten 0 Vorschau
  • ইসলাম ধর্মের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা
    ভূমিকা ইসলাম ধর্মের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা সম্পর্কিত আলোচনা হচ্ছে এই আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু। ধর্মের স্বভাব অদ্ভূত। প্রতিটি ধর্ম অন্য ধর্মের থেকে আলাদা হয়। যে সকল মডারেট বলেন, প্রতিটি ধর্মই কল্যানকর, প্রতিটি ধর্মই মানুষের মঙ্গলের জন্য সৃষ্ট হয়েছে, তারা এই কথা কোন বিবেচনা থেকে বলেন, আমার বুঝে আসে না। সকল ধর্ম অন্যান্য ধর্মকে ঘৃণা করে, অন্যান্য ধর্মের বিধানাবলীকে তুচ্ছ মনে করে। ধর্মের এই...
    Like
    2
    0 Kommentare 0 Anteile 3375 Ansichten 0 Vorschau
  • গায়রত কী?
    সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না।
    এটাই গায়রত।
    একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর।
    এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!!
    আল্লাহুম্মাগফিরলী..!

    ঘটনা ১
    একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে?
    তিনি উত্তর দিলেন:
    " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।"
    [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া]

    ঘটনা ২
    মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ
    করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন?
    আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন।
    তখন লোকটি বললো,
    এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না,
    তাই এই উটই আমি রাখবো না।
    একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!!
    আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা??
    আস্তাগফিরুল্লাহ্

    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।

    وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾
    আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।
    (সুরা হাদীদ-২০)

    এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে!
    সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে?
    (সূরা ফাজর,আয়াত-২০)
    স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!!
    বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!!
    বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে!
    আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড!

    আল্লাহুম্মাগফিরলী
    আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,,
    অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা
    হায় আফসোস!

    এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই।
    হায় আফসোস!
    এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না
    গায়রত কী?
    মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম।
    বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা
    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।
    ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    গায়রত কী? সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত। একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর। এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!! আল্লাহুম্মাগফিরলী..! ঘটনা ১ একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে? তিনি উত্তর দিলেন: " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।" [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া] ঘটনা ২ মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন? আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন। তখন লোকটি বললো, এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না, তাই এই উটই আমি রাখবো না। একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!! আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা?? আস্তাগফিরুল্লাহ্ গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾ আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়। (সুরা হাদীদ-২০) এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে! সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে? (সূরা ফাজর,আয়াত-২০) স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!! বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!! বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে! আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড! আল্লাহুম্মাগফিরলী আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,, অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা হায় আফসোস! এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই। হায় আফসোস! এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না গায়রত কী? মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম। বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    Like
    2
    0 Kommentare 0 Anteile 1830 Ansichten 0 Vorschau
  • কোকা কোলার বয়কট কোম্পানির মনে ভয় ঢুকাইছে।
    কিছু অভিনেতা পকেটে দু'পয়সা ঢুকাইয়া আইসা বিজ্ঞাপন দিতেছে-
    - কোক যে ঐ জায়গার আকাশ থেকে খবর পাইছো? কোক ঐ জায়গার না।
    কোক ঐ জায়গার না, ভাসুরের নাম মুখে নিতে শরম লাগে? কোক ইসরায়েলের না?
    চলেন দেখি কোকা-কোলা কোম্পানির সব থেকে বড় ইনভেস্টগুলো কাদের?
    -Berkshire Hathaway, (400million share, 24 Billion Dollar)
    -Vanguard Group (370million share, 22 Billion Dollar) এবং
    -BlackRock। (303 million share, 18 Billion Dollar)
    কাগজে কলমে এখানে তিনটা কোম্পানি দেখা গেলেও আসলে এখানে দুইটা কোম্পানিই । মূলত Berkshire Hathaway এর ইনভেস্ট করে Vanguard Group এবং Blackrock-ই।
    অর্থাৎ এরা আপন দুই ভাই কোকাকোলার ৮০-৯০ শেয়ার নিয়ন্ত্রণ করে ।
    তো এই দুই মেগা জায়ান্ট শেয়ার হোল্ডারের মালিক কারা?
    ১.
    - BlackRock এর চেয়ারম্যান ও CEO ও ফাউন্ডার হচ্ছেন Larry D Fink যিনি ইহুদি ও ইসরাইলি বংশভুক্ত।
    -BlackRock এর প্রেসিডেন্ট Robert S. Kapito,
    একজন ইহুদি। তাকে ২০১২ সালে ইহুদি কমিউনিটি থেকে এওয়ার্ড দেওয়া হয়।
    - মজার ব্যাপার হইলো এই ইহুদী প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হইলো একজন আরব,নাম Bader M. Alsaad।
    ২. Vanguard গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতাও একজন ইহুদি!
    এছাড়া ছোট যেসব শেয়ার আছে, বেশিরভাগই ইসরায়েলের।
    এখন বলেন, কোক কার? ঐ জায়গার না?
    ঐ জায়গা না কইরা ভাসুরের নাম সরাসরি মুখে নেন, কোক ইসরায়েলেরই! কোক ইহুদীদেরই!
    আর ফিলিস্তিনে কোকের ফ্যাক্টরি আছে এটা দিয়া কি বোঝাইলেন? ফিলিস্তিনিরাও কোক পছন্দ করে?
    ইসরায়েল কোকের ফ্যাক্টরি খুলছে মূলত ফিলিস্তিনিদের উৎখাত করে । স্বাধীন ফিলিস্তিনে না।
    আমরা অভিনেতাদের ভেতর ধর্ম খুঁজি না। কিন্তু এদের কমন সেন্সটুকুও যে নাই, পকেটে দু'পয়সা পড়লে মানবতার ধারও যে এরা ধারে না তা দেখে বিস্মিত হই...
    যাই হোক, আপনার বয়কট কাজে দিয়েছে। এটুকু মাথায় রাখুন, নাহয় তাদের বিজ্ঞাপন বানানোর প্রয়োজন পড়তো না ।
    সামনে ঈদুল আযহা। নিজের মাংসের প্লেটের পাশে কোকাকোলা রেখে মাংসের সাথে রক্তের স্বাদ নিবেন না।
    আমরা নিশ্চয়-ই এতটাও তৃষ্ণার্ত হয়ে পড়ি নি, নিজের ভাইদের রক্ত দিয়ে নিজেদের তৃষ্ণা মেটানোর প্রয়োজন পড়বে।
    বয়কট চলছে, চলবেই...
    কোকা কোলার বয়কট কোম্পানির মনে ভয় ঢুকাইছে। কিছু অভিনেতা পকেটে দু'পয়সা ঢুকাইয়া আইসা বিজ্ঞাপন দিতেছে- - কোক যে ঐ জায়গার আকাশ থেকে খবর পাইছো? কোক ঐ জায়গার না। কোক ঐ জায়গার না, ভাসুরের নাম মুখে নিতে শরম লাগে? কোক ইসরায়েলের না? চলেন দেখি কোকা-কোলা কোম্পানির সব থেকে বড় ইনভেস্টগুলো কাদের? -Berkshire Hathaway, (400million share, 24 Billion Dollar) -Vanguard Group (370million share, 22 Billion Dollar) এবং -BlackRock। (303 million share, 18 Billion Dollar) কাগজে কলমে এখানে তিনটা কোম্পানি দেখা গেলেও আসলে এখানে দুইটা কোম্পানিই । মূলত Berkshire Hathaway এর ইনভেস্ট করে Vanguard Group এবং Blackrock-ই। অর্থাৎ এরা আপন দুই ভাই কোকাকোলার ৮০-৯০ শেয়ার নিয়ন্ত্রণ করে । তো এই দুই মেগা জায়ান্ট শেয়ার হোল্ডারের মালিক কারা? ১. - BlackRock এর চেয়ারম্যান ও CEO ও ফাউন্ডার হচ্ছেন Larry D Fink যিনি ইহুদি ও ইসরাইলি বংশভুক্ত। -BlackRock এর প্রেসিডেন্ট Robert S. Kapito, একজন ইহুদি। তাকে ২০১২ সালে ইহুদি কমিউনিটি থেকে এওয়ার্ড দেওয়া হয়। - মজার ব্যাপার হইলো এই ইহুদী প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হইলো একজন আরব,নাম Bader M. Alsaad। ২. Vanguard গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতাও একজন ইহুদি! এছাড়া ছোট যেসব শেয়ার আছে, বেশিরভাগই ইসরায়েলের। এখন বলেন, কোক কার? ঐ জায়গার না? ঐ জায়গা না কইরা ভাসুরের নাম সরাসরি মুখে নেন, কোক ইসরায়েলেরই! কোক ইহুদীদেরই! আর ফিলিস্তিনে কোকের ফ্যাক্টরি আছে এটা দিয়া কি বোঝাইলেন? ফিলিস্তিনিরাও কোক পছন্দ করে? ইসরায়েল কোকের ফ্যাক্টরি খুলছে মূলত ফিলিস্তিনিদের উৎখাত করে । স্বাধীন ফিলিস্তিনে না। আমরা অভিনেতাদের ভেতর ধর্ম খুঁজি না। কিন্তু এদের কমন সেন্সটুকুও যে নাই, পকেটে দু'পয়সা পড়লে মানবতার ধারও যে এরা ধারে না তা দেখে বিস্মিত হই... যাই হোক, আপনার বয়কট কাজে দিয়েছে। এটুকু মাথায় রাখুন, নাহয় তাদের বিজ্ঞাপন বানানোর প্রয়োজন পড়তো না । সামনে ঈদুল আযহা। নিজের মাংসের প্লেটের পাশে কোকাকোলা রেখে মাংসের সাথে রক্তের স্বাদ নিবেন না। আমরা নিশ্চয়-ই এতটাও তৃষ্ণার্ত হয়ে পড়ি নি, নিজের ভাইদের রক্ত দিয়ে নিজেদের তৃষ্ণা মেটানোর প্রয়োজন পড়বে। বয়কট চলছে, চলবেই...
    Like
    4
    0 Kommentare 0 Anteile 1251 Ansichten 0 Vorschau
  • মুমিনের জীবনপথের শুরুটা হয় বিপদ আর পরীক্ষা দিয়ে।
    এরপর আসে সবর ও তাওয়াক্কুলের সময়।
    কিন্তু মুমিনের শেষটা হয় আলোকিত, হেদায়াতের, বিজয়ের।
    মুমিনের জীবনপথের শুরুটা হয় বিপদ আর পরীক্ষা দিয়ে। এরপর আসে সবর ও তাওয়াক্কুলের সময়। কিন্তু মুমিনের শেষটা হয় আলোকিত, হেদায়াতের, বিজয়ের।
    Like
    4
    0 Kommentare 0 Anteile 1121 Ansichten 0 Vorschau
  • লুমাযাহ কারা?
    লুমাযাহ কারা? (সুরা হুমাযাহ)************************আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা বুক ফুলিয়ে বলেন, "আমি উচিৎ  কথা বলতে কাউকে ছাড়ি না!আমি উচিৎ  কথা মুখের উপর বলে দেই"!আপনি অনেক স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড!যা মনে আসে তাই বলেন!গালাগাল সহ সরাসরি মুখের উপর সব বলে দেন!সব মহলে ঠোটকাটা স্বভাবের হিসেবে আপনি পরিচিত!সবাইকে একদম সামনেই ধুয়ে দেন এবং এটা নিয়ে আপনি বেশ গর্বও করেন!  ইসলাম...
    Like
    Love
    7
    0 Kommentare 0 Anteile 2363 Ansichten 0 Vorschau
  • সোশ্যালমিডিয়া প্লাটফর্ম-এ ছেলে-মেয়েদের ঈমান প্রতিনিয়ত নষ্ট হচ্ছে!
    সোশ্যালমিডিয়া প্লাটফর্ম এমন ভয়াবহ একটি নির্জন স্থান, যেখানে হাজার হাজার ছেলে-মেয়েদের ঈমান প্রতিনিয়ত নষ্ট হচ্ছে!   রেফারেন্সঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ- “সাবধান! কোন পুরুষ কোন মহিলার সাথে নির্জনে মিলিত হলে সেখানে অবশ্যই তৃতীয়জন হিসাবে শয়তান অবস্থান করে (এবং পাপাচারে প্ররোচনা দেয়)।” [সহীহ্ : তিরমিযী ২১৬৫] এখানে নির্জনে নারী-পুরুষ কে একত্রিত হলে স্পষ্ট শয়তানের...
    Like
    7
    0 Kommentare 0 Anteile 2584 Ansichten 0 Vorschau
  • আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।

    যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির।

    টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে পাচ্ছেন, পেট ভরে খেতে পারছেন না। কেননা আপনাকে সম্পদ দান করা হয়েছে, হিকমাহ দেয়া হয়নি যে কারণে আপনার ভিতর সাকিনা নেই।

    আপনাকে হিকমাহ দেয়া হয়েছে যে জন্যে আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েও পরম প্রশান্তি নিয়ে পেট ভরে খেয়ে উঠে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ।

    উচ্চশিক্ষিতা সুন্দরী স্ত্রী পেয়েও আপনি তাকে নিয়ে সুখী নন, কারণ আপনাকে হিকমা দেয়া হয়নি।

    টয়োটা এলিয়নে চড়েও আপনি সুখী নন, আপনার কেন পাজেরো নাই? এর কারণ আপনার মাঝে হিকমাহ নাই, সাকিনা উঠে গেছে। আপনি আপনার অবস্থানে সুখী নন।

    আরবি হিকমা শব্দের অর্থ প্রজ্ঞা। যাকে আল্লাহ তা'আলা হিকমা দান করেন সে সর্ব অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকে, শান্তিতে থাকে। এর অর্থ নিজেকে মানিয়ে চলা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকা।

    রিজিক শব্দের অর্থ অনেক ব্যাপক।
    ■▪রিযিকেরর সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।
    ■▪রিযিক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।
    ■▪রিযিকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং
    ■▪রিযিক এর পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।

    ■■ রিযিক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।

    ■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।

    ■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না এবং একটিও বেশি না।

    ■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।

    ■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।

    ■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!

    ■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিযিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
    এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিযিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।

    ■■ রিযিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!

    ■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিযিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!

    ■■ কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিযিকের ভাগই খাচ্ছেন।

    ■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। কেননা,
    আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
    -------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।"
    -----(সুরা হুদ : আয়াত ৬)

    ■■ আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র বলেনঃ
    -------"যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিযিক দেবেন, যা সে ধারণাও করতে পারবে না।"
    -----(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)

    ■▪মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ এবং হালাল ও প্রশস্ত কামাই রোজগার ও রিযিক এর ব্যবস্থা করে দিন এবং সকল প্রকার হারাম কামাই রোজগার ও রিযিক থেকে হিফাযত করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন, এবং হিফাযত করুন(আমীন)।

    (সংগৃহীত)
    আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ। যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির। টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে পাচ্ছেন, পেট ভরে খেতে পারছেন না। কেননা আপনাকে সম্পদ দান করা হয়েছে, হিকমাহ দেয়া হয়নি যে কারণে আপনার ভিতর সাকিনা নেই। আপনাকে হিকমাহ দেয়া হয়েছে যে জন্যে আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েও পরম প্রশান্তি নিয়ে পেট ভরে খেয়ে উঠে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ। উচ্চশিক্ষিতা সুন্দরী স্ত্রী পেয়েও আপনি তাকে নিয়ে সুখী নন, কারণ আপনাকে হিকমা দেয়া হয়নি। টয়োটা এলিয়নে চড়েও আপনি সুখী নন, আপনার কেন পাজেরো নাই? এর কারণ আপনার মাঝে হিকমাহ নাই, সাকিনা উঠে গেছে। আপনি আপনার অবস্থানে সুখী নন। আরবি হিকমা শব্দের অর্থ প্রজ্ঞা। যাকে আল্লাহ তা'আলা হিকমা দান করেন সে সর্ব অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকে, শান্তিতে থাকে। এর অর্থ নিজেকে মানিয়ে চলা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকা। রিজিক শব্দের অর্থ অনেক ব্যাপক। ■▪রিযিকেরর সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ। ■▪রিযিক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা। ■▪রিযিকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং ■▪রিযিক এর পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি। ■■ রিযিক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি। ■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট। ■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না এবং একটিও বেশি না। ■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন। ■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার। ■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস! ■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিযিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে। এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিযিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না। ■■ রিযিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী! ■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিযিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ! ■■ কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিযিকের ভাগই খাচ্ছেন। ■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। কেননা, আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ -------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।" -----(সুরা হুদ : আয়াত ৬) ■■ আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র বলেনঃ -------"যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিযিক দেবেন, যা সে ধারণাও করতে পারবে না।" -----(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩) ■▪মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ এবং হালাল ও প্রশস্ত কামাই রোজগার ও রিযিক এর ব্যবস্থা করে দিন এবং সকল প্রকার হারাম কামাই রোজগার ও রিযিক থেকে হিফাযত করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন, এবং হিফাযত করুন(আমীন)। (সংগৃহীত)
    Like
    8
    0 Kommentare 0 Anteile 987 Ansichten 0 Vorschau
Mehr Artikel