ছোট গল্প
বাংলা ছোট গল্পের প্রাণবন্ত যাত্রায় স্বাগতম, যেখানে দৈনন্দিন জীবন গল্প লেখকের কালামে জীবনটা হয়ে ওঠে।
  • 7 oameni carora le place asta
  • 21 Postari
  • 13 Fotografii
  • 0 Video
  • 0 previzualizare
  • Alte
  • ছোট গল্প
  • 01610700777
  • Dhaka
Recent Actualizat
  • ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টর এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে। তিনি প্রথমে অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন।

    এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ
    পরিদর্শকঃ আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে?
    ছাত্রীঃ শেখ হাসিনা।
    পরিদর্শকঃ আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, প্রেসিডেন্ট কে?
    ছাত্রীঃ খালেদা জিয়া।
    পরিদর্শকঃ তুমি ক্লাস এইটে উঠেছো কিভাবে, আমি তোমার নাম কেটে দিব।
    ছাত্রীঃ আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই, আপনি কাটবেন কেমনে ?
    পরিদর্শকঃ নাম নেই মানে?
    ছাত্রীঃ আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম, স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমু তুই ক্লাসে আইসা বইসা থাক।

    পরিদর্শকঃ ছিঃ মাষ্টার সাহেব আপনার লজ্জা করে না,শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করতেছেন ? আমি আপনাকে বরখাস্ত করবো।
    ক্লাস শিক্ষকঃ আরে আপনি আমায় বরখাস্ত করতে পারবেন না, আমি মাস্টার না। সামনে যে মুদি দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার। মাস্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাঁটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘড়ে যাইয়া বইসা থাকবি।

    পরিদর্শকঃ (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে) আপনি হেড স্যার ?
    হেড স্যারঃ হ্যা,কোনো সমস্যা ?
    পরিদর্শকঃ কি করছেন আপনারা, এইসব নকল ছাত্র--শিক্ষক দিয়া স্কুল চালান?
    হেড স্যারঃ আমি না,আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালি করেন। কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন।
    আমারে কইলো ইন্সপেক্টর আইলে এক হাজার টাকার এই বান্ডিল টা দিয়া দিছ।
    পরিদর্শকঃ এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন। আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর। উনি ঠিকাদারির কাজ ও করেন। টেন্ডারজমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন। আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়--------!!!

    আর হে ! এভাবেই চলে প্রিয় বাংলাদেশ...!
    ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টর এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে। তিনি প্রথমে অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন। এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ পরিদর্শকঃ আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে? ছাত্রীঃ শেখ হাসিনা। পরিদর্শকঃ আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, প্রেসিডেন্ট কে? ছাত্রীঃ খালেদা জিয়া। পরিদর্শকঃ তুমি ক্লাস এইটে উঠেছো কিভাবে, আমি তোমার নাম কেটে দিব। ছাত্রীঃ আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই, আপনি কাটবেন কেমনে ? পরিদর্শকঃ নাম নেই মানে? ছাত্রীঃ আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম, স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমু তুই ক্লাসে আইসা বইসা থাক। পরিদর্শকঃ ছিঃ মাষ্টার সাহেব আপনার লজ্জা করে না,শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করতেছেন ? আমি আপনাকে বরখাস্ত করবো। ক্লাস শিক্ষকঃ আরে আপনি আমায় বরখাস্ত করতে পারবেন না, আমি মাস্টার না। সামনে যে মুদি দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার। মাস্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাঁটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘড়ে যাইয়া বইসা থাকবি। পরিদর্শকঃ (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে) আপনি হেড স্যার ? হেড স্যারঃ হ্যা,কোনো সমস্যা ? পরিদর্শকঃ কি করছেন আপনারা, এইসব নকল ছাত্র--শিক্ষক দিয়া স্কুল চালান? হেড স্যারঃ আমি না,আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালি করেন। কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন। আমারে কইলো ইন্সপেক্টর আইলে এক হাজার টাকার এই বান্ডিল টা দিয়া দিছ। পরিদর্শকঃ এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন। আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর। উনি ঠিকাদারির কাজ ও করেন। টেন্ডারজমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন। আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়--------!!! আর হে ! এভাবেই চলে প্রিয় বাংলাদেশ...!
    0 Commentarii 0 Distribuiri 7254 Views 0 previzualizare
  • পুরুষ কি কাঁদে?
    একজন প্রজ্ঞাময় বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, পুরুষ কি কাঁদে? তিনি জবাব দিয়েছিলেন, হ্যাঁ, পুরুষ কাঁদে, অবশ্যই কাঁদে। যে প্রশ্ন করেছিল সে অবাক হয়ে বললো, পুরুষও কাঁদে? কখন? কিভাবে? কি এমন কারণ থাকতে পারে, যাতে করে পুরুষ কেঁদে উঠবে? বৃদ্ধ বললেন, পুরুষ কাঁদে, যখন তার মায়ের মত আপন মানুষগুলো এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যায়, পুরুষ কাঁদে, যখন সে তার বাবা মা দুজনকেই হারায়, পুরুষ কাঁদে, যখন...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 2682 Views 0 previzualizare
  • সারাদিন পরিশ্রম শেষে একজন
    স্বামী বাসায় ঢুকে কী প্রত্যাশা করে?
    =====================

    একজন পুরুষ সারাদিন বাইরে কাজ করে আসে। সে হয় চাকরি করে অথবা ব্যবসা। রাস্তায়, অফিসে, মানুষের সাথে লেনদেনে কতো ঝামেলা পার করে সে যখন বাসায় প্রবেশ করে, তখন আশা করে যে- "বাসায় গিয়ে একটু 'শান্তি' পাবো।"

    সারাদিন সে বসের ঝাড়ি খেয়েছে বা পাওয়ানাদারের কাছ থেকে কটু কথা শুনেছে। অন্তত আর না হোক রিক্সাওয়ালার সাথে দর কষাকষি নিয়ে তার মেজাজ খারাপ হয়েছে। এমন অবস্থায় সে চায় বাসায় গিয়ে একটু মেজাজ ঠান্ডা হোক।

    নারীরা সারাদিন ঘরে অনেক পরিশ্রম করে। ঘরের কাজ যতোই করা হোক না কেনো, কখনো শেষ হয় না; হবেও না।

    আপনার স্বামী যখন ঘরে ঢুকবে, প্রথম অন্তত ১ ঘণ্টা সময় তাকে দিন। শুধুমাত্র তাকে। পানি বা শরবত এগিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে তোয়ালে এগিয়ে দেয়া, নাস্তা খেতে চাইলে সেটার ব্যবস্থা করা, রুমের ফ্যান চালু না থাকলে ফ্যান চালু করা ইত্যাদি। অর্থাৎ, প্রথম ১ ঘণ্টা সময় নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করুন, যেন সে সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যেতে পারে। ঐ সময় ভুলেও স্বামীর মেজাজ খারাপ হয়, এমন কথা বলবেন না। যেমন:

    আজ প্লেট ভেঙ্গে গেছে, টাকা দিও
    আমাদের বাসা ভাড়া, কারেন্ট বিল কি দেয়া হইছে?
    সারাদিন কী করো? একটা বারও ফোন দিলা না?
    বাসার বাজার তো শেষ হয়ে গেছে। আজকে বাজার করবা?

    স্বামী বাসায় আসার পর অনেক স্ত্রী তোড়জোড় করে কাজ শুরু করেন। ছোটো সন্তানকে একটু পরে খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো গেলেও স্ত্রী সেই মুহূর্তেই এটাকে প্রায়োরিটি দেন; স্বামীর কিছু লাগবে কিনা সেদিকে ভ্রুক্ষেপই করেন না।

    একজন স্বামীর কাছে যদি মনে হয় বাইরে থাকা আর ঘরে থাকা সমান বা ঘরের চেয়ে বাইরে থাকলেই মেজাজ ভালো থাকে; তাহলে স্ত্রী হিসেবে এটা আপনার ব্যর্থতা। টক্সিক হাজবেন্ড ছাড়া একজন সুস্থ-স্বাভাবিক হাজবেন্ডের সাথে যদি আপনি আয়োজন করে সুখী হতে চান, আপনি অনেকটাই সুখী হতে পারবেন।

    স্বামী ঘরে ঢুকার পর প্রথম ১ ঘণ্টা যদি নিজেকে তার জন্য ব্যস্ত রাখেন, তর্ক-ঝগড়া করার উপলক্ষ্য আসা সত্ত্বেও যদি চুপ করে থাকেন, তাহলে আপনি কিছুই হারাবেন না। বরং এই এক ঘণ্টার এফোর্টের ফলে সারারাতের জন্য আপনি আপনার স্বামীকে পাবেন, আবদার করার এমনকি ঝগড়া করার জন্যও রাতের কয়েক ঘণ্টা পাবেন। ঐ যে আপনি আপনার স্বামীকে খুব ভালোভাবে প্রায়োরিটি দিলেন, সে যদি আসলেই ভালো স্বামী হয় বা চেষ্টা করে, তাহলে অন্তত আপনার সাথে ঐদিন ভালো ব্যবহার করবেই করবে।

    খাওয়া শেষে বলতে পারে- "থাক, আজকে আমিই তোমাকে চা বানিয়ে খাওয়াই।" দেখুন, একজন পুরুষের কাছে টাকা থাকলে বিল-ভাড়া সে পেন্ডিং রাখে না। এসব তাগাদা আপনি রাতে খাওয়া শেষেও দিতে পারেন। স্বামী সারাদিন কেনো ফোন দিতে পারেনি এটার পেছনেও স্ট্রং কারণ থাকতে পারে। সেই নিজ থেকে বলবে সারাদিন কীভাবে কাটিয়েছে।

    স্বামী ঘরে ঢুকার পর তাকে ওয়েলকাম করার জন্য আপনি কতোটা আন্তরিক, নিজের ইগো ১ ঘণ্টার জন্য হলেও বিসর্জন দিতে প্রস্তুত কি-না সেটার ওপর নির্ভর করবে ঘরে-ফেরা স্বামীর সাথে আপনার দিনের বাকি অংশ অর্থাৎ জীবনের বাকি অংশ কীভাবে কাটবে। ''নিড''।
    সারাদিন পরিশ্রম শেষে একজন স্বামী বাসায় ঢুকে কী প্রত্যাশা করে? ===================== একজন পুরুষ সারাদিন বাইরে কাজ করে আসে। সে হয় চাকরি করে অথবা ব্যবসা। রাস্তায়, অফিসে, মানুষের সাথে লেনদেনে কতো ঝামেলা পার করে সে যখন বাসায় প্রবেশ করে, তখন আশা করে যে- "বাসায় গিয়ে একটু 'শান্তি' পাবো।" সারাদিন সে বসের ঝাড়ি খেয়েছে বা পাওয়ানাদারের কাছ থেকে কটু কথা শুনেছে। অন্তত আর না হোক রিক্সাওয়ালার সাথে দর কষাকষি নিয়ে তার মেজাজ খারাপ হয়েছে। এমন অবস্থায় সে চায় বাসায় গিয়ে একটু মেজাজ ঠান্ডা হোক। নারীরা সারাদিন ঘরে অনেক পরিশ্রম করে। ঘরের কাজ যতোই করা হোক না কেনো, কখনো শেষ হয় না; হবেও না। আপনার স্বামী যখন ঘরে ঢুকবে, প্রথম অন্তত ১ ঘণ্টা সময় তাকে দিন। শুধুমাত্র তাকে। পানি বা শরবত এগিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে তোয়ালে এগিয়ে দেয়া, নাস্তা খেতে চাইলে সেটার ব্যবস্থা করা, রুমের ফ্যান চালু না থাকলে ফ্যান চালু করা ইত্যাদি। অর্থাৎ, প্রথম ১ ঘণ্টা সময় নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করুন, যেন সে সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যেতে পারে। ঐ সময় ভুলেও স্বামীর মেজাজ খারাপ হয়, এমন কথা বলবেন না। যেমন: ❌ আজ প্লেট ভেঙ্গে গেছে, টাকা দিও ❌ আমাদের বাসা ভাড়া, কারেন্ট বিল কি দেয়া হইছে? ❌ সারাদিন কী করো? একটা বারও ফোন দিলা না? ❌ বাসার বাজার তো শেষ হয়ে গেছে। আজকে বাজার করবা? স্বামী বাসায় আসার পর অনেক স্ত্রী তোড়জোড় করে কাজ শুরু করেন। ছোটো সন্তানকে একটু পরে খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো গেলেও স্ত্রী সেই মুহূর্তেই এটাকে প্রায়োরিটি দেন; স্বামীর কিছু লাগবে কিনা সেদিকে ভ্রুক্ষেপই করেন না। একজন স্বামীর কাছে যদি মনে হয় বাইরে থাকা আর ঘরে থাকা সমান বা ঘরের চেয়ে বাইরে থাকলেই মেজাজ ভালো থাকে; তাহলে স্ত্রী হিসেবে এটা আপনার ব্যর্থতা। টক্সিক হাজবেন্ড ছাড়া একজন সুস্থ-স্বাভাবিক হাজবেন্ডের সাথে যদি আপনি আয়োজন করে সুখী হতে চান, আপনি অনেকটাই সুখী হতে পারবেন। স্বামী ঘরে ঢুকার পর প্রথম ১ ঘণ্টা যদি নিজেকে তার জন্য ব্যস্ত রাখেন, তর্ক-ঝগড়া করার উপলক্ষ্য আসা সত্ত্বেও যদি চুপ করে থাকেন, তাহলে আপনি কিছুই হারাবেন না। বরং এই এক ঘণ্টার এফোর্টের ফলে সারারাতের জন্য আপনি আপনার স্বামীকে পাবেন, আবদার করার এমনকি ঝগড়া করার জন্যও রাতের কয়েক ঘণ্টা পাবেন। ঐ যে আপনি আপনার স্বামীকে খুব ভালোভাবে প্রায়োরিটি দিলেন, সে যদি আসলেই ভালো স্বামী হয় বা চেষ্টা করে, তাহলে অন্তত আপনার সাথে ঐদিন ভালো ব্যবহার করবেই করবে। খাওয়া শেষে বলতে পারে- "থাক, আজকে আমিই তোমাকে চা বানিয়ে খাওয়াই।" দেখুন, একজন পুরুষের কাছে টাকা থাকলে বিল-ভাড়া সে পেন্ডিং রাখে না। এসব তাগাদা আপনি রাতে খাওয়া শেষেও দিতে পারেন। স্বামী সারাদিন কেনো ফোন দিতে পারেনি এটার পেছনেও স্ট্রং কারণ থাকতে পারে। সেই নিজ থেকে বলবে সারাদিন কীভাবে কাটিয়েছে। স্বামী ঘরে ঢুকার পর তাকে ওয়েলকাম করার জন্য আপনি কতোটা আন্তরিক, নিজের ইগো ১ ঘণ্টার জন্য হলেও বিসর্জন দিতে প্রস্তুত কি-না সেটার ওপর নির্ভর করবে ঘরে-ফেরা স্বামীর সাথে আপনার দিনের বাকি অংশ অর্থাৎ জীবনের বাকি অংশ কীভাবে কাটবে। ''নিড''।
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1719 Views 0 previzualizare
  • রিক্সাওয়ালা ৩০টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি বলছেন ২৫ টাকা।
    আপনি ৫টাকা সেভ করেছেন। (যদি আপনি উইন করেন)

    বাসে ১৫টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি ২ বছর আগের রেফারেন্স টেনে ঝগড়া করছেন ১০টাকা। (যদি আপনি ঝগড়ার পর জিতে যান)

    এক বুড়া ভদ্রলোক শাক বিক্রি করছে ১২টাকা আটি, আপনি বললেন ১০টাকা। (এখানে আপনি উইন করলেন ২টাকা)

    গোস্ত কিনতে গেলেন, খুব দামাদামি করে ২০টাকা কমিয়েছেন, ৪০টাকার হাড় আর চরবি পেয়েছেন। এখানেও ধরেন জিতেছেনই, জয়টা হয়েছে ২০টাকার।

    এভাবে আপনার মহল্লার প্রতিটা মানুষ জানে আপনি ছ্যাচড়া। যাই দাম বলা হোক, আপনি একটা কম বলবেনই।

    দুই একদিন বাদে, মাছ মাংস, শাক সবজি, ডিম দুধওয়ালা সবাই আপনাকে ছোটলোক হিসেবেই জানবে। তখন তারা আগে যেখানে ১৫টাকা দাম চাইতো এখন চাইবে ২০ টাকা। আপনি স্বভাবসুলভ ভাবে ৫ টাকা কমিয়ে বলবেন, এতে করে তাদের প্রফিট থাকবে, এভাবেই সবাই আপনাকে ট্রিট করবে।

    এবার আরেকটা দিক বলি, রিসার্চ মতে, একজন মানুষ যদি ৭০-৭৫ বছর বাঁচেন, এবং ১০ বছর বয়স থেকে কেনাকাটা শুরু করেন, তাহলে ১০-৭৫ এই ৬৫ বছর যদি তিনি এভাবে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে দামাদামি করেন এবং সব কয়টায়ও যদি তিনিই উইন করেন, তাহলে সারাজীবনে তার মোট সেভিং হবে ম্যাক্সিমাম ২ লাখ টাকা। (উল্লেখ্য জীবনেও একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে জিতবেন না। কাজেই টাকার পরিমাণটা বেশ কম হবে।)

    কিন্তু এই টাকাটা বাঁচাতে গিয়ে সারাটা জীবন তিনি গনমানুষের কাছে ছ্যাচড়া বা কিপটা টাইটেল প্রাপ্ত হবেন। কিন্তু এই ম্যাক্সিমাম দুই লাখ টাকা ৬৫ বছর কেনাকাটা করে এবং দামাদামি করে সেভ করার এই যে বাড়তি এফোরট, এটা তার অনেক ভালো কোয়ালিটি জীবনেও প্রকাশ পেতে দিবে না। কারণ, তার খাইছলত ততদিনে চেঞ্জ হয়ে যাবে। সে চাইলেই কাউকে ৫-১০টাকা বাড়িয়ে দেয়ার মানসিকতা করতে পারবেন না। আর দিতে না পারার এই অক্ষমতা এই জীবনে তার নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হওয়ার ক্ষমতা নষ্ট করে দিবে।

    তাহলে কি নেগোশিয়েট করবো না?

    অবশ্যই করবেন। নেগোশিয়েট করার নিয়ম হচ্ছে, আপনি আপানর চেয়ে যে বড় তার সাথে নেগোশিয়েট করুন। বেতন পাচ্ছেন ৪০ হাজার, কিভাবে এটাকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যায়, সেটা ভাবুন। এর জন্যে কি কি স্কিল দরকার, সেগুলা কোথা থেকে, কবের ভিতর কিভাবে ডেভলপ করবেন, সেটা নিয়ে ভাবুন। এই ভাবনাটা ভাবলে আপনার মাসে ১০ হাজার টাকা ইনক্রিমেন্ট হবে। আর ছ্যাচরামি করলে মাসে বড়জোর ৩০০-৫০০টাকা বাচবে।

    এখন আপনি ১০ হাজার টাকা উপার্জনের দিকে বেশি ইফোরট দিবেন নাকি ৫০০টাকা বাঁচানোর দিকে বেশি ইফোরট দিবেন, সেই ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা খুব জরুরী। আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক হলে আপনাকে ম্যাচিউর বলা যায়।
    রিক্সাওয়ালা ৩০টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি বলছেন ২৫ টাকা। আপনি ৫টাকা সেভ করেছেন। (যদি আপনি উইন করেন) বাসে ১৫টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি ২ বছর আগের রেফারেন্স টেনে ঝগড়া করছেন ১০টাকা। (যদি আপনি ঝগড়ার পর জিতে যান) এক বুড়া ভদ্রলোক শাক বিক্রি করছে ১২টাকা আটি, আপনি বললেন ১০টাকা। (এখানে আপনি উইন করলেন ২টাকা) গোস্ত কিনতে গেলেন, খুব দামাদামি করে ২০টাকা কমিয়েছেন, ৪০টাকার হাড় আর চরবি পেয়েছেন। এখানেও ধরেন জিতেছেনই, জয়টা হয়েছে ২০টাকার। এভাবে আপনার মহল্লার প্রতিটা মানুষ জানে আপনি ছ্যাচড়া। যাই দাম বলা হোক, আপনি একটা কম বলবেনই। দুই একদিন বাদে, মাছ মাংস, শাক সবজি, ডিম দুধওয়ালা সবাই আপনাকে ছোটলোক হিসেবেই জানবে। তখন তারা আগে যেখানে ১৫টাকা দাম চাইতো এখন চাইবে ২০ টাকা। আপনি স্বভাবসুলভ ভাবে ৫ টাকা কমিয়ে বলবেন, এতে করে তাদের প্রফিট থাকবে, এভাবেই সবাই আপনাকে ট্রিট করবে। এবার আরেকটা দিক বলি, রিসার্চ মতে, একজন মানুষ যদি ৭০-৭৫ বছর বাঁচেন, এবং ১০ বছর বয়স থেকে কেনাকাটা শুরু করেন, তাহলে ১০-৭৫ এই ৬৫ বছর যদি তিনি এভাবে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে দামাদামি করেন এবং সব কয়টায়ও যদি তিনিই উইন করেন, তাহলে সারাজীবনে তার মোট সেভিং হবে ম্যাক্সিমাম ২ লাখ টাকা। (উল্লেখ্য জীবনেও একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে জিতবেন না। কাজেই টাকার পরিমাণটা বেশ কম হবে।) কিন্তু এই টাকাটা বাঁচাতে গিয়ে সারাটা জীবন তিনি গনমানুষের কাছে ছ্যাচড়া বা কিপটা টাইটেল প্রাপ্ত হবেন। কিন্তু এই ম্যাক্সিমাম দুই লাখ টাকা ৬৫ বছর কেনাকাটা করে এবং দামাদামি করে সেভ করার এই যে বাড়তি এফোরট, এটা তার অনেক ভালো কোয়ালিটি জীবনেও প্রকাশ পেতে দিবে না। কারণ, তার খাইছলত ততদিনে চেঞ্জ হয়ে যাবে। সে চাইলেই কাউকে ৫-১০টাকা বাড়িয়ে দেয়ার মানসিকতা করতে পারবেন না। আর দিতে না পারার এই অক্ষমতা এই জীবনে তার নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হওয়ার ক্ষমতা নষ্ট করে দিবে। তাহলে কি নেগোশিয়েট করবো না? অবশ্যই করবেন। নেগোশিয়েট করার নিয়ম হচ্ছে, আপনি আপানর চেয়ে যে বড় তার সাথে নেগোশিয়েট করুন। বেতন পাচ্ছেন ৪০ হাজার, কিভাবে এটাকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যায়, সেটা ভাবুন। এর জন্যে কি কি স্কিল দরকার, সেগুলা কোথা থেকে, কবের ভিতর কিভাবে ডেভলপ করবেন, সেটা নিয়ে ভাবুন। এই ভাবনাটা ভাবলে আপনার মাসে ১০ হাজার টাকা ইনক্রিমেন্ট হবে। আর ছ্যাচরামি করলে মাসে বড়জোর ৩০০-৫০০টাকা বাচবে। এখন আপনি ১০ হাজার টাকা উপার্জনের দিকে বেশি ইফোরট দিবেন নাকি ৫০০টাকা বাঁচানোর দিকে বেশি ইফোরট দিবেন, সেই ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা খুব জরুরী। আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক হলে আপনাকে ম্যাচিউর বলা যায়।
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1821 Views 0 previzualizare
  • এক বৃদ্ধ ভদ্রলোক খবরের কাগজে একদিন একটি বিজ্ঞাপন দিলেনঃ আমার বর্তমান বয়স ৮৯ বছর । মৃত্যুর সময় আগত । আমার 5 কোটি টাকা আছে । আমার কোন উত্তরাধিকারী নেই । এই টাকাটি আমি চার প্রকার লোকের মধ্যে সমভাবে বন্টন করে দিতে চাই ।
    ১ । সৎ ও নির্লোভ ২৫%
    ২ । সৎ ও লোভী ২৫%
    ৩ । অসৎ ও নির্লোভ ২৫%
    ৪ । অসৎ ও লোভী ২৫%
    প্রমাণসহ আগ্রহী ব্যক্তিদের সুভাষ প্রাথমিক বিদ্যাপীঠের মাঠে উপস্থিত হতে বলা হচ্ছে । ১ নং ব্যক্তিরা ডান হাত তুলে ২নং ব্যক্তিরা ডান পা তুলে ৩নং ব্যক্তিরা বাঁ হাত তুলে ও ৪ নং ব্যক্তিরা বাঁ পা তুলে উপস্থিত হবেন ১০ই জুলাই মঙ্গলবার বিকাল ৪ ঘটিকায় ।
    ১০ই জুলাই সুভাষ বিদ্যালয়ের মাঠে কয়েক হাজার লোক উপস্থিত হতে দেখা গেল । তবে সকলেরই ডান হাত তোলা ।
    বৃদ্ধ ভদ্রলোকটি সব দেখেশুনে বললেন, এত নির্লোভ মানুষ একসাথে দেখার সৌভাগ্য সকলের হয়না । আমার চোখে আনন্দাশ্রু প্লাবিত হচ্ছে । তবে কিনা কথাটা হল - নির্লোভ মানুষ টাকা নিতে আসবে কেন? আমি লোভীদেরই টাকাটা দেব স্থির করেছি । যারা ঐ জাতীয় তাঁদের দুই হাত তুলতে অনুরোধ করছি ।
    দেখা গেল সিংহ ভাগ লোক চটজলদি দুই হাত তুলে ফেলল ।
    বৃদ্ধ ভদ্রলোক হেসে বললেন, দুহাত তোলা চোখ পাল্টি করা মিথ্যুকরা বাড়ি যান । আর যে গুটিকয় ব্যক্তি চক্ষুলজ্জার খাতিরে দুহাত তুলতে পারেননি তাঁদের জানাই, অপরের টাকায় লোভ ভাল নয় । আর সত্যি কথা বলতে কি আমার 5 কোটি তো দূরস্থান দশহাজার টাকাও নেই। আপনারা যদি একশো টাকা করে আমায় ডোনেট করেন তাহলে বর্তে যাই ।
    পত্রপাঠ জায়গাটা শুনশান হয়ে গেল । কিন্তু একটা ছেলে এগিয়ে এল একশো টাকার নোট হাতে ।
    বৃদ্ধ বললেন, সে কি! তুমি আবার কোন দলের হে?
    ছেলেটি বলল, 'দাদু যেখানে ভীড় সেটাই আমার কর্মস্থল । আমি পকেটমার । আপনি আমার কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন তাই বখশিস দিচ্ছি।।
    এক বৃদ্ধ ভদ্রলোক খবরের কাগজে একদিন একটি বিজ্ঞাপন দিলেনঃ আমার বর্তমান বয়স ৮৯ বছর । মৃত্যুর সময় আগত । আমার 5 কোটি টাকা আছে । আমার কোন উত্তরাধিকারী নেই । এই টাকাটি আমি চার প্রকার লোকের মধ্যে সমভাবে বন্টন করে দিতে চাই । ১ । সৎ ও নির্লোভ ২৫% ২ । সৎ ও লোভী ২৫% ৩ । অসৎ ও নির্লোভ ২৫% ৪ । অসৎ ও লোভী ২৫% প্রমাণসহ আগ্রহী ব্যক্তিদের সুভাষ প্রাথমিক বিদ্যাপীঠের মাঠে উপস্থিত হতে বলা হচ্ছে । ১ নং ব্যক্তিরা ডান হাত তুলে ২নং ব্যক্তিরা ডান পা তুলে ৩নং ব্যক্তিরা বাঁ হাত তুলে ও ৪ নং ব্যক্তিরা বাঁ পা তুলে উপস্থিত হবেন ১০ই জুলাই মঙ্গলবার বিকাল ৪ ঘটিকায় । ১০ই জুলাই সুভাষ বিদ্যালয়ের মাঠে কয়েক হাজার লোক উপস্থিত হতে দেখা গেল । তবে সকলেরই ডান হাত তোলা । বৃদ্ধ ভদ্রলোকটি সব দেখেশুনে বললেন, এত নির্লোভ মানুষ একসাথে দেখার সৌভাগ্য সকলের হয়না । আমার চোখে আনন্দাশ্রু প্লাবিত হচ্ছে । তবে কিনা কথাটা হল - নির্লোভ মানুষ টাকা নিতে আসবে কেন? আমি লোভীদেরই টাকাটা দেব স্থির করেছি । যারা ঐ জাতীয় তাঁদের দুই হাত তুলতে অনুরোধ করছি । দেখা গেল সিংহ ভাগ লোক চটজলদি দুই হাত তুলে ফেলল । বৃদ্ধ ভদ্রলোক হেসে বললেন, দুহাত তোলা চোখ পাল্টি করা মিথ্যুকরা বাড়ি যান । আর যে গুটিকয় ব্যক্তি চক্ষুলজ্জার খাতিরে দুহাত তুলতে পারেননি তাঁদের জানাই, অপরের টাকায় লোভ ভাল নয় । আর সত্যি কথা বলতে কি আমার 5 কোটি তো দূরস্থান দশহাজার টাকাও নেই। আপনারা যদি একশো টাকা করে আমায় ডোনেট করেন তাহলে বর্তে যাই । পত্রপাঠ জায়গাটা শুনশান হয়ে গেল । কিন্তু একটা ছেলে এগিয়ে এল একশো টাকার নোট হাতে । বৃদ্ধ বললেন, সে কি! তুমি আবার কোন দলের হে? ছেলেটি বলল, 'দাদু যেখানে ভীড় সেটাই আমার কর্মস্থল । আমি পকেটমার । আপনি আমার কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন তাই বখশিস দিচ্ছি।।
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1670 Views 0 previzualizare
  • Hema Malini is married to a married man

    Sridevi is married to a married man

    Raveena Tandon is married to a married man

    Karisma Kapoor is married to a married man

    Kareena Kapoor is married to a married man

    Juhi Chawla is married to a married man

    Vidya Balan is married to a married man

    Sonam Kapoor is married to a married man

    Lara Dutt is married to a married man

    Shilpa Sethi is married to a married man

    Mahima Chowdhury is married to a married man

    Amrita Aurora is married to a married man

    Rani Mukherjee is married to a married man

    Sarika is married to a married man

    Sabana Azmi is married to a married man

    Sangeeta Bijlani is married to a married man

    The list is too long.

    Married men are not second hand, men are full of feelings,

    The demand for married men is very high in market .

    So, Dear Married men, you still have a happy life. Your chances of happiness are not over yet.

    Happy International
    Married Men's Day

    Women are so difficult; always changing their minds.
    At 18, they want handsome men.
    At 25, they want mature men.
    At 30, they want successful men.
    At 40, they want established men.
    At 50, they want faithful men. At 60, they want helpful men.
    Men are very simple; they never change their taste for any changing condition in their lives.
    At 18, they like pretty women.
    At 25, they like pretty women.
    At 30, they like pretty women.
    At 40, they like pretty women.
    At 50, they still like pretty women At 60, stll they like pretty women.
    Even at 70 & 80 when they can barely move, they still like pretty women.

    Dedicated to all Men for their disciplined behaviour.
    Hema Malini is married to a married man Sridevi is married to a married man Raveena Tandon is married to a married man Karisma Kapoor is married to a married man Kareena Kapoor is married to a married man Juhi Chawla is married to a married man Vidya Balan is married to a married man Sonam Kapoor is married to a married man Lara Dutt is married to a married man Shilpa Sethi is married to a married man Mahima Chowdhury is married to a married man Amrita Aurora is married to a married man Rani Mukherjee is married to a married man Sarika is married to a married man Sabana Azmi is married to a married man Sangeeta Bijlani is married to a married man The list is too long. Married men are not second hand, men are full of feelings, The demand for married men is very high in market . So, Dear Married men, you still have a happy life. Your chances of happiness are not over yet. Happy International Married Men's Day Women are so difficult; always changing their minds. At 18, they want handsome men. At 25, they want mature men. At 30, they want successful men. At 40, they want established men. At 50, they want faithful men. At 60, they want helpful men. Men are very simple; they never change their taste for any changing condition in their lives. At 18, they like pretty women. At 25, they like pretty women. At 30, they like pretty women. At 40, they like pretty women. At 50, they still like pretty women At 60, stll they like pretty women. Even at 70 & 80 when they can barely move, they still like pretty women. Dedicated to all Men for their disciplined behaviour.😁
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1363 Views 0 previzualizare
  • সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী এবং গুরুত্বপূর্ণ উপহার দিতে চান তাহলে তার বাবা এবং মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক উপহার দিন। একজন সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী উপহার হলো তার বাবা-মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক।

    সন্তানকে যত দামী কিছুই দিন না কেন, সেগুলো তাদের মনে থাকবে না। সারাজীবন তাদের মেমোরিতে একটা বিষয়ই থাকে সেটা হলো তার বাবার সাথে তার মায়ের সম্পর্ক কেমন ছিলো....

    সেখান থেকেই সন্তানের আসল শিক্ষা।

    আমাদের সমাজে সবচেয়ে অবহেলিত বিষয় হলো... দাম্পত্য সম্পর্কের মধ্যে ভালোবাসার উপস্থিতি।

    আমরা সন্তানের জন্য জীবন উৎসর্গ করে ফেলি, সব সময় নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা করি যে আমরা সন্তানঅন্ত প্রাণ!!

    বিশ্বাস করুন সন্তান সেটা যত না চায়, তার চেয়ে বেশি চায় বাবা-মাকে সুখী দেখতে।

    একটা সম্পর্ককে মজবুত করতে কমপক্ষে তিনটি বিষয় ভীষন জরুরি।

    ১. friendship & understanding

    ২. passion

    ৩. commitment

    যে সম্পর্কে উপরের দুটো থাকেনা অর্থাৎ শুধু কমিটমেন্টের জন্য দুটো সম্পর্ক টিকে থাকে, সেই সম্পর্ককে বলে empty love.

    আমাদের বেশির ভাগ দাম্পত্যই এক সঙ্গে পথ চলতে চলতে ভালোবাসা শূন্য হয়ে পড়ে।

    যেখানে ভালোবাসা নেই, সেখানে আমরা সন্তানকে সব শিক্ষা দিতে পারছি কিন্তু ভালোবাসতে শেখাতে পারছি না।

    সন্তানরাও পরবর্তীতে গিয়ে তার পার্টনারকে ভালোবাসতে শিখছে না।

    যে কোন সম্পর্কে বোঝাপড়া এবং বন্ধুত্বটা ভীষনই জরুরি।

    ©
    সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী এবং গুরুত্বপূর্ণ উপহার দিতে চান তাহলে তার বাবা এবং মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক উপহার দিন। একজন সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী উপহার হলো তার বাবা-মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক। সন্তানকে যত দামী কিছুই দিন না কেন, সেগুলো তাদের মনে থাকবে না। সারাজীবন তাদের মেমোরিতে একটা বিষয়ই থাকে সেটা হলো তার বাবার সাথে তার মায়ের সম্পর্ক কেমন ছিলো.... সেখান থেকেই সন্তানের আসল শিক্ষা। আমাদের সমাজে সবচেয়ে অবহেলিত বিষয় হলো... দাম্পত্য সম্পর্কের মধ্যে ভালোবাসার উপস্থিতি। আমরা সন্তানের জন্য জীবন উৎসর্গ করে ফেলি, সব সময় নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা করি যে আমরা সন্তানঅন্ত প্রাণ!! বিশ্বাস করুন সন্তান সেটা যত না চায়, তার চেয়ে বেশি চায় বাবা-মাকে সুখী দেখতে। একটা সম্পর্ককে মজবুত করতে কমপক্ষে তিনটি বিষয় ভীষন জরুরি। ১. friendship & understanding ২. passion ৩. commitment যে সম্পর্কে উপরের দুটো থাকেনা অর্থাৎ শুধু কমিটমেন্টের জন্য দুটো সম্পর্ক টিকে থাকে, সেই সম্পর্ককে বলে empty love. আমাদের বেশির ভাগ দাম্পত্যই এক সঙ্গে পথ চলতে চলতে ভালোবাসা শূন্য হয়ে পড়ে। যেখানে ভালোবাসা নেই, সেখানে আমরা সন্তানকে সব শিক্ষা দিতে পারছি কিন্তু ভালোবাসতে শেখাতে পারছি না। সন্তানরাও পরবর্তীতে গিয়ে তার পার্টনারকে ভালোবাসতে শিখছে না। যে কোন সম্পর্কে বোঝাপড়া এবং বন্ধুত্বটা ভীষনই জরুরি। ©
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1107 Views 0 previzualizare
  • প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি.......................
    ১। একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪, ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও তিনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
    - তিনি নেলসন মেন্ডেলা

    ২। আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। তার থাকার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
    - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও স্টিভ জবস

    ৩। আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
    - তিনি বিল গেটস

    ৪। আরেক এতিমের কথা জানি। ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
    অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোনদিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই।
    - তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ
    -মাক্সিম গোর্কি

    ৫। আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারে এতই অভাব ছিলো যে, স্কুল নাগাদ পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা।
    - তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং

    ৬। এমন একজনকে জানি যিনি অভাবের তাড়নায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের
    কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হন ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। নাম
    - জন মেজর

    ৭। আরেক ছেলের বাবা-মা এতটাই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন? সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী! নাম
    - রোনাল্ডো

    ৮। বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভালোভাবে দেখতে পেতেন। সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার। নাম
    -জয়সুরিয়া

    ৯। পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোনো কিছু মনে থাকত না। ক্লাসের শেষ বেঞ্চে বসে থাকতেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করেছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেলও পেয়েছেন তিনি। তার নাম
    .... আলবার্ট আইনস্টাইন

    ১০। ক্লাসের সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিলো তাকে। তিনি পৃথিবী আলোকিত করেছেন তাঁর আবিষ্কার দিয়ে। তাঁর নাম
    .....টমাস আলভা এডিসন

    ১১। শব্দগুলোকে তিনি উল্টা লিখতেন। পড়ালেখায় একদম শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন। তিনি
    .... লিওনার্ড ডা ভিঞ্চি

    ১২। পরীক্ষায় তিনি সবসময় ফেল। ২২টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জীবদ্দশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া। তিনি
    .....ওয়াল্ট ডিসনি

    ১৩। শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বারকে তিনি বলতেন উল্টা নাক!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর। তিনি
    ..... পাবলো পিকাসো।

    পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়! শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওইখানেই।

    আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। জিপিএ ৫, গোল্ডেন পেতে হবে! সবাইকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট.... হতেই হবে!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যেভাবেই হোক...! দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক!!
    একটা কথা মনে রাখতে হবে, "পৃথিবীতে সবাই
    জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তালগাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে"
    ........ আলবার্ট আইনস্টাইন।

    Collected Post.
    প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি....................... ১। একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪, ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও তিনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন। - তিনি নেলসন মেন্ডেলা ২। আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। তার থাকার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য। - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও স্টিভ জবস ৩। আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি। - তিনি বিল গেটস ৪। আরেক এতিমের কথা জানি। ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোনদিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই। - তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ -মাক্সিম গোর্কি ৫। আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারে এতই অভাব ছিলো যে, স্কুল নাগাদ পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা। - তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং ৬। এমন একজনকে জানি যিনি অভাবের তাড়নায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হন ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। নাম - জন মেজর ৭। আরেক ছেলের বাবা-মা এতটাই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন? সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী! নাম - রোনাল্ডো ৮। বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভালোভাবে দেখতে পেতেন। সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার। নাম -জয়সুরিয়া ৯। পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোনো কিছু মনে থাকত না। ক্লাসের শেষ বেঞ্চে বসে থাকতেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করেছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেলও পেয়েছেন তিনি। তার নাম .... আলবার্ট আইনস্টাইন ১০। ক্লাসের সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিলো তাকে। তিনি পৃথিবী আলোকিত করেছেন তাঁর আবিষ্কার দিয়ে। তাঁর নাম .....টমাস আলভা এডিসন ১১। শব্দগুলোকে তিনি উল্টা লিখতেন। পড়ালেখায় একদম শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন। তিনি .... লিওনার্ড ডা ভিঞ্চি ১২। পরীক্ষায় তিনি সবসময় ফেল। ২২টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জীবদ্দশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া। তিনি .....ওয়াল্ট ডিসনি ১৩। শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বারকে তিনি বলতেন উল্টা নাক!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর। তিনি ..... পাবলো পিকাসো। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়! শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওইখানেই। আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। জিপিএ ৫, গোল্ডেন পেতে হবে! সবাইকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট.... হতেই হবে!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যেভাবেই হোক...! দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক!! একটা কথা মনে রাখতে হবে, "পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তালগাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে" ........ আলবার্ট আইনস্টাইন। Collected Post.
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1257 Views 0 previzualizare
  • বউ মা*রা যাওয়ার পর উকিল সাহেব বাসার কাজের মেয়েটাকে বিয়ে করলেন।
    বিয়ের ছয় মাস পার হয়ে গেলো।
    :
    প্রতিবেশী ভাবী জিজ্ঞাসা করলোঃ উকিল সাহেবের সাথে বিয়ের পর
    আপনার কেমন দিন কাটছে?!
    ;
    মিসেস উকিল: আফা, কুনু তফাৎ ফাইনাই গো। কাম কাইজ, আদর সোহাগ বিয়ার আগে যা ওক্ষনও তাই। ফাঁকে দিয়া আমার বেতনটা বন্ধ কইরা দিসে গো। আগে তো উকিল সাবে খুশি অইয়া বখশিশ দিত, হেইডাও বন্ধ।
    ইস!! ওইরম থাকলে ছয় মাসে কত ট্যাহা ফাইতাম .............!!!
    উকিলের বুদ্ধিগো আফা! আমার পুরাই লস
    বউ মা*রা যাওয়ার পর উকিল সাহেব বাসার কাজের মেয়েটাকে বিয়ে করলেন। বিয়ের ছয় মাস পার হয়ে গেলো। : প্রতিবেশী ভাবী জিজ্ঞাসা করলোঃ উকিল সাহেবের সাথে বিয়ের পর আপনার কেমন দিন কাটছে?! ; মিসেস উকিল: আফা, কুনু তফাৎ ফাইনাই গো। কাম কাইজ, আদর সোহাগ বিয়ার আগে যা ওক্ষনও তাই। ফাঁকে দিয়া আমার বেতনটা বন্ধ কইরা দিসে গো। আগে তো উকিল সাবে খুশি অইয়া বখশিশ দিত, হেইডাও বন্ধ। ইস!! ওইরম থাকলে ছয় মাসে কত ট্যাহা ফাইতাম .............!!! উকিলের বুদ্ধিগো আফা! আমার পুরাই লস 🤔🤔🤔🤔🤔
    Haha
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 654 Views 0 previzualizare
  • নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম । পড়াশুনার ধরনটা বলি । কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো । এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো । ড্রয়ারে থাকতো ৩০/ ৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম । বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল । দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল । কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা । প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার ।

    এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো । লিখতো আর পড়তো । বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো । এভাবে চলতো সারা রাত । খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে । দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো ।
    এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট ,ঢাবি , জাবি ,রাবি ,চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি । আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি । কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি ? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো ?
    এখন সে কি করে জানেন ?

    সে কোন পড়াশুনাই করে না । একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে । আগের সেই তেজ নাই । নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই ।

    আরেকটা ছেলে ।
    SSC তে এভারেজ রেজাল্ট ।
    ইন্টারে এ মাইনাস ।
    কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে । এরপরেরটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট । অনার্সে ফাস্ট । মাস্টার্সে ফাস্ট । বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না ।

    চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল ।
    কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে । বাকিটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!!
    ( নামটা ভুলে গেছি । কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন )

    আবার এরকমও আছে ।।
    ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট । চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই । তিন বছর ধরে বেকার । লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক ?
    দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে । অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না । আরেকজন কোন রকমে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে । এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে ।

    এর নাম জীবন ।
    একবার গ্রাফটা থাকে উপরে । আবার কখনো থাকে তলানীতে । একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই । কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড । একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে । জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন ।
    ধৈর্য রাখুন । সময় কখনো প্রতারনা করে না ।
    স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকতে পারাটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ । সবাই এটা পারে না
    নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম । পড়াশুনার ধরনটা বলি । কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো । এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো । ড্রয়ারে থাকতো ৩০/ ৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম । বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল । দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল । কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা । প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার । এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো । লিখতো আর পড়তো । বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো । এভাবে চলতো সারা রাত । খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে । দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো । এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট ,ঢাবি , জাবি ,রাবি ,চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি । আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি । কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি ? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো ? এখন সে কি করে জানেন ? সে কোন পড়াশুনাই করে না । একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে । আগের সেই তেজ নাই । নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই । আরেকটা ছেলে । SSC তে এভারেজ রেজাল্ট । ইন্টারে এ মাইনাস । কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে । এরপরেরটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট । অনার্সে ফাস্ট । মাস্টার্সে ফাস্ট । বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না । চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল । কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে । বাকিটা ইতিহাস । ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!! ( নামটা ভুলে গেছি । কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন ) আবার এরকমও আছে ।। ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট । চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই । তিন বছর ধরে বেকার । লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক ? দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে । অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না । আরেকজন কোন রকমে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে । এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে । এর নাম জীবন । একবার গ্রাফটা থাকে উপরে । আবার কখনো থাকে তলানীতে । একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই । কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড । একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে । জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন । ধৈর্য রাখুন । সময় কখনো প্রতারনা করে না । 🙂 স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকতে পারাটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ । সবাই এটা পারে না 🙂
    Like
    1
    0 Commentarii 0 Distribuiri 1032 Views 0 previzualizare
Mai multe povesti