• Best Videos in Internet - Part 64
    Best Videos in Internet - Part 64
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 52 0 Προεπισκόπηση
  • Best Videos in Internet - Part 65
    Best Videos in Internet - Part 65
    Like
    1
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 38 0 Προεπισκόπηση
  • ৬ বিঘা জমি সহ গরুর খামার বিক্রি হবে Χρησιμοποιημένο
    ৳100
    Σε απόθεμα
    Kaligonj, Gazipur
    0 Προεπισκόπηση
    ৬ বিঘা জমি সহ গরুর খামার বিক্রি হবে । জমি তে গরুর খামার করা আছে, ৮০-১০০ গরু রাখা যাবে। পানির লাইন ও বিদ্যুৎ লাইন আছে। স্টাফ ও গোডাউন রুম আছে। পুরো জমি টা রাস্তার সাথে সমান্তরাল। জমির রাস্তা - ১৬ ফিট । লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ। গাজীপুর টু নরসিংদী ইটা খোলা বাইপাস রোড থেকে ১০০ গজ ভিতরে জমি। আশেপাশে বাজার, স্কুল , মসজিদ সব কিছু আছে। দাম - ৫৫ লাখ টাকা বিঘা । জমির বিপরীতে ব্যাংক লোন আছে ৪০ লাখ টাকা। খাজনা খারিজ করা, কাগজপত্র ঠিক আছে।

    বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন -
    কল - 01955771664( Whatsapp).
    ৬ বিঘা জমি সহ গরুর খামার বিক্রি হবে । জমি তে গরুর খামার করা আছে, ৮০-১০০ গরু রাখা যাবে। পানির লাইন ও বিদ্যুৎ লাইন আছে। স্টাফ ও গোডাউন রুম আছে। পুরো জমি টা রাস্তার সাথে সমান্তরাল। জমির রাস্তা - ১৬ ফিট । লোকেশন - গাজীপুর, কালীগঞ্জ। গাজীপুর টু নরসিংদী ইটা খোলা বাইপাস রোড থেকে ১০০ গজ ভিতরে জমি। আশেপাশে বাজার, স্কুল , মসজিদ সব কিছু আছে। দাম - ৫৫ লাখ টাকা বিঘা । জমির বিপরীতে ব্যাংক লোন আছে ৪০ লাখ টাকা। খাজনা খারিজ করা, কাগজপত্র ঠিক আছে। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন - কল - 01955771664( Whatsapp).
    Like
    Angry
    3
    1 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 21χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • উজবেকিস্তানে এসে এই ছবিটি আমার হেঁটে বিশ্ব ভ্রমণের অন্যতম একটা শিক্ষা, এই ছবিটি ভালো করে দেখলে দেখবেন যে বেশ কয়েকটা পাখি দোকান থেকে খাবার খাচ্ছে।
    আমি তাসখন্দ শহর থেকে বের হয়ে এবার হাইওয়ে ধরে হাঁটছি তাজিকিস্তানের দিকে, পথে একটি ছোট বাজারে এই খাদ্য শস্যের দোকানটি গম, ভূট্টা, ডাল ইত্যাদি রাখা আছে এইভাবেই, পাখি গুলো এসে নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে মানুষ সামনে থাকলেও ভয় পায়না নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে কেউ কিছু বলছেনা আমি এই ঘটনা কতক্ষণ দেখলাম তারপর দোকানে গিয়ে দোকানদারকে (গুগুল ট্রান্সলেট) জিজ্ঞেস করলাম যে পাখি সব খেয়ে ফেলছে তো এগুলাকে কিছু বলছেন না যে?
    উনি উত্তরে যা বললো সত্যি অসাধারণ লাগলো, উনার কথাটা এমন ছিলো যে,
    "যার যার রিজিক সে খাচ্ছে তাতে আমি বাধা দেয়ার কে, আমার কাছে আল্লাহ এদের রিজিকের ব্যাবস্থা করেছেন সে তার রিজিক খাচ্ছে। এদের খাওয়ার ফলে আমার শস্য কখনো কম হয়নি"।
    সবার চিন্তা যদি সত্যি এমন হতো?
    আমরা কত করে বলি যে আমি তাকে খাওয়াচ্ছি সে আমারটা খাচ্ছে অথচ আল্লাহ বলেই দিয়েছেন সবার রিজিক দিয়েই আমি পাঠিয়েছি তবুও আমাদের কত অহংকার।
    এই ব্যাপার গুলো আমরা বুঝতে পারলেই হয়তো পৃথিবী আরোও সুন্দর হয়ে যেত।

    #collected
    উজবেকিস্তানে এসে এই ছবিটি আমার হেঁটে বিশ্ব ভ্রমণের অন্যতম একটা শিক্ষা, এই ছবিটি ভালো করে দেখলে দেখবেন যে বেশ কয়েকটা পাখি দোকান থেকে খাবার খাচ্ছে। আমি তাসখন্দ শহর থেকে বের হয়ে এবার হাইওয়ে ধরে হাঁটছি তাজিকিস্তানের দিকে, পথে একটি ছোট বাজারে এই খাদ্য শস্যের দোকানটি গম, ভূট্টা, ডাল ইত্যাদি রাখা আছে এইভাবেই, পাখি গুলো এসে নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে মানুষ সামনে থাকলেও ভয় পায়না নিজের মত করে খেয়ে যাচ্ছে কেউ কিছু বলছেনা আমি এই ঘটনা কতক্ষণ দেখলাম তারপর দোকানে গিয়ে দোকানদারকে (গুগুল ট্রান্সলেট) জিজ্ঞেস করলাম যে পাখি সব খেয়ে ফেলছে তো এগুলাকে কিছু বলছেন না যে? উনি উত্তরে যা বললো সত্যি অসাধারণ লাগলো, উনার কথাটা এমন ছিলো যে, "যার যার রিজিক সে খাচ্ছে তাতে আমি বাধা দেয়ার কে, আমার কাছে আল্লাহ এদের রিজিকের ব্যাবস্থা করেছেন সে তার রিজিক খাচ্ছে। এদের খাওয়ার ফলে আমার শস্য কখনো কম হয়নি"। সবার চিন্তা যদি সত্যি এমন হতো? আমরা কত করে বলি যে আমি তাকে খাওয়াচ্ছি সে আমারটা খাচ্ছে অথচ আল্লাহ বলেই দিয়েছেন সবার রিজিক দিয়েই আমি পাঠিয়েছি তবুও আমাদের কত অহংকার। এই ব্যাপার গুলো আমরা বুঝতে পারলেই হয়তো পৃথিবী আরোও সুন্দর হয়ে যেত। #collected
    Like
    4
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 5χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • Like
    4
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন
    জমি ক্রয়ের পূর্বে ও পরে যা করণীয়।
    জমি ক্রয় কালে ক্রেতাদেরকে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা তুলে ধরা হলোঃ

    ১। জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে।
    ২। জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে।
    ৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস পর্চা দেখতে হবে।
    ৪। বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা ভায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে।
    ৫। বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তার নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে।
    ৬। জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার কাছে রক্ষিত মাঠ পর্চা যাচাই করে দেখতে হবে।
    ৭। বিক্রেতার কাছ থেকে সংগৃহীত দলিল সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিস/জেলা রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।
    ৮। খতিয়ান/পর্চা/মৌজা ম্যাপ ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস/জেলা প্রশাসকের রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।
    ৯। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না দেখতে হবে।
    ১০। প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কি না। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল না থাকলে সে জমি ক্রয় করা উচিত হবে না।
    ১১। ওয়ারিশি জমি কিনতে চাইলে, ঐ সম্পত্তিতে মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার ততটুকু বিক্রয়ের অধিকার আছে কিনা যাচাই করুন।
    ১২। সম্পত্তিটি খাস কিংবা সরকারী কিনা যাচাই করুন। সরকারী বা খাস সম্পত্তি বিধিবহির্ভূত ভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
    ১৩। অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে কি না তা যাচাই করুন।
    ১৪। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কি না তা যাচাই করুন।
    ১৫। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি নিয়োগ করা আছে কিনা তা যাচাই করুন। অ্যাটর্নি নিয়োগ করা থাকলে অ্যাটর্নি ছাড়া মূল মালিকের সম্পাদন গ্রহণযোগ্য নয়।
    ১৬। জমি নিয়ে মামলা মোকদ্দমা চলছে কিনা যাচাই করুন। মামলাভুক্ত জমি কেনা উচিত নয়।

    জমি ক্রয়ের পরে ক্রেতা বা মালিকের করণীয়ঃ

    ১। জমি রেজিস্ট্রি করার পর ক্রয়কৃত জমির দখল, সীমানা নির্ধারণ এবং জমি ব্যবহার তথা চাষাবাদ বা বাড়ীঘর নির্মাণ করা।
    ২। রেজিস্ট্রি অফিস হতে মূল দলিল গ্রহন করা। মূল দলিল প্রাপ্তিতে বিলম্ব হলে দলিলের সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করা।
    ৩। মিউটেশন/নামজারী করার জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর অফিসে দলিলের সত্যায়িত কপিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে মিউটেশন/নামজারী করানোর ব্যবস্থা করা।
    ৪। নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ না করা হলে জমি নিলাম হয়ে যেতে পারে।
    ৫। ভালোভাবে জমির সীমানা চিহ্নিত করে না রাখলে অন্যেরা অনধিকার প্রবেশ করার সুযোগ পাবে।
    ভূমি সম্পর্কিত যে কোন পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ
    #landmeasure #land #dolil #jomidari #realestate #জমি_মাপা #virals #ভূমি #landscape
    শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন ✅ 🔰জমি ক্রয়ের পূর্বে ও পরে যা করণীয়। জমি ক্রয় কালে ক্রেতাদেরকে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা তুলে ধরা হলোঃ👇👇 ১। জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে। ২। জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে। ৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস পর্চা দেখতে হবে। ৪। বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা ভায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে। ৫। বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তার নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে। ৬। জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার কাছে রক্ষিত মাঠ পর্চা যাচাই করে দেখতে হবে। ৭। বিক্রেতার কাছ থেকে সংগৃহীত দলিল সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিস/জেলা রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে। ৮। খতিয়ান/পর্চা/মৌজা ম্যাপ ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস/জেলা প্রশাসকের রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে। ৯। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না দেখতে হবে। ১০। প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কি না। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল না থাকলে সে জমি ক্রয় করা উচিত হবে না। ১১। ওয়ারিশি জমি কিনতে চাইলে, ঐ সম্পত্তিতে মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার ততটুকু বিক্রয়ের অধিকার আছে কিনা যাচাই করুন। ১২। সম্পত্তিটি খাস কিংবা সরকারী কিনা যাচাই করুন। সরকারী বা খাস সম্পত্তি বিধিবহির্ভূত ভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ১৩। অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে কি না তা যাচাই করুন। ১৪। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কি না তা যাচাই করুন। ১৫। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি নিয়োগ করা আছে কিনা তা যাচাই করুন। অ্যাটর্নি নিয়োগ করা থাকলে অ্যাটর্নি ছাড়া মূল মালিকের সম্পাদন গ্রহণযোগ্য নয়। ১৬। জমি নিয়ে মামলা মোকদ্দমা চলছে কিনা যাচাই করুন। মামলাভুক্ত জমি কেনা উচিত নয়। ✅জমি ক্রয়ের পরে ক্রেতা বা মালিকের করণীয়ঃ ১। জমি রেজিস্ট্রি করার পর ক্রয়কৃত জমির দখল, সীমানা নির্ধারণ এবং জমি ব্যবহার তথা চাষাবাদ বা বাড়ীঘর নির্মাণ করা। ২। রেজিস্ট্রি অফিস হতে মূল দলিল গ্রহন করা। মূল দলিল প্রাপ্তিতে বিলম্ব হলে দলিলের সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করা। ৩। মিউটেশন/নামজারী করার জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর অফিসে দলিলের সত্যায়িত কপিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে মিউটেশন/নামজারী করানোর ব্যবস্থা করা। ৪। নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ না করা হলে জমি নিলাম হয়ে যেতে পারে। ৫। ভালোভাবে জমির সীমানা চিহ্নিত করে না রাখলে অন্যেরা অনধিকার প্রবেশ করার সুযোগ পাবে। ভূমি সম্পর্কিত যে কোন পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ ✅ #landmeasure #land #dolil #jomidari #realestate #জমি_মাপা #virals #ভূমি #landscape
    Like
    3
    0 Σχόλια 1 Μοιράστηκε 8χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী এবং গুরুত্বপূর্ণ উপহার দিতে চান তাহলে তার বাবা এবং মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক উপহার দিন। একজন সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী উপহার হলো তার বাবা-মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক।

    সন্তানকে যত দামী কিছুই দিন না কেন, সেগুলো তাদের মনে থাকবে না। সারাজীবন তাদের মেমোরিতে একটা বিষয়ই থাকে সেটা হলো তার বাবার সাথে তার মায়ের সম্পর্ক কেমন ছিলো....

    সেখান থেকেই সন্তানের আসল শিক্ষা।

    আমাদের সমাজে সবচেয়ে অবহেলিত বিষয় হলো... দাম্পত্য সম্পর্কের মধ্যে ভালোবাসার উপস্থিতি।

    আমরা সন্তানের জন্য জীবন উৎসর্গ করে ফেলি, সব সময় নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা করি যে আমরা সন্তানঅন্ত প্রাণ!!

    বিশ্বাস করুন সন্তান সেটা যত না চায়, তার চেয়ে বেশি চায় বাবা-মাকে সুখী দেখতে।

    একটা সম্পর্ককে মজবুত করতে কমপক্ষে তিনটি বিষয় ভীষন জরুরি।

    ১. friendship & understanding

    ২. passion

    ৩. commitment

    যে সম্পর্কে উপরের দুটো থাকেনা অর্থাৎ শুধু কমিটমেন্টের জন্য দুটো সম্পর্ক টিকে থাকে, সেই সম্পর্ককে বলে empty love.

    আমাদের বেশির ভাগ দাম্পত্যই এক সঙ্গে পথ চলতে চলতে ভালোবাসা শূন্য হয়ে পড়ে।

    যেখানে ভালোবাসা নেই, সেখানে আমরা সন্তানকে সব শিক্ষা দিতে পারছি কিন্তু ভালোবাসতে শেখাতে পারছি না।

    সন্তানরাও পরবর্তীতে গিয়ে তার পার্টনারকে ভালোবাসতে শিখছে না।

    যে কোন সম্পর্কে বোঝাপড়া এবং বন্ধুত্বটা ভীষনই জরুরি।

    ©
    সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী এবং গুরুত্বপূর্ণ উপহার দিতে চান তাহলে তার বাবা এবং মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক উপহার দিন। একজন সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী উপহার হলো তার বাবা-মায়ের মধ্যে ভালো সম্পর্ক। সন্তানকে যত দামী কিছুই দিন না কেন, সেগুলো তাদের মনে থাকবে না। সারাজীবন তাদের মেমোরিতে একটা বিষয়ই থাকে সেটা হলো তার বাবার সাথে তার মায়ের সম্পর্ক কেমন ছিলো.... সেখান থেকেই সন্তানের আসল শিক্ষা। আমাদের সমাজে সবচেয়ে অবহেলিত বিষয় হলো... দাম্পত্য সম্পর্কের মধ্যে ভালোবাসার উপস্থিতি। আমরা সন্তানের জন্য জীবন উৎসর্গ করে ফেলি, সব সময় নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা করি যে আমরা সন্তানঅন্ত প্রাণ!! বিশ্বাস করুন সন্তান সেটা যত না চায়, তার চেয়ে বেশি চায় বাবা-মাকে সুখী দেখতে। একটা সম্পর্ককে মজবুত করতে কমপক্ষে তিনটি বিষয় ভীষন জরুরি। ১. friendship & understanding ২. passion ৩. commitment যে সম্পর্কে উপরের দুটো থাকেনা অর্থাৎ শুধু কমিটমেন্টের জন্য দুটো সম্পর্ক টিকে থাকে, সেই সম্পর্ককে বলে empty love. আমাদের বেশির ভাগ দাম্পত্যই এক সঙ্গে পথ চলতে চলতে ভালোবাসা শূন্য হয়ে পড়ে। যেখানে ভালোবাসা নেই, সেখানে আমরা সন্তানকে সব শিক্ষা দিতে পারছি কিন্তু ভালোবাসতে শেখাতে পারছি না। সন্তানরাও পরবর্তীতে গিয়ে তার পার্টনারকে ভালোবাসতে শিখছে না। যে কোন সম্পর্কে বোঝাপড়া এবং বন্ধুত্বটা ভীষনই জরুরি। ©
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 2χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • গায়রত কী?
    সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না।
    এটাই গায়রত।
    একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর।
    এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!!
    আল্লাহুম্মাগফিরলী..!

    ঘটনা ১
    একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে?
    তিনি উত্তর দিলেন:
    " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।"
    [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া]

    ঘটনা ২
    মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ
    করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন?
    আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন।
    তখন লোকটি বললো,
    এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না,
    তাই এই উটই আমি রাখবো না।
    একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!!
    আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা??
    আস্তাগফিরুল্লাহ্

    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।

    وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾
    আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।
    (সুরা হাদীদ-২০)

    এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে!
    সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে?
    (সূরা ফাজর,আয়াত-২০)
    স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!!
    বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!!
    বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে!
    আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড!

    আল্লাহুম্মাগফিরলী
    আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,,
    অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা
    হায় আফসোস!

    এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই।
    হায় আফসোস!
    এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না
    গায়রত কী?
    মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম।
    বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা
    গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।
    ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    গায়রত কী? সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত। একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর। এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!! আল্লাহুম্মাগফিরলী..! ঘটনা ১ একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে? তিনি উত্তর দিলেন: " যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।" [ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া] ঘটনা ২ মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন? আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন। তখন লোকটি বললো, এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না, তাই এই উটই আমি রাখবো না। একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!! আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা?? আস্তাগফিরুল্লাহ্ গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾ আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়। (সুরা হাদীদ-২০) এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে! সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে? (সূরা ফাজর,আয়াত-২০) স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!! বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!! বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে! আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড! আল্লাহুম্মাগফিরলী আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,, অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা হায় আফসোস! এই উম্মাহর কোনো নারী গায়রতহীন পুরুষকে আপন করে নিছে এমন নজির নাই। হায় আফসোস! এই উম্মার পুরুষরা আজ জানেই না গায়রত কী? মহিলারা আজ বোঝে না গায়রতের মর্ম। বরং তারা গায়রতহীন চাকচিক্যময় নিবেদিত পুরুষদেরই খুঁজে ফেরে হর হামেশা গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না। ইয়া রব বুঝার তৌফিক দান করুন সকল মুসলিম ভাই বোনকে।
    Like
    2
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 4χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

    হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়।

    হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়।

    হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।

    এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন।

    অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে।

    একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই।

    ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা।

    এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো❓ ◾হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময় কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়। ◾ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়। ◾ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়। ◾হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। ◾এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন। ◾অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে। ◾একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই। ◾ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা। ◾এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 3χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση
  • This is Christian Louboutin Outlet a very personal collection
    Tonight, as Vogue descends upon one of the birthplaces of western fashion, the crowd inclination toward disco ball cowboy hats and mirrored accessories buck against fashion more straightforward interpretation of the trend. performed two shows at NRG Stadium in August, and many goers appear to remain firmly in their Renaissance era. Barnes, 31, is awash in sequins and wearing a pink cowboy hat...
    0 Σχόλια 0 Μοιράστηκε 5χλμ. Views 0 Προεπισκόπηση